Daily Madina

Daily Madina Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Daily Madina, News & Media Website, Abdallah Bin Qays, Madinah, Al Madinah.

The purpose of Daily Madina is to disseminate objective, truthful news, including historical events from Medina and the entire world.
দৈনিক মদিনার উদ্দেশ্য হল মদিনা এবং সমগ্র বিশ্বের ঐতিহাসিক ঘটনাবলী সহ বস্তুনিষ্ঠ, সত্য সংবাদ প্রচার করা। The purpose of Daily Madina is to disseminate objective, truthful news, including historical events from Medina and the entire world.

দৈনিক মদিনার উদ্দেশ্য হল মদিনা এবং সমগ্র বিশ্বের ঐতিহাসিক ঘটনাবলী সহ বস্তুনিষ্ঠ, সত্য সংবাদ প্রচার করা।

৫৭৭৫ বছরের পুরনো এক বসতি ধ্বং' স করে দিয়েছে ৭৭ বছরের এক অবৈধ ঔপনিবেশিক অপশাসন!
17/09/2025

৫৭৭৫ বছরের পুরনো এক বসতি ধ্বং' স করে দিয়েছে ৭৭ বছরের এক অবৈধ ঔপনিবেশিক অপশাসন!

ছবিতে গাজায় গুলিতে নিহত ৪ বছরের মিরার এক্স-রে রিপোর্ট। ১৫ জন আন্তর্জাতিক চিকিৎসক জানিয়েছেন, তারা ১৫ বছরের নিচে ১০০-রও ...
15/09/2025

ছবিতে গাজায় গুলিতে নিহত ৪ বছরের মিরার এক্স-রে রিপোর্ট।

১৫ জন আন্তর্জাতিক চিকিৎসক জানিয়েছেন, তারা ১৫ বছরের নিচে ১০০-রও বেশি শিশুকে দেখেছেন, যাদের মাথা বা বুকে একক গুলির ক্ষত রয়েছে—যা ইচ্ছাকৃতভাবে টার্গেট করার ইঙ্গিত দেয়।

এই ঘটনাগুলো আকস্মিক বা দুর্ঘটনাজনিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম, কারণ এ ধরনের ১১৪টি ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে।

***** নেদারল্যান্ডসের স্বনামধন্য দৈনিক ডি ফোল্কসক্রান্ত (De Volkskrant)–এর সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে যে গাজায় অন্তত ১১৪ জন শিশু (১৫ বছরের নিচে) মাথা বা বুকে একক গুলির ক্ষত নিয়ে হাসপাতালে এসেছে; ১৫ জন আন্তর্জাতিক ডাক্তার বলেছেন এসব আঘাত ইচ্ছাকৃত টার্গেটিং-এর ইঙ্গিত দেয়, যা দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম, TRT NWES, RT NEWS একই ধরনের রিপোর্ট প্রকাশ করেছে মেডিক্যাল হিস্টোরি রিড করে।

*** https://www.trtworld.com/article/2b3bd723909a

15/09/2025

মুঘল সাম্রাজ্যের মাটিতে গুপ্তচর হিসাবে আগত বৃটিশ অফিসারের চিঠি পড়েছিলাম অনেকদিন আগে। সেখানে বৃটিশ কমাণ্ডকে গুপ্তচর অবগত করেছিল মুঘলদের পড়াশোনার সিলেবাসের কথা। সেখানে যা বলেছিল ওরা তার সারমর্ম অনেকটা নিম্নরূপ।

"আমাদের সংস্পর্শে আগত মুসলিমরা ০৫ বছর বয়স হতে কুরআনুল কারীম দিয়ে তাঁদের পড়ার হাতেখড়ি করে। তারপর সেখান হতে সামনে যাওয়ার পর কৈশোর শেষ হতে না হতে তাঁরা চার বা পাঁচটি ভাষায় পারদর্শী হয়ে যায়।

যেখানে তাঁরা ফার্সিতে বিচার বিভাগীয় বিষয়ে পড়াশোনা করে, আরবিতে পড়ে মুসলিম আইনশাস্ত্র, যুক্তি ও অলঙ্কারশাস্ত্র, গণিত অথবা জ্যোতির্বিদ্যা। আর মাতৃভাষা ও আঞ্চলিক আরেকটি ভাষা তাঁরা মাঝপথে স্বাভাবিক উপায়ে শিখে ফেলে।"

পরবর্তীতে Major General Sir William Henry Sleeman, KCB নিজের একটি বার্তায় বিস্ময়ের সাথে অনুরূপ কথা লিখে পাঠান৷

