Walk With Afzal

Walk With Afzal Go Green.

Can you imagine what this leadership is capable of achieving in a long term? I bet you can't as we're not used to good l...
28/03/2025

Can you imagine what this leadership is capable of achieving in a long term? I bet you can't as we're not used to good leadership!

14/03/2025
11/03/2025

Only men things

The grass may or may not be greener on the other side!
13/09/2024

The grass may or may not be greener on the other side!

সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আমেরিকার ঘাঁটি!বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ আমেরিকাকে বর্গা দেয়া হচ্ছে, এ কথা উঠেছে ১৯৯০-৯১ সালে ...
08/09/2024

সেন্ট মার্টিন দ্বীপে আমেরিকার ঘাঁটি!

বাংলাদেশের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ আমেরিকাকে বর্গা দেয়া হচ্ছে, এ কথা উঠেছে ১৯৯০-৯১ সালে থেকে কিংবা আরো আগে থেকে। সাম্প্রতিককালে এই শোরগোল আবার চাউর হয়েছে। এ-প্রসঙ্গে আমাদের কিছু বিষয় জানা থাকা দরকার।

বিশ্বে ৮০টি দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৭৫০টি সামরিক ঘাটি আছে। এসব ঘাঁটির জন্য যতটুকু এলাকা প্রয়োজন তা হচ্ছে কমপক্ষে ৪০,০০০ হেক্টর জমি। বর্হিবিশ্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬৬,০০০ হেক্টর জমির সামরিক ঘাঁটিও আছে। উক্ত ঘাঁটিসমূহে ১০,০০০ থেকে ৪০,০০০ সৈন্য থাকে। একটি পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর থাকে যার রানওয়ের দৈর্ঘ্য হবে কমপক্ষে ১০,০০০ ফুট যেন সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ফুল লোড হয়ে ওঠা-নামা করতে পারে। সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ফুল লোড হয়ে যখন নামে তখন এর ওজন থাকে ১,৫৫,০০০ পাউন্ড।

আমরা সেন্ট মার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে আলোচনা করি; দ্বীপটির আয়তন ছেঁড়াদ্বীপ ও অন্যান্য চর সহ ৪ দশমিক ৩ বর্গকিলোমিটার অর্থাৎ ৪৩০০ হেক্টর (প্রয়োজন কমপক্ষে ৪০,০০০ হেক্টর, প্রায় ৯ ভাগের ১ ভাগ)। দ্বীপটির উপরিভাগ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, এর উপরিভাগে বালু থাকলেও অনধিক ৩ ফুট নিচেই মূলত প্রবাল ও শৈবাল স্তর। এ-কারণে ভবিষ্যতে এই দ্বীপের অস্তিত্ব নিয়েই ভূতাত্ত্বিকরা শংকিত। এমন দুর্বল ভূমিতে কিভাবে সি-১৩০ হারকিউলিস বিমান ১,৫৫,০০০ পাউন্ড ফুল লোড হয়ে ওঠানামা করবে? এই আয়তনের দ্বীপে কিভাবে ১০-৪০০০০ সৈন্য থাকবে তাদের অফিস, আবাসন, অস্ত্রাগার , মিসাইল লঞ্চার ও অন্তত ২ ডজন যুদ্ধ বিমান নিয়ে?

উপরন্তু এর মহীসোপানের গভীরতা এত কম যে এখানে ডেস্ট্রোয়ারের মতো বড়ো যুদ্ধজাহাজ দূরের কথা ফ্রিগেটও ভিড়তে পারবে না।

