South Korea with Forhad

South Korea with Forhad "যে চুপ থাকে সে বেঁচে যায়" কথা রুপার মতো আর চুপ থাকাটা স্বর্ণের মতো মূল্যবান।

02/07/2025

সময়কে সময় থাকতে ব্যবহার করেন…

পৃথিবীর এক নির্মম বাস্তবতা হলো —
আপনি যখন আপনার স্বপ্নের কথা কারো সাথে ভাগ করবেন,
যখন আপনি সাহস করে বলেন — “আমি পারবো!”
ঠিক তখনই, পরিচিত মুখেরাই প্রথম আপনার সাহস ভেঙে দিতে চায়।
তাদের কথায়, হেসে উড়িয়ে দেওয়া ভঙ্গিমায়, কিংবা এক চিমটি সন্দেহ দিয়ে —
তারা যেন বলতে চায়, “তুমি নয়... এটা তোমার জন্য নয়!”

কিন্তু বন্ধুরা,
সফলতা কোনো বাহবা খোঁজে না,
সফলতা জন্ম নেয় নীরব কষ্ট, কঠোর অধ্যবসায় আর অদম্য বিশ্বাসের ভিতরে।

তাই...
✅ কাউকে প্রমাণ করতে নয়,
✅ বাহবা পাওয়ার জন্য নয়,
✅ বরং নিজের স্বপ্নকে বাস্তব করতে,
নিজের বিশ্বাসকে শক্ত করে ধরুন।
চুপচাপ grind করে যান,
সময়কে বন্ধু বানিয়ে এগিয়ে চলেন।

বিশ্বাস করেন, সময় ঠিক প্রতিদান দেবে —
অবশ্যই দেবে…
কখনো দ্বিগুণ, কখনো শতগুণ —
শুধু একটুখানি ধৈর্য রাখো!

🖤 আজ যারা আপনার সম্ভাবনাকে অস্বীকার করেছে,
কাল তারা আপনার সাফল্যের গল্প বলবে…!

01/07/2025

"যেখানে শেষ, সেখানেই শুরু – জীবনের লক্ষ্য খোঁজার গল্প"

মানুষ জন্মায় এক শূন্যতা নিয়ে। তারপর ধীরে ধীরে জীবন তাকে শিখিয়ে দেয় কিভাবে হাঁটতে হয়, কিভাবে লড়তে হয়, আবার কিভাবে হার মানতেও হয়। কিন্তু এই হেরে যাওয়ার মাঝে যদি কেউ নিজের জীবনের লক্ষ্য ভুলে যায়, তাহলে জীবন এক মৃত নদীর মতো নিঃস্ব ও অর্থহীন হয়ে ওঠে। অথচ লক্ষ্যহীন জীবন মানেই কিন্তু শেষ নয়। বরং সেটাই হতে পারে নতুন এক শুরুর সূচনা।

অনেকেই বলেন, “আমার কোনো লক্ষ্য নেই। আমি জানি না, আমি জীবনে কী করতে চাই।” অথচ এই না জানাটাই কিন্তু জীবনের প্রথম ধাপ। কারণ যে মানুষ জানে সে জানে না, সে খোঁজে। আর যে খোঁজে, সে একদিন না একদিন ঠিকই খুঁজে পায়।

জীবনের লক্ষ্য কেবল একটি নির্দিষ্ট পেশা বা অর্জন নয়। এটি হতে পারে আত্মতৃপ্তি, পরিবারকে ভালো রাখা, সমাজের জন্য কিছু করা, কিংবা নিজের ভেতরের অস্থিরতাকে শান্ত করা। লক্ষ্য মানে নিজের ভেতরের যন্ত্রণাগুলোর উত্তর খোঁজা। লক্ষ্য মানে নিজেকে প্রশ্ন করা, “আমি কেন বেঁচে আছি?” এবং সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতেই তৈরি হয় জীবনের মানে।
হতাশা আসে, কারণ আশা ছিল

