আশরাফ উদ্দীন ফেরারি

আশরাফ উদ্দীন ফেরারি we follow our heart ♥♥♥

‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।ঈদ মোবারক 🌙♥ #আলিফ
31/03/2025

‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

ঈদ মোবারক 🌙♥
#আলিফ

আল্লাহ হেফাজত কারী!  প্রিয় তামিম,  সুস্থ হয়ে আবারো আমাদের মাঝে ফিরে আসুন!!
26/03/2025

আল্লাহ হেফাজত কারী! প্রিয় তামিম, সুস্থ হয়ে আবারো আমাদের মাঝে ফিরে আসুন!!

এডমিন- সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভ...
24/03/2025

এডমিন-

সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিকিৎসা শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।

এরপর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবা হয়। দলের (মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব) ম্যানেজার শিপন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করে হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করা হয়, যাতে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা সম্ভব হয়। তবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়লে তাকে ফের নিকটতম কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে নেওয়া হয়। সেখানে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে।

চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী দ্রুত এনজিওগ্রাম করা হয় এবং রিং পরানো হয়। বর্তমানে তিনি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (CCU) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।

তার সুস্থতার জন্য সবার দোয়া কামনা করা হচ্ছে, যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে তিনি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারেন।
কপি পোষ্ট

17/03/2025
" #পুরুষ মানুষ সহজে কাঁদে না... কারণ পুরুষের চোখে জল মানায় না... জন্মের পর তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যতো কষ্টই হোক তোমা...
04/02/2025

" #পুরুষ
মানুষ সহজে কাঁদে না... কারণ পুরুষের চোখে জল মানায় না... জন্মের পর তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যতো কষ্টই হোক তোমার চোখে জল আনা যাবে না !!
নারীরা হুটহাট কেঁদে উঠতে পারে... নারীরা রাগে কাঁদে, অভিমানে কাঁদে, কষ্টেও কাঁদে... কিন্তু পুরুষ কখনো অভিমান কিংবা রাগে কাঁদে না... নারীর চোখের জলে ছলনা থাকলেও পুরুষের চোখের জলে কোনো ছলনা নেই !!
তবুও যদি কোনো পুরুষ কাঁদে তবে বুঝতে হবে সে বড় কষ্টটাই পেয়েছে এবং সে আসলেই কাঁদতেছে... পুরুষ কান্নার অভিনয় করতে পারে না... পুরুষের কান্নার দৃশ্য ভয়াবহ... পুরুষের কান্নার কারণ তীব্রতর হয় !!
তবুও পুরুষেরা কাঁদে... পুরুষ কাঁদে চারদেয়ালের আড়ালে... পুরুষ কাঁদে বারবার ইন্টার্ভিউ বোর্ডে ব্যর্থ হয়ে সার্টিফিকেটের দিকে তাকিয়ে... পুরুষেরা কাঁদে সংসারের চাহিদা না মেটাতে পেরে... পুরুষেরা কাঁদে বাবা-মায়ের চাহিদা পূরণ করতে না পেরে... পুরুষেরা কাঁদে প্রেমিকা হারালে !!
পুরুষ মানুষ নিজের জন্য যতটা না কেঁদেছে তার চেয়েও বেশি কেঁদেছে অন্য কারোর মন রক্ষার জন্য... পরিবার, বাবা মা, ছেলেমেয়ে কিংবা প্রেমিকার আবদার পূরণ করার জন্যও পুরুষের চোখের জল মাটিতে ফেলতে হয় যা অনেক প্রেমিকাই জানেনা !!
ইতিহাস বলে যে নারী ইচ্ছাকৃতভাবে পুরুষের চোখের জলের কারণ হয়েছে সেই নারী জীবনে খুব একটা সুখী হতে পারেনি... এটা নয় কোনো পুরুষের অভিসাপ, এটা পুরুষের চোখের জলের কারণ আর দীর্ঘশ্বাস !!
নারীরা বেঁচে থাকে বাবা কিংবা স্বামীর উপর ভরসা করে... আর সেই নারীর জন্যই যদি কোনো পুরুষের কাঁদতে হয় তাহলে সেটা সেই নারীর জন্যই অমঙ্গল... পুরুষের চোখের জল বিফলে যায় না, প্রকৃতিই তার প্রতিদান দেয় !!
তবুও পুরুষেরা বীর... দিনশেষে একটা পরিবার, বাবা মা কিংবা একটা নারীর বেঁচে থাকার শক্তি... পুরুষকে কাঁদিয়ে যে নারী জীবনে বড় হতে চেয়েছে তার সারাজীবন ভাঙতে ভাঙতে গেছে... কারণ একটা
নারীর জীবনে স্রষ্টার পরেই একজন পুরুষের স্থান !!"
😂

