শেওলা

শেওলা fly higher

১৮ তারিখে উত্তরা বিএনএসের সামনে রোডে বসে অনেক স্টূডেন্টই খাচ্ছিল। সেদিন উত্তরায় বসবাসকারী  অনেকেই বিরিয়ানি/খিচুড়ি রেঁধে ...
16/08/2024

১৮ তারিখে উত্তরা বিএনএসের সামনে রোডে বসে অনেক স্টূডেন্টই খাচ্ছিল। সেদিন উত্তরায় বসবাসকারী অনেকেই বিরিয়ানি/খিচুড়ি রেঁধে নিয়ে এসে বিলিয়েছিলো। এমন মুহূর্তে সামনে থাকা স্কয়ারের বিল্ডিং থেকে স্নাইপিং করা হয়। খাওয়া অবস্থাতেই একজন মারা গেল। তারপরতো অসমাপ্ত বিরিয়ানির ঐ প্যাকেটটি এভাবে পড়ে রইলো।
এরপরেও বলবেন এমন স্বাধীনতা আমরা চেয়েছিলাম?

"সিমু তার বাচ্চাকে ঘুম পাড়িয়ে বারান্দার দিকে আসতে আসতে বলে সবাই কী দেখছে, আমিও একটু দেখি। এ কথা বলে বারান্দার সামনে আসতে...
30/07/2024

"সিমু তার বাচ্চাকে ঘুম পাড়িয়ে বারান্দার দিকে আসতে আসতে বলে সবাই কী দেখছে, আমিও একটু দেখি। এ কথা বলে বারান্দার সামনে আসতেই উত্তর দিক থেকে একটি বুলেট বারান্দার এস এস পাইপের গ্রিল ভেদ করে সুমির মাথার বাম দিক দিয়ে ঢুকে বেরিয়ে যায়।"

সুমাইয়া আক্তার সিমু (২০)। দুই বছর আগে বিয়ে হয়েছে। তার প্রথম সন্তান সুয়াইবা। বয়স মাত্র আড়াই মাস। দুই মাস ধরে নবজাতক.....

তখন ২০২২ সাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হল এক্সটেনশন ৪ ব্লকে থাকি। আমার আর তরুয়ার Hridoy Tarua পাশাপাশি রুম। ফা...
29/07/2024

তখন ২০২২ সাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হল এক্সটেনশন ৪ ব্লকে থাকি। আমার আর তরুয়ার Hridoy Tarua পাশাপাশি রুম। ফার্স্ট ইয়ার ভাইভ, পুরো এক্সটেনশনই নিজের রুম মনে হতো, সে কী আড্ডাবাজি! দিনে যতবার তরুয়ার সাথে দেখা হতো হাসিমুখে 'কেফুদা' সম্বোধনে কথা বলতো। হলে এলাহি, এজাজ , বাইজিদ, তপু সহ কাছের সব বন্ধুরাই কেফু, কেফুদা বলে ডাকতো।
একদিন ভরদুপুরে তরুয়ার টেবিলে থাকা কিছু অনুলিপি চোখে পড়লো, নিজের কিউরিওসিটি থেকেই পড়তে শুরু করলাম। এক-দুই লাইন পড়ে রেখে দিবো ভেবে পুরো ৮-১০ পৃষ্ঠা পড়ে ফেললাম সেদিন! রেশ কাটলো না, পরবর্তীতে পড়বো ভেবে বেশকিছু পৃষ্ঠা ছবি তুলে রাখা। রুমে এসে স্টপ হয়ে বসে ছিলাম সেদিন, সারাজীবন এত্তো কষ্ট করে ভার্সিটিতে আসা ছেলেটা আমাদের সামনে কী হাস্যোজ্জ্বলই না থাকে সবটা সময়!!
এক্সটেনশনে থাকাকালীন এমন আরো মেধাবী স্বপ্নবাজ তরুয়ার গল্প শোনা হয়, জীবনযাত্রা দেখা হয়।

অন্যের দোকানে স্বল্প মজুরির কাঠমিস্ত্রী বাবা শরীরের সবটুকু ঘাম বিসর্জন দিয়ে ছেলেকে মানুষ করেছিলেন। দূরন্ত মেধাবী সন্তান তরুয়ার মধ্যেই পরিবারের ভাগ্য বদলের স্বপ্ন বুনেছিলেন। তরুয়ার আজন্ম স্বপ্নই ছিলো নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে বাবা-মায়ের সুদিন ফেরানো, একটু স্বস্তি দেয়া। অনার্স পড়ুয়া প্রত্যেকটা নিম্ন মধ্যবিত্ত , মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানই সেই স্বপ্ন লালন করে বাঁচে আসলে ।

