শেষ সংগ্রাম

শেষ সংগ্রাম দুর্নীতি, স্বৈরাচার, সন্ত্রাস,ও স্বজন প্রীতির বিরুদ্ধে , গণতন্ত্রের পক্ষে সত্যের সাথে সংগ্রাম চলবেই।

শেষ সংগ্রাম is the most popular Bengali language TV channel in Bangladesh that offers unbiased & comprehensive news and entertainment programs.

শেষ সংগ্রাম offers a diverse mix of programs such as news bulletins, current affairs, talk shows, soap operas, educational, religious, politics related programs, drama, movie, reality shows and other entertainment programs.

শেষ সংগ্রাম delivers its new

s and entertainment programs across all platforms: TV, Internet and Mobile (including apps)

শেষ সংগ্রাম also broadcasts its programs in UK, USA, Canada, Some parts of Europe, Middle East, and beyond.


শেষ সংগ্রাম

Shesssngraam

Our Story

16 September 2018

(শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam) quickly won the heart of the people including sophisticated and fastidious readers due to its in-depth news, rich content, and presentation. It broke all the circulation and readership records of the newspaper and video views or video created services industry of Bangladesh. The (শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam) is Bangladesh’s most read and on of the largest selling Bangla newspaper and video The website. On the other hand, (শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam) E-paper, epaper.(শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam) allows the readers to experience the flavor of print edition newspaper and video in online.(শেষ সংগ্রাম)
(Shesssngraam) maintains as highest standard of journalism in Bangladesh with impartial and authentic news and video presentation. Instead of taking traditional role it always keeps reinventing itself to stay a step ahead than others. The source of (শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam's) inspiration is its readers; they are its final arbiters, its ultimate owner.(শেষ সংগ্রাম) (Shesssngraam) is duty bound to satisfy readers' thirsts for information and entertainment through in-depth news and video as well as with the portfolio of attractive and diversified supplements each and every day.

টাকায় আমি পারসোনালি" কোন ধর্মের প্রতিক সাপোর্ট করি নাহ" 👉হক সেটা 👉মসজিদ" মন্দির " গীর্জা🤔 কারণ গুলো নিচে তুলে ধরলাম 👇কেন...
04/06/2025

টাকায় আমি পারসোনালি" কোন ধর্মের প্রতিক সাপোর্ট করি নাহ" 👉হক সেটা 👉মসজিদ" মন্দির " গীর্জা🤔
কারণ গুলো নিচে তুলে ধরলাম 👇

কেন? আমি মসজিদকে পবিত্র স্থান হিসেবে মানি। ইবাদতখানা। টাকার উপর তা থাকার দরুন, সেই টাকা বাথরুমে যায়, মদের দোকানে যায়, পতিতালয়ে যায়, হারাম জায়গায় যায়। সুদ, ঘুস, মাদক সবজায়গায় অর্থাৎ নোংরা জায়গায়, নোংরা মানুষের কাছে যায়। যাতে আমার মনে হয় মসজিদ অবমাননা হচ্ছে।

এতে আমার ভালো লাগে না। টাকার সাথে ধর্মীয় প্রার্থনাগৃহ না রাখায় শ্রেয় মনে করি। বাংলাদেশে অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা আছে, সেইসব দিতে পারে। আমি আমার বুঝে এটা বুঝি। আপনার ভিন্ন হতেই পারে।

এবার আসা যাক: মসজিদ সরিয়ে কেন, মন্দির? তা নিয়ে বিতর্ক! আমাদের কাছে মসজিদ যেমন, সনাতনীদের কাছে মন্দির তেমন। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আপনি একক আধিপত্য বিস্তার করবেন? ভারত বা চীনে সাম্প্রদায়িক উগ্রতা ভালো না, বাংলাদেশে ভালো? সামান্য কিছু সনাতনী এদেশে। জুলাইয়ে তারাও লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে। রাষ্ট্র তাদের স্বীকৃতি দেবে না?

সবজায়গায় ধর্মীয় বৈষম্য আনলে তো সমস্যা ভাই! তাহলে বিধর্মীদের আলাদা করে দিয়ে নতুন দেশ করে দিন৷ আরেকটা কাজ করেন, সকল মন্দির,👉 গীর্জা বত্রিশ নাম্বার বাড়ির মতো গুড়িয়ে দিন।👉 এত সাম্প্রদায়িক বিষ কেন আপনার শরীর, মন ও মস্তিষ্কে?❓

নোটে থাকা কান্তজিউ মন্দিরকে ঘিরে কেউ পূজা করছে না, বরং এটা শুধু স্থাপত্য বা ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রাচীন ঐতিহ্য হিসেবে আবির্ভাব করা হয়েছে। রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সকল সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমানভাবে উপস্থাপনের একটা চেষ্টা। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য বিমোচক ধারাকে পদদলিত করতে। তাই করা হয়েছে। খারাপ কী?

সংবিধানের ১২ নম্বর অনুচ্ছেদ বলছে: "রাষ্ট্র কোনও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্য করবে না।"

আমি কী বুঝাতে চাইলাম, আর আপনি কী বুঝবেন— তা নিতান্তই আপনার বিষয়। আমি মনে করি না যে বিশ টাকার নোটে মন্দির থাকার জন্য ধর্মে সমস্যা হবে বা এই বাংলাদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হয়ে যাবে! সবকিছু 'র'-এর ষড়যন্ত্র হলে, আমাদের স্বাতন্ত্র্য অসাধারণত্ব কোথায়? জুজুর ভয়ে কুঁকড়ে মুকরে দেচ পরিচালনা করবেন?