📌স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।🙏👇(আমি ১০০% সিওর আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়েন খুব দ্রুত আপনি ...
28/12/2024

📌স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।🙏👇(আমি ১০০% সিওর আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়েন খুব দ্রুত আপনি আপনার wife কে অনেক ভালোবাসবেন)

আমার স্ত্রী দেখতে সুন্দর । তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগে না। আমাদের বিয়ে হয়েছে আট বছর হলো। পাঁচ বছর বয়সী একটা মেয়ে সন্তান রয়েছে। 👇

অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে যাই। ফিরি রাত করে। কারণ বাসায় যেতে ইচ্ছে করে না। অথচ বিয়ের শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্ত্রীর টানে অফিস থেকে বেরিয়ে ছুটতাম বাসার দিকে। অফিস না থাকলে সারাদিন বাসায় থাকতাম। ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। কী যে ভালো লাগতো স্ত্রীকে তখন!👇

আর এখন ওর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে না। কথা বলতে ইচ্ছে করে না। ও আশেপাশে থাকলে বিরক্ত লাগে। 👇

বাইরে থাকা অবস্থায় ওর ফোন এলে ধরি না। মেসেজ পাঠালে দেখি না। আর বাসায় থাকা অবস্থায় ও কিছু বললে অনাগ্রহের সাথে হু হা করে চুপ করে থাকি। 👇

আর রাতে যদি ও কাছে আসতে চায় আমি রূঢ় ভাষায় বলি, "জ্বালাতন করো না। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে আছি। ঘুমাতে দাও।"👇

আসলে ক্লান্তি ট্লান্তি কিছু না। স্ত্রীকে ভালো লাগে না এটাই মূল কথা। 👇

কেনো এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এই সমস্যা যে একা আমার হচ্ছে তা নয়। আমি আরো অনেক পুরুষের মধ্যে এই সমস্যা দেখেছি। তাদের কেউ কেউ স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পরকীয়া করছে। আমি নিজে এখনো পরকীয়া করি নি। তবে করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। 👇

কেনো পুরুষেরা একটা সময় স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এটা জানার জন্য আমি যতো পুরুষের সাথে কথা বলেছি তাদের সবার উত্তর ছিলো এরকম, "এটাই তো স্বাভাবিক। এক জিনিস কী আর বেশিদিন ভালো লাগে?"👇

তাদের উত্তরটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় নি। কারণ এক জিনিস বেশিদিন ভালো না লাগা যদি স্বাভাবিক হতো তাহলে স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও সেটা হতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। স্ত্রীরা বিয়ের যতো বছর পরই হোক তারা ঠিকই আগ্রহ নিয়ে স্বামীর সাথে কথা বলতে চায়। ঘুরতে যেতে চায়। মিলিত হতে চায়। 👇

একটা সময় আমার মনে হলো এটা কি পুরুষের কোনো মানসিক সমস্যা? ডাক্তার দেখালে কি ভালো হয়ে যাবে? 👇

আমি দ্বিধান্বিত মনে একদিন গোপনে এক মানসিক ডাক্তারের কাছে গেলাম। 👇

ডাক্তার আমার সমস্যার কথা শোনার পর বললেন, "আপনি কি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন?"👇

বললাম, "জী করি।"👇

"আল্লাহর একটা নির্দেশের কথা আপনাকে বলবো। যদি মানতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ওষুধপত্র লাগবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি।"👇

"কী সেটা?"

