আল্লাহর তলোয়ার

আল্লাহর তলোয়ার নববী মানহাজের নববী কাফেলা

26/04/2024

আসসালামু আলাইকুম, ওয়া রহমাতুল্লাহ।
কেমন আছেন ভাইয়েরা।
অনেকদিন পর পেজ একটিভ করলাম।
দেখলাম প্রিয় ভাইয়েরা অনেক মেসেজ দিয়েছেন, সবার মেসেজ রিপ্লাই দেওয়া সম্ভব হল না। আল হামদুলিল্লাহ আমি ভাল আছি। সকলের দোয়ায় সহিসালামতে আছি৷

ইনশাআল্লাহ এখন থেকে নিয়মিত হব,শীঘ্রই আমার আর্টিকেল আসবে।

14/04/2024

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন মুহতারাম ভায়েরা?

মু%জা হি দের পাছায় একে ৪৭ এর বাট দিয়ে  পেটাচ্ছে আর  রুম থেকে বের করতেছে  আর্মির  লেফটেন্যান্ট, চিৎকার করে বলতেছে বেকুবের...
19/12/2023

মু%জা হি দের পাছায় একে ৪৭ এর বাট দিয়ে পেটাচ্ছে আর রুম থেকে বের করতেছে আর্মির লেফটেন্যান্ট, চিৎকার করে বলতেছে বেকুবের দল তোরা আগে বলবি না যে আমরা চরমোনাইয়ের মু জা হি দ?
তাহলেই তো এই সমস্যা হত না!

ঘটনাটি বাস্তব, না কাল্পনিক আর না মিথ্যে।

তাহলে বিস্তারিত শুনুন,
রিয়েল মু জা হি দ বনাম চরমোনাই মু জা হি দ।

ঘটনাটি ২০১৬ এর পরের, দা/য়েশের হলিআর্টিজানে হামলার পরে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বেশ সতর্ক হয়ে যায়, গুয়েন্দা সংস্থাগুলো নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হয়।
আবার ইতিপূর্বে আনসারের শাতিমদের উপর সফল সিরিজ এ্যাটাক সব মিলিয়ে একটা উদ্ভট পরিস্থিতি তৈরি হয়।
নজরদারি, রাতে টহলের মাত্রা বেড়ে যায়।

অনেক জায়গায় হুজুর দেখলেই ব্যাগ খুলে খুলে চেক করত বমটম আছে কিনা। আমি নিজেও এই পরিস্থিতিতে পড়েছি।

মূল ঘটনাঃ

প্রায় ১৫ জনের মত চরমোনাইয়ের মু জা হি দ ঢাকার কোন এক ব্যস্ত রাস্তার পাশে বাস স্টপেজে দাঁড়িয়ে আছে, আজকে আমিরুল মু জা হি দীনের এক বিশাল বড় হালকায়ে জিকিরের মাহফিল ছিল, তারা সেই মাহফিলেই এসেছিল পীর সাহেবের বরকত নিতে। ফয়েজ বরকত নিতে নিতে দেড়ি হয়ে রাত এখন একটা ছুঁই ছুঁই ।

এদিকে সামনে জ্যামের কারনে বাস আসতে লেট, RAB এর টহলরত একটা দল তাদের সামনে এসে থমকে দাড়ায়, একজনে জিজ্ঞেস করল আপনারা কারা, এত রাতে দল বেধে দাড়িয়ে আছেন কেন?
কোথায় গিয়েছিলেন? আর ব্যাগে কি?
একশ্বাসে প্রশ্নগুলো করে একটু থামল।

একজনে জবাব দিল আমরা মু জা হি দ!
এটা বলার সাথে সাথেই RAB সদস্যরা লাফিয়ে গাড়ি থেকে নেমে তাদের দিকে একে ৪৭ তাক করে ধরে, হাত তুলে দাড়াতে বলে।
আমরা..... চুপ জ ঙ্গী র বাচ্চা একটা কথা বলবি না, স্যার এসে তোদের সাথে বলবেন।
একজনে স্যারকে জানাল, স্যার বললেন তোমরা ওদের গাড়িতে তুলে সতর্ক থাক আমি আসতেছি, আর হ্যা কাওকে বলবা না। ইয়েস স্যার বলে লাইন কেটে দিল।

এদিকে হাতকড়া পরিয়ে সবকাটে গাড়িতে তুলেছে।
দশ মিনিট পর স্যার এসে জিজ্ঞেস করলের তোরা মু জা হি দ? মাথা নেড়ে সায় দিল।

এটা শুনে কর্তব্যরত লেফটেন্যান্টের চোখ মুখ জ্বলমল হয়ে উঠে, কারন এবার তার প্রমোশন কেও আটকাতে পারবে না, সে এখন লেফটেন্যান্ট জেনারেল হয়ে যাবে।
এতগুলো জ ঙ্গী ধরেছে আর প্রমোশন হবে না তা কি করে হয়?

কয়েকজন বলাবলি করতেছে এদেরকে কি ক্রস ফায়ার দেওয়া হবে? নাকি আমাদের নিয়ম মাফিক ভাবে গ্রেফতার দেখানো হবে( নাটক) এটা শুনে তো মু/জাহিদের অবস্থা আরো খারাপ, কয়েকজন মু/জা/হিদ ভয়ে কাঁপতেছে, মনে হয় পেশাব করে দিয়েছিল।

জিজ্ঞাসাবাদে লেফটেন্যান্টঃ এই তোরা কোথায় হামলার পরিকল্পনা করেছিস, কোথায় নাশকতা করবি?
তোরা কোন জ&ঙ্গী সংগঠনের সদস্য? হরকাতুল জি&হাদ / জে&এম বি নাকি আনসার আল ইসলামের? একশ্বাসে প্রশ্নগুলো করে সিগারেটে একটা শুকটান মেরে ভয়ানক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে!
বেচারাদের অবস্থা তখন দেখার মত!

