অপূর্ণ ইচ্ছে Tarek

অপূর্ণ ইচ্ছে Tarek গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্য বহল একটি পেজ
আপনারা সবাই সাপোর্ট করে পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ 🤲🤲

05/08/2024

মিজানুর রহমান আজহারীকে সরকার হিসেবে দেখতে চাই 🔥

🥰আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের আগ পর্যন্ত ইমানদারের কোনো স্বস্তি নেই।❤️❤️🥰সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?🥰 সে কী হারালো যে আল্ল...
14/06/2024

🥰আল্লাহর সাথে সাক্ষাতের আগ পর্যন্ত ইমানদারের কোনো স্বস্তি নেই।❤️❤️🥰

সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ?🥰 সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”💞💞
আসুন যেখানেই থাকি আর যেটাই করি সব সময় আল্লাহকে ভয় করে চলি নিজের জন্য আখেরাত উজ্জ্বল করার জন্য নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করে যাই ইনশাআল্লাহ একমাত্র সুখের ঠিকানা জান্নাত আল্লাহ আমাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছেন।❤️💞

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিন জিবরাঈল (আ.)-কে বললেন,আপনি যতোবার আমার নিকট এসেছেন, ততোবারই আপনার কপালে শোক ...
19/03/2024

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিন জিবরাঈল (আ.)-কে বললেন,
আপনি যতোবার আমার নিকট এসেছেন,
ততোবারই আপনার কপালে শোক ও
দুশ্চিন্তার ছাপ ছিলো? এর কারণ কি?

জিবরাঈল (আ.) নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম-এর প্রশ্নের জবাবে বললেন,
"জাহান্নাম সৃষ্টির পর থেকে
আমার ঠোঁটে, চোখে ও মুখে কখনো হাসি ফুটেনি।"

জাহান্নাম কেমন হবে?

১. জাহান্নামের গভীরতা এমন যে,
এর মুখ থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে
জাহান্নামের তলদেশে পৌঁছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। বিচারের দিন জাহান্নামকে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা হবে, যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতা বহন করবেন।

২. জাহান্নামে চাঁদ এবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।

৩. জাহান্নামবাসীদের শরীরের চামড়া
১২৬ ফুট পুরো করে দেওয়া হবে, যাতে করে আযাব অত্যন্ত ভয়াবহ কঠিন হয়। তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল, যার এক একটি উহুদ পাহাড়ের সমান।

৪. প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে আরও তীব্র আর ভয়াবহ কঠিন করা হবে।

৫. জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটাযুক্ত গাছ। আর পানীয় হবে ফুটন্ত পানি, পুঁজ ও রক্তের মিশ্রণ এবং উত্তপ্ত তেল। এরপরও জাহান্নামবাসীর পিপাসা এতো বেশি হবে যে, তারা এই পানীয় পান করতে থাকবে।

৬. জাহান্নামের এই ভয়াবহ কঠিন কল্পনাতীত আযাব অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে।
জাহান্নামবাসীরা এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে, তাদেরকে লোহার হাঁতুড়ি দিয়ে আঘাত করে, পুনরায় জাহান্নামে ফেলে দেওয়া হবে।

এই জন্যই বলছি, আমার ভাইবোনরা আসুন, আমরা দীনের পথে চলি, ইসলাম মেনে চলি, আমাদের কখন, কি হবে আমরা কিন্তু কেউ জানি না?কেউ আমার সাথে যাবে না, আমার হিসাব আমাকেই দিতে হবে! দুনিয়াটা একটা ধোঁকা ও লালসাময়।

তাই আসুন, আমরা পবিত্র কুরআন- হাদিসের আদেশ-নিষেধ ও শরিয়াহ মোতাবেক চলে, ভয়াবহ কঠিন জাহান্নাম থেকে বাঁচি, আমাদের পরিবারকে বাঁচাই ও সারাবিশ্বের মুসলমানদেরকে বাঁচাই।

হে আল্লাহ! আপনি আমাকে, আমাদের পরিবারকে ও সারাবিশ্বের সকল মুসলমানকে, ভয়াবহ কঠিন জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুণ। আমিন।

12/03/2024

Bangla Hadith Logo
Search Quran/Hadith/Books....

