Ahamed Aabha

Ahamed Aabha শিক্ষনীয় পোস্ট

পরশুরাম ফুলগাজীতে বন্যার সর্বশেষ অবস্থা;সর্বশেষ আপডেট: ফেনী জেলায় ০৭/০৭/২০২৫ ইং তারিখ সকাল নয়টা হতে অদ্য ০৯/০৭/২০২৫ ইং ...
09/07/2025

পরশুরাম ফুলগাজীতে বন্যার সর্বশেষ অবস্থা;
সর্বশেষ আপডেট:

ফেনী জেলায় ০৭/০৭/২০২৫ ইং তারিখ সকাল নয়টা হতে অদ্য ০৯/০৭/২০২৫ ইং তারিখ সকাল ৯ টা পর্যন্ত ৪৮ ঘন্টায় ৫৩৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

মুহুরী নদীর পরশুরাম গেজ ষ্টেশন ০৮/০৭/২০২৫ তারিখে সকাল ছয়টায় পানির লেভেল ৬.৯৭ মিটার, রাত আটটায় ১৩.৮৫ মিটার ছিল। বিপদসীমা ১২.৫৫ মিটার, এই সময়ে প্রায় ৭ মিটার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে।যা বিপদসীমার ১৩০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়েছে। দীর্ঘ সময় বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ায় পরশুরাম উপজেলায় মুহুরী নদীর ডান তীরে জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশ ভারত টাই বাঁধের সংযোগস্থল দিয়ে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। মুহুরী নদীর উভয় তীরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে পরশুরাম উপজেলায়, জঙ্গলগোনা-২ টি (মুহুরী, ডান তীর), উত্তর শালধর-১টি (মুহুরী নদীর ডান তীর), নোয়াপুর -১ টি (মুহুরী নদীর বাম তীর), পশ্চিম অলকা-১ টি (মুহুরী নদীর বাম তীর), ডি এম সাহেবনগর-১ টি (সিলোনিয়া নদীর বাম তীর), পশ্চিম গদানগর-১ টি (সিলোনিয়া নদীর বাম তীর), দক্ষিণ বেড়াবাড়ীয়া -১ টি (কহুয়া নদীর বাম তীর), পূর্ব সাতকুচিয়া-১ টি (কহুয়া নদীর ডান তীর), উত্তর টেটেশ্বর-১টি (কহুয়া নদীর বাম তীর) সহ ১০ টি স্থানে ব্রীচ/ভাঙ্গন হয়েছে এবং ফুলগাজী উপজেলায় দেড়পাড়া-২ টি (মুহুরী নদীর ডান তীর), শ্রীপুর-১টি (মুহুরী নদীর ডান তীর), উত্তর দৌলতপুর -১ টি (কহুয়া নদীর ডান তীর), কমুয়া-১ টি (সিলোনিয়া নদীর বাম তীর) সহ ৫ টি, সর্বমোট =১৫ টি স্থানে ব্রীচ/ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে।

এছাড়া, বন্যা বাঁধের বিভিন্ন স্থানে পানি উপচিয়ে বন্যা বাঁধে আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বর্তমানে বন্যার পানি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে। সবশেষ সকাল ০৯ টায় পানির লেভেল ১৩.৩১ মিটার।

সূত্র: পানি উন্নয়ন বোর্ড

17/06/2025

🌲

🔴 ঢাকায় যারা থাকেন বা যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন!'১.ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে আ...
17/06/2025

🔴 ঢাকায় যারা থাকেন বা যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন!'

১.ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে আঘাত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই সাহায্য করেন,আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে,ওরা আপনাকে **** সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র

২.ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে,সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু, তাঁর কাছে টাকা নেই বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন,ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাঁদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মেইল করবে

৩.শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা,রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা,
এমন বলে যে রুম ডেট এর ব্যবস্থা আছে

৪.রাস্তায় সুন্দর চোখ এর বোরকা আলি আপনার সাথে কথা বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ আপনাকে তাঁদের আস্তানায় নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না, সব হারাবেন,মেয়ে দিয়ে ব্লাক মেইল করবে

৫.গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন

৬.যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম,আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত

৭.রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছিনতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়

৮.লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না

৯.যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে

১০.হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নেশাখোর ওঁত পেতে থাকে ছিনতাই এর জন্য

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে,সচেতনতা সৃষ্টিতে শেয়ার করে সকলকে জানিয়ে দিন...🌬️
ধন্যবাদ💝

