A Sufian Rony

A Sufian Rony Current affairs, travel and educational.

22/07/2024

বিভিন্ন স্তরের মানুষকে কাছে একটি প্রশ্ন বুকে হাত দিয়ে বলেন তো অযুক্তিক একটি আন্দোলনকে আপনারা আপনাদের অবস্থান থেকে যেভাবে গুজব ছড়িয়ে বাস্তবতার রূপ দিতে চেয়েছেন অদকি আপনারা এ সরকারের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কোন নেতা কর্মী দ্বারা কখনো আপনি লাঞ্ছিত বা ক্ষতি হয়েছে? আজকে যদি আপনারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে এরকম একটি আন্দোলন গড়ে তুলতেন হয়তোবা বাংলাদেশ আগামী এক বছরের মধ্যে আরো অনেক দূর এগিয়ে যেত।

৫২ এর ভাষা আন্দোলন থেকে ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের সর্ব অর্জনের পিছনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন সকল নেতাকর্মীর শ্রম ও গ্রামের বিনিময়ে।

যারা এখন নবীন আপনারা হয়তোবা দেখেননি বিএনপি জামাতের দুঃশাসনের সেনবাগের অতীতের অবস্থা আপনাদেরকে মনে করিয়ে দিতে চাই ২০০১ সালে বিএনপি যখন ক্ষমতায় আসে সেনবাগের না হলেও ৫০ হাজার ছাত্রলীগের নেতাকর্মী ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিল বিভিন্ন স্থানে।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতার ১৫ বছরে ও না হলে অন্তত সেনবাগের ছাত্রলীগের ও জনসাধারণের ৫০টা ভাঙচুর করেছে এই সেনবাগ উপজেলা বিএনপির জামাত তারপরেও এই সেনবাগের আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ কখনো প্রতিহিংসার বহির্ভূত হয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার চিন্তা করেনি কারণ মুক্তিযোদ্ধা চেতনার মজিব আদর্শের প্রতিটা কর্মী পরিচ্ছন্ন রাজনীতি চর্চা করে ওরা ধ্বংসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না।

আপনি দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের ছত্রছায়া বুক ফুলিয়ে রাস্তায় চলাফেরা করে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বিদেশের মাটিতে গিয়ে এখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ সংগঠনের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন এই আন্দোলনে কোন ভিত্তি আছে যে আন্দোলনের সরকারি একাত্মতা প্রকাশ করেছে সরকার আইনজীবী নিয়োগ করেছে তাহলে কেন এই ভাঙচুর এই হত্যা।

22/07/2024

🇧🇩 কোটা সংষ্কার আন্দোলন সংগ্রামের হাইকোর্টে রায় হয়েছে ২১শে জুলাই রবিবার ২০২৪ মেধা ভিত্তিক ৯৩% মুক্তিযুদ্ধের জন্য ৫% এবং অন্যান্য ২%
এই বার খেলা শেষ, মেধাবীরা ঘরে ফিরে যাও, জামাত বিএনপি থেকে যাও তোমাদের হিসেব নিকেশ আছে।

আপনি ভিন্ন দল করেন, তাই বিরোধীতা করবেন স্বাভাবিক। জ্বালাও পোড়াও করবেন কেন?

চোর বাটপারদের অর্থাত দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির অভিযোগ করবেন,কথা বলবেন, সমস্যা নাই ।

তবে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কটাক্ষ করার কোন সুযোগ নাই ।

সবাই চুপ আছে তার মানে এই নয় দেশে আওয়ামিলীগ নাই ভয় পাইছে, বরং পরিবেশ শান্ত হউক সরকার প্রধান সহ সবাই চাইছে ।
আওয়ামী লীগ লেখা শুরু করলে ফেইসবুক ইউটিউব থেকে এক দিনে ভায়রাল হয়ে যাবেন ।

বাঙালী হারালে বুঝে,

[ ১০০ বছরে এমন এক শেখ হাসিনা তৈরি হয় ]

, যে দেশকে ভালোবেসে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই,
দূর্নীতি যার প্রকাশ পেয়েছে, কাউকে ছেড়ে দেননি!
তিনিই নীজেই জিরো টলারেন্স ঘোষণা দিয়ে আসছেন।

এমন কি তাঁর পিয়ন কে ও ছাড় দেন নাই! প্রকাশ্যে জনতার সামনে নীজের কাছের লোক চোরকে চোর বলতেও বুক কাঁপেনি !? তার বিরুদ্ধে ব্যবস্হা নিতেও দেরি করেনি । এটা এক সাহসী বঙ্গবন্ধুর কন্যা।

ছাত্ররা আন্দোলন করেছে, সরকার ছাত্রদের পক্ষে আপিল করেছে , তবুও ছাত্ররা শান্তি পূর্ণ কর্মসূচি চালিয়ে গেছে ১৫ দিনের মত, কোন সমস্যা হয়নি।

ষড়যন্ত্র করে জামাত বিএনপি (বিরোধীদল)যখন মাঠে নেমেছে সহিংসতা বেড়েছে অহেতুক কতগুলি তাজা প্রাণ চলে গেল! দিন শেষে ক্ষতি টা কার হলো?
কোন অহেতুক মৃত্যু কারো কাম্য নয়।
আসুন ,যারাই মৃত্যুবরণ যারাই করেছে তাদের জন্য দোয়া মাগফেরাত কামনা করি আমিন।