সবগুলোর গলা শুকিয়ে গেছে, কামরায় পিনপতন নিরবতা।
চিৎকার দিয়ে বলে উঠে এই তোদের কানে যায়না?
ধমক শুনে হাউমাউ করে কান্না শুরু করেছে।
একটা আমতাআমতা করে বলে স্যার আমরা তো জ&ঙ্গী না, অমনি রাইফেলের বাট দিয়ে একঘা বসিয়ে দিল। মিথ্যাবাদি নিজেরাই বলেছিস তোরা মু&জা&হিদ এখন বলিস তোরা কোন জ&ঙ্গী না। বুঝেছি তোদের থার্ড ডিগ্রি দিতে হবে, ডিম থ্যারাপি না দিলে তোদের মুখ খুলবে না। এটা শুনে পুরো রুমে কান্নার রোল পড়েগেল।
লেফটেন্যান্ট আবার ধমক দিয়ে বলে এই আমরা তো আরো জ&ঙ্গী ধরেছি, এত মাইর দেওয়ার পরেও কাঁদে না তোরা কাঁদছিস কেন, তোরা কেমন মু&জা%হিদ?
জ&ঙ্গীরা তো সহজে কাঁদে না?

একটা তখন বলে স্যার আমরা চরমোনাইয়ের মু%জাহিদ, আহ! এই কথাটা শুনার পরে লেফটেন্যান্টের মুখটা দেখার মত ছিল! মুহুর্তেই ফ্যাকাশে হয়ে যায়। কি তোরা চরমোনাইয়ের? মু/জা/হিদ? ওখানে দাড়িয়ে ছিলি কেন?
স্যার আমরা পীর সাহেব হুজুরের মাহফিল শুনতে গিয়েছিলাম অমুক মাদ্রাসার মাহফিল ছিল আজকে।
বেচারা এবার রেগে আগুন হয়ে গেছে, ফর্সা মুখ থেকে যেন রক্ত পড়বে পড়বে অবস্থা।
চিৎকার করে একজনকে বলে এই ঐ থানাতে ফোন দে শা!** ।

কিছুক্ষণ পর ঐ Rab সদস্য বলতেছে স্যার এরা ঠিকই বলেছে, আজকে ফয়জুল করীম হুজুরের মাহফিল ছিল।
এই কথা শুনে চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে পড়ে, কিং কোবরা সাপের মত ফুঁসছে, আর বলতেছে, এই শা*** সবকিছু জেনে ধরবি না, আগে বিস্তারিত না জেনে আমাকে জানালি কেন?

পাশ থেকে মু&জা%হিদ কমান্ডার বলে উঠে স্যার তারা তো আমাদের কথা বলার সুযোগই দিল না, উল্টো আরো বন্দুক দিয়ে পেটাল। আপনিও তো তুলে এনে শুধু শুধু শ্বাসাচ্ছেন!
লেফটেন্যান্টঃ আবার মুখে মুখে কথা বলিস! অমনি একঘা মেরে দিল। বেটা ভিতুর ডিম কোথাকার, উক্ত মু/হিদ ব্যাথায় কুকিয়ে উঠে ফ্লোরে বসে পড়ল।

এদিকে তার সদস্যদের গালাগাল করতেছে, বিশ্রি ভাষায়, আহ! বেচারার অল্পের জন্য জেনারেল হতে পারল না, এই দুঃখ রাখবে কোথায়?
সে এতক্ষণ মনে মনে লেফটেন্যান্ট জেনারেল হয়েই গিয়েছিল, মূহুর্তেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে গেল।

২ ঘন্টা পর অফিসার রুমে ঢুকল, এই তোদের সাথে আজকে যা হল কাওকে বলবি না, যদি বলিস তাহলে চিরদিনের জন্য গুম করে দিব। তোদের নাম ঠিকানা বল।

এইবার লাইন ধরে দাড়া, একজন করে বের হও, নিতম্ব বরাবর একে ৪৭ এর বাট দিয়ে একটা করে তবারক দিচ্ছে আর বলতেছে এভাবে গভীর রাতে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকবি না।

রিয়েল মু/জা/হিদঃ
টিকটিকিঃ স্যার অমুক জায়গায় একটা জঙ্গি আছে? কয়েক ঘন্টা পর পুরো এরিয়া পুলিশ, Rab., বিজিবি সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্স এসে ঘেরাও করে ফেলেছে।
বহু চেষ্টার পর মু/জা/হি/দের গ্রেফতার করতে সচেষ্ট হল, এখন রিমান্ডের পালা।

09/12/2023

চরমোনাই পীরের মু/জা*হিদ আর এমরিকার ত্রাস মু/জা*হিদের পার্থক্য অবলম্বনে বাস্তব ঘটনার প্রেক্ষিতে একটা আর্টিকেল লিখেছি, পাঠক যদি অনুমতি দেন তাহলে সেই ঘটনা শেয়ার করতে পারি৷