আমি তরুয়ার অনুলিপিতে তাঁর জীবনের স্বপ্ন,ইচ্চা, আর্তনাদ, প্রেম, পাওয়া- না পাওয়া সবই দেখেছিলাম। আমার বন্ধুটা ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড ডেডিকেটেড একটা মানুষ ছিলো। হয়তো বাবা-মাকে সময় বদলানোর আশ্বাসে দিন গুনতে শুরু করে দিতে বলেছিলো, এইতো সামনের বছর স্নাতকটা শেষ হলেই চাকরী নিয়ে পরিবারকে ছোট্ট ভাড়া বাসায় থাকার কষ্ট থেকে পরিত্রাণ দিতো কিংবা বৃদ্ধ বাবাকে একটু বিশ্রামের সুযোগ দিতো। নিজের একটা ঘর করতো।

আচ্ছা, একটা জাতির সাথে করা বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো কি অনেক বেশি অন্যায় ছিলো? এমন ভাবে গুলি করতে হলো যে গুলি তীর্যকভাবে পিঠে লেগে মেরুদণ্ড, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, শ্বাসনালী ভেদ করে বুক চিড়ে বের হলো..?? আমার বন্ধুটারে বাঁচানোর কোনো সম্ভাবনাই রাখলো না কেনো???
ছাত্রলীগ-পুলিশের হাতে সাধারণ ছাত্র মারার এই অস্ত্র তুলে দিলো কেনো???
আচ্ছা, প্রাণভোমরা হারিয়ে যাওয়া তরুয়ার মা-বাবা কীভাবে, কী নিয়ে বাঁচবে???

বন্ধু তরুয়া, শোনো..তুমি , আবু সায়েদ, ওয়াসিম, মুগ্ধ সহ তোমরা শত বীর মরে যাও নাই, তোমরা আমাদের হৃদয়ে আজীবন লালিত স্বপ্নবাজ হিশেবেই বেঁচে থাকবা । প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তোমাদের বীরত্বের গান গেয়েই যাবে।তোমরা এই প্রজন্মকে হাজারো প্রতিকূলতায় শিরদাঁড়া সোজা রাখার হিম্মত দেখিয়ে গেছো। এই প্রজন্মের প্রতিটা তরুণ-যুবকের বুকে বারুদের জন্ম দিয়ে গিয়েছো, অন্যায় দেখলেই যে বারুদ জ্বলে উঠবে।

দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা, শুধিতে হইবে ঋণ.....

©Kefayet Ullah

29/07/2024

শহীদ ২৬৬ জনের তথ্যঃ (এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত) (তালিকায় আরও অনেক নাম যুক্ত করা বাকি আছে)

১. আবু সাঈদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, বিআরইউর সামনে, ১৬ জুলাই।
২. আসিফ (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৩. মো: ফারুক (৩২), ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৪. মো: ওয়াসিম (২২), চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র, আহত হয়ে মৃত্যু, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৫. ফয়সল আহমেদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৬. মো: শাহজাহান (২৫), কাপড়ের দোকানের কর্মচারী, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ব্রাদার নূরুন নবী, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ঢাকা, ১৬ জুলাই।
৭. সবুজ আলী (২৫), ছাত্র, ঢাকা কলেজ, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা কলেজের উল্টোদিকে, ১৬ জুলাই।
৮. সাকিল, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৯. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১০. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১১. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১২. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৩. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৪. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৫. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৮. ফারহান ফয়েজ রাতুল (১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, সিটি হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৯. হাসান মেহেদী, সাংবাদিক, ঢাকা টাইমস, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২০. ওয়াসিম শেখ (৩০), মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ফিশ স্টোর, ১৮ জুলাই।
২১. নাজমুল কাজী (২০/২২), আহত হয়ে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২২. মোহাম্মদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৮ জুলাই।
২৩. অজ্ঞাত (৩০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২৪. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।
২৫. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।
২৬. অজ্ঞাত (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৭. অজ্ঞাত (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৮. আসহাবুল ইয়ামিন (২০), ছাত্র, এমআইএসটি, মিরপুর, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ১৮ জুলাই।
২৯. তাহমিদ তামিম (১৫), স্কুলছাত্র, নরসিংদী, গুলিতে নিহত, ১০০ বেড হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।
৩০. ইমন মিয়া (২২), ছাত্র, সরকারি সাটিরপাড়া স্কুল, গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।
৩১. দীপতো দে (২১), ছাত্র, মাদারীপুর কলেজ, লেকপাড়, মাদারীপুর, ১৮ জুলাই।
৩২. রৌদ্র সেন (২২), ছাত্র, এসইউএসটি, পুলিশ লেক এরিয়া, সুরমা গেট পয়েন্ট, ১৮ জুলাই।
৩৩. মানিক মিয়া (৪০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পুলিশ স্টেশনের পেছনে, ১৮ জুলাই।
৩৪. সাকিল হোসেন (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৮ জুলাই।
৩৫. ইমরান (২৪), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৬. আবদুল্লাহ (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৭. সাইমুন সিয়াম (২৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৮. ইসমাইল (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৩৯. খালিদ সাইফুল্লাহ (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর স্টাফ কোয়ার্টার, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৪০. দুলাল মাতব্বর, মাইক্রোবাস ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মেরুল বাড্ডা, ১৮ জুলাই।
৪১. জিল্লুর রহমান (১৭), ছাত্র, ইমপিরিয়াল কলেজ, গুলিতে নিহত, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এরিয়া, ১৮ জুলাই।
৪২. রৌদ্র সেন (২০/২২), ছাত্র, লেকপাড়, আখালিয়া, ১৮ জুলাই।