যারা বলে যাচ্ছেন, এই টাকা স্পর্শ বা গ্রহণ করবেন না। তারা অনুগ্রহপূর্বক সেই টাকা আমায় দিয়ে দেবেন। আমার নিতে আপত্তি নেই। স্পর্শ করতে হবে না, হাতে পলিথিন লাগিয়ে দেবেন। পলিথিন আমি দিব৷ সব সরকারই যদি ভারতীয় দালাল হয়৷ তাহলে দেশ ভারতকে দিয়ে দিন। আগে মানুষ হতে হবে, এরপর ধার্মিক। মানুষ হতে না পারলে কখনোই আমরা ধার্মিক হতে পারব না। ধর্ম কখনোই এমন বৈষম্যের শিক্ষা দেয়নি।

#নোটের_কথা

সংগৃহীত

বিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এখন থেকে ব্যাগেজ রুলসের সুবিধায় বিনা শুল্কে ...
04/06/2025

বিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এখন থেকে ব্যাগেজ রুলসের সুবিধায় বিনা শুল্কে বছরে একবার একটি নতুন মোবাইল আনা যাবে। মঙ্গলবার (৩ জুন) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

একটা প্রবাসী প্রতি বছর একটা মোবাইল নিতে পারবে।
ভাল
বছরে শুধু একবার ব্যাংক এ টাকা দিব।
আমি বৈধ ভাবে টাকা দিব আমর পরিবার /আমি যদি দেশ থেকে কোন সুবিধা না পাই আমার পরিবারের জন্য ২ ৩ টা মোবাইল নিতে না পারি তাইলে কেমনে কি।

প্রবাসীদের উচিত তাদের নিজ নিজ ব্যবস্থা নেওয়া।

জুলাই সনদের বিষয়ে তিনার বক্তব্যের সাথে আপনি ও আপনারা কেউ কিএকমত আছেন?
04/06/2025

জুলাই সনদের বিষয়ে তিনার বক্তব্যের সাথে আপনি ও আপনারা কেউ কিএকমত আছেন?

মুন্সিগঞ্জের রাসেল দেওয়ানের লাশ তার পরিবার গ্রহণ করবে না বলে কোম্পানি কে লিখিত ভাবে কাগজ পাঠিয়েছেন। কারণতার লাশ দেশে আন...
04/06/2025

মুন্সিগঞ্জের রাসেল দেওয়ানের লাশ তার পরিবার গ্রহণ করবে না বলে কোম্পানি কে লিখিত ভাবে কাগজ পাঠিয়েছেন। কারণ

তার লাশ দেশে আনার মত এত টাকা- সাইপ্রাসে পাঠানো পরিবারটির কারো পক্ষে সম্ভব নয়।

আগামীকাল তার লাশ দাফনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তার কোম্পানির মালিক।

আহারে প্রবাস জীবন।

টাকার মেশিনের মেয়াদ শেষ, তাই এখন আর তাকে কারো প্রয়োজন নেই।

মুহূর্তেই প্রিয়জনদের কাছে হয়ে গেছে অচেনা একজন মানুষ, ভালো আর কয়জনে বাসে? সবাই টাকার পাগল।

আল্লাহ তাআলা বাংলাদেশের সকল প্রবাসীদের কে সমস্ত বিপদ-আপদ রৌগ বালাই থেকে হেফাজত রাখুক, আমিন।
#হায়রে স্বপ্নের প্রবাস #প্রবাস

সৌদি আরবে ব্যবসা করা খুব কঠিন কিছু না। কিন্তু আমরা সেটা কঠিন করে ফেলি। কারণ আমরা কাগজপত্রে বিশ্বাস করি না। নিয়োম কানুন, ...
04/06/2025

সৌদি আরবে ব্যবসা করা খুব কঠিন কিছু না। কিন্তু আমরা সেটা কঠিন করে ফেলি। কারণ আমরা কাগজপত্রে বিশ্বাস করি না। নিয়োম কানুন, আইন, কাগজ-কলম মানে আমাদের কাছে ফাঁদ।

কেউ একজন তিন লাখ রিয়াল খরচ করে লাইসেন্স করলেন। সার্ভিস লাইসেন্স নিলেন। সি আর খুললেন। দোকান ভাড়া নিলেন। দোকানের সামনে লাইট লাগালেন, সাইনবোর্ড দিলেন। তারপর একদিন দেখা গেল, মিউনিসিপালিটি এসে ১০ হাজার রিয়াল জরিমানা করে গেছে। কারণ লাইসেন্সে লেখা কাজের ধরন আর বাস্তবে করা কাজ দুটোই আলাদা।

এভাবে শুরু হয়, এভাবেই শেষ হয়।

আরেকজন খুব উৎসাহ নিয়ে স্টাফ নিলেন। চার-পাঁচজন। তাদের আকামা করতে গিয়ে বুঝলেন, এই কাজের জন্য তো তার লাইসেন্সেই পারমিশন নেই। ট্রেডিং লাইসেন্স না, সার্ভিস লাইসেন্স নিয়েছেন। তাই কেউ কাজে আসলেও আকামা করতে পারবেন না।
একটু পরিশ্রম করলে এসব হতো না।

Monsha’at নামে সৌদি সরকারের একটা প্রোগ্রাম আছে। নামটা অদ্ভুত শোনায়। কিন্তু কাজটা খুব সুন্দর।
যদি আপনার ব্যবসায় কাঠামো থাকে মানে একটা ঠিকঠাক বিজনেস প্ল্যান, একটা উদ্দেশ্য, একটা ভবিষ্যৎ থাকে তাহলে এই Monsha’at প্রোগ্রাম আপনাকে সরকারি সহযোগিতা দিবে।

অফিস দিবে।
সাবসিডি দিবে।
এক্সপোতে নেবে।
ফান্ডিংয়ে কানেক্ট করবে।

সৌদি আরবে বাংলাদেশের বহু মানুষ ব্যবসা শুরু করে। কিন্তু শেষ করতে পারে না। কারণ শুরুটা কখনো কাঠামো দিয়ে হয় না। কাঠামো আমরা ভয় পাই। অথচ একটি সঠিক কাঠামো বিজনেসকে স্বয়ংক্রিয় করে। আমি এখানে 'এ আই' এর কথা বললে যারা নিতে পারে না তাদের আমি বেকুব বললাম না।

আমরা খুব তাড়াতাড়ি ধনী হতে চাই কিন্তু লং টার্ম কিছু ভাবতে চাই না। সরকারি সাহায্য নিতে চাই না, কারণ ফর্ম পূরণ করতে হয়। এই ভুলগুলো আমরা নিজেরাই বারবার করি।