ছাত্ররা মেধাবী তারা দেশের আশার আলো, দেশের প্রতিটা মানুষ কোটা সংষ্কার চেয়েছিলেন।

ছাত্রছাত্রীরা তারা সন্ত্রাসী নয়, অথচ তাদের গাড়ে আজ গর্ভের প্রতিক, মেট্রোরেলে আগুন দেওয়ার অপবাদ।বি টিভি ভবনে আগুন দেওয়ার অপবাদ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা র কথার অপব্যাখ্যা করে পুরো বাংলাদেশের মানুষকে রাজাকার বানিয়ে ছাড়লো!! তুমি কে? আমি কে?রাজাকার/রাজাকার।

শেখ হাসিনার প্রশ্ন ছিলো জাতির কাছে, মুক্তি যুদ্ধাদের দিবো না কাকে দিবো রাজাকারের নাতি পুঁতিদের দিবো?
এর মানে এই নয় আন্দোলন রত ছাত্রদের ইন্ডিকেট করেছে।

ছাত্রদের ভুল বুঝিয়ে ক্ষেপিয়ে তুলেছে ঐ লেজ কাটা শেয়াল!

যদি শেখ হাসিনা ছাত্রদের রাজাকার বলতেন, তবে তিনি বলতেন, মুক্তি যুদ্ধাদের দেবোনা তোমারা রাজাকার দের দিবো?, তিনি তোমরা শব্দ ইউজ করেননি।

একটা কথা মনে রাখবেন, উদারতা ভালো এমন উদারতা শেখ হাসিনা দেখাবেন না, যে উদারতা শেখ মুজিব দেখিয়ে তার পরিবার সহ হারিয়েছেন।
সুতরাং নাচানাচি বন্ধ করেন, কিছু দিন পড়ে বিপদে আপনিও পরতে পারেন।
১৫ বছর ক্ষমতায়, আপনারা ভিন্ন দলের হলেও আওয়ামী লীগ আপনাদের আঘাত করে নাই এই কথা সিউর ।
ভিন্ন দলের বলে, যদিও কিছু হয় আপনার পারিবারিক কিংবা নিজস্ব বিবাদের করণে, হয়ে থাকতে পারে,
রাজনৈতিক কারণে কেউ বলতে পারবেন? আপনাকে একটা গালি দিছে, সহঅবস্হান বজায় রেখে আওয়ামী লীগ চলতে চেষ্টা করেছে।
সুতরাং রাজনৈতি একটি আবেগের জায়গা, এখানে গালি গালাজ করবেন না। গালিগালাজ করবেন মানুষ আপনাকে চিনে রাখবে রাবিশ ,খবিস হিসেবেই। সিকি পরিমান আন্দোলন সংগ্রাম গড়ে তুলতে পারেন নাই ৫ বছর আটক বেগম খালেদা জিয়া কে মুক্ত করতে ১৮ বছর রাষ্ট্র নায়ক তারেক জিয়া দেশের বাহিরে!

গঠন মুলুক সমালোচনা করুন, সবাই গ্রহণ করার মত।
ভুল বুঝাবুঝির কারনে আজ সোনার বাংলা পুঁড়ে চাই।
ক্ষতি সবাইর হয়েছে।
ছাত্রদের দাবি হয়তো পুরন হয়েছে । [ পরবর্তী প্রজন্মদের সরকার আসলে কোটা পরিবর্তন করতে পারবে ]
এখন ভিন্ন কিছু স্বপ্ন যারা দেখেছেন তাদের কি হবে?
বাংলাদেশ ভাল থাকুক।আপনি /আমি সবাই ভাল থাকি।এই কামনা রইলো।

#সত্যসবসময়ইসুন্দর।
২২/৭/২৪

বাবা-মা বদলানোর কোনো অপশন যদি থাকতো তাইলে,অনেক সন্তান'ই তাদের বাবা-মা বদলাইতে চাইতো। কথা'টা কঠীন কিন্তু নির্মম সত্য।করোন...
21/07/2024

বাবা-মা বদলানোর কোনো অপশন যদি থাকতো তাইলে,অনেক সন্তান'ই তাদের বাবা-মা বদলাইতে চাইতো। কথা'টা কঠীন কিন্তু নির্মম সত্য।

করোনা পরবর্তী সময়ে একভাই একটা জব ম্যানেজ করে দেয়ার খুব আকুতি জানিয়ে ইনবক্স করছিলেন।ভদ্রলোক ৫ ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয়।৭ বছর ইংল্যান্ডে ছিলেন।সেই সময়ের সমস্ত ইনকাম তার বাবা'র একাউন্টে পাঠিয়েছেন।তারা বাবা-মা সেই টাকায় তাদের অন্য সন্তান'দের ভবিষ্যৎ গড়ে দিয়েছেন ঠীকই কিন্তু যেই ছেলের টাকা,তার কোনো ব্যাবস্থা করেন নাই।

দেশে আসার পর বুঝতে পারলেন তাকে নিঃস্ব করে দিয়েছে তার'ই বাবা-মা।তার টাকায় স্ট্যাবলিশড হয়ে অন্য ভাইবোন'রাই এখন তাকে করুনার চোখে দেখে।বউ-বাচ্চা নিয়ে খেয়ে না খেয়ে দিন কেটেছে করোনার পুরোটা সময়।বাবা-মা কিংবা ভাই-বোন কেউ ফিরেও তাকায়নি একবারের জন্য।অথচ;আমরাতো জানি বাবা-মায়ের চোখে সব সন্তান'ই সমান।