ঘটনাটা মজার ও শিক্ষনীয়৷

গত পর্বের পরবর্তী অংশ। পর্বঃ তিন। আরেকটি বিষয় যা এতই গবেষণার দাবি রাখে যে, যা বলার বাইরে। সেটা হল তারা ই%সরাইলের নাকের ড...
25/11/2023

গত পর্বের পরবর্তী অংশ।

পর্বঃ তিন।

আরেকটি বিষয় যা এতই গবেষণার দাবি রাখে যে, যা বলার বাইরে।
সেটা হল তারা ই%সরাইলের নাকের ডগায় বসে এতবড় হামলার পরিকল্পনা করল কিন্তু বিশ্বের সব থেকে ব্রিলিয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স মোসাদ টের পেল না, তাদের থেকে স্বয়ং এমরিকা নজরদারি যন্ত্র ক্রয় করে, আড়ি পতার যন্ত্র কিনে থাকে বিশ্বের সবগুলো দেশ। অথচ তাঁরা ঘূর্ণাক্ষরেও টের পেল না, ভাবা যায়! মোসাদ সব কিছুই পারে, মোসাদ মাটির নিচ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, তারা সব জায়গাতেই আছে এসব হল তাদের পালিত মিডিয়া আর ই***দীবাদী রাইটারদের প্রোপাগান্ডা।
মোসাদ কাগজে ভাগ এটা প্রমান হয়েছে, তাদের বীরত্বের মূর্তি ভেঙে পড়েছে।
হ্যা চরিত্রহীন লম্পট জেনারেল, দুনিয়া লোভী আরব শাসকদের হেরেমে সহজেই মোসাদের নারী স্পাই ঢুকতে পারে। কিন্তু যাদের শাহাদাতের নেশায় হল চিরন্তন লক্ষ তাদের কাছে হুরদের প্রেমের কাছে বেশ্যা মহিলাদের চক্রান্ত কাজ করেনা।

আরেকটি বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার না করে পারছি না, তা হল এই যে তাদের স্যাটলাইট গুলোর কাজ কি তাহলে, টেলিকমিউনিকেশন স্যাটলাইট বাদ দিলে তো এই ছোট্ট ভূখন্ডের উপর ই/স/রায়েলের নজরদারি স্যাটলাইটের অভাব নাই, প্যারাগ্লাইডারের প্রশিক্ষন নিল, টানেল নির্মাণ করল, দুই বছর ধরে প্রস্তুতি নিল কিছুই কি নজরে পড়ল না?
তাহলে কি এটা বলা যায় স্যাটলাইট নামক নজরদারি যন্ত্রের কোন অস্তিত্বই নাই বা একে যেভাবে উপস্থাপন করা হয় সেরকম নয়।
এমরিকা উপর থেকে সব দেখতেছে, এটাও মুখথুবড়ে পড়ল।

যুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিমা মিডিয়া আর আরবের দালাল মিডিয়া মিথ্যা সংবাদ ছড়িয়েছে যে মিশর নাকি ইসরাইলকে আগেই সতর্ক করেছে, তারা নাকি বলেছে আমরা প্রস্তুত।
আর গাজাকে ধ্বংস করতেই নাকি হামলার আগাম সংবাদ পেয়ে সুযোগ দিয়েছে তুফানকে বাস্তবায়ন করতে।
তবে এটা পুরোটাই ডাহা মিথ্যা কথা, এটা তাদের অজয় মূর্তি ধরে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা, মোসাদের ব্যর্থতাকে আড়াল করার চেষ্টা।

তু&ফানুল আ&ক্বসা আগামী কয়েক শতাব্দী পর্যন্ত আলোচিত হবে, ইতিহাস রচনা হবে যেমনটা ৯/১১ নিয়ে হয়৷
এই স্ট্রাটেজি নিয়ে আলোচনা হবে গবেষণা হবে।

ইতিমধ্যে এটার ইফেক্ট পড়া শুরু হয়েছে, আরবের দালালরা চুপ থাকলেও সাধারণ আরবদের মনে ক্ষোভ জন্ম নিয়েছে, যু্বকদের মনে বিদ্রোহের আগুন জ্বলা শুরু হয়েছে৷
মুসলিম বিশ্বের আনাচকানাচে তু&ফানুল আক্বসার আলোচনা হচ্ছে, ভুলে যাওয়া আক্বসাকে আবার মনে করিয়ে দিয়েছে তু/ফানুল আক্বসা। মুসলিমরা যে পরাজিত নয় তা বুঝতে পেরেছে, বাংলাদেশের কথায় ধরুন, সাধারন মানুষ এখন টিভির সামনে গিয়ে ফিলিস্তিনের খবর তালাশ করে, যুবকদের মধ্যে দ্বীনে ফেরার হিড়িক পড়বে ইনশাআল্লাহ কেননা উম্মাহর যুবকরা ইসলাম সম্পর্কে জানবে, রক্তাক্ত ফি*লি&স্তিনী শিশুর ছবি দেখে তাদের মনে প্রতিশোধের স্পৃহা জাগ্রত হচ্ছে।

