The way of Islam - ইসলামের পথে

The way of Islam - ইসলামের পথে ইসলামের পথে সালাফদের সাথে......�

©️
26/09/2025

©️

26/09/2025

আলেম রাবি' আল-মাদখালি (রহঃ) বলেছেন:

"যদি কোন ব্যক্তির সদাচরণ ভালো না থাকে, সে অতিরিক্ত অহংকারী হয়ে ওঠে, তাহলে সে ধ্বংসের পথে।"

[আয-যারিয়াহ: (খন্ড ৩, পৃ. ৬৫)]

©️

26/09/2025

শায়খ মুহাম্মাদ সলেহ আল-মুনাজ্জিদ বলেনঃ

❝ইলমকে পাঁচভাগে ভাগ করা যায়:
প্রথমত: এমন ইলম, যা দ্বীনের প্রাণ। ইলমুত তাওহিদ।

দ্বিতীয়ত: এমন ইলম, যা দ্বীনের খোরাক। তা হলো উত্তম উপদেশ ও জিকিরের ইলম।

তৃতীয়ত: এমন ইলম, যা দ্বীনের জন্য ওষুধতুল্য। তা হলো ইলমুল ফিকহ।

চতুর্থত: এমন ইলম, যা দ্বীনের জন্য রোগতুল্য। তা হলো উম্মাহর পূর্ববর্তীদের মাঝে ঘটিত বিবাদের কথা নিয়ে ব্যস্ত থাকা।

পঞ্চমত: এমন ইলম যা দ্বীনের জন্য ক্ষতিকর। তা হলো ইলমুল কালাম ও ইলমুল ফালসাফা বা ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনতত্ত্ব।❞

[ ব্যস্ততার এ যুগে ইলম অন্বেষণ, আব্দুল্লাহ ইউসুফ অনূদিত, পৃ-৭৪ ]

©️

26/09/2025

শাইখ সা‘দী রাহিমাহুল্লাহ বলেন:

"নবীজি (ﷺ)-এর উপর অধিক পরিমাণে সালাত (দরূদ) পাঠের মধ্যে রয়েছে:

- ভুল-ত্রুটির ক্ষমা,
- গুনাহের কাফফারা (পাপমোচন),
- দু‘আ কবুল হওয়া,
- প্রয়োজন পূরণ হওয়া,
- দুশ্চিন্তা ও বিপদ-আপদ দূরীভূত হওয়া,
- কল্যাণ ও বরকতের আগমন এবং
- আসমান ও যমীনের রবের সন্তুষ্টি।
- আর এটি পাঠকারীর জন্য তার কবরে নূর হবে এবং -
- সকল অনিষ্ট ও বিপদ থেকে মুক্তিদানকারী হবে।"

[আল-ফাওয়াকিহুশ শাহিয়্যাহ, পৃষ্ঠা নং ৪১।]

©️

26/09/2025

নিজেকে সর্বদা আশাবাদী রাখুন। আর আল্লাহ যা চান তাই ঘটবে।
~ শাইখ ‘আল্লামাহ ইবনু উসাইমীন রাহিমাহুল্লাহ, শারহু রিয়ায্বিছ ছ্বলিহীন ৪/৮৭

অনুবাদক:
ফাহাদ ইবনু ইব্রাহীম ইবনি আহমাদ


©️

25/09/2025

রাতের বেলায় কুরআনের ১০০ টি আয়াত তেলাওয়াতের বিশেষ মর্যাদা
▬▬▬❖❖❖▬▬▬
প্রশ্ন: হাদীসে বর্ণিত হয়েছে রাতের বেলা ১০০ আয়াত পাঠ করলে সারা রাত নফল নামাযের সওয়াব পাওয়া যায়। এখন প্রশ্ন হল, এই ১০০ আয়াত তেলাওয়াত করার ক্ষেত্রে আমরা নামাযে যে সব সুরা পাঠ করি সেগুলোও কি এর আওতাভুক্ত হবে নাকি নামাযের বাইরে আলাদা ভাবে তেলাওয়াত করতে হবে? বিষয়টি জানালে উপকৃত হবো।

উত্তর:
প্রথমে আমরা এ মর্মে বর্ণিত দুটি হাদিস দেখবো।
❑ তামীম দারী রা. থেকে বর্ণিত। নবী (ﷺ) বলেছেন,
قَالَ مَنْ قَرَأَ مِائَةَ آيَةٍ فِي لَيْلَةٍ كُتِبَ لَهُ قُنُوتُ لَيْلَةٍ
“যে ব্যক্তি এক রাতে একশ’টি আয়াত পাঠ করবে, সে ব্যক্তির আমলনামায় ঐ রাতের ইবাদত বন্দেগী ও নফল নামাযের সওয়াব লিপিবদ্ধ করা হবে।”
(আহমাদ ১৬৯৫৮, নাসাঈ কুবরা ১০৫৫৩, ত্বাবারানী ১২৩৮, দারেমী ৩৪৫০, সিলসিলাহ সহীহাহ ৬৪৪)

❑ তিনি আরও বলেছেন,.

