Noor's Lifeline

Noor's Lifeline "ধন থাকিলেই ধনী হয় না।ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত ধনী যাহার হৃদয় প্রশস্ত।"
~আল-হাদিস
(1)

জ্বরের সময় বাচ্চারা কিছু খেতে চায় না — তখন মা-বাবার করণীয় কী?জ্বর মানেই শুধু শরীর গরম হওয়া নয়, এটা পুরো শরীরের উপর একটা ...
21/07/2025

জ্বরের সময় বাচ্চারা কিছু খেতে চায় না — তখন মা-বাবার করণীয় কী?

জ্বর মানেই শুধু শরীর গরম হওয়া নয়, এটা পুরো শরীরের উপর একটা চাপের নাম। আর ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জ্বরের সময় খাওয়ার অনীহা খুবই সাধারণ বিষয়। একজন মা হিসেবে এটা অনেক কষ্টের, কিন্তু কিছু সহজ নিয়ম মেনে চললে আমরা বাচ্চার শরীর দুর্বল না হতে দিয়ে তাকে আরাম দিতে পারি।

✅ জ্বরের সময় কী করব?

🔹 জোর করব না:
খেতে না চাইলে জোর করব না। এতে বাচ্চার বিরক্তি বাড়বে ও বমির সম্ভাবনা থাকবে।

🔹 তরল খাবারে জোর দেব:
– কুসুম গরম ভাতের মাড়
– হালকা চিকেন স্যুপ
– গরম পানি বা স্যালাইন
– স্যুপে ভেজানো রুটি
– নারকেল পানি
– পাতলা খিচুড়ি

🔹 বারবার অল্প অল্প করে খাওয়াব:
একবারে অনেক না দিয়ে প্রতি ২-৩ ঘণ্টা পরপর অল্প অল্প করে কিছু দিতে চেষ্টা করব।

🔹 পানিশূন্যতা রোধ করব:
প্রচুর পানি, স্যালাইন, ফলের রস বা লেবু পানি দিলে শরীর ঠান্ডা থাকবে ও বমির প্রবণতা কমবে।

🔹 পরিবেশ আরামদায়ক রাখব:
বাচ্চাকে ঠাণ্ডা, পরিষ্কার ও স্নিগ্ধ পরিবেশে রাখলে তার মন ভালো থাকবে। এতে খাওয়ার আগ্রহ একটু হলেও বাড়ে।
--

⚠️ যখন দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে:

বারবার বমি হলে

২৪ ঘণ্টার বেশি কিছু না খেলে

প্রস্রাব কমে গেলে

ঝিম ধরে থাকলে বা দুর্বল হয়ে পড়লে

---
🌼 সবার উদ্দেশ্যে বলি:
জ্বরের সময় বাচ্চারা খাবে না—এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আমরা মায়েরা ও অভিভাবকেরা যদি ধৈর্য, ভালোবাসা আর একটু সচেতনতা নিয়ে পাশে থাকি, তাহলে শিশুরা দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ আমাদের সন্তানদের হেফাজত করুন 🤲

“এই পোস্ট যদি কোনো মায়ের উপকারে আসে, তবে শেয়ার করতে ভুলবেন না।”

Noor's Lifeline

আমি আমার মৃত্যু কে ভয় পাই না, তবে অনেক বেশি ভয় পাই এটা ভেবে, আমি মারা গেলে আমার বাচ্চার কি হবে 😥আল্লাহ সকল মা বাবা কে নে...
20/07/2025

আমি আমার মৃত্যু কে ভয় পাই না, তবে অনেক বেশি ভয় পাই এটা ভেবে, আমি মারা গেলে আমার বাচ্চার কি হবে 😥

আল্লাহ সকল মা বাবা কে নেক হায়াত দান করুন ও সুস্থ রাখুন। আমিন

🍼 আধুনিক মায়েদের বুকের দুধ না হওয়ার ৭টি মূল কারণ:1. প্রচণ্ড মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা:দুধ উৎপাদনের সঙ্গে মায়ের মানসিক অবস্...
19/07/2025

