End Times Truth

09/11/2025

তারেক জিয়ার চেতনা

09/11/2025

লাইলাতুল ইলেকশন! জাকসু ! পিও অভিবাবক স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে আপা কামব‍্যাক ! জাকসু তে কথিত বাংলাদেশ পন্থীদের ভোট ডাকাতির হরিলুট খেলা ! শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ! মিডিয়া কর্মীদের ডুকতে না দেওয়ার অভিযোগ !

08/15/2025

আইরনি হলো, লীগের পান্ডারা যে দেশে সেদেশের আজ স্বাধীনতা দিবস৷

এরচেয়ে বড় আয়রনি হলো, আফগানেরও আজ বিজয় দিবস।

08/15/2025

যারা বলছেন, 'তিনি তো সম্মানিত মানুষ, একটা নির্বাচন দিয়েই চলে যাবেন'— তাদের জন্য এক বালতি সমবেদনা!

আপনারা যেটাকে সাধারণ ক্ষমতার পালাবদল ভাবছেন, সেটা আসলে সাময়িক আইওয়াশ। চোখ-কান খোলা রেখে বাস্তবতাকে বুঝুন। এটা পাড়ার চায়ের দোকানের রাজনীতি নয়, এটা ডিপওয়ার্ল্ড থেকে নির্ধারিত এক গভীর খেলা।

একটা কথা মাথায় গেঁথে নিন: যতক্ষণ পর্যন্ত তাদের (সেন্টমার্টিন, চট্টগ্রাম বন্দর, ডিজিটাল কারেন্সি, LGBTQ, এবং মিয়ানমারের-আরাকান নিয়ে) সাম্রাজ্যবাদী পরিকল্পনার এজেন্ডাগুলো কার্যকর করার জন্য মাঠ সম্পূর্ণ প্রস্তুত না হচ্ছে, ততক্ষণ নির্বাচনের কথা পুরোপুরি ভুলে যান।

08/14/2025

১৭৫৭ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমরা কোনো না কোনো দেশের গোলাম ছিলাম।
৫ আগস্টে আমরা গোলামি থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম।
কিন্তু কী দুর্ভাগ্য আমাদের!
কয়েকজন বুড়া খাটাশ রাজনীতিবিদ মিলে মাত্র তিন দিন পর—৮ আগস্ট—আবার আমাদের গোলাম বানিয়ে দিল।

08/14/2025

ওরা আমাদের খাদ্য আর পানির দখল নিয়ে নেবে, টিকা দিয়ে শরীর নস্ট করে দেবে, নিজেরাই ভাইরাস ছড়াবে, নিজেরাই টিকা বিক্রি করবে, হার্প টেকনলজি ব্যবহার করে ইচ্ছামত বৃষ্টিপাত ঘটাবে, টাকা পয়সা সব ডিজিটাল কারেন্সিতে রুপান্তরিত করবে, ফলে অনেক সময় নিজের টাকাও ইচ্ছামত খরচ করতে পারবেন না। আর আমরা 8/20 রাকাত নিয়ে ব্যস্ত থাকব।

08/14/2025

সর্বকালের শ্রেষ্ঠ রাজাকার।
বিস্তারিত কমেন্টে...

08/14/2025

১৭ বছর না খেয়ে থাকা দলটি, পাথর খেয়ে প্রমাণ করলো, তারা আগামিতে মানচিত্র খেতেও সক্ষম।

08/14/2025

শিশুদেরকে পোলিও টিকার নামে যেটা দেওয়া হয়, তার মূল কাজ বংশবৃদ্ধিকে দুর্বল করা আর মেয়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার নামে নয় বছর বয়স থেকে যে টিকাগুলো দেওয়া শুরু হয়, সেগুলো জরায়ুর ভেতরকে সংকুচিত করে ফেলে (বেশি সন্তান ধারণ ও প্রসবকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য)!

অন্যদিকে সিজার হচ্ছে তাদের ষড়যন্ত্রের চূড়ান্ত সফলতা। এ লক্ষ্যে ড্রাগস মাফিয়ারা কয়েকটি ধাপে কাজ করে থাকে-

১. ছোটবেলায় গণহারে পোলিও টিকা প্রদান
২. টিকার মাধ্যমে ৯-১৪ বছরের মেয়ে শিশুদের জরায়ুর ভেতরটাকে সংকুচিত ও বেশি সন্তান ধারণে অক্ষম করা
৩. সরকারি ক্লিনিকগুলো থেকে আয়রন ট্যাবলেট থেকে শুরু কিছু বিশেষ কিছু ভিটামিন দেওয়া হয়- যেগুলো মূলত গর্ভজাত শিশুকে অস্বাভাবিক মোটাতাজা করে। ফলে সিজার করাটা অত্যাবশ্যক হয়ে ওঠে। আর সিজারের মাধ্যমে যেহেতু অধিক সংখ্যক বাচ্চার জন্মদান অসম্ভব, ড্রাগস মাফিয়াদের মিশন সাকসেস!

