Swedish Saga With Tawsif

Swedish Saga With Tawsif “ নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস। নদীর ওপার বসি দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে; কহে, যাহা কিছু সুখ সকলি ওপারে। ”

02/03/2025

এসব ধার্মিক নামক শয়তানগুলোকে অন্তত এক মাসের জন্য অন্ধকার ঘরে আটক রাখুন। ভণ্ডামি বন্ধ করার শর্তে এক মাস পর তাদের মুক্তি দিন। এদের জন‍্য খুনি হাসিনাই ঠিক ছিল।

02/03/2025

To be an enemy of the United States is dangerous, but to be a friend is fatal.-Henry Kissinger

As the blessed month of Ramadan begins, may your heart be filled with peace, your home with joy, and your life with coun...
28/02/2025

As the blessed month of Ramadan begins, may your heart be filled with peace, your home with joy, and your life with countless blessings.

May this sacred month bring you closer to Allah, inspire acts of kindness, and grant you strength and patience. May your fasts be easy, your prayers be answered, and your spirit be renewed.

Wishing you and your loved ones a serene and prosperous Ramadan.

Ramadan Kareem!

28/02/2025

Why are you so rude Mr. President? 🤨 Rarely I like this crazy man!

28/02/2025

কথা লজিক‍্যাল! দেশের টাকা পয়সার সাথে রত্নটাকেউ কেন বিদেশ পাঁচার করে বসে আছিস? 🤣 ফেরত আন!

'সেভ বাংলাদেশি হিন্দু' এই কথাটা লিখে যারা প্রচারণা চালাচ্ছেন তাদের কাছে প্রশ্ন- ফ্যাসিবাদি হাসিনা রেজিমের পতনের পরে বাংল...
08/08/2024

'সেভ বাংলাদেশি হিন্দু'
এই কথাটা লিখে যারা প্রচারণা চালাচ্ছেন তাদের কাছে প্রশ্ন- ফ্যাসিবাদি হাসিনা রেজিমের পতনের পরে বাংলাদেশে যতো মানুষের বাড়ি-ঘর ভাঙ্গা বা পোড়ানো হয়েছে এগুলোর কতো পার্সেন্ট বাড়ি হিন্দুদের আর কতো পার্সেন্ট মুসলিমদের?
যে ক'জন হিন্দুর বাড়িতে হামলা হয়েছে তাদের মধ্যে কতো জন 'সাধারণ হিন্দু' আর কতো জন 'রাজনীতিক হিন্দু'? অর্থাৎ সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত বা হাসিনা শাসনামলের বেনিফিসিয়ারি হিন্দু কতোজন?
রাজনৈতিক হিন্দুদের বাড়িতে আক্রমণকে কী সংখ্যালঘুদের উপর হামলা বলে চালিয়ে দেয়া যায়? যদি তাই হয়, সংখ্যাগুরুদের বাড়ি ভাংলো কারা? মুসলিমদের ঘরে হামলা করলো কারা, কেনো? এগুলোকে কোন রং দেবেন?
হাসিনার শাসনামলে বহু হিন্দু নেতারা ভয়াবহ আস্ফালন করেছে। অত্যাচার, নির্যাতন করেছে। আমার এলাকায় ছাত্রলীগের এক হিন্দু নেতার অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ থাকতো। এখন যদি কেউ ওই ছাত্রলীগ নেতার উপর প্রতিশোধ নেয়, তা কী সংখ্যালঘু নির্যাতন হবে?
আমার এক বন্ধুর প্রতিবেশি হিন্দু। তারা আমার বন্ধুদের গাছের নারকেল, সুপারি ইচ্ছা মতো পেড়ে নিয়ে যায়। বন্ধু প্রতিবাদ করলে তারা হুমকি দেয়- বেশি কথা বললে 'হাইকমিশনে' ফোন দেবে। একদিন সত্যিই তাই হয়েছে, আমার বন্ধুর ভাই ওদের বকাঝকা করার এক ঘন্টার মধ্যে থানার ওসি চলে আসে এবং বলে যায়- ওদের সাথে কোনো ঝামেলা না করতে। নয়তো সংখ্যালঘু নির্যাতনের ফাইলে পড়ে যেতে হবে। ওই প্রতিবেশির উপর যদি এখন প্রতিশোধ নেয়া হয়, তা কী সংখ্যালঘু নির্যাতন হবে?
যেমন, শেখ সাহেবের মূর্তি ভাঙ্গার সাথে তালেবানদের মূর্তি ভাঙ্গার আদৌ কী কোনো সম্পর্ক আছে? তালেবানরা রাজনৈতিক কারনে বা অন্য ধর্মের বিবেচনায় কোনো মূর্তি ভাঙ্গেনি। তারা সকল মূর্তির বিরুদ্ধে ইসলামের আদর্শের কারনে। আর বাংলাদেশের মানুষ ফ্যাসিবাদি হাসিনার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মনের জ্বালা মেটাচ্ছে। শেখ সাহেবের মূর্তিগুলো তাদের কাছে আওয়ামী রেজিমের প্রতীক মনে হচ্ছে। তারা ওগুলোকে শেখ হাসিনার প্রেতাত্মা ভাবছে, কারন তারা এখনো ভয়াবহ দুশাসনের ট্রমার মধ্যে আছে।
একই ভাবে- গণভবনের লুটপাট কী মানুষ 'লুটপাটের' জন্য করেছে? না, কিছু অভাবী, সুযোগসন্ধানীর বাইরে অধিকাংশ মানুষ ওগুলোকে 'স্বাক্ষী' হিসাবে সংগ্রহ করেছে। অত্যাচারী হাসিনার অস্তিত্ম মুছে ফেলার জন্য করেছে। ওগুলো আসলে চুরি বা লুটপাট নয়, মানুষের ক্ষোভ প্রকাশের ভাষা ছিলো।
কোনো ভাংচুর, সহিংসতা বা লুটপাট কাম্য নয়। কিন্তু ১৬ বছরে দুশাসনের কথা একবার ভাবুন। দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষদের কথা ভাবুন। গণমানুষের এই ক্ষোভ, এই ক্রোধ কী দিয়ে থামাবেন? কীভাবে নিবারণ করবেন? তবু বলি- কোনো ভাংচুর বা সহিংসতা নয়। একই ভাবে মিথ্যা, বানোয়াট প্রপাগান্ডা নয়। নিজের দেশটাকে ভালো বাসুন।
মাদরাসার ছাত্ররা পর্যন্ত মন্দির পাহারা দিচ্ছে, এর চেয়ে বেশি ধর্মীয় সৌহার্দ পৃথিবীর আর কোথায় আছে?