আমরা সবাই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে হতাশ হই। কেউ চাকরি না পেয়ে, কেউ সম্পর্ক হারিয়ে, কেউ পরিবার থেকে অবহেলা পেয়ে, কেউ নিজের শারীরিক সীমাবদ্ধতা নিয়ে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, এই হতাশা এসেছে কেন? কারণ আপনি আশা করেছিলেন। আপনি ভেবেছিলেন ভালো কিছু হবে। এবং এটাই প্রমাণ করে, আপনি এখনো ভিতর থেকে হার মানেননি।

যখন জীবন থেমে যায় বলে মনে হয়, তখন আসলে তা নতুন পথের জন্য থেমে দাঁড়িয়েছে। আপনি শুধু সেই পথ দেখতে পাচ্ছেন না এখনই। একটুখানি ধৈর্য, একটুখানি নিজের প্রতি বিশ্বাস, এবং প্রতিদিন একটু একটু করে এগিয়ে চললেই একসময় দেখা মিলবে সেই নতুন দিগন্তের।
নিজেকে ছোট করে ভাববেন না

এই পৃথিবীতে প্রত্যেকটি মানুষ বিশেষ। আপনি, হ্যাঁ আপনিও। হয়তো আপনি এখনো সেটা বুঝতে পারেননি, কিন্তু আপনি এই পৃথিবীতে এমন কিছু দিতে পারেন, যা আর কেউ পারবে না। আপনার অভিজ্ঞতা, আপনার কষ্ট, আপনার ছোট ছোট জয়ের গল্প—এই সবই অন্য কারো জন্য আশার আলো হতে পারে।

অনেক সময় আমরা নিজেদের অন্যের সঙ্গে তুলনা করি। দেখি, “সে এত দূর চলে গেছে, আমি এখনো কিছুই করতে পারিনি।” অথচ আপনি জানেন না, সে মানুষটা কত কষ্ট করে সেখানে পৌঁছেছে, আর আপনার ভেতরে লুকিয়ে আছে আরও গভীর এক শক্তি যা হয়তো আজ না, কাল, কিন্তু ঠিক একদিন জ্বলে উঠবে।

তুলনা না করে বরং নিজের আজকের চেয়ে আগামীকালকে একটু ভালো করার প্রতিজ্ঞা নিন। আজ যদি এক পা এগোতে পারেন, আগামীকাল দুই পা পারবেন। এভাবেই ধীরে ধীরে বদলে যাবে আপনার জীবন।
লক্ষ্য নেই? সমস্যা না, শুরু করুন হেঁটে

অনেকেই ভাবে, আগে লক্ষ্য ঠিক করব, তারপর কাজ শুরু করব। অথচ সত্যিটা হলো, কাজ শুরু করলেই লক্ষ্য ধরা দেয়। আপনি যদি এখন জানেন না আপনি কী করতে চান, তাহলে যেকোনো একটা ভালো অভ্যাস শুরু করুন। হোক সেটা সকালে উঠে হাঁটা, একটা বই পড়া, কারো পাশে দাঁড়ানো, কিংবা নিজের একটা ছোট্ট স্কিল শেখা।

এই ছোট ছোট কাজগুলোই আপনাকে নিয়ে যাবে বড় কিছুতে। হয়তো আপনি ভাবছেন, “এতে কি হবে?” কিন্তু একটা ভালো কাজ অন্য ভালো কাজকে ডাকে। একটা ধৈর্য অন্য ধৈর্য তৈরি করে। এভাবেই গড়ে ওঠে শক্ত ভিত।
নিজেকে ভালোবাসুন – কারণ আপনি সেটার যোগ্য

অনেক সময় আমরা নিজেদের সেরা শত্রু হয়ে যাই। নিজের ভেতরের কণ্ঠটা বলে, “তুই পারবি না। তুই তো ব্যর্থ।” অথচ এই কণ্ঠটা থামাতে পারেন আপনি নিজেই। আপনি যদি নিজের বন্ধু না হন, তাহলে কে হবে?

