Infor-Mative

Infor-Mative Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Infor-Mative, Digital creator, Doha.

14/04/2025
পাগলের বাচ্চা কয় কি
21/03/2025

পাগলের বাচ্চা কয় কি

 #৯দফা_থেকে_১দফার_মূলকারিগর_মূলত_শিবির💝💖সত্য জানা সবার অধিকার চলুন কিছু সত্য জেনে নিই। জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়ক থাকাকালীন ...
17/02/2025

#৯দফা_থেকে_১দফার_মূলকারিগর_মূলত_শিবির💝💖
সত্য জানা সবার অধিকার চলুন কিছু সত্য জেনে নিই। জুলাই আন্দোলনে সমন্বয়ক থাকাকালীন আমার দেখা শিবির...

আমি একবার বেশকিছু প্রশ্ন করেছিলাম যার উত্তর আজ লিখছি।
১/ ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট চলে গেলে কিভাবে কর্মসূচি আসে, নাম ঠিক হয় এবং সমন্বয়করা কোথায় ছিল?

১৮ জুলাই থেকে বেশিরভাগ সমন্বয়কদের কোন খোঁজ ছিল না। আসিফ, নাহিদ ভাইরা গুম হওয়ার পর মাহফুজ ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ হয়। তিনি সরাসরি বলেছিল এসব আন্দোলন তান্দোলনে আমি আর নেই। তখন থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত মাহফুজের তেমন কোন সংযোগ ছিল না। এই সময়ে কাদের,মাহিন,রিফাত,মাসুদ ভাইদের নিরাপদে আশ্রয় দেয় শিবির। [ সংশোধনী: রিফাত,মাসুদ,মাহিন ভাই এম্বাসিতে ছিল। জুলকারনাইন ভাইয়ের সাথে কথা বলে এটি ম্যানেজ করেছিল শিবির]
যখন মেডিকেল ও এম্বাসির আশেপাশে থেকে এদের চারজনকে গ্রেপ্তার করতে সিভিলে চারদিকে ঘিরে ফেলে তখন শিবির এম্বুলেন্স ম্যানেজ করে সেটাতে করে তাদেরকে বের করে আনে। পরে তাদেরকে উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীর দিকে শিবিরের মেসে রাখে। এই সময় তাদের নামে বিবৃতি গুলো শিবির প্রচার করতো এবং কর্মসূচি নির্ধারণ করতো জুনায়েদ, সিবগাহ,সাদিক,ফরহাদ, মির্জা গালিব,শিশির মনির ভাইরা এছাড়াও ঢাবির সাবেক ৪জন সভাপতি সরাসরি থাকতো। ঠিক করে মাসুদ,কাদের,রিফাত,মাহিন ভাইদের সাথে কথা বলে ফাইনাল করে প্রচার করতো। রিফাত, মাসুদরা যে ভিডিও বার্তা দিতো সেই রুমটাই ছিল শিবিরের মেসের এবং ফোনের ভিডিও রেকর্ডারো ছিল শিবিরের।
এই ক্ষেত্রে অনেক এক্টিভিস্ট,সাংবাদিকরা পরামর্শ দিতো।

২/ আমি গুলিতে আহত হলে কোথায় ছিলাম?
আমি ১৮ তারিখ আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়। ঐ দিন আজিমপুরে আন্দোলন করছিলাম ছাত্রদরে ভাইদের সাথে। ছাত্রদলের ভাইরা পর্যাপ্ত ফেস্ট,পানি এবং লাঠি নিয়ে এসেছিল। আমি আহত হলে এক ছাত্রদলের ভাইকে নিয়ে আজিমপুর থেকে বের হয়। পরবর্তীতে শিবিরের মেসে নিয়ে যায় আমাকে।

৩/ লাল কাপড় ও লাল প্রোফাইল এবং মেমোরাইস আওয়ার হিরো প্রোগ্রােমর আইডিয়া কার ছিল?

শোক প্রত্যাক্ষাণ করে ভিন্ন কর্মসূচি দিতে বলেন জুনায়েদ ভাই। তিনি সম্ভবত সবুজ বা কালো কাপড় দিতে বলছিলেন। সেই জায়গায় মাহিন ভাই লাল কাপড় দিতে বলেন। আর মেমোরাইস আওয়ার হিরো ছিল জুনায়েদ ভাই এবং রাফে সালমান রিফাত ভাইয়ের পরামর্শে।

৪/ ইউনুসকে সর্বপ্রথম রিচ কে করে?