- সিলেক্ট -

ছালাতুর রাসূল (ছাঃ) বিভিন্ন ছালাতের পরিচয় (صفة صلوات متفرقة) ডঃ মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
২. তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ ( صلاة الليل)
রাত্রির বিশেষ নফল ছালাত তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ নামে পরিচিত। রামাযানে এশার পর প্রথম রাতে পড়লে তাকে ‘তারাবীহ’ এবং রামাযান ও অন্যান্য সময়ে শেষরাতে পড়লে তাকে ‘তাহাজ্জুদ’ বলা হয়।

তারাবীহ : মূল ধাতু رَاحَةٌ (রা-হাতুন) অর্থ : প্রশান্তি। অন্যতম ধাতু رَوْحٌ (রাওহুন) অর্থ : সন্ধ্যারাতে কোন কাজ করা। সেখান থেকে ترويحة (তারবীহাতুন) অর্থ : সন্ধ্যারাতের প্রশান্তি বা প্রশান্তির বৈঠক; যা রামাযান মাসে তারাবীহর ছালাতে প্রতি চার রাক‘আত শেষে করা হয়ে থাকে। বহুবচনে (التراويح) ‘তারা-বীহ’ অর্থ : প্রশান্তির বৈঠকসমূহ (আল-মুনজিদ)

তাহাজ্জুদ : মূল ধাতু هُجُوْدٌ (হুজূদুন) অর্থ : রাতে ঘুমানো বা ঘুম থেকে উঠা। সেখান থেকে تَهَجُّدٌ (তাহাজ্জুদুন) পারিভাষিক অর্থে রাত্রিতে ঘুম থেকে জেগে ওঠা বা রাত্রি জেগে ছালাত আদায় করা (আল-মুনজিদ)।

উল্লেখ্য যে, তারাবীহ, তাহাজ্জুদ, ক্বিয়ামে রামাযান, ক্বিয়ামুল লায়েল সবকিছুকে এক কথায় ‘ছালাতুল লায়েল’ বা ‘রাত্রির নফল ছালাত’ বলা হয়। রামাযানে রাতের প্রথমাংশে যখন জামা‘আত সহ এই নফল ছালাতের প্রচলন হয়, তখন প্রতি চার রাক‘আত অন্তর কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেওয়া হ’ত। সেখান থেকে ‘তারাবীহ’ নামকরণ হয় (ফাৎহুল বারী, আল-ক্বামূসুল মুহীত্ব)। এই নামকরণের মধ্যেই তাৎপর্য নিহিত রয়েছে যে, তারাবীহ প্রথম রাতে একাকী অথবা জামা‘আত সহ এবং তাহাজ্জুদ শেষরাতে একাকী পড়তে হয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রামাযানের রাতে তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ দু’টিই পড়েছেন মর্মে ছহীহ বা যঈফ সনদে কোন বর্ণনা পাওয়া যায় না’। [1]

রাত্রির ছালাতের ফযীলত : রাত্রির ছালাত বা ‘ছালাতুল লায়েল’ নফল হ’লেও তা খুবই ফযীলতপূর্ণ। যেমন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,

أَفْضَلُ الصَّلاَةِ بَعْدَ الْفَرِيضَةِ صَلاَةُ اللَّيْلِ، رَوَاهُ مُسْلِمٌ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ-

