The London Times

The London Times The London Times is a daily news outlet publish and broadcast from England.

লোকসাহিত্য গবেষক ও কবি অ আ আবীর আকাশ এর জন্মদিনে বিভিন্ন মহলের উষ্ণ অভ্যর্থনানিজস্ব প্রতিবেদকঃ কবি ও সাংবাদিক অ আ আবীর আ...
17/04/2025

লোকসাহিত্য গবেষক ও কবি অ আ আবীর আকাশ এর জন্মদিনে বিভিন্ন মহলের উষ্ণ অভ্যর্থনা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কবি ও সাংবাদিক অ আ আবীর আকাশ এর জন্মদিন গেলো ১৪ই এপ্রিল। সাহিত্যচর্চার সুবাদে ১৯৯৭ সাল থেকে বিভিন্ন সংবাদপত্রে লেখা শুরু করেন এবং ২০০০ সাল থেকে সম্পাদনা করেন সাহিত্যপত্রিকা, লিটলম্যাগ, ম্যাগাজিন ও বই। ২০১০ থেকে সংবাদপত্র ‘সাপ্তাহিক গ্রামীণ কণ্ঠ’ ও ২০১৪ সালে ‘দৈনিক মুক্ত বাঙালি’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক হন কবি অ আ আবীর আকাশ। সম্পাদিত অন্যান্য গ্রন্থসমূহ হলো- রক্ত সিঁড়ি, ভালোবাসা চাই। ম্যাগাজিন অশরীরী, নোঙর, লাল সূর্য, নাটাই। লিটল্যাগের মধ্যে- উল্কা, চন্দ্রাবতী, দূর দিগন্ত-১, জলপাই, শব্দচাষ, তাজিয়া, দূর দিগন্ত-২, সময়ের কণ্ঠ, ভাঁজপঙতি ইত্যাদি। প্রকাশিত বই হৃদয়ের অগ্নি পঙক্তি (২০০৪), স্বপ্ন আত্মবিশ্বাস ও সফলতা (২০১৭), লক্ষ্মীপুরের লোকসাহিত্য সংস্কৃতি ও বিশ্বাস (২০২৩), নোয়াখালী গীতিকা (২০২৫), লক্ষ্মীপুরের বাউল গান (২০২৫)।

সকল অহংকার ধুলায় ফেলে নিজ নিয়মে ও একাগ্রতায় সামনে এগোচ্ছেন প্রতিকূল পরিস্থিতি ডিঙিয়ে। নিন্দুকেরে ভালোবেসে সর্বদা সত্যচর্চা করে মিথ্যা, ঠক, প্রতারকগোষ্ঠীর মুখে থুতু ছিটিয়ে চলছেন অবিরাম। এই কবি শক্তি পূজারীদের ঘৃণা করে অসহায়দের সেবার ব্রত নিয়ে ছুটছেন নিরন্তর।

তার লেখনীর মাধ্যমে প্রেম, বিরহ, হাসি-আনন্দ যেমন উঠে আসে তেমনি দ্রোহ বিদ্রোহের উত্তাপ ছড়াতে ভুলেন না কবি অ আ আবীর আকাশ। কবি’র প্রতিটি লেখা যেন বিস্ফোরিত আলোক শিখার মতো। ‘সমাজের পিছিয়ে পড়া অনগ্রসরদের এগিয়ে নেয়া যায় কিভাবে’ এই ভাবনা তার ভেতরে সদা জাগ্রত।

বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ, ১৪ এপ্রিল কবি অ আ আবীর আকাশ এর শুভ জন্মদিন উপলক্ষে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার কৃর্তিমান মানুষেরা উষ্ণ অভিনন্দন ও ভালোবাসায় সিক্ত করেছেন কবিকে।

বিশিষ্ট কবি রতন মাহমুদ, কবি মৃণাল কান্তি দাস, কবি ও দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক হাসান মুস্তাফিজ, সুপ্রিমকোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী মোহাম্মদ এনামুল হক, স্বনামধন্য চিকিৎসক ডক্টর হাসিনা ইসলাম সীমা, ডাঃ আশফাকুর রহমান মামুন, পশু বিষয়ক কর্মকর্তা ডাক্তার জুবায়ের হোসেন, বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী সুজিত মুস্তফা, আসমা দেবযানী, বিশিষ্ট গীতিকার ও চলচ্চিত্রকার অনুরূপ আইচ, কাশেম আনসারী লিটন, রকিবুল ইসলাম রুমণসহ-

কবি/সাহিত্যিক
* সৈয়দ আলম ফারুক,বিশিষ্ট ছড়াকার, শিশু সাহিত্যিক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা। শিল্পপতি, উইলস্ গ্রুপ।
* সত্যজিৎ বিশ্বাস, বিশিষ্ট লেখক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* বদরুল আলম, বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* মনিরা মিতা, বিশিষ্ট কবি।
* মৃণাল কান্তি দাস, টরেন্টো প্রবাসী বিশিষ্ট লেখক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* রামশংকর দেবনাথ, লেখক
* মাসুদ রানা হৃদয় (লেখক ও ব্লগার)
* সুহৃদ জাহাঙ্গীর, বিশিষ্ট লেখক ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* জায়েদ হোসাইন লাকি, কবি, টিভি উপস্থাপক, ফিল্ম ডিরেক্টর।
* খাতুনের জান্নাত, প্রবাসী কবি, বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* সালমা জাহান গোধূলি, কবি ও গ্রন্থ প্রণেতা।
* ভি পি বেলায়েত, বিশিষ্ট কবি ও বহু গ্রন্থ প্রণেতা।
* সার্জেন্ট সোলাইমান চৌধুরী, কবি।
* মোঃ কাশেম আনসারী
* এম এ রহিম
* ইউসুফ মাহমুদ সংগ্রাম
* ম হোসেন
* পারভীন খান বৃষ্টি
* হাসান শাহরিয়ার
* আফসার নিজাম
* আমিনুর রশিদ
* শিপন হোসেন মানব
* মনিরুল ইসলাম
* ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল

রাজনীতিবিদ
* এমন গোলাম মোস্তফা, সেক্রেটারি জেনারেল, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি(ন্যাপ)।
* সৈয়দ সাইফুল হাসান পলাশ,
* সৈয়দ নুরুল আজিম বাবর
* হিজবুল বাহার রানা
* বায়েজিদ ভূঁইয়া (সেক্রেটারি, লক্ষ্মীপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন ও সম্পাদক, আমাদের লক্ষীপুর)
* এস এম মনির
* সুমন ভূঁইয়া (সাইপ্রাস প্রবাসী)
* মিজানুর রহমান, চেয়ারম্যান
* মাজেদ হোসাইন
* আনোয়ার হোসেন শাহী
* ইসমাইল হোসেন শিপন
* সুজন ভূইয়া
* সোহরাব হোসেন
* এড. ইকবাল হোসেন হ্যামেল ক্বারি
* টিপু পাটওয়ারী
* মো: ওমর ফারুক
* নিজাম উদ্দিন রনি

