Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ

Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ যাত্রা, আবিষ্কার, অজানা কিছু খোঁজা, রোমাঞ্চ সবই ভ্রমণের অংশ!❤️
(1)

16/06/2025

এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী হুজুরও কি আহলে হাদীস হয়ে গেল নাকি? আলহামদুলিল্লাহ, আহলেহাদীস রা অনেক আগে থেকেই একথা গুলো বলে আসছে...

16/05/2025

আজকে কফিলের ভাজতি জামাই ৮টি সান্ডা ধরে আনছে || আরাবিয়ান সান্ডা খেফসা || সান্ডা রান্নার রেসিপি || সৌদি আরব || Uromastyx cooking recipe || Kingdom Of Saudi Arabia ||

#সান্ডা






#সৌদি
#সৌদি_আরব

কি যে একটা শুরু হইল দেশে এই  #সান্ডা নিয়ে নিজেও বুঝতেছিনা হঠাৎ কি কারনে এটা নিয়ে এত হইচই সৃষ্টি হল! কেউ বলতেছে সৌদি আর...
15/05/2025

কি যে একটা শুরু হইল দেশে এই #সান্ডা নিয়ে নিজেও বুঝতেছিনা হঠাৎ কি কারনে এটা নিয়ে এত হইচই সৃষ্টি হল! কেউ বলতেছে সৌদি আরবের কফিলের ছোট ছেলের জন্য সান্ডা নিয়ে যাচ্ছি, আবার কেউ বাংলাদেশ থেকে গুইসাপ ধরে সৌদি আরব রপ্তানি করবে ভাবতেছে, কেউ আবার সৌদি আরব থেকে সরাসরি সান্ডা আমদানি করে বাংলাদেশে নিয়ে আসতেছে, হঠাৎ এই সান্ডা নিয়ে এত হইচই কেন যদি আপনারা কেউ জানেন কমেন্টে জানাতে পারেন।


✊ 'নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন' বিলুপ্তি ও এর প্রতিবেদন বাতিলের দাবীতে, মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মু...
02/05/2025

✊ 'নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন' বিলুপ্তি ও এর প্রতিবেদন বাতিলের দাবীতে, মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররমের উত্তর গেট থেকে।

🌺 প্রধান অতিথি : 🎙️অধ্যাপক মাওলানা নূরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ।

🌺 বিশেষ অতিথিবৃন্দ:🎙️ড. মুহাম্মাদ সাখাওয়াত হোসাইন, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক, আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ ও সম্পাদক, মাসিক আত-তাহরীক।

🎙️ শায়খ শরীফুল ইসলাম মাদানী, কেন্দ্রীয় সভাপতি, বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ।

🔴 উক্ত মানব বন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে 'আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ' ও 'বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ'-এর সকল পর্যায়ের দায়িত্বশীল, কর্মী, সুধী, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সর্বস্তরের তাওহীদী জনতা অংশগ্রহণ করেছেন। "আলহামদুলিল্লাহ"

🕌📌স্থান : বাইতুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইট।

🗓️ আজ : ০২ মে ২০২৫ রোজ শুক্রবার বাদ জুম'আ।

❤️ জাযাকাল্লাহু খাইরান।

🔰‎তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃতিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের ...
27/04/2025

🔰‎তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সলাত আদায়কালে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর স্থাপন করে তা নিজের বুকের উপর বাঁধতেন।

[সুনানে আবু দাউদ: ৭৫৯]


গাইরতহীন স্বামীর প্রতি স্ত্রীর চিঠিভাগ্যবিড়ম্বিতা আফিফা। তার নামের মতোই সে পবিত্র ও দ্বীনদার এক নারী। বিয়ের আগে দ্বীনের ...
27/04/2025

গাইরতহীন স্বামীর প্রতি স্ত্রীর চিঠি

ভাগ্যবিড়ম্বিতা আফিফা। তার নামের মতোই সে পবিত্র ও দ্বীনদার এক নারী। বিয়ের আগে দ্বীনের ওপর ছিল অটল। কিন্তু বিয়ের পর তার জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। স্বামী শুধু গাইরতহীনই নয়, বরং দ্বীন-ধর্মে উদাসীন, রুক্ষ ও রগচটা।

