20/06/2025
আমেরিকা প্রথম নেতানিয়াহুর কথায় সাড়া দিয়ে, so-called nuclear শক্তি অর্জন থেকে বাধা দেওয়ার দোহাই দিয়ে, প্রথম হামলা চালায়—
Iraq (2003)
Libya (2011)
Syria (2011 – বর্তমান)
Yemen (2015 – বর্তমান, পরোক্ষভাবে)
এবং অবশেষে Iran (যেখানে চলছে ক্রমাগত চাপ, গুপ্ত অভিযান)
এই ঘটনাগুলোর পেছনে নেতানিয়াহুর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভূমিকা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। তবে… সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে কৌশল।
Iraq-এর আক্রমণ ছিল একরকম প্ররোচনার ফল, কিন্তু এরপরের যুদ্ধগুলো ছিল নিজেকে peace ambassador — মানে শান্তির দূত — হিসেবে প্রতিস্থাপনের এক ভয়ানক নাটক।
তবে এই নাটকের মঞ্চে দাঁড়িয়ে আমেরিকা নিজের পায়ের নিচ থেকে টান দিয়ে ফেলেছে নিজেরই শক্তির মাটিটা।
এটাই ছিল the beginning of the destruction of American power structure.
এবং এটা শুরু হয় ঠিক 2003 সালের Iraq attack এর পরেই।
আজকের দিন পর্যন্ত আমরা যে হামলাগুলো দেখি — তা আর কারো প্ররোচনায় না, বরং এক self-driven collapse এর বহিঃপ্রকাশ। America is no longer in control of itself.
আর এর পেছনে একটিমাত্র কারণ —
America is already occupied by AIPAC.
এক সময় আমি America-কে সম্মানের চোখে দেখতাম।
আপনি যদি White House-এর সামনে গিয়ে সেখানকার President এর পুরো বংশধারা তুলে গালি দেন — তবুও আপনাকে সহ্য করা হতো।
কারণ সেখানে ছিল freedom of speech।
কিন্তু এখন?
AIPAC lobby এমনভাবে America'র power structure-কে ধ্বংস করেছে — এখন আপনি Israel এর অন্যায় কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বললেই, America-র ভেতরেই আপনাকে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়।
American students পর্যন্ত হয়রানির শিকার হচ্ছে, নিজ দেশের local police এর হাতে।
এই পৃথিবীতে আমরা যাকে America বলে চিনি,
America doesn’t exist anymore.