আর যারা ঠিকভাবে শুরু করেন, তারা শুধু ব্যবসা না, একটা ব্র্যান্ড বানান।

Monsha’at ইনকিউবেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে কীভাবে আপনি সরকারের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বড় কিছু শুরু করতে পারেন তা জানতে চাইলে ইনবক্সে মেসেজ দিন। আমি রিপ্লাই নাও দিতে পারি।

পুনশ্চঃ সামার চলে। সামারে আমি পাগল থাকি। আমার সব কথা বিশ্বাস করবেন না। হেডে ডিস্টার্ব 🥸



সংগৃহীত

পৃথিবীতে সন্তানের প্রধান মেঘ ছায়া হল তার পিতা মাতা দেখুন তার বাস্তব প্রমাণ,,,,,,
04/06/2025

পৃথিবীতে সন্তানের প্রধান মেঘ ছায়া হল তার পিতা মাতা দেখুন তার বাস্তব প্রমাণ,,,,,,

দেশটা  দেশ নেই দেশ হয়ে গেছে সন্দেশ তাই সবাই এখন খাইতাছে।
03/06/2025

দেশটা দেশ নেই দেশ হয়ে গেছে সন্দেশ তাই সবাই এখন খাইতাছে।

এদেশে যাদের পেশা রাজনীতি তাদের আয়ের উৎস দুর্নীতি।
03/06/2025

এদেশে যাদের পেশা রাজনীতি তাদের আয়ের উৎস দুর্নীতি।

উনার বক্তব্যে কোন ভুল নাই সঠিকই বলেছে, তিনি বললেন যে সিদ্ধান্তগুলো আমাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয় তার অনেকখানির জন্য আমরা দায়ী...
03/06/2025

উনার বক্তব্যে কোন ভুল নাই সঠিকই বলেছে, তিনি বললেন যে সিদ্ধান্তগুলো আমাদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয় তার অনেকখানির জন্য আমরা দায়ী। আমাদের দেশের মানুষ এবং ব্যবসায়ীরা দায়ী, বিশেষ করে যারা মানুষ পাঠান।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মালয়েশিয়ায় আমাদের প্রতি কোনো বিরূপ ভাব নেই। সেই মালয়েশিয়াতেও কিন্তু আমাদের চেয়ে বৈধপথে যাওয়া নেপালি শ্রমিকের সংখ্যা বেশি ছিল। আমাদের অবৈধ শ্রমিকের সংখ্যা বেশি ছিল। এটি তাদের দোষ নয়। আমাদের দোষ।

তি‌নি ব‌লেন, আমার মনে হয়, আমাদের ঘর সামলাতে হবে। অনেকের হয়তো আমার কথা পছন্দ হবে না। কিন্তু আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, এই একটি ক্ষেত্রে আমাদের অনেক কিছু করার আছে।

বাংলাদেশের সোনার লীগের পুলিশ বলে কথা
03/06/2025

বাংলাদেশের সোনার লীগের পুলিশ বলে কথা

বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করার জন্য প্রতিটা সেক্টরে তাদের নেতাকর্মীদের নিয়োগ করে রেখে গেছে ,এখন দুর্নীতির বিরুদ...
03/06/2025

বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করার জন্য প্রতিটা সেক্টরে তাদের নেতাকর্মীদের নিয়োগ করে রেখে গেছে ,এখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে আইন করতে গেলেই তারাই এখন তেড়ে আসে, এদেরকে আগে বহিষ্কার না করে চাকরিচ্যুত না করে আপনারা ক্ষমতায় থেকে কি কি সংস্কার করলেন দশ মাসে? জনগণের রক্ত ঝরিয়ে আপনাদেরকে ক্ষমতা দিয়েছে জনগণকে একটু শান্তি দেবেন তাই, কিন্তু উল্টো জনগণকে আপনারা আবার সেই অশান্তির সাগরে ভাসিয়ে দিচ্ছেন কেন?

সচিবালয়ে যারা আন্দোলন করেছে সাময়িক মেনে নিয়ে এবার আপনারা আইন করেন দুর্নীতিবাজদের বংশসহ ফাঁসি, বংশ সহ ফাঁসি ঘিরে ঘিরে যখন আন্দোলন আবার করবে তখন ,ওইটা সাময়িক সংস্কার করে আইন করেন দুর্নীতিবাজদের পরিবার সহ ফাঁসি, পরিবারসহ ফাঁসি ঘিরে যখন আন্দোলন করবে তখন পরিবারের চারজন ফাঁসি, এভাবে প্রত্যেকটা আন্দোলনেই দুর্নীতিবাজদের পক্ষে যারা আন্দোলন করবে প্রত্যেক দুর্নীতিবাজদের পক্ষে আন্দোলনকারীদের কমপক্ষে ২০০০ করে দুর্নীতিবাজ কর্মী মেরে ফেলান। এতে করে আস্তে ধীরে দুর্নীতিবাজেরা বিদায় হয়ে যাবে বাংলাদেশ থেকে।

শেখ হাসিনার হাতে সাজানো-গোছানো সচিবালয়ের চিত্র, যার বিনিময়ে শেখ হাসিনাকে ভারত আজীবন ক্ষমতায় থাকার নিশ্চয়তা দিয়েছিলো। আসুন দেখি কাদের হাসিনা নিয়োগ দিয়েছিলো।

বর্তমান সচিব:
১. ঊরুন দেব মিত্র, ২. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, ৩. রণজিত কুমার বিশ্বাস।
বর্তমান অতিরিক্ত সচিব : ১. স্বপন কুমার সাহা, ২. ভীম চরণ রায়, ৩. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ৪. স্বপন কুমার সরকার, ৫. শ্যামল কান্তি ঘোষ, ৬. অমলেন্দু মুখার্জি, ৭. প্রণব চক্রবর্তী, ৮. সিতান ঘোষ সেন. ৯. পরীক্ষিত দত্ত চৌধুরী, ১০. দীলিপ কুমার দাস, ১১. সাইমা পাল দে, ১২. বিজন কুমার বাইসা, ১৩. তাপস কুমার রায়, ১৪. প্রকাশ চন্দ্র দাস, ১৫. অসিত কুমার বসাক এডিসি, ১৬. দীলিপ কুমার বসাক এডিসি, ১৭. জগদীশ রায়, ১৮. সুশান চন্দ্র দাস, ১৯. কামাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ২০. স্বপন কুমার রায়, ২১. পবন চৌধুরী, ২২. তপন কুমার কর্মকার, ২৩. অপরূপ কুমার সরকার, ২৪. আশিস কুমার চৌধুরী, ২৫. অশোক মাধব রায়, ২৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ২৭. জিসনু রায় চৌধুরী, ২৮. নাভাস চন্দ্র মণ্ডল,২৯. ড. আর রাখান চন্দ্র বরমন, ৩০. মোনজ কুমার রায়, ৩১. অমিতাভ চক্রবর্তী, ৩২. শুভাশীষ বোস।