ইউনুসের সাথে সর্বপ্রথম যোগাযোগ করে সাদিক কায়েম ভাই। ২/৩ আগস্ট তিনি ইমেইল করেন। আসিফ ভাইয়ের কথামতো যদি অন্য কেউ করে থাকে দুইজনেরটা টাইমিং যাচাই করতে পারে।

৫/ সারাদেশে কাউকে না চিনে সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করে কেমনে?
এটা সম্পূর্ণ করেছিল শিবির। সারাদেশে তাদের দলীয় কমিটিকে সাথে নিয়ে কয়েকজন ভাইরের আন্দোলনের এক্টিভ দেখে নাম দেয়। সেজন্য ঢাকার বাইরের সমন্বয়করা বেশিরভাগ শিবিরের।

৬/ এক দফার পরিকল্পনা কবে থেকে নেওয়া হয় এবং পোস্টার ডিজাইন শুরু হয় কয় তারিখ?

২৩ জুলাই থেকে সর্বপ্রথম ১দফার পরিকল্পনা করা হয়। ঐদিন রাত থেকে পোস্টার ডিজাইন করা শুরু করে ঢাবি শিবিরের প্রচার,মিডিয়া এবং আইটি বিভাগ। আমরা আপনারা যে পোস্টার ব্যাবহার করেছি তার অনেকটায় তাদের। প্রচার শুরু হলে সারাদেশে স্বতস্ফুর্ত হয়ে অনেকেই করেছে।

৭/ শাহবাগ বা অন্য জায়গায় পানি, শরবত গুলো কোথা থেকে আসতো?

শাহবাগে এই পানির দায়িত্ব ছিলাম আমি আর আব্দুল কাদের ভাই। আরো কয়েকজন ছিল। শিবিরের তৎকালীন ছাত্র আন্দোলন সম্পাদক সব পানি আর শরবত কিনে কাদের ভাইয়ের হাতে দিতো। আমরা সেখান থেকে নিয়ে বিতরণ করতাম। শাহবাগে ফুলের দোকানের দিকে একটা পানির দোকান আছে ওটার সাথে কন্ডাক্ট করেছিল শিবির। ওখান থেকে অনেক পানি আনা হতো। বাদবাকি নাস্তা কারওয়ান বাজার থেকে আনতো বর্তমান ছাত্র অধিকার সম্পাদক।

৮/ সমন্বয়করা ডিবিতে গুম থাকা অবস্থায় স্যারদের কারা পাঠিয়েছিল?

স্যারদের সাথে যোগাযোগ করলেই এর উত্তর পাবেন। এই ক্ষেত্রে বিএনপি এবং জামায়াত আর সাদিক কায়েম কাজ করেছে। সাদা দলের শিক্ষকদের তারা ম্যানেজ করে ডিবিতে পাঠিয়েছল।

৯/ আন্দোলন একটা কোডিং ভাষা ব্যাবহারের কথা শুনা যায়। এমন কিছু ভাষায় কথা বলতে আন্দোলনের মাঠে দেখেছি শিবির নেতাদের। অনেকেই এই ভাষাগুলো ব্যাবহার করতো।

১০/ ইউনুস স্যারকে লেখা লেটারটা কে লিখেছিল?

এইটা লিখেছিল এস এম ফরহাদ। সালমান নামে গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিতো সাদিক কায়েম। তারা যোগাযোগ করার জন্য তাদের নেতা কর্মীদের এক্সট্রা সিম ব্যাবহার করতো। সংবাদমাধ্যমে ৯ দফা পাঠাতে এইরকম অনেক সিম।ব্যাবহার।করা হয়।

১১/ আব্দুল কাদের ৯ দফা ওর আইডি থেকে পোস্ট হয়ছে জানতো না। সে তখন ঘুম ছিল। তার আইডি থেকে পোস্ট করেছিল শিবিরের একজনে। যাত্রাবাড়ীতে আব্দুল কাদেরকে যে মোবাইল কিনে দেওয়া হয় তা দিয়েছিল শিবির। তার ভাউচার এখনো তাদের কাছে আছে।