"সুরা আন নূরে আল্লাহ বলেছেন, 'হে নবী, পুরুষদের বলে দাও, তারা যেনো নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য বেশি পবিত্র পদ্ধতি'।"👇

এরপর ডাক্তার দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, "আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি এক মাস পালন করুন। তারপর নিজেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।"👇

সন্দেহ নিয়ে বললাম, "এটাতেই কাজ হয়ে যাবে?"

ডাক্তার হেসে বললেন, "অবশ্যই হবে। তবে আমাকে কথা দিতে হবে আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি নিখুঁত ভাবে পালন করবেন। কোনো ফাঁকি দেবেন না।"👇

"কথা দিলাম। ফাঁকি দেবো না। নিখুঁত ভাবে পালন করবো।"👇

শেষে ডাক্তার বললেন, "এক মাস পর আমার কাছে আসবেন।"👇

আসবো কথা দিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরুলাম। চেম্বার থেকে বেরুনোর সময় দেখলাম একটা যুবতী রূপবতী মেয়ে একজন বৃদ্ধাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকছে। মেয়েটার দেহ দুর্দান্ত আকর্ষণীয়। আমি লোলুপ দৃষ্টিতে মেয়েটার পুরো অঙ্গের দিকে তাকাতে গেলে আচমকা মনে পড়ে গেলো আল্লাহর নির্দেশের কথা। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ সরিয়ে নিলাম। এবং মাথা নিচু করে হেঁটে চলে গেলাম। এরপর পথে ঘাটে যদি কোনো মেয়ের দিকে চোখ পড়তো তবে চোখ সরিয়ে নিতাম। দৃষ্টি নত করে হাঁটতাম।👇

এভাবে দুদিন যাওয়ার পর অনুভব করলাম নারী শরীর দেখার জন্য ভেতরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তখনো স্ত্রীর প্রতি টান বোধ করি নি। অস্থিরতা দূর করার জন্য মোবাইল হাতে নিলাম। এবং পর্ণ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপর হস্তমৈথুন করে নিজেকে শীতল করবো।👇

গুগলে পর্ণ ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করার মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশের কথা মনে পড়ে গেলো। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। এবং মোবাইল রেখে দিলাম। 👇

এর পরদিনের কথা বলি। আপনাদের বলেছিলাম, আমি পরকীয়া না করলেও পরকীয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ঘটনা হলো, আমার এক বন্ধুর পরিচিত এক মেয়ের সাথে গোপন এক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে। মেয়েটি প্রবল যৌন আকর্ষণীয়। ঠিক করেছিলাম মেয়েটিকে নিয়ে কয়েকদিনের জন্য কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসবো। আমি যে বিবাহিত এটা মেয়েটিকে বলি নি। 👇

সেই মেয়েটি ঐদিন সন্ধ্যায় ফোন দিলো। আমি তখন অফিস থেকে বেরিয়েছি। ওর ফোন দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কিন্তু ফোনটা ধরার সময় মনে পড়লো আল্লাহর নির্দেশের কথা। তৎক্ষণাৎ মনকে শক্ত করলাম। এবং ফোনটা ধরলাম না। মেয়েটা যতোবারই ফোন দিলো ধরলাম না।👇

এভাবে দৃষ্টি সংযত রেখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে পনেরো দিন কাটানোর পর লক্ষ্য করলাম আমার মাথায় স্ত্রীর ভাবনা ছাড়া আর কিছু কাজ করছে না।

সেদিন অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় না গিয়ে উন্মাদের মতো ছুটলাম বাসার দিকে। 👇

বাসায় ঢুকেই ব্যাকুল হয়ে ডাকলাম, "এষা, কোথায় তুমি?"👇

স্ত্রী তখন রান্নাঘরে ছিলো। আমার চিৎকার শুনে দৌড়ে এলো। কারণ স্ত্রীর নাম ধরে বহুদিন ডাকি নি।

ও আশ্চর্য হয়ে বললো, "কী হয়েছে তোমার? ডাকছো কেনো?"👇

সে কথার জবাব না দিয়ে কাঁধ থেকে অফিসের ব্যাগ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে স্ত্রীকে ঝট করে পাঁজা কোলে তুলে নিলাম। বিয়ের শুরুর দিকে যেমন করতাম।👇

সে ততোক্ষণে আমার উদ্দেশ্য বুঝে গেছে।

সে লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। ও জেগে যাবে। কী করো, কী করো?"👇

