প্রবাসী জীবন

প্রবাসী জীবন Assalamualaikum! 🙋Gazipur-Kapasia 🇧🇩 ⚡️Malaysia🌚👷🏻 https://youtube.com/channel/UCTgq-OzwaCdy-AOfjnyV8AA

 #শিক্ষাঃ  ............১। একটা ছোট গুনাহ অনেক বড় গুনাহের দিকে ঠেলে দিতে পারে। ২। একটা ছোট নেক কাজ অনেকগুলো নেক কাজে অনুপ...
31/07/2025

#শিক্ষাঃ
............
১। একটা ছোট গুনাহ অনেক বড় গুনাহের দিকে ঠেলে দিতে পারে।
২। একটা ছোট নেক কাজ অনেকগুলো নেক কাজে অনুপ্রাণিত করতে পারে।
৩। একটা ছোট্ট সমস্যা সমাধানে গুরুত্ব না দিলে সেটা থেকে অনেকগুলো বড় বড় সমস্যার উৎপত্তি ঘটতে পারে।
৪। একটা ছোট্ট সমস্যার সমাধান করতে পারলে অনেক বড় বড় সমস্যার জট খোলাটা সহজ হতে পারে।
৫। নিজেকে কখনো এতটা ট্রাস্ট করিও না যে, 'আমি অমুক গুনাহ করি ঠিকই কিন্তু আমার কিছুই হয়না।' বিশাল বিশাল আমল থাকলেও সব ধ্বসে যেতে পারে।

প্রিয় নবি মুহাম্মদ সঃ এর এমন কিছু সুন্নাহ যা আমরা ভুলেই গেছি"!!১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা। সহীহ মুসলিম-৮৯৮২। বৃষ্টি আসলে...
30/07/2025

প্রিয় নবি মুহাম্মদ সঃ এর এমন কিছু সুন্নাহ যা আমরা ভুলেই গেছি"!!
১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা। সহীহ মুসলিম-৮৯৮
২। বৃষ্টি আসলে দোয়া করা। সহীহ বুখারী-১০৩২
৩। রাতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্জনে হাঁটা। বুখারী- ৫২১১
৪। স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা। খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা। মুসলিম-২০৬৪।
৫। কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না। বায়হাকী-১৭৫৯৫।
৬। মাঝে মাঝে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা। আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা। মুসলিম-২৫৩১।
৭। খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া। মুখতাসার যাদুল মা' আদ-১/২৭
৮। ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া। বায়হাকি-৪২৮।
৯। করযে হাসানা( সুদ বিহীন ঋণ) দেয়া।-২২৬৮২।
১০। নফল ও সুন্নাহ সালাতগুলো নিজের ঘরে পড়া। - বুখারী-৭৩১
১১। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং বাসা ফিরে দুই রাকাআত সালাত আদায় করা। মুসনাদে বাযযার-৮৫৬৭।
১২। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুতো না পরা। বিশেষ করে শো জুতা - আবু দাউদ- ৪১৩৫।
১৩। যতই ভালো খাবার হোক ভরা পেটে না খাওয়া। তিরমিযী-২৪৭৮।
১৪। ফজরের সালাতের পর সালাতের স্থানে বসে তসবি পড়া। অতঃপর সূর্য উঠার পর দুই রাকাআত সালাত আদায় করা। আরশিফু মুলতাকা- ৪৫৬৯।
১৫। দ্বীনের দাওয়াত সহজ করার উদ্দেশ্যে নতুন একটি ভাষা শিখা। মুসনাদে আহমাদ-২১৬১৮।
১৬। বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাতপা মুছে মসজিদে জামায়াতে যাওয়া। তাবরানী-৬১৩৯।
১৭। মানুষের মাঝে বিবাদ মিটিয়ে দেয়া। মুসনাদে আহমাদ- ২৭৫০৮।
১৮। রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো। ফাতহুল বারি- ১১/১১০।
১৯। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটা। আবু দাউদ- ৪১৬০।

