ROYAL HONEY & DATES

ROYAL HONEY & DATES every body follow my page, i create my won loved video,and Arabic business idia, and stay safe,

30/07/2025

#একটা_ছোট_ভুল #একটা_পরিবার_শেষ
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

ুর্ঘটনার_কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

#গ্যাসের_গন্ধ_পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

আপনার #একটি_শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন 🙏🙏

Coach Badrul Mohammad Badrul Hasan

29/07/2025

খাটি মধু

28/07/2025

Pakistani New shop.

চাঁদ
28/07/2025

চাঁদ

22/07/2025

We make so delicious and tasty.

14/05/2024

বাংলাদেশের ভারত প্রেমীদের জন্য স্পেশাল মসলা!

13/05/2024

প্যারাসুটের কোম্পানী ম্যারিকো কতো বড় বেআইনি কাজ করতেছিলো দেখেন। কী পরিমানে রাজস্ব ফাকি দিছে তারা। এখন সব একে একে বাইর হইতেছে।

11/05/2024
11/05/2024
10/05/2024

বিড়ম্বনার আরেক নাম ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার। এই মিটার ব্যবহার করতে গিয়ে ইতিমধ্যেই বিরক্তির সীমা ছাড়িয়ে গেছে।
অত্যন্ত এটা খুবই বাজে অভিজ্ঞতা।
১. ধরুন আপনি ৫/৭দিনের জন্য বাড়ির বাইরে আছেন এখন টাকা শেষ হয়ে গেলো। তো আপনার ঘরের ফ্রিজে থাকা সকল দ্রুব্য পচে যাবে।
২. ধরুন এমন সময়ে আপনার টাকা শেষ হয়ে গেলো তখন আপনার হাতে টাকা নেই। হয়তো দুই/তিন দিন পরে আপনার টাকা হবে। তাহলে এই দুই/তিন দিন কিভাবে চলবে? হয় আপনাকে বিদ্যুৎবিহীন থাকতে হবে, নতুবা অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে কারো কাছে টাকা ধার করতে হবে। এতে আপনার পারসোনালিটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৩. ধরুন আপনার মিটারে মধ্যরাতে টাকা শেষ হয়ে গেলো তখন আপনার বিকাশে/নগদে টাকা নেই। বাকি রাতে আপনি বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না। গরমে ঘুম হলো না। পরেরদিন আপনার ব্যক্তিগত বা অফিসিয়াল কাজের ব্যাঘাত ঘটবে।
অন্ধকার রুমে আপনি বাথরুম খুজে পাওয়া, দরজা খুজে পাওয়া কষ্টকর হবে। এমনকি কোথাও ধাক্কা খেয়ে আহতও হতে পারেন।
৪. ধরুন আপনার বাড়িতে বৃদ্ধ বাবা-মা থাকেন। তাদের বিকাশে বা দোকানে টাকা রিচার্জ করার অভিজ্ঞতা নেই বা সুযোগ কম। তাহলে তাদের মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
৫. রিচার্জ করার সাথে সাথে একটা বিরাট অংশ সার্ভিস চার্জ, ৬. কিছু দিন পর পর মিটার লক হয়ে যাওয়া, দেন অফিসে যাও নতুন ১২০ টা ডিজিট আবার প্রেস করা,,আবার সেটাও না হলে আবার অফিসে যাও এক জন মিটারের সামনে থাকবে একজন অফিসে থাকবে এবং অফিসারদের ডিরেকশন অনুযায়ী মিটারে নাম্বার প্রেস করা মানে সবাই তো আর এডুকেটেট না,,, সময় অপচয় সারা আর কিছু না
৭,,সবার তো আর বিকাশ/নগদ একাউন্ট নেই।।আরার সংসারের সব কাজ রেখে যাওয়া টাকা পেইট করা। এটাও বিরক্তিকর, সময় অপচয়,, ডিমান্ড চার্জ, মিটার ভাড়া কেটে নেয়। এতো টাকা কেনো একজন গ্রাহককে দিতে হবে? এটা অন্যায্য। অন্যায়। জুলুম।
একটা রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের প্রধান ম্যানেজমেন্ট এভাবে নিরীহ মানুষের উপরে জুলুম করতে পারে না।
তাদের সেই অধিকার নেই। এমন অন্যায্য একটা বিষয় আইনগত ভাবে অধিকার থাকাও অনুচিত।
এটা অন্যায়।
এটা জুলুম।
এই জুলুম বন্ধ হোক----

