Imam Bin Iqbal

Imam Bin Iqbal "জীবনের এক নাম রহস্য
সফলতার আরেক নাম সংগ্রাম ��
� ইমাম বিন ইকবাল �

‎حَدَّثَنَا أَصْبَغُ، قَالَ أَخْبَرَنِي ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ...
07/09/2025

‎حَدَّثَنَا أَصْبَغُ، قَالَ أَخْبَرَنِي ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ، حَدَّثَهُ عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّهُ كَانَ يُخْبِرُ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم‏.‏ ‏ "‏ إِنَّ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ لاَ يَخْسِفَانِ لِمَوْتِ أَحَدٍ وَلاَ لِحَيَاتِهِ، وَلَكِنَّهُمَا آيَتَانِ مِنْ آيَاتِ اللَّهِ، فَإِذَا رَأَيْتُمُوهَا فَصَلُّوا ‏"‏‏.‏



ইব্‌নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা করেন যে, সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে হয় না। তবে তা আল্লাহ্‌র নিদর্শনসমূহের মধ্যে দু’টি নিদর্শন। কাজেই তোমরা যখনই গ্রহণ হতে দেখবে তখনই সালাত আদায় করবে।

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১০৪২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

Almighty. Redirect our thoughts so that we focus on those things that are good and pure, honorable and righteous, excell...
05/09/2025

Almighty. Redirect our thoughts so that we focus on those things that are good and pure, honorable and righteous, excellent and worthy of praise. Banish thoughts that cloud our judgement, cause doubt and make us think ill of others. Aameen.
M***i Menk
Imam Bin Iqbal Inside the Haramain نادي النصر السعودي - AlNassr Saudi Club

জানেন কি? 🤔 মু'মিন জীবন যুদ্ধে  কখনো হতাশ হয়না। কারণ আল্লাহ তায়ালা আশা জাগিয়ে বলেছেন: لا تقنطوا من رحمة الله অর্থাৎ ত...
22/08/2025

জানেন কি? 🤔
মু'মিন জীবন যুদ্ধে কখনো হতাশ হয়না। কারণ আল্লাহ তায়ালা আশা জাগিয়ে বলেছেন: لا تقنطوا من رحمة الله অর্থাৎ তোমরা আল্লাহর রহমত তথা দয়া থেকে নিরাশ হয়ো না। মু'মিন সবসময় চেষ্টা করে আল্লাহর ভরসা করতে। কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন: ومن يتوكل على الله فهو حسبه অর্থাৎ যে আল্লাহর উপর ভরসা করে তিনিই তার জন্য (সাহায্যকারী হিসেবে) যথেষ্ট।
©
#المملكةالعربيةالسعودية 🇧🇩

✨কুফু(كُفُو)✨বিয়ের ক্ষেত্রে  “কুফু” একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:«قال ...
13/08/2025

✨কুফু(كُفُو)✨

বিয়ের ক্ষেত্রে “কুফু” একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«قال رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم تَخَيَّرُوا لِنُطَفِكُمْ وَانْكِحُوا الْأَكْفَاءَ وَأَنْكِحُوا إِلَيْهِمْ»
“তোমরা ভবিষ্যত বংশধরদের স্বার্থে উত্তম নারী গ্রহণ করো এবং 'কুফু' বিবেচনায় বিবাহ করো, আর বিবাহ দিতেও 'কুফুর' প্রতি লক্ষ্য রাখো।” [১]

⬜এখন 'কুফু'-র অর্থ কি?
“কুফু”(كُفُو) একটি আরবী শব্দ; যার অর্থ সমান,সমতুল্য,সমতা,সমকক্ষ[২]।
ইসলামী পরিভাষায় বর-কনের দ্বীন-দুনিয়ার যাবতীয় কিছুতে সমান সমান বা কাছাকাছি হওয়াকে “কুফু” বলে।