চিকিৎসক
* ডাক্তার আশফাকুর রহমান মামুন
* ডক্টর হাসিনা ইসলাম সীমা
* শরিফ উল্লাহ রানা
* মোঃ বেল্লাল হোসেন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ
* জাকিউল হাই দিপু, ডেপুটি ডিরেক্টর, (মিউজিক), তথ্য মন্ত্রণালয়।
* ফাহিম ফয়সাল, সঙ্গীত শিল্পী ও মিউজিক ডিরেক্টর।
* সেলিম রেজা, মিউজিক ডিরেক্টর
* নাসরিন জাহান (কণ্ঠশিল্পী, বাংলাদেশ বেতার)
* শায়লা ইসলাম তমা (বিশিষ্ট অভিনেত্রী)
* মোস্তফা কামাল মেহেদি
* আসমা দেবযানী
* খন্দকার বাপ্পী
* মিলন খান
* ফজিত শেখ বাবু

সাংবাদিক
* সলিমউল্লাহ মেজবাহ (সিনিয়র সাংবাদিক)
* এম মোশাররফ হোসেন (সম্পাদক, দেশ সংবাদ)
* মিজানুর রহমান মাসুদ (যুগ্ম সম্পাদক, ঢাকা ট্রিবিউন)
* লিটন এরশাদ (নিরাপদ নিউজ)
* সালেহীন বাবু (সিনিয়র সাব-এডিটর, দৈনিক বাংলাদেশের খবর)
* এমন মোশাররফ হোসাইন, ফক্স নিউজ বাংলাদেশ প্রতিনিধি ও সম্পাদক দেশ সংবাদ।
আইনুল হোক মুন্না, সি.আর্টিস্ট, দৈনিক ইত্তেফাক।
* মনজুর মোর্শেদ রনি (সম্পাদক, চট্টলা নিউজ)
* আতিক হেলাল (গ্লোবাল টেলিভিশন)
* আসাদুজ্জামান মাসুদ (প্রকাশক, সংবাদ সারাক্ষণ)
* ডায়মন্ড সাফি (সম্পাদক, ৭১সংবাদ২৪)
* জুয়েল খন্দকার, চেয়ারম্যান, সংবাদ টিভি
* জুয়েল চৌধুরী, (সম্পাদক: দৈনিক মা মাটি মানুষ)
* মোঃ ইসমাইল হোসেন খান শামীম (সম্পাদক, রায়পুর দর্পন)
* মোঃ আতাহার হোসেন সুজন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দ্য ঢাকা ক্রাইম নিউজ
* আশরাফ সিদ্দিকী বাবু, সম্পাদক, প্রতিদিন আমার সংবাদ।
* মুজাহিদুল ইসলাম (নোয়াখালী)
* মফিজুল হক, সিইও, ওয়ান প্লাস
* আনোয়ারার রহমান বাবুল,
* জাকির হোসেন আজাদ ভূঁইয়া ( সম্পাদক, লক্ষ্মীপুর সমাচার)
* ইছমাইল হোছাইন বিপ্লব
* রবিউল ইসলাম খান
* মনজুর হোসাইন সুমন
* এ আই তারেক
* মোঃ ফয়সাল কবির
* সৈয়দ মোঃ ফয়েজ
* রবিউস সানি আকাশ
* ফরিদ উদ্দিন
* আরমান হোসেন আরমান
* আরিফ হোসেন
* মোঃ আরিফুল ইসলাম
* নাসির উদ্দীন মাহমুদ, অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
* এমরান হোসেন
* মো: ইসমত দোহা

ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান
* বিএমএফ টেলিভিশন
* বিভাস প্রকাশন
* আবদুর ছাত্তার দুলাল, চেয়ারম্যান, বিপিকেএস
* আব্দুর রব ছিদ্দিকী (সাধারণ সম্পাদক, রায়পুর যুব কল্যাণ সমিতি, ঢাকা)
* বাংলাদেশ রাইটার্স কাউন্সিল
* আয়েশা পর্দা হাউস
* নাসির বিন শাফি
* শাফি বিন জাকারিয়া
* সোহেল রানা
* লক্ষ্মীপুর জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি
* লক্ষ্মীপুর জেলা প্রিন্ট মিডিয়া জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন
* লক্ষ্মীপুর জেলা সাংবাদিক ফোরাম
* রুর‌্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ, লক্ষ্মীপুর)
* সামছুল করিম খোকন (সভাপতি, বিএইচআরসি)
* মোঃ লোকমান, ব্যবসায়ী।
* তামজিদ হোসেন, কাতার প্রবাসী।
* মোঃ কাওসার, সৌদি প্রবাসী।
* কামরুজ্জামান কামরুল, প্রবাসী।
* আবু ফয়সাল আল জুবাইর,পরিচালক, আশুরা জেনারেল হাসপাতাল।
* হাসানুরুজ্জামান সবুজ পন্ডিত, ব্যবসায়ী।
* হারুনুর রশিদ, প্রোপাইটর, নিউ ইসলামিয়া বেকারী।
* আজিম উল্লাহ হানিফ
* শিহাব রিপাত আলম
* একে পিংকু
* সাগর মাহমুদ আল জুবায়ের
* মো : আবদুর রহমান
* পুন্ড্রু সাহিত্য সংসদ
* আইনুল হক মুন্না
* মোহাম্মদ শাহ পরান
* এমরান হোসেন
* পি কে মন্ডল
* আয়েশা মুক্তা
* মো: আসাদুল ইসলাম শ্রাবণ

