AHT Vloger 10M+

AHT Vloger 10M+ Amir Hossaain🔍
(1)

09/08/2024

বিবৃতি:

দেশের ছাত্রজনতার অর্জিত বিজয়কে কলঙ্কিত করার ষড়যন্ত্র চলছে। পরাজিত গোষ্ঠী পরিকল্পিতভাবে দেশের সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালাচ্ছে। এই বর্বর আচরণ আমাদের জাতির ঐক্য ও সম্প্রীতিকে বিনষ্ট করার চেষ্টা।

আমরা সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি, এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে এবং দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করতে। যারা এই ধরনের অপরাধমূলক কার্যকলাপের সাথে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

আসুন, আমরা একসাথে দেশের সকল সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও শান্তি নিশ্চিত করি।

09/08/2024

সুবিধাবাদী মানুষ তো সব জায়গায় থাকে,,,
ওরা স্বাধীনতা চাইনি সুবিধার অপেক্ষায় ছিলো ওরা,,🥲🥲

09/08/2024

**জনগণের কণ্ঠস্বর এবং উপদেষ্টাদের ভূমিকা**

আমরা সবাই জানি, সরকারের উপদেষ্টারা অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, অনেক সময় সেই সব সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখা যায় না। জনগণের মতামত, তাদের আশা এবং চাওয়া-পাওয়ার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়াই একমাত্র সঠিক পথ হতে পারে। কিন্তু আমরা দেখেছি, অনেক ক্ষেত্রে সেই মতামতগুলো উপেক্ষিত হয়ে যায়।

আমাদের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল নিউজপেপার, নিউজ চ্যানেল, এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা। এই ফিডব্যাকগুলোই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হওয়া উচিত ছিল। যদি জনগণের কণ্ঠস্বর যথাযথভাবে তাদের কাছে পৌঁছে এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তবে আমাদের দেশের উন্নতি নিশ্চিতভাবে সম্ভব।

তারপরেও, আমি আপনাদের স্বাগত জানাই এবং আশা করি, ভবিষ্যতে এমন কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যা সত্যিই জনগণের জন্য কল্যাণকর হবে। আমাদের আশা, আপনারা জনসাধারণের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবেন। ভবিষ্যতে এমন কিছু হবে যা সবার জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে। আপনারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের জন্য কাজ করবেন, এটাই আমাদের কামনা।

অবৈধ স্বৈরাচারের ছায়া আমাদের দেশ থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা উচিত ছিল। রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে সরকারের প্রতিটি স্তরে নতুন নেতৃত্ব আসা উচিত ছিল। অনেকেই মনে করেন, সেই পুরনো স্বৈরাচারী শাসনের ছায়া এখনো দেশের ওপর বিরাজ করছে। সেনাবাহিনী এবং পুলিশ বাহিনী হাসিনাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। দেশ যখন গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়েছে, তখন কেন আমরা পুরনো সংবিধানে থাকবো?

নতুন সংবিধান তৈরি করা জরুরি ছিল, যাতে দেশের প্রতিটি মানুষ নতুন আশা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে। আগের সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ করা উচিত ছিল এবং নতুন নেতৃত্বে একটি নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা উচিত ছিল। তাদের শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানটি খোলা আকাশের নিচে, জনগণের সামনে হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু, হাসিনার গণভবনে শপথ নিয়ে আমরা একটি বড় ভুল করেছি।

জানিনা, হয়তো হাসিনা এখনো পর্দার আড়ালে থেকে দেশের নিয়ন্ত্রণ করছেন। এই অবস্থায় আমাদের প্রয়োজন নতুন নেতৃত্ব, নতুন সংবিধান, এবং নতুন দিকনির্দেশনা, যা আমাদের দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে।

#নতুননেতৃত্ব #সংবিধান #গণতন্ত্র #জনগণেরআশা #নতুনশুরুরপথ

09/08/2024

**জনগণের কণ্ঠস্বর এবং উপদেষ্টাদের ভূমিকা**

আমরা সবাই জানি, সরকারের উপদেষ্টারা অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, অনেক সময় সেই সব সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখা যায় না। জনগণের মতামত, তাদের আশা এবং চাওয়া-পাওয়ার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়াই একমাত্র সঠিক পথ হতে পারে। কিন্তু আমরা দেখেছি, অনেক ক্ষেত্রে সেই মতামতগুলো উপেক্ষিত হয়ে যায়।

