𝐌𝐨𝐡𝐚𝐦𝐦𝐚𝐝 𝐀𝐥 𝐀𝐫𝐢𝐟

02/02/2023

~ টিভি খুলেই ২১ শে ফেব্রুয়ারি
আর ফেইসবুক খুলেই ১৪ ই ফেব্রুয়ারি।
আসলে ফেব্রুয়ারি তুমি কার, ভাষার না ভালোবাসার ?

28/01/2023

24/01/2023

আস্তিকের নরকের ভয় নেই,
নাস্তিকের মনুষ্যত্ব বোধ নেই।
মানুষ কোন পথে এগোচ্ছে?

24/01/2023

গায়েবী যোগফল..........................

"তুমি" নামক সমুদ্রে ডুবে থাকায় সুখ,
ডুবে কী আর বেঁচে থাকা যায়? আসলে ওটা নিরাময়অযোগ্য অসুখ।
ফেরেশতারা হিসেব করে ডুবে থাকার সময়টুকু। হিসেবের খাতায় মিল করে সুখ অনুভবের গায়েবী যোগফল।
তারা আসলে জানে না সমুদ্রের নোনা জলে যোগ হয় আরো কতোটা নোনা জল!

24/01/2023

আমার আশেপাশের সবাই মুমিন হয়ে গেছে।
আগে ইবাদত করতে যারা আমাকে দেখতো ,
তারা এখন ইবাদত করে আর আমি দেখি।

আত্মীয় স্বজনদের যারা খোঁজ করে না কোনদিন,
গরীব বলে তাদের কোন আয়োজনে দাওয়াত দেয়
না তারা খুব বেশি মুমিন।

অন্যের ঘাড়ে পারা দিয়ে নিজের জীবন এস্টাবলিশ করেছে কিন্তু যার দ্বারা জীবন সুন্দর হলো তার খোঁজ নেয়না কোনদিন সেও মুমিন।

বাপ দাদার সম্পত্তি একা ভোগ করে,বোনদের সম্পত্তি একা ভোগ করা লোকটিও দারুণ মুমিন।

পরকীয়া করা লোকটি এক ওয়াক্ত নামাজ বাদ দেয় না। পাক্কা মুমিন সে।

লোকদের থেকে ধার করে টাকা নিয়ে হজ্ব করা লোকটি নামের আগে হাজী লাগিয়েছে কিন্তু ধার করা টাকা ফেরত দেয়নি। এই লোকও মুমিন।

অন্যের বাড়ির জায়গা দখল করে হজ্ব করতে যাওয়া লোকটিও মুমিন।

বন্ধু হয়ে আরেক বন্ধুর কাছে তৃতীয় বন্ধুর নামে কুৎসা করা বন্ধুটি কথায় কথায় জাজাকাল্লাহ খাইরান উচ্চারণ করে। বন্ধুবর মুমিন।

ইনবক্সে যৌনতায় ভরা ম্যাসেজ দেয়া বন্ধুটিকে দেখলে
চোখে প্রশান্তি লাগবে যে কারো তার মুমিনীয় রূপে।

এক আপু পাশের বাসার। বেড়াতে এসেছিলো আমার বাসায়। খাস পর্দা করেন তিনি। হাত মোজা, পা মোজা পরিহিত।
আমার বুক শেলফে বোখারি শরীফ দেখে জানতে চাইলো কে পড়ে। তিনি কি বুঝাতে চেয়েছেন আমি জানিনা। তবে আমি বুঝেছি তিনি খাস মুমিন।বেহেশত তিনি নিজের নামে লিখে নিয়েছেন।

রক্ত জল করে সন্তান লালন পালন করে মা এখন শোনে আপনার আরো বাচ্চা থাকতে আমাদের এখানেই কেন সারাক্ষণ থাকেন?
সে ছেলের বউও মুমিন।

উপরোক্ত সবাই মুমিন(এরকম আরো অনেক রকম মুমিন চেনা আছে, আমিও মুমিন) ।
সবাই মুমিন হবার ধান্দায় আছে কিন্তু কেউ মানুষ
হবার চেষ্টা করে না।

24/01/2023

- মুসলিমদের হৃদয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ অনুভূতির নাম-!🥰😇