৪৩. হোসেন, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৮ জুলাই।
৪৪. মো: সাকিল হোসেন, সাংবাদিক, দৈনিক ভোরের আওয়াজ, গাছা থানা, গাজীপুর, ১৮ জুলাই।
৪৫. রাকিব হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আফতাবনগর, ১৯ জুলাই।
৪৬. গনি শেখ (৪৫), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা।
৪৮. সোহাগ (১৯), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৯. আরিফ (১৮), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।
৫০. সান্তু (২০), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।
৫১. রাব্বী (২৭), গুলিতে নিহত, আবু তালেব স্কুল, ১৯ জুলাই।
৫২. অদুদ (৪০), গুলিতে নিহত, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৫৩. পাভেল (২৫), দোকানের কর্মচারী, শাহবাগ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পল্টন, ১৯ জুলাই।
৫৪. মোবারক (৩২), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ১৯ জুলাই।
৫৫. আকরাম খান রাব্বী (২৪), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৫৬. জিহাদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া, ১৯ জুলাই।
৫৭. দুলাল মোহাম্মদ দোলন (৪০), ব্যাংকার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৯ জুলাই।
৫৮. অজ্ঞাত (১৮), গুলিতে নিহত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ১৯ জুলাই।
৫৯. ওমর ফারুক (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
৬০. আবদুল ওয়াদুদ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬১. মারুফ হোসাইন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬২. মেহেদী হাসান (২০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৩. সাইফুল ইসলাম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৪. অজ্ঞাত (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৫. রবিউল ইসলাম (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৬. ইসমাইল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৭. কামাল মিয়া/জালাল মিয়া (৪৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৮. নবীন তালুকদার, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৯. ইমন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭০. সোহেল (৩৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭১. অজ্ঞাত (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭২. শাওন (২৪/২৫), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৭৩. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৪. মামুন সরদার (৩৪/২৭), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৫. শোভন (২৫), চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৭৬. রেদোয়ান (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৭. শরীফ (২৩), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৮. রাইদ (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৯. রানা (১৫), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
৮০. সোহাগ মোল্লা, পিএ, মেয়র, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
৮১. মুনসুর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮২. শরীফ, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৩. রাসেল, ছাত্র, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৪. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৫. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৬. অজ্ঞাত, বি লাইফ এইচ, ১৯ জুলাই।
৮৭. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৮. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৯. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯০. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯১. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯২. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৩. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৪. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৫. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৬. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৭. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৮. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৯. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১০০. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১০১. অজ্ঞাত, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১০২. সজ্জল হোসেন (২৮), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৩. মেরাজ (৪০), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই্।
১০৪. অজ্ঞাত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।
১০৫. মোজাম্মেল (৩২), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।
১০৬. মোখলেসুর রহমান মিলন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।