⬜বিয়ের ক্ষেত্রে “কুফু” কেন গুরুত্বপূর্ণ আসুন একটি উদাহরণ দেখি:
মনে করুন, A একটি দ্বীনদার মেয়ে এবং B একটি বেদ্বীন ছেলে। একজন দ্বীনদার,অপরজন বেদ্বীন; দুজনের মধ্যে কুফু নেই। তারপরেও দুজনের বিয়ে হলো, মেয়েটি যেহেতু দ্বীনদার তাই সে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার দ্বীনকে টেনে আনে, চায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বীনের ছাপ থাকুক। অপরপক্ষে বেদ্বীন ছেলেটি চাইবে দুনিয়ার স্রোতে গা ভাসিয়ে দিতে, চাইবে সবকিছুই হোক দ্বীনের বাঁধনমুক্ত। ফলস্বরূপ অশান্তি। শেষ পরিণতি 'তালাক'।

👉এবার আরেকটি উদাহরণ দেখি:
মনে করুন, আপনার মাসিক আয় দশ হাজার টাকা। আর আপনি এমন কাউকে বিয়ে করলেন যার বাবার মাসিক আয় ছিল পঞ্চাশ হাজার টাকা। অর্থনৈতিক অবস্থানে 'কুফু' নেই। কি মনে হয় সুখে থাকবেন? নাহ।
হাতি-ওয়ালার সাথে বন্ধুত্ব করলে হাতি রাখার মত ঘর নিজেকে বানাতে হবে। নতুবা ‘বড়র পিরীতি বালির বাঁধ, ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণে চাঁদ।’ বুঝলেন?
অতএব, আপনার রোজগার দশ হাজার টাকা হলে আপনার বিয়ে করা উচিত এমন কাউকে যে এরমধ্যেই মানিয়ে চলতে পারবে। নয়তো বিয়ের পর শুনতে হতে পারে, ‘ভুল করেছি তোমায় বিয়ে করে, দাও এবার আমার হাতটি ছেড়ে ’।

👉তাই সর্বদিক দিয়ে নিজের চলাফেরা, পোশাক আশাক, বাড়িঘর, থাকা খাওয়ার মান যেমন, ঠিক সেই সমমানের পাত্রী পছন্দ করা উচিৎ। এতে কেউ কারোর উপর গর্ব প্রকাশ করবেনা, খোঁটা দেবেনা; ভালোবাসার গতিও বাধাগ্রস্ত হবেনা। এককথায় প্রায় সব বিষয়ে 'কুফু' বিবেচনা করেই বিয়ের পিঁড়িতে বসা উচিত। নচেৎ পরবর্তী সময়ে 'ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালাতে পারে'।

⬜যদি সবকিছুতেই 'কুফু' মিলে যায় তবে তো সোনায় সোহাগা এবং এমন দাম্পত্য হবে চিরসুখের। পক্ষান্তরে কিছু না পেলেও যদি শুধুই দুজনের মধ্যেই দ্বীনদারী থাকে তবে সুখের জন্য এটাই যথেষ্ট। দ্বীনদারদের তো সবকিছুই আশ্চর্যের; তারা সর্বাবস্থায় সুখ শান্তি খুঁজে নিতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।

⬜শেষ কথা: অনেকে বলতে পারেন কোনো ব্যাপার না বিয়ে করে মেয়েকে দ্বীনদার বানিয়ে নেব। ভাই, এটা স্রেফ একটি শয়তানের ধোকা, উল্টোও তো হতে পারে দেখা গেল দ্বীনদার বানাতে গিয়ে আপনিই বেদ্বীন হয়ে গেলেন। কি দরকার এত রিস্ক নেওয়ার? যেখানে এই জীবন একটি পরীক্ষাকেন্দ্র, পাশ করার সুযোগও একটিই। তারপরেও রিস্ক?
বরং একটি কাজ করা যেতে পারে বিয়েতে দ্বীনকে কন্সট্যান্ট রেখে [এখানে কোন ডিসকাউন্ট নেই দুঃখিত] অন্যান্য দুনিয়াবি বিষয়গুলি সামান্য হেরফের করে এডজাস্ট করা যেতেই পারে। আসলে সবকিছুই নির্ভর করছে দ্বীনদার কেমন তার ওপরে, যত বেশি দ্বীনদারী থাকবে ততোই বাকিগুলোর গুরুত্ব কমবে।