‘ফরয ছালাতের পরে সর্বোত্তম ছালাত হ’ল রাত্রির (নফল) ছালাত’।[2] তিনি আরও বলেন,

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : يَنْزِلُ رَبُّنَا تَبَارَكَ وَتَعَالَى كُلَّ لَيْلَةٍ إِلَى السَّمَاءِ الدُّنْيَا حِيْنَ يَبْقَى ثُلُثُ اللَّيْلِ الْآخِرُ فَيَقُوْلُ مَن يَّدْعُوْنِي فَأَسْتَجِيْبَ لَهُ، مَنْ يَّسْأَلُنِي فَأُعْطِيَهُ، مَن يَّسْتَغْفِرُنِي فَأَغْفِرَ لَهُ، مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ- وَفِىْ رِوَايَةٍ لِمُسْلِمٍ عَنْهُ: فَلاَ يَزَالُ كَذَالِكَ حَتَّى يُضِيْئَ الْفَجْرُ-

‘আমাদের পালনকর্তা মহান আল্লাহ প্রতি রাতের তৃতীয় প্রহরে দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন এবং বলতে থাকেন, কে আছ আমাকে ডাকবে, আমি তার ডাকে সাড়া দেব? কে আছ আমার কাছে চাইবে, আমি তাকে দান করব? কে আছ আমার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে, আমি তাকে ক্ষমা করে দেব? এভাবে তিনি ফজর স্পষ্ট হওয়া পর্যন্ত আহবান করেন’। [3]

তারাবীহর জামা‘আত : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রামাযান মাসের ২৩, ২৫ ও ২৭ তিন রাত্রি মসজিদে জামা‘আতের সাথে তারাবীহর ছালাত আদায় করেছেন। প্রথম দিন রাত্রির এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত, দ্বিতীয় দিন অর্ধ রাত্রি পর্যন্ত এবং তৃতীয় দিন নিজের স্ত্রী-পরিবার ও মুছল্লীদের নিয়ে সাহারীর আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ছালাত আদায় করেন। [4] পরের রাতে মুছল্লীগণ তাঁর কক্ষের কাছে গেলে তিনি বলেন, ‘আমি ভয় পাচ্ছি যে, এটি তোমাদের উপর ফরয হয়ে যায় কি-না (خَشِيْتُ أَنْ يُّكْتَبَ عَلَيْكُمْ)। আর যদি ফরয হয়ে যায়, তাহ’লে তোমরা তা আদায় করতে পারবে না’...। [5]

তারাবীহর ফযীলত : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, مَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ ‘যে ব্যক্তি রামাযানের রাত্রিতে ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের আশায় রাত্রির ছালাত আদায় করে, তার বিগত সকল গোনাহ মাফ করা হয়’।[6]

তারাবীহর জামা‘আত ঈদের জামা‘আতের ন্যায় :

ইমাম শাফেঈ, আবু হানীফা, আহমাদ ও কিছু মালেকী বিদ্বান এবং অন্যান্য বিদ্বানগণ বলেন, তারাবীহর ছালাত জামা‘আতে পড়া উত্তম, যা ওমর (রাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম চালু করে গেছেন এবং এর উপরেই মুসলমানদের আমল জারি আছে। কেননা এটি ইসলামের প্রকাশ্য নিদর্শনসমূহের (لأنه من الشعائر الظاهرة) অন্তর্ভুক্ত। যা ঈদায়নের ছালাতের সাথে সামঞ্জস্যশীল’।[7]

রাক‘আত সংখ্যা : রামাযান বা রামাযানের বাইরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হ’তে রাত্রির এই বিশেষ নফল ছালাত তিন রাক‘আত বিতরসহ ১১ রাক‘আত ছহীহ সূত্র সমূহ দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। যেমন আয়েশা (রাঃ) বলেন,

مَا كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَزِيْدُ فِيْ رَمَضَانَ وَلاَ فِيْ غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّيْ أَرْبَعًا فَلاَ تَسْأَلْْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِهِنَّ ثُمَّ يُصَلِّيْ أَرْبَعًا فَلاَ تَسْأَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِهِنَّ ثُمَّ يُصَلِّيْ ثَلاَثًا، متفق عليه-