অন্যান্যদের মধ্যে
* গরিব নেওয়াজ, বিশিষ্ট আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
* সেলিম রেজা (বিশিষ্ট শিল্পপতি)
* জিল্লুর রহমান
* এম গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া
* আমিনুল ইসলাম মুন্না
* আসাদুজ্জামান সরকার সোহেল
* মোতাছিম বিল্লাহ রুপু
* শাহনাজ নার্গিস
* রোমান চৌধুরী
* ইমরানুল ইসলাম খান
* আরমান হোসেন আরমান
* রাসেল মাহমুদ সোহেল
* ফজলে রাব্বী পরান
* মোহাম্মদ কাউসার
* আরমান চৌধুরী
* সুমা হাসেম( মার্কিন প্রবাসী)
* সকিনা সিদ্দিকা নিহার
* খোদেজা খাতুন (কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়)
* কামরুজ্জামান কাজল
* মোঃ মুসাব আলী
* শরীফ হোসেন বাচ্চু (প্রধান শিক্ষক)
* মুতাসিমবিল্লাহ রুপু
* সুলতানা মাসুমা ঋতু, অধ্যাপক
* মুসলিম রহমান
* এমজেপি জনি পাটোয়ারী
* লিয়াকত আলী, প্রধান শিক্ষক।
* আসাদুল ইসলাম শ্রাবণ
* মোঃ সোহাগ হোসেন,প্রবাসী।
* আবদুর রহিম, নৌবাহিনীর অফিসার।
* মাসুদ রানা, প্রবাসী
* সালাম চৌধুরী, প্রবাসী।
* সুমা হাসেম, প্রবাসী।
* এমরান হোসেন
* মো: নাইম
* জাহাঙ্গীর আলম শিকদার
* মো: সাইদুল আলম
* আলমগীর আলো
* পিংকি রাশেদ,
* মো: ফোরকান উদ্দিন মাহমুদ
* জহিরুল হক
* বাবুল আহমেদ
* সিরাজুল ইসলাম সামি
* মো: সাহেদুর রহমান
* ইকরামুল হক
* ইয়াসিন আহমেদ ফরহাদ
* মো: ফিরোজ আলম
* গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া
* আবদুল্লাহ আল মামুন গোলন্দাজ
* কৃষাণ হালদার কৃষাণ
* কাজী নাজিম উদ্দীন সুমন
* বুলবুল আহমেদ
* মোহাম্মদ আবদুল্লাহ হেল বাকি
* আমীর খসরু সেলিম
* মো: জসিম উদ্দীন
* জয়ন্ত ভৌমিক
* রবিউল হোসেন জুয়েল
* মো: রনি
* দীপন জুবায়ের
* হাসান মামুন
* মো: বাহাদুর
* ফখরুল আলম অপু
* সকিনা সিদ্দিকা নিহার
* মো: সিয়াম
* নিজাম মোহাম্মদ
* আশিকুর রহমান
* খন্দকার আরিফ
* উজ্জ্বল সিনহা
* মোহাম্মদ আমির হোসেন মিলন
* সৈয়দ মোহাম্মদ সুমন
* শাহ পরান শাকিল
* মো: আবদুল হাফিজ
* কাজী সাহেব
* ফাহিম শাওন
জহিরুল ইসলাম রাজ
* বাবুল হোসেন
* মোহিত ইমরান জিতু
অনলাইন এক্টিভিস্ট-সহ আরও শত শত মানুষের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় অভিভূত হয়েছেন কবি অ আ আবীর আকাশ।

কবি অ আ আবীর আকাশ আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ‘লন্ডন টাইমস’এর বৃহত্তর নোয়াখালী ব্যুরো চীফ, এটিভিলাইভ নিউজ, গ্লোবাল টেলিভিশন ও দৈনিক জবাবদিহি পত্রিকার লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করছেন। সম্পাদনা করছেন- আবীর আকাশ জার্নাল, দৈনিক কালের চোখ’সহ প্রিন্ট ও অনলাইন পত্রিকা। সংবাদ মাধ্যমেও কবি সমান সরগরম। উন্নয়ন, সফলতা, সম্ভাবনা, রাজনীতি, সঙ্গতি-অসঙ্গতিসহ সমাজ উন্নয়নে নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সমানভাবে।

পৃথিবীব্যাপী চলমান সংকট মুহূর্তে যে সকল শ্রদ্ধাভাজন, বন্ধু ও সুহৃদ কবি’কে ফোন করে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে নিরঙ্কুশ ও অকৃত্রিম ভালোবাসায় আবদ্ধ করেছেন, কবি তাদের কাছে দোয়া চেয়ে তাদেরও দোয়া করেছেন ওসকলের অকৃত্রিম ভালোবাসার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছেন।

04/02/2025

প্রতিহিংসার চাষ করি না,
ভালবাসার বীজ বুনি !
হিংসা ঘৃণা উপড়ে ফেলে,
সুখানন্দে দিন গুনি....!!

সকলকে শুভেচ্ছা অবিরাম... যেকোনো সংবাদ প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন : ০১৯১৬-২০৫৩৯৯
31/12/2024

সকলকে শুভেচ্ছা অবিরাম...

যেকোনো সংবাদ প্রচারের জন্য যোগাযোগ করুন : ০১৯১৬-২০৫৩৯৯

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2472
24/12/2024

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2472

Posted inFeatured বাংলাদেশ নিউজ ভিডিও নিউজ লন্ডন নিউজ টিএলটি-মঙ্গলবার সারা দিনের খবর(অডিও ভিডিও) Posted by Syed Shah Salim Ahmed Dec 24, 2024 কক্সবাজার....

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2467
24/12/2024

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2467

Posted inFeatured বাংলাদেশ নিউজ ভিডিও নিউজ লন্ডন নিউজ Say, “Subhanallah” Walhamdulillah… Posted by Syed Shah Salim Ahmed Dec 24, 2024 Hadith Subhanallah Walhamdulillah This is is the most loves words by ALLAH Azza Wajallah, Prophet Sa...

লক্ষ্মীপুরে সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহে বাধা জনস্বাস্থ্যের সহকারী প্রকৌশলীর!জেলা প্রতিনিধি,লক্ষ্মীপুরলক্ষ্মীপুরে কমলনগর উপ...
17/11/2024

লক্ষ্মীপুরে সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহে বাধা জনস্বাস্থ্যের সহকারী প্রকৌশলীর!

জেলা প্রতিনিধি,লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুরে কমলনগর উপজেলা উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: রাকিব তার ওয়ার্ক অ্যাসিস্ট্যান্ট বেলালকে দিয়ে ফাইল প্রসেসিং এর নামে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ নিয়ে জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বক্তব্য জানতে গেলে সেখানে পূর্ব থেকে বসে থাকা রায়পুর উপজেলা জনস্বাস্থ্যের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রমিজ উদ্দিনের সাংবাদিকদের বাধা দেয়। এ সময় রমিজ উদ্দিন কর্কশ ভাষা ব্যবহারসহ ওই দুই সাংবাদিকের ছবি ও ভিডিও তোলার চেষ্টা করেন।

রবিবার দুপুরে দৈনিক জবাবদিহি, দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র, দ্যা নিউজ, বাংলাদেশ নিউজ টুডে এর জেলা প্রতিনিধি অ আ আবীর আকাশ ও দৈনিক সকালবেলা, ডেইলি ব্যানার জেলা প্রতিনিধি রবিউস সানি আকাশ লক্ষ্মীপুর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বার্হী প্রকৌশলীর রুমে গিয়ে কমলনগরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ রাকিব এর বিরুদ্ধে ফাইল প্রসেসিং এর নামে ওয়ার্ক অ্যাসিস্ট্যান্ট বেলালকে দিয়ে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ অবগত করে জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর বক্তব্য জানতে চেয়ে ভিডিও বক্তব্য নিতে গেলে সামনে বসে থাকা রায়পুর উপজেলা জনসাস্থ্যের প্রকৌশলী রমিজ উদ্দিন বাধা দেয়। এসময় রমিজ উদ্দিন নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দায়িত্বরত সাংবাদিকদের নানা ধরনের প্রশ্ন করতে থাকেন।