🍼 আধুনিক মায়েদের বুকের দুধ না হওয়ার ৭টি মূল কারণ:

1. প্রচণ্ড মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা:
দুধ উৎপাদনের সঙ্গে মায়ের মানসিক অবস্থার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। স্ট্রেস, দুশ্চিন্তা বা ঘুম কম হলে দুধ কম হতে পারে।

2. নিয়মিত বাচ্চাকে স্তন্যপান না করানো:
বুকের দুধ উৎপাদন সরাসরি নির্ভর করে শিশুর দুধ চোষার উপর। কম চোষালে শরীর কম দুধ তৈরি করে।

3. মায়ের পুষ্টির ঘাটতি:
অপুষ্টি, সঠিক খাদ্যাভ্যাস না থাকা, পানি কম খাওয়া – এগুলোও দুধ কম হওয়ার বড় কারণ।

4. সিজারিয়ান ডেলিভারির পর দেরিতে দুধ আসা:
অনেক সময় সিজার হলে হরমোনের ভারসাম্য ঠিকঠাক হতে সময় লাগে, ফলে দুধ আসতে দেরি হয়।

5. বিপরীত অভ্যাস ও নিয়ম মানা না:
যেমন—বাচ্চার জন্মের পরপরই দুধ না খাওয়ানো, ফর্মুলা দুধে নির্ভরশীলতা, পাম্পিং না করা ইত্যাদি।

6. হরমোনের সমস্যা (যেমন থাইরয়েড, পিসিওএস):
কিছু মায়ের হরমোনজনিত সমস্যার কারণে প্রোল্যাকটিন হরমোন ঠিকমতো কাজ করে না, ফলে দুধ কম হয়।

7. ধূমপান বা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
কিছু ওষুধ বা মায়ের ধূমপানের অভ্যাস বুকের দুধের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

Noor's Lifeline

সন্তান জন্মগত ভাবেই বাবার হেরিডিটি থেকে ৬০% পায়Noor's Lifeline
17/07/2025

সন্তান জন্মগত ভাবেই বাবার হেরিডিটি থেকে ৬০% পায়

Noor's Lifeline

সন্তান যখন আপনার কোলে থাকে, যতটা পারেন আদর করেন। কিছু ভেঙে গেলেও বকা দিয়েন না,পড়তে না চাইলেও বকা দিয়েন না ।আদর করবেন শু...
17/07/2025

সন্তান যখন আপনার কোলে থাকে, যতটা পারেন আদর করেন। কিছু ভেঙে গেলেও বকা দিয়েন না,পড়তে না চাইলেও বকা দিয়েন না ।আদর করবেন শুধু।গায়ে হাত তুলবেন না কখনো। এই যে ফুটফুটে মুখটা, ছোট্ট হাতটা , একটা দিন আসবে, এই হাত আপনার হাতের নাগালের বাইরে চলে যাবে।সন্তান চিরোকাল মায়ের কাছে থাকে না। ওদেরও তো জীবন আছে, স্বপ্ন আছে। ক্যারিয়ার গড়বে।কেউ চলে যাবে অন্য দেশে, কেউ উড়ে যাবে দূরের শহরে।তখন আপনি পড়েই থাকবেন এই বাড়িতে। এক কোণে।কখনো কখনো ফোন আসবে।কথা হবে, ‘মা ভালো আছো?’ আপনি বলবেন, ‘ভালো আছি বাবা।’মনের ভেতর হাজারটা কথা জমা থাকবে, বলতে পারবেন না। কারণ ওদের যে ব্যস্ত জীবন।তখন মনে পড়বে, যখন ও ছিল আপনার কোলে,তখন কেনো যে একটু বেশী আদর করেন নাই! কেনো যে বকা দিয়েছিলেন! তখন যে মেরেছিলেন,বকা দিয়েছিলেন, তার জন্য আপনাকে কাঁদতে হবে।

