Fahad Rahman Khan Kabir

Fahad Rahman Khan Kabir Writer, Political Analyst, Content Creator Hi, I’m Fahad! I’m a Bangladeshi living in Japan and I share small stories from both places. Thanks for being here.

You’ll see bits of my daily life, Japanese culture, Bangladeshi vibes, travel moments and whatever interesting things happen around me. If you like simple and honest content, you’re in the right place. Feel free to say hi anytime! 😊

17/12/2025

আমাদের জীবনটাও কী সাকুরার মতন নয়?

17/12/2025

জাপানে বয়স্ক মানুষেরা কীভাবে সময় কাটায়?

14/12/2025

মাত্র ২০ দিনে এই পেজে আপনারা প্রায় ১৪ হাজার মানুষ আমাকে ফলো করেছেন!

আজকে ১৫ হাজার ফলোয়ার্স মাইলফলক পূর্ণ হল!

আপনাদের সবাইকে, অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আচ্ছা বলেন তো জাপানে একটা কলাগাছের চারার দাম কত হতে পারে?অনুমান করেই বলেন, আমি পরে একটা ভিডিওতে দেখাবো কলাগাছের চারার কত...
14/12/2025

আচ্ছা বলেন তো জাপানে একটা কলাগাছের চারার দাম কত হতে পারে?

অনুমান করেই বলেন, আমি পরে একটা ভিডিওতে দেখাবো কলাগাছের চারার কত দাম হয়!!

পোস্ট এডিটঃ ভাবছিলাম এটা সম্পর্কে ভিডিও বানাবো, পরে চিন্তা করলাম থাক, খুবই সাধারণ মানের একটা তথ্য যা নিয়ে আসলে ভিডিও না বানালেও চলবে। পোস্টের সাথে দুইটা ছবি সংযুক্ত করে দিলাম। দেখেন এই চারা কলাগাছের দাম জাপানি মুদ্রায় ভ্যাটসহ ২১৭৮ ইয়েন। আজকে দিনের হিসাবে বাংলা টাকায় যার দাম আসে ১৬৫৬ টাকা।

একটা ছবিতে কলাটার জাতের নাম কাতাকানায় লেখা আছে, পড়ে নিয়েন।

11/12/2025

জাপানের সবথেকে অসাধারণ ব্যাপারটা কী জানেন?

09/12/2025

জাপানের রিকশা! Rickshaws in Japan

08/12/2025

ফেসবুকের নিউজফিড স্ক্রল করতে করতে হঠাৎই চোখে পড়ল জাপানের ভূমিকম্পের খবর।

আজ যে ভূমিকম্পটি হয়েছে সেটার মাত্রা ছিল প্রায় ৭.৫ থেকে ৭.৬। এটা আন্তর্জাতিক মানে যেমন বড় তেমনি জাপানের নিজের স্কেলেও এটি সরাসরি বড় ভূমিকম্পের তালিকায় পড়ে।

তবুও ক্ষতিটা সীমিত থাকা সত্যিই বিস্ময়ের। ভূমিকম্পের উৎস ছিল সমুদ্রের নিচে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার গভীরে, তাই প্রচুর শক্তি সেখানেই ছড়িয়ে গেছে। এই কারণে স্থলভাগে বড় ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ হয়নাই।

ভাবুন তো, এমন মাত্রার কম্পন যদি অল্প গভীরে কোনো বড় শহরের নিচে হতো তাহলে কী হতো? ভবন ধস, রাস্তা ভেঙে যাওয়া, আগুন ধরে যাওয়া সব মিলিয়ে ক্ষতি কয়েকগুণ বেশি হতো। এর তুলনায় আজকের পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণের মধ্যেই ছিল।

সবচেয়ে বড় যে বিষয়টি মানুষকে ভাবিয়েছে সেটি হলো সুনামি। প্রথমে উপকূল এলাকায় তিন মিটার পর্যন্ত উচ্চতার ঢেউ আসতে পারে বলা হয়েছিল। পরে দেখা গেল বেশিরভাগ এলাকাতেই ঢেউ ছিল এক মিটারের কম এবং খুব দ্রুত সতর্কতাও তুলে নেওয়া হয়েছে।

ক্ষতির দিক থেকে যা জানা গেছে, হাচিনোহে এবং হোক্কাইডোর কিছু অংশে কাঁচ ভেঙেছে, দোকানের জিনিসপত্র পড়েছে, কয়েকটি রাস্তা ফেটেছে, আর বেশ কিছু বাড়ির বিদ্যুৎ সাময়িকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছেন, কিন্তু বড় ধরনের প্রাণহানি নেই।

জাপানের কঠোর বিল্ডিং কোড, সেফটি সিস্টেম আর দ্রুত প্রতিক্রিয়া এই ক্ষতিটাকে অনেকটাই থামিয়ে দিয়েছে।

উপকূলীয় এলাকায় প্রায় নব্বই হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় যেতে বলা হয়েছিল। মানুষ রাতের অন্ধকারেও খুব শান্তভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে শেল্টারে গেছে। দোকান, স্কুল, কমিউনিটি সেন্টারে আগে থেকেই পানি, কম্বল, ইমার্জেন্সি খাবার রাখা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে এগুলোই বড় সহায়তা হয়। জাপানের মানুষ আতঙ্ক ছড়ায় না। তারা নিয়ম মেনে চলে, স্মার্টভাবে সিদ্ধান্ত নেয়, আর এটাই তাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এমন বড় ভূমিকম্প কি প্রতিদিন হয়?

