EatEnjoy with Najim

EatEnjoy with Najim We provide quality food with better service. Greetings from www.EatEnjoy.com.bd!

EatEnjoy.com.bd

Timely Fast Service
অনলাইন শপ এন্ড রেস্টুরেন্ট

আমাদের কার্যক্রম

EatEnjoy.com.bd চাট্টগ্রামের অভিজাত বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ,হোটেল ,ফাস্ট ফুড শপের স্পেশাল খাবার সমূহ,অফিস/ব্যাংকের জন্য দুপুরের খাবার,বাংলার বিখ্যাত খাবার ,মিষ্টি ও বেকারি,মুদি পণ্য,শাক-সবজি,ফল-মূল,মাছ-মাংসসহ সব রকমের খাবার অর্ডার গ্রহনের মাধ্যমে বাসায় কিংবা অফিসে সরবরাহ করে।
আমরা সবখাবার চাট্টগ্রামের অভিজাত রেস্টু

রেন্ট ও প্রতিষ্ঠান থেকে সংগ্রহ করি এবং তা ডেলিভারি দেওয়ার আগে খাবারের মান যাচাই করে নিই।এভাবে আমরা আমাদের সরবোচ্চ মান বজায় রাখি।
ওয়েব কিংবা ফোনের মাধ্যমে খুব সহজে অর্ডার করে ২/৩ ঘন্টার মধ্যে বাসায় কিংবা অফিসে হোম ডেলিভারি গ্রহনের পর পেমেন্ট করা যায়।

পেমেন্ট মেথড : কেশ অন ডেলিভারি, বিকাশ

শুধুমাত্র ৫০.০০ টাকা সার্ভিস চার্জ

বি: দ্র :আমরা শুধুমাত্র চট্টগ্রম শহরের সিটি এলাকায় ডেলিভারি দিচ্ছি

সান্ডা বিরিয়ানি মূলত "সান্ডা" বা মনিটর লিজার্ড (monitor lizard) দিয়ে তৈরি একটি রান্না। দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অঞ্চলে, বিশেষ...
17/05/2025

সান্ডা বিরিয়ানি মূলত "সান্ডা" বা মনিটর লিজার্ড (monitor lizard) দিয়ে তৈরি একটি রান্না। দক্ষিণ এশিয়ার কিছু অঞ্চলে, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, সান্ডার তেল বা মাংসকে আয়ুর্বেদিক গুণাবলির জন্য ব্যবহার করা হতো। ধারণা করা হয়, এই প্রাণীর মাংসের ওষুধি গুণ রয়েছে — বিশেষত যৌনশক্তি বৃদ্ধির জন্য।

কিছু লোকজন এই বিশ্বাস থেকে সান্ডার মাংস দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করে, এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় এই "সান্ডা বিরিয়ানি" নামে তা ভাইরাল হয়ে যায়।

With Ezze Recipe – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
25/09/2024

With Ezze Recipe – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

এটি ক্যামেরায় তোলা কোনো ছবি নয়।ছবিটি এঁকেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হেলাল শাহ্।
16/09/2024

এটি ক্যামেরায় তোলা কোনো ছবি নয়।
ছবিটি এঁকেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হেলাল শাহ্।

স্বামী ঘরে ঢুকতেই স্ত্রী রেগে  চেঁচিয়ে উঠলেনঃ- কোথায়  ছিলে আজ সারা দিন।অফিসে খবর নিয়েছি, সেখানেও  যাও নি তুমি..!ব্যাপারট...
26/05/2024

স্বামী ঘরে ঢুকতেই স্ত্রী রেগে চেঁচিয়ে উঠলেনঃ- কোথায় ছিলে আজ সারা দিন।অফিসে খবর নিয়েছি, সেখানেও যাও নি তুমি..!ব্যাপারটা কি শুনি ?

স্বামী তোতলাতে তোতলাতে বলছেনঃ- মানে ...

স্বামীর মুখের কথা কেড়ে নিয়ে স্ত্রী আবার চেঁচিয়ে উঠলেনঃ- কোথায় কোথায় গিয়েছিলে,বলছো না কেন?আর এই নোংরা বাক্স আর ছেরা কাপড়ের পোটলা কোথা থেকে উঠিয়ে নিয়ে এসেছ ?

স্বামী কোন মতে সাহস সঞ্চয় করে বললেনঃ- আমি মাকে আনতে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিলাম I

আগুনে যেন পেট্রোল পড়ল I
স্ত্রী ঝাঁজিয়ে উঠে বললেনঃ- কি ই ই ই ই ই ই ?
কি বললে?তোমার মাকে এখানে নিয়ে এসেছ?
তোমার লজ্জা নেই?তোমার ভাইয়ের কাছে ওনার কি অসুবিধা হচ্ছিল?

স্ত্রী রাগে এমন আচ্ছন্ন ছিলেন যে পাশেই ছেড়া ময়লা শাড়িতে মুখ ঢেকে এক বৃদ্ধা যে চোখের জল রোধ করার চেষ্টা করছেন,সেটা খেয়ালই করছেন না !