স্ত্রীকে পাঁজা কোলে করে রুমে যেতে যেতে আচ্ছন্ন স্বরে বলতে লাগলাম, "ভালোবাসি এষা। ভালোবাসি।"

পরদিন ডাক্তারের কাছে গেলাম। 👇

ডাক্তার বললেন, "এখনো তো এক মাস পার হয় নি।"

হেসে বললাম, "সমস্যা দূর হয়ে গেছে। আমি এখন বুঝতে পেরেছি কেনো পুরুষেরা স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে? অতীতের ভুল আর কখনো করবো না।"👇

ডাক্তার বললেন, "স্বাগতম আপনাকে। আপনার সংসারের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা রইলো।"

ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশিয়াল গলায় বললাম, "ধন্যবাদ আল্লাহ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।"
আমার মনে হয় এই সমস্যাটা শুধু আমার না আমাদের দেশের প্রায় ৯০% পুরুষেরই হয়। আমি আমার নিজের লাইফের টা শেয়ার করলাম আপনাদের কারো লাইফে যদি এমন হয়ে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন🙏👍কপি পোষ্ট

13/12/2024

সফল হতে চান ❓❓❓

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে।

প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা-
যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে
বেশি পরিশ্রমী এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না।
শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা।
only your results are rewarded, not your efforts!!!!
আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই!

আপনি বাড়তি কী করলেন,সেটাই ঠিক করে দেবে,আপনি বাড়তি কী পাবেন।আপনি ভিন্ন কিছু করতে না পারলে ভিন্ন কিছু পাবেন না।বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি।শুধু ইউনিভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না।
আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন।বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে।
নজরুলের প্রবন্ধ গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন,উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন।শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হওয়া যায় না।কিংবা স্কুল কলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না।সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না,বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।

স্টুডেন্ট লাইফে কে কী বলল,সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না,সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক।যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি,সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়।কেরিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না,সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে।সব পরীক্ষায় মহা উৎসাহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন,কী পারেন না,এটা অন্য কাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না।

সরকারী ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? সবাই বলছে,আপনার লাইফটা শেষ?আমি বলি,আরে!আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি।আপনি কতদূর যাবেন,এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে?লাইফটা কি ওদের নাকি?
আপনাকে ডাক্তার- ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন?যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন,আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর।
শুধু 'ওহ শিট','সরি বেবি','চ্যাটিং ডেটিং' দিয়ে জীবন চলবেন না।আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট,তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন।যে গাড়িটা করে ইউনিভার্সিটিতে আসেন,ঘোরাঘুরি করেন,সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা?

একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে।তখন আপনাকে যা যা করতে হবে,সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়,কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়,কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়,কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়,কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়,কিছু ভাল কাজ করতে হয়।জীবনটা শুধু হাহাহিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে,তখন দেখবেন,পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে,মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না।"আপনার মত করে লিখতে হলে
আমাকে কী করতে হবে?আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?"এটা আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি,"অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে।নো শর্টকাটস্।সরি!"
রিপ্লাই আসে,"কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?"এর উত্তরটা একটু ভিন্ন ভাবে দিই।

আপনি যখন স্কুল কলেজে পড়তেন,তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত,সে সময়ে আপনি তাকে দেখে হাসতেন।এখন সময় এসেছে, আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন।
জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলেন,যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা,সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না,এটাই স্বাভাবিক।এটা মেনে নিন।
মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান।এখনই সময়!
কষ্ট করুন,লক্ষ্য ঠিক রাখুন,ব্যর্থ হবেন
কিন্তু থামবেন না,এগিয়ে যান--
১০০০ বার ব্যর্থ হলে তা থেকে ১০০০টা
শিক্ষা নিন, তারপর সফলতা পান।

সামান্য ঝগড়ায় স্বামী রেগে বললো " কি পারো তুমি?কোন কাজটা হয় তোমার দ্বারা? "স্ত্রী চুপচাপ,মুখে একটা কথা নেই,শান্ত দৃষ্টি।স...
02/11/2024