23/03/2024

"তোর ব‌উ আজকে কি করছে জানস? আমার ভাইটারে আধঘন্টা দরজার বাইরে দাঁড় ক‌ইরা রাখছে। আবার দেমাগ দেখাইয়া কথাও কয় নাই। এমন বেয়াদব ব‌উ তো আমি আনি নাই। তুই আজকে এর বিহিত করবি, নাহয় আমি এই নুরবানু তোর বাসা ছাইড়া চ‌ইলা যামু।"

মায়ের কথায় বেশ চমকে গেছে জাহিদ। তার ব‌উ রিতা তো এমন না। নম্র স্বভাবের মেয়েটা কে হাজার কথা শোনালেও জবাব দেয় না। রাগ করে চিল্লাচিল্লি করলে সে বিড়বিড় করে কী যেন বলবে। কথায় কথায় জবাব না দিলে কতক্ষন একা একা বকা যায়? জাহিদ ও আর রাগ ধরে রাখতে পারে না। মেয়েটার নিষ্পাপ মুখ ভঙ্গিমা দেখে রাগ একদম গলে পানি হয়ে যায়। কিন্তু কিছুদিন ধরে রিতার নামে একেরপর এক অভিযোগ আসছেই। এই কয়েকদিন আগে পাশের বাড়ির ভাবী বললেন, রিতা নাকি তাকে দেমাগ দেখিয়ে এড়িয়ে চলে। তাকে দেখলেই মুখ একদম পানসে করে রাখে। আরেকদিন ফুফু অভিযোগ করলেন, রিতা তার মুখে মুখে তর্ক করেছে। সাথে রিতাকে মহা পণ্ডিত বলে ব্যঙ্গ করতেও ভুললেন না। আজ আবার মা অভিযোগ করলেন, ছোটখাটো নয় ভয়াবহ অভিযোগ। মামা শশুড় কে আধাঘণ্টা ধরে দরজায় দাঁড় করিয়ে
রাখা নিশ্চয় ছোটখাটো অপরাধ নয়।

জাহিদের রাগ আজ তুঙ্গে চলে গেছে। কেবল মাত্র অফিস থেকে ফিরল, ক্লান্ত শরীরে ব‌উয়ের নামে অভিযোগ শুনলে কোন পুরুষের মেজাজ ঠান্ডা থাকবে?

তোমার নামে আর কত অভিযোগ শুনব রি...?

ঘরে প্রবেশের পথেই কথাগুলো বলছিল জাহিদ। কিন্তু নামাজরত রিতা কে দেখে তার মুখ আপনাআপনি বন্ধ হয়ে এলো। কী মায়া মিশিয়ে নামাজ পড়ছে মেয়েটা। নামাজ পড়ার সময় ভূমিকম্প হয়ে গেলেও টের পায় না সে। জাহিদের কথাটাও যে শুনতে পায় নি জাহিদ জানে। নিষ্পাপ মুখখানা জাহিদ অপলক তাকিয়ে দেখল। হঠাৎ টের পেল এতক্ষণের রক্তারক্তি কান্ড ঘটানোর মতো রাগ নিমিষেই হাওয়া হয়ে গেছে। বরাবরের মতো এক‌ই ঘটনা। তবে জাহিদ এবার হার মানলো না। উপরি রাগ নিয়ে সে ফ্রেশ‌ হয়ে এলো। ততক্ষণে রিতার নামাজ শেষ। জাহিদ কে বের হতে দেখেই সে একগাল হেসে পানির গ্লাস এগিয়ে দিল।

"তুমি অনেকক্ষণ ধরে এসেছ, না? তোমার নিশ্চয় খিদে পেয়েছে? আমি তোমার পাশে একটু বসে, তারপর খাবার দিচ্ছি।"

'চ' কারান্ত শব্দ করল জাহিদ। এইভাবে কথা বললে মেজাজ দেখানো যায়। তবুও পানিটা শেষ করে রুক্ষ মেজাজে প্রশ্ন করল,

"আজ মামাকে অপমান করেছ কেন?"