লেখাঃ Palash Rahman
স্ক্রিনশটঃ Bishal Dev

04/08/2024

সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এর পোস্টঃ

আগামীকালের কর্মসূচী:

★৫ই অগাস্ট (সোমবার)

‌‌‌‌সারাদেশে শহীদ স্মরণে শহীদ হওয়ার স্থানসমূহে শহীদ স্মৃতিফলক উন্মোচন

ঢাকায়—
সকাল ১১টায় শাহবাগে শ্রমিক সমাবেশ
বিকাল ৫টায় শহীদ মিনারে নারী সমাবেশ

সারাদেশে বিক্ষোভ ও গণঅবস্থান

★৬ই অগাস্ট (মঙ্গলবার)

” লংমার্চ টু ঢাকা ”

সারাদেশের ছাত্র-নাগরিক-শ্রমিকদের ঢাকায় আসার আহ্বান।

জমায়েত: শাহবাগ
দুপুর ২টা

"ছাড়তে হবে ক্ষমতা
ঢাকায় আসো জনতা"

সকল এলাকায়, পাড়ায়, গ্রামে, উপজেলা, জেলায় ছাত্রদের নেতৃত্বে সংগ্রাম কমিটি গঠন করুন।
যদি ইন্টারনেট ক্র্যাকডাউন হয়, আমাদেরকে গুম, গ্রেফতার, খুনও করা হয়, যদি ঘোষণা করার কেউ নাও থাকে একদফা দাবিতে সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত সবাই রাজপথ দখলে রাখবেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে অসহযোগ আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন।