সামান্য ঝগড়ায় স্বামী রেগে বললো " কি পারো তুমি?কোন কাজটা হয় তোমার দ্বারা? "
স্ত্রী চুপচাপ,মুখে একটা কথা নেই,শান্ত দৃষ্টি।স্বামী আরো কিছুক্ষণ কথা শোনালো।
স্ত্রীর মুখ এখনো বিষণ্ণ।
স্বামীর বিকৃত চিৎকার " কিছু বললে চুপ করে থাকো কেন? কথার জবাব দাও? "
স্ত্রী মুচকি হেসে বললো " এখন রেগে আছো।কথা বললে ঝগড়া আরো বাড়বে।একটু পর রাগ কমলে নিজেই এসে ভাব জমাবে "
স্ত্রীর কথায় স্বামীর মুখ প্যাচার মতো বিকৃত হয়ে গেলো।খানিক্ষন যেতেই স্বামীর রাগ গলে জল হয়ে গেলো।স্ত্রীর আঁচলে নখ প্যাঁচাতে প্যাঁচাতে বললো
" তুমি আমার সাথে তর্ক কেন করো না? "
" মাকে দেখেছি,বাবা রেগে গেলে মা চুপ থাকতো "
" তাই বলে এতোটা চুপ থাকবে? একটু তর্ক তো করতেই পারো! "
" হৃদয়জয়ী আমি,তর্কজয়ী হয়ে কি করবো?তাছাড়া একটু আধটু শাসনে থাকতে ভালোই লাগে।তখন মনে হয় আমার খেয়াল রাখার জন্য,ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য একজন তো আছেই।নিজেকে সুরক্ষিত মনে হয়। "
গল্প --হৃদয়জয়ী
স্বামী রাগ করলে, বকাদিলে তর্ক করবেন না।
একটু ধৈর্য্য ধরুন, চুপচাপ থাকুন। জয় আপনারই হবে ইনশাআল্লাহ।

হিরো আলমের বইয়ের রিভিউঃ আজকে কিনলাম বইটা। এক কথায় অসাধারন বই। বইয়ে হিরো আলমের ছোটবেলার কথা আছে। তার চানাচুরের বিজনেস, সি...
11/09/2024

হিরো আলমের বইয়ের রিভিউঃ
আজকে কিনলাম বইটা। এক কথায় অসাধারন বই। বইয়ে হিরো আলমের ছোটবেলার কথা আছে। তার চানাচুরের বিজনেস, সিডির বিজনেস, মিউজিক ভিডিওর বিজনেস নানান গল্প আছে। আছে তার ইলেকশনের কাহিনী। ক্লাস সেভেন পাশ এবং দেখতে অসুন্দর এই লোকটার জিদ আছে, সাহস আছে। হিরো আলমের বইয়ের ১০টা চুম্বক লাইন।১। আপনারা শিক্ষিত কাগজে কলমে, মনুষ্যত্বের শিক্ষা শিক্ষিত লোকের মাঝে তেমন একটা নাই। ২। আমি অশিক্ষিত হয়ে লাত্থি উস্টা খেয়েও বেচে আছি, আপনারা শিক্ষিতরা কেন আত্মহত্যা করেন? ৩। আমার চেহারাটা নিয়ে আর কি বলবেন? আল্লাহই তো আমারে বানাইছে। আমি তো বানাই নাই। আমি কি করবো? এই চেহারা চেঞ্জ তো করতে পারবো না৷৪। জীবনের সব ব্যবসা আমি টাকা দিয়ে করেছি, শুধু নির্বাচন ছাড়া। ৫। শিক্ষিতরা যে আমারে নিয়ে মজা করেন, আমার জায়গায় থাকলে তো রিসকা চালায়ে খাইতেন। আমি তো তাও চেহারা খারাপ বলে মিডিয়ায় আইছি, আপনার তো চেহারা মুটামুটি। আপনি তো তাও পারতেন না। ৬। আমি আমার ভক্তগো একবার ধন্যবাদ দিলে সমালোচকগো দুইবার ধন্যবাদ দেই। তারা আমার ভিডিও খিয়াল করে দেখে। ঘুমাতে যাওয়ার আগেও দেখে, উইঠেও দেখে। ৭। সারটিফিকেট ধারী শিক্ষিত লোক হইলো ভীতু। নিজেরা তো কিছু করবেই না, কেউ করতে দেখলেও গা জ্বলে। এরা যে কি চায় নিজেরাই জানে না। ৮। আমি পরিত্যক্ত সন্তান হয়ে চানাচুর বেচে, সিডি, ডিস লাইন, মিউজিক ভিডিও করে ১০-১৫টা মানুষের দায়িত্ব নিতে পারি, আপনি শিক্ষিত হয়ে কিছু পারেন না কেন? ৯। আমি হিরো আলম আমার ভিডিও দেখে খালি মানুষ হাসবে এই জন্যে কাজ করি। আমার মাইনসের হাসিমুখ দেখতেই ভালো লাগে। এই সব ভাইরাল, সমালোচনা এসবের জন্যে কাজ করি না। ১০। আমি সকল বিধবা মা, পরিত্যক্ত নারী ও শিশুদের জন্যে একটা সংস্থা করে যেতে চাই, যাতে, আমার মায়ের মতো কারো মার যেন মাইর খেয়ে রাস্তায় বাচ্চা নিয়ে রাত কাটানো না লাগে। দৃষ্টিভংগি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিবো।
হিরো আলমবইমেলা ২০১৯
তরফদার প্রকাশনী দাম ২০০ টাকা