১। বেটা কর্জ হইতে নিজেকে হেফাজাত রাখিও।কেননা ইহা দিনের বেলায় অপমান এবং রাত্রিতে দুশ্চিন্তা।২। বেটা !তুমি মোরগের চাইতে ব...
29/07/2025

১। বেটা কর্জ হইতে নিজেকে হেফাজাত রাখিও।কেননা ইহা দিনের বেলায় অপমান এবং রাত্রিতে দুশ্চিন্তা।
২। বেটা !তুমি মোরগের চাইতে বেশী অক্ষম হইও না।সে তো শেষ রাত্রিতে জাগিয়া চিৎকার শুরু করিয়া দেয়,আর তুমি নিজের বিছানায় পড়িয়া ঘুমাইতে থাকো।
৩। বেটা ! গুরুত্ব সহকারে জানাযায় শরীক হইও এবং অহেতুক অনুষ্ঠানাদি শরীক
হওয়া হইতে বাঁচিয়া থাকিও।
৪। বৎস আল্লাহর সান্নিধ্ধ অবলম্বন করবে ।
৫। অন্যকে উপদেশ দেওয়ার আগে নিজে আমল করার চেষ্টা কর ।
৬। নিজের মান মর্যাদা বজায় রেখে কথা বলবে ।
৭। ভাল মানুষ রূপে বিবেচিত হওয়ার চেষ্টা করবে ।
৮। স্বীয় অধিকারের প্রতি সচেতন থাকবে ।
৯। গোপন তথ্য কারো নিকট প্রকাশ করবে না ।
১০। বিপদে বন্ধুর পরীক্ষা নিবে ।

১১। বন্ধুদের ভাল মন্দ উভয়টাই পরীক্ষা করবে ।
১২। বিচক্ষণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে বন্ধুত্ব করবে ।
১৩। ভালকাজে পুণঃপুণঃ অংশগ্রহণ করবে ।
১৪। নিজের কথা প্রমাণ করে দিবে ।
১৫। বন্ধুদের সাধ্যমত ভালবাসবে ।
১৬। শত্রু মিত্র সকলের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করবে ।
১৭। মাতা পিতাকে সর্বাধিক সম্মান করবে ।
১৮। শিষ্যকে সর্বাধিক মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখবে ।
১৯। আয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ব্যয় করবে ।
১৯। প্রত্যেক কাজে মধ্যপন্হা অবলম্বন করবে ।
২০। কথা বলার সময় মুখ আয়ত্বের মধ্যে রাখবে ।
২১। বীরত্ব কে নীতি হিসাবে গ্রহণ করবে ।
২২। শরীর এবং পোষাক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে ।
২৩। ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকবে ।
২৪। প্রচলিত অ - স্ত্র স - স্ত্র ও যানবাহন পরিচালনা শিখে নিবে ।
২৫। প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার যোগ্যতা অনুযায়ী দায়িত্ব প্রদান করবে ।
২৬। রাতের বেলায় যদি কথা বলার প্রয়োজন হয় তাহলে আস্তে এবং নরম স্বরে কথা বলবে ।
২৭। দিনের বেলায় কথা বলার সময় চতুর্দিকে লক্ষ্য করে কথা বলবে ।
২৮। কম কথা বলা কম খাওয়া এবং কম ঘুমানোর অভ্যাস করবে ।
২৯। নিজের জন্য যা পচন্দ করো না তা অন্যের জন্য পচন্দ করবে না ।
৩০। বিচক্ষণতা ও কৌশল অবলম্বন করে কাজ করবে ।