"After his seven years of study, the young Mohammadan binds his turban upon a head almost as well filled as the young man raw from Oxford. He will talk as fluently about Socrates and Aristotle!"
তার ভাষায়, University of Oxford হতে সেকালে পড়াশোনা শেষ করা একজন যুবক যেমন শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বেরিয়ে আসে, উপমহাদেশের একজন মুসলিম কিশোর তাঁর শিক্ষার সমাপনীতে অনুরূপ সুশিক্ষিত হয়ে যায়।

সে তখন ইবনে সিনা নিয়ে যেমন কথা বলতে পারে, তেমনি অনর্গল বলতে পারে সক্রেটিস, হিপোক্রাটিসদের নিয়েও। যেখানে Oxford এর ক্লাসরূমে তখন কেবলমাত্র পা রাখছে তাঁর বিপরীতে থাকা কোনো বৃটিশ তরুণ। আলোচ্য বৃটিশ সামরিক কর্মকর্তার বার্তা অনুসারে ঠিক অনুরূপ সময়টিতে সেখানে উপমহাদেশের ১৭ বছর বয়সী তরুণটি পুরোপুরি বিশেষজ্ঞে রূপান্তর লাভ করছে।

ওরা আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করে দিয়ে গিয়েছে ওদের বিস্ময়ের সে উপকরণটিকে ভেঙে শেষ করার দ্বারা। যার বিপরীতে কিনা ওরা আমাদের মাঝে ওদের ভাঙাচোরা পড়াশোনার সিলেবাস ও Institution আমদানি করে গড়ে দিয়েছে। আমাদের সকল সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার দূর্বলতার শুরু হয় যেখানে। যদি সামরিক বাহিনীর কথা ধরা হয়, তাহলে বিষয়টি আরো পরিষ্কার ভাবে চলে আসে।

আমাদের বাংলাদেশ আর্মি, পাকিস্তান আর্মি বা ভারতীয় আর্মির মাঝেও আজ ডিভিশনের General Officer Commanding (GOC) দের বয়স ৫৫ বা তার আশপাশে। অথচ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যুদ্ধের সবচেয়ে লিজেণ্ডারি ডিভিশন কমাণ্ডার বলে যাকে বিবেচনা করা হয়, তার বয়স ছিল ৩৭ বছর।

82nd Airborne Division এর কমাণ্ডার Major General James Maurice Gavin ছিলেন কমাণ্ডার হিসাবে বাকিদের নিকট আদর্শ। সিসিলি, নরম্যাণ্ডি, মার্কেট গার্ডেন, বাঁলজের মতো তপ্ত রণাঙ্গনের মাঝে তিনি তার ডিভিশনের সাথে অপারেশনাল প্যারাশুট জাম্প করেছিলেন। মার্কিন সামরিক বাহিনীর Airborne Community তাকে আজ আদর্শ Airborne কমাণ্ডারের মাপকাঠি হিসাবে বিবেচনা করে।

মার্কেট গার্ডেনের ল্যাণ্ডিংয়ের সময়ে ঘাসের পরিবর্তে শক্ত পেভমেন্টে পড়ে তার মেরুদণ্ডে দু'টি ফাটল ধরেছিল। তার পরেও তিনি রণাঙ্গনে তার সেনাদের মাঝে অবস্থান নিয়ে কমাণ্ড করছিলেন।

যার পাঁচ বছর পরে Walter Reed এর ডাক্তার তার শারীরিক পরীক্ষা করতে গিয়ে বিষয়টি আবিষ্কার করতে সমর্থ হয়। U.S. Army তে বীরত্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদক বলে পরিচিত Distinguished Service Cross তাকে দু'বার দেওয়া হয়েছিল। যার মাঝে একটি দেওয়া হয়েছিল Brigadier General হিসাবে সিসিলির অভিযানে।

দ্বিতীয়টি দেওয়া হয়েছিল ডিভিশন কমাণ্ডার, Major General হিসাবে নরম্যাণ্ডির অভিযানে শত্রুসীমার পেছনে ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া প্যারাশুটিস্টদের জড়ো করে সরাসরি সামনে থেকে জার্মানদের ওপর হামলা পরিচালনার দায়িত্ব পালনের কারনে। অনুরূপ কর্মকাণ্ড মার্কিন সামরিক বাহিনীর আর কোনো জেনারেল পদবির কর্মকর্তা করেছিলো বলে আমার জানা নাই।

মূলত মানুষের মাঝে নেতৃত্ব, পরিপক্বতা ও বীরত্বের গুণ সর্বাধিক পরিমাণে থাকে ৪৫ বছর পর্যন্ত। ইতিহাসের পাতা উল্টানো হলে অধিকাংশ তারকা কমাণ্ডার, বিজয়ী সেনানায়কদের বয়স ৪৫ বছরের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকার কথা।