#সংগৃহীত

শ'ত্রুকে ধোঁকা দিয়ে পাখি তার বাচ্চাকে নিরাপদে রাখার জন্য, কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে  শিক্ষা গ্রহণ করেছে?কে সেই সত্তা,...
10/06/2025

শ'ত্রুকে ধোঁকা দিয়ে পাখি তার বাচ্চাকে নিরাপদে রাখার জন্য,
কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছে?
কে সেই সত্তা, যিনি তাদেরকে এই শিক্ষা দিয়েছেন?
তিনিই সেই সুমহান পথনির্দেশক আল্লাহ❤

وَمَا مِنْ دَآ بَّةٍ فِى الْاَ رْضِ اِلَّا عَلَى اللّٰهِ رِزْقُهَا وَ يَعْلَمُ مُسْتَقَرَّهَا وَمُسْتَوْدَعَهَا ۗ كُلٌّ فِيْ كِتٰبٍ مُّبِيْنٍ
ওয়ামা-মিন দাব্বাতিন ফিল আরদিইল্লা- ‘আলাল্লা-হি রিঝকুহা- ওয়া ইয়া‘লামু মুছতাকাররাহা-ওয়া মুছতাওদা‘আহা- কুল্লুন ফী কিতা-বিম মুবীন।

"যমীনে বিচরণশীল এমন কোন জীব নেই যার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর উপর নেই, তিনি জানেন তাদের থাকার জায়গা কোথায় আর কোথায় তাদেরকে (মৃত্যুর পর) রাখা হয়, সব কিছুই আছে সুস্পষ্ট লিপিকায়।"
"সুরা হুদ"

নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ পরিকল্পনাকারী ।
(আল-ইমরান ৫৪)

"আমাদের পালনকর্তা তিনিই যিনি প্রতিটি জিনিসকে
তার রূপ দিয়েছেন এবং তারপর তাকে পথ দেখান।"
🌸(সুবহানআল্লাহ্)🌸