এমরিকা যে কাগজে ভাগ, ষড়যন্ত্রকারী জারজাইল তুরুপের তাস এটা প্রমানিত হল, উম্মাহ শত্রু-মিত্র চিনবে।
ভয় দূর হবে, যেটা একিউ ৩০ বছর ধরে বলে আসছে সেটা ৯/১১/ ২০০১ পরবর্তী এখন ৭/১০ /২০২৩ প্রমান করে দিল। অর্থাৎ শক্তির ভারসাম্যের যে যুক্তি দিচ্ছে মাদখালিরা এটা একটা গা বাঁচানো যুক্তি, কেননা ১৯৯৯ সালের পরে সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো পরাজিত হয়েছে ভূমিহীন দেশনাই এমন কিছু গেরিলাদের কাছে। অর্থাৎ যতবড় সোপার পাওয়ার ফারাও হোকনা কেন গেরিলাদের কাছে কিছুইনা।



মুহাম্মদ দে%ইফের সামরিক প্রধানের দায়িত্ব লাভঃ

২০০২ সালে হা%মা&সের সামরিক শাখা ই%জ%দ্বীন আল-কা%স%সাম ব্রিগেডের প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় দেইফকে। ই%স&রা&ইলের হাতে পূর্বসুরি সালাহ শেহাদের’র শাহাদাতের পর তিনি এ দায়িত্ব পান। এ দায়িত্ব পাওয়ার আগে থেকেই দীর্ঘদিন ধরে মুহাম্মাদ দেইফ গেরিলা যোদ্ধা হিসেবে কাজ করেছেন। তারও আগে ১৯৮০’র দশকে তিনি ইসলামি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন। বায়োলজির এ ছাত্র ইখওয়ানুল মুসলিমিনের রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন এবং গাজার ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার প্রধান হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। বলা হয়ে থাকে, ২০০০ সালে যখন দ্বিতীয় ইন্তিফাদা শুরু হয় তখন তিনি ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বাধীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে পরিচালিত কারাগার থেকে মুক্তি পান অথবা কারা ভেঙে বের হতে সক্ষম হন। এ ঘটনায় অনেক বেশি ক্ষুব্ধ হয় মানবতার শত্রু ইসরাইল। অথচ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মুহাম্মাদ দেইফের ওপর শকুনের মতো তীক্ষ্ণ নজর ছিল ইসরাইলের। হা&মাসের সামরিক শাখার প্রধান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পরপরই ইসরাইল পঞ্চমবারের মতো হামলা চালিয়েছিল দেইফের ওপর।

ওই গুপ্ত হামলার লক্ষ্য ছিল চিরদিনের মতো দেইফকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেয়া। কিন্তু এবারের হামলাও ব্যর্থ হলো। অবশ্য, পঞ্চমবারের হামলায় মুহাম্মাদ দেইফ মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন। হামলার পর গুজব ছড়িয়ে পড়ে তার পা ও দেহের নীচের অংশ প্যারলাইজড হয়ে গেছে যদিও তা কখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি। এরপর তিনি একদমই গোপন কোথাও চলে গেছেন; জনসমক্ষে আর দেখা যায় নি। তার জীবন সম্পর্কেও তেমন বিস্তারিত কিছু জানা যায় না। ২০০২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মাসে ইহুদিবাদী ইসরাইল অ্যাপাচি হেলিকপ্টার থেকে দেইফের গাড়ি লক্ষ্য করে দুটি হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। সে সময় তিনি এক শোকানুষ্ঠান থেকে ঘরে ফিরছিলেন। আহত হয়ে এ যাত্রাও বেঁচে যান জেনারেল দেইফ। ২০০৩ সালের আগস্ট মাসের কথা। এবারও আরেক হামলা থেকে বেঁচে যান তিনি। সেদিন হা&মা&স নেতা ইসমাইল হা&নিয়া, আল-আউয়াল এবং আধ্যাত্মিক নেতা শেখ ইয়াসিনের সঙ্গে মুহাম্মাদ দেইফ বৈঠক করছিলেন একটি ভবনের নিচ তলায়। ই&হু&দিবাদী ইসরাইল ওই ভবনের ওপরের তলায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। হামলায় সবাই বেঁচে যান তবে সামান্য আহত হন। দফায় দফায় আহত হওয়ার পর শোনা যায় দেইফ তার প্রতিনিধিত্ব দিয়েছেন তারই সহযোগী আহমাদ জাবারিকে। শত্রুদের মধ্যে তার নাম রয়েছে “ক্যাট উইথ নাইন লাইভস”। ধীরে ধীরে গাজার অভ্যন্তরে তার সুনাম-সুখ্যাতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে অনেক শক্তভাবে। অতি সম্প্রতি মুহাম্মাদ দেইফের কয়েকটি ছবি পাওয়া গেছে যা ২০ বছর আগের; খানিকটা অস্পষ্টও বটে। এ থেকেই জানা গেল তার অস্তিত্ব। তবে তিনি কোথায় থাকেন তা সাধারণ লোকজন তো বটেই বিশিষ্টজনদেরও অনেকে জানেন না। বলা হয়ে থাকে- শুধুমাত্র হামাসের দু জন নেতা কমান্ডার দেইফের অবস্থান সম্পর্কে জানেন। ধারণা করা হয় তাদেরই একজন হচ্ছেন ইসমাইল হানিয়া। এছাড়া, মনে করা হয় হামাসের এই কমান্ডারের সঙ্গে একমাত্র ইসমাইল হানিয়ার সারসরি যোগাযোগ আছে। তবে সর্বোচ্চ চার পাঁচজন সিনিয়র নেতা ও সামরিক কমান্ডারদের সাথে তার যোগাযোগ থাকতে পারে এর বেশি নয়।

চলবে...........
পরবর্তী পর্ব পড়তে চোখ রাখুন।

25/11/2023

উবায়দুল্লাহ শমশীর আমার আইডি আ্যাড করুন৷

25/11/2023

তৃতীয় পর্ব দুপুরে দিব ইনশাআল্লাহ।

কেমন উপভোগ করছেন কিংবদন্তীকে জেনে?