কাঁদতে কাঁদতে চোখ শুকিয়ে যাবে। তবুও সন্তানকে আদর করতে পারবেননা,কারণ সে তো থাকে আপনার থেকে কোটি কোটি মাইল দূরে।সন্তানকে কখনো মারবেন না। কখনো রাগের মাথায় কটু কথা বলবেন না।শুধু দোয়া করবেন।কারণ, ৫০ বছর আগেই তো লেখা হয়ে গেছে কে কি হবে। কার জীবনে কী আছে, ভাগ্য কোথায় নিয়ে যাবে।আপনি শুধু আল্লাহর কাছে বলো —
‘হে আল্লাহ, আমার সন্তান যেন ভালো মানুষ হয়।
সুন্দর জীবন পায়। ঈমানের সাথে জীবন কাটায়।’

Noor's Lifeline

লেখা- সংগৃহীত ও পরিমার্জিত।

🍀 জীবনের সবচেয়ে বড় চাকরি হলো - প্যারেন্টিং 👨‍👩‍👧‍👦Noor's Lifeline
17/07/2025

🍀 জীবনের সবচেয়ে বড় চাকরি হলো - প্যারেন্টিং 👨‍👩‍👧‍👦

Noor's Lifeline

🌸আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।২. গ্রীষ্মকাল হলে...
17/07/2025

🌸আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?

১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।

২. গ্রীষ্মকাল হলে বা গরম আবহাওয়ায় ১০ মাসের পর থেকে নরমাল পানিতে গোসল করানোর অভ্যাস শুরু করতে পারেন। সেটাও বাচ্চার উপর ডিপেন্ড করে।

৩. শীতকালে বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় শিশুদের সবসময় কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন।

৪. গোসলের সময় আগে পা ভেজাবেন।পা থেকে আস্তে আস্তে উপর দিক ভেজাবেন। সম্পূর্ন শরীর ধোয়া হলে সব শেষে মাথায় পানি দিবেন। মাথায় পানি দেয়ার পর বাচ্চাকে বেশিক্ষণ গোসল করাবেন না।মনে রাখবেন মাথায় পানি দেয়া মানেই গোসল শেষ।

৫. ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাচ্চাকে কখনো বাইরে বাতাসের মধ্যে গোসল করাবেন না।গোসলের পর খালি গায়ে রোদ আছে ভেবে বাতাসে বসিয়ে রাখবেন না। কারণ আপনার শরীর আর একটা বাচ্চার শরীর এক নয়।

৬. শীতকালে গোসলের পর বাচ্চার হাত ও পায়ের তালু চেক করবেন।যদি ঠান্ডা থাকে তাহলে বুঝবেন বাচ্চার ঠান্ডা লাগছে। গরম করার জন্য পর্যাপ্ত কাপড় পরাবেন।

৭. শিশুকে কখনই কলের ঠান্ডা পানি বা মোটর থেকে পানি তোলার সাথে সাথে গোসল করাবেন না।এতে বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে।আর ঠান্ডা পানিতে বাচ্চারা গোসল করতে ভয় পায় ( আবহাওয়া ও বয়স অনুযায়ী )।

অনেকেই পানি রোদে দিয়ে রাখেন।আর মনে করেন পানি রোদে রাখলে ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে।যদিও পানি রোদে রাখার সাথে ভিটামিন ডি এর কোনো সম্পর্ক নেই।তবে আমার কাছে মনে হয় পানি যাতে ঠান্ডা থেকে উষ্ণ একটা তাপমাত্রায় আসে সে জন্যই হয়তো এই প্রচলনটা শুরু হয়েছে। আগে যেহেতু চুলায় সব কাজ করতে হতো তাই হয়তো রোদে পানি গরম করা সুবিধাজনক ছিলো। তাই পানি গরম করার সহজ উপায় থাকলে রোদ কোনো বিষয় না।

আমার জানা মতে অনেক বাচ্চা মাথায় পানি দিতে ভয় পেলেও গোসল করতে আনন্দ পায়।তাই কোনো বেবি যদি গোসল করতে না চায় তাহলে পানির তাপমাত্রা অবশ্যই খেয়াল করবেন।