প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলুন, “আমি পারব। আমি বদল আনব। আমি অন্ধকারে আলো খুঁজে বের করব।” প্রথম দিকে এটা হাস্যকর লাগতে পারে, কিন্তু ধীরে ধীরে আপনার মন বিশ্বাস করতে শুরু করবে। নিজের ভালো দিকগুলো খুঁজে বের করুন। লিখে ফেলুন আপনার তিনটা গুণ। নিজের ছোট অর্জনগুলোকে উদযাপন করুন। এতে করে আপনি অনুভব করবেন, আপনি মূল্যবান।
আপনার গল্প এখনো শেষ হয়নি

হয়তো আপনি এখন মনে করছেন, “আমার বয়স হয়ে গেছে”, “এখন কিছু করার সময় না”, “সবাই এগিয়ে গেছে, আমি একা পড়ে গেছি।” কিন্তু আপনি জানেন না, হয়তো আপনার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায় এখনো লেখা বাকি। অনেক লেখক, শিল্পী, উদ্যোক্তা তাদের সাফল্য পেয়েছে চল্লিশ বা পঞ্চাশ বছর পার হওয়ার পর। কারণ তারা বিশ্বাস হারাননি।

জীবন একটা নদীর মতো। তার কখনো স্রোত থাকে, কখনো স্থিরতা, কখনো খরস্রোতা। আপনি যদি ভাটায়ও স্থির থাকতে পারেন, তবে জোয়ার আসবেই একদিন। শুধু প্রয়োজন নিজের বিশ্বাসটুকু ধরে রাখা।
শেষ কথা – শুরুটা আজই হোক

আপনি এখন যেখানেই থাকুন না কেন, যেমন অবস্থাতেই থাকুন, একটা কথা মনে রাখুন—জীবন এখনও আপনাকে সুযোগ দিচ্ছে। আজ একটা ছোট কাজ দিয়ে দিনটা শুরু করুন। কারো সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলুন, একটা কাগজে আপনার চিন্তাগুলো লিখুন, নিজের ভবিষ্যৎ কল্পনা করুন। মনে রাখুন, এই ছোট ছোট পদক্ষেপই একদিন হয়ে উঠবে বিশাল এক জার্নি।

আর যদি কখনো মনটা খুব ভেঙে পড়ে, চোখে পানি এসে যায়, মনে হয় আর পারছি না—তখন নিজেকে শুধু এটুকু বলবেন, “এই পথটা আমার শেষ পথ না, এটা কেবল একটা বাঁক। আমি আবার দাঁড়াব, আমি আবার হাঁটব। কারণ আমি জীবিত, আর জীবিত থাকলেই নতুন সম্ভব।”

আপনার জীবনের গল্প এখনো বাকি। শুরু করুন আজই। আপনি পারবেন। কারণ আপনি অমূল্য। 🌱

29/06/2025

সফলতা কোনো লটারি না, এটা পরিশ্রমের পুরস্কার।আজকাল অনেকেই রাতারাতি সফলতার স্বপ্ন দেখে। অথচ ঘাম ঝরানোর মনোভাবটা নেই।

‌🔹যখন তুমি ঘুমাও, কেউ তখনও কাজ করে।
🔹যখন তুমি দোষ খোঁজো, কেউ তখন নিজের দুর্বলতা নিয়ে লড়ে।
🔹যখন তুমি ‘কপাল খারাপ’ বলো, কেউ তখন ঘাম ঝরিয়ে নিজের কপাল নিজেই গড়ে।

➡️তুমি যদি বসে থাকো, তাহলে কেবল আফসোস জুটবে। কিন্তু তুমি যদি লড়ো, তাহলে ফল নিশ্চয়ই আসবে — দেরিতে হলেও।