নির্বাহী প্রকৌশলী বিলকিস আক্তার বক্তব্য দিতে চাইলেও রমিজ উদ্দিন শোর চিৎকার ও চেঁচামেচি করতে থাকেন।

জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী বিলকিস আক্তার রমিজ উদ্দিনকে থামাতে চেষ্টা করেন। এসময় তিনি বলেন-‘আসলে ও সবসময় কথায় প্যাঁচ সৃষ্টি করে বিতর্ক বাধায়। যাই হোক ভাই আপনারা মনে কিছু নিবেন না।’

বিলকিস আক্তার রমিজ উদ্দিনকে সাংবাদিকের কাছে মাফ চেয়ে ঘটনাটি আপোষ করতে বলেন।

সমালোচনাকারী সাংবাদিকদের ঝাড়ুদার হিসেবেও পছন্দ হয় না অ আ আবীর আকাশ সংবাদ সাংবাদিকতা এমন এক মহান পেশা, যে পেশায় কেউ কাউক...
14/11/2024

সমালোচনাকারী সাংবাদিকদের ঝাড়ুদার হিসেবেও পছন্দ হয় না

অ আ আবীর আকাশ

সংবাদ সাংবাদিকতা এমন এক মহান পেশা, যে পেশায় কেউ কাউকে গোণে চলার সময় নেই। বিশেষ করে সাংবাদিক একে অপরকে। কারণ সবাই যে যার মত পত্রিকায় লেখে। হ্যাঁ, বয়সে যারা বড়, ছোটদের স্নেহ করে, সম্মান দিয়ে সম্মান নেয়, তাদেরকে তো অবশ্যই সম্মান করা যায়। প্রশ্ন হচ্ছে সাংবাদিকতায় বড়রা ছোটদের মধ্যে কাদের সম্মান দেখাবে? সম্মান দেখাবে যারা দৃশ্যমান সাংবাদিকতা করে, যারা সংবাদ উৎপন্ন করতে পারে, লিখতে জানে, যাদের পত্রিকা বা নিবন্ধিত অনলাইন আছে এবং নিয়মিত মফস্বল জেলায় পত্রিকা আসে, তাদের।

★ কোন ধরণের সাংবাদিক নামধারিদের এড়িয়ে চলবেন বা পাত্তা দিবেন না?

যারা রোহিঙ্গা, অন্য জেলা থেকে লক্ষ্মীপুরে কসমেটিকসসহ নানা পসরা ফেরি করতে করতে লক্ষ্মীপুরে এসে সাংবাদিকতায় ঢুকেছে, যারা অন্য জেলার নাগরিক কিন্তু লক্ষ্মীপুরে এসে লজিং থেকে ছাত্রীর সাথে ধরা খেয়ে বিয়ের জালে আঁটকে সাংবাদিক বনেছে, যারা বিভিন্ন ধান্দাবাজী করে উরাধুরা মার-টার খেয়ে সাংবাদিক হয়েছে, যাদের পত্রিকা নেই কিন্তু প্রেস আইডি কার্ড গলায় ঝুলায়, নিউজ লিখতে জানে না, দুই লাইন লিখলে দশটা ভুল হয়, যারা কপি নিউজ করে, রাজনৈতিক সামাজিক ও প্রশাসনিক টেবিলে টেবিলে টাকার জন্য দৌড়াদৌড়ি করে কুকুরের মতন, যারা কথায় কথায় নিজেকে সাংবাদিক বলে পরিচয় দেয়, যারা হেন করেগা তেন করেগা আসলে বেটা চ্যাং করেগা সাম্ভাদিক টাইপ এসব সাংবাদিক নামধারীদের মুখে থুতু ছিটিয়ে সামাজিক ভাবে এড়িয়ে যেতে হবে। এদের বিদ্যাশিক্ষার দৌড় কাচারি পর্যন্ত। সবার আগে লক্ষ্মীপুর থেকে রোহিঙ্গা সাংবাদিক নামধারীদের প্রতিহত করতে হবে।

এরা লিখতে জানেনা, সংবাদ কপি করে, পত্রিকা নেই, আইডি ও ভিজিটিং কার্ড আছে, মোটরসাইকেল নিয়ে টইটই করে সারাদিন ঘুটে ফন্দিপিকির করে, কথাবার্তায় যথেষ্ট চটুল, তাদের বিপদসংকেত মনে করে আমি দূরত্ব বজায় রাখি। তারা বিভিন্ন ক্লাব-সংস্থা-ইউনিটি-ফোরামের সাথে সংযুক্ত হতে পারলেই অন্যদের হীন ও ছোট মনে করে। তাদের দম্ভ বেড়ে যায়। হায়রে কি অস্থির। এসব পঁচা মাল, নোংরা ডাস্টবিনকে আমি এড়িয়ে চলি।

সম্মানপ্রাপ্তদের অনেককে দেখি এদের মধ্য থেকে অনেকের আস্ফালন-তোয়াজে মজে যায়। চাটুকাররা তাদের বদনা বালতি জুতা বয়ে বেড়াতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। এরকম সম্মানপ্রাপ্তদেরও আমি এড়িয়ে চলি চরমভাবে। যা আমার নীতি-নৈতিকতা বিরোধী।

★ আমার সাংবাদিকতা

১৯৯৭ সাল থেকে ঐতিহ্যবাহী পত্রিকা ‘সাপ্তাহিক এলান’ এ আমার কবিতা ছাপা হওয়ার মধ্য দিয়ে সংবাদ সাংবাদিকতা শুরু করি। তারপর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক আব্দুল মান্নান ভূঁইয়ার নজরে এলে আমাকে দিয়ে জেলা শহরের ক্রাইম রিপোর্ট করাতেন। ‘সাপ্তাহিক দামামা’ সম্পাদক আলহাজ্ব গোলাম রহমান ডেকে চা-বিস্কুট আপ্যায়ন করে আমার লেখার ভূয়সি প্রশংসা করতেন। অধ্যাপক সেলিম রেজা ডেকে নিয়ে অধ্যাপক আব্দুল হাই সম্পাদিত ‘সাপ্তাহিক নতুন সমাজ’ পত্রিকার সাহিত্য পাতা সম্পাদনার দায়িত্ব দেন আমাকে। ’দৈনিক আলচিশত’ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক রাবেত আমাকে যেখানে যে অবস্থায় পেতেন, পত্রিকার জন্য পাঁচ-সাতটা খবর তৈরি না করে ছাড়তেন না। হোসাইন আহমেদ হেলালের ‘দৈনিক নতুন চাঁদ’ পত্রিকার শুরু থেকেই অনিয়মিত নিউজ লেখতাম।