مَنْ قرأَ في ليلةٍ مِائةَ آيَةٍ لمْ يُكْتَبْ مِنَ الغَافِلِينَ أوْ كُتِبَ مِنَ القَانِتِينَ
"যে ব্যক্তি রাতে ১০০ আয়াত তিলাওয়াত করে তাকে গাফেলদের (অন্যমনস্ক, অমনোযোগীদের) মাঝে লিপিবদ্ধ করা হবে না। অথবা তাকে আল্লাহর আনুগত্যশীল বান্দাদের মাঝে লিপিবদ্ধ করা হবে।"

(ইমাম মুহাম্মদ বিন নাসর আল মারওয়াযী রহ. ক্বিয়ামুল লাইল, পৃ:৬৬; শাইখ আলবানী সিলসিলা সহীহাহ গ্রন্থে বলেন, এ হাদীসে শাইখাইন তথা ইমাম বুখারী ও মুসলিমের শর্ত অনুযায়ী সহীহ। হা/৬৪৩)

উপরোক্ত হাদীসদ্বয়ে কেবল রাতের বেলা ১০০টি আয়াত পড়ার কথা বলা হয়েছে। নামাযের ভিতরে না কি বাইরে সে ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি। তাহলে আশা করা যায়, নামাযের ভিতরেই হোক অথবা বাইরে হোক রাতে একশত আয়াত পড়া হলে উক্ত মর্যাদা লাভ করা যাবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহু আলাম।
▬▬▬❖❖❖▬▬▬
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
জুবাইল, সৌদি আরব
fb/AbdullaahilHadi

25/09/2025

📝 আমাদের জীবনটা একটা পরীক্ষার হলের মত। আয়ু শেষ হয়ে যাওয়া মাত্র পরীক্ষার সময় শেষ! তখন আর কিছুই লেখার সময় নেই! এর আগেই যা লেখার লিখতে হবে। এজন্য জীবনের প্রতিটি সেকেন্ড মূল্যবান। মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে মানুষ সময়ের গুরুত্ব বুঝতে পারে। তখন তার পক্ষে সময় নষ্ট করা সম্ভব হয় না। প্রতিটি মুহূর্তে সে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য চেষ্টা চালায়। এজন্য নবী ﷺ মৃত্যুকে বেশি বেশি স্মরণ করতে বলেছেন।

✅ আল্লাহর রাসূল ﷺ বলেন:
«‌أَكْثِرُوا ‌ذِكْرَ ‌هَاذِمِ اللَّذَّاتِ»
তোমরা সকল স্বাদ হরণকারীকে বেশি বেশি স্মরণ কর। তিরমিযী(২৩০৭) প্রমুখ।

— উস্তায নাসীল শাহরুখ খান হাফি.

25/09/2025

●●● চরিত্রের কতিপয় খারাপ দিক ●●●
১) দ্রুত রাগ করা
২) অতিরিক্ত বকাঝকা করা ও দোষ ধরা।
৩) অহংকার করা।
৪) ব্যবহারে কঠোরতা ও রূঢ়তা প্রকাশ করা
৫) মানুষকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা।
৬) গীবত তথা কারো অসাক্ষাতে তার সমালোচনা
করা
৭) মানুষের দোষ খুঁজে বেড়ানো বা কারো
পেছনে লেগে থাকা
৮) গোপনীয়তা প্রকাশ করে দেয়া
৯) মানুষের হঠাৎ ঘটে যাওয়া ভুল ক্ষমা না করা
১০) হিংসা-বিদ্বেষ
১১) কৃপণতা
১২) স্ত্রীর সাথে অশালীন ও খারাপ আচরণ করা
১৩) কাজের লোক বা কর্মচারীদের সাথে খারাপ
ব্যবহার করা
১৪) প্রতিবেশীর সাথে খারাপ আচরণ করা
১৫) যে উপকার করল তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না
করা।
১৬) লজ্জাহীনতা
১৭) কুরুচিপূর্ণ ও নোংরা ভাষা ব্যবহার করা
১৮) উপকার করে খোটা দেয়া
১৯) নির্দোষ মানুষকে অপমান করা
২০) মানুষের ওজর গ্রহণ না করা
২১) অযথা ঝগড়া, চিৎকার ও চেঁচামেচি করা
২২) মানুষের সুন্দর নাম বাদ দিয়ে খারাপ নামে ডাকা
আল্লাহ তায়ালা যেনে আমাদেরকে এসকল চারিত্রিক খারাপ দিকগুলো থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করার তাওফীক দান করেন। আমীন।
গ্রন্থনায়: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
(লিসান্স, মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়)
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সউদী আরব।

Abdullahil Hadi

25/09/2025

ইমাম ফুযাইল ইবনু ‘ইয়াদ (رحمه الله) বলেছেন —

“যদি কোনো নারী তার স্বামীকে দ্বীনের কাজে সহায়তা করে, তবে সে হাজার সুন্দরী নারীর চেয়েও উত্তম।”

[হিলইয়াতুল আওলিয়া, ৮/৯১]

©️

25/09/2025

Good mornig

Address

Riyadh

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The way of Islam - ইসলামের পথে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share