মুখে কিছু বললে হয়তো আরও সমস্যা বাড়বে—তাই হৃদয়ের কান্না মিশিয়ে সে একদিন লিখে ফেলে একটি চিঠি, তার প্রিয়তম স্বামীর উদ্দেশে—

প্রিয় স্বামী,

একটু মন দিয়ে আমার কথাগুলো শুনো।
তুমি জানো, আমি সবসময় চাই তোমাকে সম্মান দিতে। কিন্তু এমন কিছু বিষয় আছে, যা চুপ থাকতে পারি না।

তুমি যখন আমার পর্দা, অজু, ইবাদতের ব্যাপারে উদাসীনতা দেখাও, আমি ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়ি।
তুমি যখন অন্য পুরুষদের দৃষ্টির সামনে আমাকে তুলে ধরো, আমি কাঁদি।
তুমি যখন অন্যায় আচরণ দেখেও চুপ থাকো, আমি অসহায় বোধ করি।

তুমি কি জানো, আমি একা বাইরে বের হলে কেমন অনিরাপদ বোধ করি?
আমার আব্রু যেন আমারই দায়, অথচ তোমার কোনো দায়বোধ নেই!
তুমি কি ভুলে গেছো, স্ত্রীকে রক্ষা করা স্বামীর অন্যতম দায়িত্ব?

তুমি আমার নেকাব খুলে দিতে বলেছিলে, বলেছিলে "তোমাকে কেউ চিনবে না।"
কিন্তু আমি তখনই বুঝে গেছি—তোমার জন্য আমার লজ্জা ও ইজ্জতের কোনো মানে নেই।

আমি জানি, তুমি রেগে যাও সহজেই—
কখনো আমাদের সন্তানের ছোট ভুলে,
কখনো বাসার ছোটখাটো গণ্ডগোলে,
কিন্তু নিজের দ্বীন, দায়িত্ব আর গাইরতহীনতাকে নিয়ে কখনোই তুমি বিচলিত হও না।

আমি চাই তুমি বদলাও,
আমি চাই তুমি আমার দিকে গর্বভরে তাকাও,
আমি চাই তুমি এমন একজন স্বামী হও, যার পাশে আমি নিজেকে নিরাপদ মনে করি, গর্বিত মনে করি।

তুমি যদি আমার এই কান্নাভেজা চিঠিটা পড়ে একটুও কষ্ট পাও,
তাহলে বুঝবো, তোমার হৃদয় এখনো পুরোপুরি মরেনি।
তুমি বদলাতে পারো। তুমি আবারো আমার “নায়ক” হতে পারো।

—তোমার স্ত্রী, আফিফা

নোট:
প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, “গাইরত” শব্দটি অনেকের কাছে অপরিচিত হতে পারে।
গাইরত হলো—নিজের পরিবার, স্ত্রী-সন্তান, ইজ্জত ও দ্বীনের ব্যাপারে দায়িত্ববোধ, আত্মমর্যাদা ও ঈমানদারির পরিচায়ক।
একজন পুরুষের মূল গুণাবলির একটি।

( সংগৃহীত )



👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন  যিনি ইসলামী খিলাফত কিভাবে আবার নববী পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, সেটা নিয়ে বই লিখেছেন এবং স...
28/03/2025

👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন যিনি ইসলামী খিলাফত কিভাবে আবার নববী পদ্ধতিতে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, সেটা নিয়ে বই লিখেছেন এবং সেই নববী পদ্ধতি অনুযায়ী তার সংগঠন (আহলেহাদীছ আন্দোলন বাংলাদেশ) এর মাধ্যমে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন যিনি আহলেহাদীছ নিয়ে ডক্টরেট থিসিস করে তার উপরে বই রচনা করেছেন।
👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন যিনি রাসূল (ছাঃ) এর বিখ্যাত দুই জীবনি গ্রন্থ: আর-রাহিকুল মাখতুম আর ইবনে হিশাম এর খন্ডন করে সেগুলোর ভূল বের করে সর্বাধিক বিশুদ্ধ জীবনী গ্রন্থ লিখে বিশ্ববাসীকে উপহার দিয়েছেন, সেই গ্রন্থের নাম হলো: সীরাতুর রাসূল (ছাঃ)
👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন যিনি বাংলাদেশে বিশুদ্ধ রেফারেন্স দিয়ে সুন্দর ও সহজ বোধ্য ছালাত সম্পর্কে এমন একটি বই লিখেছেন, যেটি বিখ্যাত একটি বই এ পরিনত হয়েছে, যার নাম হলো: ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)। বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি পরিবারের কাছে এই বইটি পাওয়া যায়।
👉 ইনি একমাত্র আলেম দ্বীন যিনি তার জীবনের লিখিত সকল বই "বাংলাদেশ আহলেহাদীছ যুবসংঘ" সংগঠন কে ওয়াকফ করে দিয়েছেন। তিনি তার কোনো বই থেকে একটা পয়সা নেন না। যদি তিনি চাইতেন তবে উনি শুধু উনার শুধুমাত্র একটি বই বিক্রির টাকা দিয়েই কোটিপতি হতে পারতেন। সেই বিশ্ববিখ্যাত বইটি হলো: "ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)"
👉 ইনিই একমাত্র আলেমে দ্বীন যিনি সর্বদা বাতিলের সাথে আপোষহীন থেকেছেন। কখনো কোনো বাতিল পন্থিদের সাথে আপোষ করেননি, তাদের সাথে উঠবস করেন নি, তাদের সভা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন নি। তিনি নিজ গতিতে আপোষহীন থেকে সর্বদা পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ এর দাওয়াত তার সংগঠন এর মাধ্যমে বিশ্ববাসিকে দিয়ে চলেছেন।

মহান আল্লাহ এই কিংবদন্তি আলেমে দ্বীন-কে দীর্ঘ নেক হায়াত ও হায়াতে ত্বায়েবাহ দান করুন। আমীন সুম্মা আমীন জা'যাকাল্লাহ খায়রান।

11/03/2025

আহলেহাদীস রা হলো আতরের মতো, যেখানে যাবে সেখানেই সুগন্ধি ছাড়াবে!

 #একদিন_ডক্টর_মুহাম্মাদ_আসাদুল্লাহ_আল-গালিব স্যারের বড় ভাই আব্দুল্লাহ আল-বাকী বাড়ির বারান্দায় খাবার খেতে সাহস করে তার আব...
10/03/2025

#একদিন_ডক্টর_মুহাম্মাদ_আসাদুল্লাহ_আল-গালিব স্যারের বড় ভাই আব্দুল্লাহ আল-বাকী বাড়ির বারান্দায় খাবার খেতে সাহস করে তার আব্বাকে (মাওলানা আহমাদ আলী) বললেন, আব্বা! আমাদের বংশে কোনো ডাক্তার নেই। খোকার মাথা ভালো। ওকে মাদরাসায় না পড়িয়ে ডাক্তারী পড়ালে কেমন হয়? কিছুক্ষণ চুপ থেকে আব্বা গুরুগম্ভীর কণ্ঠে বললেন, আব্দুল্লাহ! তোমার ছেলেকে তুমি ডাক্তার বানাও, আমার ছেলেকে আমি ফকীর (মাদরাসায় পড়াবো) বানাবো।
আরেকদিনের ঘটনা!!
গালিব স্যার বলেন,
"তখন কেবলমাত্র কেরোলিন কাপড় বেড়িয়েছে। সৌখিন কাপড় হিসাবে তখন বাজারে খুব কদর। মা ও বোন জামীলা মিলে আমাকে একটা কেরোলিনের পাঞ্জাবী কাপড় বানিয়ে দিয়েছেন। আব্বাকে লুকিয়ে গায়ে দেই।
কিন্ত একদিন আব্বার নযরে পড়ে যায়। আব্বা আমাকে কিছু না বলে মাকে গম্ভীর কণ্ঠে বললেন, ছেলেকে কেরোলিনের কাপড় আমি কিনে দিতে পারতাম না? এখুনি দামী জামা গায়ে দিলে পরে কী আর কম দামী জামা গায়ে দিতে পারবে?
এরপরে আমি আর কোনোদিন সূতি কাপড় ছাড়া কেরোলিনের কাপড় গায়ে দেইনি"।
মহান আল্লাহ্ তার বাবা 'মাওলানা আহমাদ আলী'কে জান্নাতুল ফেরদৌস ও 'ড. গালিব স্যার'কে হায়াতে তাইয়্যিবা দান করুন।
আমীন!
[জীবনী, মাওলানা আহমাদ আলী পৃঃ ২৯-৩০]