মুহাম্মাদ বিন কাসিম, ভারত বিজেতা সেনানায়ক ছিলেন ১৭ বছরের কিশোর। তারিক বিন জিয়াদ, স্পেন বিজেতা মুসলিম বাহিনীর কমাণ্ডিং জেনারেল ছিলেন আনুমানিক ৩০ অথবা ৪০ বছরের যুবক।

অপরাজেয় ফিল্ড মার্শাল, মুসলিমদের স্বর্ণালি যুগের অপরাজিত ফিল্ড আর্মির কমাণ্ডার, খালিদ বিন ওয়ালিদ (رضي الله عنه) তখনকার পৃথিবীর পরাশক্তির ওপর তাঁর অভিযান লঞ্চ করার কালে আনুমানিক ৪১ বছর বয়সের ছিলেন।

পৃথিবীর বড় বড় সাম্রাজ্যের দিগ্বিজয়ী সম্রাট ও সেনানায়করা বৃদ্ধ ছিলেন না। তাঁরা ছিলেন চরম বুদ্ধিমান, সুশিক্ষিত, চৌকস, মানসিকতায় পরিপক্ব তরুণ ও যুবক।

আমাদের থেকে তা ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। আমাদের শিক্ষার পদ্ধতি যেভাবে করা হয়েছে, তাতে আমরা আজ কোনোরকমে বেঁচে থাকতে পারলে সন্তুষ্ট হয়ে পড়ি। আমাদের মাঝে কোনো স্বপ্নের জন্ম হয় না।

আজ আমাদের বেশিরভাগের স্বপ্ন হলো চাকর হওয়ার জন্য পড়াশোনা করা, তারপর চাকর হওয়া, অতঃপর বিয়ে করা, সন্তানকে চাকরে পরিণত করার লক্ষ্যে প্রস্তুত করা, দুনিয়া হতে বিদায় নিয়ে যাওয়া। তার বাহিরে মানুষ ও পৃথিবীর ভালো করার দিকে কোনো বড় স্বপ্ন দেখার সকল সম্ভাবনা আমাদের হতে ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। আমরা আর তা দেখার সাহস করি না। শিকল ভাঙতে হলে আগে সেখানে তাকানোর দরকার আছে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আলাপ দিয়ে মাঝপথে শুরু করেছিলাম। ওটা দিয়ে শেষ করি তাহলে। জার্মানির ফিল্ড মার্শাল রোঁমেল, The Desert Fox বলে স্বীকৃত লিজেণ্ডারি Afrika Corps এর কমাণ্ডিং জেনারেল ছিলেন আনুমানিক ৪৯ বছর বয়সী।

---লেখক- রেভেন এম

11/09/2025

ইস্রাইল পন্থি গনহ*ত্যা অস্বীকারকারী মার্কিন ডানপন্থী সাংবাদিক চার্লি কার্ককে জনসম্মুখে গু*লি করে হ*ত্যা।

বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে ভীতিকর পরীক্ষাগুলোর একটি হলো জন ক্যালহুনের 'ইউনিভার্স ২৫'। এই পরীক্ষার মাধ্যমে ইঁদুরদের আচরণ পর...
11/09/2025

বিজ্ঞানের ইতিহাসে সবচেয়ে ভীতিকর পরীক্ষাগুলোর একটি হলো জন ক্যালহুনের 'ইউনিভার্স ২৫'। এই পরীক্ষার মাধ্যমে ইঁদুরদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে মানবসমাজকে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছিল।

এই পরীক্ষায় ইঁদুরদের জন্য বানানো হয় এক নিখুঁত পরিবেশ- অফুরন্ত খাবার, পানি, বাসা বানানোর উপকরণ, খেলার জায়গা- সবকিছু ছিল হাতের নাগালে। শুরুতে সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলল, আর জনসংখ্যা দ্রুত বাড়তে লাগল।

কিন্তু সংখ্যা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল ভয়ানক পরিবর্তন। ইঁদুররা আক্রমণাত্মক হয়ে উঠল, একা হয়ে গেল, আর নিজেদের এলাকা নিয়ে লড়াই শুরু করল। মেয়ে ইঁদুররা ক্রমশ একা থাকতে শুরু করল, আক্রমণাত্মক আচরণ দেখাল এবং প্রজননে আগ্রহ হারাল। জন্মহার কমে গেল, আর ছোট ইঁদুরদের মৃত্যুহার বেড়ে গেল।