05/06/2025

আগামীকাল ফজর থেকে একটি ওয়াজিব আমল শুরু হবে। ৯ই জিলহজ (শুক্রবার) থেকে ১৩ই জিলহজ (মঙ্গলবার) আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর তাকবিরে তাশরিক পাঠ করতে হবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন—
وَٱذۡكُرُوا۟ ٱللَّهَ فِیۤ أَیَّامࣲ مَّعۡدُودَ ٰ⁠تࣲۚ
‘‘এবং নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর যিকর কোরো।’’ [সুরা বাকারা, আয়াত: ২০৩]
প্রখ্যাত সাহাবি আলি (রা.) আরাফার দিন (৯ই জিলহজ) ফজরের নামাজ থেকে তাকবির দিতেন এবং আইয়ামুত তাশরিকের শেষ দিন (জিলহজের ১৩ তারিখ) আসরের নামাজ পর্যন্ত তাকবির দিতেন। [ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান, আল আসার: ২০৮; বর্ণনাটির সনদ সহিহ]
এছাড়া ইবনু উমার (রা.), ইবনু আব্বাস (রা.) ও আবু হুরায়রা (রা.) থেকেও বর্ণিত হয়েছে যে, তাঁরা উচ্চস্বরে তাকবির দিতেন। এমনকি বাজারে যেতেও তাকবির পাঠ করতেন।
একটি সুন্নাহসম্মত তাকবির:
اَللّٰهُ أَكْبَرْ اَللّٰهُ أَكْبَرْ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَاللّٰهُ أَكْبَرْ اَللّٰهُ أَكْبَرْ وَلِلّٰهِ الْحَمْد
আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার; লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার; ওয়া লিল্লা-হিল ‘হামদ।
(আল্লাহ সবচেয়ে বড়; আল্লাহ সবচেয়ে বড়; আল্লাহ ছাড়া কোনও উপাস্য নেই। আল্লাহ সবচেয়ে বড়; আল্লাহই সবচেয়ে বড়; আর আল্লাহর জন্যই সকল প্রশংসা।)
এটি ফকিহ সাহাবি আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রা.) ও অন্যান্য পূর্বসূরিদের থেকে প্রমাণিত। [ইমাম দারা কুতনি, আস-সুনান: ১৭৫৬; শায়খ আলবানি, ইরওয়াউল গালিল: ৬৫৪; বর্ণনাটির সনদ সহিহ]
আরেকটি সহিহ সনদের সহজ তাকবির:(এটি পড়লেও ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে)
প্রখ্যাত সাহাবি সালমান আল ফারসি (রা.) বলেন, ‘তোমরা তাকবির দাও (এভাবে)—
اَللّٰهُ أَكْبَرْ اَللّٰهُ أَكْبَرْ اَللّٰهُ أَكْبَرْ كَبٍيْرًا
আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার, আল্লা-হু আকবার কাবি-রা
(আল্লাহ সবচেয়ে বড়; আল্লাহ সবচেয়ে বড়; আল্লাহ সবচেয়ে বড়; তিনিই মহান)।’
[ইমাম বাইহাকি, ফাদ্বাইলুল আওক্বাত: ২২৭; ইমাম ইবনু হাজার, ফাতহুল বারি: ২/৪৬২; বর্ণনাটির সনদ সহিহ]
এছাড়াও আরও মাসনুন তাকবির বর্ণিত হয়েছে। তবে, এ দুটোই উত্তম ও প্রসিদ্ধ।
জিলহজের ৯ তারিখ (শুক্রবার) ফজর থেকে শুরু করে ১৩ তারিখ (মঙ্গলবার) আসর পর্যন্ত (মোট ২৩ ওয়াক্ত) প্রত্যেক ফরজ নামাজের পরপর একাকী বা জামাতে নামাজ আদায়কারী, নারী অথবা পুরুষ—প্রত্যেকের জন্য একবার তাকবিরে তাশরিক (উপরে বর্ণিত যেকোনো একটি তাকবির) পাঠ করা ওয়াজিব। পুরুষদের উচ্চ আওয়াজে বলতে হবে এবং নারীরা নিচু আওয়াজে (শুধু নিজে শুনতে পেলেই হবে)। [ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ, মাজমু‘উ ফাতাওয়া: ২৪/২২০; ইমাম ইবনুল কায়্যিম, যাদুল মা‘আদ: ২/৩৬০; ইমাম শামি, রাদ্দুল মুহতার: ৩/৬১; আল্লামা উসমানি, ইলাউস সুনান: ৮/১৫৬]
◉ প্রত্যেক ফরজ নামাজের সালামের পরপর কোনো কথাবার্তা বলা বা নামাজ পরিপন্থী কোনো কাজ করার আগেই তাকবিরে তাশরিক অন্তত একবার পড়তে হবে।
◉ শুধু পাঁচ ওয়াক্ত ফরজের পর পড়তে হবে। বিতরের কিংবা অন্য কোনো সুন্নাত বা নফলের পরে পড়ার প্রয়োজন নেই। তবে, কোনো কোনো পূর্বসূরি নফল নামাজ শেষেও পড়তেন। তাই, কেউ চাইলে পড়তে পারেন।
◉ তাকবিরে তাশরিক পড়তে ভুলে গেলে খুব বেশি দেরি না হলে স্মরণ হওয়া মাত্র পড়ে নিতে হবে। আর, একদম মিস হয়ে গেলে বা নামাজের পর বেশি দেরি হয়ে গেলে ইস্তিগফার করবেন।
◉ ঈদের দিনে ঈদগাহে যেতে এটি পড়া উত্তম।
◉ পিরিয়ডে থাকা নারীদের জন্য এই তাকবির পাঠ করা জরুরি নয়। কারণ এটি ফরজ নামাজের পর পাঠ করতে হয়। তবে, তাঁরা যেকোনো সময় এটি পড়তে পারেন, পড়লে নেকি পাবেন।
Copy+past.

'লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর৷’
05/06/2025

'লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর৷’

৫ এবং ৬ জুন আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আপনি নিজেকে ঘরে বন্দি করে ফেলেন৷ আরাফার দিন৷ দোয়া কবুলের দিন৷ ইচ্ছা মতো দোয়া করতে থা...
04/06/2025

৫ এবং ৬ জুন আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আপনি নিজেকে ঘরে বন্দি করে ফেলেন৷ আরাফার দিন৷ দোয়া কবুলের দিন৷ ইচ্ছা মতো দোয়া করতে থাকেন৷ হালাল যা কিছু আছে সব চান আল্লাহর কাছে৷ জুতার ফিতাটা হইলেও চান৷ একটা কথা মনে রাখবেন, আল্লাহ ছাড়া এই দুনিয়াতে আপনার কেউ নাই৷ আপনার কেউ আছে ভাবতেছেন৷ কালকে হয়তো সে নাও থাকতে পারে৷

কাজেই দিল খুলে দোয়া করেন৷
আরাফার দিনের দোয়া হচ্ছে সব থেকে বড় দোয়া৷ দোয়া কবুলের দিন৷ যার যা ইচ্ছা এই দিনে চেয়ে নেন৷ এমনো হতে পারে সামনের আরাফায় আপনি নাও থাকতে পারেন৷

আর বেশি করে পড়বেন, 'লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর৷’