✨রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«ليَتَّخذَ أحَدُكُمْ قَلْباً شَاكِراً وَلِسَاناً ذَاكراً وَزَوْجَةً صَالِحَةً تُعينُهُ عَلَى أَمرِ الآخِرَة».

‘‘তোমাদের প্রত্যেকের কৃতজ্ঞ অন্তর ও যিকিরকরি জিহ্বা হওয়া উচিৎ। আর এমন মুমিনা স্ত্রী গ্রহণ করা উচিৎ; যে তার আখেরাতের কাজে সহায়তা করবে।’’ [৩]

⬜আখিরাতের কাজে সহযোগিতা করার জন্য স্বামী-স্ত্রীর কুফু থাকতে হবে। স্ত্রীকে অবশ্যই দ্বীনদারিতে স্বামীর বরাবর বা কাছাকাছি হতেই হবে নচেৎ সে আখিরাতের কাজে সহায়তার থেকে বাধা বেশি দেবে এবং অনেকক্ষেত্রে শরীয়ত বিরোধী কাজ করে আপনাকে জাহান্নামের পথেও টানবে। স্ত্রী যদি বেশি দ্বীনদার হয় তবে স্বামীর ক্ষেত্রেও একই।

« رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ
وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَاماً».

__________________
[১] সুনান ইবনু মাজাহ : ১৯৬৮ ; সহীহ
[২] আল-ওয়াফি ডিকশনারি
[৩] ইবনে মাজাহ: ১৮৫৬, আস-সিলসিলাতুস সহীহাহ :২১৭৬
©️

Inside the Haramain Nikah Forever Imam Bin Iqbal Muhammad Imam Hossain Imam Bin Iqbal আরিফ খান Md Ikbal Hossain Tipu 🤲

রাত-দিন এবং নারী-পুরুষের সম্পর্ক আমরা পৃথিবী দিয়ে শুরু করছি। সূরা নাবায় আল্লাহ তায়ালা বলেন- "اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ م...
11/08/2025

রাত-দিন এবং নারী-পুরুষের সম্পর্ক

আমরা পৃথিবী দিয়ে শুরু করছি। সূরা নাবায় আল্লাহ তায়ালা বলেন- "اَلَمۡ نَجۡعَلِ الۡاَرۡضَ مِهٰدًا" - "আমি কি যমীনকে (তোমাদের জন্য) শয্যা বানাইনি?" وَّ الۡجِبَالَ اَوۡتَادًا - আর পর্বতসমূহকে পেরেক? জমিনের উপর। কুরআন বর্ণনা করেছে পৃথিবী নড়াচড়া করে, ঝাঁকুনি দেয়। আর পর্বতসমূহ একে আটকে রাখে। সামলে রাখে।

এখন, আরবিতে জমিনের জন্য যে শব্দ ব্যবহার করা হয় তা স্ত্রীবাচক। আর পর্বত পুরুষবাচক। জমিন আবার জন্ম দান করে। গাছ-গাছালি, লতা-পাতা জমিন থেকে বের হয়ে আসে। এ কারণে একে আবার মিহাদা বলা হয়। মিহাদ হলো মায়ের কোল।

পুরুষকে বর্ণনা করা হয়েছে পরিবারের ভরণপোষণের যোগানদাতা হিসেবে। পরিবারে স্থিতিশীলতা, শান্তি-শৃঙ্খলা ইত্যাদি ধরে রাখার দায়িত্ব তার।