এরপর দেখা দিল নতুন এক শ্রেণী- সুন্দর ইঁদুর। এরা মেয়ে ইঁদুরদের সঙ্গে মেলামেশা করত না, লড়াই করত না, শুধু খেত আর ঘুমাত। শেষমেশ এদের সঙ্গেই যুক্ত হলো একা থাকা মেয়ে ইঁদুররা, আর তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে উঠল।

কালক্রমে শিশু ইঁদুরদের মৃত্যুহার পৌঁছায় ১০০%-এ, আর জন্মহার নেমে আসে শূন্যে। খাবারের কোনো অভাব না থাকা সত্ত্বেও শুরু হয় সমকামিতা ও স্বজাতি ভক্ষণ।

ক্যালহুন এই পরীক্ষা ২৫ বার করেছেন। প্রতিবারই ফলাফল একই- অতিরিক্ত ভিড়, ভেঙে পড়া সামাজিক কাঠামো, আর শেষমেশ বিলুপ্তি।

জন ক্যালহুন তার পরীক্ষার শেষে বলেছিলেন- যখন কোনো সমাজে মানুষের সংখ্যা সামাজিক ভূমিকাগুলোর চেয়ে বেশি হয়ে যায়, তখনই শুরু হয় সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ভাঙন।

আরও ভয়ংকর বিষয় হলো, ইঁদুরদের ভিড় থেকে সরিয়ে নিলেও তারা তাদের অস্বাভাবিক আচরণ বদলাতে পারেনি। যেন তাদের ভেতরেই পচন ধরে গিয়েছিল, যেখানে আর নতুন করে সমাজ গড়ে তোলার ক্ষমতাই ছিল না।

এই পরীক্ষাকে প্রায়ই এক সতর্কবার্তা হিসেবে ব্যবহার করা হয়- জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ও এর ফলে সম্ভাব্য সামাজিক পতনের ঝুঁকি বোঝাতে।

তবে সমালোচকরা বলেন, এই ফলাফলকে সরাসরি মানবসমাজের সঙ্গে মেলানো যায় না। কারণ মানুষ ও ইঁদুরের মধ্যে সামাজিক কাঠামো, মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আর আচরণের ধরনে বিশাল পার্থক্য আছে।

এ পর্যন্ত কোনো আরব দেশ ইয়েমেনের বিরুদ্ধে ইসরাইলি আগ্রাসনকে নিন্দা জানায়নি। এ পর্যন্ত কোনো আরব দেশ ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী...
02/09/2025

এ পর্যন্ত কোনো আরব দেশ ইয়েমেনের বিরুদ্ধে ইসরাইলি আগ্রাসনকে নিন্দা জানায়নি। এ পর্যন্ত কোনো আরব দেশ ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীদের শাহাদাতের ঘটনায় সমবেদনার বার্তাও পাঠায়নি।

আর আমরা তাদের কাছ থেকে সমবেদনার বার্তা আশাও করি না। বরং আমরাই তাদেরকে সমবেদনা জানাব— তাদের বিবেক, মর্যাদা, মানবতা ও ধর্ম হারানোর জন্য।

-- আবু হাসেম

ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দোয়া করলেন,

اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي شَامِنَا اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي يَمَنِنَا

অর্থাৎ হে আল্লাহ! শামে আমাদের জন্য বরকত দান করুন। হে আল্লাহ! ইয়েমেনে আমাদের জন্য বরকত দান করুন।

সাহাবিগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের নাজদের জন্যও দোয়া করুন।

নবিজি (সা.) আবারও বললেন, হে আল্লাহ! শামে আমাদের জন্য বরকত দান করুন। হে আল্লাহ! ইয়েমেনে আমাদের জন্য বরকত দান করুন।

এবারও সাহাবিগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের নাজদের জন্যও দোয়া করুন। নবিজি (সা.) বললেন, ওখানে ভূমিকম্প ও ফিতনাসমূহ সংঘটিত হবে এবং ওখান থেকে শয়তানের শৃঙ্গ উদিত হবে। (সহিহ বুখারি: ১০৩৭)

আল্লাহর রাসুলের (সা.) ওফাতের কয়েক বছর পরে হজরত ওমরের (রা.) শাসনকালে মুসলমানরা শাম বিজয় করে। আল্লাহর রাসুলের (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী সত্যে পরিণত হয়।

#ডেইলিমদিনা

ছবিদুটো দেখতে যতটা সুন্দর, এর পেছনের ঘটনাটা ততটাই ভয়াবহ!! সারাজীবন বইপত্রে পড়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনে উৎপন্ন হওয়া...
02/09/2025