যা বলছেন তা কতটা সঠিক তথ্যভিত্তিক তা জেনে বলাই ভাল।

কালেক্টেড

31/08/2024

লেখাঃ Sohail Rahman

কতগুলো ব্যান্ড ভেঙে গেছে। নতুন গান আসবে না। নতুন এলবাম আসবে না। আইয়ুব বাচ্চু মারা গেল। বেজবাবা অসুস্থ। জেমসের বয়সও তো কম হয়নি। মাইকেল জ্যাকসান মারা গেছে বহু দিন। চেস্টার বেনিংটন সুইসাইড করলো চোখের সামনে। নতুন ফানি ভিডিও বানাবে না আর মিস্টার বিন। হিথ লেজারকে আর কোনোদিন জোকার চরিত্রে দেখা যাবে না। শাহরুখ, সালমান, আমির বুড়ো হয়ে যাচ্ছে। শৈশবের হিরোরা এখন ফানি লাগে। অসুস্থ কন্টেন্টে ভরপুর ফেসবুক আর চালাতে ভালো লাগে না। আব্বু আম্মুর বয়স হয়ে যাচ্ছে। অসুস্থ থাকে। আম্মু আগের মত রান্না করার অবস্থায় নেই। প্রেশার, ডায়াবেটিস, হার্টে সমস্যা। আব্বু রিটায়ার্ড করেছে। অফিসে না গিয়ে সারাদিন বাসায় থাকলেও আর আগের মত ভয় লাগে না। ভাই বোন যার যার মত থাকে। একসাথে হাসি আনন্দ অথবা মারামারি, কোনোটাই হয় না।

আক্ষরিক অর্থেই আমরা এই পৃথিবীর সবচাইতে ভাগ্যবান জেনারেশন। নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকে দুই হাজার পাঁচ- ছয় সাল অব্দি আমরা যারা শৈশব কাটিয়েছি এই বাংলাদেশে তারা কি পাইনি! তিন গোয়েন্দা আর ‘দীপু নাম্বার টু’ পড়া দিয়ে শুরু। কিশোর মুসা রবিন আর জীনার সাথে আমাদের কী ভীষণ বন্ধুত্ব! তারপর একটু বড় হতেই মাসুদ রানার রোমাঞ্চকর জগতে প্রবেশ। সাথে এক হাতে বাংলা সাহিত্য এবং নাট্যজগত অন্যরকম ভালোলাগায় গড়ে দেয়া সেই মানুষটা। হিমু, মিসির আলী, শুভ্র, জহির, মুহিব, অপলা, জরী, তিলু, নীলু থেকে শুরু করে বাকের ভাই, মজিদ, টুনি, তিতলী- কঙ্কা, চৌধুরি খালেকুজ্জামান, চ্যালেঞ্জার, ফারুক, ডাক্তার এজাজ, রিয়াজ, স্বাধীন খসরু, সূবর্ণা মুস্তফা, হুমায়ূন ফরিদী, শাওন। আমরা সবকিছু পড়েছি, দেখেছি, হেসেছি, কেদেছি, ভালোবেসেছি। রোনালদো, রোনালদিনহো, জিদানের শেষটা দেখতে না দেখতেই প্রবেশ করেছি মেসি- রোনালদোর অতিমানবীয় জগতে। বছরের পর বছর ধরে কি দূর্দান্ত প্রতিযোগিতা, হাজার অর্জন, সবকিছু ছাড়িয়ে যাওয়া ম্যাজিক আর মুগ্ধতা। রাতদিন কত আলোচনা সমালোচনা ঝগড়া আর তর্ক।

অতিমানবীয় শচিন টেন্ডুলকারে শ্রেষ্ঠ সময় দেখেছি, শেষটা দেখেছি। অস্ট্রেলিয়ার অপ্রতিরোধ্য টিমের খেলা দেখেছি। লারা, ম্যাকগ্রা, ওয়াসিম আকরাম, মুরালী, শেন ওয়ার্ন,সাঙ্গাকারাকে দেখেছি। তারপর প্রবেশ করেছি বিরাট কোহলির পারফেকশনের জগতে। প্রবেশ করেছি সাকিব-তামিম-মাশরাফির যুগে। একটা নড়বড়ে দলকে চোখের সামনে মাথা উচু করে দাঁড়াতে দেখছি। আমি নিশ্চিতকরে বলতে পারি কোনো একদিন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতে নিলেও আজকের এই জয়ের তীব্র আবেগটা থাকবে না। আমাদের সময়েই তো শুরুটা হচ্ছে। জেমস, আইয়ুব বাচ্চু, বেজবাবা, আর্টসেল, শিরোনামহীন, মাইলসের সবচাইতে সুন্দর সময়ের সাক্ষী আমরা। একের পর এক দূর্দান্ত গানে ভেসে যাওয়া জেনারেশন আমরা। আমরাই একমাত্র যারা বখে যাওয়া শৈশবে না, যৌবনের শেষের ক্লান্তিতেও না, খুব বেশি সহজলভ্য ইন্টারনেট যুগে প্রবেশ করেছি তারুণ্যে উজ্জ্বল সময়ে।