 ওরা আমায় এভাবে কেনো মা'র'ল মা??.........মা আমি তো যেমন ডিউটিতে  যাই সেরকমই ডিউটিতে গেছিলাম, কিন্তু আমি তো জানতাম না যে...
22/08/2024


ওরা আমায় এভাবে কেনো মা'র'ল মা??.........
মা আমি তো যেমন ডিউটিতে যাই সেরকমই ডিউটিতে গেছিলাম, কিন্তু আমি তো জানতাম না যে আজই হবে আমার শে'ষ দিন!! আমি তো আমার জুনিয়র দের সাথে একসাথে কতো গল্প করতে করতে রাতের খাবার খেয়েছিলাম, জানো মা অনলাইন থেকে অর্ডার করে আনিয়েছিলাম আমার প্রিয় খাবারটা,ওটাই আজ খেয়েছিলাম, তখনও যদি একটু বুঝতে পারতাম এটাই শেষ খাওয়া , এটাই শেষ গল্প ..... ডিউটির বাঁধনে আমি যখন ক্লান্ত হয়ে গেলাম মা, আমার চোখ দুটো ঘুমে বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল, একটু শরীরের ক্লান্তি মেটাতে গেলাম, তখনও যদি বুঝতাম মা, সারাজীবনের মতো বিশ্রামে চলে যাবো, তখন ভোররাত আমি ওয়ার্ডে একা তখন, ভোরের শীতল বাতাসে আমার একটু ঠান্ডা লাগতে আমি লাল চাদর টা ঢাকা দিয়ে একটু চোখ বন্ধ করেছিলাম শুধু,,, সেই সময়ের অপেক্ষায় থাকা ওরা আমার সাথে..... ছিঃ!!! মা আমার খুব কষ্ট হচ্ছিল জানো তো অনেক অনেক বার আমি বারণ করেছিলাম, চিৎকার করেছিলাম " বাঁচাও বাঁচাও কে আছো আমাকে বাঁচাও!!" কিন্তু কেউ আমার চিৎকার, আমার আ'র্তনা'দ শুনতে পায়নি জানোতো মা, আর ওরা আরও পশুর থেকেও বিচ্ছিরি ব্যবহার করতে লাগলো..... খেলতে লাগলো আমাকে নিয়ে ওরা!!! আমি ওদের হাতে পায়ে পড়লাম জানো তো, আমি এটাও বললাম যে " আমাকে ছেড়ে দাও,দয়া করে, ছেড়ে দাও, আমি কাউকে কিছু বলব না, আমাকে যেতে দাও..." কিন্তু ওরা আর আমায় তোমার কাছে একবার যাওয়ার সুযোগটা দিলো না, দিলো না তোমার কোলে শেষ বারের মতো মাথা রাখতে দিতে, দিলো না শেষবার তোমার হাসি ভরা মুখ টা দেখার সুযোগ , দিলো না বাবার স্বপ্নে তার রাজকন্যার বড়ো ডাক্তার হওয়ার কাহানী কে সত্য করতে !!! আমার গ'লা টি'পে ধরে নিজেদের সর্ব শক্তি দিয়ে আমার গলা চে'পে ধরে জানো মা, আমি অনেক চেষ্টা করেছিলাম বাঁচার কিন্তু হয়তো আজ ভগবান ও চায়নি যে আমি হয়তো বেঁচে থাকি। ওই পশুদের শক্তির কাছে আমি হেরে যাই, আমার গ'লার হাড় ভে'ঙে যায়...