‘বার্তা২৪’এর সম্পাদক ও ‘বাংলানিউজ২৪’ সাবেক সম্পাদক আলমগীর হোসেন সম্পাদিত জাতীয় ‘সাপ্তাহিক একাত্তর’ ম্যাগাজিনের জেলা প্রতিনিধি হিসেবে জাতীয় কাগজে লেখা শুরু। এরপর থেকে একে একে প্রতিদিনের সংবাদ, দৈনিক ঘোষণা, দৈনিক বাংলা সময়, দৈনিক সকালের সময়, (এ পত্রিকার নামের লোগো তৈরীতে আমার পরামর্শ আছে), দৈনিক জনবাণী, গ্লোবাল টেলিভিশন, দৈনিক প্রতিদিনের কাগজ, দৈনিক গণকণ্ঠ, দৈনিক প্রথম ভোর, দৈনিক উত্তর দক্ষিণ, এবি নিউজ, লন্ডন টাইমস, দ্য নিউজ,, নিউজ২৪, দৈনিক জবাবদিহি, সময়ের জার্নাল, খবর, বৈশাখী নিউজ, বাংলাদেশ নিউজ টুডে, এবিসি নিউজ, ঢাকা ক্রাইম নিউজ, দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র,দিনকাল টাইমস, পদ্মা প্রতিদিন,দৈনিক জাগো জনতা ও বাংলা ভিশন চ্যানেলসহ আরো এক ডজন দৈনিক পত্রিকা ও দুই ডজন অনলাইন পত্রিকায় কাজ করার মধ্য দিয়ে আজ এ পর্যন্ত এসেছি, আলহামদুলিল্লাহ।

★ সম্পাদিত কাগজ

২০০০ সাল থেকে ‘মাসিক সাহিত্যায়ন’ এর ‘অশরীরী’ দিয়ে আমার সম্পাদনা শুরু। বই পত্রিকা ম্যাগাজিন (মফস্বল শহর লক্ষ্মীপুর থেকে রাজধানী- ঢাকা থেকেও) সম্পাদিত কাগজ প্রকাশ করি। অশরীরী, নাটাই, উল্কা, চন্দ্রাবতী, দূরদিগন্ত-১ দূরদিগন্ত-২, জলপাই, শব্দচাষ, তাজিয়া, যুব প্রত্যয়, রক্তসিঁড়ি, লাল সূর্য, আবীর আকাশ জার্নাল, সময়ের কণ্ঠ ইত্যাদি সম্পাদনা করি।

২০০৮ থেকে মুক্তবাঙালি যা আজকে দৈনিক মুক্তবাঙালি, ২০১২ থেকে সাপ্তাহিক গ্রামীণ কণ্ঠ প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক হিসেবে পত্রিকা বের করি।

জাতীয় পত্রিকা ‘দৈনিক ডেসটিনি’ পত্রিকার ফিচার পাতার সম্পাদকীয় সহকারী হিসেবেও কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে সাব এডিটর ফখরুদ্দিন মুন্নার সাথে,ইনশাল্লাহ।

★ বুক রিভিউ

সাহিত্যদেশ ও ঐশর্য্য প্রকাশন থেকে প্রকাশিত বইয়ের কপি পাঠাতেন প্রকাশক বুক রিভিউ করার জন্য। লক্ষ্মীপুরের স্থানীয় লেখকের বইয়েরও আলোচনা লিখেছি। বুক রিভিউ লেখার অভিজ্ঞতা থলিতে সঞ্চারিত। আমার নিজস্ব প্রকাশনালয় ‘দূরদিগন্ত প্রকাশন’ থেকে কিছু লিটলম্যাগ ও ম্যাগাজিন প্রকাশিত হয়।

★ গবেষণা ও বই প্রকাশ

২০০৪ সালে মহান একুশে বইমেলায় ‘হৃদয়ের অগ্নিপংক্তি’ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। লক্ষ্মীপুর জেলায় এ বইয়ের নাম আলোড়ন তৈরি করেছিল তৎসময়। এরপর ২০০৬ সাল থেকে ২০২২ এর জানুয়ারি পর্যন্ত গবেষণা করেছি লক্ষ্মীপুরের লোকসাহিত্য সংস্কৃতি ও বিশ্বাস এ তিনটি টপিকস নিয়ে।২০২২সালের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বই মেলায় প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাগ্রন্থ ‘লক্ষ্মীপুরের লোকসাহিত্য সংস্কৃতি ও বিশ্বাস। বইমেলার মাঠে আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়। সে অনুষ্ঠানে দেশের প্রধান অডিট অফিসার প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানকে প্রানবন্ত করেছেন। অনুষ্ঠানে লক্ষ্মীপুরের অতিথিরাও ছিলেন। মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের খবর বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও পত্রিকা প্রকাশ করে।

২০০৮ থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত গবেষণা করেছি মানুষের জীবনমান উন্নয়ন নিয়ে। ২০১৭ সালের মহান বইমেলায় মোটিভেশনাল গবেষণাধর্মী বই ‘স্বপ্ন আত্মবিশ্বাস ও সফলতা’ প্রকাশিত হয়। এ বইয়েও স্বপ্ন আত্মবিশ্বাস ও সফলতা তিনটি ভিন্ন ভিন্ন টপিকস নিয়ে কাজ করেছি।

বর্তমানে আঞ্চলিক ভাষা ও লোকসাহিত্যের আরো কিছু শাখা নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি ২০২৫ সালের বই মেলায় থাকতে পারবো, ইনশাআল্লাহ।

★ উপসম্পাদকীয় লেখা

সাপ্তাহিক এলান ও দৈনিক ভোরের মালঞ্চ পত্রিকায় আমার জন্য বরাদ্দ ৩নং পাতায় চলমান পরিস্থিতি নিয়ে নানা ঘটনা-রটনার বিশ্লেষণধর্মী লেখা ‘পথে প্রান্তরে যেতে যেতে’ নামক শিরোনামে লিখতাম।পরে এ কলাম লেখার মাধ্যমে দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক পত্রিকা প্রথম আলো, ইত্তেফাক, যুগান্তর, জনকণ্ঠ, ইনকিলাব,সমকালসহ ছোট বড় সব পত্রিকায় উপসম্পাদকীয় লিখেছি ও লিখছি।