বিস্ফোরিত নয়নে তাকিয়ে র‌ইল রিতা। একসময় মায়াভরা চোখটা ছলছল করে উঠল।

"বিশ্বাস করো আমি মামাকে অপমান করিনি। আমি গোসল করছিলাম, তাই কলিংবেলের শব্দ পাই নি। যখন বের হলাম মামার কন্ঠ শুনে তাড়াহুড়ো করে হিজাব পড়তে দেরী হয়েছে। দরজা খুলেই আমি ক্ষমা চেয়েছি মামার কাছে।"

"মামার সাথে কথা বলো নি কেন?"

"আমি কুশল বিনিময় করে মামাকে নাস্তা দিয়ে নামাজে দাঁড়িয়েছি। সময় চলে যাচ্ছিল, আর মা মামার সাথে কথা বলছিলেন তাই গিয়েছিলাম।"

"এমন করলে মা এভাবে বলতো?"

"তোমার মামা কথা বলার ফাঁকে গাঁয়ে হাত দেন, যা আমার পছন্দ না।"

আচমকা জাহিদের নিভে যাওয়া রাগটা ফেরত এলো। মামার নামে এতবড় অপবাদ সে কিছুতেই মেনে নিবে না। সে ভালো করেই জানে তার মামা রিতাকে মেয়ের মতোই দেখে।

"মুখে লাগাম টানো রিতা, কি বলছো মাথা ঠিক আছে?"

আচানক চিৎকারে কেঁপে উঠল রিতা। সাথে ফুঁপিয়ে উঠল।

"আমি সেভাবে বলিনি জাহিদ, আমাকে বুঝিয়ে বলার সুযোগ দাও। তোমার মামার উদ্দেশ্য খারাপ আমি সেটা বলিনি। উনি স্বাভাবিক ভাবেই স্পর্শ করেন। কিন্তু তোমার মামা আমার মাহরাম নন জাহিদ।তার কাছে এসব আধুনিক, ফ্রিলি'র নমুনা হলেও আমার কাছে তা অস্বাভাবিক। তাই আমি তাকে কষ্ট দিতে চাই নি বলে এড়িয়ে গেছি। আমাকে ভুল বুঝো না জাহিদ। আমি ভুল করলে আবারো ক্ষমা চাইব, এখনি ফোন দিয়ে বলছি দাঁড়াও।"

একাধারে কথাগুলো বলেই রিতা নিজের ফোন খুঁজতে লাগল। চোখ মুখ এতটুকুতেই লাল হয়ে গেছে। জাহিদ চোখ বুঝে নিজেকে শান্ত করল। নিজের ভুল বুঝতে পারলেও তার রাগ কমলো না। এই কথাগুলো জায়গা মতো বললে তারা অভিযোগ করার সুযোগ‌ই পেত না। রিতা কে বসালো বিছানায়। মেয়েটা কেঁদেই যাচ্ছে।

"হয়েছে আর কাঁদতে হবে না। শুনো রিতা, অন্যকে সম্মান করা এক জিনিস, নিজেকে সম্মান করা আরেক জিনিস। অন্যকে সম্মান করতে গিয়ে নিজেকে অসম্মান করা অন্যায়। তুমি তাদের কষ্ট দিতে চাও নি বলে নিজের মধ্যে কথাগুলো আটকে রেখেছ। এতে তারা তোমাকে মন্দ ভেবেছে, অভিযোগ করার সুযোগ পেয়েছে। তুমি তাদের তৎক্ষণাৎ কথাগুলো বুঝিয়ে বললে তাদের পছন্দ নাহলেও একটু রয়েসয়ে অভিযোগ করতো।"