ছবিদুটো দেখতে যতটা সুন্দর, এর পেছনের ঘটনাটা ততটাই ভয়াবহ!!
সারাজীবন বইপত্রে পড়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনে উৎপন্ন হওয়া CFC বা ক্লোরোফ্লুরো কার্বন পরিবেশের জন্য, আমাদের গ্রহের জন্য ক্ষতিকারক। কেন ক্ষতিকারক?? কারণ, এই জিনিস আমাদের বায়ুমন্ডলের ওজন স্তরকে ধ্বংস করে ফেলে।

ওজন স্তর জিনিসটা হলো পৃথিবীর ফিল্টার। সূর্য থেকে আসা আলোকরশ্মি যখন পৃথিবীতে ঢোকে, তখন সেই আলোর মধ্যে থাকা অতিবেগুণি রশ্মিকে ফিল্টার করে আটকে দেয়াই ওজন স্তরের কাজ। অতিবেগুণি রশ্মি যদি ওজন স্তরবিহীন পৃথিবীতে সরাসরি ঢুকে যায়, আপনার সিভিয়ার স্কিন ড্যামেজ হবে, স্কিন ক্যান্সার হবে, আপনি অন্ধ হয়ে যাবেন, আপনার ইমিউন সিস্টেম ধ্বংস হয়ে যাবে।

পৃথিবীতে থাকা সবগুলো জীবের ডিএনএ ড্যামেজ হবে, পানিতে থাকা সমস্ত ফাইটোপ্ল্যাংকটন মারা যাবে, আমাদের যত ধান গম পাটগাছ আছে, সবার গ্রোথ বন্ধ হয়ে যাবে।

এবার ছবিদুটো আবার ভালো করে দেখেন। CFC যখন আমাদের ওজন স্তরকে ভেঙে ধ্বংস করে ফেলতে থাকে, এই সুন্দর দৃশ্যের অবতারণাটা তখনই হয়। ঘটনাটা আমাদের চোখে সুন্দর, অথচ পৃথিবীর জন্য ধ্বংসাত্মক।

ঘটনাটার সাথে মানুষের জীবনের একটা অদ্ভুত মিল আছে। প্রচুর মানুষের রিলেশনশিপ বাইরে থেকে দেখতে ঠিক এরকম সুন্দর লাগে, বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে-ই দেখে, সে-ই হয়তো মুগ্ধদৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে বলে ফেলে, "বাহ্, এমন চমৎকার ভালোবাসাও মানুষের জীবনে থাকে!! এরকম প্রেম যেন সবসময় দেখার সৌভাগ্য হয় আমাদের।"

বাস্তবে হয়তো মানুষ দুইটার রিলেশনশিপ এতটাই টক্সিক যে একজন আরেকজনের জীবনকে ভেঙে, ইনার পিস নষ্ট করে খেয়ে ফেলছে CFC এর মতো। ভেঙে যাওয়ার সময় ওজোনস্তর যেমন কোনো শব্দ করছে না, তেমনিভাবে যেই মানুষটার জীবনীশক্তি বিনাশ হয়ে যাচ্ছে এবিউজিভ রিলেশনশিপটার কারণে, তিনিও কোনো শব্দ বা অভিযোগ কোনোটাই করছেন না। ক্ষয়ে যাচ্ছেন শুধুই নীরবে।

এজন্য বাইরে থেকে খুব সুন্দর কোনো সম্পর্ক দেখলেই ভাবার কোনো কারণ নেই, সেখানে খুব ভালো কিছু হচ্ছে, তারা আসলেই অনেক সুখে আছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়ায় তো অবশ্যই বিশ্বাস করা উচিৎ না। এই জায়গায় মানুষের হাসিটা পর্যন্ত নকল হয়!!

পৃথিবীটা খুব বিচিত্র জায়গা। আপনি হয়তো তাকিয়ে দেখছেন দুটো মানুষের স্বর্গীয় রঙিন সুখী প্রেম। কিন্তু আপনি জানেনও না, ভেতরে ভেতরে সেখানে চলছে ওজোনস্তর ভাঙার খেলা!!