★ সংগঠন

১৯৯৮ সালে নন্দিনী সাহিত্য ও পাঠ চক্র এবং প্রথম আলো বন্ধুসভা থেকে শুরু করে পরবর্তীতে ‘সাহিত্যায়ন পাঠ মঞ্চ’ ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠা করি। লক্ষ্মীপুর জেলা সাহিত্য সংসদের দীর্ঘ দেড় যুগ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন। বাংলাদেশ রাইটার্স কাউন্সিল, জাগরণ সাহিত্য সংসদ, ঢাকাস্থ নোঙর সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিষদ এর সাংগঠনিক সম্পাদক, ঢাকা সাহিত্য পরিষদ এর প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়কের দায়িত্ব পালন করছি। আন্তর্জাতিক ভাবে প্রসারিত ‘বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন’ এর থানা সেক্রেটারি হিসেবে দীর্ঘ ১৫ বছরের মতো দায়িত্ব পালন করেছি। রেড ক্রিসেন্ট, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন ও নানা সংগঠনের মাধ্যমে মোট ১৬ বার রক্ত দান করেছি মুমূর্ষু রোগীদের জন্য। আলহামদুলিল্লাহ।

★ ভাবাংশ

যে বা যারা সাংবাদিকতার ‘স’ না বুঝেও নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে অন্যকে খাটো করে, কোথাও কোথাও আমার নাম তুললে তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের সাথে এড়িয়ে যেতে পছন্দ করে, তারা কি ভেবে দেখেছে যে আমার অভিজ্ঞতার থলিতে কি কি রয়েছে? তারা কি ইচ্ছে করলে আমার কাতারে এসে দাঁড়াতে পারবে? আমার সম-সমান হওয়ার যোগ্যতা তাদের তিনপুরুষের হবে? আল্লাহ মাফ করুক আমি অহংকার করে বলছি না। যারা আমাকে জেনেও খাট করতে চায় তাদের জানার দরকার আছে।

চাটুকারিতা ও হটকারিতা দিয়ে ক্লাব সংগঠনের সদস্য হতে পারলেই কি আরেকজন ছোট হয়ে গেলো? সদস্য হতে পেরে তারা কি বড় হয়ে গেলো? মোটেও না। আমি লক্ষ্মীপুর জেলা রিপোর্টার্স ক্লাব, লক্ষ্মীপুর জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি ও লক্ষ্মীপুর জেলা সাংবাদিক ফোরাম এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। রুর‍্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন এর জেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি দীর্ঘ চার বছরের মতো।

এমন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা অফিস বা রাজনৈতিক কোন টেবিলে আমি এমন কোন পরিচয় দেইনি, যে কেউ ইচ্ছে করলেই আমার সমালোচনা করতে পারে। বরঞ্চ আমি অন্যদের সমালোচনা করতে পারি। কিন্তু আমার নীতিতে তা যায় না। যারা ময়লা ঘাটে আমার উচিত তাদের এড়িয়ে যাওয়া।

আমি কারো বাড়া ভাতেও হাত দেইনি যে, আমার কথা তুললেই মান হানি হবে! তবে কেন পিছনে হুদাই সমালোচনা! মনে রাখা উচিত -‘সমান সমান ষাঁড় না হলে যেমন হাল চাষ করা যায় না’ তেমনি আমি কিছু কিছু বেয়াক্কেল সাংবাদিক বেশধারী অপদার্থদের মুখে থুতু দিয়ে এড়িয়ে যাই যে তারা দুই জীবনেও আমার সমকক্ষ হতে পারবে না। সেধে সেধে আমার কাছে ঘেঁষতে চাইলেও আমি তাদের পাত্তা দিই না।কারন তারা মুখে অনেক বড়, অনেক হেডমওলা সাংবাদিক। নিউজ লিখতে পারে না, জানে না, পত্রিকা নেই। কিন্তু আইডি, ভিজিটিং কার্ড ও মোটরসাইকেল আছে। এদের জুতা পরিস্কারক হিসেবেও ভাবতে পারি না। সময় কই,আমি আমার কাজে ব্যস্ত ভীষণ।

তবে পীছনে হুদাই সমালোচনা করে কি লাভ! জারজ না হলে, সৎ সাহস থাকলে আমার সামনে দাঁড়ানোর যোগ্যতা নিয়ে সমালোচনা কর। দেখি কতো পারিস।

আমার সাংবাদিকতা সাতাশ বছর পেরোনোর পথে। আমার অগ্রজদের অনেকে মৃত। যারা আছেন তাদের মধ্যে রাবেত, আজিজুল হক, হোসাইন আহমেদ হেলাল, আবুল কালাম আযাদ, আনোয়ারের রহমান বাবুল, কামাল হোসেন, সেলিম উদ্দীন নিজামী, সেলিম রেজা,গাজী গিয়াস উদ্দিনসহ আরও দুই একজন হবে। এ মূহুর্তে আরও দুই একজনের নাম মনে আসে না, সেজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। যারা আমার সাথে সাংবাদিকতা শুরু করেছে। তাদের সংখ্যাও বেশী নয়। আর সব অনেক অনেক পরে এ জগতে এসেছে।

আমি জানি কে কোন পেশা থেকে এসে সাংবাদিকতায় ঢুকে এ পেশাকে কলুষিত করছে। সব আমার নখ দর্পণে।তাদের নাম ও পেশা বলে লজ্জা দিতে চাই না। এদের সাথে আমার রীতিনীতিতে মিলে না বলে তাদের কোনো জিকিরফিকির আমার কাছে চলে না।

আর আমি সাহিত্য চর্চা করে, পত্রপত্রিকা সম্পাদনা করতে করতে আবদুল মান্নান ভূঁইয়া, গোলাম রহমান, সেলিম রেজা, রাবেতসহ আরও যারা শ্রদ্ধাভাজন আমাকে সাংবাদিকতায় নিয়ে এসেছেন। তাঁরা জানেন আমাকে সাংবাদিক বানাতে তাদের কতো প্রচেষ্টা ছিলো, যা এখনো আছে। আমি মৃতদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি ও জীবিতদের সম্মান জানাই।

আমি যাদের সাংবাদিকতায় নিয়ে এসেছি, আমার পত্রিকা থেকে কার্ড করে দিয়েছি তাদের অনেকে প্রেস ক্লাব, রিপোর্টার্স ক্লাবসহ নানা সংগঠনে নেতৃত্ব দিচ্ছে। এটা আমার জন্য পরম খুশির বিষয়।

অপদার্থরা এও জানে না যে সমালোচনা করতে সমান সমান হতে হয়। সিংহের বিরুদ্ধে শৃগালের কিসের নিন্দা!