আজকাল গোসলের সময় বাচ্চাদের মাথায় ব্যাবহারের জন্য ক্যাপ পাওয়া যায়। আমি বলব এসব ব্যাবহার না করাই ভালো। ছোট থেকে মাথায় পানি দিতে অভ্যস্ত না হলে বড় হয়ে অভ্যস্ত হতে অনেক সময় লাগে।

সব শেষে বলব ০ থেকে ৬ মাস বয়সি বাচ্চাদের গোসলের পর প্রয়োজন হলে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল এবং গা শুকিয়ে দেবেন।শীতকাল হলে অবশ্যই একটা হেয়ার ড্রায়ার কিনে নেবেন। আর যাদের বেবিদের বড় চুল তাদের জন্য এটা নিত্য প্রয়োজনীয় একটা জিনিস।

এই এক গোসলের কারণে প্রচুর বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যায়। আর আমার ছেলে মেয়েরা এই উপায়ে দিনে রাতে গোসল করলেও সমস্যা হয় না। মগ্ন ১১ মাসে দিনে সর্বোচ্চ ৭ বার গোসল করেও সুস্থ থেকেছে।

অনেকেই আপনাকে বলতে পারে আমার বাচ্চাকে ১ মাস থেকেই ঠান্ডা পানিতে গোসল করিয়েছি বা অন্য কিছু।কারো কথায় কান দিবেন না।অন্যের বাচ্চা কত মাস থেকে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করেছে সেটা হয়তো আপনাকে বলবে কিন্তু কত বার অসুস্থ হয়েছে সেটা তার হয়তো আজ মনেও নেই।আর আপনাকেতো উনি সে কথা বলবেও না।তাই আপনার বাচ্চার সুস্থতা মানে আপনার সুস্থতা।কি করবেন আপনিই ভেবে সিদ্ধান্ত নিবেন।

আশা করি পোস্টটা আপনাদের কাজে দিবে।

Noor's Lifeline

~সংগৃহীত

🤱মায়ের দুধের সমতুল্য কিছুই নেই।প্রতিটি শিশুর জন্ম যেন এক আশ্চর্য সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টির সবচেয়ে বড় উপহার—মায়ের বুকের দুধ।🤱...
17/07/2025

🤱মায়ের দুধের সমতুল্য কিছুই নেই।

প্রতিটি শিশুর জন্ম যেন এক আশ্চর্য সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টির সবচেয়ে বড় উপহার—মায়ের বুকের দুধ।🤱

📍 জন্মের পরের প্রথম ঘণ্টাই সোনালী সময়।
এই সময়েই বাচ্চাকে প্রথমবার বুকের দুধ দিন। প্রথম তিনদিনের ঘন, হলদে রঙের দুধ—শালদুধ, যা শিশুর প্রথম টিকা বলেই ধরা হয়। এতে থাকে প্রচুর রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, যা নবজাতকের ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য গড়ে তোলে।

🔄 প্রথম তিনদিন বাচ্চা কম দুধ পায়—এটাই স্বাভাবিক। তাই বাচ্চাকে বারবার স্তনে লাগান। এতে শরীর দুধ তৈরি করার বার্তা পায়।

💡 বাচ্চা ঠিকভাবে দুধ পাচ্ছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?
✔️ দিনে অন্তত ৬ বার প্রস্রাব করলে বুঝবেন যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে।
✔️ সঠিকভাবে খাওয়াতে পারলে দুধের ঘাটতি হয় না।

🧸 দুধ খাওয়ানোর সঠিক পজিশন:

🔹 বাচ্চার পুরো শরীরকে সাপোর্ট দিন
🔹 মায়ের গায়ে লাগিয়ে রাখুন
🔹 মাথা-গলা সোজা রাখুন
🔹 নাক নিপলের বরাবর রাখুন
🔹 মুখ স্তনের দিকে ঘুরানো থাকবে

👶 সঠিক এটাচমেন্ট কেমন হওয়া উচিত?

