10/16/2025
জেনারেল ওয়াকারের কর্মকাণ্ড আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হু'ম'কি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে ২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারিতে পিলখানা বিডিআর সদর দপ্তরে অবস্থান কালের ছবি। সেদিন ৫৭ জন মেধাবী, দেশপ্রেমিক, সৎ সেনা অফিসারদের নৃশংসভাবে হ'ত্যা করা হয়েছিল। কিন্তু, তাদেরকে রক্ষা করতে পারেননি। তারপর ফ্যাসিস্ট খুনি হাসিনার ১৬ বছরের অপকর্মকে সহায়তা করেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের কৃতকর্মকে কখনো মব বলেননি।
জেনারেল ওয়াকার রক্ষা করছেন যাদেরকে ঃ
জুলাই বিপ্লবের পর,৬২৬ জন ক্রি"মি"নাল দুর্নী'তি'বাজ খু'নি'দে'র কে নিজ দায়িত্বে ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় দিয়েছিলেন। অথচ, এসব ভয়ঙ্কর অপরাধীকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর না করে, গোপনে তাদেরকে ছেড়ে দিয়েছেন, আবার কাউকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছেন। এদের মধ্যে অনেকে বিডিআর হ'ত্যা'কা'ণ্ডের সাথে জড়িত ছিল।
তারপরে হাসিনার অনুগত যেসব সেনা অফিসার গু'ম খু'ন আয়নাঘরের সাথে জড়িত তাদেরকে রক্ষা করছেন। জেনারেল আকবর, জেনারেল কবির আহমেদ সহ অনেককে ভারতে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছেন তিনি। জুলাই বিপ্লবের গ'ণহ'ত্যা'র নির্দেশ দাতা তিনি।
সেদিন তিনি ভিনদেশের খু'নিদে'র'কে হেলিকপ্টারের সাহায্যে উদ্ধার করে, দেশ থেকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছেন।জুলাই বিপ্লবের পর সরকার ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস কে কোন প্রকার সহায়তা করেননি।
পিলখানা সেনা অফিসার হ'ত্যা'র বেনিফিশিয়ারি তিনি।
এইসব গুণে গুণাম্বিত সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার ।
তাই আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে।
তার অপসারণ, তদন্তকমিটি গঠন এবং গ্রেফতার দেশের স্বার্থে প্রয়োজন।