গুগল, ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম সবকিছু পেয়েছি। স্মার্টফোনে অসাধারণ সব ফিচার পেয়েছি। শাহরুখ- সালমান- আমিরের সময়ের মানুষ আমরা। সিনেমা দেখার ঠিকঠাক বয়সে আমরা হাতের কাছে পাচ্ছি দুনিয়ার সমস্ত সিনেমা কয়েক মিনিটে ডাউনলোড করে দেখার সুযোগ। আইএমডিবি রেটিং খুজে ফরেস্ট গাম্প, বিউটিফুল মাইন্ড, শশাঙ্ক রিডেম্পশান, ইন্টারস্টেলার দেখে মুগ্ধ হওয়ার সৌভাগ্য। আমাদের সময়ে সিনেমা বানাচ্ছে ক্রিস্টোফার নোলান নামের একজন মানুষ। আমরা সিনেমা শেষ করে তব্দা খেয়ে বসে থাকছি। শৈশবের সব সুপার হিরো নিয়ে পর্দায় এসেছে জাস্টিস লীগ আর এভেঞ্জার্স ইনফিনিটি ওয়্যার।

আমরা কি ভীষণ ভাগ্যবান একটা জেনারেশন। আমাদের গর্ব করার কত কিছু আছে। নস্টালজিক হওয়ার কত স্মৃতি আছে। আবেগে ভেসে যাওয়া কত মুহূর্ত আছে। মুগ্ধতায় ডুবে যাওয়া কত সৃষ্টি আছে। মায়ের হাতের সুস্বাদু খাবার খাওয়া শেষ জেনারেশন বোধহয় আমরা। বাবাকে জমের মত ভয় পাওয়া শেষ জেনারেশনও সম্ভবত আমরাই। নাম না জানা অসংখ্য সুস্বাদু পিঠেপুলি আর কয়টা শীতের সকালে খাওয়া হবে কে জানে!

কটকটি আর হাওয়ায় মিঠাই পাওয়া যেত ভাঙ্গারি জিনিসপত্রের বিনিময়ে।পাপড় ভাজা কতই না সস্তা ছিল।চার আনার চকলেটগুলো এখন রুপকথার মত।দাদী নানীর ভৌতিক গল্পগুলো কতই না ভয় পেতাম।হয়ত এখন আর ভয় নেই...

টিভিতে আলিফ লায়লা, সিন্দাবাদ, রবিনহুড, গডজিলা শুরুর মিউজিক বাজলে আমাদের বুকের রক্ত যেভাবে ছলকে উঠতো সেই তীব্র আনন্দ আজকের নারুটো আর ড্রাগন বল জি দেখা বাচ্চারা কোনোদিনও বুঝবে না। শুক্রবার নামের আবেগটা শেষ আমরাই বোধহয় অনুভব করেছি।

আমরা যেমন ভাগ্যবান ঠিক, সাথে সাথে আমাদের দূর্ভাগ্যও কি কম? ভাবতে গেলে আর ভাবনা চালিয়ে যাওয়া যায় না। তিন গোয়েন্দা তো শেষ হয়েই গেছে একরকম, মাসুদ রানা এখন কে লিখে তার ঠিক নেই। সেই স্বাদ পাওয়া যায় না। কাজীদা নব্বই বছর পার করে ফেলেছে, আর কদ্দিন? হুমায়ূন আহমেদ চলে গেছেন। সব বই পড়া শেষ, সব নাটক দেখা শেষ। ভাবতে গেলে কেমন লাগে! প্রথম আলোর সাথে সোমবারে আলপিন দেয় না। বৃষ্টি হলে কাগজের নৌকা ভাসাই না বহুকাল।