আমার কাছে মনে হয় এই কথা'টা পৃথিবীর সুন্দর মিথ্যাগুলির মধ্যে অন্যতম একটা মিথ্যাকথা।এই দেশে বাবা-মা'য়ের কাছে সব সন্তান কখনোই সমান নয়।

কিছুদিন আগে সিঙাপুর প্রবাসীদের নিয়ে পরিচালিত একটা গ্রুপে এক বোন তার ভাইয়ের খোজ জানতে চেয়ে পোস্ট দিয়েছিলেন।

বোন লিখেছেন,তার ভাই ১১ বছর আগে সিঙাপুর যায় এবং গত ৭ বছর ধরে তার সাথে পরিবারের কেউ যোগাযোগ করতে পারছেনা।তার ভাই তাদের গ্রামের এক মেয়েকে পছন্দ করতো।মেয়েটার অন্যত্র বিয়ে ঠীক হয়ে গেলে, তার ভাই নিজের বাবা-মা'কে জানায় তার ভালোবাসার কথা এবং মেয়েকে বিয়ে করার কথা।

বাবা-মা সব শোনার পরে ছেলেকে ১০ হাজার টাকা দিয়ে ঢাকায় পাঠায় বিয়ের কেনাকাটা করার জন্য আর ওদিকে মেয়ের বাড়ী গিয়ে মেয়ের বাবা-মা'কে বলে আসে যেনো দ্রুত তাদের মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দেয়া হয় ছেলে ঢাকা থেকে ফেরার আগেই।

ছেলেটা বিয়ের শপিং করে এসে জানতে পারে তার পছন্দের মেয়েটার বিয়ে হয়ে গেছে অন্যত্র। তার নিজের বাবা-মা'ই মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দেয়ার কথা বলে এসেছেন।এই বিষয়'টা ছেলে'টা মানতে না পারলেও মুখে কিছুই বলেনি।

সে বাসায় জানায় দেশে থাকলে মেয়েকে ভুলা কঠীন,তাকে যেনো বিদেশ পাঠীয়ে দেয়া হয়।ছেলের বাবা-মা খুশিতে বাকবাকুম হয়ে ছেলেকে সিঙাপুর পাঠায়।বিদেশ যাওয়া বাবদ যেই টাকাটা খরচ হইছিলো,সেটা পাঠানোর পর ছেলে'টা সমস্ত যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় তার পরিবারের সাথে।
এখন ছেলের বাবা-মা ছেলের জন্য কাঁদে।তার বোন আকুতি জানিয়েছে যেনো তার ভাইকে খুজে দেয়া হয়।

এখানে দোষ'টা কার?কতটা অভিমান জমলে একটা মানুষ এরকম বদলে যেতে পারে,সেই ক্ষমতা কি এদেশের ম্যাক্সিমাম বাবা-মা'য়ের আছে?

আমাদের দেশে ছেলে'কে বিয়ে করানোর পর ভাবা হয় ছেলে পর হয়ে গেছে।সে এখন আর বাবা-মা'য়ের নাই।সে এখন বউ কিংবা শ্বশুর বাড়ির।আর,মেয়ে বিয়ে দেয়ার পর ভাবে মেয়েই সবচাইতে আপন,সবচাইতে কাছের।

আমি বলছিনা সব বাবা-মা'ই এরকম।কিন্তু,ট্রাস্ট মি আমি আমার চারপাশে এমন অনেক বাবা-মায়েদের দেখেছি যাদের জন্য নিজের ছেলের জীবন জাহান্নাম হয়ে গেছে, মেয়ের সাজানো গোছানো সংসার ধ্বংস হয়ে গেছে।নিজেদের আলগা ফুটানী মারতে গিয়ে ছেলে-মেয়েদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার হয়ে গেছে।

মসজিদে-ওয়াজ মাহফিলে শুধু মা'য়ের অধিকার আর দাবি নিয়ে বয়ান করা হয়, ইসলামে কি সন্তানের প্রতি পিতামাতার কর্তব্যের কথা বলা হয় নাই? সেই বিষয় নিয়ে কয়জন আলাপ করেন? কয়জন মুফতি মাওলানা তাদের ওয়াজে আনেন এই কথা?

আমি এমন একজন মানুষ'কে চিনি যার বাবা-মা তার সাথে এক্সট্রিম লেভেলের শয়তানী করার পরেও ভদ্রলোক যথেষ্ট যত্নশীল তাদের প্রতি।তার যত্ন যত বাড়ে,তাদের শয়তানী'র মাত্রা'ও তত বাড়ে।

সব সন্তান খারাপ হয়না আর বৃদ্ধাশ্রমে যারা থাকে তাদের সবার সন্তান'ই অমানুষ হয়না।
কর্মফল বলেও একটা কথা আছে,এটা আমরা অনেকেই ভুলে যাই।

আপনার সন্তান'ও একজন মানুষ।
তার'ও ভালো লাগা খারাপ আছে।তাকেও একটু বুঝার চেষ্টা করুন। স্বৈরাচারী মনোভাব পোষন করা বন্ধ করুন প্লিজ।

©রনি জামান*

বি:দ্র: সব বাবা-মা কখনোই একরকম হয়না। বাবা-মা আল্লাহ'র শ্রেষ্ট নেয়ামত। উপরে যাদের কথা বলা হয়েছে তারা আসলেই স্বার্থপর।