১০৭. মউন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৮. আবদুর রশীদ (৭০), হোল্ড/রেইড, ফজলুল হক রোড, সিরাজগঞ্জ, ১৯ জুলাই।
১০৯. সিয়াম (১৬), গুলিতে নিহত, আমতলা মোড়, বগুড়া, ১৯ জুলাই।
১১০. এহসানুল হক (২২), ১৯ জুলাই।
১১১. এটিএম তোরাব (৩০), সাংবাদিক, সিলেট, ১৯ জুলাই।
১১২. অজ্ঞাত, নরসিংদী, ১৯ জুলাই।
১১৩. সাগর, (১৬), ময়মনসিংহ, ১৯ জুলাই।
১১৪. আল আমিন (২৪), ডারাজ কর্মচারী (ছাত্র), এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ১৯ জুলাই।
১১৫. শাহজালাল (২৬), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১১৬. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১১৭. জুয়েল (২৫), আনসার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দৈনিক বাংলার মোড়, ১৯ জুলাই।
১১৮. ইফতি (১৬/১৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, অনাবিল হাসপাতালের সামনে, কাজলা, ১৯ জুলাই।
১১৯. অজ্ঞাত (৪১), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২০. শাকিল (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২১. অজ্ঞাত (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২২. রাজিব (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৩. আল আমিন (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কামারপাড়া, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১২৪. নাঈমা সুলতানা (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, হোম, ১৯ জুলাই।
১২৫. নুরুল ইসলাম, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৬. জামাল মোল্লা, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৭. অজ্ঞাত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৮. অজ্ঞাত, ক্রিসেন্ট হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১২৯. মো: সিয়াম (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩০. হৃদয় মীর (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩১. সুজন মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩২. আমজাদ হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩৩. অজ্ঞাত, ১৯ জুলাই।
১৩৪. আসিফ ইকবাল (২৯), এক্স ছাত্র, মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৫. মোত্তাকিন বিল্লাহ (২৫), মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৬. রাজু, মাগুরা, ১৯ জুলাই।
১৩৭. আতিকুল ইসলাম (৩২), গুলিতে নিহত, পটুয়াখালী, মিরপুর-১০, ১৯ জুলাই।
১৩৮. অজ্ঞাত (২০), মিটফোর্ড হসপিটাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৯. অজ্ঞাত (৪০), মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪০. রোহান (২০), ছাত্র, এইচএসসি পরীক্ষার্থী, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।
১৪১. রাসেল, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।
১৪২. বাঁধন (১৯), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৩. মো: জুবায়ের (৪০), কুয়েত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১৪৪. মো: রোমান (২৫), স্টাফ হসপিটাল, ল্যাবএইড, ১৯ জুলাই।
১৪৫, আসিকুল ইসলাম ইলিয়াস আসিক (১৫), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, বনশ্রী হসপিটাল, বনশ্রী, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৬. রোমান বেপারী (৩২), ট্রাক ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৭. তৌহিদ সান্নামাত (২০), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৮. মো: ইমরান খলিফা (৩৩), বেসরকারি স্কুল শিক্ষক, গুলিতে নিহত, খিলবাড়ী টেক, শাহজাদপুর, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৯. আলমগীর শেখ (৩৫), ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, বিটিভি সেন্টার, বিটিভি, ১৯ জুলাই।
১৫০. মনির (১৮), পেইন্টার, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৯ জুলাই।
১৫১. হাসনাইন (২৫), ডিশলাইন কর্মচারী, গুলিতে নিহত, মোহাম্মদপুর, ১৯ জুলাই।
১৫২. সাফকাত সামির (১১), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, কাফরুল, মিরপুর, ১৯ জুলাই।
১৫৩. এএসআই মোকতাদির (৪৮), ট্যুরিস্ট পুলিশ, গণপিটুনি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।
১৫৪. নায়েক গিয়াসউদ্দিন (৫৮), ডিএমপি পুলিশ, গণপিটুনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ফুটওভারব্রিজের নিচে, রায়েরবাগ, ২০ জুলাই।
১৫৫. ইমাম হোসেন তাজিম (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৬. জিসান (৩৩), পানি বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৭. ইউনূস আলী শাওন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৮. ইউসুফ মিয়া ইলিয়াস সানোয়ার হোসেন (৩৫/৪০), চাল ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৯. হাবিব সরদার (৩০/৪০), সিএনজি ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।

১৬০. কামরুল মিয়া (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর, ২০ জুলাই।
১৬১. সোহেল (৩৫/২৩), মোবাইল দোকান কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৬২. আরিফ (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, শনিরআখড়া, ২০ জুলাই।
১৬৩. অজ্ঞাত শিশু (১০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৬৪. আবদুল হান্নান, (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই
১৬৫. শুভ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ধানমন্ডি, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৬৬. আবদুল্লাহ আল আবির (২৩), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৬৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, এস সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২০ জুলাই।
১৬৮. রাকিব (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৬৯. জুবায়ের (২১), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৭০. মো: বিপ্লব (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৭১. সাইফুল ইসলাম (৪২), কৃষক, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, আমাকান্দা ব্রিজ, ফুলপুর ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৭২. কোরবান আলী (৬০), পোলট্রি ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৩. মেহেদী হাসান (২৪), রাজমিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, বাজার রোড, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৪. শাদ মাহমুদ খান (১৪), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৫. রনি (২৭), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার বাসস্ট্যান্ড, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৬. মো: রায়হান (১৮), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, বোর্ডবাজার এরিয়া, চান্দনা চৌরাস্তা, ২০ জুলাই।
১৭৭. নুরুল আমিন (২১), ডেলি লেবার, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, টেলিপাড়া এরিয়া জয়দেবপুর, বোর্ডবাজার, ২০ জুলাই।
১৭৮. টিপু সুলতান/ মো: টিপু/জহিরুল ইসলাম (২৭/৪৮) গণপিটুনি, শিবপুর হসপিটাল, কলেজ গেট, শিবপুর, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৭৯. মোবারক আলী (১৩), গুলিতে নিহত, গ্রিনলাইফ হসপিটাল, পান্থপথ, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৮০. হাসান মিয়া (৪৫), ডেইলি লেবার, গুলিতে নিহত, মেহেরপাড়া, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৮১. মো: মেহেদী (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮২. মো: হৃদয় (২৮), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৩. মো: শাহীন/মানিক (২৩), হোটেল ম্যানেজার, গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৪. মো: সজল (২২), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৫. মিনারুল ইসলাম (২৫), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, ৩০০ সিট হসপিটাল, নারায়ণগঞ্জ, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৬. রাজিব হোসেন (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৮৭. মায়া ইসলাম (৬০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ইন ফ্রন্ট অব হার হাউজ, রামপুরা, ২০ জুলাই্
১৮৮. আমজাদ হোসেন (২২/১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৮৯. হৃদয় মীর (১৫), ছাত্র গ্যারেজ মিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯০. সুজন মিয়া (১৭), ছাত্র/ভটভটি/ লেগুনা ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯১. সিয়াম আহমেদ (১৯) ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯২. অজ্ঞাত (মধ্যবয়সী), গুলিতে নিহত, ভেলানগর নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৩. আশিক মিয়া (১৫), গুলিতে নিহত, মাধবদী, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৪. হুমায়ুন কবীর (২৫), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।
১৯৫. তনয় দাশ/তন্ময় দাশ (২৮), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।
১৯৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৯৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৮. কামরুল মিয়া (২৭), ফার্নিচার কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৯. জাহাঙ্গীর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।