৩১। উপযুক্ত শিক্ষিত না হয়ে অন্যকে শিখাতে যেও না ।
৩২। অন্যের ধন সম্পদের প্রতি লক্ষ্য করবে না ।
৩৩। নীতিহীনদের কাছ থেকে কৃতজ্ঞতা আশা করবে না ।
৩৪। কোনো কাজেই চিন্তামুক্ত হইও না ।
৩৫। যে কাজ তুমি করনি এরূপ কাজ করেছ বলে মনে করো না ।
৩৬। আজকের কাজ আগামীকালের জন্য ফেলে রাখবে না ।
৩৭। বড়দের সাথে হাসি ঠাট্টা করতে যেও না ।
৩৮। আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করিও না ।
৩৯। তোমার প্রতি যারা আশা রাখে তাদের নিরাশ করো না ।
৪০। বড়দের সামনে কথা দীর্ঘায়িত করবে না ।
৪১। অতীতের তিক্ততা মনে রেখো না ।
৪২। নিজের ধন সম্পদের কথা অন্যের নিকট প্রকাশ করবে না ।
৪৩। সৎ লোকদের নিন্দা করবে না ।
৪৪। আপনজনদের কাছ থেকে কখনও বিচ্ছিন্ন হইও না ।
৪৫। অহংকার করবে না ।
৪৬। মানুষের সামনে দাঁত খেলাল করবে না ।
৪৭। মানুষের সামনে মুখে বা নাকে অঙ্গুল প্রবেশ করবে না ।
৪৮। শব্দ করে থুতু ফেলবে না ।
৪৯। হাই তোলার সময় মুখে হাত রাখবে ।
৫০। কাউকে জনসম্মুখে লজ্জা দিবে না ।

৫১। চোখ দিয়ে ইঙ্গিত করবে না ।
৫২। এক কথা বারবার বলবে না ।
৫৩। তামাশা মূলক অবাস্তব কথা বলবে না ।
৫৪। ঠাট্টা বিদ্রুপ থেকে বিরত থাকবে ।
৫৫। অন্যের সামনে নিজের প্রশংসা করবে না ।
৫৬। মেয়েদের ন্যায় সাজসজ্জা করবে না ।
৫৭। কথা বলার সময় হাত নাড়াচাড়া করবে না ।
৫৮। আপনজনদের শত্রুর সাথে উঠাবসা করবে না ।
৫৯। কারো মৃত্যুর পর তার সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করবে না ।
৬০। যথাসম্ভব ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাকবে ।
৬১। সৎলোকের প্রতি সুধারণা রাখবে ।
৬২। নিজের খানা অন্যের দস্তারখানায় নিয়ে যাবে না ।
৬৩। কোনো কাজেই তাড়াহুড়ো করবে না ।
৬৪। পার্থিব স্বার্থের মোহে নিজেকে দুঃখ কষ্টে ফেল না ।
৬৫। রাগান্বিত অবস্থায়ও ধীর শান্ত ভাবে কথা বলবে ।
৬৬।জামার আস্তিন দ্বারা নাক পরিস্কার করবে না ।
৬৭। সূর্য উদয়ের পূর্বেই শয্যা ত্যাগ করবে ।
৬৮। পথ চলার সময় বড়দের আগে চলবে না ।
৬৯। এদিক সেদিক উকি মেরে দেখবে না ।
৭০। অন্যের কথার মধ্যে বাধা দিয়ে কথা বলবে না ।
৭১। মেহমানের সামনে কারো প্রতি রাগান্বিত হইও না ।
৭২। সন্দেহপ্রবণতা ত্যাগ করতে না পারলে দুনিয়ায় তুমি কোনো বন্ধু খুঁজে পাবে না।
৭৩। বেটা !তুমি এত মিষ্ট হইও না যে,মানুষ তোমাকে গিলিয়া ফেলে।আর

এত তিক্ত হইও না যে মানুষ তোমাকে থুথুর মতো ফেলিয়া দেয়।
৭৪। বেটা !নিজের খানা আল্লাহ্ভীরু লোকদের ব্যতীত কাহাকেও খাওয়াইও না।
আর নিজের কাজে আলেমগনের নিকট হইতে পরার্মশ লইতে থাকিও।
৭৫। বেটা !মূর্খের সহিত বন্ধুত্ব করিও না।এমন না হয় তাহার মূর্খতাসুলভ
কথাবার্তা তোমার ভালো লাগিত আরম্ভ করে।আর জ্ঞানী লোকের সহিত
শত্রুতা করিও না।এমন না হয় যে,সে তোমার দিক হইতে মুখ ফিরাইয়া রাখে।
৭৬। বেটা !তুমি যেদিন হইতে দুনিয়াতে আসিয়াছ,প্রতিদিন আখেরাতের নিকটবর্তী হইতেছ।