- হযরত মুহাম্মদ (সাঃ-!🖤🌸

24/01/2023

ঈষার লাশটা এখনো মর্গে পড়ে আছে। আমি বেশ কিছুক্ষন আগে মর্গে পৌছালাম। আমার ডান হাতটা ঈষার মাথার উপরে অনেকক্ষন ধরে বুলাচ্ছি। খুব শখ করে ভালোবেসেছিলাম,অনেক অপূর্ণ স্বপ্ন জমে আছে।যেগুলা কখনো আর পূরণ হবে না।
রিলেশন থাকা অবস্থায় প্রতিদিন প্রার্থনা করতাম,আমার সব আয়ু যেনো আল্লাহ্ ঈষাকে দিয়ে দেয়। আমার মৃত্যুর পরে যেনো ঈষার মৃত্যু হয়। কারণ ঈষাকে ছাড়া কখনো অন্য কিছু কল্পনাই করতে পারতাম না, আর তার মৃত্যু! হে... আমিতো পাগল হয়ে যাবো।
মাঝেমধ্যে ভাবতাম, যদি তার কিছু হয়ে যায়,আর আমার মোবাইলে ফোন আসে, ঈষা মারা গেছে, তখন আমার অবস্থাটা কেমন হবে? চোখ ঝাঁপসা হয়ে যেতো, আর মনে মনে ভাবতাম ধুর আমি কী পাগল নাকি? কিসব আজে বাজে ভাবছি বলে নিজেকে কন্ট্রোল করতাম।

কিন্তু আজ কি থেকে কি হয়ে গেলো। আমার সামনে ঈষার দেহটা পড়ে আছে। সেই কখন থেকে ডাকছি ওই ইষা,ঈষাইন্না , পাগলী , প্লীজ কিছুতো বল। কিন্তু কোনো জবাব দিচ্ছে না।
আগেতো কখনো এমনভাবে রাগ করে থাকেনি। যতবার ডাকতাম রেগে হলেও প্রতি ডাকেই জবাব দিতো। রেগে গেলে ঈষাকে খুব ভালোই লাগতো। মুখ ফুলিয়ে রাখতো সব সময়। যখন ঈষাইন্না বলে ডাকতাম, তখন খুব রেগে গিয়ে বলতো, ওই ফাজিল ইষাইন্না কিরে? ঈষা মেম বলতে পারস না?
কিন্তু আজ এতবার ঈষাইন্না,ঈষাইন্না বলে ডাকছি কিন্তু কোনো সাড়াশব্দ নাই। প্রায় আড়াই ঘন্টা পেরিয়ে গেছে, এখনো তার পাশে দাঁড়িয়ে আছি। মাথায় হাত বুলাচ্ছি ,কাঁদছি সাথে নাক দিয়ে পানি বেয়ে পরছে। কাঁদলে আমার নাক দিয়ে পানি বের হয়, সর্দি হয়ে যায়।

ঈষা জবার দিচ্ছে না। জানি জবাব দিবে না তবুও ডাকছি, জবাব কিভাবে দিবে, ঈষাতো বেঁচে নেই।ডাক্তার না বললো, ঈষা রাতেই মারা গেছে!

ঈষার মৃত্যু স্বাভাবিক ভাবে হয় নি। সে বিষ খেয়ে মারা গেছে। বিষ খাওয়াত প্রায় ঘন্টা খানেক পর একটা ছেলে তাকে হাসপাতালে দিয়ে লাপাত্তা হয়ে যায়। আন্দাজ করেছি ছেলেটা সাদাত হবে। সাদাত ঈষার স্বামী। ছোট বেলায় বাংলা ছবিতে দেখতাম,নায়কের কোনো আপনজনকে যখন ভিলেন মেরে ফেলে, তখন নায়ক তার আপনজনের লাশকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বলে, তোমার হত্যার প্রতিশোধ আমি নিবো। আমারো ঈষাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু ঈষাকে'তো কেউ মারে নি।ঈষাতো আত্মহত্যা করেছে, না না আছে একজন, সাদাত..