26/02/2025

বাংলাদেশে বর্তমান প্রেক্ষাপটে আহলেহাদীসদের রাজনীতি করা জরুরি।। বর্তমান প্রেক্ষাপটে আহলেহাদীসদের রাজনীতি করা যাবে কি না?
শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী।।

গণতন্ত্র বলতেই কি কুফুরী?ইসলামী রাজনীতিতে কিংবা শাসন ব্যবস্থায় নিঃসন্দেহে শুরা পদ্ধতি সর্বসম্মতিক্রমে স্বীকৃত। কিন্তু শু...
26/02/2025

গণতন্ত্র বলতেই কি কুফুরী?

ইসলামী রাজনীতিতে কিংবা শাসন ব্যবস্থায় নিঃসন্দেহে শুরা পদ্ধতি সর্বসম্মতিক্রমে স্বীকৃত। কিন্তু শুরা ( পরামর্শ ভিত্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা করা) নামের আড়ালে যদি পরামর্শ ভিত্তিতে চুরি ডাকাতি রাহাজানি ছিনতাই যেনা-ব্যভিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় তাহলে কি সেই শুরা ব্যবস্থা জায়েয হয়ে যাবে। ইরানের মাজলিসে শুরায় যে সুন্নী নির্মূল এর নির্দেশনাবলি আসে সেগুলো কি প্রশংসনীয়? ।
পুরাতন ইস্যু নতুনভাবে উস্কে দেয়া মোটেও উদ্দেশ্য নয়। আজ আকস্মিক একটা খন্ডিত বক্তব্য শুনলাম। খন্ডিত এ জন্য বলছি যে শুনতে শুনতেই সেটি হারিয়ে গেল। বক্তব্যটি দিয়েছেন আমাদেরই এক প্রিয় সম্মানিত ভাই যাকে আমি স্পেশাল ভাবে সম্মান করি,ভালবাসি। কেননা তিনি অনেক সংগ্রাম আর স্ট্রাগল করে সালাফী মানহাজে এসেছেন আলহামদুলিল্লাহ। জামিয়া সালাফিয়া বেনারসে পড়াকালীন সময়ে বেশ কয়েকবার সেই ভাই এর সাথে আমার দেখা-সাক্ষাৎ হয়।তিনি পার্শ্ববর্তী দেওবন্দী মানহাজের জামিয়া ইসলামিয়ায় তখন পড়তেন। পরবর্তী তে তিনি মাদানী আলেম হয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ। আমরা ইনাদের আমাদেরও সম্পদ মনে করি। যদিও সাংগঠনিক অমিল রয়েছে কিন্তু এটা কোন গুরুতর বিষয় নয়। তিনি হয়তো বা আমাকে উদ্দেশ্য করেই ( ওয়াল্লাহু আ'লাম) বলেছেন যে আমাদের কিছু খালাতো ভাই বলে থাকেন যে ইসলামে আংশিক গণতন্ত্র অবৈধ নয়। জানি না কেন তিনি খালাতো ভাই বললেন।
একই কথা বললে আমাদেরকে ট্রোল করা হয় অথচ আমাদের কথার চেয়ে অনেক বড় কথা যদি শাইখ বিন বায (রহঃ) বলেন শাইখ আল্লামা উসাইমীন (রহঃ) বলেন তখন তারা উত্তরটাও দিতে পারেন ন। তাদের সেই সক্ষমতা নেই এটা আমি হলফ করে বলতে পারি। যখন শাইখ উসাইমীন (রহঃ) এর ফতোয়া উল্লেখ করলাম যে
"বিশেষ পরিস্থিতি তে ভোট করা কিংবা নির্বাচন করা ওয়াজিব এবং একটি আসনে জয়লাভ করলেও তাতে সীমাহীন কল্যাণ নিহিত রয়েছে"।
যেমন শাইখ আল্লামা বিন বায (রহঃ) বলেন; ”উদ্দেশ্য যদি থাকে যে পর্যায়ক্রমে ক্রমশ খেলাফত ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যাবে এই উদ্দেশ্যে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ অত্যন্ত বিচক্ষণতার কাজ হবে"। তখন তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। টু শব্দটি আর এ পর্যন্ত করলো না।