আমাদের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল নিউজপেপার, নিউজ চ্যানেল, এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা। এই ফিডব্যাকগুলোই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হওয়া উচিত ছিল। যদি জনগণের কণ্ঠস্বর যথাযথভাবে তাদের কাছে পৌঁছে এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তবে আমাদের দেশের উন্নতি নিশ্চিতভাবে সম্ভব।

তারপরেও, আমি আপনাদের স্বাগত জানাই এবং আশা করি, ভবিষ্যতে এমন কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যা সত্যিই জনগণের জন্য কল্যাণকর হবে। আমাদের আশা, আপনারা জনসাধারণের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবেন। ভবিষ্যতে এমন কিছু হবে যা সবার জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে। আপনারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের জন্য কাজ করবেন, এটাই আমাদের কামনা।

অবৈধ স্বৈরাচারের ছায়া আমাদের দেশ থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা উচিত ছিল। রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে সরকারের প্রতিটি স্তরে নতুন নেতৃত্ব আসা উচিত ছিল। অনেকেই মনে করেন, সেই পুরনো স্বৈরাচারী শাসনের ছায়া এখনো দেশের ওপর বিরাজ করছে। সেনাবাহিনী এবং পুলিশ বাহিনী হাসিনাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। দেশ যখন গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনের মুখোমুখি হয়েছে, তখন কেন আমরা পুরনো সংবিধানে থাকবো?

নতুন সংবিধান তৈরি করা জরুরি ছিল, যাতে দেশের প্রতিটি মানুষ নতুন আশা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে। আগের সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ করা উচিত ছিল এবং নতুন নেতৃত্বে একটি নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা উচিত ছিল। তাদের শপথ গ্রহণের অনুষ্ঠানটি খোলা আকাশের নিচে, জনগণের সামনে হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু, হাসিনার গণভবনে শপথ নিয়ে আমরা একটি বড় ভুল করেছি।

জানিনা, হয়তো হাসিনা এখনো পর্দার আড়ালে থেকে দেশের নিয়ন্ত্রণ করছেন। এই অবস্থায় আমাদের প্রয়োজন নতুন নেতৃত্ব, নতুন সংবিধান, এবং নতুন দিকনির্দেশনা, যা আমাদের দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে এবং জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবে।

#নতুননেতৃত্ব #সংবিধান #গণতন্ত্র #জনগণেরআশা #নতুনশুরুরপথ

09/08/2024

জনগণের কণ্ঠস্বর এবং উপদেষ্টাদের ভূমিকা

আমরা সবাই দেখেছি, সরকারের উপদেষ্টারা অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, সেই সব সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সবসময় দেখা যায় না। জনগণের মতামত, তাদের আশা এবং চাওয়া পাওয়ার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়াই একমাত্র সঠিক পথ হতে পারে। কিন্তু আমরা দেখেছি, অনেক সময় সেই মতামতগুলো উপেক্ষিত থেকে যায়।

আমাদের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল নিউজপেপার, নিউজ চ্যানেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মন্তব্য এবং প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা। এই ফিডব্যাকগুলোই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হওয়া উচিত ছিল। জনগণের কণ্ঠস্বর যদি তাদের কাছে পৌঁছায় এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তবে আমাদের দেশের উন্নতি নিশ্চিত।

তারপরেও, আমি আপনাদের স্বাগত জানাই এবং আশা করি, ভবিষ্যতে এমন কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যা সত্যিই জনগণের জন্য কল্যাণকর হবে। আমরা আশা করি, আপনারা জনসাধারণের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবেন। ভবিষ্যতে এমন কিছু হবে যা সবার জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে। আপনারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের জন্য কাজ করবেন, এটাই আমাদের কামনা।

