নির্দিষ্ট একজনে তৃপ্ত থাকার মতো আনন্দ কিংবা সুখ; পৃথিবীর আর অন্যকিছুতে নেই��
12/08/2023
Feel this song❤️💕
゚viral ゚
12/08/2023
--মা ১০ টা বছর হলো তোমার মুখটা দেখিনা! এখন দেশে চলে যাই প্লিজ?
মা : তুই এতো নাটক জানিস । এখন মুখ দেখার দরকার নেই।
ছেলে : মা তোমাকে দেখার জন্যে এই মন ব্যকুল হয়ে আছে।
মা : দেশে আসে কি করবি হ্যা! আরো ৩/৪ বছর থাক তোর ছোট বোনটার বিয়েটা শেষ হোক আগে?
ছেলে : যাই না মা প্লিজ! আমার আর ভালো লাগেনা এই প্রবাস জীবন।
মা : আশ্চর্য তুই দেশে এসে কি করবি শুনি।
ছেলে : এতো দিনে যতো টাকা ইনকাম করছি ওই গুলা দিতে একটা ব্যবসা করবো।
মা : কিসের টাকা হ্যা। তোই ওই টাকা আছে নাকি শুনি।
ছেলে : নেই মানে। আমি যে ১০ বছর টাকা পাঠাইলাম সেই টাকা কি করলে তোমরা।
মা : কি আবার করবো। তোকে বিদেশ পাঠাইছি মানুষের কাছে টাকা ধার নিয়ে। সেই টাকা শোধ করছি। আবার আমরা খাইছি। তোর ছোট ভাইকে একটা বাড়ি করে দিছে।
ছেলে : ওহ! কিন্তু মা তুমি যে বলেছিলে তোর একটি টাকা ও নষ্ট হয়নি। সব টাকা আমানত ভাবে আছে।
মা : বলছি তা বলছি।
ছেলে : আচ্ছা ঠিক আছে সমস্যা নেই। মা তোমার শরীর কেমন আছে। সুস্থ আছো তো। ঠিক ভাবে ওষুধ খাচ্ছো তো।
মা: হ্যা ভালো আছি। এখন ফোন কাট পরে কথা হবে।
ছেলে : মা তুমি জিঙ্গেস করবে না আমি কেমন আছি।
মা : বিদেশে কেউ খারাপ থাকে নাকি। সবাই তো ভালোই থাকে। এখানে জিঙ্গেস করার কি আছে।
ছেলে : ওহ সেটাও তো একটি কথা।
মা : আচ্ছা ফোন রাখ কাজে যা এখন!
ছেলে : মা আর একটু কথা বলিনা। প্লিজ? আমার ফোন কাটতেই ইচ্ছে করতেছে না। বলিনা আর একটু কথা।
মা : তোর কোন কাজ নেই দেখে আমার ও কজ নেই।
ছেলে : ওমা এমন করো কেনো। তোমার সন্তানের সাথেই তো কথা বলতেছো। বলোনা আর একটু কথা।
--ছেলের এই কথাটি শেষ হতে না হতেই মোবাইটি টু টু টু টু টূ কেটে যায়। আর বুঝার শেষ নেই ছেলের যে মা বিরক্ত হয়েছে।
--তাই ফোনটি কেটে দিয়েছে?
--মন খারাপ করে ছেলে কাজে চলে যায়। তো কাজে এসে দেখে আজ পামওয়েল তৈলের গাছ পরিষ্কার করতে হবে।
--মন দিয়ে গাছটি পরিক্ষার করতেছে হটাৎ একটি মারাত্মক বিষধর সাপ বের হয়ে তার পায়ে কামর দেয়। ছেলেটি বুজতে না পেরে কাজ করেই যাচ্ছে। যখন সেই সাপের বিষটা পুরা শরীরের এ বিস্তার হয়। তখন ছেলেটি বুজতে পারে তাকে সাপ কামর দিয়েছে। কিন্তু সেই সময় আর ছেলেটির কিচ্ছুটি করার ছিলো না। এর ঠিক ১০ মিনিট পরেই মারাত্মক বিষের প্রভাবে ছেলেটি মা-রা যায় সেখানেই!!
--এর পরে কিছু প্রবাসি তার ফোনে মায়ের ফোনে কল দেয় ওর ফোন নিয়ে।
--ফোনটি রিসিভ করার সাথে সাথেই ওই দিকে থেকে আওয়াজ আসতেছে।
--এই তোকে বলছি না এতো ফোন দিবিনা। বিদেশে শুখে আছিস তো কাজ কাম নেই তেমন। সব সময় ফোন দিতে হবে দেশে ।
--এই কথাটি শুনেই একজন এই পাশ থেকে বলে উঠে।
--খালা আম্মা আপনাকে আর কেউ ডিস্টাপ করবেনা। আপনার টাকা বানানোর মেশিন টা আজ পরিপূর্ণ ভাবে নষ্ট হয়েছে। আপনার সন্তান মা-রা গিয়েছে। আমার লাশ পাঠানোর ব্যবস্তা করতেছি। অন্তাত্ত তার মৃ'ত দেহ টাকে দেশের মাঠিতে কবর দিয়েন।
--কি হয়েছে আমার ছেলের!
--আপনার সন্তান আর এ পৃথিবীতে নেই। ও কে সাপ কামর দিয়ে ছিলো সেখানেই মা-রা গিয়েছে।
--এই কথাটি শুনেই মা কান্না করতে থাকে।
--আর এই দিকে কিছু প্রবাসি মিলে তার মৃ'ত দেহটায় টেপ পেছিয়ে দেশে পাঠিয়ে দেয়।
( আমরা এই প্রবাসিকেই ঘৃনা করি। এই প্রবাসিকেই নাটকবাজ বলি। এরাই নকি অযোগ্য মানুষ । আমি আশিক বলি এটাই হলো দেশের খাটি সোনা। এরাই দেশের রত্ন। এটাই দেশের একটি শক্তি! )
Be the first to know and let us send you an email when AK Ashik Iqbal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.