বর্তমান যুগ্ম সচিব:
১. পরিমল চন্দ্র সাহা, ২. রতন কুমার সাহা, ৩. চন্দ্রনাথ বসাক, ৪. দীলিপ কুমার শর্মা, ৫. রবীন্দ্রনাথ রায়, ৬. গণেশ চন্দ্র সরকার, ৭. সুকুমার চন্দ্র রায়, ৮. ঈন্না লাল চৌধুরী, ৯. জীবন কুমার চৌধুরী, ১০. কুশলিয়া রানী বাগচি, ১১. তপন চন্দ্র মজুমদার, ১২. মনোজ মোহন মিত্র (এম এম মিত্র), ১৩. বিনয় ভূষণ তালুকদার, ১৪. পরেশ চন্দ্র রায়, ১৫. ড. অরুণা বিশ্বাস, ১৬. নিখিল চন্দ্র দাস, ১৭. অনন্ত কুমার চৌধুরী, ১৮. নারায়ণ চন্দ্র বরমা, ১৯. বিজন কান্তি সরকার, ২০. বিমান কুমার সাবা, এনডিসি, ২১. বিজয় ভট্টাচার্য, ২২. জ্যোতির্ময় সমাদ্দার, ২৩. রবীন্দ্রনাথ শর্মা, ২৪. কমলেশ কুমার দাস, ২৫. বিকাশ চন্দ্র সাবা, ২৬. বিকাশ কিশোরী দাস, ২৭. পতিত পবন বাইদিয়া, ২৮. আনন্দ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৯. প্রশান্ত কুমার রায়, ৩০. অজিত কান্তি দাস, ৩১. মানিক চন্দ্র দে, ৩২. কালিরঞ্জন বরমা, ৩৩. তপন কান্তি শীল, ৩৪. গৌতম কুমার ঘোষ, ৩৫. বাসু দেব আচার্য, ৩৬. মানবিনরা (?) ভৌমিক, ৩৭. গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ৩৮. বাবুল চন্দ্র রায়, ৩৯. পুণ্যাবর্তা চৌধুরী, ৪০. শংকর চন্দ্র রায়, ৪১. মলয় তালুকদার, ৪২. সুশান চন্দ্র রায়, ৪৩. মৃদুল কান্তি ঘোষ, ৪৪. গোকুল চন্দ্র দাস, ৪৫. সুবীর কিশোর চৌধুরী, ৪৬. পরিমল কুমার দেব, ৪৭. বিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, ৪৮. শিখা সরকার, ৪৯. মনীন্দ্র নাথ রায়, ৫০. ধীরেন্দ্র (?) চন্দ্র দাস, ৫১. অমরিতা (?) রায়, ৫২. শশী কুমার সিং, ৫৩. সুনীল চন্দ্র পাল, ৫৪. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৫৫. সুপ্রিয় কুমার কুন্দু, ৫৬. মানিক লাল বণিক, ৫৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, ৫৮. নারায়ণ চন্দ্র দাস, ৫৯. বিমল চন্দ্র দাস, ৬০. ভোলানাথ দে, ৬১. বাসুদেব গাঙ্গুলী, ৬২. অরুণ কুমার মালাকার, ৬৩. নিমাই চন্দ্র পাল, ৬৪. ড. নমিতা হালদার, ৬৫. সুুভাষ চন্দ্র সরকার, ৬৬. মরণ কুমার চক্রবর্তী, ৬৭. তপন কুমার ঘোষ, ৬৮. পিরায় সাহা, ৬৯. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহন্ত, ৭০. সুব্রত রায় মিত্র, ৭১. পরিতোষ চন্দ্র দাস, ৭২. দীপক কান্তি পাল, ৭৩. অরজিত চৌধুরী, ৭৪. বনমালী ভৌমিক, ৭৫. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৭৬. দীলিপ কুমার সাহা, ৭৭. ইতি রানী পোদ্দার, ৭৮. স্বপন চন্দ্র পাল, ৭৯. গোপা চৌধুরী, ৮০. অমিত কুমার বাউল, ৮১. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৮২. গাইতা বরতা সাহা, ৮৩. বিশ্বনাথ বণিক, ৮৪. প্রাণেশ চন্দ্র সূত্রধর, ৮৫. শাইমা প্রসাদ বেপারী, ৮৬. সুশান্ত কুমার সাহা, ৮৭. গৌতম কুমার ভট্টাচার্য, ৮৮. রঞ্জিত কুমার সেন, ৮৯. হরিপ্রসাদ পাল, ৯০. তপন চন্দ্র বণিক, ৯১. পার্থপ্রতীম দেব, ৯২. অভিজিত চৌধুরী, ৯৩. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ৯৪. শংকর রঞ্জন সাহা, ৯৫. ড. অর্ধেন্দু শেখর রায়, ৯৬. স্বর্ণকার প্রসাদ দে, ৯৭. প্রণব কুমার নিয়োগী, ৯৮. সন্তোষ কুমার অধিকারী, ৯৯. রমা রানী রায়, ১০০. তন্দ্রা শেখর, ১০১. সীমা সাহা, ১০২. সমরীতা রানী ঘরামী, ১০৩. পুলক রাজন শাহ, ১০৪. তপন কুমার সরকার, ১০৫. কংকাম নীলমণি সিং, ১০৬. মিনু শীল, ১০৭. ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, ১০৮. অঞ্জলি রানী চক্রবর্তী, ১০৯. প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, ১১০. তরু কান্তি ঘোষ, ১১১. প্রশান্ত কুমার দাস, ১১২. মনোজ কান্তি বড়াল, ১১৩. স্বপন কুমার বড়াল, ১১৪. বিষয় ভূষণ পাল, ১১৫. দীপক চক্রবর্তী, ১১৬. নিখিল রঞ্জন রায়, ১১৭. নন্দ দুলাল বণিক, ১১৮. সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, ১১৯. গৌতম আইচ সরকার, ১২০. প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, ১২১. শিবনাথ রায়, ১২২. নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ, ১২৩. লক্ষ্মী চন্দ্র দেবনাথ, ১২৪. জয়তী পাল কুড়ি, ১২৫. জয়তী রানী বর্মণ, ১২৬. সুধাকর দত্ত, ১২৭. রেবা রানী সাহা, ১২৮. বিজন লাল দেব, ১২৯. হীরামণি বাড়ৈ, ১৩০. ড. কৃষ্ণ গাইন, ১৩১. শান্ত কুমার প্রামাণিক।