09/08/2024

শৈশবের সেই দুঃসহ দিন

আমার নাম আমির হোসেন তুহিন। আমি আমার জীবনে পুলিশকে গণনা করতে শুরু করি ২০১৩ সাল থেকে, যখন আমার বয়স মাত্র ১৩ বছর। আমার বাবা মারা যান ২০১১ সালে, তখন থেকেই আমাদের পরিবারের দায়িত্ব আমার কাঁধে আসে। আমি তিন ভাই, তিন বোন সবার বড় ভাইদের মধ্যে বড় আমি। তখনো বড় বোনদের বিয়ে হয় নাই। ছোট্ট বয়সে স্কুলের পড়াশোনার পাশাপাশি সবজি বাগান করে সেই সবজি বাজারে বিক্রি করতাম, যাতে আমাদের পরিবারের খরচ চালানো যায়।

একদিন, আমি সাইকেলে করে সবজি নিয়ে বাজারে যাচ্ছিলাম। রাস্তার একপাশে সাইকেলটি এসট্যান্ডে দাঁড় করিয়ে দোকান থেকে কিছু কিনতে গিয়েছিলাম। রাস্তা ছিল পরশুরাম থানার কাছে। হঠাৎ, একটি পুলিশের গাড়ি এসে থামে এবং এক পুলিশ সদস্য জিজ্ঞেস করে, "এই সাইকেলটি কার?" আমি তৎক্ষণাৎ দোকান থেকে বের হয়ে বলি, "এটা আমার।"

কিন্তু আমি কিছু বলার আগেই, পুলিশ আমার গালে একটি জোরে থাপ্পড় বসিয়ে দেয়। তারা তখন সম্ভবত একজন এমপি-কে গার্ড দিচ্ছিল। আমি কিছুই বুঝতে পারিনি, শুধু হঠাৎ আমার ওপর এমন আচরণে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেদিন থেকে আমার মনে পুলিশ সম্পর্কে এক ধরনের ভয় এবং ঘৃণা জন্ম নেয়। এরপর থেকে আমি শুধু পুলিশের অপকর্মই দেখেছি, যেখানে পুলিশ শুধুমাত্র সরকারি কর্মকর্তাদের গোলামী করে।

পুলিশ আসলে জনগণের বন্ধু হওয়ার বদলে অনেক সময় তারা অন্যায়কারীদের পাশে দাঁড়ায় এবং সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচার করে। সেই দিনটি আমার জীবনে একটি কালো অধ্যায় হয়ে আছে, যা আমি কখনো ভুলতে পারি না।

আজও, যখন আমি পুলিশের কথা ভাবি, তখন মনে হয় তারা আসলে বাংলাদেশের মানুষের জন্য একটি অভিশাপ। তাদের আচরণ সবসময় মানুষের মধ্যে ভয় এবং অসন্তোষের জন্ম দেয়। পুলিশ কখনো অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে পারে না, বরং তারা খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের ওপরই চড়াও হয়। সেই অভিজ্ঞতা আজও আমার মনকে ভারাক্রান্ত করে রাখে।

09/08/2024

জনগণের কণ্ঠস্বর এবং উপদেষ্টাদের ভূমিকা

আমরা সবাই দেখেছি, সরকারের উপদেষ্টারা অনেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয়, সেই সব সিদ্ধান্তে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সবসময় দেখা যায় না। জনগণের মতামত, তাদের আশা এবং চাওয়া পাওয়ার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়াই একমাত্র সঠিক পথ হতে পারে। কিন্তু আমরা দেখেছি, অনেক সময় সেই মতামতগুলো উপেক্ষিত থেকে যায়।

আমাদের উপদেষ্টাদের উচিত ছিল নিউজপেপার, নিউজ চ্যানেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মন্তব্য এবং প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করা। এই ফিডব্যাকগুলোই তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভিত্তি হওয়া উচিত ছিল। জনগণের কণ্ঠস্বর যদি তাদের কাছে পৌঁছায় এবং সেই অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তবে আমাদের দেশের উন্নতি নিশ্চিত।

তারপরেও, আমি আপনাদের স্বাগত জানাই এবং আশা করি, ভবিষ্যতে এমন কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে যা সত্যিই জনগণের জন্য কল্যাণকর হবে। আমরা আশা করি, আপনারা জনসাধারণের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবেন। ভবিষ্যতে এমন কিছু হবে যা সবার জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে। আপনারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে, তাদের জন্য কাজ করবেন, এটাই আমাদের কামনা।

Address

Nizwá

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AHT Vloger 10M+ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category