প্রথমে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন জমিন এবং পর্বত বিবাহিত। ঠিক এরপরেই তিনি বলেন পুরুষ আর মহিলা বিবাহিত। "ওয়া খালাকনাকুম আজওয়াজা।" ব্যাপারটা চমৎকার নয় কি? জমিন এবং পর্বত একে অপরের জোড়া। মনে মনে একটি চিত্র কল্পনা করুন। বিশাল আয়তনের জমিন। আর জমিনের উপর দাঁড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন বিশাল এক পর্বত।

এই প্যাসেজের শেষে গেলে দেখবেন আল্লাহ বর্ণনা করেছেন বিশাল আকাশের কথা। আর সেই আকাশে সবচেয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করার জিনিস হলো সূর্য। তো, তিনি শুরু করেছেন দিগন্ত বিস্তৃত জমিন দিয়ে এবং এর উপর দাঁড়িয়ে আছে পর্বত। আর শেষ করেছেন বিশাল আকাশ দিয়ে এবং তার মাঝে সবচেয়ে দৃষ্টি গোচর একটি জিনিস দিয়ে। এভাবেই প্যাসেজটির শুরু এবং শেষ। একটি জোড়ার বর্ণনা। এরপর আরেকটি জোড়া।

দ্বিতীয় যে জিনিসটি তিনি বর্ণনা করেছেন- তিনি পুরুষ এবং নারীকে জোড়া হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এরপর বলেন- وَّ جَعَلۡنَا الَّیۡلَ لِبَاسًا - وَّ جَعَلۡنَا النَّهَارَ مَعَاشًا - তিনি রাতকে করেছেন আবরণ এবং দিনকে করেছেন জীবিকা উপার্জনের সময়। একদিকে তিনি বলেন পুরুষ এবং নারী। অন্যদিকে তিনি তাদের রাত এবং দিনের সাথে তুলনা করেন। ব্যাপারটা দারুণ বিস্ময়কর!

সূরা আল-লাইলে আল্লাহ বলেন- وَ الَّیۡلِ اِذَا یَغۡشٰی - وَ النَّهَارِ اِذَا تَجَلّٰی- وَ مَا خَلَقَ الذَّکَرَ وَ الۡاُنۡثٰۤی - "কসম রাতের, যখন তা ঢেকে দেয়। কসম দিনের, যখন তা আলোকিত হয়। কসম তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন।"

কুরআনে দিন এবং রাত্রির সম্পর্ক অধ্যনের মাধ্যমে আপনি নর-নারীর রিলেশনশিপ সবন্ধে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

রাত্রিকে তিনি পোশাক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। আর বৈবাহিক সম্পর্কের অন্যতম কিছু দিক হলো— স্বামী স্ত্রী একে অন্যকে সমর্থন দিবেন, একে অন্যের পক্ষে কথা বলবেন, একে অন্যের সাথে অন্তরঙ্গ হবেন এবং রোমান্টিক হবেন। একে অন্যের গোপন বিষয় কারো কাছে প্রকাশ করবেন না যেমনিভাবে পোশাক মানুষের শরীরকে প্রকাশ হতে দেয় না।

স্বামী স্ত্রী একে অন্যের রক্ষক হিসেবে কাজ করবেন। যেমন— রান্না করার সময় কখনো কখনো গরম তেল ছিটকে আসে, কিন্তু আপনি পোশাক পরে থাকার দরুন তা আপনার পোশাকে এসে লাগে এবং আপনার শরীরকে পুড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। ঠিক তেমনিভাবে কেউ যদি আপনার পার্টনারকে অপমান করে আপনি সেই অপমান সহ্য করেন কিন্তু আপনার জীবন সঙ্গীকে তা থেকে রক্ষা করেন। একে অন্যের পরিচ্ছদ হওয়ার এটা অন্যতম এক দাবি।

