স্বপ্ন ছোঁয়া

স্বপ্ন ছোঁয়া let's begin.

15/06/2024

সরাসরি Co'ke হেডকোয়ার্টার কোথায় বা উৎপত্তিস্থল বা কোন দেশী কম্পানি এগুলো সার্চ দিলে অবশ্যেই আপনার কিছুক্ষণের জন্য মনে হবে, ওরাই তো ঠিক! সব কিছুই তো আমেরিকায়।

The Co'ca‑Co'la Company is a public company that trades its shares on the New York stock exchange - ( Co'ca‑Co'la US )

পাবলিক কম্পানি মানে যে কেউ শেয়ার মার্কেট থেকে তাদের স্টক কিনে সেখানে ইনভেস্ট করতে পারবে! আরেকটু আগ্রহ বাড়ল, কারণ সব ইনভেস্টরের নাম পাবলিক কম্পানি গুলো উন্মুক্ত করে। কারা এরা যারা এই কম্পানিকে টিকিয়ে রেখেছে?

the largest shareholder is Berkshire Hathaway Inc. with 9.3% of shares outstanding ( Yahoo Finance )

ভালো কথা Berkshire Hathaway Inc. একটি আমেরিকান কম্পানি। তারাই সবচেয়ে বড় ইনভেস্ট করে এবং তারাই সবচেয়ে বেশী লাভ ও করে। কম্পানিটার নাম ঠিক ঠাক উচ্চারণ করতে না পেরে আরেকটু গুগল করলাম এবং দেখলাম-

Berkshire Hathaway, American holding company based in Omaha, Nebraska, that serves as an investment vehicle for Warren Buffett. ( Britannica )

Warren Buffett, ইন্টারন্যাশনাল শেয়ার মার্কেটের অন্যতম পরিচিত নাম। কতবার কত পডকাস্টে তার নাম শুনেছি, বিশ্বের শীর্ষ ধনী তালিকাতেও ছিলেন অনেক দিন। তাই আরেকটু জানার জন্য আবার গুগল করলাম

1. Warren Buffett chose I'srael as the destination for Berkshire Hathaway 's first international investment — buying 80% of I'scar, a metalworking company located near the Lebanese border, valuing it at $5 billion. ( CNBC )

2. According to Is'rael Bonds, a U.S. underwriter, Buffett owns about $5 million dollars worth of his own portfolio ( Forbes )

3. Warren Buffett helps raise $80 million in Is'rael Bonds. ( The Times of I'srael )

তারমানে আপনি যদি কো'কাকো'লা খান তাহলে Warren Buffett এর টাকা বাড়বে। এবং Warren Buffett মনে করে ই'সরাইলে ইনভেস্ট করা সবচেয়ে লাভ জনক যা সে বিভিন্ন ভাষণ এবং ইন্টারভিউ এ বলেছেন। তারমানে,
একটা C'oke কেনা, মানে সরাসরি ই'সরাইলে ইনভেস্ট করা! গুগল করা শেষ।

[ পোস্ট ডাইন না করে দিলে আরেকবার গুগল করবো, ফি'লিস্তিনে নাকি কারখানা আছে??? ]

Collected

You can google now 🤩

You Told Your Wife You Are Going To Work But you Went To Her Best Friend's House Whose Husband Is A Soldier. Her Husband...
19/05/2024

You Told Your Wife You Are Going To Work

But you Went To Her Best Friend's House Whose Husband Is A Soldier.

Her Husband Comes Back And You Hid Under The Bed.

The Soldier Sends His Wife Off To The Market.

While You Are Still Hidding Under The Bed.

You Heard Him Inviting A Lady Over With His Phone.

The Lady Came

Shortly, His Wife Returns That Her Clothes are stained And She Wants To Change Them.

Before The Man Opened The Door.

He Asks The Lady To Hide Under The Bed.

Now, the Lady Turns Out To Be Your Wife.

And Both Of You Are Looking At Each Other Like Rabbits.