না, হয় না। জাপানে ছোট কম্পন নিয়মিত হলেও ৭.৫ বা এর বেশি মাত্রার ঘটনা কয়েক বছর পরপর ঘটে। এর আগের বড় ভূমিকম্পগুলোর মধ্যে আছে ২০২৪ সালের নোটো, তার আগে কুমামতো, আর ২০১১ সালের তোহোকু যেটা পুরো জাপানকেই বদলে দিয়েছিল।

জাপান চারটি টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলে থাকায় ছোট বড় কম্পন এখানে খুব স্বাভাবিক ব্যাপার।

তবে কোনটি বড় হবে, কখন হবে, কোথায় হবে কেউ বলতে পারে না। বিজ্ঞানীরা শুধু সম্ভাবনার কথা বলেন। যেমন নানকাই ট্রফ, টোকাই অঞ্চল আর রাজধানীর আশপাশের কান্তো অঞ্চলে বড় ভূমিকম্পের দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকি রয়েছে। আর আজকের ভূমিকম্পের পরও JMA বলেছে, আগামী কয়েক দিনে একই মাত্রার বা একটু বেশি শক্ত আফটারশক আসতে পারে। তাই কিছুটা সতর্ক থাকা জরুরি, কিন্তু এর মানে এই না যে নিশ্চিতভাবে আরও বড় কম্পন আসছে।

জাপান এই সবকিছুর মধ্যেও যেভাবে জীবন চালিয়ে যায় সেটাই সবচেয়ে শিক্ষণীয়। ভবনগুলো শক্তভাবে তৈরি করা হয়, আগেই জরুরি রুট ঠিক থাকে, স্কুল অফিসে নিয়মিত ড্রিল চলে, মানুষের কাছে জরুরি ব্যাগ সবসময় প্রস্তুত থাকে। ভয় অবশ্যই থাকে, কিন্তু প্রস্তুতিই তাদের আত্মবিশ্বাস দেয়।

আজকের ভূমিকম্প আবারও মনে করিয়ে দিল প্রকৃতি কত শক্তিশালী আর প্রস্তুতি কতটা জীবন বাঁচাতে পারে। আপনাদের কেউ যদি ওই দিকের এলাকায় থাকেন জানাবেন কেমন আছেন। সবার জন্য দোয়া রইল, আল্লাহ সবাইকে নিরাপদে রাখুন।

08/12/2025

জাপানের পুলিশ ঠিক কী কারণে জরিমানা করলো?

04/12/2025

জাপানি এই লোকটার কাছ থেকে আমাদের কী কিছু শেখা উচিত?

03/12/2025

জাপানের ফুকুওকার আসাকুরা শহরটা বাইরে থেকে খুব শান্ত। ছোট, পরিপাটি, আর নিজের মতো চলা একটা জায়গা। কিন্তু এই শান্ত শহরেই কয়েক মাস ধরে একটা বিষয় নীরবে বড় হয়ে উঠেছে।

সেখানের গলফ কোর্সের ভেতর নতুন একটি বড় কন্ডো প্রজেক্ট চালু হবার কথা ছিল, যেখানে বিদেশি ক্রেতারাই থাকবেন বেশি।

তবে খবরটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়াতেই শহরটা যেন হঠাৎ নতুন রূপ নিল।

বিদেশিদের কেউ কেউ হয়ত ভাবছিল, একটু দূরের এলাকায় যদি নিজের জায়গা হয়, তাহলে জীবনটা হয়তো আরও সহজ হবে।

কিন্তু ততক্ষণে আসাকুরা শহরের ভেতরে তখন অন্যরকম কথাবার্তা চলতে শুরু করেছে। মার্কেটের সামনে, কফিশপে, টাউন হলে, এমনকি অনলাইনেও আলোচনার ঢেউ উঠল।

কেউ বলছে শহরের পরিবেশ বদলে যাবে, কেউ বলছে আরও ভিড় বাড়বে, আবার কারও বিদেশিদের প্রতি অকারণ অস্বস্তি যেন প্রকাশ পাচ্ছে আলোচনায়, কথার ফাঁকে।

সেপ্টেম্বরে বিষয়টা থামানোর প্রচেষ্টায় মাত্র কয়েক দিনে হাজার হাজার মানুষ অংশ নিল প্রতিবাদ আলোচনায়। সিটি অফিসে প্রতিদিন ফোন আর মেইল জমা হচ্ছিল।

আরও বিস্ময় হলো, ডেভেলপার প্রকল্পের নির্মাণ পরিকল্পনা ছোট করার পরও উত্তেজনা কমল না। বরং মানুষ আরও জানতে চাইল, কেন এখানে এমন প্রজেক্ট হবে, কারা আসবে, শহর কেমন হবে।

এরপর একদিন খবর এল, জমির মালিক নির্মাণে সহযোগিতা করতে চাইছেন না। কোনোরকম ঘোষণা ছাড়া, কোনো নাটকীয়তা ছাড়াই, শুধু জানিয়ে দিলেন তিনি আর এগোবেন না।

ঘটনার শেষটা ঘটে গেল নিঃশব্দে যেন আসাকুরা শহরে আর কোনো ধরনের কোনো হৈচৈ নেই!

02/12/2025

জাপানের স্বাস্থ্যসেবা আসলে কতটা উন্নত?

30/11/2025

জাপানিদের আবেগ অনুভূতি কী কিছুটা কম বলে মনে হয়?

住所

Kyoto-shi, Kyoto

ウェブサイト

アラート

Fahad Rahman Khan Kabirがニュースとプロモを投稿した時に最初に知って当社にメールを送信する最初の人になりましょう。あなたのメールアドレスはその他の目的には使用されず、いつでもサブスクリプションを解除することができます。

事業に問い合わせをする

Fahad Rahman Khan Kabirにメッセージを送信:

共有する