একটি শিক্ষামূলক পোস্ট ::১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তি...
20/07/2024

একটি শিক্ষামূলক পোস্ট ::
১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না। যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে।
১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন।

২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে। তার সাথে নমনীয় আচরন করুন।

৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন।

৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন।

৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন। কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না। তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন।

৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না।

৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না।

৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না।

৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন।

১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না। নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না।

১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস।

১২. কারো বেতন - চাকরি - ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না।

১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন।

১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন।

১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন।

১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না।

১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি - তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না।

১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন। অপপ্রচার করবেন না।

১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না। নিজে চেষ্টা করুন। হয়তো আপনিও পারবেন।

২০. ছোট-বড় সবার সাথে মাধুর্য্যপূর্ণ আচরন করুন। আপনার সাথে কারো মতের মিল না থাকলে তর্ক না করে তার সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।

২১. বন্ধুত্বের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হলে তার দোষ রটনা করবেন না।

২২. কাউকে খোঁটা দিবেন না।

২৩. কোনো বিষয়ে কম জানা থাকলে তা নিয়ে অন্যের সাথে তর্ক করবেন না।

২৪. ছোট-বড় কাউকে লজ্জা দিয়ে কথা বলবেন না। যে কোনো ধর্মের মানুষদের তুচ্ছ করে কথা বলবেন না।

২৫. যে আপনার উপদেশ মানে না তাকে উপদেশ দিতে যাবেন না অর্থাৎ উলু বনে মুক্তা ছড়াবেন না।

ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
পোস্ট টা কে লিখেছে কে লেখেনি কে কপি করলো কে শেয়ার করলো এটা ম্যাটার করেনা আমার লেখা যদি কেউ কপি করে বরং ভালো লাগে এটা ভেবে আমার মতো মেন্টালিটি মানুষ আছে আমার মতো চিন্তা ভাবনা রাখে।।। আমার পোস্ট করার লক্ষ্য হলো পজেটিভ বার্তা দেওয়া আপনাদের যে ভালোলেগেছে শেয়ার করেছেন আমি খুব খুশি সেটাও আপনাদের জন্য আমি এই খুশি টুকু পেলাম তাছাড়া যে যার ব্যক্তিগত জীবনে কেমন আছে আমরা জানিনা তাই এমন কিছু মন্তব্য করবেন না যাতে কেউ কষ্ট পায়।আমি ফেইসবুক যতদিন থাকবো আমি আমার ভালো লাগা গুলো পোস্ট করে যাবো।।।।
আপনারা সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন পারলে যে যার মতো করে সমাজটা সুন্দর করে তুলুন সুন্দর মানসিকতা সুন্দর ব্যবহার দিয়ে।।শিক্ষা টা ইম্পরট্যান্ট নয় তার ব্যবহার তার স্বভাবটাই গুরুত্বপূর্ণ।। ভুল কিছু বলে থাকলে মার্জনা করবেন 🙏

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ ...
09/07/2024

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

না, ব্যাপারটা সেরকম না।

ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।💔

‼ইদানীং রাসেল'স ভাইপার নিয়ে কিছু ভুলভাল পোস্ট এবং সংবাদ ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা জনমনে ভুল ধারণা এবং আতঙ্কের জন্ম দিচ্ছ...
27/06/2024

‼ইদানীং রাসেল'স ভাইপার নিয়ে কিছু ভুলভাল পোস্ট এবং সংবাদ ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা জনমনে ভুল ধারণা এবং আতঙ্কের জন্ম দিচ্ছে। যার দরুন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি মানুষ-ও ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।‼️

সর্বপ্রথম, ওটার নাম Russell’s Viper বা রাসেল'স ভাইপার, যাঁর অনুবাদ রুপ হলো: রাসেলের ভাইপার।
এদের এমন নাম করণের কারণ হলো "স্যার প্যাট্রিক রাসেল ১৭ শতকে ভারতীয় সাবকন্টিনেন্টের অনেক সাপের সর্বপ্রথম পরিচিতি এবং বিশ্লেষণ করেছিল রাসেল'স ভাইপার সহ।
তাই ১৮ শতকে সাপের ক্লাসিফিকেশনের সময় বিজ্ঞানীরা উনার নাম জুড়ে দেয় সাপগুলোর সাথে।"

💠সে যাইহোক, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, রাসেল'স ভাইপার বিশ্বের ৫ম বিষধর সাপ নয়, এমনকি এটি সেরা ৩০ নাম্বারের মধ্যেও নেই। বরং এটির অবস্থান আমাদের দেশের গোখরো বা ক্রেইটের-ও পরে, এবং এর কামড়ে সুস্থ হওয়া
অহরহ মানুষ আছে। আবার মোটেও এটির কামড়ে বাঁচার সম্ভাবনা ২০% বা এতো কম নয়, বরং রেকর্ড অনুযায়ী এই স্ট্যাটিস্টিক্সটি উল্টো।
শুধু হাসাপাতালে দেরীতে যাওয়া, ওঝার কাছে গিয়ে সময় নষ্ট করা এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী না চলা বা কনসাল্টের মধ্যে না থাকার কারণেই রুগী মা-রা পড়ে পরবর্তীতে।
তারপরেও রাসেল'স ভাইপারের কামড়ে সুস্থতার হার ৭০% এর মতো প্রায়, যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নেয় তবেঁ সুস্থতার হার ৯০% এর চেয়ে বেশি তথ্যানুসারে।