(সুরা লোকমান আয়াত ১ থেকে ৮ পর্যন্ত)
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

অর্থ : শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

الم

আয়াত-১ অর্থ : আলিফ-লাম-মীম।

تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْحَكِيمِ

আয়াত-২ অর্থ : এগুলো প্রজ্ঞাময় কিতাবের আয়াত।

هُدًى وَرَحْمَةً لِلْمُحْسِنِينَ

আয়াত-৩ অর্থ : হেদায়েত ও রহমত সৎকর্মপরায়ণদের জন্য।

الَّذِينَ يُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَهُمْ بِالْآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَ

আয়াত-৪ অর্থ : যারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং আখেরাত সম্পর্কে দৃঢ় বিশ্বাস রাখে।

أُولَٰئِكَ عَلَىٰ هُدًى مِنْ رَبِّهِمْ ۖ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ

আয়াত-৫ অর্থ : এসব লোকই তাদের পরওয়ারদেগারের তরফ থেকে আগত হেদায়েতের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং এরাই সফলকাম।

وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَنْ سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا ۚ أُولَٰئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُهِينٌ

আয়াত-৬ অর্থ : একশ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।

وَإِذَا تُتْلَىٰ عَلَيْهِ آيَاتُنَا وَلَّىٰ مُسْتَكْبِر

 #দুয়া-১ اَللّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَالأَدْوَاءِ।▪️উচ্চা...
29/07/2025

#দুয়া-১
اَللّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَالأَدْوَاءِ।
▪️উচ্চারণঃ

আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিন মুনকারা-তিল আখলা-ক্বি ওয়ালআ'মা-লি ওয়ালআহওয়া-ই ওয়ালআদওয়া-'।
▪️অর্থঃ
হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি আপনার নিকট দুশ্চরিত্র, অসৎ কর্ম, কুপ্রবৃত্তি এবং কঠিন রোগসমূহ থেকে আশ্রয় চাচ্ছি।
(সহীহ তিরমিজি ৩/১৮৪, সহীহ জামে' ১২৯৮নং)

#দুয়া -২

اَللّهُمَّ إِنِّيْ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَالْجُنُوْنِ وَالْجُذَامِ وَمِنْ سَيِّءِ الأَسْقَامِ।
উচ্চারণঃ- আল্লা-হুম্মা ইন্নী আঊযু বিকা মিনাল বারাস্বি অলজুনূনি অলজুযা-মি অমিন সাইয়্যিইল আসক্বা-ম।

অর্থঃ- হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, উন্মাদ, কুষ্ঠরোগ এবং সকল প্রকার কঠিন ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
(সুনানে আবু দাউদ - 1554)
___________________

রাসূল (সা:) বলেছেন, কুরআনে ত্রিশ আয়াতবিশিষ্ট একটি সূরাহ রয়েছে। সূরাহটি তার পাঠকের জন্য সুপারিশ করবে, শেষ পর্যন্ত তাকে ক্...
29/07/2025

রাসূল (সা:) বলেছেন, কুরআনে ত্রিশ আয়াত
বিশিষ্ট একটি সূরাহ রয়েছে।

সূরাহটি তার পাঠকের জন্য সুপারিশ করবে, শেষ পর্যন্ত তাকে ক্ষমা করে দেয়া হবে। সূরাহটি হচ্ছে
সূরা মূলক

[আবু দাউদ, ১৪০০]