বর্তমান উপসচিব:
১. উত্তম কুমার রায়, ২. বিপুল চন্দ্র রায়, ৩. জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. তপন কুমার নাথ, ৫. বিকাশ চন্দ্র শিকদার, ৬. ড. নলিন রঞ্জন বসাক, ৭. জয়ন্তী স্যান্নাল, ৮. তপন কান্তি ঘোষ, ৯. রাম চন্দ্র দাস, ১০. প্রণব কুমার ঘোষ, ১১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ১২. কমলা রঞ্জন দাস, ১৩. পাঠান চন্দ্র পণ্ডিত, ১৪. নিতাই পদ দাস, ১৫. উত্পল কুমার দাস, ১৬. নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস, ১৭. অজিত কুমার পাল আকা, ১৮. মহাদেব বিশ্বাস, ১৯. বিজয় কুমার দেবনাথ, ২০. সুপ্রকাশ স্যান্নাল, ২১. তাপস কুমার বোস, ২২. জগন্নাথ খোকন, ২৩. শিশির কুমার রায়, ২৪. নন্দিতা সরকার, ২৫. মলয় কুমার রায়, ২৬. স্বপন কুমার ঘোষ, ২৭. কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, ২৮. সায়েম কিশোর রায়, ২৯. প্রবীর কুমার চক্রবর্তী, ৩০. দিলীপ কুমার বণিক, ৩১. ননী গোপাল বিশ্বাস, ৩২. অনিল চন্দ্র দাস, ৩৩. নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, ৩৪. দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ৩৫. শান্ত কুমার সাহা, ৩৬. মৃণাল কান্তি দেব, ৩৭. রাজিব চন্দ্র সরকার, ৩৮. সীতেন্দ্র কুমার সরকার, ৩৯. নীতিশ কুমার সরকার, ৪০. তুলসি রঞ্জন সাহা, ৪১. সুভাস চন্দ্র সাহা, ৪২. মনীন্দ্র কিশোর, ৪৩. সুশান্ত কুমার কুণ্ডু, ৪৪. সত্যজিত্ কর্মকার, ৪৫.অশোক কুমার দেবনাথ, ৪৬. সুবল বোস মণি, ৪৭. ড. তরুণ কান্তি সিকদার, ৪৮. বিশ্বজিত্ ভট্টাচার্য, ৪৯. সঞ্জয় কুমার বণিক, ৫০. সত্যরঞ্জন মণ্ডল, ৫১. ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস, ৫২. রঞ্জন কুমার দাস, ৫৩. জয়ন্ত কুমার সরকার, ৫৪. অমিতাভ সরকার, ৫৫. প্রণব কুমার ঘোষ, ৫৬. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫৭. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ৫৮. অরুণ চন্দ্র মহোত্তম, ৫৯. প্রণব কুমার রায়, ৬০. পলাশ কান্তি বালা, ৬১. সুব্রত পাল চৌধুরী, ৬২. দীপক রঞ্জন অধিকারী, ৬৩. শশাঙ্ক সুকুমার ভৌমিক, ৬৪. জনীন্দ্র নাথ সরকার, ৬৫. প্রদীপ কুমার দাস, ৬৬. গৌতম কুমার, ৬৭. শিবানী ভট্টাচার্য, ৬৮. নিতাই চন্দ্র সেন, ৬৯. মলাই চৌধুরী, ৭০. সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ৭১. রঞ্জিত কুমার, ৭২. কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস, ৭৩. তপন কুমার সাহা, ৭৪. অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, ৭৫. নিরঞ্জন দেবনাথ, ৭৬. লিপিকা ভদ্র, ৭৭. সুলেখা রানী বসু, ৭৮. বিদিকা রায় চৌধুরী, ৭৯. দীলিপ কুমার বণিক, ৮০. মনোজ কুমার রায়, ৮১. পরিমল সিং, ৮২. সমরিতা কর্মকার, ৮৩. পিকা রানী বলয়, ৮৪. তপন কুমার বিশ্বাস, ৮৫. ড. সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস, ৮৬. গুহলাল সিং, ৮৭. গৌতম চন্দ্র পাল, ৮৮. তন্ময় দাস, ৮৯. বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ, ৯০. প্রদেশ কান্তি দাস, ৯১. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ৯২. অসীম কুমার দে, ৯৩. অজিত কুমার দেবনাথ, ৯৪. পীযূষ কান্তি নাথ, ৯৫. পাঠান কুমার সরকার, ৯৬. সুকুমার চন্দ্র কুণ্ডু, ৯৭. আশিস কুমার সাহা, ৯৮. শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ৯৯. অজিত কুমার ঘোষ, ১০০. উত্তম কুমার কর্মকার, ১০১. সাইয়ান কুমার দাস, ১০২. সুসানতা কুমার সরকার, ১০৩. বালাই কারিসনা হাজরা, ১০৪. নীরঞ্জন কুমার মণ্ডল, ১০৫. ব্রজগোপাল ভৌমিক, ১০৬. ড. অনিমা রানী নাথ, ১০৭. গুরাথ কুমার সরকার, ১০৮. স্বপন কুমার ভৌমিক, ১০৯. গীতাঞ্জলী চৌধুরী, ১১০. পঙ্কজ কুমার পাল, ১১১. ননী গোপাল মণ্ডল, ১১২. সন্তোষ কুমার পণ্ডিত, ১১৩. শ্যামল কুমার সিংহ, ১১৪. অসীম কুমার বালা, ১১৫. মহেশ চন্দ্র রায়, ১১৬. গৌরী সরকার ভট্টাচার্য, ১১৭. দীপঙ্কর মণ্ডল, ১১৮. অজয় কুমার চক্রবর্তী, ১১৯. সুকাশ কর্মকার, ১২০. স্বপন কুমার মণ্ডল, ১২১. প্রদীপ কুমার সাহা, ১২২. বিজয় রঞ্জন সাহা, ১২৩. বলনাথ পাল, ১২৪. নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, ১২৫ সঞ্জীব কুমার দেবনাথ