💠এঁরা বাচ্চা গড়ে ৩৫টি করে দেয়, তাও-ও প্রাকৃতিক বা ইকোসিস্টেমের কারণে অর্ধেক বাচ্চা এমনিতেই মা-রা পড়ে, যেমন: চিল, পেঁচা, শিয়াল, বনবিড়াল, বানর, গুইসাপ, বেঁজি ইত্যাদি সহ আরে বেশ কিছু প্রাকৃতিক কারণ।

💠প্রায় সব বিষধর সাপেদের ভেনমের মধ্যেই অন্যান্য ভেনমের উপস্থিতি থাকে, মূলত সাপেদের ভেনম হলো অনেকগুলো বিষের ককটেল বা মিশ্রণ। অন্যান্য বিষ শিকারকে দূর্বল করা বা হজমে সহায়তার জন্য; তবেঁ সেইগুলো লিথাল বা মানুষ মা-রার মতো যথেষ্ট শক্তিশালী নয়।

💠আবার এঁরা রাগের দিক থেকেও পিছিয়ে অনেক, "বিশ্বের সবচেয়ে রাগী সাপ ব্ল্যাক মাম্বা, পাফ-এডার ইত্যাদি থেকে তো পিছিয়ে-ই এমনকি গোখরা থেকেও পিছিয়ে।"
কোনো সাপ-ই তেড়ে এসে কামড়ায় না,বরং সাপেরা মানুষদের এড়িয়ে চলা পছন্দ করে।
যদি আপনি ওঁদের কোণঠাসা না করেন বা খুব কাছে গিয়ে বা এমন কিছু করে ওঁদের থ্রেট ফিল না করান, তবেঁ কখনোই আপনাকে কামড়াতে উদ্ধত হবে না।
এক্ষেত্রে অনেক সময় ওঁরা আপনার দিকে আক্রমনাত্মক ভঙ্গিতে হিস সাউন্ড অথবা বাইট ছুরবে ভয় দেখাতে, যেটা দেখে অনেকেই ভেবে বসে যে তাড়া করছে।
তাছাড়া রাসেল'স ভাইপারের বাইটের প্রায় অধিকাংশ রেকর্ড-ই হলো ওঁদের ওপর পা অথবা হাত দেয়া, নয়তো অজগর ভেবে ধরতে যাওয়া।
এছাড়া রাসেল'স ভাইপার এতোটাই অলস প্রকৃতির যে মানুষ দেখে তেড়ে আসা অথবা পালানো, কোনোটিই-ই এদের সাথে যায় না। এমনকি বাধ্য না হলে এঁরা নিজের জায়গা থেকে নড়ে-ই না, একই জায়গাতেই ৩-৪ দিন'ও পড়ে থাকে।

💠স্রষ্টা আমাদের প্রকৃতির সব কিছুই প্রকৃতি তথা আমাদের প্রয়োজনে সৃষ্টি করেছেন। এঁরা আমাদের ইকোলজি যেমন ব্যালেন্স করে, তেমন আমাদের বিভিন্ন রক্তবাহিত জটিল এবং কঠিন রোগের ঔষধ-ও প্রদান করে।
হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণকারী Captopril-জাতীয় ঔষধ, এমনকি বেথা নাশক বা পেইন কিলারের মতো মেডিসিন তৈরীতেও সাপের ভেনম ব্যাবহার হয়।

💠এবং সাপের এন্টিভেনম দু’প্রকারের: একটি মনোভ্যালেন্ট বা নির্দিআরষ্ট সাপের, আর অন্যটি পলিভ্যালেন্ট বা সব বিষধর সাপের জন্য কার্যকরী একটি ককটেল বা এন্টিভেনমের মিশ্রণ।
সুতরাং, রাসেল'স ভাইপার সহ সব বিষধর সাপের এন্টিভেনম-ই আছে দেশে।

সর্বোপরি সাপ'সহ সকল প্রাণীরা আমাদের ইকোলজি বা প্রকৃতির অংশ। একমাত্র সঠিক তথ্য এবং ধারণা-ই আমাদের সুরক্ষিত রাখতে পারে।

সাপে কাটলে ওঝা নয়, হাসপাতালে চিকিৎসা হয়।
✍️নজরুল ইসলাম।
Nazrul Islam

Wildlife And Snake Rescue Team In Bangladesh-(WSRTBD).

মেয়েদের কাপড় শুকানোঃ➖➖➖➖➖➖➖➖মেয়েদের কাপড় শুকানো নিয়ে কিছু কথা বলবো। আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক আপু আছেন যারা গোসল করে তা...
27/06/2024

মেয়েদের কাপড় শুকানোঃ
➖➖➖➖➖➖➖➖
মেয়েদের কাপড় শুকানো নিয়ে কিছু কথা বলবো। আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক আপু আছেন যারা গোসল করে তাদের কাপড় শুকাতে দেয় বাহিরে এবং ছাদের উপড়ে যেখান দিয়ে মানুষ চলাচল করলে দেখতে পায়। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকের লিখা।
আমার মহান আল্লাহ্ মেয়েদের জন্য পর্দা ফরজ করেছেন "নারীদের চেহারার মধ্যে শুধু পর্দা না, নারীদের কাপড়ের মধ্যেও রয়েছে পর্দা। এমনকি নারীর নামের মধ্যে রয়েছে পর্দা।
অনেক মেয়ে আছে তারা গোসল করে তারা তাদের পায়জামার দুই পা ফাকাঁ করে বাহিরে শুকাতে দেয় "আরোও কামিজ শুকাতে দেয়" এমনকি অনেকেই ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলোও শুকাতে দেয় "লজ্জার কথা যা বলতেও লজ্জা লাগে।"