আল্লাহ যদি মানুষকে তাদের সীমা লংঘনের জন্য শাস্তি দিতেন তাহলে ভূপৃষ্ঠে কোন জীব জন্তুকেই রেহাই দিতেন না; কিন্তু তিনি এক নি...
29/07/2025

আল্লাহ যদি মানুষকে তাদের সীমা লংঘনের জন্য শাস্তি দিতেন তাহলে ভূপৃষ্ঠে কোন জীব জন্তুকেই রেহাই দিতেন না; কিন্তু তিনি এক নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দিয়ে থাকেন। অতঃপর যখন তাদের সময় আসে তখন তারা মুহুর্তকাল বিলম্ব অথবা ত্বরা করতে পারবেনা।
--[সূরা নাহল ১৬, আয়াত ৬১]

অসাধারণ শিক্ষণীয় গল্প ___[]_____[]_____ইমাম গাজ্জালী একবারএকটা গল্প বলেছিলেন।এক ব্যক্তি জঙ্গলে হাটছিলেন।হঠাৎ দেখলেন এক স...
28/07/2025

অসাধারণ শিক্ষণীয় গল্প
___[]_____[]_____
ইমাম গাজ্জালী একবার
একটা গল্প বলেছিলেন।
এক ব্যক্তি জঙ্গলে হাটছিলেন।
হঠাৎ দেখলেন এক সিংহ তার পিছু
নিয়েছে।
তিনি প্রাণভয়ে দৌড়াতে লাগলেন।
কিছুদূর গিয়ে একটি পানিহীন
কুয়া দেখতে পেলেন। তিনি চোখ
বন্ধ করে দিলেন ঝাঁপ।
পড়তে পড়তে তিনি একটি ঝুলন্ত
দড়ি দেখে তা খপ
করে ধরে ফেললেন এবং ঐ অবস্থায়
ঝুলে রইলেন।
উপরে চেয়ে দেখলেন কুয়ার
মুখে সিংহটি তাকে খাওয়ার
অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে।
নিচে চেয়ে দেখলেন বিশাল এক
সাপ তার নিচে নামার অপেক্ষায়
চেয়ে আছে। বিপদের উপর
আরোবিপদ হিসেবে দেখতে পেলেন
একটি সাদা আর একটি কালো ইঁদুর
তার
দড়িটি কামড়ে ছিড়ে ফেলতে চাইছে।
এমন হিমশিম অবস্থায় কি করবেন
যখন তিনি বুঝতে পারছিলেন না,
তখন হঠাৎ তারসামনে কুয়ার
সাথে লাগোয়া গাছে একটামৌচাক
দেখতে পেলেন।
তিনি কি মনে করে সেই মৌচাকের
মধুতে আঙ্গুল
ডুবিয়ে তাচেটে দেখলেন। সেই
মধুর মিষ্টতা এতই বেশি ছিল
যে তিনি কিছু মুহূর্তের জন্য
উপরের গর্জনরত সিংহ, নিচের
হাঁ করে থাকা সাপ, আর
দড়ি কাঁটা ইঁদুরদেরকথা ভূলে গেলেন।
ফলে তার বিপদ
অবিশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়ালো।

ইমাম গাজ্জালী এই গল্পের
ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেন এই
সিংহটি হচ্ছে আমাদের
মৃত্যু,যে সর্বক্ষণ আমাদের
তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সেই
সাপটি হচ্ছে কবর। যা আমাদের
অপেক্ষায় আছে।
দড়িটি হচ্ছে আমাদের জীবন,
যাকে আশ্রয় করেই বেঁচে থাকা।
সাদা ইঁদুর হল দিন, আর কালো ইঁদুর
হল রাত, যারা প্রতিনিয়ত
ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের আয়ু
কমিয়ে দিয়ে আমাদের মৃত্যুর
দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
আর সেই মৌচাক হল দুনিয়া। যার
সামান্য মিষ্টতা পরখ
করে দেখতে গেলেওআমাদের এই
চতুর্মুখি ভয়ানক বিপদের
কথা ভূলে যাওয়াটা বাধ্য।

আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন।
আমিন।

আবু বকর (রদিআল্লাহু আনহু) বলেন – “হায়! আমি যদি এই গাছ হতাম, তা খেয়ে ফেলা হতো এবং কেটে ফেলা হতো।”আরেকবার আবু বকর (রদিআল্ল...
28/07/2025

আবু বকর (রদিআল্লাহু আনহু) বলেন – “হায়! আমি যদি এই গাছ হতাম, তা খেয়ে ফেলা হতো এবং কেটে ফেলা হতো।”
আরেকবার আবু বকর (রদিআল্লাহু আনহু) বলেন – “হায়! আমি যদি ঘাস হতাম এবং জন্তু-জানোয়ার তা খেয়ে ফেলতো।”
[সূত্রঃ সাহাবিদের চোখে দুনিয়া। হাদীস নং - ২৪ ও ২৬।

🔰ইসমে আজম কি?? ইসমে আজম কবে পড়বেন, হাদিসে বর্ণীত সঠিক ইসমে আজম ও ইসমে আজমের ফজিলতঃ▪️যে দোয়া পাঠ  করলে আল্লাহর দান ও সাড়া...
28/07/2025

🔰ইসমে আজম কি?? ইসমে আজম কবে পড়বেন, হাদিসে বর্ণীত সঠিক ইসমে আজম ও ইসমে আজমের ফজিলতঃ

▪️যে দোয়া পাঠ করলে আল্লাহর দান ও সাড়া পাওয়া যায়, এবং দোয়া কবুল হয় । ইসমে আজম হলো আল্লাহর গুণবাচক নাম গুলো দিয়ে দোয়া, যে দোয়া পাঠ করলে আল্লাহর কাছে কিছু চাইলে তা অবশ্যয় আল্লাহ কবুল করেন।

ফজিলতঃ এক ব্যাক্তিকে ইসমে আজম পাঠ করতে দেখে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘সে আল্লাহকে তাঁর ইসমে আজম বা সর্বাধিক বড় ও সম্মানিত নামের সঙ্গে ডাকল। 🔰 যা (ইসমে আজম) দ্বারা যখন কেউ তাঁর নিকট কিছু প্রার্থনা করে, তিনি তাকে তা দান করেন এবং যা দ্বারা যখন কেউ তাঁকে ডাকে, তিনি তাঁর ডাকে সাড়া দেন।🔰 (তিরমিজিঃ৩৫৪৪, আবু দাঊদঃ১৪৯৩, নাসাঈঃ১৩০০)

▪️অনেকের প্রশ্ন বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম দেখা যায় ইসমে আজম তাহলে কোনটা পড়বো? কোনটি সঠিক? এই প্রশ্নের উত্তর হলো ৩ টি সহীহ হাদীসে ৩ ভাবে ইসমে আজমের দোয়াটি উল্লখিত রয়েছে। তাই একেক জায়গায় একেক রকম দেখা যায়। ৩ টি হাদীসই সহীহ, আপনাদের সুবিধার্থে ৩ টিই উল্লেখ করলাম। তবে প্রথমটি বেশি প্রচলিত।

ইসমে আযমঃ

১🔰
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ، الْمَنَّانُ، يَا بَدِيعَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكرَامِ، يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ

উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হা’মদু লা-ইলা-হা ইল্লা-আনতা ওয়াহ’দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন, ইয়া বাদীআ’স্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি, ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম। ইয়া হা’ইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যুম।

(সুনানে তিরমিযী, হাদিস নং-৩৫৪৪)

২🔰

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ أَنِّي أَشْهَدُ أَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্না আসআলুকা আন্না আশহাদু আন্নাকা আংতাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আংতা আহাদুস সামাদুল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়ালাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।
(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৪৯৩)

৩🔰

اللَّهُمَّ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ الْمَنَّانُ بَدِيعُ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ ذَا الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ ‏.‏


উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা লা ইলাহা ইল্লা আংতা মান্নানু বাদিয়্যুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি যাল জালালি ওয়াল ইকরাম।
(সুনানে নাসাঈ, হাদিস নং-১৩০০)

{আরবি উচ্চারণ প্রাধান্য দিন}

▪️এখন প্রশ্ন আসতে পারে কখন পড়বেন এই দোয়া? এই প্রশ্নের উত্তর একটি হাদীস দ্বারা স্পষ্ট হয়... আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

একবার রাসুল (স:) নামাজের পর দোয়ারত জায়েদ ইবনে সাবিতের (রহ:) এর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। সাবিত (রহ:) দোয়া করার সময় এই দোয়াটি বলছিলেন: (ইসমে আযম) আমি হুবুহু হাদিসটি উল্লেখ করছি:

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ، لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لك الْمَنَّانُ بَدِيعَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ يَا ذَا الْجَلالِ وَالإِكْرَامِ، يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ

[এটি উপরের তিনটি ইসমে আযমের ১ম টি]

তখন মুহাম্মাদ (সঃ) বললেন, 'তুমি জানো, তুমি কি দিয়ে দোয়া করেছ? তুমি দোয়া করেছ 'ইসমে আজম' দিয়ে, যা দ্বারা দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করেন এবং তা দ্বারা কিছু চাইলে আল্লাহ তা প্রদান করেন।'' (সুনানে তিরমিজি, হাদিস নং-৩৫৪৪)

এছাড়াও মুহাম্মাদ (সঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি ইসমে আজম দিয়ে দোয়া করে তার দোয়া আল্লাহ্‌ কবুল করেন। (মুসনাদে আহমদ : ১২২০৫)

আরও বলা হয়েছে, যে আল্লাহর ঐ ইসমে আজম দ্বারা দোয়া করেছে যা দ্বারা দোয়া করা হলে তিনি তা কবুল করেন, আর যাদ্বারা কোন কিছু চাওয়া হলে তা তিনি দান করেন। (সুনানে নাসাঈঃ হাদিস নং ১৩০০)

এ থেকে বোঝা যায়, সালাত শেষে মোনাজাতের আগে বা দোয়া করার আগে আপনি ইসমে আজম পড়বেন, বা যেকোনো কিছু চাওয়ার বা দোয়া করার আগে এই দোয়া পড়লে আপনার দোয়া কবুল হবে।

🔰ইসমে আযমের গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য অপরিসীম। যাদের দোয়া কবুল হয়না, ইসমে আজম পাঠ করে আল্লাহর কাছে আকুতি মিনতি করে দীর্ঘ সময় নিয়ে আল্লাহর কাছে চাইতে থাকুন, আল্লাহ কবুল করবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুক, তাওফিক দাতা আল্লাহ✅

কুরআন শিক্ষা না করার পরিনতি.১. রাসূলের অভিযোগ পেশ :কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় আল্লাহ তা‘আলার অনুমতিতে রাসূলুল্লাহ সল্লাল...
27/07/2025

কুরআন শিক্ষা না করার পরিনতি.

১. রাসূলের অভিযোগ পেশ :

কিয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় আল্লাহ তা‘আলার অনুমতিতে রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মাতের জন্য শাফায়াত চাইবেন। কিন্তু যারা কুরআন শিক্ষা করেনি, কুরআনের যেসব হক রয়েছে তা আদায় করেনি, কিয়ামতের দিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর দরবারে অভিযোগ পেশ করবেন। কুরআনে এসেছে :

অর্থ: ‘আর রাসূল বলবেন, হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে’
[সূরা আল-ফুরকান-৩০]

ইবন কাসীর বলেন, কুরআন না পড়া, তা অনুসারে আমল না করা, তা থেকে হেদায়াত গ্রহণ না করা, এ সবই কুরআন পরিত্যাগ করার শামিল।



২. কিয়ামতে অন্ধ হয়ে উঠবে :