In School, We called it REUNION

In Social gatherings, we called it GET TOGETHER

In Mathematics, we called it Simultaneous Equation

In Psychology, we called it "What goes round comes around"

In Chemistry, we called it Chain Reaction

In Economics, we called it Demand and Supply

In Physics, we called it Nuclear Fusion! 😂😂😂

Copied

09/04/2024

সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য খাবার নিয়ে আয়।
শিয়াল ঘোড়ার কাছে গিয়ে বলে- ভাইজান কেমন আছেন?
ঘোড়া চিন্তা করে- যে শিয়াল খ্যাক খ্যাক করা ছাড়া কোনো কথা বলে না- সে আজ এতো মধুর স্বরে ডাকছে কেন?
নিশ্চয়ই কোনো বদ মতলব আছে। ঘোড়া শিয়ালের ডাকে সাড়া দেয় না। শিয়াল এবার ময়ুরীর কাছে গিয়ে বলে- আপুমনি কেমন আছো। দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে।ময়ুরীও বুঝতে পারে- শিয়ালের মুখে মিষ্টি বচন। নিশ্চয়ই লক্ষণ ভালো না।
সে ও সাড়া দেয় না।

শিয়াল এবার গাধার কাছে গিয়ে বলে- বাহ! তোমাকে খুবই হ্যান্ডসাম মনে হচ্ছে। এরকম হ্যান্ডসাম একটা প্রাণী খেটে খেটে জীবনটা নষ্ট করে দিলো।তোমাকে আর কষ্ট করতে হবেনা। রাজার বয়স হয়ে গেছে।তিনি অবসরে যাবেন।
আর তোমাকে রাজা বানাবেন। চলো আমার সাথে সিংহাসনে চলো।গাধা খুব খুশি হয়। শিয়ালের সাথে সিংহাসনে আসে।
সিংহের কাছে আসা মাত্রই সিংহের এক থাবায় গাধা তার কান দুটো হারায়।

কিন্তু কোনো রকমে পালিয়ে বাঁচে।শিয়াল গাধার কাছে এসে বলে- এতো বোকা হলে রাজা হবে কিভাবে।
রাজা তোমার মাথায় মুকুট পরাবে।কিন্তু দুপাশে দুটো কান থাকলে কি রাজমুকুট ঠিকমতো মাথায় বসবে।
তাইতো তোমার কান দুটো তোলে নেয়া হয়েছে।
কিছু বুঝনা অবুঝ প্রাণী- এটাকে গ্রুমিং বলে।
চলো চলো আমার সাথে চলো।
দেরি হলে অন্য কেউ আবার রাজা হয়ে যাবে।
গাধা আবার সিংহের কাছে আসে।
এবার সিংহের আরেক থাবায় তার লেজখানা খসে পড়ে।
কিন্তু এবারও পালিয়ে বাঁচে।শিয়াল যথারীতি গাধার কাছে এসে বলে- আবারও ভুল করলে।

লেজ থাকলে রাজ সিংহাসনে বসবে কিভাবে।
তাই তোমার লেজটা খসানো হয়েছে।অবুঝ প্রাণী দূরদর্শী চিন্তা করতেই পারোনা। এটা হলো আলট্রা গ্রুমিং। মানে একেবারে ফাইনাল টাচ।চলো চলো তাড়াতাড়ি সিংহাসনে চলো।
গাধা আবারও সিংহাসনে আসে। এবার আর সে বাঁচতে পারে না। সিংহের থাবায় তার ক্ষত বিক্ষত দেহ খানা মাটিতে পড়ে আছে।সিংহের দাঁতে মুখে রক্তের দাগ।

শিয়াল সিংহকে বলে - মহারাজ এতো কষ্ট করে আপনি খাবেন।
মাথাটা আমাকে দেন। সুন্দর করে প্লেটে সাজিয়ে দেই।
শিয়াল গাধার ব্রেণটুকু খেয়ে মাথার অবশিষ্ট অংশ সিংহকে দেয়।সিংহ বলে- ব্রেণ কোথায়।
শিয়াল বলে- মহারাজ যে বারবার ধোকা খেয়েও আপনার কাছে এসেছে- আপনি কি মনে করেন তার ব্রেণ বলে কিছু আছে।
গাছের ডালের উপর থেকে ময়ুর বলে-
তার ব্রেণ ঠিকই আছে।

কিন্তু অতি সহজ সরল হওয়ায় প্রতারকদের বুঝতে পারেনি।
প্যাঁচা তার সন্তানকে বলে -
এই ঘটনা থেকে তোমরা কি শিখলে।