২০০. রুবেল মিয়া (২০/৩০), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
২০১. অজ্ঞাত (২৭), গুলিতে নিহত, আজিমপুর, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০২. শাহরিয়ার (১৯/২৩), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া অ্যান্ড যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
২০৩. অজ্ঞাত (২০), গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০৪. মো: শাকিল (২২), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।
২০৫. অজ্ঞাত (৩০), গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।
২০৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৮. অজ্ঞাত, ২০ জুলাই।
২০৯. অজ্ঞাত, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রাউ, বরিশাল, ২০ জুলাই।
২১০. সেলিম মন্ডল (২৯), রাজমিস্ত্রি, ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১১. আবদুস সালাম (২২), রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১২. সোহেল আহমেদ (৪২/২১) রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১৩. আদিল আল মাহমুদ, কর্মচারী, গুলিতে নিহত, নেয়ার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ২০ জুলাই।
২১৪. মো: ইমরান (১৬), টেইলার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, ২১ জুলাই।
২১৫. আকাশ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চিটাগাং রোড, ২১ জুলাই।
২১৬. অজ্ঞাত (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার, ২১ জুলাই।
২১৭. আমিন (১৬) ওয়ার্কশপ শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী গুলবান, ২১ জুলাই।
২১৮. জসিম (৪০), চা বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২১ জুলাই।
২১৯. রাকিব বেপারী (২০), গার্মেন্ট শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ, ফতুল্লা, ২১ জুলাই।
২২০. ফয়েজ (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২২১. মো: জাকির/ মো: জাহিদ (৩২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২২. তৌফিকুল ইসলাম (৩০), ইঞ্জিনিয়ার, পেট্রোবাংলা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২৩. সোহাগ (২৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, গোপীবাগ রেল গেইট, ২১ জুলাই।
২২৪. মো: রাব্বী/আবদুল বারী (১৭), ছাত্র, টেইলার, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৫. মো: নাহিদ মিয়া (৩০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৬. আলী হোসেন (৪৫), টেইলার, গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হসপিটাল, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৮. হুমায়ুন আহমেদ, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২২৯. প্রণয় দাস, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২৩০. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ৩০০ বেড হসপিটাল নারায়ণগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩১. আবদুল মজিব (২৮), কভার্ড ভ্যান ড্রাইভার, আগুনে দগ্ধ, চৌদ্দগ্রাম, হাজীগঞ্জ থানা, চাঁদপুর, ২১ জুলাই।
২৩২. নবী নূর (৪১), ফিশ ট্রেডার্স গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ২১ জুলাই।
২৩৩. শফিকুল ইসলাম (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দক্ষিণ পরিবাগ, ২১ জুলাই।
২৩৪. মাসুদ পারভেজ, পুলিশ, রাজারবাগ সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটাল, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৩৫. মিলন মিয়া (৩০), ফিশ ট্রেডার্স, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৬. সুমাইয়া আকতার সুমী (২০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৭. সজীব মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৮. আশিকুর রহমান (১৯), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৯. বাবুল (২৮), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৪০. মো: শরীফ, গুলিতে নিহত, সানারপার, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৪১. আবদুল লতিফ (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪২. ইউসুফ আলী সোহান (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪৩. মো: হান্নান (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।