-- হযরত

31/08/2025

যুদ্ধ নতুন এক ফেইজে প্রবেশ করেছে। যেখানে— হিজবুল্লাহ, হামাস, ইরান, হুথি সবাইকে বিচ্ছিন্ন করে এক-এক করে শেষ করে দেওয়ার প্ল্যান চলছে।

একই সময়ে শত্রু পক্ষের বিভিন্ন উইং একটিভ হচ্ছে, যেমন:

১. জার্মানি বিল পাশ করছে ইজরাইলকে অস্ত্র দেওয়ার জন্য। সাথে যোগ দিবে গোটা ইউরোপ।

২. ইরানের উপর Snapback মেকানিজমের মাধ্যমে সকল নিষেধাজ্ঞা পুনরায় দেওয়া হবে।

৩. লেবানন-ইরাকে দায়েশ, সিস্তান-বেলুচিস্তান এলাকায় জাইশুল আদল, পাকিস্তানে TTP ইত্যাদি সহ তাদের লোকাল মোসাদ এজেন্টদের এক্টিভ করা হচ্ছে, কিছু জায়গায় অলরেডি তারা এক্টিভ।

৪. হুথির এগেইন্সটে নিজ দেশীয় ইয়েমেনিদের উশকায় দেওয়ার চেষ্টা চলছে। স্পেশালি, সৌদি আরব সমর্থিত সরকারকে (যারা বাকি অর্ধেক ইয়েমেন নিয়ন্ত্রণ করে) উসকানোর চেষ্টা চলছে।

৫. সিরিয়ায় ডেভিড করিডোর প্রতিষ্ঠা করা, গোলান হাইটসে নিজেদের মিলিটারি প্রেজেন্স বাড়ানো৷

৬. ফিলিস্তিনকে ২৪ ঘন্টার জন্য ব্যাটেল ফিল্ড-এ পরিণত করা এবং সম্পূর্ণ গাজাকে দখলে নেওয়ার চেষ্টা করা সাথে সাথে ওয়েস্ট ব্যাংকেও দুইভাগ করে দেওয়া।

৭. লেবানন সরকারকে আমেরিকা-ইজরাইলের চাপ প্রয়োগ করা এবং হিজবুল্লাহ, সেনাবাহিনী, জনগণের মাঝে যুদ্ধ লাগানো।

৮. ইরানকে ঘিড়ে ফেলতে এবার ট্রাম্প সরাসরি ইরাকি সরকার ও প্রতিরোধ গোষ্ঠীকে থ্রেট দিছে। এমনকি বলছে এদের অস্তিত্ব শেষ করে দেবে কারণ এরা ইরানকে সাপোর্ট করে।
-----
একইসাথে বিপ্লবী গোষ্ঠীরাও নতুনভাবে নিজেদেরকে উজাড় করে দিতে প্রস্তুত,যেমন তাদের বক্তব্য থেকে —

১. হিজবুল্লাহ প্রধান বলেছে তাদের একজন পুরুষ অবশিষ্ট থাকা পর্যন্ত তারা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। দরকার হিলে বিশ্ববাসী তাদের শক্তির নমুনা দেখবে৷ অস্ত্র সমর্পণ তারা করবে না। যুদ্ধের ময়দানেই নিজেদের বিলিয়ে দিবে।

২. হামাস বলেছে গাজা দখল করার স্বপ্নকে দু:স্বপ্নে পরিণত করবে তারা, তাদের পদাতিক বাহিনীর সদস্যদের এখন থেকে কিডনাপও করস শুরু করবে হামাসের যোদ্ধারা। এমনকি প্রথম দফায় যুদ্ধে— ইজরাইলকে পিছু হটতে বাধ্য করেছে তারা।

৩. ইয়েমেনের হুথিদের নতুন সরকারিয় সদস্যরা শপথ নিয়ে বলেছে তারা সবকিছুর বদলা নিবে। এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে আরো শক্তভাবে ও শক্তিশালী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। তারা তাদের মিলিটারি সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে।

৪. ইরান বলছে তারা নতুন স্টেজের লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত এবং এবার তারা এমনভাবে যুদ্ধ করবে যার পরে শত্রুদের আর হিসাব নিকাশ সব বদলে যাবে।

৫. ইরাকি প্রতিরোধ গোষ্ঠী ইতিমধ্যে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়িয়েছে কাল দুইটা দায়েশদের আস্তানা গুড়িয়ে দিয়েছে তারা।

-----
একদিকে গোটা বিশ্ব, তাদের সকল রিসোর্স, টেকনোলজি ও সাথে আরবদের মুনাফেকি বা নিরব ভূমিকা অন্যদিকে ৩ টা ছোট গেরিলা গোষ্ঠী ও একটা স্যাংশনে জর্জরিত দেশ।

একদিকে সব বিশ্ব শয়তানেরা এক হয়েছে আরেকদিকে সব মুমিনেরা এক হয়েছে।

--- মাধব সিং

31/08/2025

ইসরায়েলি হামলায় ইয়েমেনের প্রধানমন্ত্রী নিহতের কথা নিশ্চিত করলো হুতি

সমুদ্র সৈকতে রিপ (Rip ) কারেন্টে ভেসে গিয়ে কত কাছের ও দূরের মানুষের মৃত্যুর খবর শুনি প্রায়ই।  সম্প্রতি মারা গেছেন বিখ্য...
30/08/2025