🔸 থুতনি মায়ের স্তনে লেগে থাকবে
🔸 মুখ বড় করে খোলা থাকবে
🔸 নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে বাঁকানো থাকবে

👉 প্রথমবার চিকিৎসক বা নার্সের থেকে হাতে-কলমে শিখে নিন।

🍼 দুধ খাওয়ানোর কিছু প্রয়োজনীয় টিপস:

✅ শিশুকে একটা স্তন পুরো শেষ করতে দিন। কারণ:

- প্রথম অংশে (foremilk) পানি ও চিনি

- পরের অংশে (hindmilk) চর্বি যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায়

⚠️ দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খাওয়ালে বাচ্চা শুধু পানি ও ল্যাকটোজ পায়, যা ডায়েরিয়া বা সবুজ ফেনাযুক্ত পায়খানা করতে পারে।

🥄 খাওয়ানোর পর অতিরিক্ত দুধ গেলে তুলে সংরক্ষণ করুন।

বাইরে: ৮ ঘণ্টা
ফ্রিজে: ২৪ ঘণ্টা
কর্মজীবী মায়েদের জন্য এটি খুবই কার্যকর।

💧 দুধ খাওয়ানোর আগে ও পরে এক গ্লাস পানি পান করুন।
🥦 ডাল, লাউ, কালোজিরা ইত্যাদি দুধ বৃদ্ধিতে সহায়ক।
🩺 প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ (যেমনঃ Tab Omidon) নিতে পারেন।

😮 আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

🔄 প্রথম ৩ মাস শিশুর পেটে গ্যাস, বাতাস জমা হতে পারে (Aerophagia)।
👉 প্রতিবার খাওয়ানোর পর বার্পিং করান।

❌ যা করবেন না:

🚫 বাচ্চার মুখে মধু/চিনির পানি দিবেন না – এতে জীবনঘাতী ইনফেকশন হতে পারে
🚫 ১ বছরের আগে গরুর দুধ দেবেন না
🚫 বোতলে দুধ খাওয়ালে নিপল কনফিউশন হয়ে বুকের দুধ খাওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে

❤️ মা, আপনি একাই যথেষ্ট।
আপনার বুকের দুধই আপনার শিশুর জন্য সেরা খাদ্য, সেরা ভালোবাসা।
জানুন, শিখুন, নিজের মতো করে এগিয়ে যান।

শেয়ার করুন, জানুক আরও অনেক মা।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

Noor's Lifeline
--------------------------------------------------

#মাতৃত্ব
#নবজাতক_পরিচর্যা
#মায়ের_দুধ
#স্বাস্থ্য_বিধান

#মা_হওয়া_গর্বের
#পুষ্টি_ই_ভবিষ্যৎ

‼️১২ মাস থেকে ২ বছরের বাচ্চার খাবার তালিকা‼️🔷সকাল ৮ টাঃ-ডিম/ রুটি/ হালুয়া/ সবজি/ ফল।🔷সকাল ১১ টাঃ-যে কোনো একটি ফল।🔷দুপুর ...
15/07/2025

‼️১২ মাস থেকে ২ বছরের বাচ্চার খাবার তালিকা‼️

🔷সকাল ৮ টাঃ-
ডিম/ রুটি/ হালুয়া/ সবজি/ ফল।

🔷সকাল ১১ টাঃ-
যে কোনো একটি ফল।

🔷দুপুর ২ টা:-
ভাত/ খিঁচুড়ি/ মাছ/ মাংস/ সবজি/ ডাল।

🔷বিকাল ৫ টা:-
সেমাই/ মুড়ি/ পায়েস/ নুডুলস।

🔷রাত ৮ টা:-
ভাত/ খিঁচুড়ি/ মাছ/ মাংস/ সবজি/ ডাল।

👉প্রতিবার শক্ত খাবার খাওয়ার পরে বুকের দুধ খাওয়াতে
হবে।

আর ও টিপস পেতে পেজটি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন 👍👍

Noor's Lifeline

Address

Seoul

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Noor's Lifeline posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share