ওরা আমায় ওভাবেই ওখানে ফেলে রেখে চলে যায় ওই বিব'স্র ভাবে..... সকালে সবাই আসে ,কিন্তু একি!! আআআ মি কারোর সাথে কথা কেনো বলতে পারছিনা? তোমাকেও দেখতে পাচ্ছি, তোমায় কত করে ডাকছি তুমি শুনতে কেনো পারছোনা মা, আমার ডাক?? ওওও মা, মা গো এইতো দেখো দেখোনা মা, ও মা এইতো আমি, তুমি কাঁদছো কেনো?? কি হয়েছে তোমার?? ও মা!!! দেখি মা সামনে একটা লাশের দিকে তাকিয়ে হাউমাউ করে কাঁ'দছে, লা'শটার মুখ দেখতে পেয়ে আআআমি শিউরে উঠি.... এ কিহ!!! এটা যে আমারই নিথর দেহ!!! আমি কি তবে মা'রা গেছি?? আমিও কাঁদতে শুরু করলাম, সবাই আমার এই মৃ'ত্যু তে শো'কাহত.... সারা দুনিয়া আমার মৃ'ত্যুর ঘটনা আপাতত জেনে গেছে, সবাই বিদ্রোহ করছে!!! কিন্তু আমি আমার নি'থর দে'হের দিকে তাকিয়ে রইলাম!! আমার শেষটা তো আরো ভালো হতে পারত বলো মা?? দেখো না মা ওরা আমার মুখের, দেহের কী বিচ্ছিরি অবস্থা করেছে দেখো মা!! আমার চিৎকার করতে ইচ্ছে করছে!!! কিন্তু আমার আওয়াজ এখনো কেউ শুনতে পারছে না, আমি এতগুলো লোকের সামনে চিৎকার করছি,কিন্তু একটা কেউ আমার এই চিৎকার শুনতে পারছে না!! কেউ না........
অসাধারণ লেখা আমি চাই এগুলো ভাইরাল হোক। সমাজকে জাগ্রত করুন। সমাজ বিকৃত করবেন না 🙏🙏
Collected from :-Puku Puku





😡😡✊✊
We want justice

আরেকজন তামিম তৈরি না করেই, আসল তামিমকে ষড়যন্ত্র করে দল থেকে বেড় করা মানুষ গুলোই মূলতঃ আসল দেশদ্রোহী।
06/07/2024

আরেকজন তামিম তৈরি না করেই, আসল তামিমকে ষড়যন্ত্র করে দল থেকে বেড় করা মানুষ গুলোই মূলতঃ আসল দেশদ্রোহী।

কারো টাকা হবে স্বাস্থ্য হবে না, কারো সুখ হবে সামর্থ্য হবেনা, কারো পদ হবে সম্মান হবে না, কারো সব যোগ্যতা সত্ত্বেও কিছুই হ...
01/07/2024

কারো টাকা হবে স্বাস্থ্য হবে না, কারো সুখ হবে সামর্থ্য হবেনা, কারো পদ হবে সম্মান হবে না, কারো সব যোগ্যতা সত্ত্বেও কিছুই হবে না, আবার কারো তেমন কিছু না করেও অনেক কিছুই হয়ে যাবে।

তবে যাই হউক জীবনে প্রেশার নেয়া যাবে না, একদমই না

হিসাব কারোরই মেলে না। যে বলে হিসেব মিলেছে তার ক্যালকুলেটর নষ্ট !

#সংগৃহীত

Address

Riyadh

Telephone

+966557414286

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আশরাফ উদ্দীন ফেরারি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আশরাফ উদ্দীন ফেরারি:

Share