03/08/2024

আন্দোলনের এই পর্যায়ে আমার অবজারভেশন হল: সরকারের নানাপর্যায়ের ল্যাসপেন্সাররা আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করেছে। সাবেক সেনাপ্রধান, সাবেক ভিসি চাচপসমুচা, মিডিয়াকর্মী, বিনোদনকর্মী, উদীচী, শিল্পীসংস্থা। দেশী গণমাধ্যমগুলোর সুর বদলেছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো খুব দৃষ্টিগ্রাহ্যভাবে ও আশ্চর্যজনকভাবে হাসিনাবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। মোদ্দাকথা যারা মনস্টার-মেকার, যারা এই ডাইনীকে ডাইনী বানিয়েছে, রাক্ষসী হতে সব রকম সাপোর্ট দিয়ে এসেছে। সেটা বুদ্ধিবৃত্তিক ন্যারেটিভ তৈরি, সেটা প্রচার, মিথ্যা খবর বানিয়ে সত্যকে চাপা দিয়ে ডাইনীর ইমেজ রক্ষা এমন কিছু নাই তারা করেনি। তারা সবাই আন্দোলনের এই পর্যায়ে আন্দোলনে শামিল হয়েছে। আপাতদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভালো তো, সব ঘরানার মানুষ জুড়ে যাচ্ছে, একাত্ম হচ্ছে।

কিন্তু আমি মনে করি, এর ফলে আন্দোলনকারীদের উপর চাপও বেড়ে গেল। আন্দোলনকে রক্ষা করার চাপ। এই পুরো গ্রুপটা এখন ছাত্রদের সহমর্মী ভাব নিয়ে সরকারের সাথে সংলাপের জায়গাটা তৈরি করছে। সরকার তিন সিনিয়র নেতার দল গঠন করেছে সংলাপের জন্য। ভিসি সমুচার বক্তব্যে উঠে এসেছে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সুরাহা করার। এরকম আরও ডাক সংহতি জানানো নানান চাটাগ্রুপ থেকে সামনে দেখা যাবে। যা সমন্বয়কদের উপর একটা সফট প্রেসার তৈরি করবে। সরকারও নমনীয় ভাব নেবে। ইতিমধ্যে পলক ক্ষমা চেয়ে হাসিনাকে ভুল না বুঝার অনুরোধ করেছে। সিনিয়র লীগাররাও করবে। ল্যাসপেন্সাররাও বলবে সরকার স্যরি বলেছে, তোমরা বসো সংলাপে। আমরা তো তোমাদের পক্ষেই রাজপথে। আমরা বলছি তোমরা বসো। ইত্যাদি।

জেন-যি তাদের টিপিক্যাল 'গোনার টাইম নাই' ভাবটা কতক্ষণ ধরে রাখতে পারবে, সেটাই দেখার বিষয়।

দ্বিতীয়ত, বলপ্রয়োগে ব্যর্থ হয়ে হাসিনা এখন রাজনৈতিকভাবে গণআন্দোলন থামানোর কায়দা করছে। এরই একটা স্টেপ হল এই ভাইব তৈরি করা যে, যাও তোমাদের আশা পূরণ হচ্ছে, হাসিনাকে সরানো হচ্ছে। অলরেডি উদযাপনের হিড়িক, প্ল্যান দেখা যাচ্ছে। এই আজ সেনাবাহিনীর মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হচ্ছে। এই অমুক অমুক রাঘব বোয়ালরা দেশ ছাড়ছে। বাস্তবতা হল, ক্ষমতা কেউ এত সহজে ছাড়ে না, তার উপর আবার পাশে এত জায়ান্ট বন্ধুদেশের সমর্থন। ভারতীয় মিডিয়া যাই বলুক, এখনও তো র' হাসিনাকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।

মনে রাখতে হবে, পুরো এস্টাবলিশমেন্টই গত ১৫ বছরে লীগ হয়ে গেছে। সুতরাং বিজয় হয়ে গেল গেল মনে হলেও কোন মিষ্টি কথায় ভুললে চলবে না। যেদিক থেকে বিজয় আশা করছি, সেটাও লীগ। এমনও হতে পারে সাময়িক ক্ষমতা নিয়ে পরে সব ঠাণ্ডা হলে আবার লীগই ভিন্নরূপে চেপে বসল। কারণ ভারতের জন্য লীগের চেয়ে ওয়াফাদার কুত্তা আর নেই। ভারত ঘুরিয়েফিরিয়ে তাদেরকেই আনার ট্রাই করবে যদি গণতন্ত্র থাকে।