শিখলামঃ
হঠাৎ করে কেউ যদি বড় আপন হয়ে ওঠে, বুঝতে হবে তার গোপন দূরভিসন্ধি আছে।

এটাও শিখলাম- যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে হয়।
অন্যের কুমন্ত্রণা শুনতে হয়না।লোভের ফল কখনো মিষ্টি হয়না।সাদাসিদা হওয়া ভালো। কিন্তু বোকা হওয়া ভালো না।
সবচেয়ে বড় জিনিসটা শিখলাম তা হলো- প্রতারকদের একবার বিশ্বাস করা যায়। কিন্তু বারবার বিশ্বাস করা যায় না।
অতি বিশ্বাস করে সে ঠকেছে। আর নিজের জীবন দিয়ে তার বিশ্বাসের মর্মন্তুদ পরিসমাপ্তি ঘটেছে।

(তুর্কীয় গল্প অবলম্বনে শিক্ষনীয় গল্প)

14/03/2024

-ডেয়ার দিয়ে সে'ক্স করতে চাইলে কি সে'ক্স করতে হবে নাকি! আমার তো মনে হয় তুমি সেটাতেও রাজি হয়ে যেতে।

অরুণা বিরক্ত হয়ে বলল,
-আজব! কিসের সাথে তুমি কী মিলাচ্ছ! তুমি ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে শুধু শুধু এত ঝগড়া করছ।

আবির বলল,
-এটা কোনো ছোট ব্যাপার নয়। একটা অপরিচিত ছেলে তোমাকে তার সাথে কফি ডেটে যাওয়ার জন্য ডেয়ার দিলো, আর তুমি নাচতে নাচতে চলে গেলে! তার সাথে বসে কফি খেলে, এটা ছোট ব্যাপার নয়। এমনিতে দেখা করলে বা কফি খেলে কিছু মনে করতাম না। ডেয়ার দিয়েছে দেখে করেছ এটা আমার ভালো লাগেনি। এরপরে তো রুম ডেট করার ডেয়ার দিবে।

-ছিঃ আবির! মুখে যা আসছে তা-ই বলে যাচ্ছ। তুমি যেভাবে ব্যাপারটা তুলে ধরছ, ব্যাপারটা এমন না। এটা জাস্ট ফান ছিল। এর বেশি কিছু না।

-এগুলো ফান না, এগুলো নষ্টামি।

অরুণা এবার রেগে গিয়ে বলল,
-আমি নষ্ট মেয়ে তাই তো বলতে চাচ্ছ? তোমার মতো এত নিচু মনমানসিকতার ছেলের সাথে রিলেশন কনটিনিউ করা সম্ভব নয়। আমি কী করবো, না করবো, সব তোমার থেকে পারমিশন নিয়ে করতে হবে নাকি! আমার নিজের কি কোনো স্বাধীনতা নাই! তোমার হাতের পুতুল মনে করো নাকি আমাকে!

নারীদের সেই চিরাচরিত স্বাধীনতার বুলির কাছে পরাস্ত হলো আবির। সে আর কোনো তর্কে না গিয়ে বলল,
-আচ্ছা সরি। তোমার লাইফ, তোমার যা ভালো মনে হয় সেটাই করো। সরি। আমি চলে যাচ্ছি তোমার জীবন থেকে।

-যাও। তোমার মতো এত টক্সিক মানুষের সাথে থাকা আমার পক্ষে সম্ভব না।

এই ঘটনার পাঁচ বছর কেটে গিয়েছে। সেইদিনই ছিল তাদের শেষ কথোপকথন। এর ছয়মাসের মধ্যেই আবির বিদেশে পাড়ি জমিয়েছিল পড়ালেখার উদ্দেশ্যে। বেশ কিছুদিন হলো সে দেশে ফিরেছে। আজ ঢাকা শহরটা ঘুরে দেখতে বের হয়েছে। নিউ মার্কেটের সামনে এক পাগলীকে দেখে থমকে গেল সে। হঠাৎ চোখে ভেসে উঠল অরুণার সাথে কাটানোর স্মৃতির ঝলক। মেয়েটিকে অবিকল অরুণার মতো দেখতে। তবে এটাই কি অরুণা? এই অবস্থা হলো কী করে তার! এটা আবির কল্পনাও করতে পারেনি। অরুণার যেসব বান্ধবীর সাথে আবিরের পরিচয় ছিল, ব্রেকাপের পরে সবাইকে ব্লক করে রেখেছিল সে। নুসরাত নামে অরুণার একজন ক্লোজফ্রেন্ড ছিল। নুসরাতকে আনব্লক করে ম্যাসেজ দিলো আবির। ঘন্টাখানেক পরে ম্যাসেজের রিপ্লাইও পেল। এরপরে কল দিয়ে অরুণার ব্যাপারে জানতে চাইলো। নুসরাত বলল,