বর্তমানে দুগ্ধপোষ্য শিশুর মায়েদের দুধ স্বল্পতার মূল কারণ জন্ম নিয়ন্ত্রণের বড়ি সেবন। মহিলাদের দুধের সম্পর্ক প্রেগনেন্ট হওয়ার সঙ্গে (একটা আরেকটার সঙ্গে সম্পৃক্ত)। জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য যে সমস্ত ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয়, ওগুলোর তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণে দুধ তৈরির প্রক্রিয়াও ক্ষতিগ্রস্ত তথা বাধাগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে বাচ্চা হলেও মায়ের বুকে পরিপূর্ণ দুধ তৈরি হয় না।

বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ না পেলে আবার ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হয়। তখন বিভিন্ন ড্রাগসের মাধ্যমে দুধ বাড়ানো হয় বটে, কিন্তু সেই দুধের গুণগত মানে ত্রুটি থেকে যায়। ফলে সেই দুধ খেয়ে বাচ্চা বারবার অসুস্থ হয়। শুরু হয় একই সমস্যার ভিন্ন কোনো রূপ নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে দৌড়াদৌড়ি..!

এভাবে চলতে থাকে বছরের পথ বছর। আল্লাহ'র সেরা সৃষ্টি মানুষ হয়ে যাচ্ছে ড্রাগস মাফিয়াদের হাতের পুতুল!
Razib Ahamed

08/14/2025

এই বিষয়ের উপর আমি আগেই বলেছি।

২০১৫ সাল থেকে চেষ্টা,
২০২৫ এসে সাকসেস।

২০২৬ সালে আমাদে কৃষি জমি বিল গেটসের আন্ডারে GMO বীজ দখল করে নিবে। প্রশ্ন করতে চাই ইউ.... ফলোয়ারদের? সিলেটের সাদা পাথরে তোমাদের মন গলে, তবে ঐ মন ২০২৭ গিয়ে কই থাকে দেখেনিও। ভাতের প্লেটে খাবার GMO দখলে। সুধু একটু অপেক্ষা, দেখতে থাকো।

GMO বিষয় বিস্তারিত আমার কমেন্ট বক্সে।

08/13/2025

কিছু খাদ্য পণ্য আ★মেরিকা থেকে আমদানি করার চুক্তি ৭-৮ দিন আগে সম্পন্ন হয়েছে। যদি GMO বীজ বা ফসল অথবা ফুড আমদানি করা বিষয় চুক্তি হয়ে থাকে তবে, তা হবে আত্মহত্যা স্বরূপ।

GMO বীজ বিষয় বাংলাদেশ ৯৯.৯৯% মানুষ জানে না। শুধু এতোটুকু বলি, হিজরা চিনেন! ওদের দ্বারা কি বাচ্চা পয়দা হওয়া সম্ভব? মানে আপনার বংশ বিস্তার কি হিজরা দিয়ে সম্ভব কি না!
ঠিক GMO বীজ হচ্ছে, একপ্রকার হিজরা ফসল। যার ফলন এক বার ফল্লেই শেষ হয়।

এর ফসল বা ফলের বীজ দিয়ে, আমাদের দেশে কৃষক পুনরায় ফসল বা ফল চাষাবাদ করতে পারবে না। সুতরাং নতুন করে ফসল/ফল চাষাবাদ করতে গেলে আমদানী করতে হবে।

মানে আপনি চিরো দিন আ★মেরিকার শিকলে বন্দি থাকবেন। আর এটা এমন বীজ একবার চাষাবাদ করলে,২য় বার চাষাবাদ করতে হয়, সেই জমিতে। এর ফলে দেশীও ফসলের চাষ ঝুঁকিতে থাকে। একটা সময়ে হারিয়ে যায়, আমাদের নিজেদের ফসলের বীজ। খোদ ভারত GMO বীজ এবং ফসল আমদানী করা থেকে দূরে রেখেছে, তাদের কৃষকদের।

আমি জানি না, এই রকম কোন চুক্তি সরকার আ★মেরাকার সাথে করেছে কি না! আর জানবো কি ভাবে? তারা অনেক কিছু প্রকাশিত করছে না। সুধু ভয় দেখায় শেখ হাসিনার আওয়ামীলিগ এবং ভারতের। আর এই দুইটি দেখিয়ে, কত কি চুক্তি করা হবে, তা কে জানে।

08/10/2025