20/11/2023

এয়ার ডিফেন্স শিল্ডই কাল হচ্ছে ই&জ%রায়েলের।

আয়রন ডোমের ব্যর্থতা আল Qaসসামের সফলতা।

আমরা যদি আমাদের বীরদের পরিচয় করিয়ে না দিতে পারি জাতির সামনে তাহলে আমাদের মিডিয়া  জি/হাদ ব্যর্থ। হা/মা সের সামরিক শাখার ম...
18/11/2023

আমরা যদি আমাদের বীরদের পরিচয় করিয়ে না দিতে পারি জাতির সামনে তাহলে আমাদের মিডিয়া জি/হাদ ব্যর্থ।

হা/মা সের সামরিক শাখার মুখপাত্র হলেন আবু উবায়দা হাফিজাহুল্লাহ।
রাজনৈতিক শাখার প্রধান হলেন ইসমাইল হা/নিয়া।

সামরিক শাখার প্রধান হলেন শেখ মুহাম্মদ দ্বেইফ।

মূলত মুহাম্মদ দ্বেইফের কথাগুলো বের হয় আবু উবায়দার জবান দিয়ে, এ ছাড়াও হুমকি দেওয়া, যুদ্ধের আপডেট দেওয়া মোটকথা সামরিক সব কিছুর ঘোষনা দিবেন সামরিক মুখপাত্র।
রাজনৈতিক বিষয়ে ব্রিফিং দিবেন রাজনৈতিক মুখপাত্র।

এখন যে তু/ফা/নু/ল আক্বসা চলছে এটার মূল মাস্টার হলেন মুহাম্মদ দ্বেইফ, তার পরিকল্পনা মাফিক সব কিছু হচ্ছে।

কিন্তু আমাদের কতিপয় সচেতন ভাই আবু উবায়দাকে মহা বীর বানিয়ে মুহাম্মদ দেইফকে আড়াল করে রাখছে, এটা তাদের না বুঝার কারনে।

কে এই মুহাম্মদ দ্বেইফ?

পর্বঃ এক

আসলে যে কোন আন্ডারগ্রাউন্ড সংগঠন তাদের সামরিক ও রাজনৈতিক নেতাদের সম্পূর্ণ পরিচয় দেয়না, হা/মা/সের রাজনৈতিক নেতাদের আমরা যতটা জানি তা অনেক বেশী প্রকাশ করেছে এই সংগঠন।
অন্য কোন সংগঠন এই পর্যন্ত তাদের নেতাদের ছবি, পরিচয় প্রকাশ করেনি।
মুহাম্মদ দ্বেইফের বিষয়টা তাই, আল কা/স/সাম তার ইনফো আড়াল করে রাখছে।

মুহাম্মদ দ্বেইফ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে শুরু করে ই/সা/রা/ঈল সবাই কৌতুহলী, কিন্তু তারা যা প্রকাশ করেছে এর বাইরে জানা যায়না।

মোহাম্মদ দেইফ খুব কমই কথা বলেন। কখনও জনসমক্ষে উপস্থিত হন না। গত ৭ অক্টোবর শনিবার যখন হা%মাসের টিভি চ্যানেল থেকে ঘোষণা করা হয়: আর কিছুক্ষণের মধ্যেই দেইফ বক্তব্য রাখবেন; ফি #লিস্তিনিরা জানত বড় কিছু ঘটবে।
তাকে হ #ত্যা করতে সাত বার গুপ্ত হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে ইসরায়েল। একবার অল্পের জন্য বেঁচে গেলেও এক পা ও এক চোখ হারান। এর পর থেকে চলাফেরা করেন হুইল চেয়ারে। সর্বশেষ ২০২১ সালেও তাকে হত্যার চেষ্টা ব্যর্থ হয়। ইসরায়েলের বিমান হামলায় সাত মাসের ছেলে, তিন বছরের মেয়ে ও স্ত্রীকে হারিয়েছেন। তিনি হা #মাসের সামরিক শাখা আল-Qaসসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দেইফ।
মোহাম্মদ দেইফ গত শনিবার ইসরায়েলে অতর্কিত হামলার মূল পরিকল্পনাকারী। গত কয়েক দশক ধরে ইসরায়েলের 'মোস্ট ওয়ান্টেড' ব্যক্তিদের তালিকায় সবার ওপরে আছে তার নাম।
রেকর্ড করা বক্তব্যে দেইফকে বলতে শোনা যায়, 'আজ আল-আকসার ক্রোধ, আমাদের জাতির ক্রোধ বিস্ফোরিত হচ্ছে। হে আমাদের যোদ্ধারা আজ দিনটা আপনাদের বা দুঃখিত বন্ধু আজকের দিনটা আমাদের —আজ এই অপরাধীদের বোঝানোর দিন যে তাদের সময় ফুরিয়ে গেছে।'

হা #মাসের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ২০২১ সালের মে মাসে ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থানে আল আক্বসাতে ইসরায়েলের নৃশংস অভিযানের পর থেকেই হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন দেইফ।