একজন পরপুরুষ যদি আপনার পায়জামা, জামা, আরোও যা কিছু আছে যদি সে দেখতে পায় এবং সে যদি প্রাপ্তবয়স্ক হয় তাহলে অবশ্যই তার মনের ভিতরে কুমন্ত্রনা সৃষ্টি হবে যদিও আপনাকে কোনদিন সে দেখে নাই। কিন্তু আপনার কাপড় দেখে সে উপলব্ধি করতে পারবে আপনার গঠন কেমন।
আর তার মনের ভিতরে যদি কুমন্ত্রনা সৃষ্টি হয় তার অন্তরে যদি যিনার প্রতি আকর্ষন তৈরী হয় তাহলে সেই ব্যক্তির আমলনামায় একটি চোখের যিনা কবিরা গুনাহ লিখা হয়। এমনকি আপনার আমলনামাও এক ভাগ গুনাহ লেখা হয়। কারণ এর জন্য আপনি দ্বায়ী। আর একটি কবিরা গুনাহই যথেষ্ট জাহান্নামে নেওয়ার জন্য।
পবিত্র কোরআনের ভিতরে মহান আল্লাহ্ তা 'য়ালা ইরশাদ করছেন "সামন্য বিন্দু পরিমাণ গুনাহ নিয়ে যদি কেউ কবরে আসে তাহলে কবরের মাটি তাকে ছাড় দিবে না।

তাই আপনারা গোসল করে কাপড় এমন জায়গায় শুকাতে দিবেন যেখানে কোন পরপুরুষ দেখতে না পায়। আর দয়াকরে ছোট্ট ছোট্ট জিনিস গুলো পরিবারের বাবা ভাই অর্থাৎ- যাদের সামনে আপনার যাওয়া বৈধ তাদের সামনেও রাখবেন না। এগুলো নিজের রুমের ভিতরে অথবা কাপড়ের নিচে শুকাতে দিবেন। লজ্জা ইমানের অংশ। যার লজ্জা নাই তার ইমানের মধ্যে কমতি আছে এটাই প্রমান করে।
যদি কেও সতর্ক হয় তাহলে হয়তো এই লিখাটি আমার/আপনার জন্য পরকালে মুক্তির জন্য উছিলাও হয়ে যেতে পারে ইনশাআল্লাহ্!

"বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু...
27/06/2024

"বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু থাকে বাপ-মাকে সাহায্য কর। প্যান্ট পরা শিখছো বলে বাবার সাথে হাল ধরতে লজ্জা করো না।
দুনিয়ার দিকে চেয়ে দেখ। কানাডায় দেখলাম ছাত্ররা ছুটির সময় লিফট চালায়। ছুটির সময় দু'পয়সা উপার্জন করতে চায়। আর আমাদের ছেলেরা বড় আরামে খান, আর তাস নিয়ে ফটাফট খেলতে বসে পড়েন। গ্রামে গ্রামে বাড়ীর পাশে বেগুন গাছ লাগিও, কয়টা মরিচ গাছ লাগিও,কয়টা লাউ গাছ ও কয়টা নারিকেলের চারা লাগিও। বাপ-মারে একটু সাহায্য কর। কয়টা মুরগী পাল, কয়টা হাঁস পাল। জাতীয় সম্পদ বাড়বে। তোমার খরচ তুমি বহন করতে পারবে। বাবার কাছ থেকে যদি এতোটুকু জমি নিয়ে ১০ টি লাউ গাছ, ৫০ টা মরিচ গাছ, কয়টা নারিকেলের চারা লাগায়ে দেও, দেখবে ২/৩ শত টাকা আয় হয়ে গেছে। তোমরা ঐ টাকা দিয়ে বই কিনতে পারবে। কাজ কর, কঠোর পরিশ্রম কর, না হলে বাঁচতে পারবে না।
শুধু 'বি,এ- এম,এ' পাস করে লাভ নেই। আমি চাই কৃষি কলেজ,কৃষি স্কুল,ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল,কলেজ ও স্কুল,যাতে সত্যিকারের মানুষ পয়দা হয়। বুনিয়াদি শিক্ষা নিলে কাজ করে খেয়ে বাঁচতে পারবে। কেরানী পয়দা করেই একবার ইংরেজ শেষ করে দিয়ে গেছে দেশটা।
তোমাদের মানুষ হতে হবে ভাইরা আমার। আমি কিন্তু সোজা সোজা কথা কই, রাগ করতে পারবে না। রাগ কর, আর যা কর, আমার কথাগুলো শোন। লেখাপড়া কর আর নিজেরা নকল বন্ধ কর। আর এই ঘুষ, দুর্নীতি, চুরি-ডাকাতির বিরুদ্ধে গ্রামে গ্রামে থানায় থানায় সংঘবদ্ধ হয়ে আন্দোলন গড়ে তোল। প্রশাসনকে ঠিকভাবে চালাতে সময় লাগবে। এর একেবারে পা থেকে মাথা পর্যন্ত গলদ আছে।
মাঝে মাঝে ছোট-খাট অপারেশন করছি, বড় অপারেশন এখনো করি নাই। সময় আসলে করা যাবে। তোমাদের আমি এইটুকু অনুরোধ করছি, তোমরা সংঘবদ্ধ হও। আর মেহেরবানী করে আত্মকলহ করোনা। এক হয়ে কাজ কর। দেশের দুর্দিনে স্বাধীনতার শত্রুরা সংঘবদ্ধ, সাম্প্রদায়িকতাবাদীরা দলবদ্ধ, তোমাদের সংঘবদ্ধ হয়ে দেশকে রক্ষা করতে হবে।"
-- স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(১৯ আগস্ট ১৯৭৩, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর দেয়া ভাষণের অংশবিশেষ এটি)