বর্তমান সিনিয়র সহকারী সচিব:
১. কিরণ চন্দ্র রায়, ২. দেবাশীষ রায়, ৩. অপর্ণা দে, ৪. শৈলেন্দ্র নাথ মণ্ডল, ৫. রাজীব ভট্টাচার্য, ৬. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ৭. নীরদ চন্দ্র মণ্ডল, ৮. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৯. আনন্দ কুমার বিশ্বাস, ১০. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ১১. পরিমল সরকার, ১২. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ১৩. বেবী রানী কর্মকার, ১৪. রথীন্দ্রনাথ দত্ত, ১৫. সঞ্জয় কুমার নাথ, ১৬. সরোজ কুমার নাথ, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৮. সাতি আকাম সিন, ১৯. দেবজিত সিংহ, ২০. গোপাল চন্দ্র দাস, ২১. নীল রতন সরকার, ২২. কালা চান সিংহ, ২৩. প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৪. অতিন কুমার কুণ্ডু, ২৫. ধনাঞ্জয় কুমার দাস, ২৬. দেবেন্দ্র চক্রবর্তী, ২৭. দেবাশীষ নাগ, ২৮. অতুল সরকার, ২৯. অভিজিত রায়, ৩০. সুব্রত কুমার শিকদার, ৩১. অপূর্ব কুমার মণ্ডল, ৩২. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৩৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৩৪. সুজিত কুমার রায়, ৩৫. প্রিয়া সিংধু তালুকদার, ৩৬. অনুপ কুমার তালুকদার, ৩৭. সুব্রত কুমার দে, ৩৮. হিল্লোল বিশ্বাস, ৩৯. দেবময় দেওয়ান, ৪০. মিনাক্ষ্মী বর্মন, ৪১. দেবপ্রসাদ পাল, ৪২. বনানী বিশ্বাস, ৪৩. সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ৪৪. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ৪৫. খোকন কান্তি সাহা, ৪৬. সরবাসটি রায়, ৪৭. সুব্রত পাল, ৪৮. সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু, ৪৯. দিবি চন্দ, ৫০. বাদল চন্দ্র হালদার, ৫১. মৃণাল কান্তি দে, ৫২. পঙ্কজ ঘোষ, ৫২. সন্দীপ কুমার সিংহ।

বর্তমানে সহকারী সচিব:
১. পল্লব কুমার ব্যানার্জী, ২. গোপাল কৃষ্ণ পাল, ৩. অরুণ কান্তি মজুমদার, ৪. সুকান্ত ভট্টাচার্য, ৫. ড. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ৭. পতিত পবন দেবনাথ, ৮. উত্তম কুমার পাল, ৯. সুধীর চন্দ্র রায়, ১০. কানাই লাল শীল, ১১. পরিমল চন্দ্র পাল, ১২. প্রতিভা রানী কুণ্ডু, ১৩. কালচাঁদ সরকার, ১৪. দীলিপ কুমার দেবনাথ, ১৫. পাপিয়া ঘোষ, ১৬. রীনা রানী সাহা, ১৭. অসীম কুমার কর্মকার, ১৮. সুদীপ্ত দাস, ১৯. রাজীব কুমার সরকার, ২০. অপর্ণা ভাইডা, ২১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ২২. সন্দীপ কুমার সরকার, ২৩. রাজীব কুমার রায়. ২৪. মল্লিকা দে, ২৫. জ্যোতিকা সরকার, ২৬. শীলবর্তা কর্মকার, ২৭. সুজন চৌধুরী, ২৮. ঝুমুর বালা, ২৯. শঙ্খমালা, ৩০. উত্তম কুমার দে, ৩১. অনিন্দিতা রায়, ৩২. প্রদীপ সিংহ, ৩৩.দেবেন্দ্রনাথ উরন, ৩৪. প্রশ্রান্ত কুমার দাস, ৩৫. মরার্জী দেশাই বর্মণ, ৩৬. শিল্পী রানী রায়, ৩৭. ভাস্কার বিভানাথ বাপ্পী, ৩৮. বিনীতা বিশ্বাস, ৩৯. অপর্ণা দেবনাথ, ৪০. সুবর্ণা সরকার, ৪১. সুজীদ হালদার, ৪২. মৌসুমী সরকার পাখি, ৪৩. রুপালী মণ্ডল, ৪৪. সমর কান্তি বসাক, ৪৫. অমিতাভ পরাগ তালুকদার, ৪৬. পিন্টু ব্যাপারী, ৪৭. উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, ৪৮. নমীতা দে, ৪৯.দীপঙ্কর রায়, ৫০. গৌরাঙ্গ কুমার চৌধুরী, ৫১. দীপক কুমার রায়, ৫২. কমল কুমার ঘোষ, ৫৩. দীপঙ্কর রায়, ৫৪. প্রশান কুমার চক্রবর্তী, ৫৫. তুষার কুমার পাল, ৫৬. বিশ্বজিত্ কুমার পাল, ৫৭. প্রভাসু সুমি মৌহান, ৫৮. অনির্বাণ নিয়োগী, ৫৯. মিন্টু চৌধুরী, ৬০. তন্ময় মজুমদার, ৬১. বীথি দেবনাথ, ৬২. শীলু রায়, ৬৩. শম্পা কুণ্ডু, ৬৪. মুকুল কুমার মিত্র, ৬৫. শঙ্কর কুমার বিশ্বাস, ৬৬. অসীম চন্দ্র মল্লিক, ৬৭. বীজন ব্যানার্জী, ৬৮. চিত্রা শিকারী, ৬৯. শিমুল কুমার সাহা, ৭০. জুতন চন্দ্র, ৭১. স্নেহাশীষ দাস, ৭২. নিক্সন বিশ্বাস, ৭৩. মিল্টন চন্দ্র রায়, ৭৪. নির্ঝর অধিকারী, ৭৫. অমিত দেবনাথ, ৭৬. সাসুতি শীল, ৭৭. পরিন্দ্র দেব, ৭৮. আজীন কুমার সরকার, ৭৯. সুমীর বিশ্বাস, ৮০. পূর্বাণী গোলদার, ৮১. প্রণতি বিশ্বাস, ৮২. বিভীষণ কান্তি দাস, ৮৩. পলক কান্তি চক্রবর্তী, ৮৪. ওনমী চক্রবর্তী, ৮৫. বিকাশ বিশ্বাস, ৮৬. জীতেন্দ্র কুমার নাথ, ৮৭. জয়ন্তী রুপা রায়, ৮৮. শতরুপা তালুকদার, ৮৯. রামকৃষ্ণ বর্মণ, ৯০. কল্যাণ চৌধুরী, ৯১. ডিবাংসু কুমার সিনহা, ৯২. সুজতী ধর, ৯৩. মৌসুমী বাইন হিরা, ৯৪. টীনা পাল, ৯৫. সাথী অজিত রায় দাস, ৯৬. সাজুতী দেবনাথ।

অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার:
১. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ২. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৩. স্বপন কুমার রায়, ৪. নারায়ণ দত্ত বর্মা।

উপবিভাগীয় কমিশনার:
১. অমিতাভ সরকার, ২. রামচন্দ্র দাস, ৩. মনোজ কান্তি বড়াল, ৪. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫. মনীন্দ্র কিশোর মজুমদার।

অতিরিক্ত উপবিভাগীয় কমিশনার:
১. ডা. সুভাস চন্দ্র বিশ্বাস, ২. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ৩. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ৫. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৬. কালা চন্দ্র সিনহা, ৭. অনন্দ্র কুমার বিশ্বাস, ৮. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ৯. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ১০. দেবজীত্ সিনহা

উপজেলা নির্বাহী অফিসার:
১. দেবপ্রসাদ পাল, ২. অভিজিত্ রায়, ৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৪. সুব্রত কুমার দে, ৫. প্রিয়াসিন্ধু তালুকদার, ৬. সুব্রত কুমার শিকদার, ৭. সুব্রত পাল, ৮. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৯. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ১০. বনানী বিশ্বাস, ১১. দেবী চন্দ্র, ১২. মৃনাল কান্তি দে, ১৩. সিদ্ধার্থ সরকার কুণ্ড, ১৪. পঙ্কজ ঘোষ।

নাম না জানা আরও হাজার হাজার সরকারি কর্মকর্তা আছেন।

সারাদেশে অপরাধ দমনে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন, আপনার এলাকায় নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখুন।সারা বাংলাদেশে সেনাবাহিনী ক্যা...
03/06/2025