সমুদ্র সৈকতে রিপ (Rip ) কারেন্টে ভেসে গিয়ে কত কাছের ও দূরের মানুষের মৃত্যুর খবর শুনি প্রায়ই।

সম্প্রতি মারা গেছেন বিখ্যাত ★ বিল কসবি শো (Bill Cosby show ) এর *** থিও হাক্সটেবল চরিত্রে অভিনয় করা ****★ ম্যালকম-জামাল ওয়ার্নার।

2024 সালের ডিসেম্বর এ, মারা গিয়েছিলেন বাংলাদেশী দম্পতি **★ শাহাদুল হাসান স্বপন ও **★ সাবরিনা আহমেদ পাপড়ি, **★ অস্ট্রেলিয়ার পার্থে, **★ ওয়ালপোল নামের এক বীচে রিপ কারেন্ট থেকে ওনাদের মেয়েকে বাঁচাতে গিয়ে। এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটে প্রতিনিয়ত।

বহু মানুষের জীবন নাশকারী এই রিপ কারেন্ট কে আমি বলি ' Rest In Peace (RIP )' কারেন্ট।

কারণ ছলনাময়ী এই কারেন্টের ধরণ না চিনতে পারলে আর এর থেকে বের হবার কৌশল না জানলে মৃত্যুর ফাঁদে পড়ার সম্ভাবনা আছে যে কারো, এমন কি ভালো সাঁতারুদেরও।

এই লেখার উদ্দেশ্য এই page/group এর অন্তত একজন কে সচেতন করা, এমন কেউ যদি থাকে যিনি আগে রিপ কারেন্ট সমন্ধে জানতেন না।

সমুদ্র সৈকতে ঢেউয়ের যে এনার্জি তা পানির পটেনশিয়াল এনার্জি তে কনভার্ট হয়, আর কোনো স্থানে বালির অসম আস্তরণ থাকলে পানির সেই পটেনশিয়াল এনার্জি কাইনেটিক এনার্জি তে কনভার্ট হয়ে সমুদ্রের দিকে প্রচন্ড স্রোত তৈরী করে, যাকে আমরা রিপ কারেন্ট বলি।

এমন নামের কারণ সম্ভবত 'রিপ' এর অর্থ ড্র্যাগ অথবা পূল। ছবিগুলোতে A , B , ও C জোন হচ্ছে রিপ কারেন্ট।

খেয়াল করলে দেখা যাবে A , B , ও C জোনে কোনো ঢেউ ব্রেক হচ্ছে না, কারণ সমুদ্রের দিকের স্রোত ঢেউ ব্রেক করতে বাঁধা দেয়।

পাসের জোন D ও E ঢেউ হচ্ছে, সেই ঢেউ এর পানি কিনারে আছড়ে পড়ছে।

এই D ও E জোনে তুলনামূলক ভাবে একটু উঁচু বালুস্তর থাকে, যে বালুস্তরই রিপ কারেন্ট হওয়ার আসল কারণ।

জোন A , B , ও C তে এই উঁচু বালুস্তর থাকে না।

পানি D ও E জোন দিয়ে সমুদ্র পারে আছড়ে পড়ে, আর A , B , ও C জোন দিয়ে হাই স্পীডে ফিরে যেতে থাকে।

যেহেতু জোন A , B , ও C বরাবর উঁচু বালুস্তরটা থাকে না ... তাই পানি সমুদ্রে ফিরে যাওয়ার জন্য এই সহজ রাস্তাটা বেছে নেয়।

**★ সহজে রিপ কারেন্ট চেনার উপায় :

১. রিপ কারেন্ট হলে ওই জায়গায় ঢেউ হবে না (A , B , ও C)। মনে রাখা দরকার জোন অনেক সময় খুব সরু হয়, ভালো করে খেয়াল না করলে দ্বিধান্বিত হবার হবার সম্ভাবনা আছে।

২. রিপ কারেন্ট জোনে ঢেউয়ের ফোম বা ময়লা সমুদ্রের দিকে যেতে থাকবে।

৩. পানি তুলনামূলক ডার্ক কালার এর মনে হবে.

৪. অল্প পানি তে নামলে দেখা যাবে পানি সমুদ্রে ফিরে যাওয়ার সময় যে পথে ঢেউ আসছে সেই পথে ফিরে না গিয়ে পাশের দিকে যাচ্ছে (যে দিকে রিপ কারেন্ট হচ্ছে).