মাত্র দেড় কোটি জনসংখ্যার একটি গোষ্ঠীর কাছে পৃথিবীর ৫৬ টি দেশ ও ১৯০ কোটির উপরে মানুষ বিদ্রোহ করেও টিকতে পারছেনা শুধু জ্ঞ...
17/06/2024

মাত্র দেড় কোটি জনসংখ্যার একটি গোষ্ঠীর কাছে পৃথিবীর ৫৬ টি দেশ ও ১৯০ কোটির উপরে মানুষ বিদ্রোহ করেও টিকতে পারছেনা শুধু জ্ঞানের কারণে।
দ্বীপ রাষ্ট্র নাউরুর ও সম্পদ ছিল, পৃথিবীর ২য় ধনী রাষ্ট্র ও হইছিলো কিন্তু এখন আর নাই।আরব বিশ্বের সম্পদও চিরকাল থাকবেনা। কিন্তু ওই দেড় কোটি মানুষের জ্ঞানের ধারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম রক্তের মাধ্যমে বইতে থাকবে।

কোকাকোলা বয়কট করেন তাতে কোন আপত্তি নাই। কিন্তু লিস্ট শুধু কোক না লিস্টটা অনেক লম্বা।পড়তে পড়তে আপনার দাঁত ভেঙ্গে যেতে পারে।শুরুটা ইনটেল , মাইক্রোসফট , উইকিপিডিয়া , গুগল ও ফেসবুক দিয়ে শুরু করা যাক।আপনি যে কম্পিউটার ব্যবহার করছেন তার প্রসেসরটা ইহুদীদের তৈরী।একটা ১৪ ইনটেল প্রসেসরের দাম প্রায় ৬৯০০০ টাকা।ওটা নিশ্চয়ই আপনার দুই লিটার কোকের দাম নয় যে চাইলেই ফেলে দিবেন।এতবড় আত্মা এখনো এই দেশে কম্পিউটার ব্যাবহারকারী লক্ষ লক্ষ মানুষের হয় নাই।ডেল, লেনোবা যাই ব্যাবহার করুন ওদের কাছে আপনি না চাইলেও খত দিতে হবে।সবার ঘরে ঘরে তো আর কম্পিউটার নাই!! আপনার হাতের যে মোবাইলটা তার বিভিন্ন সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার এই ইহুদিদের তৈরী। ফেসবুক , গুগল , ইউটিউব এসব ব্যাবহার করতে করতে যারা হাতের আঙ্গুল ব্যাথা করে ফেলছেন তারা বড়জোর নির্লজ্জের মত ফেসবুক ভিউ পেতে পোস্ট করেই শেষ। আমাদের দেশের বিভিন্ন বুলডোজার ইহুদিদের তৈরি। ওদের তৈরি Dell, GE , HP এগুলো আপনারা ছাড়বেন না তাতো বহু আগে থেকেই জানা।
আরব বিশ্বে ইহুদীদের ম্যাকডোনাল্ড এর সংখ্যা কেন দিন দিন বাড়তেছে সেই প্রশ্ন কখনো নিজেকে করছেন?
ম্যাকডোনাল্ড, কেএফসি এসব দেখলেই যাদের জিহ্বা লিকলিক করে তারা শুধু ফেসবুকে বয়কট লিখেই জিহ্বা চাটতে চাটতে বাসায় ফিরে যাচ্ছেন সেটাও আমি জানি।যে নোকিয়া মোবাইল দিয়ে আপনার মোবাইল ব্যাবহার শুরু করেছিলেন সেটাও তাদের প্রতিনিধিত্ব করে। বিশ্ববিখ্যাত মোটোরোলাও তাদের।
আপনি হয়তো ভাবছেন আজ থেকে পাকিস্তানি মোবাইল ব্যাবহার শুরু করবেন কিন্তু সেই মোবাইলের ভেতরের যন্ত্রাংশ ও তাদের। আপনাদের শুধু আছে মুখ আর মুখোশ।

মাত্র ৬০ লক্ষ জনসংখ্যার একটি দেশ আপনাদের পুতুলের মত নাচাচ্ছে আর আপনারা নেচে নেচে তাদেরই ফেসবুকে এসে পোস্ট দিচ্ছেন ' বয়কট!!
আপনার এই পোস্টেও লাভ তাদেরই হচ্ছে । ইসরাইলের পণ্য জানার জন্য গুগলে সার্চ করছেন এতেও লাভ তাদের হচ্ছে।আপনারা যত বেশি নাচানাচি করবেন তাদের লাভ ততবেশি।।