মনে রাখো —
পরিশ্রম ছাড়া কেউ উপরে ওঠে না। আর যাদের উঠে যেতে দেখো, তাদের অজস্র রাতের ঘাম তুমি দেখোনি।

26/06/2025

দক্ষতা সব যুগেরই বড় সম্পদ।
কালের পর কাল বদলেছে, প্রযুক্তি বদলেছে, পেশার ধরন বদলেছে কিন্তু যে মানুষ দক্ষ, সে কখনোই পিছিয়ে পড়ে না।

বর্তমান দুনিয়াটা খুব দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আজকের দুনিয়ায় শুধু ডিগ্রি নয়, দরকার বাস্তব দক্ষতা। এখন শুধু চাকরির ধরন না, বরং কাজ করার পদ্ধতিটাও বদলে যাচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), অটোমেশন, রিমোট ওয়ার্ক, আর বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা সব মিলিয়ে সময় এখন একটু ভিন্নভাবে ভাবার।

কিন্তু আশার কথা হলো চেষ্টা করলে এখন থেকেই নিজেকে তৈরি করে ফেলা যায়।

চলুন জেনে নেই ২০২৬ সালের জন্য দরকারি ১৫টা স্কিল, কেন এগুলো এত গুরুত্বপূর্ণ আর কীভাবে আজ থেকেই সহজভাবে শেখা শুরু করা যায়।

১. Analytical Thinking (বিশ্লেষণধর্মী চিন্তাভাবনা)
What: সমস্যাগুলো ভেঙে সমাধান বের করা ও পরিষ্কার সিদ্ধান্ত নেওয়া।
Why: তথ্যের জোয়ারে বুদ্ধিমান চিন্তাভাবনাই টিকে থাকবে।
How: একটা জটিল সমস্যা নিন, কারণ ও পরবর্তী পদক্ষেপগুলো নকশা করুন।

২️. Emotional Intelligence (আবেগগত বুদ্ধিমত্তা)
What: অন্যকে বোঝা ও গুরুত্ব দেওয়া।
Why: যত অটোমেশন বাড়বে, তত মানুষের সাথে সংযোগই হবে আসল শক্তি।
How: প্রতিদিন মনোযোগ দিয়ে শোনার চর্চা করুন, বেশি প্রশ্ন করুন।

৩️. Lifelong Learning (আজীবন শেখার মানসিকতা)
What: নতুন স্কিল, জ্ঞান, দৃষ্টিভঙ্গি শেখা।
Why: স্কিলগুলো দ্রুত পুরনো হয়ে যাবে, শেখার আগ্রহই আপনাকে আপডেট রাখবে।
How: প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট নতুন কিছু শেখার সময় রাখুন।

৪️. Agility (অভ্যস্ততা ও মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা)
What: দ্রুত মানিয়ে নেওয়া ও শান্ত থাকা।
Why: পরিবর্তন হবে নিত্যদিনের সঙ্গী, টিকে থাকতে হলে মানিয়ে নিতে হবে।
How: যখন পরিকল্পনা বদলাবে, নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন: “এখন আমার সেরা পদক্ষেপ কী?”

৫️. Self-Motivation (আত্ম-প্রেরণা)
What: কি কাজ আপনাকে চালিয়ে রাখে তা জানা।
Why: হাইব্রিড ও রিমোট কাজের জগতে নিজে থেকেই এগিয়ে আসা লাগবে।
How: প্রতিদিন লক্ষ্য করুন কোন কাজ আপনাকে এনার্জি দেয় আর কোনটা খরচ করে।

৬️. Creative Thinking (সৃষ্টিশীল চিন্তাভাবনা)
What: সমস্যা সমাধানে নতুনত্ত্ব খোঁজা।
Why: AI সাধারণ কাজ করবে, মানুষকে করতে হবে অসাধারণ।
How: একটা সমস্যা নিয়ে ১০ টা অপ্রচলিত সমাধান ভাবুন।