অর্থ : রামাযান বা রামাযানের বাইরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রাত্রির ছালাত এগার রাক‘আতের বেশী আদায় করেননি। তিনি প্রথমে (২+২) [8] চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি (২+২) চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিন রাক‘আত পড়েন।[9]

বন্ধ হওয়ার পরে পুনরায় জামা‘আত চালু : সম্ভবত: নব প্রতিষ্ঠিত ইসলামী খেলাফতের উপরে আপতিত যুদ্ধ-বিগ্রহ ও অন্যান্য ব্যস্ততার কারণে ১ম খলীফা হযরত আবুবকর ছিদ্দীক্ব (রাঃ)-এর সংক্ষিপ্ত খেলাফতকালে (১১-১৩ হিঃ) তারাবীহর জামা‘আত পুনরায় চালু করা সম্ভবপর হয়নি। ২য় খলীফা হযরত ওমর ফারূক (রাঃ) স্বীয় যুগে (১৩-২৩ হিঃ) রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে এবং বহু সংখ্যক মুছল্লীকে মসজিদে বিক্ষিপ্তভাবে উক্ত ছালাত আদায় করতে দেখে রাসূল (ছাঃ)-এর রেখে যাওয়া সুন্নাত অনুসরণ করে তাঁর খেলাফতের ২য় বর্ষে ১৪ হিজরী সনে মসজিদে নববীতে ১১ রাক‘আতে তারাবীহর জামা‘আত পুনরায় চালু করেন।[10] যেমন সায়েব বিন ইয়াযীদ (রাঃ) বলেন,

أَمَرَ عُمَرُ بْنُ الْخ

১০০০ টাকার নোট প্রথম ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়)। অর্থাৎ আপনি ২০...
21/12/2023

১০০০ টাকার নোট প্রথম ছাপানো হয় ২০০৮ সালে। ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিলো ২৬০০০ টাকা (প্রায়)। অর্থাৎ আপনি ২০০৮ সালে ২৬ টি ১০০০ টাকার নোট দিয়ে এক ভরি স্বর্ণ পেতেন।

আজকে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ১০৮০০০ টাকা (প্রায়)। অর্থাৎ আজকে আপনাকে ১০৮ টি ১০০০ টাকার নোট লাগবে এক ভরি স্বর্ণ কিনতে।

এবার আসুন এই ১০০০ টাকার মান এখন কত ?
২৬০০০ ÷ ২৬ = ১০০০ টাকা
২৬০০০ ÷ ১০৮ = ২৪০.৭৪ টাকা

অর্থাৎ আপনার ২০০৮ সালের ১০০০ টাকার নোটটির আজকের মূল্য ২৪০.৭৪ টাকা।

এখানে চালাকি করে বলা হয় যে স্বর্ণের দাম বেড়েছে। আমি বা আপনিও সেটা ধরে নিই। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপার হলো আমাদের পকেটের/ব্যাংকের টাকার মূল্যমান কমেছে। যা আমাদের বুঝতে দেওয়া হয়না এবং আমরাও বুঝি না।

স্বর্ণ ১ ভরি, ১ ভরিই আছে।
কিন্তু ২৬টা ১০০০ টাকার নোট থেকে বেড়ে ১০৮টা ১০০০ টাকার নোটে পরিণত হয়েছে।
(সংগ্রহীত)

10/09/2023

༆❝শুকরিয়া আদায় করতে শিখুন❞🥰🥰࿐
ღ🌺༆❝আল্লাহ একদিন শ্রেষ্ঠ জিনিস টাই দিবেন…💞
༎༊❞ইনশাআল্লাহ❝༎༊

– ইসলাম অহংকার করতে শেখায় না!🌸
– ইসলাম শুকরিয়া আদায় করতে শেখায়!

Address

Kuala Lumpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অপূর্ণ ইচ্ছে Tarek posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share