সারাদেশে অপরাধ দমনে সেনাবাহিনী কে সহযোগিতা করুন, আপনার এলাকায় নম্বর মোবাইলে সেভ করে রাখুন।
সারা বাংলাদেশে সেনাবাহিনী ক্যাম্প এর যোগাযোগের নাম্বার।
____________________
📌রাজশাহী বিভাগ
১। রাজশাহী- ০১৭৬৯১১২৩৮৬, ০১৭৬৯১১২৩৮৮।
২। চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ০১৭৬৯১১২০৭০, ০১৭৬৯১১২৩৭২।
৩। পাবনা- ০১৭৬৯১২২৪৭৮, ০১৭৬৯১১২৪৮০।
৪। সিরাজগঞ্জ- ০১৭৬৯১২২৪৬২, ০১৭৬৯১২২২৬৪।
৫। নাটোর- ০১৭৬৯১১২৪৪৬, ০১৭৬৯১১২৪৪৮।
৬। নওগাঁ- ০১৭৬৯১২২১১৫, ০১৭৬৯১২২১০৮।
৭। জয়পুরহাট- ০১৭৬৯১১২৬৩৪।
৮। বগুড়া- ০১৭৬৯১১২৫৯৪, ০১৭৬৯১১২১৭০।
📌বরিশাল বিভাগ
১। বরিশাল- ০১৭৬৯০৭২৫৫৬, ০১৭৬৯০৭২৪৫৬
২। পটুয়াখালী- ০১৭৬৯০৭৩১২০, ০১৭৬৯০৭৩১২২।
৩। ঝালকাঠি- ০১৭৬৯০৭২১০৮, ০১৭৬৯০৭২১২২।
৪। পিরোজপুর- ০১৭৬৯০৭৮২৯৮, ০১৭৬৯০৭৮৩০৮।
📌চট্টগ্রাম বিভাগ
১। নোয়াখালী-০১৬৪৪৪৬৬০৫১, ০১৭২৫০৩৮৬৭৭।
২। চাঁদপুর- ০১৮১৫৪৪০৫৪৩, ০১৫৬৮৭৩৪৯৭৬।
৩। ফেনী- ০১৭৬৯৩৩৫৪৬১, ০১৭৬৯৩৩৫৪৩৪।
৪। লক্ষ্মীপুর- ০১৭২১৮২১০৯৬, ০১৭০৮৭৬২১১০।
৫। কুমিল্লা- ০১৩৩৪৬১৬১৫৯, ০১৩৩৪৬১৬১৬০।
৬। ব্রাক্ষণবাড়িয়া- ০১৭৬৯৩২২৪৯১, ০১৭৬৯৩৩২৬০৯
৭। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা-০১৭৬৯১০৭২৩১, ০১৭৬৯১০৭২৩২।
৮। চট্টগ্রাম (লোহাগড়া, পটিয়া, চন্দনাইশ, বাঁশখালী এবং সাতকানিয়া উপজেলা ব্যতীত)-০১৭৬৯২৪২০১২, ০১৭৬৯২৪২০১৪।
📌ঢাকা বিভাগ
১। মাদারীপুর-০১৭৬৯০৭২১০২, ০১৭৬৯০৭২১০৩।
২। কিশোরগঞ্জ- ০১৭৬৯১৯২৩৮২, ০১৭৬৯২০২৩৬৬।
৩। টাঙ্গাইল- ০১৭৬৯২১২৬৫১, ০১৭৬৯২১০৮৭০।
৪। গোপালগঞ্জ- ০১৭৬৯৫৫২৪৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৪৮।
৫। রাজবাড়ী-০১৭৬৯৫৫২৫১৪, ০১৭৬৯৫৫২৫২৮।
৬। গাজীপুর- ০১৭৮৫৩৪৯৮৪২, ০১৭৬৯০৯২১০৬।
৭। মুন্সিগঞ্জ- ০১৭৬৯০৮২৭৯৮, ০১৭৬৯০৮২৭৮৪।
৮। মানিকগঞ্জ- ০১৭৬৯০৯২৫৪০, ০১৭৬৯০৯২৫৪২।
৯। নারায়ণগঞ্জ- ০১৭৩২০৫১৮৫৮।
১০। নরসিংদী- ০১৭৬৯০৮২৭৬৬, ০১৭৬৯০৮২৭৭৮।
১১। শরীয়তপুর- ০১৭৬৯০৯৭৬৬০,০১৭৬৯০৯৭৬৫৫।
১২। ফরিদপুর- ০১৭৬৯০৯২১০২, ০১৭৪২৯৬৬১৬২।
📌ঢাকা মহানগর
১। ঢাকার লালবাগ, ধানমন্ডি, মোহাম্মদপুর, শ্যামলী, আগারগাঁও, মহাখালী, তেজগাঁও, এ্যালিফেন্ট রোড এবং কাঁটাবন-০১৭৬৯০৫১৮৩৮, ০১৭৬৯০৫১৮৩৯।
২। ঢাকার গুলশান, বারিধারা, বনানী, বসুন্ধরা, বাড্ডা, রামপুরা, শাহজাহানপুর, উত্তরখান, দক্ষিণখান এবং বনশ্রী- ০১৭৬৯০১৩১০২, ০১৭৬৯০৫৩১৫৪।
৩। ঢাকার মিরপুর-১ হতে মিরপুর-১৪, খিলক্ষেত, উত্তরা এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ০১৭৬৯০২৪২১০, ০১৭৬৯০২৪২১১।
৪। ঢাকার মতিঝিল, সেগুনবাগিচা, কাকরাইল, শান্তিনগর, ইস্কাটন, রাজারবাগ, পল্টন, গুলিস্তান এবং পুরান ঢাকা- ০১৭৬৯০৯২৪২৮, ০১৭৬৯০৯৫৪১৯।
📌ময়মনসিংহ বিভাগ
১। শেরপুর- ০১৭৬৯২০২৫১৬, ০১৭৬৯২০২৫২৪।
২। নেত্রকোণা-০১৭৬৯২০২৪৭৮, ০১৭৬৯২০২৪৪৮।
৩। জামালপুর- ০১৭৬৯১৯২৫৪৫, ০১৭৬৯১৯২৫৫০।
৪। ময়মনসিংহ- ০১৭৬৯২০৮১৫১, ০১৭৬৯২০৮১৬৫।
📌খুলনা বিভাগ
১। বাগেরহাট- ০১৭৬৯০৭২৫১৪, ০১৭৬৯০৭২৫৩৬।
২। কুষ্টিয়া- ০১৭৬৯৫৫২৩৬২, ০১৭৬৯৫৫২৩৬৬।
৩। চুয়াডাঙ্গা- ০১৭৬৯৫৫২৩৮০, ০১৭৬৯৫৫২৩৮২।
৪। মেহেরপুর- ০১৭৬৯৫৫২৩৯৮, ০২৪৭৯৯২১১৫৩।
৫। নড়াইল- ০১৭৬৯৫৫২৪৫৬, ০১৭৬৯৫৫২৪৫৭।
৬। মাগুরা- ০১৭৬৯৫৫৪৫০৫,০১৭৬৯৫৫৪৫০৬।
৭। ঝিনাইদহ- ০১৭৬৯৫৫২১৫৮, ০১৭৬৯৫৫২১৭২।
৮। যশোর- ০১৭৬৯৫৫২৬১০, ০১৭৬৯০০৯২৪৫।
৯। খুলনা- ০১৭৬৯৫৫২৬১৬, ০১৭৬৯৫৫২৬১৮।
১০। সাতক্ষীরা- ০১৭৬৯৫৫২৫৩৬, ০১৭৬৯৫৫২৫৪৮।
📌রংপুর বিভাগ
১। রংপুর-০১৭৬৯৬৬২৫৫৪, ০১৭৬৯৬৬২৫১৬।
২। দিনাজপুর- ০২৫৮৯৯২১৪০০, ০২৫৮৯৬৮২৪১৪।
৩। নীলফামারী- ০১৭৬৯৬৮২৫০২, ০১৭৬৯৬৮২৫১২।
৪। লালমনিরহাট- ০১৭৬৯৬৮২৩৬৬, ০১৭৬৯৬৮২৩৬২।
৫। কুড়িগ্রাম- ০১৭৬৯৬৬২৫৩৪, ০১৭৬৯৬৬২৫৩৬।
৬। ঠাকুরগাঁও- ০১৭৬৯৬৬৬০৬২, ০১৭৬৯৬৭২৬১৬।
৭। পঞ্চগড়- ০১৯৭৩০০০৬৬২, ০১৭৬৯৬৬২৬৬১।
৮। গাইবান্ধা- ০১৬১০৬৫২৫২৫, ০১৭৫৪৫৮৫৪৮৬।
📌সিলেট বিভাগ
১। সিলেট- ০১৭৬৯১৭৭২৬৮, ০১৯৮৭৮৩৩৩০১।
২। হবিগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৫৯৬, ০১৭৬৯১৭২৬১৬।
৩। সুনামগঞ্জ- ০১৭৬৯১৭২৪২০, ০১৭৬৯১৭২৪৩০।
৪। মৌলভীবাজার- ০১৭৬৯১৭৫৬৮০, ০১৭৬৯১৭২৪০০।

Address

Dhaka Bangladesh
Kuala Lumpur
80000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শেষ সংগ্রাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শেষ সংগ্রাম:

Share