যে বা যারা আমার বিষয়ে বেহুদাই সমালোচনা করে, মনে রাখতে হবে আমি তাদের গণায়ই রাখি না। আমার অফিসে তাদের ঝাড়ুদার হিসেবেও আমার পছন্দ হয় না।★

অ আ আবীর আকাশ

কবি প্রাবন্ধিক কলামিস্ট ও সাংবাদিক

আঞ্চলিক ভাষা ও লোকসাহিত্য গবেষক

[email protected]

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2460 #রোববার  #আয়োজন  #বাংলাদেশ  #লন্ডন  #ইন্ডিয়া  #ইউএসএ  #গাজা  #ফিলিস্তিন  #স...
07/09/2024

https://syedshahsalimahmed.com/archives/2460
#রোববার #আয়োজন #বাংলাদেশ #লন্ডন #ইন্ডিয়া #ইউএসএ #গাজা #ফিলিস্তিন #সংবাদ #রিপোর্ট #দ্যলন্ডনটাইমস #অর্থনীতি #ব্যবসা #বাণিজ্য #বিশ্বসংবাদ #সিআইএ #এমআইসিক্স #সানডেটাইমস #মাজার

আজ রোববারের আয়োজন Posted inFeatured বাংলাদেশ নিউজ লন্ডন নিউজ আজ রোববারের আয়োজন(অডিও পডকাষ্ট) Posted by Syed Shah Salim Ahmed Sep 8, 2024 আজ রোববারের আয়....

অন্তর্বর্তী সরকারকে শিক্ষার্থী হত্যার বিচার ও দেশ আগাছামুক্ত করে প্রশাসন সংস্কার করতে হবে শক্ত হাতেঅ আ আবীর আকাশ বাংলাদে...
07/08/2024

অন্তর্বর্তী সরকারকে শিক্ষার্থী হত্যার বিচার ও দেশ আগাছামুক্ত করে প্রশাসন সংস্কার করতে হবে শক্ত হাতে

অ আ আবীর আকাশ

বাংলাদেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন করে সরকারকে কেন দেশ ছেড়ে যেতে হবে? মন্ত্রী-এমপি সচিব উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদেরই বা কেন পালাতে হবে? এর সঠিক কোন ব্যাখ্যা আছে কি? সরকারে থাকা সকলের তো ‘ভিশন ৪১’ পর্যন্ত বাস্তবায়ন করার কথা, তাই না! সবেমাত্র তো ২০২৪সাল। এত তাড়াতাড়ি কি ক্ষমতা ছাড়ার, দেশ ছাড়ার সময় হলো? যদি আওয়ামী লীগ সরকারে থাকা এত ক্ষমতাধরেরা বোরকা পরে পালাতে হয়, রাতে বিরাতে বর্ডার অতিক্রম করতে হয়, তাহলে বিগত ১৭ বছরের টানা ক্ষমতার মধ্যে থাকা অবস্থায় সরকারের অর্জন কি ছিল?

কম্পিউটারের যুগ থেকে স্মার্ট ডিজিটাল যুগে নিয়ে আসা বাংলাদেশকে একটি আধুনিক উন্নয়নের দেশ হিসেবে বিশ্ব মাজারে নিয়ে যাওয়া সরকারের কি এভাবে পালিয়ে যাওয়া ঠিক হলো? দেশ উন্নয়নের রূপরেখায় যিনি রোল মডেল ছিলেন সরকার প্রধান তিনি এভাবে পালিয়ে যাওয়াটা দেশের জনগণ মোটেও চায়নি। দেশ উন্নয়নের রুপরেখায় কি আত্মউন্নয়ন, ব্যক্তি উন্নয়ন, পারিবারিক উন্নয়নই ছিল মূল উন্নয়ন?

এত এত প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই তো সরকার প্রধান শেখ হাসিনা নিজেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে, জীবন বাঁচাতে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে চড়ে পাঁচ আগস্ট কোন সে কোন বাগানের ফাঁকা হেলিকপ্টারে (হয়তো গণভবনের ইনডোরে অবতরণকৃত) দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার আগরতলায় নামিয়ে ফেরত আসে। সেখান থেকে সড়ক পথে দিল্লি যান। দিল্লির নেতাদের সাথে বিশেষ বৈঠক শেষে কাগজপত্রের জটিলতায় লন্ডনে যেতে না পেরে ইন্ডিয়া রাত্রিযাপন করেন। পরে ইন্ডিয়া সরকারের বিশেষ নিরাপত্তায় লন্ডনের আকাশসীমায় পৌঁছে দেয়া হয়। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী শেখ হাসিনার আমেরিকা ভিসা বাতিল করেছে আমেরিকার সরকার। ফলে আমেরিকাও নিষিদ্ধ হয়ে পড়েন তিনি। ইচ্ছে করলেও ছেলে -ছেলের বউর কাছে যেতে পারবেন না বাংলাদেশ থেকে পলায়নকৃত সাবেক সরকার প্রধান শেখ হাসিনা। এতোগুলো হত্যার দায় নিবে কে?

মন্ত্রিপরিষদে থাকা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা আজ কোথায়! দু'ডজন এমপি মন্ত্রি আগেই ঘটনা আঁচ করতে পেরে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। কেউ কেউ বিভিন্ন বর্ডার অতিক্রম করে ভারত হয়ে বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে রয়েছেন। বড় বড় ক্ষমতাধররা কই?ওবায়দুল কাদের, আনিসুল হক, শামীম ওসমান, হাসান মাহমুদ, আরাফাত, ডাক্তার দীপু মনি, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমদ, টাকলা মুরাদসহ আরো কত হোমরা-চোমরা কোথায় পালিয়েছে? তাদের খুঁজে বের করতে হবে। সরকারে বসে যারা দেশে-বিদেশে ত্রাহী ত্রাহী অর্থ পাচার করে অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে, আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে, যাদের সেচ্চাচারিতায়, খামখেয়ালিতে উস্কানিতে সাধারন মানুষ৷, বিরোধী দলীয়রা কোনঠাসা হয় পড়েছিলো তাদের বের করে সব অবৈধ অর্জনকৃত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। কার কত বেতন ছিল, কত টাকার সম্পদ করেছে তার পাই পাই হিসেব করে সকল অবৈধ অর্জন সরকারের কোষাগারে নিতে হবে।

নিরীহ নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের যারা হত্যা করেছে তাদের সর্বোচ্চ আইনে শাস্তি দিতে হবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যে সদস্য (পুলিশ সেনা বিজিবি) শিক্ষার্থীদের বুকে গুলি করেছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আশ্রয়ে থেকে ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগ নেতাদেরা শান্তি প্রিয় শিক্ষার্থীদের উপর গুলি ছুঁড়েছে, খুন গুম হত্যা নির্যাতন, ছাত্রীদের ধর্ষণ শীলতাহানি করেছে তাদেরও চিহ্নিত করে সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হবে।

রাজধানী কেন্দ্রিক এমপি মন্ত্রী নেতা চাকরিজীবী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইনের আওতায় এনে অবৈধ টাকা পয়সা বাড়ি গাড়ি দেশে-বিদেশে যা গড়েছে তা বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি জেলা উপজেলা এমপি নেতাপোতা কর্মকর্তাদের অবৈধ উপার্জনের দিকেও নজর দিয়ে তাদের চিহ্নিত করতে হবে এবং তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