৭️. Leadership (নেতৃত্ব)
What: অন্যকে অনুপ্রাণিত করা এবং কাজে যুক্ত করা।
Why: দূর থেকে কাজ পরিচালনা করতে হলে প্রভাব তৈরি করতে জানতে হবে।
How: ছোট একটা প্রজেক্টের দায়িত্ব নিন এবং নেতৃত্বের অনুশীলন করুন।

৮️. Technological Literacy (প্রযুক্তিগত সচেতনতা)
What: শুধু ব্যবহার নয়, প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে সেটাও বোঝা।
Why: প্রতিটি পেশায় টেক ফ্লুয়েন্সি অপরিহার্য হয়ে উঠবে।
How: যেকোনো এক টেকনোলজি টপিকের ভিডিও দেখে বোঝার চেষ্টা করুন।

৯️. System Thiking (ব্যবস্থাপনাগত চিন্তাধারা)
What: আপনার সিদ্ধান্ত কীভাবে অন্যদের ও প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে তা বোঝা।
Why: ভবিষ্যৎ সেই মানুষদের চাইবে যারা পুরো চিত্র দেখতে পারে।
How: প্রতিদিন ভাবুন, “এই সিদ্ধান্তের ফলে আর কি কি ঘটতে পারে?”

১০. Talent Management (যোগ্যতা বিকাশ ও পরিচালনা)
What: ভালো মানুষদের বড় করে তোলা ও ধরে রাখা।
Why: বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় এটিই বড় সুবিধা।
How: নিজের টিমের জুনিয়র কারও সঙ্গে সময় নিয়ে কথা বলুন তার উন্নয়ন নিয়ে।

১১️. AI ও বিগ ডেটা
What: তথ্য বিশ্লেষণ করে আরও ভালো সিদ্ধান্ত নেওয়া।
Why: যারা AI ব্যবহার করবে, তারাই এগিয়ে থাকবে।
How: ChatGPT বা এ ধরনের টুল ব্যবহার করুন স্কিল বাড়াতে।

১২️. গ্লোবাল অ্যাওয়ারনেস (Global Awareness)
What: বিভিন্ন দেশ, সংস্কৃতি ও আন্তর্জাতিক ঘটনাগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা।
Why: আপনি যেখানেই কাজ করুন না কেন, বৈশ্বিক সংযোগ থাকবে। বুঝতে হবে বিশ্ব কিভাবে কাজ করছে।
How: প্রতিদিন অন্তত ৫–১০ মিনিট সময় দিন আন্তর্জাতিক খবর, সংস্কৃতি বা বৈশ্বিক সমস্যা জানার জন্য। BBC, DW, বা Al Jazeera-এর মত আন্তর্জাতিক সোর্স ফলো করুন।

১৩️. কমিউনিকেশন লিটারেসি (Communication Literacy)
What: স্পষ্ট, প্রভাবশালী এবং সংবেদনশীলভাবে কথা বলা ও লেখার দক্ষতা।
Why: একসাথে কাজ করতে গেলে বোঝাতে পারাটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আজকের দুনিয়ায় কমিউনিকেশন মানেই শুধু কথা বলা না, বুঝিয়ে বলা।
How: প্রতিদিন লিখুন বা কথা বলার প্র্যাকটিস করুন। মিরর প্র্যাকটিস, ভয়েস রেকর্ডিং, বা পাবলিক স্পিকিং ক্লাস কাজে লাগাতে পারেন।

১৪️. ফিনান্সিয়াল লিটারেসি (Financial Literacy)
What: নিজের টাকা-পয়সা, আয়-ব্যয়, সঞ্চয়, বিনিয়োগ ও বাজেট বোঝা এবং পরিচালনা করতে পারা।
Why: যতই ইনকাম হোক না কেন, সঠিকভাবে ম্যানেজ করতে না পারলে সাফল্য ধরে রাখা যায় না।
How: মাসিক খরচ ট্র্যাক করুন, বাজেট বানান। YouTube-এ Basic Finance, Investment, বা Personal Budgeting সম্পর্কে ভিডিও দেখুন।