আমি একটি বিষয় গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি যে প্রশ্নকারীরা এ সব আলেম ও ইমামগণের নিকট ধূর্তামি করে প্রশ্ন করে থাকেন। তাঁদের নিকট প্রশ্ন এভাবে করা হয়; “যে গণতন্ত্র আল্লাহর আইনকে অকার্যকর বলে থাকে সেই গণতন্ত্রের বিধান কি? সেটার উত্তর কী হবে সেটা তো একটা আধা পাগল ব্যক্তিরও জানা আছে। এখানে শুধু একটিই উল্লেখ করলাম। আমাদের দেশের ধর্মান্ধ শাইখ পূজারীদের অবস্থা খুবই শোচনীয়।”
তারা যেভাবে বড় বড় আলেমদের ট্রোল করে চলেছে তা খুবই বিপজ্জনক। তারা বিশেষ করে যে সব তরুণ আলেমদের পক্ষ নিয়ে শীর্ষ আলেমদের ট্রোল করছেI সেই তরণদের ১০০ জনও এক ডক্টর মুসলেহউদ্দীন সাহেবের সমতুল্য হবে না। ডক্টর মুসলেহউদ্দীন সাহেবের ভুল নাই আমি তা মোটেও বুঝাতে চাচ্ছি না। যেমন তিনি স্লিপ অব টাংই হোক কিংবা যেভাবে হোক তাবলীগী ইস্তেন্জা বলে অনুচিত করেছেন। তাই বলে তাঁর জন্য পাগলামী এ জাতীয় মানহানিকর এবং অশালীন ভাষা ব্যবহার করা মারাত্মক অন্যায়।
সম্ভবত শাইখ আবদুর রাকীব বোখারী মাদানী বলেছিলেন; "যোগ্যতার চেয়ে যখন বড় পদ পেয়ে যাচ্ছে তখন মানুষকে আর মানুষ মনে করছে না।"
এরা এখন ব্যক্তি শুধু নয় জমঈয়তে আহলে হাদীস এর মত সংগঠন এর বিরুদ্ধেও কথা বলছে।এমনকি আল্লামা আবদুল্লাহিল কাফী আল কোরাইশী (রহঃ) কেও তারা টার্গেট করছে। এগুলাে সব টাকার গরম। আর টাকা কি ব্যবসা বাণিজ্য করার টাকা? আরেকজন তাে ৫ আগষ্টের স্টাইলে খিলাফত প্রতিষ্ঠার কথা বলে চমক সৃষ্টি করেছেন।
যাক আর দীর্ঘ নয়। আমি যে আরবী ইবারত টুকু উল্লেখ করেছি শুধু সেটির অনুবাদ করেই আজকের মত শেষ করতে চাই। মিশরের পৃথিবী বিখ্যাত আরবী সাহিত্যিক ও ইসলামী চিন্তাবিদ এবং শতাধিক গ্রন্থের যিনি রচয়িতা বিশেষ করে عبقرية محمد এবং عبقرية عمر
এর মত মহান গ্রন্হগুলির লেখক আববাস মাহমূদ আল আক্কাদ বলেন:
وتقوم الديمقراطية الإسلامية — بهذه الصفة — على أربعة أسس لا تقوم ديمقراطية كائنة ما كانت على غيرها، وهي: (١) المسئولية الفردية و(٢) عموم الحقوق وتساويها بين الناس و(٣) وجوب الشورى على ولاة الأمور و(٤) التضامن بين الرعية على اختلاف الطوائف والطبقات.
সংক্ষিপ্ত ভাবানুবাদ: ”এ সব বৈশিষ্ট্যের আলোকে ইসলামী গণতন্ত্র চারটি মৌলিক মূলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। যে কোন গণতন্ত্রই হােক না কেন এ চারটি মূলনীতির বাহিরে কােন গণতন্ত্রই দাঁড়াতে পারে না ১. ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতা ২. গণ অধিকার এবং সমস্ত জনগণের মধ্যে সমতা বজায় ৩. শাসকবর্গের পারস্পরিক শূরার আবশ্যকতা ৪. সমস্ত জনগণের মধ্যে ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠা। ”