আপনি খাইলেও তাদের লাভ।না খেয়ে সিএনএন, বিবিসি,ডিজনি ও খেলার চ্যানেল সহ ডিসকভারি দেখলেও তাদের লাভ।ভলবো বাসে করে আপনি ঘুরতে গেলেও তাদেরই লাভ।

ব্রান্ড স্টার কফিতে চুমুক দিয়ে উদাসী হবেন এতেও তাদের লাভ।বিশ্বকে জানতে নামিদামি পত্রিকা পড়বেন তাতেও তাদের লাভ। আপনি খালি পায়ে থাকলেও তাদের লাভ আবার ফ্যাশন করে দামী জুতা পরলেও তাদের লাভ।

আরেকটা কথা ম্যাগি, বাটা, আটা, ময়দা ও সুজি এসব কোনটাই তাদের পণ্য নয়।তারা আটা, ময়দা ও সুজি বিক্রি করে রাষ্ট্র চালায়না। তাদের রপ্তানি আয়ের প্রায় ৯০ ভাগ আপনাদের ছাড়াই হয়। লরিয়াল, প্রেসিডেন্ট এসব আপনি কিনলেও তাদের লাভ আর না কিনলেও তাদের লাভ । আমেরিকা ও ইউরোপের মত দেশ যাদের কাছ থেকে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার রপ্তানি করে সেখানে আপনি আমি চোখ খুললেও কিছু যায় আসেনা।আর চোখ বন্ধ করে তেল মেখে ফেসবুক গুতালেও তাদের কিছু যায় আসেনা।।

কথায় কথায় বয়কট বয়কট না করে নিজেদের চরিত্র সংশোধন করুন। নিজেদের সর্বজ্ঞানী না ভেবে, আগামী ইউটিউব ও ফেসবুক বিজ্ঞানী না বানিয়ে জ্ঞান অর্জন করার শিক্ষা দিন।নিজ দেশে জ্ঞানী মানুষকে সম্মান দিবেননা আর বলবেন প্রতিবেশীরা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে।বলি নিজের চরকায় তেল দিতে শিখুন।চুরি ও দূর্নীতি, সুদ, ঘুষ, পরনিন্দা এসব ছেড়ে মানুষ ও দেশপ্রেমিক হতে শিখুন। আমাদের মতো হিন্দু, মুসলিম , আস্তিক, নাস্তিক , ধনী ও গরীব এতো ভেদাভেদ ৬০ লক্ষ মানুষের ছোট দেশ ইসরায়েলে নেই।
আপনারাও জাতি ভেদাভেদ ভূলে জ্ঞান ও জ্ঞানীকে সম্মান করতে শিখুন। আইনস্টাইনকে হিংসা না করে নিজের সন্তানকে জ্ঞান অর্জন করার শিক্ষা দিন।
কোকাকোলা যখন শুরু হয় তখন ইসরায়েল নামক দেশটি পৃথিবীতে ছিলোনা। কিন্তু জাতি হিসেবে তারা একতাবদ্ধ বিধায় তারা এর সুফল পেয়েছে। আমাদের মধ্যে শিয়া, সুন্নি, কাদিয়ানি , মাজার পুজারি , হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান কত ভাগ।এই দেশ উন্নতি করবে কেমনে?
যে দেশে দূর্নীতিবাজদের গলায় ফুলের মালা দেওয়া হয় , ঘুষখোর ও রাজাকারকে রাষ্ট্রীয় সম্মান দেওয়া হয় সেই দেশটা ফেসবুক আর ইউটিউব বিজ্ঞানীরাই শেষ করে দিবে এবং দিচ্ছে।ফেসবুক ও ইউটিউব ভিউ ও টাকা কামানোর ধান্দায় এরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
যে দেশে সৎ মানুষের সম্মান নাই , জ্ঞানী লোকের সম্মান নাই, দেশ প্রেমিকদের সম্মান নাই সেই দেশের মানুষের মুখে বয়কট শুনলেই হাসি পায়। কাউকে বয়কট করার আগে নিজের পায়ের তলার মাটি শক্ত করুন , নিজেদের পৃথিবীতে বসবাসের যোগ্য করে গড়ে তুলুন নয়তো আফগানিস্তান ও ইরাকের মত অথবা পাকিস্তানের মত আম ও ছালা দুটোই হারাতে হবে।।লোটা হাতে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ২৩ শতাংশ হয়ে বিশ্ব শাসন করা যায়না।এই বিশ্বকে শাসন করতে হলে ধর্মান্ধতা ও উগ্রতা পরিহার করে এবং গাছে ভূত আছে এই জাতীয় কুসংস্কার কবর দিয়ে জ্ঞানে ও বিজ্ঞানে উন্নত জাতি হতে হবে।তাহলে এক ঢাকা শহরের মানুষকে দিয়েই পুরো বিশ্ব শাসন করতে পারবেন।আর লোটা বিজ্ঞান পড়লে দেশ ও জাতি দুটোই ধ্বংস হবে আজ নয়তো কাল।

#সত্য_সবসময়_সুন্দর
আলফ্রেড নোবেল
#আলো_আসবেই
ক্যাপটেক শুভ ক্যাকটাস
ওমর ফারুক শুভ

–সময়ের প্রেক্ষাপটে উপলব্ধি মূলক অসাধারণ একটি লিখা।

Address

68
Al Farwaniyah
85000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A Sufian Rony posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share