আমার সাথে সম্পর্ক থাকা অবস্থায় ঈষার সাথে সাদাতের পরিচয় হয় ধীরে ধীরে প্রেম..হঠাৎ বিয়ে। এগুলার কিছুই আমি জানতাম না। বিয়ের কিছুদিন পরে আমাকে ঈষা সব জানায়। সেদিন ঈষা খানিকটা স্বার্থপরের মতই কথা বলেছে। তাতে আমার আফসোস নেই। আমার কাছে, 'ভালোবাসার মানুষকে সব সময় ভালো রাখার দায়িত্ব নেয়ার অর্থ ভালোবাসা' । ঈষাকেও সব সময় ভালো রাখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঈষা যদি আমার থেকেও সাদাতের সাথে বেশি ভালো থাকে তাতে তো ঠিকই আছে। ভালো থাকুক ইষা।আমি? আরে ঈষার ভালো থাকাইতো আমার ভালো থাকা।
ঈষা কলেজ হোস্টেলে থেকে পড়ালেখা করতো। দুই একমাস পরপর বাড়ী যাওয়ার জন্য ছুটি নিয়ে সাদাতের কাছে যেতো। তেমনি একদিন সাদাতের কাছে যায়। প্রায় ৩দিন পরে একদুপুর বেলায় ভাত খেয়ে খাটের উপরে শু্য়ে আছে। সাদাত বাহিরে গেছে কি এক জরুরি কাজে। মাথার উপরে ফ্যান ঘুরছে। হঠাৎ ক্রিং ক্রিং শব্দে ঈষার মোবাইল বেজে উঠলো, তার বাবার ফোন..
-ঈষা তুই কোথায়রে?
--বাবা আমিতো হোস্টেলে, ঘুমাচ্ছি।
-আমি ও তো তোর হেস্টেলে। তোর খাটের উপরেই বসে আছি। তিন দিন আগে ছুটি নিয়ে বাড়ী যাওয়ার নাম করে কোথায় গেছিস?
--ইয়ে মানে বাবা, আমার এক বান্ধুবীর বাড়ীতে ঘুরতে এসেছি।তুমি কিছু মনে করো না,আমি খুব শিগ্রই চলে আসবো।
-তুই সাদাত নামের একটা ছেলেকে বিয়ে করেছিস বেশ কিছুদিন আগে।আমি সব শুনেছি। তুই কালকের মধ্যে ছেলেটাকে নিয়ে বাড়ীতে আয়। ছেলেটার সাথে কথা বলবো আমি।

ঈষা বুঝতে পারে যেভাবেই হোক বাবা সব কিছু জেনে গেছে। কিন্তু কীভাবে জেনেছে তা জানার প্রয়োজন নেই।বাবা সব জেনেও সুন্দরভাবে মেনে নিয়েছে সেটা বড় ব্যাপার। এখন সাদাতকে বাবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে সাদাতের বাড়ীতে বউ হয়ে আসবে। এই ভেবে, সাদাতকে ফোন করে বাসায় আনে । পুরো ব্যাপারটা শোনার পর সাদাতের মুখটা যেমন আশা করেছিলো ঠিক তার উল্টো দেখেছিলো ঈষা। সাদাত ঈষাকে বুঝানোর চেষ্টা করে এখন তারপক্ষে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে সম্ভব না।বরংচ ঈষা এখন বাড়ী চলে যাক, চার পাঁচ বছর পর এসব দেখা যাবে..
--সব তো ঠিকই আছে।আমার বাবাও রাজি হয়েছে।তিনি তোমার মায়ের সাথে কথা বলবে।তুমি শুধু এখন আমার সাথে আমার বাড়ীতে চলো।
- এখন আমার পক্ষে তা সম্ভব না। তুমি বুঝার চেষ্টা করো।

বহু তর্ক বিতর্কের পর একপর্যায়ে সাদাত বলেই ফেলে সে ঈষার সাথে সম্পর্ক রাখতে চায় না। এতদিন যা হয়েছে সব ভুল, এখন এগুলা থেকে সে মুক্তি চায়!

রাত ৯ টায় আমার মোবাইলে ঈষার ফোন আসে। সব কিছু খুলে বলে। প্রথমে অবাক হই খুব। অবশ্য অবাক হওয়ার-ই কথা। তবে একটা সুযোগ আছে ইষাকে পাওয়ার। আমি ঈষাকে বললাম,
-তুমি চিন্তা করো না, তুমি ঠিকানা দাও আমি তোমাকে নিয়ে আসবো। আমিই তোমার বাবার সাথে দেখা করবো।আমি তোমাকে এখনো ভালোবাসি আর খুব বেশি ভালোবাসি।

কিন্তু কেনো জানি ঈষা মুখের উপর 'না' বলে দিলো।আমাকে নাকি সে এই মুখ দেখাতে পারবে না; বলেই ফোন কেঁটে দিলো।তারপর অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু ঈষার ফোন বন্ধ..