আমি আজ শুধু এতটুকু বলেই শেষ করতে চাই যে দু একজন নয় আরব বিশ্বের শত শত লেখক গবেষক ইসলামী চিন্তাবিদ গণতন্ত্রর দুটি দিক উল্লেখ করেছেন। একটি খারাপ দিক আরেকটি ইতিবাচক দিক। এই পরিভাষাটি অমুসলিমরা উদ্ভাবন করলেই তা টোটালি হারাম হয়ে যায় না। নবী (সঃ) অমুসলিম চিকিৎসকদের নিকটি চিকিৎসা নিতে পরামর্শ দিয়েছেন। তবে পরিশেষে আবারও উল্লেখ করতে চাই যে গণতন্ত্র বলতে যদি মানুষের আইন কিংবা জনগণের আইনকেই বুঝায় যে, এটিই চলবে আর মহান আল্লাহর আইন কিংবা বিধান অকার্যকর এমন যদি কেউ মনে করে সে কি আদৌ মুসলিম থাকতে পারে?
পরিশেষে আরেকট কথা যােগ করতে চাই প্রফেসর সাজিদ মীর ও হাফেয ডক্টর আবদুল কারীম যে গণতন্ত্র চর্চা করেন সেটি কি আল্লাহর আইনকে অকার্যকর আর জনগণের আাইনকেই গ্রহণযোগ্য বুঝায়? যদি টোটালি কুফরিই হতো তবে কি শাইখ উসাইমীন (রহঃ) ও শাইখ বিন বায (রহঃ) কোন অবস্থায় সেটির পার্মেশন দিতেন?
মহান আল্লাহ আমাদের সকল ক্ষেত্রে ইসলাম কর্তৃক স্বীকৃত মধ্যপন্হা অবলম্বন এর তাওফীক প্রদান করুন।

অধ্যাপক ডঃ আব্দুল্লাহ ফারুক সালাফি
সভাপতি; বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলেহাদীস

25/02/2025

আমাদের আন্দোলন তাওহীদ ও সুন্নাহ প্রতিষ্ঠার আন্দোলন।
ইতিহাস কথা বলে। এই দেশে আহলে হাদিসরা নির্যাতন,হামলা,মামলা,নীপিড়ন,দমন,অত্যাচারিত ও মাজলুম জাতি। ২০০৫ সালের পর প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ মুসলেহ উদ্দিন স্যারের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে আপোষহীন প্রতিবাদী আন্দোলন, ত্যাগ, এর বিনিময়ে মহান আল্লাহর রহমতে আজ বাংলাদেশে আহলেহাদীস রা টিকে আছে আলহামদুলিল্লাহ। আগামীর বাংলাদেশ হবে তাওহীদ এর ভূমি,কোরআন ও সহিহ সুন্নাহ এর বাংলাদেশ। ইনশাআল্লাহ ।

Address

Al Rayan
Jeddah

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rasel Bhai-সাবিত আহমেদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category