Ashiqur Rahman Akash

Ashiqur Rahman Akash Life is a onetime offer to get the best outcome. https://www.facebook.com/Md.AshiqurRahman
(4)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার, সরাইল উপজেলার, শাহবাজপুর গ্রামে দুদিন ধরে নিখোঁজ ৯ বছরের  মেয়েটাকে ধর্ষণ ও হত্যা করে, রক্তাক্ত ...
06/07/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার, সরাইল উপজেলার, শাহবাজপুর গ্রামে দুদিন ধরে নিখোঁজ ৯ বছরের মেয়েটাকে ধর্ষণ ও হত্যা করে, রক্তাক্ত লাশ ফেলে যায় ছন্দু মিয়া পাড়ার মসজিদের দ্বিতীয় তলায়। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

আর কত শুনব এমন ঘটনা! তীব্র নিন্দা এবং দেশের নরবরে পরিস্থিতির উত্তরণের আহ্বান জানাচ্ছি। 😞😞😞

#শিশুধর্ষণ

📱 মোবাইলের ব্লুটুথ: ইতিহাস ও নামের রহস্যআমাদের মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির নাম ব্লুটুথ। এটি মূলত দু...
06/07/2025

📱 মোবাইলের ব্লুটুথ: ইতিহাস ও নামের রহস্য

আমাদের মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির নাম ব্লুটুথ। এটি মূলত দুইটি ডিভাইসকে ওয়্যারলেসভাবে সংযুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু জানো কি, এই প্রযুক্তির পেছনে রয়েছে এক চমকপ্রদ ঐতিহাসিক গল্প?

🛡️ ব্লুটুথ নামের উৎস

ব্লুটুথ নামটি এসেছে ভাইকিংদের ইতিহাস থেকে। ভাইকিংরা ছিল উত্তর ইউরোপের (বিশেষ করে ডেনমার্ক, নরওয়ে ও সুইডেন) প্রাচীন সাহসী যোদ্ধা ও অভিযাত্রী।

১০ম শতাব্দীতে এক ভাইকিং রাজা ছিলেন যার নাম ছিল হ্যারাল্ড ব্লুটুথ গোর্মসন (Harald "Bluetooth" Gormsson)।

এই রাজার কৃতিত্ব ছিল, তিনি ডেনমার্ক ও নরওয়েকে একত্রিত করেছিলেন।

ঠিক যেমন তিনি দুটি আলাদা জাতিকে একত্রিত করেছিলেন, তেমনি ব্লুটুথ প্রযুক্তিও দুইটি ডিভাইসকে সংযুক্ত করে — তাই তার নামেই এই প্রযুক্তির নামকরণ।

🔠 ব্লুটুথ প্রতীকের রহস্য

ব্লুটুথ প্রতীকটি তৈরি করা হয়েছে ভাইকিং ভাষা রুনিক অক্ষর থেকে।

এটি মূলত দুইটি অক্ষরের সমন্বয়:

"ᚼ" (Haglaz) = H

"ᛒ" (Berkanan) = B

এই দুটি অক্ষর একত্রে রাজার নাম Harald Bluetooth-এর আদ্যক্ষর প্রকাশ করে।

🎯 সারাংশ:

ব্লুটুথ শুধু প্রযুক্তি নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক নাম।

এক ভাইকিং রাজা যেমন দুটি জাতিকে সংযুক্ত করেছিলেন, ব্লুটুথ প্রযুক্তিও তেমনি ডিভাইসকে সংযুক্ত করে।

এর প্রতীক ভাইকিং রুন লিপি থেকে নেওয়া।

আলাস্কার কাঠব্যাঙ (Alaskan wood frog) একটি বিস্ময়কর প্রাণী, যার শীতকালীন অভিযোজন ক্ষমতা বিজ্ঞানীদেরও চমকে দেয়। এই ব্যাঙট...
05/07/2025

আলাস্কার কাঠব্যাঙ (Alaskan wood frog) একটি বিস্ময়কর প্রাণী, যার শীতকালীন অভিযোজন ক্ষমতা বিজ্ঞানীদেরও চমকে দেয়। এই ব্যাঙটি বছরের ঠান্ডার সময়ে সম্পূর্ণভাবে জমে যায়,তার শরীরের হৃৎপিণ্ড বন্ধ হয়ে যায়, নিঃশ্বাস থেমে যায় এবং রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ, এটি একটি জীবন্ত অথচ সাময়িকভাবে "মৃতপ্রায়" অবস্থায় চলে যায়।

শরীরের ৬৫% পর্যন্ত পানি বরফে পরিণত হয়, আর তখন ব্যাঙটি দেখতে বরফখণ্ডের মতোই মনে হয়। তবে এই অবস্থায়ও তার কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। কারণ তার লিভার থেকে বিশেষ এক ধরনের চিনি (glucose) নিঃসৃত হয়, যা কোষের ভিতরে জমে যাওয়া বরফের ক্ষতিকর প্রভাব রোধ করে। এই প্রক্রিয়াকে বলে cryoprotection, যা কোষগুলোকে ঠান্ডার ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