এমন কোনো নবী রাসুল নাই যে এই দোয়াটা পড়ে নাই৷ এটা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দোয়া৷ নিজের প্রয়োজনীয় কিছু চাওয়ার আগে মাস্ট এই দোয়া ২০-৩০ বার পড়ে নিয়েন৷ এর বেশি পড়লে আরো ভালো৷ যত পড়া যায় এই দোয়া৷

বাসে থাকেন, রিক্সায় থাকেন যেখানে খুশি থাকেন ওয়াশরুম ব্যতীত, মনে মনে অই দোয়াটা পড়তে থাকবেন৷

আরাফার দিনের এই কয়েক ঘন্টা কাজে লাগালে আপনার লাইফ চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে৷ আজ থেকে, এখন থেকেই দোয়া শুরু করে দেন...।

~ রাব্বানী মাশায়েখ পনি

ঈমান হোক পর্বতসম, নিয়ত হোক স্বচ্ছ (একটি সত‍্য ঘটনা) একজন লিবিয়ান যুবক, নাম তার আমের, সৌদি আরব যাচ্ছিল হজ করার জন্য।যেইম...
27/05/2025

ঈমান হোক পর্বতসম, নিয়ত হোক স্বচ্ছ
(একটি সত‍্য ঘটনা)
একজন লিবিয়ান যুবক, নাম তার আমের, সৌদি আরব যাচ্ছিল হজ করার জন্য।
যেইমাত্র সে এয়ারপোর্টে পৌঁছালো, তার নাম নিয়ে নিরাপত্তা-সংক্রান্ত একটি সমস্যা দেখা দিল।
নিরাপত্তা বাহিনীর লোকেরা তাকে বলল:
“একটু অপেক্ষা করো, আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাটা সমাধান করতে।”
এই সময়ে অন্য সব হাজিরা তাদের প্রক্রিয়া শেষ করে প্লেনে উঠে পড়ল, আর প্লেনের দরজা বন্ধ হয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পর সমস্যা ঠিক হয়… কিন্তু পাইলট দরজা খুলতে রাজি হল না। প্লেন চলতে শুরু করল এবং আমেরকে ফেলে রেখে উড়ে গেল!
অফিসার তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল:
“মন খারাপ কোরো না, হয়তো এটা তোমার কপালে ছিল না।”
কিন্তু আমেরের ছিল অটল বিশ্বাস। সে উত্তর দিল:
“আমার নিয়ত হজের, ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”
হঠাৎ… খবর এলো, প্লেনটিতে যান্ত্রিক সমস্যা হয়েছে এবং তা ফিরে আসছে!
প্লেন ফিরে এলো, মেরামত করা হলো… কিন্তু তাও পাইলট আমেরের জন্য দরজা খুলতে রাজি হল না।
অফিসার আবার বলল:
“হয়তো তোমার ভাগ্যে নেই।”
কিন্তু আমের ছিল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, স্থির ও দৃঢ়চেতা। সে বলল:
“আমার নিয়ত হজের, ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”
প্লেন আবার উড়ে গেল… কিছুক্ষণ পর আরেকটি খবর এলো:
প্লেনে আবারও সমস্যা হয়েছে!
এবার নিজেই পাইলট বললেন:
“আমি আর উড়ব না, যতক্ষণ না আমের প্লেনে ওঠে।”
শেষ পর্যন্ত… আমের প্লেনে উঠল, সৌদি এয়ারপোর্ট থেকে সে একটি ভিডিও করল —
তার আনন্দ ছিল বর্ণনার বাইরে!

“আল-কাহّহার” — এটি আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের একটি।
এর অর্থ:
তিনি কারণগুলোকেও পরাস্ত করেন।
আপনার জন্য সব নিয়ম ভেঙে দিতে পারেন, কেবল আপনাকে সন্তুষ্ট করার জন্য।

তাই “কীভাবে”, “কখন” — এসব নিয়ে বেশি চিন্তা কোরো না…
যতক্ষণ তোমার বিশ্বাস থাকে যে আল্লাহ সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান,
বিশ্বাস করো…
তিনি পরিস্থিতি উল্টে দেবেন, তোমার পথ সহজ করে দেবেন,
এমনকি অসম্ভবকেও বাস্তবে রূপ দেবেন।
শর্ত একটাই:
নিয়ত হোক পবিত্র, আর ঈমান হোক অটল।
শায়েখ আবু বকর হাফিঃ র পোস্ট থেকে নেওয়া।

©

07/04/2025

Address


Telephone

+966560794302

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ahamed Aabha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ahamed Aabha:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share