আদালতে মামলা মোকদ্দমা করার যে পুরনো ধাঁচ তা সংস্কার করতে হবে। যাকে তাকে চাঁদাবাজ জোর জুলুমবাজ সন্ত্রাস আইন অমান্যকারী শঠতা বলে বিগত গদবাধা কল্পকাহিনী দিয়ে এজাহার সাজানো হয় তা সংস্কার করে সঠিক সত্য কথা (সাধু চলিত মিশ্রণ ভাষা পরিহার করে) সরাসরি মামলা না নিয়ে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এজাহার পরবর্তীতে প্রমাণিত হলে মামলা দায়ের বা আমলে নেয়ার বিধিবিধান জারি করতে হবে।

ব্যবসায়ীরা যেন কথায় কথায় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম না বাড়াতে পারে তাতে সুন্দর একটা বাইন্ডিং তৈরি করতে হবে। তারা যেন বাজার সিন্ডিকেট করে পণ্য গুদামজাত করে বাজার সংকট সৃষ্টি করতে না পারে তাতে (নতুন স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী হোক আর নির্বাচিত সরকারই হোক) কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে।

পরিবহন খাতে সড়ক, পানি পথে সকল ধরনের চাঁদাবাজি মুক্ত করতে হবে ও শ্রমিক নেতাদের মান্থলি, থানা মান্থলি হাইওয়ে পুলিশ মান্থলি দূর করতে হবে। এবং পুলিশী অযথা হয়রানি, থানায় মামলা করতে টাকা নেওয়া, ভূমি অফিসের হয়রানি, বিআরটিএ হয়রানি, পাসপোর্ট হয়রানি, সকল সেক্টরে হয়রানি দূর করে দেশকে সুন্দর ভাবে পরিচালনা করতে হবে।

ছাত্রসমাজ কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে রাস্তায় দাঁড়ানোতে সরকারের মারমুখী, রণমুখী আচরণে এই আন্দোলন প্রশাসন সংস্কার এমনকি সরকার পতনের মত বৃহৎ হতো আন্দোলনের দিকে ধাবিত হয়েছিল। সাধারণ নিরস্ত্র শান্তিপ্রিয় ছাত্র সমাজের দাবি যৌক্তিক হওয়ায় দেশের সাধারণ জনগণ তাদের কাতারে দাঁড়িয়েছে। ছাত্রদের হত্যা করে, মারধর করে আট গ্রেফতার করে।

ছাত্র আন্দোলনকে নস্যাৎ করতে পুলিশ বিজিবি সেনাবাহিনী মাঠে নামিয়ে শুধু শুধু হট্টগোল পাকিয়ে কোন ফল হয়েছে? না। এ পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত ছাত্র আন্দোলন নস্যাৎ হয়েছে বলে শুনিনি। ছাত্রদের তাজা প্রাণ পুলিশের বুলেট নিয়ে যাবে তবু জীবন ক্ষয়ের ভয়ে আন্দোলন দমে যাবে না। তবে ছাত্রদের বিপরীতে এতগুলো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নামানো হয়েছিল সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে!

ছোট্ট একটা দাবী ছিল কোটা সংস্কার। এ কোটা সংস্কারকে কেন্দ্র করে সরকার বিপথে হাঁটাতে আজ সরকারের পতন ঘটেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে ছাত্র জনগণ দেশবাসী আখ্যায়িত করেছে। আমরাও স্বাধীনতা দেখেছি। ১৫ জুলাই থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলন ২৭ তারিখ পর্যন্তই ছিল, এরপরে যতই দিন যাচ্ছে ছাত্র গুলি করে মারার কারণে, সরকারের কঠোরতার কারণে আন্দোলন ভিন্নমুখে বিভিন্ন দাবি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছিল এবং চার পাঁচ দিনের আল্টিমেটামে সরকার দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। সরকার দুই দিন সময় ছেয়েছে শিক্ষার্থীরা ৪৫ মিনিট সময় বেঁধে দিয়েছে।

পৃথিবীর ইতিহাসে আজও শুনিনি কোন দেশে কোন কালে কোন সময় ছাত্রদের আন্দোলনকে দমিয়ে রাখতে বা দমিয়ে রেখে সরকার বা অন্য কোন জাতি গোষ্ঠী সফলকাম হতে। তবে কেন বাংলাদেশ সরকার, আওয়ামী লীগ সরকার ছাত্রদের উপর এত নিষ্ঠুর আচরণ করেছিল? বর্বরতা দেখিয়েছিল? নির্বিচারে পাখির মত ছাত্রদের উপরগুলি বর্ষণ করেছে? ছাত্রলীগ যুবলীগ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা (আমরা মিডিয়ার বদৌলতে দেখেছি) নির্বিচারে আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর গুলি ছুঁড়েছে।এসব অবৈধ অস্ত্র তাদের কাছে কোথা থেকে এলো এবং এগুলো আদৌ প্রশাসন উদ্ধার করেছে কিনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জাতির প্রশ্ন।

সাধারণ শিক্ষার্থীরসহ শিশু নারী বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ হত্যার দায়ে খুনিকের চিহ্নিত করে আইনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। খুনি যারা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আছে তাদের চাকরির চ্যুত করে তাকেও ফাঁসির আওতায় আনতে হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক সহায়তাসহ ছাত্রদের যে দাবি ছিল তা পূরণ করতে হবে।

লেখক: অ আ আবীর আকাশ, কলামিস্ট, লন্ডন টাইমস করেসপন্ডেন্ট ও সম্পাদক আবীর আকাশ জার্নাল।

[email protected]

06/08/2024

Address

Kosti

Telephone

+447407109465

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The London Times posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The London Times:

Share

Category

LONDON TIMES NEWS SEMINAR

From time to times we have organised a seminar, workshop, lecture regarding the ongoing issues and positive awareness to the community.

This is totally news and news based company, non-profitable, non-commercial, community-based media house

London Times News is a new initiative in the media world committed to provide unbiased up to date news with newsflash and news breaks .run by a dedicated skilled media team London Times believe in providing news in a new & fresh format.’ London Times Charity will support those media workers who are of low income including their family members in times of need. London Times will further support community development and various programmes to assist the under privileged with the help of philanthropists, community and public-private partnerships. Our intention is to work for the greater benefit of the community. The work will be transparent and accountable. All our activities will be overseen by a transparent team which will include accountancy and legal assistance. For your views & opinions please [email protected] to come: London Times Radio, London Times TV, www.londontimesnewscharity.com, London Times Social Business Network. In addition, we are also developing our very own London Times Apps. To find out more about our directors, patrons click on our family tab. We are looking for a number of director’s from various professions with diverse skills & experiences who might want to assist us. Please contact us at: [email protected] or text us at 07407 109465 .London Times wishes to go forward collectively as one platform. Here you are the key! We are here to serve & work for you.