ফি/লি/স্তিনি সূত্রের বরাতে রয়টার্স জানায়, গা #জায় চলমান ইসরায়েলি বিমান হামলায় যেসব বাড়ি ধ্বংস হয়েছে, এর একটি দেইফের বাবার। হামলায় দেইফের ভাই ও পরিবারের আরও দুই সদস্য নিহত হয়েছেন।
মোহাম্মদ দেইফ সম্পর্কে নতুন করে বিশেষ কিছু জানা যায় না। তার জন্ম ১৯৬৫ সালে গাজার খান ইউনিস শরণার্থী শিবিরে। জন্মের পর তার নাম রাখা হয় মোহাম্মদ মাসরি। গাজা তখন মিসরের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে ফি/লি/স্তিনিদের স্বাধীনতার সংগ্রাম 'ইন্তিফাদা' শুরুর পর হা/মা/স প্রতিষ্ঠিত হলে মোহাম্মদ মাসরি তাতে যোগ দেন। হা&মাসে মোহাম্মদ দেইফ ছদ্মনাম দেওয়া হয়, এই নামে পরিচিত হন। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ দেইফ দ্রুত হামাসের সামরিক ইউনিট, আল-কা/সসাম ব্রিগেডে প্রথম সারিতে চলে যান।
হামাসের একটি সূত্র জানায়, দেইফ ১৯৮৯ সালে ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন। ওই দফায় প্রায় ১৬ মাস কারাবন্দি থাকেন তিনি। হা*মা*সের নেতা হয়ে ওঠার পর দেইফ বোমা তৈরি ও মাটির নিচে সুড়ঙ্গের জাল বিস্তারের কাজ শুরু করেন।

দেইফ গা*জা*র ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক। পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান নিয়ে পড়ালেখা করেছেন।
হা*মা*সের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্রের বরাতে রয়টার্স জানায়, আল-কা??সসাম ব্রিগেডের কমান্ডার দেইফ এবং গা #জায় হা #মাসের নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার যৌথভাবে এই হামলার ছক কষেন। তবে এক্ষেত্রে দুই জনের মস্তিষ্ক কাজ করলেও মাস্টারমাইন্ড ছিলেন একজনই।
আর তিনি হচ্ছেন মুহাম্মদ দ্বেইফ হাফিজাহুল্লাহ।

18/11/2023

যার আলোচনা সবার শীর্ষে থাকার কথা ছিল, যার বীরত্বের জন্য কবিদের কবিতা লেখার কথা ছিল অথচ সেই মহান মানুষটিকে আড়াল করে রেখেছে আইম্মাতুল কুফফাররা।

আল হামদুলিল্লাহ সেই মহান ব্যক্তির পরিচয় নিয়ে আসছে আল্লাহর তলোয়ার তার সম্পর্কে জানা যায়না, তবে বিভিন্ন জায়গা থেকে কিছু কিছু একত্র করেছি তিনদিনে, এখন শুধু জোড়াতালি দিব।
তিন পর্বের এই লেখা আপনাদের সামনে শীঘ্রই উপস্থাপন করব।
চোখ রাখুন পেইজে।

16/11/2023

আহলুল হাদিসরা কোন যুগেই মুক্তিপ্রাপ্ত দল ছিল না, মুক্তিপ্রাপ্ত দলের প্রথম সিফাত হল তারা দ্বীনের জন্য মারবে এবং মরবে।
যে সমস্ত আহলুল হাদিস (যুগশ্রেষ্ট মুহাদ্দিস) সরাসরি কি-তা-লের কাজে জড়িত ছিলেন একমাত্র তারাই সে যুগের মুক্তিপ্রাপ্ত দলের অন্তর্ভুক্ত।

ইন্ডিয়ার ব্রাদার রাহুল ও বাংলাদেশের মুজাফফর বিন মুহসিন এই হাদিস নিয়ে মিথ্যাচার করেছে।

لاَ تَزَالُ طَائِفَةٌ مِنْ أُمَّتِى مَنْصُورِينَ لاَ يَضُرُّهُمْ مَنْ خَذَلَهُمْ حَتَّى تَقُوْمَ السَّاعَة
‘আমার উম্মতের মধ্যে ক্বিয়ামত পর্যন্ত একটি দল (আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হ’তে) সর্বদা সাহায্যপ্রাপ্ত হ’তে থাকবে। পরিত্যাগকারীরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না’। (ইবনে মাজাহ হা/৬; তিরমিযী হা/২১৯২, ২২২৯ সনদ ছহীহ।)

এখন সালাফদের অনেকে আহলুল হাদিসদের মুক্তিপ্রাপ্ত দল বলেছেন।

ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহঃ) বলেছেন,
إن لم تكن هذه الطائفة المنصورة أصحاب الحديث، فلا أدري من هم
‘সাহায্যপ্রাপ্ত এই দলটি যদি আছহাবুল হাদীছ না হয়, তবে আমি জানি না তারা কারা’? (ইমাম হাকেম, মা‘রিফাতু উলূমিল হাদীছ হা/২, সনদ হাসান।)

ইমাম বুখারী (রহঃ)-এর উস্তাদ ইমাম আলী ইবনুল মাদিনী (রহঃ) বলেছেন, هم أصحاب الحديث ‘তারা হচ্ছে আছহাবুল হাদীছ’। অর্থাৎ ‘সাহায্যপ্রাপ্ত দল’ দ্বারা (তিরমিযী হা/২১৯২, ২২২৯ সনদ ছহীহ।)