২৪৪. ফারুক (৪৫/২২), গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল হাসপাতাল সাভার, ২১ জুলাই।
২৪৫. রাসেল (২০), টেম্পু হেলপার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দনিয়া, ঢাকা, ২২ জুলাই।
২৪৬. আজিজুল মিয়া (২২), ইমপ্লয়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২২ জুলাই।
২৪৭. সান্তু (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৮. সৈয়দ গোলাম মোস্তফা রাজু (৩৬), ইঞ্জিনিয়ার এমঅইসটিআরআই, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৯. অজ্ঞাত (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৫০. মনির হোসেন, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২২ জুলাই।
২৫১. হৃদয় চন্দ্র তরুয়া, (২২), ছাত্র, সিইউ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫২. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৩. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৪. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫৫. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫৬. শুভ শীষ (২৪), গার্মেন্ট কর্মী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৭. অজ্ঞাত (২২), মাথায় আঘাত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, উত্তরা, ২৩ জুলাই।
২৫৮. শাহরিয়ার শুভ (২৮), গুলিতে নিহত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, মিরপুর-১, ২৩ জুলাই।
২৫৯. নাসির হোসেন, গুলিতে নিহত, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২৩ জুলাই।
২৬০. রিয়া গোপ (৬), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড়ির ছাদে গুলিবিদ্ধ, ২৪ জুলাই।
২৬১. শাহজাহান হৃদয় (২১), মাদ্রাসার ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লেভেল ক্রসিং, এসকে টাওয়ার, মহাখালী, ২৪ জুলাই।
২৬২. সাজেদুর রহমান ওমর (২২), আইটি টেকনিশিয়ান, ডেমরা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড এলাকা, কোনাপাড়া, ডেমরা, ২৪ জুলাই।
২৬৩. তুহিন আহমেদ (২৬), মাসন, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৪ জুলাই।
২৬৪. জাকির হোসেন (২৯), টেইলর, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২৫ জুলাই।
২৬৫. জামান মিয়া (১৭), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ, ২৫ জুলাই।
২৬৬. সোহেল রানা (২০), গুলিতে নিহত, বিএসএমএমইউ, রামপুরা, ২৫ জুলাই।

সংগৃহীত





"এমন দৃশ্য দেখার আগে মৃ'ত্যু হোক"৯ মাসের মাসের এক গ"র্ভ"বতী নারী তার রিকশা চালক স্বামীর লা'শের জন্য হাসপাতালের এক ম'র্গ ...
29/07/2024

"এমন দৃশ্য দেখার আগে মৃ'ত্যু হোক"

৯ মাসের মাসের এক গ"র্ভ"বতী নারী তার রিকশা চালক স্বামীর লা'শের জন্য হাসপাতালের এক ম'র্গ থেকে আরেক মর্গে ঘুরছেন। এমন করুণ/বিশ্রী দৃশ্য পৃথিবীতে কখনো যেন আর দেখতে না হয়, সে জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে মিনতী করছি। "এমন দৃশ্য ফের দেখার আগে আমার মৃ'ত্যু হোক"

বলছিলাম, রোববার ২১ জুলাই ঢাকা মেডিকেলের কথা। রিকশা চালক আরিফ (২৮)। প্রথম সন্তানের বাবা হতে যাচ্ছেন, ডাক্তার বলেছে সিজার করানো লাগবে। তাই দিনরাত এক করে পরিশ্রম করছেন। প্রতি দিনের মত শনিবার (২০) জুলাই বিকেলে রিকশা নিয়ে বের হয়েছেন।

যাত্রাবাড়ী শনির আখড়া এলাকায় সড়ক থেকে কিছুটা দূরে গলির মুখে রিকশা নিয়ে দাঁড়ালেন। অপেক্ষা যাত্রীর জন্য। কিন্তু সে অপেক্ষা যে যাত্রীর বদলে বু'লে'ট হয়ে তার বুক ছিদ্র করবে সেটি হয়তো জানতেন না এই রিকশা চালক।

আরিফের মৃত্যু বাকরুদ্ধ হয়ে গেছেন তার সহজ-সরল স্ত্রী সামিয়া। অনেকবার তার সাথে একটু কথা বলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু কিছুই ঠিক মতো বলতে পারেননি তিনি। ৯ মাসের একজন গর্ভবতী নারীকে যখন ঘরে নিরাপদে, বিশ্রামে থাকা প্রয়োজন, তিনি তখন স্বামীর লা-শে-র জন্য ঢামেকের এক দপ্তর থেকে আরেক দপ্তরে ঘুরছেন। অপেক্ষার পর অপেক্ষা..।

গত ৩ দিন ধরে যাত্রাবাড়ীর কাজলা থেকে সাইনবোর্ড পর্যন্ত সড়ক আন্দোলনকারীদের দখলে। কেন আন্দো-লন করছে তারা? তাদের দাবি পুলিশ এলোপাতাড়ি গু-লি করে মানুষদের হ"ত্যা করছে। তাই পুরো এলাকার মানুষ মসজিদে মাইকিং করে সড়কে নেমে এসেছেন।

সকাল ১১ টায় ঢামেকের জরুরি ম-র্গে-র সামনে ফ্লোরে মাতম করতে দেখি মোনেকা বেগম (৩০) নামে আরেক নারীকে। খুব করুণভাবে জানতে চেয়েছি কি হয়েছে? শোকে বিহ্বল ওই নারী কোন জবাবই দেননি। পরে মোনাকার ভাই হাসান (ছদ্মনাম) জানান, মো. হোসাইন (১০) তার ভাগ্নে। তার বোন মোনেকা বেগমের একমাত্র সন্তান। গতকাল বিকেলে খেলতে বেরিয়ে ছিলো। গলির মুখে দাঁড়াতেই পুলিশের গু-লি তার পেটের সামনে দিয়ে ডুকে পেছনের দিকে বের হয়। পরে কেউ একজন তাকে ঢাকা মেডিকেল আনার পথে তার মৃ-ত্যু হয়।