-আপনার সাথে ব্রেকাপের পরে অরুণা ছেলেদের সাথে বেশি মিশতে শুরু করে। এক একদিন এক এক ছেলের সাথে ঘুরতে যায়। আর এত পরিমাণ গিফট পেত ছেলেদের কাছ থেকে, বলার বাইরে। বেশ ভালোই কাটছিল ওর দিন।

আবির প্রশ্ন করলো,
-আমার কথা কখনো বলতো না?

-না।

-পরে কী হলো?

-আমাদের থেকেও দূর যাওয়া শুরু করলো। আমাদের সাথে তেমন মিশতো না, আগের মতো কথা বলতো না। অনেক রাত করে বাসায় ফিরতো। আঙ্কেল, আন্টি আমাদেরকে কল করতো ও কোথায় জানার জন্য। কিন্তু আমরা তো কিছু জানতাম না ওর ব্যাপারে। এরপরে শুনলাম মদ খেয়ে বসায় ফিরতো। কিছু বললে ভাঙচুর করতো। একদম বেপরোয়া হয়ে গিয়েছিল।

বলে চুপ করে রইলো নুসরাত। আবির প্রশ্ন করলো,
-এরপরে কী হলো?
-এরপরে আপনার আর না জানাই ভালো হবে। কিছু কিছু ব্যাপার অজানা থাকাই ভালো।
-না। বলো প্লিজ। আমি জানতে চাই।
-অন্য একদিন বলবো। আপনার কী খবর বলুন? বিয়ে সাদি করেছেন?
-না। তুমি পুরো ঘটনাটা বলো প্লিজ।
-আমি এখন বলতে পারবো না। আশেপাশে লোকজন আছে।

কল কেটে দিলো নুসরাত। এরপরে দীর্ঘদিন কেটে গেলেও নুসরাতের কাছ থেকে
ঘটনার বাকি অংশ শোনা সম্ভব হয়নি। নানা অজুহাতে সে এড়িয়ে যেতে চেয়েছে। আজ হঠাৎ লিমনের সাথে দেখা হলো আবিরের। লিমন, অরুণা এবং আবির একসাথেই পড়ালেখা করতো। একসাথে চা খেতে খেতে স্মৃতিরপাতাগুলো উল্টেপাল্টে আলোচনা করা হলো। একসময়ে আবির জিজ্ঞেস করলো সে অরুণার ব্যাপারে কিছু জানে কিনা? লিমন বলল,
-অরুণার কথা তো সবাই জানে। কয়েকটা পত্র-পত্রিকায়ও ওকে নিয়ে লেখালিখি হয়েছিল।

-কেন?

-কথাটা শুনলে তোর অনেক কষ্ট লাগবে বন্ধু। বাদ দে।

-বল না?

-গ্যাঙ রেপ হয়েছিল ওর। কোনো একটা ফ্রেন্ডের বার্থডে পার্টতে গিয়েছিল। দুইদিন ধরে ওর বাবা-মা ওর কোনো খোঁজ পায়নি। পরে জানতে পারে ও হাসপাতালে ভর্তি এবং ওর অবস্থা খুব খারাপ। প্রায় ছয় মাসের মতো হাসপাতালে ছিল। শারীরিকভাবে সুস্থ হলেও মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে।

-দোষীদের কোনো শাস্তি হয়নি?