হাদীছ জগতের সম্রাট ইমাম বুখারী (রহঃ) ‘ত্বায়েফাহ মানছূরাহ’ সম্পর্কে বলেন,
هم أهل الحديث ‘
তারা হ’লেন আহলুলহাদীছ’। (খত্বীব বাগদাদী, মাসআলাতুল ইহতিজাজ বিশ-শাফেঈ, পৃঃ ৪৭, সনদ ছহীহ)

ইমাম ইবনে হিববান উপরোক্ত হাদীছের উপর এই মর্মে অনুচ্ছেদ রচনা করেছেন যে,
ذِكْرُ إِثْبَاتِ النُّصْرَةِ لِأَصْحَابِ الْحَدِيثِ إِلَى قِيَامِ السَّاعَةِ
‘ক্বিয়ামত অবধি আল্লাহ কর্তৃক আসহাবুল হাদিস সাহায্যপ্রাপ্তি প্রমাণিত হওয়ার বিবরণ’।
(ছহীহ ইবনে হিববান, ১ম খন্ড, পৃঃ ২৬১, হা/৬১।)

ইমাম আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ বিন মুফলিহ আল-মাক্বদেসী বলেন,
أَهْلُ الْحَدِيثِ هُمْ الطَّائِفَةُ النَّاجِيَةُ الْقَائِمُونَ عَلَى الْحَقِّ
‘আহলেহাদীছরাই মুক্তিপ্রাপ্ত দল। যারা হক্বের উপর প্রতিষ্ঠিত আছেন’।
(আল-আদাবুশ শারঈয়্যাহ, ১/২১১।)

এখানে মুহাদ্দিসদের বক্তব্য অনুযায়ী তারাও মুক্তিপ্রাপ্তদের অন্তর্ভূক্ত।
কিন্তু বর্তমান যারা নিজেদের আহলে হাদিস পরিচয় দেয় এরা সেই মহান জামাতের সাথে নিজেদের সাদৃশ্য রাখে না, সেই মহান জামাত নবীর হাদিসকে ধারন করেছেন, কিতাবে লিপিবদ্ধ করেছেন। তারা যদি নাজাতপ্রাপ্ত না হয় তাহলে আর কারা হবে!

বর্তমানে যারা শুধু বুকের উপর হাত বাধা, জুরে আমীন বলা, আর রফউলা দাইন করাকেই আহলুল হাদিস হওয়া মনে করে এরা সব মিথ্যাবাদি ধান্দাবাজ। এরা তো আরবি না জানলেও নিজেদের আহলুল হাদিস পরিচয় দেয়, অথচ আহলুল হাদিস যারা ছিলেন তারা সবাই লক্ষ লক্ষ হাদিসের হাফেজ ছিলেন।

তাই এই দুই দা-জ্জাল মুজাফফর ও রাহুল ও যারাই এই হাদিসের অপব্যাখ্যা করে নিজেদের মুক্তিপ্রাপ্ত মনে করবে এরা চরম জাহিল।

মুক্তিপ্রাপ্তদের সম্পর্কে কুরআন কি বলে?

یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا مَنۡ یَّرۡتَدَّ مِنۡکُمۡ عَنۡ دِیۡنِہٖ فَسَوۡفَ یَاۡتِی اللّٰہُ بِقَوۡمٍ یُّحِبُّہُمۡ وَیُحِبُّوۡنَہٗۤ ۙ اَذِلَّۃٍ عَلَی الۡمُؤۡمِنِیۡنَ اَعِزَّۃٍ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ ۫ یُجَاہِدُوۡنَ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰہِ وَلَا یَخَافُوۡنَ لَوۡمَۃَ لَآئِمٍ ؕ ذٰلِکَ فَضۡلُ اللّٰہِ یُؤۡتِیۡہِ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَاللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ

(আল মায়িদাহ-৫৪)
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জে--হাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।

এখানে নোট করুন এই অংশটুকু।

যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জে--হাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না।

আর এই অংশটুকু নিয়ে ভাবুন কারা প্রতি যুগের মুক্তিপ্রাপ্ত দল, আর তাদের সিফাত কি হবে।

তাহলে মাদখালীদের মিথ্যাচার ধরতে পারবেন।

ফি*লি*স্তিন জি*হাদের পক্ষে মুফতি তাকি উসমানীর ফাতওয়া, ভিতরে শুভংকরের ফাঁকি। মুফতি তাকি উসমানী ফি/লি/স্তিনের পক্ষে ফাতওয়া...
15/11/2023

ফি*লি*স্তিন জি*হাদের পক্ষে মুফতি তাকি উসমানীর ফাতওয়া, ভিতরে শুভংকরের ফাঁকি।

মুফতি তাকি উসমানী ফি/লি/স্তিনের পক্ষে ফাতওয়া দিয়েছেন।
ফি/লিস্তি/ন জি/হা/দ ফরজ বলেছেন। তাকে ধন্যবাদ আল্লাহ তার ইলমে বারাকাহ দান করুন, তাকে হায়াতে ত্বয়্যিবাহ দান করুন।

তবে এখানে যে একটা কিন্তু আছে?

আমরা একটু ইতিহাসের দিকে তাকায়,
সুলতান সালাহউদ্দীন আইয়োবী রহিমাহুল্লাহ এর হিত্তিন পর্যন্ত যেতে কত বছর সময় লেগেছে হিসাব আছে?

