Imtiaz On The Road

30/10/2025

📍 Hokkaido, Japan today 🇯🇵

12/10/2025

Shinkansen || Mt. Fuji 🫶🩷⛩️🗾🇯🇵

12/10/2025

জাপান🇯🇵🗾কেন "অভিবাসন" নিয়ে কথা বলে, কিন্তু "নাগরিকত্ব গ্রহণ" নিয়ে কথা বলে না... এই "অস্বস্তিকর নীরবতা"-এর পেছনে লুকিয়ে আছে "অভিবাসী রাষ্ট্র" হিসেবে জাপানের বাস্তবতা।

অন্যান্য দেশের তুলনায় জাপান নাগরিকত্ব প্রদানে অত্যন্ত সতর্ক। তাছাড়া নাগরিকত্ব স্বীকৃতির প্রক্রিয়াটি একটি "ব্ল্যাক বক্স" বা অজানা প্রক্রিয়া।

অভিবাসন এখন জাপানের সবচেয়ে আলোচিত বিষয়, কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে এই আলোচনায় একটি শব্দ প্রায় অনুপস্থিত — তা হলো "নাগরিকত্ব গ্রহণ (帰化 / কিকা)"। এই নীরবতা অস্বস্তিকর শোনালেও, যত দ্রুত সম্ভব এটা ভাঙা প্রয়োজন।

জাপান বিদেশিদের নাগরিকত্ব দিতে অত্যন্ত সতর্ক। ন্যায় মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে, ১৯৫২ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ৬১০,২০৮ জন মানুষ জাপানি নাগরিকত্ব পেয়েছেন। ১৯৯৩ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে প্রতি বছরে ১০,০০০ জনের বেশি মানুষ নাগরিকত্ব পেতেন, কিন্তু এরপর থেকে (২০১৭ ব্যতীত) এই সংখ্যা কখনও ১০,০০০ ছাড়ায়নি। গত বছর মাত্র ৮,৮৬৩ জন নাগরিকত্ব পেয়েছেন।

উদাহরণ হিসেবে ফ্রান্সকে দেখলে, ২০২৪ সালে তারা ১,০৩,৬৬১ জনকে নাগরিকত্ব দিয়েছে — যা জনসংখ্যার অনুপাতে জাপানের তুলনায় ২১ গুণ বেশি। শুধু ২০১৯ থেকে ৬ বছরের মধ্যেই, ফ্রান্স যতজনকে নাগরিকত্ব দিয়েছে, তা প্রায় ১৯৫২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত জাপানের মোট সংখ্যার সঙ্গে।

একটি আরও ঘনিষ্ঠ তুলনা হতে পারে দক্ষিণ কোরিয়া। কোরিয়া ২০২৪ সালে ১১,০০৯ জনকে নাগরিকত্ব দিয়েছে। জনসংখ্যার অনুপাতে এটি জাপানের তুলনায় প্রায় ৩ গুণ।

উন্নত দেশগুলোতে বিদেশিদের নাগরিকত্ব পাওয়ার দুটি প্রধান উপায় আছে — সেই দেশে জন্ম নেওয়া অথবা নাগরিকত্বের আবেদন করা। কিন্তু জাপানে কেবল দ্বিতীয় পথটি অনুমোদিত।

জাপানে নাগরিকত্ব পেতে হলে ভাষাজ্ঞান — বিশেষ করে পড়া-লেখার দক্ষতা — খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই চীনা ও কোরিয়ান আবেদনকারীদের অনুমোদন পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ। আবেদনকারী যদি নাগরিকত্বের আবেদন জমা দেওয়ার আগের কয়েক বছরে টানা ৩ মাসের বেশি বা প্রতি বছরে ১০০ দিনের বেশি সময় বিদেশে অবস্থান করেন, তবে সেই আবেদন বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

নাগরিকত্ব স্বীকৃতির প্রক্রিয়াটি একটি "ব্ল্যাক বক্স"। এই অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যানের কারণ প্রকাশ করা হয় না। প্রশাসনিক প্রক্রিয়া আইনে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা ও অধিকার রক্ষার কথা বলা থাকলেও, নাগরিকত্ব বা অভিবাসন সংক্রান্ত প্রক্রিয়াগুলো এই আইনের আওতার বাইরে (প্রশাসনিক প্রক্রিয়া আইন, অনুচ্ছেদ ৩, ধারা ১, উপধারা ১০)।