-দোষীরা সব ধনীর দুলাল। কী আর হবে? মামলা চলেছে কিছুদিন তারপরে এক একজন জামিনে বের হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর মেইন কথা হচ্ছে এর আগে অরুণার একবার গর্ভপাতও করা হয়েছে। বিয়েই আগেই গর্ভপাত, যেকারণে বিরোধীপক্ষ প্রমাণ করতে চেষ্টা করছে, অরুণা স্বেচ্ছায় কাজটি করেছে।

-ওর চিকিৎসার কোনো ব্যবস্থা হয়নি?

-কে করাবে? ওর মা-বাবা দুইজনই মারা গেছেন। এখন ওকে দেখার কেউ নেই। আত্মীয়-স্বজনরা কেউ এই পাগলীর দায়িত্ব নেয়নি।

আবির দীর্ঘশ্বাস ফেলল। বলল,
-এখন সে একদম স্বাধীন। নিজের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে। পাগলের কোনো পরাধীনতা নেই। আমরা চাইলেই পোশাক খুলে হাঁটতে পারিনা। কারণ আমরা সমাজের নিয়মকানুনের কাছে দায়বদ্ধ। একজন পাগল চাইলে পোশাক খুলে হাঁটতে পারে। যা ইচ্ছা করতে পারে, তার কিছু ভাবতে হয়না। সে সমাজের সব দায়বদ্ধতা থেকে মুক্ত। এটাই তো ভালো।

মুখে এই কথা বললেও ওর ভিতরটা কষ্টে ফেটে যাচ্ছে। অরুণাকে খুঁজতে সে বেরিয়ে পড়লো। নিউ মার্কেটের কাছেই তাকে খুঁজে পাওয়া গেল। আবির কাছে যেতেই লাঠি দিয়ে মারতে আসলো তাকে। বলল,
-তোর ফাঁসি চাই।
-কেন আমি কী করেছি?
-তুই ধর্ষক। তোরা সবাই ধর্ষক।

বলতে বলতে দৌঁড় দিলো সে। আবির একটি প্রাইভেট মানসিক হাসপাতালে যোগাযোগ করে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করলো। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে আবির ভাবতে লাগল, এইযে মেয়েদের অবাধ স্বাধীনতার বুলি আওড়ানো ছেলেগুলো, এরা নিজেরাও এমন মেয়ে বিয়ে করবে না যেসব মেয়ে তাদের সাথেই রাত-বেরাতে পার্টি করে বেড়ায়, একসাথে নেশা করে বা অবাধ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। অথচ এরা নিজেরা ঠিকই মেয়েদেরকে স্বাধীনতার ব্যাপারে ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করবে। তাদের সাথে মেলামেশা করতে ইনফ্লুয়েন্স করবে। তাদের সুপ্ত উদ্দেশ্য একটাই ভোগ করা। দিনশেষে এই মেয়েগুলোই ভিক্টিম হয়। দিনশেষে তারা না পায় সেসব বন্ধুগুলোকে, না পায় স্বামী-সংসার।

-সংগৃহীত।

মালয়েশিয়াতে অবৈধ ভাবে বসবাসকারীদের দেশে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিচ্ছে মালয়েশিয়ান সরকার। কর্যক্রম শুরু হবে ০১/০৩/২৪ চলবে ৩১/১২...
28/02/2024

মালয়েশিয়াতে অবৈধ ভাবে বসবাসকারীদের দেশে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দিচ্ছে মালয়েশিয়ান সরকার। কর্যক্রম শুরু হবে ০১/০৩/২৪ চলবে ৩১/১২/২৪ পর্যন্ত।

23/02/2024

#ভুয়া

I've received 6,000 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
24/01/2024

I've received 6,000 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

Big shout out to my newest top fans! 💎Laser Crafts House, Fahima Akter
24/01/2024

Big shout out to my newest top fans! 💎

Laser Crafts House, Fahima Akter

The best goalkeeper.
15/01/2024

The best goalkeeper.

Ederson: FIFA Men's Goalkeeper 2023! 🧤

15/01/2024

The best team.

The best. Leo Messi 🐐
15/01/2024

The best. Leo Messi 🐐

Messi is crowned ! 👑🇦🇷

Click here for more information. ➡️ https://fifa.fans/3Sfu7ot

Address

Pelangi Damansara
Petaling Jaya
47830

Telephone

+601123656834

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বপ্ন ছোঁয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্বপ্ন ছোঁয়া:

Share