"আমি ভাবী দের এড়িয়ে চলতে চাই না। কিন্তু তারা এলেই এ ওর নামে দুর্নাম করতে থাকে। কার ঘরে কী সমস্যা, কে কী করল, কার কী গেল; এসব নিয়েই তাদের আলোচনা। তুমি তো জানোই, গীবত করা হারাম। আল্লাহ তাআলা গীবতকারী কে পছন্দ করেন না। ফুফু সেদিন নামাজে ভুল করেছিলেন। আমি সঠিক বলায় তিনি মেনে নেন নি। বরং সাথে নিজেদের কুসংস্কার থেকে আমাকে এটা ওটা বলছিলেন। আমি তাকে যথাসম্ভব বুঝিয়ে বলেছি। কিন্তু এত বছরের ভুল তো, তাদের কাছে ভুল মনে হবে না, হাজার প্রমাণ যুক্তি দেখালেও।"

জাহিদ নিশ্চুপে শুধু ব‌উয়ের নাক টানার শব্দ শুনছে। বুকের ভেতর অদ্ভুত অস্থিরতা কাজ করছে। রিতা কে বুকে টেনে মাথায় হাত বুলাতে থাকে জাহিদ। আশ্চর্য, ক‌ই সেই অস্থিরতা? বরঞ্চ প্রশান্তিতে ভরে গেল বুকটা। এমন ব‌উ কয়জনে পায়? আল্লাহ'র কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া আদায় করল, অতিরিক্ত রাগ দেখায় নি বলে। না হলে পরে অনুতাপে রিতার সামনেই আসতে পারত না। মনে মনে পণ ও করে নিল, আচানক কোনো কথা শুনেই কাউকে মন্দ ভাববে না। অন্যের কথায় নিজের সংসারে আগুন লাগানো বোকাদের কাজ। জাহিদ বোকা নয়।

হঠাৎ কিছু মনে হতেই সে প্রশ্ন করল,

"কিন্তু রাগ হলে যে বিড়বিড় করো, এইবার তো করলে না?"

শব্দ করে হেসে উঠলো রীতা। জাহিদের বুক থেকে মুখ উঠিয়ে বলল,

"তোমার রাগ হলে আমি তখন ধৈর্য্য ধারণ করার দেয়া করি আল্লাহ'র কাছে। 'ইন্নাল্লাহা মা'আস সাবিরিন' এটা পাঠ করি। আর তোমার রাগ ‌ও ভেনিস হয়ে যায় আমার ধৈর্য্য দেখে।"

তারপর দুজনেই হাসল। কী নির্মল, প্রাণবন্ত সে হাসি! এটাই হয়তো স্বামী স্ত্রীর হালাল ভালোবাসা!

সংসার তো সুন্দর সুখের হয় স্বামী স্ত্রীর উভয়ের অটুট বিশ্বাসে, সমঝোতায়, ভালোবাসায়। আর সংসার সুখের হলে জীবনের স্বাদ উপভোগ করা যায়। অথচ কিছু নারী পুরুষ নিজেদের নির্বোধতার কারণে জীবনের স্বাদ উপভোগ করতে পারে না। মন মস্তিষ্ক অস্থির থাকে। জীবনের স্বাদ হারিয়ে প্রাণহীন ভাবে বেঁচে থাকে একে অপরের সাথে নিরব যুদ্ধ করে। তারা একে অপরের দিকে চেয়ে হাসে না, অভিমান করে না, একে অপরের যত্ন করে না, অপেক্ষা করে না। তাদের মন শুধু ভুলের মাঝে আটকে থাকে!

#হালাল_ভালোবাসা
~Tahrim Muntahana

Saudi al qasim dates.31266758
22/03/2024

Saudi al qasim dates.31266758

Address

Aziziyah
Al Doha Al Jadeeda

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ROYAL HONEY & DATES posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share