শারীরিক সম্পর্ক থেকে শুরু করে, আবেগময় সম্পর্ক, প্রতিরক্ষা, একে অন্যের গোপন বিষয় অন্য কারো কাছে প্রকাশ না করা, একে অন্যকে নিয়মিত সঙ্গ দেয়া, অন্তরঙ্গ হওয়া, একে অন্যের সব বিষয় বুঝতে পারা ভালো বা খারাপ... পোশাক যেমন আপনার শরীরের সুন্দর অংশ ঢেকে রাখে আবার আপনার কুৎসিত অংশও ঢেকে রাখে।

ঠিক তেমনি এক সঙ্গীর নির্দিষ্ট কিছু কৌতুক এবং সৌন্দর্য শুধুই অপর সঙ্গীর জন্য। নির্দিষ্ট কিছু কদর্যতা শুধু অন্য সঙ্গী জানবেন, অন্য কারো সেটা জানার দরকার নেই। রাত যেমন সব আচ্ছাদিত করে রাখে, ব্যক্তিগত সম্পর্কের এই দিকগুলোও শুধুই স্বামী-স্ত্রীর একান্ত ব্যাপার।

কিন্তু, দিন তো সবকিছু প্রকাশ করে দেয় তাই না? আর আল্লাহ বলেন- وَّ جَعَلۡنَا النَّهَارَ مَعَاشًا - দিন এমন একটা সময় যার মাধ্যমে তোমরা জীবিকা উপার্জন করো।

পুরুষ চাকরিতে যেতে পারবে না যদি স্ত্রী ঘরের যত্ন না নেয়। স্ত্রী যদি সহযোগিতা না করে পুরুষ তার চাকরি করতে পারবে না। অথবা তাদের উভয়কেই হয়তো ব্যবসা চালাতে হয়। এমনটাও ঘটে। এমনকি সাহাবাদের সময় থেকেই। নর-নারী উভয় বাগানে কাজ করত। তাদের পরস্পরকে সহযোগিতা করতে হবে— কে বাচ্চাদের স্কুল থেকে নিয়ে আসবে, কে বাড়ির কাজে সাহায্য করবে, কে আজ থালা বাসন পরিষ্কার করবে ইত্যাদি ইত্যাদি। এ সমস্ত কিছু উভয়ের মাঝে বন্দোবস্ত করতে হবে।

আমি কী নিয়ে কথা বলছি? রেস্পন্সিবিলিটি। দায়-দায়িত্ব নিয়ে। তাহলে বিয়েতে যেমন ভালোবাসা আছে তেমনি আরো কী আছে? দায়-দায়িত্ব।

দুঃখজনকভাবে মুসলিম বিয়েগুলোতে কী হয়? এটা শুধু দায়-দায়িত্বের মাঝে সংকুচিত হয়ে পড়ে। আর ডেটিং কী নিয়ে? শুধু ভালোবাসা।

কুরআন নর-নারীর একত্রিত হওয়ার চিত্রটি কিভাবে অঙ্কন করেছে? লাভ উইথ রিস্পন্সিবিলিটি। দায়িত্বসহ ভালোবাসা।

আর আপনি আপনার দায়-দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে পারবেন না। কারণ এগুলো বিরক্তিকর, অবসাদকারী এবং ক্লান্তিকর। যখন আপনি ক্লান্ত হয়ে পড়েন রাত আসলে আপনার কী দরকার? আপনার রাত দরকার দিনের কাজ ঠিকভাবে আঞ্জাম দেয়ার জন্য। রাতে যদি ঐ চার্জটি না পান দিনের কাজ সঠিকভাবে করতে পারবেন না। আর দিনে যদি জীবিকা উপার্জন না করেন তাহলে আরামদায়ক রাত কাটাতে পারবেন না। পরস্পরকে তাদের প্রয়োজন।