আমার আলাপটা হল, খুনী ডাইনীর পতন জনগণের হাতেই হতে হবে। অন্য কারও বা 'অন্য কোন লীগের' হাতে নয়। জনগণই পতন ঘটিয়ে ক্ষমতা নেবে। আর্মির যদি নিতে হয়, তবে জনগণের হাতে থেকে নেবে, ভারতের হাত থেকে নয়। তাড়াহুড়া করে লিখলাম। মূল।মেসেজটা বুঝে নিয়েন।

-শক্তি ভাই...❤️‍🔥✊

পতন যখন আসে তখন এভাবেই সকল কূটচাল ব্যর্থ হতে থাকে। হাসিনা ভেবেছিল জামায়াত কে নিষিদ্ধ করলে তাদের কর্মী সমর্থকরা বিশাল প্র...
02/08/2024

পতন যখন আসে তখন এভাবেই সকল কূটচাল ব্যর্থ হতে থাকে। হাসিনা ভেবেছিল জামায়াত কে নিষিদ্ধ করলে তাদের কর্মী সমর্থকরা বিশাল প্রতিক্রিয়া দেখাবে, রাস্তায় নামবে। নতুন করে আবার বহু নিরীহ মানুষকে খুন করবে তার কুত্তাবাহিনী দিয়ে সেটা ও আগের সব হত্যার দায় চাপাবে জামায়াত শিবিরের উপর। অথবা নিষিদ্ধ সংগঠন বা জঙ্গী নাটক করবে কিন্তু কিছুই হলনা। ওর বাবা যেই ফরমুলায় ফেল করছে ১৯৭৪ এ সেই একই ফরমুলা কেন ৫০ বছর পর কাজ করবে ভাবছে?

জামায়াত আগে থেকেই ওদের কূটচাল জানতো এবং সেজন্যই কোনো কড়া প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তাই হাসিনার এই পরিকল্পনাও ব্যর্থ। ভবিষ্যৎ এ আওয়ামীলিগ ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ করার যৌক্তিক ও বৈধ কারণ থাকবে জামায়াতকে অবৈধ ভাবে নিষিদ্ধ করার জন্য।


01/08/2024

কেউ যদি বলে, "আন্দোলনে ছাত্র, জামাত-শিবির ঢুকসে" - জবাবে কখনো "না" বলার চেষ্টা করবেন না।

বরং এভাবে বলবেন, " এরা স্টুডেন্টদের কথা বুঝতে পেরেছে এজন্য পাশে দাঁড়াইছে। ছাত্রলীগও তো ছাত্র সংগঠন। তরা কেন দাঁড়াইতে পারস নাই?"

কেউ যদি বলে, "আন্দোলনে বিএনপি ঢুকসে"
সোজা উত্তর দিবেন, "বিএনপি গণমানুষের দল, তাই
মানুষের সাথে যোগ দিসে। তরা জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন কেন?"

কেউ যদি বলে, "অন্যান্য পলিটিকাল পার্টি সুযোগ নিচ্ছে।"
তাকে সোজা প্রশ্ন করুন- "তুই সুযোগ করে দেস কেন?"

এইসব প্রশ্ন এভয়েড করলে, এদের ফাদ থেকে কোনদিন বের হতে পারবেন না। এসব ভংচং করে অনেক দেরি হয়ে
গেছে অলরেডি, এখন শুধু পাল্টা প্রশ্ন করুন।

Collected

31/07/2024

চারিদিকে বিদ্রোহের দাবানল দেখা যাচ্ছে। নেতৃত্ব কোনো মীরজাফরের হাতে না গেলে স্বৈরাচারের পতন হবেই ইনশাআল্লাহ্।
যারা বিরোধী দলের সংহতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে তারা স্বৈরাচারের দালাল।

30/07/2024

১)
এসব লো আইকিউ ব্যক্তিদের এক্টিভিজম যথেষ্ঠ সন্দেহজনক। পলিটিক্যাল পার্টিগুলি জনগনের সব দাবিতে পলিটিক্যাল মুভ নিবে এটাই স্বাভাবিক। এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলা মানে হচ্ছে স্বৈরাচারের "ডিভাইড এন্ড রুল" পলিসির দাসত্ব মেনে নেয়া। এসব স্বৈরাচারের সফট দালাল কিংবা লো আইকিউ এক্টিভিস্টরা পলিটিক্স বলতে শুধু পলিটিক্যাল দলকে বুঝে। এরা বুঝে না গণতন্ত্রের ব্যক্তির নিজের মতামত দেয়াও পলিটিক্স। এর জন্য দলের কর্মী কিংবা নেতা হতে হয়না। এরা এখনো বিশ্বাস করাতে চায় বিরোধী দলগুলি এক্টিভিজম দেখালে এই ভোদাই গুলির গায়ে রাজনৈতিক ট্যাগ লেগে যাবে। অথচ এই ট্যাগের ভয়ই স্বৈরাচারের দমন-পীড়নের অন্যতম হাতিয়ার।