গতকাল ঢামেকের জরুরি অবজারভেশনে দু'চোখ কিছুটা খোলা, মুখ কিছুটা হা করা অবস্থায় মৃ-ত্যু-র কোলে ঢলে পড়া এক অজ্ঞাত শিশুর কথা বলেছিলাম। যার ছবি আমি ফোনে তুলে রেখেছিলাম। অজ্ঞাত সে শিশু এই হোসাইন কিনা আমি নিশ্চিত নই। অপেক্ষা করলাম নিশ্চিত হওয়ার জন্য। জরুরি ম-র্গ থেকে লা-শ বের করতেই মিলিয়ে দেখি সেই শিশুই এই হোসাইন।

একমাত্র সন্তানের লা'শ ম'র্গ থেকে বের করার সাথে সাথে মা মোনেকা বেগমের বিলাপ মাতম বেড়ে গেল। গত দুদিন এ ঢাকা মেডিকেলের জরুরি ম-র্গে-র সামনে এ নিয়ে ৪ জন মা'কে একমাত্র বুকের ধনকে হারিয়ে আহাজারি করতে দেখেছি। এমন দৃশ্য প্রচণ্ড পাষাণ হৃদয়কেও বিগলিত করবে। আর আমি তো আবেগি মানুষ।

গণমাধ্যমকর্মিদের নাকি আবেগ থাকতে নেই। কিন্তু এমন করুণ দৃশ্যের কাছে আমার বার বার হেরে যায়। কিন্তু এতে কেন জানি, আমার বিন্দুমাত্রও আপসোস নেই। ওইসব দৃশ্য তখন আমাকে যতনা বেশি কাঁদিয়েছে, তার চেয়ে বেশি কাঁদাচ্ছে এ ঘটনা লিখার সময়।

যাইহোক, জরুরি মর্গ ছেড়ে আমি ম'র্গ মরচুরীতে সামনে যেতেই দেখি ম'র্গের সামনে নিচে বসে ২৫-২৬ বছরের এক ভাই খু্ব উচ্চস্বরে মাতম করে কাঁদছেন। তার সাথে কথা বলতে আমি বসি। একটু শান্ত হওয়ার পর জানান, তার নাম আব্দুল্লাহ। ছোট ভাই, ওবায়দুল্লাহ (২১) নর্দা এলাকায় পুলিশের গু'লি'তে মৃ'ত্যু'র বরণ করে। ভাইয়ের খোঁজ করতে করতে ঢামেকে এসে জানতে পারেন, ভাই মা'রা গেছে। এর আগে অজ্ঞাত হিসেবে মর্গে পড়েছিলো প্রায় দুদিন।

আব্দুল্লাহ বিলাপ করে বলছেন, ছোট ভাইকে ফুলবাড়িয়া, ময়মনসিংহ (বাড়ি) থেকে ছোট ভাইকে নিয়ে এসেছেন মটর ইঞ্জিনের কাজ শেখাতে। ভাইয়ের সাথে একটি গ্যারেজে কাজ শিখতো। শুক্রবার রাস্তায় বের হলে পুলিশের এলোপাতাড়ি গু'লি থেকে রক্ষা পায়নি ওবায়দুল্লাও।

এবার আমি আরও কিছু তথ্যের জন্য, মূল মর্গে যায়, অর্থাৎ যেখানে পোস্টমর্টেম করা হয়। সেখানে গিয়ে দেখতে পাই, বেশ কয়েকটি অজ্ঞাত লা'শ এখনো পড়ে আছে। কিছু কিছুর পেট, শরীর ফুলে উঠেছে। মৃ'ত্যু'র পেরিয়ে গেলো স্বজনরা জানেন না, আপনজনের মৃত্যুর খবর।

এই অজ্ঞাতদের মধ্যে একজনের কথা বেশ মনে আছে। যার বয়স আনুমানিক (৪০) মুখে দাঁড়ি, গায়ে সাদা পাঞ্জাবি-পায়জামা ছিলো। বোধ জুমার পড়ে বেরিয়েছিলেন। আমার কাছে ছবি থাকলেও ইন্টারনেট না থাকায়, কোথাও দিতে পারিনি, যাতে স্বজনরা তাদের খোঁজ পায়। এক রাষ্ট্র যন্ত্রের কাছে আমরা খুব অসহায়। অসহায় আমাদের মহান পেশাদারিত্ব। (আজকের মত এখানেই শেষ করলাম, বেঁচে থাকলে আরও লেখা হবে....)