আরেকটা কথা এড করি,
১৫ তারিখ যখন ছাত্রলীগ মিছিলে হামলা করলে ১৬ তারিখের কর্মসূচিতে হামলা হবে এটা সবাই জানতো। সে জন্য ১৬ তারিখ সাইন্সের হল গুলো সহ শহীদ মিনারে যে সবুজ পাইপ ও লাঠিগুলো আনছিলো সে সব কিনে এনেছিল শিবির। তাদের নেতা কর্মীদের দিয়ে আনায়। আমি যে বাসায় ছিলাম ঐ বাসায় রেখেছিল সেসব। মোটামুটি ৩০০০+ লাঠি ছিল ওখানে।

🖋️ এস এম সাহেদ ইমন

30/01/2025
বাকশাল-বিএনপি মৈত্রী রুখে দাড়াও
30/01/2025

বাকশাল-বিএনপি মৈত্রী রুখে দাড়াও

30/01/2025

বিএনপি - র’ এর জালে আবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে-
এখনো উপলব্ধি করার ও ফিরে আসার সময় আছে।

সবাই ধরে নিয়েছিল এবার বিএনপি ক্ষমতায় আসবে, জামায়াত হবে প্রধান বিরোধী দল। জামায়াতের তাতে কোন আপত্তি ছিল বলে মনে হয় না, কারণ এতে তারা ইন্টেরিম গভর্ণমেন্ট এবং বিএনপি গভর্নমেন্টের বছর কয়েক প্রস্তুতির সময় পাবে, লোক তৈরির সময় পাবে, আওয়ামী নির্যাতনের ক্ষত সারিয়ে তুলতে পারবে এবং এর পরের নির্বাচনে তারা বিপুল ভোটে জয়লাভ করতে পারবে।

কিন্তু এই ক্যালকুলেশন আপনার আমার আগে ভারত করে বসে আছে। সঙ্গে সঙ্গে র-এর এজেন্টরা বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে তাদের অতীত রেকর্ড দেখিয়ে দিল। এসব রেকর্ডে ইহুদী লবির সঙ্গে মিটিং এর ছবি, নারীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছবি, আওয়ামী নেতৃবৃন্দ এবং ভারতীয় র-এর এজেন্টদের সঙ্গে বসে মদ্যপানের ছবি আরো অনেক রকমের গোপন ছবি ও ভিডিও তাদের কাছে আছে। আছে অজস্র অডিও কল রেকর্ড। এসব ব্ল্যাকমেইলিং এর শিকার হয়ে বিএনপি নেতৃবৃন্দ রাতারাতি বদলে ফেললেন মতামত। এবার ভারতের এজেন্ডাই হয়ে উঠলো বিএনপির এজেন্ডা।
ভারত চায় জামায়াত যেন প্রধান বিরোধী দলও হতে না পারে। কারণ জামায়াত যদি এবার প্রধান বিরোধী দল হয় আগামীবার নিশ্চিত তারা সরকার গঠন করবে।
র-এর এজেন্টেবার প্রচারণা শুরু করলো জামাতের বিরুদ্ধে কিন্তু তাদের হাতে যেহেতু কোন অডিও কল রেকর্ড ভিডিও নাই তাই ওই সেই ৭১ এর ভাঙ্গা রেকর্ড বাজাতে শুরু করল। এই ভাঙা রেকর্ড অবশ্য কেউ কেউ কানে তুলল বিশেষ করে নিজেকে সুশীল প্রমাণ করতে সচেষ্ট একদল তরুণ এবং মিডিয়াকর্মী এই প্রচেষ্টায় অংশ নিলো।

কিন্তু এখন ঘটনা ঘুরতে শুরু করেছে অন্যদিকে। জামাত-কে আর প্রধান বিরোধী দল নয় বরং সরকারি দল হিসেবে দেখতে চায় জনগণ।

আচ্ছা বিএনপি তো জানে তাদের জনসমর্থন আছে তাহলে তারা কেন আবার সেই ভারতের মেকানিজমে প্রবেশ করলো, ফাঁদে পা দিল?