ভোরের দিকে আবারো ফোন আসল, তবে এবার ভিন্ন গলা।ডাক্তার ফোন দিয়েছে, ঈষা বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছে। একটা ছেলে তাকে হসপিটালে রেখে চলে গেছে। আর ফিরে আসেনি। যে ফোন নাম্বার দিছে তাও বন্ধ। এখন ঈষার ব্যাগ থেকে মোবাইল বের করে আমার নাম্বার খুঁজে পায়।

আমি ঈষার লাশের পাশে দাঁড়িয়ে আছি। সকালে আসার পথে ঈষার বাবাকে ফোন দিয়ে পাষাণ্ডের মত বলে ফেললাম, তার মেয়ের মৃত্যুর খবর। উনি নিস্তব্ধ হয়ে রইলো দেখে ফোন কেঁটে দেই। পরে ঈষার বড় ভাই ফোন দেয় ঠিকানা চায়, দিলাম না। বললাম আমি আনবো।আপনাদের বাড়ীতে আমি নিয়ে আসবো ঈষার লাশ, বলেই ফোন কেঁটে বন্ধ করে রাখি। জানিনা তাদের অবস্থা এখন কেমন? হয়ত ঈষার বাবা স্ট্রক করেছে। বা হয়ত ওদের পুরো বাড়ীতে আত্মীয়স্বজনরা এসে জড়ো হয়েছে।কেউ কেউ ঈষার মাকে সান্ত্বনা দিচ্ছে। কেউ হয়ত ইষাকে দাফন করার আয়োজন করছে। কেউ কেউ কোদাল দিয়ে কবর কুড়ছে...

দুইজন লোক এসে বললো, আপনি ডাক্তার সাহেবের রুমে যান।কিছু কাগজপত্র আছে ওগুলা বুঝে নিন।আমরা লাশ গাড়ীতে তুলছি। ডাক্তারের রুমে গিয়ে বেশ কয়েকটা প্রশ্নের উওর দিতে হলো। কিভাবে দিয়েছিলাম তা জানিনা..
এখন এ্যাম্বুলেন্সে ঈষার লাশের পাশে বসে আছি। বুকটা ধুপধুপ করছে। ঈষার সাথে সাথে স্বপ্ন গুলো ও মারা গেছে।
সাদাত হয়ত বেঁচে গেছে, খুব জোরে বেঁচে গেছে।হয়ত এই খুশিতে আজরাতে বন্ধুদের নিয়ে পার্টি দিবে। মাঝে মাঝে ঈষার কথা মনে করে দাঁত বের করে হেসে হসে বলবে, বেকুব মেয়ে।
ঈষার বাবা হয়ত দাফনের ব্যবস্থা করছে। সাদা কাপরের জন্য হয়ত ঈষার বড় ভাইটা গেছে। এইতো আর দুই মিনিটেই ঈষার বাড়ীতে পৌছে যাবো...
লেখক: Ataur Shusmoy

23/01/2023

বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে প্লেজিয়ারিজম (চৌর্যবৃত্তি) বন্ধের কমিটির একজন সদস্য জনাব জাফর ইকবাল।

(অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের পর্যায়ে কেউ যেন চৌর্যবৃত্তি করতে না পারে, সেটা দেখভাল করার কমিটির একজন সদস্য জনাব জাফর ইকবাল।)

সূত্র : দৈনিক মানবজমিনকে একান্ত সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এই তথ্য জানিয়েছেন জনাব আসিফ নজরুল

20/01/2023

Need One to One live Counseling with Sheikh Assim?:https://www.assimalhakeem.net/announcement/Do you have a question:https://www.assimalhakeem.net/ask-a-ques...