স্বামী বলছেনঃ- ওনাকে আমার ভাইয়ের কাছে রাখা যায় না I

স্ত্রীর চোখে আগুন জ্বলে উঠলঃ- কেন ?এখানে কুবেরের ভান্ডার আছে নাকি?তোমার মাত্র সাতাশ হাজার টাকা মাইনে দিয়ে বাচ্চার পড়াশুনার খরচ বয়ে পুরোটা সংসার আমি কিভাবে চালাচ্ছি,সেটা একমাত্র আমিই জানি !

স্ত্রীর কণ্ঠে এতটাই ঝাঁজ ছিল !

স্বামী গলার স্বর দৃঢ় করে বললেনঃ-আজ থেকে উনি আমাদের কাছেই থাকবেন I

স্ত্রী গলার সুর সপ্তমে নিয়ে বলছেনঃ- আমি বলছি ওনাকে এই মুহূর্তে তোমার ভাইয়ের ওখানে রেখে এসো!নইলে আমি এই ঘরে এক মুহূর্ত থাকব না।
আর এই মহারানীরও কি এখানে আসতে একটুও লজ্জা করল না ?

এ কথা বলে স্ত্রী যেই সেই অসহায় বৃদ্ধার দিকে ঘুরে তাকালেন,তার পায়ের নীচ থেকে মাটি সরে গেল !!...

গলার সুর নরম করে আবেগতাড়িত কাঁপা গলায় বললেনঃ- এ কি, মা তুমি.... ?

বৃদ্ধা চোখের জল মুছতে মুছতে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললেন-- হ্যাঁ রে,তোর ভাই আর ভাইয়ের বউ আমাকে ঘর থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে।কোথায় যাব!তারপর আমি জামাইকে ফোন করলে সেই আমাকে এখানে নিয়ে এসেছে !

বৃদ্ধার কথা শুনে স্ত্রী এক কৃতজ্ঞ দৃষ্টি নিয়ে স্বামীর দিকে তাকালেন আর অপরাধীর মতো হাল্কা হাসি মুখে বললেনঃ- তুমিও খুব নাটকবাজ,প্রথমেই আমাকে বলে দিলে না কেন যে তুমি আমার মাকে আনতে যাচ্ছ ?

বেচারা স্বামী পুরাই হতভম্ব "!!

নেট থেকে পাওয়া। কে বানাইছে জানি না। তবে সব একদম শতভাগ সত্য। 😁😁😁
24/05/2024

নেট থেকে পাওয়া। কে বানাইছে জানি না। তবে সব একদম শতভাগ সত্য।

😁😁😁

13/05/2024
 #বৃদ্ধাশ্রম_নয়_যৌবনাশ্রম 👍লেখাটা বেশ ভালো লেগেছে  তাই  শেয়ার করলাম। আপনারও ভালো লাগলে একটা লাইক ও শেয়ার দিতে পারেন।" বা...
10/05/2024

#বৃদ্ধাশ্রম_নয়_যৌবনাশ্রম 👍
লেখাটা বেশ ভালো লেগেছে তাই শেয়ার করলাম। আপনারও ভালো লাগলে একটা লাইক ও শেয়ার দিতে পারেন।
" বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না ।
আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা বাড়ি ঘর তৈরি করে 'যৌবনাশ্রমে ' থাকবে " :
পরিণত বয়সে এসে আমাদের অনেকেরই হয়তো কাজেও লাগতে পারে গল্পটি!!!
" #যৌবনাশ্রম_খুঁজে_দেখো!"
মোহাম্মদ করিম সাহেব ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর হয় রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।
দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন। বাবা এবং মায়ের দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। উনার মনে আর আনন্দ ধরে না ।
এরপর ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।
মোহাম্মদ করিম সাহেব এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।
একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।
এ বাড়িতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জয়নব আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জয়নব মাতৃহারা দুই ছেলেকে অপার স্নেহে আগলে রেখেছিল।
সে বলল--ভাইজানরা কেউ এনে দেবে।
বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন।
করিম সাহেবের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।
নিজের মনকে বললেন-- মন তুই তৈরী থাক।
এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।
একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?
বড় বৌ বললো-- না যাবার সময় হয়নি।
বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না? সারাদিন তো বসেই থাকে।
করিম সাহেবের কানে গেলে ভাবলেন-- যুগধর্ম!
এরপর একদিন এক ছুটির দিনে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।
জয়নব প্লেটে গরম লুচি, আলু ভাজি আর সন্দেশ পরিবেশন করছে।
বড় ছেলে বলল --বাবা একটা কথা ছিল।
করিম সাহেব বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন, বল।
বড় ছেলে বললো, জানো বাবা কাল অফিসের কাজে গাজীপুর গিয়েছিলাম। কাজের ফাঁকে সময় পেয়ে ওখানকার দর্শনীয় জায়গা গুলো দেখতে বেড়িয়েছিলাম। দেখলা

" বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না । আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা  বাড়ি ঘর তৈরি করে '...
06/05/2024

" বাড়ি ঘর জায়গা জমি সন্তানদের লিখে দিবেন না । আপনার ঘরে আপনি বসবাস করবেন । দরকার হলে ছেলে মেয়েরা বাড়ি ঘর তৈরি করে 'যৌবনাশ্রমে ' থাকবে " :

পরিণত বয়সে এসে আমাদের অনেকেরই হয়তো কাজেও লাগতে পারে গল্পটি!!!