৫. একটা কথা মনে রাখা দরকার,একটা জায়গায় রিপ কারেন্ট আগে ছিল না তার মানে এই না যে ঐ জায়গায় ভবিষ্যতে হবে না. সময়ের সাথে যদি বালুস্তর ফরমেশন অসম হতে পারে , নতুন নতুন জায়গায় রিপ কারেন্ট এর কন্ডিশন তৈরী হতে পারে। সতর্কতামূলক নোটিশ না থাকলে রিপ কারেন্ট নাই এমনটা ভাবা উচিত না.

**★ রিপ কারেন্টএ পড়লে বাঁচার উপায়:

১. রিপ কার্রেন্টে পড়লে কখনই পারের দিকে ভার্টিক্যালি সাঁতরাতে হয় না। মানে C, B টু A দিকে সাঁতরাতে হয় না. সাঁতরাতে হয় সমুদ্র পারের সমান্তরালে। মানে C , B , অথবা A থেকে D ও E এর দিকে। মানুষের স্বাভাবিক স্বভাব হচ্ছে সমুদ্র পারে দিকে আসার চেষ্টা , অনেকটা বিপদ সরাসরি মোকাবেলা করার টেন্ডেন্সি। কিন্তু এক্ষেত্রে বিপদ সরাসরি মোকাবেলা না করে বিপদ এড়িয়ে যাওয়া উত্তম। শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে সরাসরি ফাইট না করে পাশকাটিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের। মানে সরাসরি পারের দিকে না সাঁতরিয়ে, পাশের দিকে সাঁতরিয়ে যাওয়াই নিরাপদ।

২. মনে রাখা দরকার পানির স্পিড কিন্তু কিছুদূর গেলেই কমে যায় (কারণ ফ্লো এরিয়া বেড়ে যায়) । ভয় না পেয়ে , স্রোতের সাথে ফাইট না করে, ভেসে একটু সমুদ্রের দিকে গিয়ে, যেখানে পানির বেগ কমে যায়, সাঁতরিয়ে C জোন থেকে D অথবা E এর দিকে একটু ঘুরা পথে ফিরে আসা সহজ। সাঁতরাতে গিয়ে ক্লান্ত হলে, শুধু ভেসে থেকে শক্তি সঞ্চয় করে নেওয়া ভালো।

---- আলিম দেওয়ান*

সমাবেশে বিজয় সরাসরি বিজেপির বিরুদ্ধে যু’’দ্ধ ঘোষণা করেন। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন—“আমাদের একমাত্র আদর্শগত শ’’ত্রু বিজেপি। ...
23/08/2025

সমাবেশে বিজয় সরাসরি বিজেপির বিরুদ্ধে যু’’দ্ধ ঘোষণা করেন। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন—“আমাদের একমাত্র আদর্শগত শ’’ত্রু বিজেপি।

আর রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী ডিএমকে।” তার বক্তব্যে বিজেপিকে তিনি আখ্যা দেন ফ্যা’সি’বা’দী শ’ক্তি হিসেবে, আর ডিএমকেকে বলেন বি’ষা’ক্ত রাজনীতি চ’র্চা’কা’রী দল।

মাদুরাইয়ে দলের মহাসমাবেশে তিনি নতুন ইতিহাস গড়লেন থালাপতি বিজয়। লাখো মানুষের ঢল নামল সেখানে, চারপাশে যেন জনস্রোত। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এটি ছিলো তামিল রাজনীতির সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শোডাউন।

#বিজেপি #মোদি #ভারত #বিজয়

হজরত আবু আহমাদ শাকাল ইবনু হুমাইদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলল্লা...
23/08/2025

হজরত আবু আহমাদ শাকাল ইবনু হুমাইদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলল্লাম- আমাকে একটি দোয়া শিখিয়ে দিন। তিনি বললেন, তুমি বল-

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি সাময়ি, ওয়া মিন বাচারি ওয়া মিন শাররি লিসানি ওয়া মিন শাররি ক্বালবি ওয়া মিন শাররি মানিয়্যি।’

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে কানে মন্দ কথা শোনা থেকে আশ্রয় চাই। চোখ দিয়ে মন্দ কিছু দেখা থেকে আশ্রয় চাই। জিহ্বা দিয়ে মন্দ কিছু বলা থেকে আশ্রয় চাই। অন্তরের খারাপ চিন্তা থেকে আশ্রয় চাই। দেহের কামনা-বাসনার খারাপ চিন্তা থেকেও আশ্রয় চাই।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)

Address

Abdallah Bin Qays, Madinah
Al Madinah
42373

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Daily Madina posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Daily Madina:

Share