20/01/2023

ভেবেছিলাম ডুবে ডুবে🙈 প্রেম করবো
,,কিন্তু... 🤔
পানি যে ঠান্ডা... 🤭🥴..🤣

01/01/2023

বাংলাদেশের কতজন সেলিব্রেটি রাজনীতিতে এসে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন বলেন তো? সমাজ গড়ার কাজে তারা কতটুকু সফল হয়েছেন কেউ বলবেন কি? কি একটা অদ্ভুত নেশা চড়েছে আমাদের দেশের অভিনেত্রীদের মধ্যে, তারা পলিটিকাল লিডার হতে চান!! কবরীর মত ঝানু অভিনেত্রীকে প্রচুর ঝড়-ঝঞ্ঝা পাড়ি দিতে হয়েছে। যদিও সফল হননি তবে কবরীর ইনটেনশান ভালো ছিল। মানুষের জন্য কাজ করতে চেয়েছিলেন। ভারতের রেখা হেমা মালিনী জয়াপ্রদা শাবানা আজমী নাগমা ঊর্মিলা মাতোন্দকারদের দেখুন। তারা অভিনয় জীবনে যেমন সফল তেমনি রাজনৈতিক জীবনেও সফল। কিন্তু আমাদের দেশের মাহিয়া মাহিদের মত বিতর্কিত ললনাদের রাজনীতিতে জড়িত হওয়ার অসৎ উদ্দেশ্যের কথা মানুষের অজানা নয়। "মাহিয়া মাহির পরিবার আওয়ামী লীগ করে" --এটার উপর ভিত্তি করেই কি তাকে দলের অঘোষিত এমপি বানিয়ে দেয়া হয়েছে? কি যোগ্যতা আছে মাহির এমপি হওয়ার? অবশ্য এদেশে যোগ্যতা মানে রুপ লাবণ্যের সওদা বাজি করা।

মাহিয়া মাহির কেলেংকারীর কুৎসিত চেহারা কি শেষমেশ রাজনীতি দিয়ে মেরামত করা হবে? এভাবে নষ্টদের রাজনীতিতে এনে আদতে দলের ক্ষতিই করা হচ্ছে। মাহির ইমেজ আগে থেকে দাগযুক্ত। দুঃখ পেলাম তার মত বিনোদন রঞ্জনাকে হাইলাইটস করা হচ্ছে দেখে। এভাবে যদি নষ্টদের সিলসিলা চলতে থাকে, দেশের জন্য মঙ্গল হবেনা। আওয়ামী লীগের মত ঐতিহ্যবাহী দলের এমন দুর্দিন নিশ্চয় আসেনি যে মাহিয়া মাহির মত বিনোদন রঞ্জিনীদের রাস্তাঘাট থেকে ধরে এনে সংসদ সদস্য বানাতে হবে। বহু ত্যাগী মানুষ আছে দেশের আনাচে। পারলে তাদেরকে তুলে আনুন, তাদেরকে স্বীকৃতি দিন। দলের দুঃসময়ে যারা রাজপথ ছাড়েনি, যারা তৎকালীন সরকারের হাতে নির্যাতিত হয়েছে, তাদেরকে সুযোগ দিন। তাদের বহু ত্যাগ তিতিক্ষা আছে আওয়ামী লীগের ইতিহাসে। ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার শিকার বহু কর্মী শরীরে স্প্লিন্টার দুর্বিষহ জীবন কাটাচ্ছে। সরকারের নজর হওয়া দেয়া উচিত তাদের দিকে। মাহিয়া মাহির মত সস্তা কৃত্রিম প্রমোদবালার দিকে নয়।

বহু অন্যায় অনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে নেত্রী অবগত নন। কিন্তু নেত্রীর নাম দিয়ে যখন মাহিয়া মাহিকে হাইলাইটস করা হয় তখন দুশ্চিন্তা হয়। এসব করে দলের প্রচুর ক্ষতি করা হয়েছে নেত্রীর অগোচরে। এসব অসমর্থিত কর্মকাণ্ড বন্ধ করুন। এসব করতে করতে নিজেদের পচিয়ে ফেলেছেন। মাহিয়া মাহি প্রাচীন পচাগলা জিনিস। তাকে রেফ্রিজারেটরে বরফের মমি বানিয়ে রাখা উচিত। এই মমি রেফ্রিজারেটর থেকে বের করলেই পঁচা গন্ধ বের হবে।

02/12/2022

দেশ প্রেমিকের চেয়ে বাংলাদেশে খেলা প্রেমিকের সংখ্যা অনেক বেশি। আর এ কারণেই দেশে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সহ সকল ব্যাংক খালি হয়ে যাচ্ছে। যেমন জনগণ তেমন শাসন ব্যবস্থা।
ভাত খাইতে ভাত পায় না কোট গায়ে দিয়ে চলে।

30/11/2022

একা বাঁচতে শিখো
মানুষ জানাযা আসবে
কিন্তু কবরে নয়🙂