১১৭৪ সালে তিনি মিসরে ফাতেমিদের উৎখাত করে মিশরের উপর পূর্ন নিয়ন্ত্রণ নেন, ৪ জুলাই ১১৮৭ সালে ঐতিহাসিক বরকতময় হিত্তিনের যুদ্ধ সংগঠিত হয়।

মাঝখানে এই ১৬ বছর তার স্বজাতির ক্ষমতালোভি গাদ্দারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হয়েছে। তবে এর মাঝখানে ক্রু*সে/ডারদের বিরুদ্ধেও যুদ্ধ চলেছে, কিন্তু যখনই তিনি ক্রু*সেডারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে মিশর ত্যাগ করেছেন তখনই এই গাদ্দারেরা পিছন থেকে ছুরি মেরেছে, তাই তিনি এদের কাওকে পরিপূর্ণ দমন করে অথবা কাওকে অনুগত দাস বানিয়ে হিত্তিনের ময়দানে উপনিত হন।

মুফতি সাহেব যে ফাতওয়া দিয়েছেন এটা হাওয়ার উপর, কারন তিনি যেই জাতীয়তাবাদী দেশে বসে ফিলিস্তিন জি/হাদ সমস্ত মুসলিমের উপর ফরজ বলেছেন তার দেশের মুসলিমরাই অংশ নিতে পারবে না, কেননা যেই যেতে চাইবে তাকেই এর কুফরের পালিত বাহিনী গ্রেফতার করবে।
অলরেডি পাঞ্জাবে এক পুলিশ সদস্য ফি/লি/স্তিক যেতে চাওয়াও তাকে বরখাস্ত করে গ্রেফতার করেছে।
এই অবস্থা ৫৭ টি মুসলিম দেশের চিত্র, আমাদের ট্যাক্সের টাকায় চলা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরা জাতিসংঘের হয়ে ফিলিস্তিন উপকূলে পাহারাদারি করতে গিয়েছে, যেন কেও সমুদ্র পথে তাদের সাহায্য করতে না পারে।
এই তো গেল আমাদের টাকায় পোষা বাহিনীর কথা, আর কোন জনগণ যদি সেচ্ছায় অংশ নিতে চায় তাহলে চিরজীবন জেলের ভাত খেতে হবে।

এখন সমাধান কি?

সমাধান বলে গেছেন একবিংশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, উম্মাহকে বিজয়ের স্বপ্ন দেখানো, এমরিকা ন্যাটো ও নব্য ক্রু*সেডারদের ধ্বংসের সূচনাকারী শাইখ ও/সা/মা বিন লা/দেন রহিমাহুল্লাহ বলেন সাপের মাথা us এর উপর এ্যাটাক করতে বলেছেন , একে ধ্বংস করতে, একে পরাস্ত করতে পারলেই পরিপূর্ণ বিজয় সম্ভব নচেৎ আমাদের সব চেষ্টা হবে বৃথা।

US যেমন ই/য়া/হু/দীদের সর্ব প্রকাশ সাহায্য করে যাচ্ছে, তেমনি তারা আমাদের উপর ঝেকে বসা দালাল শাসকদেরও টিকিয়ে রেখেছে।
যখন এমরিকান সাম্রাজ্য ভেঙ্গে পড়বে তখন যায়োনিস্ট ও আঞ্চলিক দালালরাও একা হয়ে পড়বে।
তখন তাদের ধ্বংস করতে সহজ হবে, এই স্বৈরাচারী দালালদের জনসমর্থন নাই, কিন্তু হুবাল আমেরিকার সমর্থনে এরা টিকে আছে।

এখন তাকী উসমানী সাহেব ই&জ&রা&ইলের বিরুদ্ধে জি&হা&দ ফরজ বলেছেন তার দেশের মধ্যে প্রতিনিয়ত ড্রোন হামলা করে নিরীহ উপজাতি মুসলিমদের শহীদ করা , তার দেশ থেকে একটা শরইয়্যাহ শাসিত দেশের নাগরিকদের উপর অকথ্য নির্যাতন করে বের করে দেওয়া, ইমারাতের ভূমিতে এয়ার স্টাইক করা ড্রোন হামলা করা বাহিনীর বিরুদ্ধে ফতুয়া নাই।
এমরিকার খবরদারি সব থেকে বেশি চলে তাকি উসমানী সাহেবের দেশের সেনাবাহিনীর উপর, অথচ খবরদারি করা দেশের বিরুদ্ধে তিনি ফাতওয়া দেন না, আবার যাদের দিয়ে সব জঘন্য কাজ করায় তাদের বিরুদ্ধেও টু শব্দ করেন না, উল্টো আরো বলেন এটা ইসলামি দেশ, ইসলামের বাহিনী এর বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করে তারা বাগি(বিদ্রোহী)

তার এই ফাতওয়া আকাশে ফাঁকা গুলি ছোড়ার মত, তার এই ফাতওয়ার সাথে যখন ক্রুসেডার এমরিকা ন্যাটো জোট যুক্ত হবে তখন পূর্নতা পাবে, যখন ফাতাওয়ায় বলা হবে এমরিকার কোন সেনা নিরাপদে মুসলিম ভূখণ্ডে মুসলিমদের সমুদ্রে বিচরণ করতে পারবে না, তখন সার্থক ফাতওয়া হবে।

Address

Doha

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল্লাহর তলোয়ার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share