যে কুরআন শিখা থেকে থেকে বিমুখ হয়ে থাকল, সে কতইনা দুর্ভাগা! আলকুরআনে এসেছে,

অর্থ: আর যে আমার যিক্র (কুরআন) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, নিশচয় তার জীবন-যাপন হবে সংকুচিত এবং আমি কিয়ামতের দিন তাকে অন্ধ অবস্থয় উঠাবো। সে বলবে, হে আমার রব, কেন আপনি আমাকে অন্ধ অবস্থায় উঠালেন ? অথচ আমিতো ছিলাম দৃষ্টিশক্তিসম্পন্নণ? তিনি বলবেন, অনুরুপভাবে তোমার নিকট আমার আয়াতসমূহ এসেছিল, অত:পর তুমি তা ভুলে গিয়েছিলে এবং সেভাবেই আজ তোমাকে ভুলে যাওয়া হল’
[সূরা তাহা-১২৪-১২৬]।



৩.মূক, বধির অবস্থায় ঊঠবে:

সবচেয়ে বড় হেদায়েত আল-কুরআন প্রত্যাখ্যানকারীদের কবর হবে সংকীর্ণ, যার দরুন তাদের দেহের পাঁজরগুলো বাঁকা হয়ে যাবে। অবশেষে কিয়ামতের দিন মূক ও বধির হয়ে উঠবে । আল কুরআনে এসেছে :

আমি কিয়ামতের দিন তাদেরকে সমবেত করব তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মূক অবস্থায়, বধির অবস্থায়। তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম। যখন জাহান্নামের আগুন নির্বাপিত হওয়ার উপক্রম হবে আমি তখন তাদের জন্য অগ্নি আরও বাড়িয়ে দেব।
[সূরা বনি-ঈসরাইল:৯৭]



৪.গাফেলদের অন্তর্ভুক্ত :

কুরআন শিক্ষা না করা গাফেলদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার শামিল। কুরআনে এসেছে,

অর্থ: ‘এরা চতুস্পদ জন্তুর ন্যায় বরং এরা তাদের চেয়েও আরো অধম ও নিকৃষ্ট এরাই হলো গাফেল’ [সূরা আরাফ-১৭৯] ।



৫. কুরআন দলিল হিসাবে আসবে :

কুরআন শিক্ষা থেকে বিরত থাকার কারণে কুরআন তার বিপক্ষের দলিল হিসাবে উপস্থিত হবে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন :

অর্থ: কুরআন তোমার পক্ষে কিংবা বিপক্ষের দলীল। [সহীহ মুসলিম: ৩২৮ ]



৬. জাহান্নামে যাওয়ার কারণ হবে :

জাহান্নামের মত ভয়াবহ কঠিন জায়গা আর নেই। কুরআন শিক্ষা না করার কারণে জাহান্নামে যেতে হবে। নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

অর্থ: ‘কুরআন সুপারিশকারী এবং তাঁর সুপারিশ গ্রহণযোগ্য। সুতরাং যে ব্যক্তি কুরআনকে সামনে রেখে তাঁর অনুসরণ করবে, কুরআন তাকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। আর যে ব্যক্তি একে নিজ পশ্চাতে রেখে দিবে, কুরআন তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে’ [সহীহ ইবনে হিববান : ১২৪]।



৭. আখেরাতে জবাবদিহী করতে হবে:

কুরআন শিক্ষায় যথাযথ ভুমিকা পালন না করলে এ বিষয়ে আখেরাতে জবাবদিহী করতে হবে । আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন,

অর্থ: নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। [সূরা যুখরুফ : ৪৪]

মহান রাব্বুল আলামিন সবাইকে পবিত্র কোরআন সহী শুদ্ধভাবে শিক্ষা করার এবং সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুক,
আমিন ইয়া রাব্বুল আলামিন 🤲 .

Address

Kapasia
Slim River

Telephone

+60143459168

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when প্রবাসী জীবন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category