বিদ্র: আমার লেখা নিয়ে অনেকে আমার জন্য চিন্তিত, আবার অনেক সতর্কও করেছেন। আমি শুধু এটুকু বলবো, আমি একবিন্দুও বানিয়ে লিখিনি। শুধু সত্য টুকুই বললাম। আমার বর্ণনা দেওয়া লা'শ গুলোর তথ্য ঢামেকের ম'র্গ রেজিস্ট্রার বইতেও রয়েছে।

~আল-নোমান
গণমাধ্যমকর্মি, ঢাকা।

শহীদ আসিফ হাসানছেলেটার বাসা আমাদের সাতক্ষীরার দেবহাটাতে।সবে নর্দানে ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল। ১৮ তারিখের আন...
29/07/2024

শহীদ আসিফ হাসান

ছেলেটার বাসা আমাদের সাতক্ষীরার দেবহাটাতে।
সবে নর্দানে ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিল।
১৮ তারিখের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শহীদ হয়।

তার মাত্র দুইটা ফটো অনলাইনে পেলাম। মারা যাওয়ার পুর্বে তার কোনো ভিডিও ভাইরাল হয়নি। তাকে কেউ চিনেও না। তার কোনো বন্ধু তাকে নিয়ে রচনা লেখেনি। তার কোনো গার্লফ্রেন্ড ছিলো না, তাই সোশ্যাল মিডিয়া ভেজানোর মতো কোনো বার্তা আসেনি। গ্রাম থেকে উঠে আসা এক ফুটফুটে কিশোর, যাকে কেউ চিনতো না। চিনেও না। চেনার মতো বয়স ও তার হয়নি।

আমাদের অধিকার রক্ষার জন্য এরকম অনেক আসিফ আড়ালে নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে চলেছে। যাদের ব্যপারে আমরা কখনোই জানতে পারব না। যাদেরকে নিয়ে কখনোই আলোচনা হবেনা। যাদের কোনো ভিডিও ফুটেজ ধারণ করা হয়নি। যাদের কেউ কখনো সোশ্যাল মিডিয়াতে হাইপে রাখেনি।

গোপনে ঝরে যাওয়া এমন সহস্র শহীদ বীরদের প্রতি রইলো আমার অজস্র সালাম।

আওয়ামী হানাদার বাহিনীর নির্মমভাবে হত্যা করে ১৬ বছরের শিক্ষার্থী খালিদকে, শরীরে ৭০টি ছররা গুলি!👇১৮ জুলাই। বিকেল সাড়ে পা...
29/07/2024

আওয়ামী হানাদার বাহিনীর নির্মমভাবে হত্যা করে ১৬ বছরের শিক্ষার্থী খালিদকে, শরীরে ৭০টি ছররা গুলি!
👇

১৮ জুলাই। বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ রাজধানীর আজিমপুর সরকারি স্টাফ কোয়ার্টার মসজিদে আসরের নামাজ শেষে লালবাগের আমলিগোলার বাসায় ফিরছিল খালিদ হাসান। ধানমন্ডির আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ।

তবে কয়েক পা এগোতেই ১৬ বছর বয়সী ওই কিশোর দেখতে পায় আন্দোলনকারীদের একটা দল কলোনির ভেতরে দৌড়ে এসে ঢোকে আর ঢুকেই এদিক সেদিক ছড়িয়ে পড়ে।

হতভম্ব হয়ে খালিদ কয়েক মুহূর্ত দাঁড়িয়ে থেকে বোঝার চেষ্টা করে কী ঘটছে।

আর তখনই পুলিশ কোথা থেকে এসে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে।

আরও তিন-চারজনের সঙ্গে সেখানে গুলিবিদ্ধ হয় খালিদও। সেখানেই মারা যান খালিদ । তার শরীরে, পেটে আর বুকে ছিল শটগানের অন্তত ৭০টি ছররা গুলির চিহ্ন।

'পুলিশ তো আমার ছেলের পায়ে গুলি করতে পারত। যদি পায়ে গুলি করত তাহলে তো পঙ্গু হয়েও বেঁচে থাকত আমার ছেলেটা। পুলিশ পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেটাকে হত্যা করেছে,' কান্নায় ভেঙে পড়ে দ্য ডেইলি স্টারকে কথাগুলো বলছিলেন খালিদের বাবা কামরুল হাসান।

তবে ছেলে হারানোর মধ্যেই এ দুঃখের শেষ নয়। তিনি বলেন, হাসপাতালের মর্গ থেকে ছেলের লাশ আনতেও তাদের অনেক ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে।

'থানার ছাড়পত্র ছাড়া হাসপাতাল ছেলের লাশ দেবে না। সেদিন রাত আড়াইটার দিকে আমি ছাড়পত্রের জন্য লালবাগ থানায় যাই। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের পর বলে পরদিন সকাল ৯টায় যেতে,' ডেইলি স্টারকে বলেন কামরুল।

'পরদিন আমি আবার গেলাম কিন্তু তারা কোনো ধরনের সহযোগিতা করেনি। অবশেষে দুই দিন পর তারা ছাড়পত্র দিলে আমি আমার ছেলের লাশ নিতে পারি। এই সময়ে আমি দিনে চার থেকে পাঁচবার থানায় গেছি।'

২১ জুলাই বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কামরুল হাসানকে তার ছেলের লাশ হস্তান্তর করা হয়। ফরিদপুরের ভাঙ্গার ভদ্রাসন গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় খালিদকে।




Address

Jeddah

Opening Hours

9am - 5pm

Telephone

+966539073299

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শেওলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category