এখন আর আগের মত খোলা মাঠগুলো নেই। যেখানে সবাই ১-২ টাকা দিয়ে মোট ১৫ টাকা হলে এরোপ্লেন টেনিস বলটা কেনা হত। কেউ বল হারিয়ে ফেললে সবাই টাকা দাবি করত। কাগজের বল দিয়েও এখন আর কেউ ক্রিকেট খেলে না। কাদায় ফুটবল খেলা হয় না বহুবছর। মার্বেল মনে হয় আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম খেলেই নি। বরফ পানি, গোল্লাছুট, কাবাডি খেলাগুলোও ঐতিহ্য হারিয়েছে। কলাগাছের ভেলা তো আর দেখা যায় না। লাটিম ঘোরানো বা ঘুড়ি উড়ানো ছিল আবেগের এক নাম। ঈদের আগের রাতে চাঁদ দেখার পর সবাই চিল্লায়ে এখন আর বলা হয় না..
"এক দুই সাড়ে তিন
কালকে হইল ঈদের দিন।"

আর অল্প কয়টা বছর। তারপর কোনোদিন ফুটবল মাঠে পায়ের ছোয়া পড়বে না মেসি-রোনালদোর। এই দুই অতিমানবের পায়ে সৃষ্টি হবেনা কোনো জাদুকরী মুহুর্ত। আর একটা বিশ্বকাপ। তারপর সাকিব, তামিম, মাশরাফিও কি বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামবে? ভাঙা পা নিয়ে দৌড়াতে গিয়ে কেউ আর পড়ে যাবে না, ভাঙা আঙুল নিয়ে কেউ দশ ওভার বল করবে না, হাতে ব্যান্ডেজ বেঁধে কেউ ব্যাটিংয়ে নেমে যাবে না। লিখতে গিয়ে এই মুহুর্তে আমার চোখে পানি চলে আসছে। পারফেক্ট মুশফিকের সাথে বিপদের বন্ধু মাহমুদুল্লাহ। এই পাঁচজন ছাড়া বাংলাদেশ মাঠে নেমেছে সেটা আমরা কিভাবে সহ্য করবো? কিভাবে!

আর কয়েক বছর পর মানুষ অনেক আধুনিক হবে। আধুনিক সমাজ প্রেমের ব্যাপারে অনেক উদার হবে। আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেছে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা বিসিএস ক্যাডারের সাথে। একটা মানুষকে ভালোবেসেও শুধুমাত্র সমাজের কারণে একসাথে জীবন কাটানো হয়নি আমাদের।

আমরা একদিন হাজার হাজার স্মৃতি নিয়ে বুড়ো হয়ে যাবো। ভালো লাগা আর খারাপ লাগা দুই ধরনের স্মৃতির ওজনে ভারী হয়ে থাকবে আমাদের বয়সের বোঝা। কোনো এক ক্লান্ত সন্ধ্যার আলো আধারীতে বেলকনির বেতের চেয়ারে বসে আমরা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাববো..
‘জীবনটা আসলে খারাপ ছিলো না!

27/08/2024

More details in the comment section.

যারা এই বাংলাদেশ চান নাই, তারা আরো ১১ মাস পর মেট্রোরেলে উঠবেন।ধন্যবাদ।© Md Rumon Ahmed
25/08/2024

যারা এই বাংলাদেশ চান নাই, তারা আরো ১১ মাস পর মেট্রোরেলে উঠবেন।
ধন্যবাদ।

© Md Rumon Ahmed

25/08/2024

টিএসসি তে অনেক মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায়, সারাদিনের ফান্ড কালেকশনে টাকা উঠে ১ কোটি।

আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনে সারাদেশের মানুষের, প্রবাসীদের, ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ফান্ড কালেকশন হয় ২০ কোটির মতো।

ড. মুহম্মদ ইউনুস দেশের সব এনজিও, বৈদেশিক প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান নিয়ে ফান্ড তৈরী করলেন এক হাজার কোটি টাকার।

আর ফরিদপুরের এক ছাত্রলীগ নেতা পাচার করে দিয়েছিলো ২০০০ কোটি টাকা। জ্বি, দুই হাজার কোটি টাকা।

একটা ছাত্রলীগ নেতা। যার হয়তো দেশের জন্য এক টাকা ভ্যালু এডিশন করার যোগ্যতা কোনোদিন ছিলো না।

- আনোয়ার হোসেন আদিব

25/08/2024

More details in the comments section



Indirizzo

Rome

Sito Web

Notifiche

Lasciando la tua email puoi essere il primo a sapere quando Walk With Afzal pubblica notizie e promozioni. Il tuo indirizzo email non verrà utilizzato per nessun altro scopo e potrai annullare l'iscrizione in qualsiasi momento.

Condividi