তাহলে, প্রথমে জমিন এবং পর্বত। শেষে আকাশ এবং সূর্য। কিন্তু যে জিনিসটি আমাকে ব্যাপকভাবে চমৎকৃত করল তা হলো প্যাসেজের মাঝের অংশ। " وَّ جَعَلۡنَا نَوۡمَکُمۡ سُبَاتًا ۙ" - "আর আমি তোমাদের নিদ্রাকে করেছি এমন কিছু যা তোমাদের বিচ্ছিন্ন করে ফেলে।" ব্যাপারটা আশ্চর্যজনক। কারণ, এই প্যাসেজের সবকিছুই জোড়ায় জোড়ায় বর্ণনা করা হয়েছে। পৃথিবী এবং পর্বত। আকাশ এবং সূর্য। নর এবং নারী। দিন এবং রাত। তাহলে ঘুমাতে যাওয়া কিসের সাথে জোড়ার বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার কথা? জেগে থাকা। কিন্তু আল্লাহ এটা উল্লেখ করেননি।

ঘুম যে জেগে থাকার জোড়া, এই উপসংহারে তো আপনি নিজেই আসতে পারেন তাই না? কুরআনে ঘুমকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। ঘুম থেকে যেমন আপনি জেগে উঠবেন ঠিক তেমনি মৃত্যুর পরেও শেষ বিচারের দিন জেগে উঠবেন। (এ জেগে উঠাই শেষ জেগে উঠা এরপর আর ঘুম নেই, মৃত্যু নেই। জান্নাতে কেউ কোনোদিন ক্লান্ত হবে না। তাই, সেখানে ঘুম নেই। আর জাহান্নামে? لَا یَمُوۡتُ فِیۡهَا وَ لَا یَحۡیٰی - সে সেখানে মরবেও না এবং বাঁচবেও না।)

নিজে নিজে চিন্তা করেই আপনার এই উপসংহারে আসার কথা। কুরআন কি চমৎকার ভাবেই না বিচার দিনের স্বপক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছে!!

—©নোমান আলী খানের আলোচনা থেকে

Leave the country 🇧🇩 with a chest pain and disappointment 😭 miss you 😭 💝           #المملكةالعربيةالسعودية
25/07/2025

Leave the country 🇧🇩 with a chest pain and disappointment 😭 miss you 😭 💝

#المملكةالعربيةالسعودية

25/07/2025

Celebrating my 2nd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

22/07/2025

নাট্যশালার নাট্যমঞ্চ হচ্ছে বাংলাদেশ 🇧🇩

#المملكةالعربيةالسعودية

21/07/2025

আমরা কবে সভ্য মানুষ হব? 🤔
এতো গুলো শিক্ষার্থী প্রাণ হারিয়েছে এ দায় কে নেবে?

09/07/2025

২৪ এর বন্যা যেন ২৫ এ সৃষ্টি না হয়!
সে জন্য সবাই কে সচেতন হতে হবে 🤨

___________ Imam Bin Iqbal 🇸🇦

Click on : Muhammad Imam HOSSAIN 🇧🇩
EDIT : Imam Bin Iqbal 🇸🇦
DEVICE : 📱
#المملكةالعربيةالسعودية 🇸🇦

আল্লাহ আপনার দুআ কবুল করুন এবং স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করুন। May Allah ﷻ accept your Duas & turn your Dreams into reality...
04/07/2025

আল্লাহ আপনার দুআ কবুল করুন এবং স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করুন।

May Allah ﷻ accept your Duas & turn your Dreams into reality.

The primary goal of life is to worship Allah and be grateful for his endless mercies; everything else is secondary.Muham...
29/06/2024

The primary goal of life is to worship Allah and be grateful for his endless mercies; everything else is secondary.

Muhammad Imam Hossain 🇸🇦💝🇧🇩

Address

Dammam

Telephone

+966559908524

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Imam Bin Iqbal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Imam Bin Iqbal:

Share