কিছু রাজনীতিক উল্লেখ করেন যে স্থায়ী বাসিন্দার অনুমোদন পাওয়ার তুলনায় জাপানি নাগরিকত্ব পাওয়া আশ্চর্যজনকভাবে সহজ। কিন্তু এই সমালোচনায় উপেক্ষা করা হচ্ছে যে, বাস্তবে স্থায়ী বাসিন্দা (永住権) পাওয়াটাই বর্তমানে অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে, এবং এ প্রবণতা আরও কড়া হচ্ছে।

ন্যায়মন্ত্রী কেয়ুসুকে সুজুকি সেপ্টেম্বরের শুরুতে আসাহি শিমবুন-এর সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “জাপান কখনও এমন এক দেশ হবে না যে বিদেশিদের বিপুলভাবে গ্রহণ করবে।” কিন্তু এই প্রতিশ্রুতি ইতোমধ্যে ভঙ্গ হয়েছে।

জাপান যে অভিবাসী রাষ্ট্র নয় বলে অস্বীকার করে, সেটা ঠিক যেন এই দেশটি বৃদ্ধ জনসংখ্যার সমাজ নয় বলে দাবি করার মতো। বাস্তবে, জাপান বিদেশিদের প্রায় অদৃশ্য মানুষের মতো উপেক্ষা করছে এবং এর মাধ্যমে নাগরিকদের মধ্যে ভয় ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে।

বাস্তবিক অর্থে, জাপান এখন একটি অভিবাসী রাষ্ট্রই। বর্তমানে প্রায় ৩.৮ মিলিয়ন বিদেশি (যা শিজুওকা প্রিফেকচারের জনসংখ্যার সমান) জাপানে বসবাস করছেন, এবং তারা সমাজের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।

কানসাই আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তোশিহিরো মেনজুর হিসাব অনুযায়ী, কৃষি ক্ষেত্রে ২০১৪ সালে প্রতি ১১৯ জনে একজন বিদেশি কর্মী ছিলেন, কিন্তু ২০২১ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে প্রতি ৩১ জনে একজন। নির্মাণ খাতে এই অনুপাত ২৪৬ জনে একজন থেকে এখন ২৭ জনে একজন হয়েছে। একইভাবে, হোটেল ও রেস্টুরেন্ট শিল্পে প্রতি ৪২ জনে একজন থেকে এখন প্রতি ১৫ জনে একজন বিদেশি কর্মী কাজ করছেন।

07/10/2025

জাপান জীবন্ত এনিমেশন 🇯🇵❤️

20/09/2025

জাপানে 🇯🇵 প্রতি ৩ জনের মধ্যে প্রায় ১ জনের বয়স ৬৫ বছরের বেশি👵👴। এটি এখন পর্যন্ত সর্বাধিক সংখ্যা📈। তাদের মধ্যে ৯৩ লাখ মানুষ এখনও কাজ করছেন💼। অর্থাৎ, বয়স বেড়েও অনেক মানুষ সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন💪।

In Japan, about 1 out of 3 people is 65 or older👵👴. This is the highest number ever📈. Among them, 9.3 million are still working💼. In other words, many elderly people continue to work actively💪.

16/09/2025

জাপানে পার্ট-টাইম চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর 🇯🇵

01/05/2025

জাপান কি আপনার জন্য।।জাপান কেন আসবেন❓🇯🇵

04/12/2023

Campus Time, Japan Institute of Technology🤍💥

23/02/2022

বেঁচে থাকলে আগামী ৫-৬ বছরের মধ্যে আমাদের সবার জীবনে বড় রকমের পরিবর্তন আসবে। ব্যাপারটা ভাবলেই আতংক লাগে।

যে বন্ধুর সাথে চাপড়-থাবড় মারার সম্পর্ক, সেই বন্ধু ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে যাবে। চাইলেও আর তাকে মাথায় টোকা দেয়া যাবেনা। চা'য়ের বিল নিয়ে দুষ্টামি করা বন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার হয়ে যাবে। বেড শেয়ার করা বন্ধু স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাবে। মেডিকেলে পড়া হতাশ বন্ধু এফসিপিএস নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যাবে। অনেকে বিয়ে করে হানিমুনে যাবে, সংসারী হবে।

বন্ধুবান্ধবরা সব একদিন হারিয়ে যাবে! এত হাসি আনন্দ আড্ডা গানের বন্ধুরা!

যাদের হারিয়ে যাওয়াই অনিবার্য, তাদের সাথেই কেন যেন জীবনের সেরা মুহূর্তগুলো কাটে। এইদিকটা দিয়ে প্রকৃতি খুব নিষ্ঠুর।

15/07/2021