আওয়ামী লীগ যদি মেরুদন্ডহীন জাতীয় পার্টিকে সাথে নিয়ে ১৫ বছর সরকার চালাতে পারে, বিএনপি তাদের দীর্ঘ দিনের বন্ধু জামায়াতকে সাথে নিয়ে কেন চলতে পারছে না? কেন পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া লাগাতে হবে?

মাহমুদুর রহমানের আজীবন প্রাণান্তকর চেষ্টা ছিল বিএনপিকে ভারতের ফাঁদ থেকে বাঁচানো এবং বাংলাদেশের জনগণের ওপর আস্থা রাখার জন্য। খোদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পর্যন্ত তিনি নসিহত করেছেন। কেন বিএনপি বারবার ক্ষমতায় আসার জন্য ভারতের ওপর নির্ভর করবে? কেন তারা জনগণের উপর আস্থা রাখতে চায় না?

কারণ বিএনপি'র একটি বড় অংশ শীর্ষ নেতৃত্বের বড় অংশই ভারতপন্থী।

বিএনপি'র এই ভারতপন্থী অংশ ভারতপন্থী আওয়ামী লীগের তুলনায় কম হিংস্র নয়। আওয়ামী লীগে ভারতপন্থীদের দুইটা গ্রুপ ছিল, এক গ্রুপে ছিল পঞ্চপান্ডব, এই গ্রুপ এতটাই হিংস্র ছিল যে ভারতের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য তারা শেখ হাসিনাকেও কুরবানী দিতে প্রস্তুত। আরেকটা ভারতপন্থী গ্রুপ ছিল হাসিনা কেন্দ্রিক, তারা ভারতের জন্য নিজেদের শাড়ি শরীর এবং গোটা বাংলাদেশটাকে তুলে দিতে প্রস্তুত।
বাংলাদেশের পদ্মা সেতু ট্রানজিট রেলপথ সীমানা ইলিশ মাছ আইটি সেক্টর ব্যাংকিং খাত সবকিছু ভারত নির্ভর করে ভারতের স্বার্থসংশ্লিষ্ট করে সাজানো হয়েছে। আর ভারত তাদের সেই স্বার্থ রক্ষার জন্য আওয়ামী লীগের পতনের পর বিএনপির উপর সওয়ার হয়েছে। বিএনপি'র এখন প্রতিটি কথাই রয়ের কথা আওয়ামী লীগের কথা, এতদিন আওয়ামী লীগ যা যা বলেছে, বিএনপি এখন থেকে ঠিক তাই তাই বলবে।

বিএনপির এখন প্রধান শত্রু ধর্ম, বিএনপি'র এখন প্রধান শত্রু ইসলাম, বিএনপি'র এখন প্রধান শত্রু জামাত ইসলাম, বিএনপি'র এখন প্রধান হাতিয়ার ১৯৭১ বিএনপির এখন প্রধান সম্পদ সংবিধান বিএনপির এখন প্রধান সম্পদ রাষ্ট্রপতি বিএনপির এখন প্রধান টার্গেট নির্বাচন।

জনগণ যে স্বপ্ন নিয়ে ৫ ই আগস্ট বাংলাদেশকে ভারতীয় তাঁবেদার মুক্ত করেছে সেই তাঁবেদারি আবার বাংলাদেশকে ঘিরে ধরে রেখেছে।

এই মুহূর্তে উচিত বর্তমান সরকারের অন্তত পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকা। কম হলেও চার বছর। যাতে এমন কিছু সংস্কার হয় যাতে এমনভাবে পুরো পরিস্থিতি বদলে যায় যাতে বাংলাদেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো, বিচার বিভাগ, আইন আদালত, পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন ব্যবস্থা, সংসদ ব্যবস্থাকে আর কেউ কোন ভিনদেশী রাষ্ট্র চাইলেও নিজেদের মতো করে পরিচালনা করতে না পারে।

বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে কোন অবস্থাতেই ভারতীয় তাঁবেদাররা সুবিধা করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
Mamun Mahfuz ভাইয়ের টাইমলাইন থেকে নেওয়া। ইষৎ পরিমার্জিত।

বিসমিল্লাহ শুরু করলাম
29/01/2025

বিসমিল্লাহ
শুরু করলাম

Address

Doha

Telephone

+97451141701

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Infor-Mative posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share