"যৌবনাশ্রম খুঁজে দেখো!"

আব্দুর রহমান সাহেব ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর হয় রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।

দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন। বাবা এবং মায়ের দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। উনার মনে আর আনন্দ ধরে না ।

এরপর ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।

আব্দুর রহমান সাহেব এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।

একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।

এ বাড়িতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জয়নব আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জয়নব মাতৃহারা দুই ছেলেকে অপার স্নেহে আগলে রেখেছিল।

সে বলল--ভাইজানরা কেউ এনে দেবে।

বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

নিজের মনকে বললেন-- মন তুই তৈরী থাক।

এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।

একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?

বড় বৌ বললো-- না যাবার সময় হয়নি।

বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না? সারাদিন তো বসেই থাকে।

আব্দুর রহমান সাহেবের কানে গেলে ভাবলেন-- যুগধর্ম!

এরপর একদিন এক ছুটির দিনে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।

জয়নব প্লেটে গরম লুচি, আলু ভাজি আর সন্দেশ পরিবেশন করছে।

বড় ছেলে বলল --বাবা একটা কথা ছিল।

আব্দুর রহমান সাহেব বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন, বল।

বড় ছেলে বললো, জানো বাবা কাল অফিসের কাজে গাজীপুর গিয়েছিলাম। কাজের ফাঁকে সময় পেয়ে ওখানকার দর্শনীয় জায়গা গুলো দেখতে বেড়িয়েছিলাম। দেখলাম নদীর ধারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটা সুন্দর বৃদ্ধাশ্রম চালু হয়েছে। দেখেই ভাব

05/05/2024

Lunch টা Burger Lab এ করা যেতেই পারে, যখন মজাদার সব Rice Meal পাওয়া যাচ্ছে ডিসকাউন্টেড প্রাইসে। প্রতিদিন দুপুর ১২ টা থেকে বিকেল ৪ ট পর্যন্ত।

✅ অফারটি আগামী ৬, ৭ এবং ৮ ই মে পাওয়া যাবে।
✅অফারটি পাওয়া যাবে শুধুমাত্র বসুন্ধরা ও উত্তরা আউটলেটে।
✅শুধুমাত্র ডাইন ইনএর জন্য।

05/05/2024

একটি সংগঠনের উদ্যোগে বদলে গেছে গ্রামের চিত্র। গ্রামের সকল পরিবার হয়েছে এখন সচ্ছল। এই গ্রামে এখন ফিতরা ও যাকাত নেওয়া মানুষ নেই। সবাই স্বাবলম্বী।
কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার দানাপাটুলি ইউনিয়নের চাঁদের হাসি গ্রাম। এই চাঁদের হাসি গ্রামের দরিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের এমন উদ্যোগের ফলেই বদলে গেছে গ্রামের দৃশ্যপট। সংগঠনটি নিজ গ্রামের গন্ডি পেরিয়ে এখন পার্শ্ববর্তী গ্রামের মানুষদের স্বাবলম্বী করতে উদ্যোগ নিয়েছে।
জানা গেছে, ২০০৩ সালে চাঁদের হাসি গ্রামের প্রয়াত মাওলানা হেলান উদ্দিনের প্রচেষ্টায় দরিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে গ্রামে সকল পরিবারের ফিতরা ও যাকাত একসাথে করে অসহায়-গরীব মানুষের মাঝে বিতরণ করে আসছে। এভাবে দীর্ঘ ২১ বছরে এই কার্যক্রমের ফলে চাঁদের হাসি গ্রামে এখন আর ফিতরা ও যাকাত নেওয়া মতো মানুষ নেই। ইতোমধ্যে সংগঠনটি গ্রামের ৮০ জন অসহায় গরীব মানুষকে ঘর তৈরি করে দিয়েছেন। এছাড়াও সংগঠনটি গ্রামের অসহায় ও গরীব মানুষকে স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সহায়তা দিয়ে আসছে। গ্রামের বেকারত্ব ঘোচাতে অসহায় ও গরীব মানুষের মাঝে গরু, ছাগল, সেলাই মেশিন ও ভ্যান গাড়ি বিতরণ করে আসছে। সংগঠনটি নিজ গ্রামের মানুষদের স্বাবলম্বী করে এখন পার্শ্ববর্তী গ্রামের মানুষদের স্বাবলম্বী করতে উদ্যোগ নিয়েছেন।

Address

Kınıklı

Opening Hours

Thursday 10:00 - 18:00
Saturday 10:00 - 18:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when EatEnjoy with Najim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share