২)
পরিবর্তন চাইসি মানে আমি স্বৈরাচারের পতন চাচ্ছি। এখন এই অবস্থায় সব দলেরই স্বৈরাচারের বিকল্প হওয়ার স্বপ্ন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এটাই কর্মীদের প্রতি তাদের দলীয় ম্যানোফেস্টো। এটা নিয়ে এখন মাথা ঘামানো দলহীন রাজনৈতিক সচেতন আমাদের কারোরই সময় নয়। আমি শুধু আমার চিন্তার মুক্তি চাই, নাগরিক অধিকার চাই, স্বৈরশাসনের অবসান চাই। স্বৈরাচার মুক্তির এই আন্দোলনে যে বা যারা (বাম-ডান) সমর্থন দিবে, সমধর্মি এক্টিভিজম দেখাবে সবাইকেই স্বাগত জানাই।

এই প্যারার একটা লাইন দেখে মনে হলো স্বয়ং লীগের কোনো নেতার বয়ান শুনছি।

"বিকল্প হওয়ার যোগ্যতা থাকলে ১৫ বছর লাগতো না"?????

মানে কি এই লাইনটার ? মস্তিষ্ক এখনো স্বৈরাচারের ইনপুট করা বর্জ্য মুক্ত হয়নি?

যে স্বৈরাচার ছাত্রদের এমন নির্মম ভাবে হত্যা করতে পারে তারা পলিটিক্যাল পার্টির প্রতি গত ১৫ বছর কতোটা নির্মম ছিলো তা কি এখনো বুঝে আসেনি? নাকি সবাইকে স্বৈরাচারের ভৃত্য বানিয়ে রাখতেই এসব স্বৈরাচার বান্ধব স্ট্যাটাস? শুধুমাত্র পলিটিক্যাল পার্টির মুভে স্বৈরাচারকে দমন করা যায়না এটা যাদের মাথায় আসেনা তাদের নৈতিক অবস্থান নিয়েও তাই প্রশ্ন থেকেই যায়।

দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হলে সব রাজনৈতিক দল সুষ্ঠভোটে অংশ নিতে পারবে। তখন সবার অতীত নিয়ে আলোচনার অনেক সুযোগ পাওয়া যাবে। কে যোগ্য কে বেটার তখন এসব নিয়ে আলোচনা হবে। মাথার উপর স্বৈরাচারের রাইফেল রাখার এ সময় শুধুই স্বৈরাচারের দাসত্ব থেকে মুক্তির লড়াই চলবে।

শেষ করছি ধ্রুব রাঠির একটা কথা দিয়ে,
ভারতীয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠি একটা দারুণ কথা বলেছিলো—ভারতেও 'বিকল্প নাই' ন্যারেটিভের যে ধোঁয়া চলে সেই প্রসঙ্গে। তিনি বলেছিলেন, ধরুন আপনি একটি বাসে চড়ে কোথাও যাচ্ছেন। বাসটায় আগুন লাগলো। তখন বিকল্প বাস আছে কিনা সেটা না খুঁজে আপনার প্রথম কাজ হবে সেই বাস থেকে নামা।

আমাদের বাসেও আগুন লেগেছে বহু আগে।

ক্ষমতার বাসের কখনো অভাব হয় না। আমাদের কাজ হবে যেই বাস আমাদের ঠিকঠাক নিরাপদে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে বলে মনে হবে সেই বাসকে নির্বাচিত করে তাতে চড়ে বসা। তবে তার আগে আগুন লাগা বাস থেকে নামা।

(দালাল থেকে সাবধান)

Adress

Stockholm

Aviseringar

Var den första att veta och låt oss skicka ett mail när Swedish Saga With Tawsif postar nyheter och kampanjer. Din e-postadress kommer inte att användas för något annat ändamål, och du kan när som helst avbryta prenumerationen.

Kontakta Affären

Skicka ett meddelande till Swedish Saga With Tawsif:

Dela