যখন বসন্ত আসে এবং তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে, তখন এই কাঠব্যাঙ ধীরে ধীরে গলে যায় এবং আশ্চর্যজনকভাবে আবার জীবিত হয়ে ওঠে,তার হৃৎপিণ্ড পুনরায় স্পন্দিত হয়, শ্বাসপ্রশ্বাস চালু হয় এবং সে স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা শুরু করে।

#জানা_অজানা #অবাক_বিশ্ব fans

               #বাংলাজোকস  fans
04/07/2025

#বাংলাজোকস fans

04/07/2025

             fans
04/07/2025

fans

প্রতিদিন একই সময়ে এবং একই স্থানে দাঁড়িয়ে এক মাস ধরে আকাশে চাঁদের ছবি তুললে একটি বিস্ময়কর চিত্র তৈরি হয়। এই ছবিগুলিক...
04/07/2025

প্রতিদিন একই সময়ে এবং একই স্থানে দাঁড়িয়ে এক মাস ধরে আকাশে চাঁদের ছবি তুললে একটি বিস্ময়কর চিত্র তৈরি হয়। এই ছবিগুলিকে একত্র করে সাজালে দেখা যায়, চাঁদ প্রতি রাতে একটি নির্দিষ্ট পথে অবস্থান পরিবর্তন করে, আর তার আলোর আকৃতি বা রূপও ধীরে ধীরে বদলে যায়। একে বলে চাঁদের কলা বা Moon Phases।

এই পরিবর্তনের মূল কারণ হলো চাঁদের পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ এবং পৃথিবীর নিজ অক্ষের ঘূর্ণন। চাঁদ একবার পৃথিবীকে ঘুরে আসতে প্রায় ২৭.৩ দিন সময় নেয়, যাকে বলে একটি sidereal month। তবে চাঁদের একেকটি কলা দেখতে আমাদের লাগে প্রায় ২৯.৫ দিন, যেটি synodic month নামে পরিচিত। এই সময়ে চাঁদ নতুন চাঁদ (New Moon) থেকে শুরু করে পূর্ণিমা (Full Moon) হয়ে আবার অমাবস্যায় ফিরে আসে।

এই ছবিতে চাঁদের প্রতিদিনের অবস্থান ও কলা ধাপে ধাপে ধরা পড়েছে, যা একত্রে একটি চমৎকার বাঁকানো রেখা তৈরি করেছে। এটি প্রমাণ করে যে চাঁদের অবস্থান প্রতিদিন সামান্য পরিবর্তিত হয় এবং একে নিরবিচারে পর্যবেক্ষণ করলে আমরা প্রকৃতির এক নিখুঁত ছন্দ দেখতে পাই।

fans

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির যাত্রী ছাউনির কোণে থেমে ছিল একটি রিকশা। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো চালক একটু বিশ্রাম নিচ্ছেন। সা...
02/07/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির যাত্রী ছাউনির কোণে থেমে ছিল একটি রিকশা। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো চালক একটু বিশ্রাম নিচ্ছেন। সারাদিনের ক্লান্তি তো আর কম নয়!

একজন পথচারী বিকেলে দেখেছিলেন তাকে ঘুমন্ত অবস্থায়। কয়েক ঘণ্টা পর আবার যখন ঐ পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন, তখনো একইভাবে বসে আছেন তিনি। কিন্তু এবার মনটা কেমন যেন কেঁপে উঠল। গায়ের ওপর হাত রাখতেই বুঝলেন ঘুমিয়ে নেই তিনি। ফিরে গেছেন না-ফেরার দেশে।

রিকশার উপরেই মৃত্যু হয়েছিল তার। নীরবে, একা। হয়তো স্ট্রোক করেই শেষ নিঃশ্বাসটা ফেলেছিলেন। কোনো শব্দ নেই, কোনো আর্তনাদ নেই শুধু একটুকরো নিঃশব্দ বিদায়।

পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম এসে মরদেহের দায়িত্ব নিয়েছে। এখনো তার পরিচয় জানা যায়নি।

মানুষের জীবন কতটা অস্থায়ী, কতটা অনিশ্চিত! হয়তো শুধু একটু বিশ্রাম নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভাগ্য তাকে চিরবিশ্রামের দেশে পাঠিয়ে দিল।

আল্লাহ তাকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। আমিন।

fans

Indirizzo

Via Pinerolo
Turin
10152

Notifiche

Lasciando la tua email puoi essere il primo a sapere quando Ashiqur Rahman Akash pubblica notizie e promozioni. Il tuo indirizzo email non verrà utilizzato per nessun altro scopo e potrai annullare l'iscrizione in qualsiasi momento.

Condividi