১৫️. শোকেসিং মেন্টালিটি (Showcasing Mentality)
What: আপনি কী করছেন, কী শিখছেন, কী অর্জন করছেন তা সাহসের সাথে শেয়ার করা এবং নিজেকে উপস্থাপন করার অভ্যাস।
Why: কাজ করলেই চলবে না, সেটার মূল্যও তৈরি করতে হবে। মানুষ তখনই আপনাকে চিনবে, যখন আপনি নিজেই নিজের উপস্থিতি জানান দেবেন।
How: নিজের শেখা, কাজ, অর্জন ছোট হোক বা বড় সেগুলো সামাজিক মাধ্যমে (LinkedIn, Facebook, Portfolio) নিয়মিত শেয়ার করুন। ভয় পাবেন না, আত্মবিশ্বাসের সাথে বলুন: “আমি শিখছি, আমি করছি।”

আপনি যদি ভাবেন “এত কিছু, শুরু কোথা থেকে করবো?”, তাহলে আজই একটা স্কিল বেছে নিন, প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিট সময় দিন। সময় অপেক্ষা করে না, কিন্তু আপনি প্রস্তুত থাকলে ভবিষ্যৎ আপনারই।

মনে রাখবেন:
চাকরি পাল্টাবে, প্রযুক্তি পাল্টাবে কিন্তু শেখার ক্ষমতা আপনাকে অদ্বিতীয় করে তুলবে।

26/06/2025

অর্থের সাথে সম্পর্কিত সম্পর্কগুলো সবসময় অর্থ দিয়েই টিকিয়ে রাখতে হয়। অর্থ শেষ হয়ে গেলে ঐ সম্পর্কগুলোও শেষ হয়ে যায়।

26/06/2025

কখনো হতাশ হবেন না। আল্লাহ প্রতিটি মানুষেরই পরীক্ষা নিয়ে থাকেন সঠিক সময়ে সঠিক জিনিসটি দান করার জন্য।

15/06/2025

আমার ফেসবুক আইডি তে কোন ছবি বা ভিডিও পোস্ট করতে পারছি না সমাধান কিভাবে করতে পারি??

09/06/2025

জীবনে অনুশোচনা নয়, এগিয়ে যাওয়ার সাহস চাই!

জীবনে কখনোই কোনো কিছু নিয়ে অনুশোচনা করা উচিত নয়।
কারণ—
যদি তোমার সিদ্ধান্তটি ভালো হয়, তবে তা তোমার জন্য এক অনন্য সফলতা।
আর যদি তা খারাপও হয়, তবু তা তোমার জীবনে এক মূল্যবান অভিজ্ঞতা।

তুমি যা করেছো, তা-ই তোমাকে গড়ে তুলছে।
ভুলগুলো তোমাকে শেখায় কীভাবে আরও ভালো হতে হয়।
আর সাফল্যগুলো মনে করিয়ে দেয়, তুমি পারো!

অতীত নিয়ে আফসোস নয়,
সামনে এগিয়ে যাও নিজের উপর বিশ্বাস রেখে।

জীবন শেখার নাম, ভয় নয়—সাহসের নাম!
যা-ই ঘটুক, সেটিই তোমার পথচলার অংশ।
তাই মাথা উঁচু করে হাঁটো, কারণ তুমি শিখছো, বড় হচ্ছো, এবং প্রতিদিন আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছো।

অনুশোচনা নয়—অভিজ্ঞতা আর আশার আলোতে পথ চলা হোক জীবনের মূলমন্ত্র!

08/06/2025

বড় ভাই! 🥰

08/06/2025

নিজের পরিস্থিতি নিয়ে কখনো হতাশ হবেন না। আল্লাহ কাউকেই শূন্য রাখেন না। কোনো না কোনোভাবে তা পূরণ করে দেন।

Address

Busan

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when South Korea with Forhad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share