Ummah Central

Ummah Central ❛WE ARE COMMITTED TO SPREAD OUT THE TRUE TEACHINGS OF ISLAM BASED ON THE NUSUS AND THE METHODOLOGY OF THE SALAF AS-SALIHІН❜

 প্রকাশিতব্য ইনশাআল্লাহUmmah Central
11/14/2025


প্রকাশিতব্য ইনশাআল্লাহ
Ummah Central

নতুন সিরিয়ান সরকারের এই আচরণগুলো লক্ষ্য করলে যে কেউ বুঝতে পারবে যে, তারা ত্বাগুতি সিষ্টেমের সর্ববৃহৎ দরজা দিয়ে প্রবেশ কর...
11/12/2025

নতুন সিরিয়ান সরকারের এই আচরণগুলো লক্ষ্য করলে যে কেউ বুঝতে পারবে যে, তারা ত্বাগুতি সিষ্টেমের সর্ববৃহৎ দরজা দিয়ে প্রবেশ করেছে -কোন গতানুগতিক প্রক্রিয়ায় নয়, বরং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই। কিন্তু এই তথাকথিত ‘জিহাদি’ ও ‘বিপ্লবীদের’ এমন লজ্জাজনক ও ধ্বংসাত্মক পতন কী করে হলো?! যা দেখে অনেক ‘জিহাদিরাও’ আজ হতভম্ব হয়ে বসে আছে; যারা এত বছর ধরে যুক্তির যাদু ও ব্যাখ্যার পর্দায় তাদেরকে ঢেকে রেখেছিল। কিন্তু পর্দার ছেঁড়াফাটা এতটাই বেশি যে, জোড়াতালি দিয়েও আর ঢেকে রাখা সম্ভব হচ্ছে না!

উত্তরটা দুটি শব্দেই সংক্ষিপ্তত করা যায় আর তা হল, “ত্বাগুতের উৎপাদন”। সাম্রাজ্যবাদী ক্রুসেডাররা ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের দীর্ঘ লড়াইয়ের পুরো সময়জুড়ে ‘ত্বাগুত তৈরি’র কৌশল খুব ভালোভাবে রপ্ত করেছে। আগে এই ত্বাগুত তৈরির কাজ সেই সমস্ত প্রথাগত মুরতাদ শাসকদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, যারা শুরু থেকেই ত্বাগুতের পতাকা উঁচিয়ে ধরেছে। ত্বাগুতের পাঠশালা ছাড়া ভিন্ন কোন পাঠশালায় তাদের পদচারণা ছিলো না, এবং তারা কখনো আল্লাহর দ্বীনের অনুসারী হওয়ার দাবি করেনি । তাই তাদের অবস্থা ও পরিণতি ছিল নিতান্তই স্বাভাবিক। কিন্তু গত এক দশকে ত্বাগুত তৈরির এই প্রক্রিয়া চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।

যখন ক্রুসেডাররা প্রথাগত ত্বাগুত তৈরির সীমা অতিক্রম করে এমন কিছু ত্বাগুত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে, যাদের শেকড় ছিল জিহাদি পরিমণ্ডলে। এরা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় বা
ব্রিটিশ ইনস্টিটিউটের তৈরি ত্বাগুতদেরও ছাড়িয়ে গেছে! এরা শুধু তাদের নির্দেশিত পথ অনুসরণ করেই ক্ষান্ত হয়নি, বরং ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার ক্ষেত্রে তারা সবাইকে
ছাড়িয়ে গেছে, এবং অন্যদের চেয়ে বেশি আগ্রাসী ভূমিকা রেখেছে।

জুলানী ও তার সৈনিকরা কথায় না হলেও কার্যত বলতে চাইছে, ‘ক্ষমতা চলে যাওয়ার চেয়ে ফিরিঙ্গিদের শূকর চরানো আমাদের নিকট বেশি প্রিয়।’ বরং, ত্বাগুত জুলানি শুধু ক্রুসেডারদের শুয়োর চরিয়েই থেমে থাকেনি এখন সে ইয়াহুদদের শুয়োর চরানোর - দায়িত্বটাও নিতে চায়। এবং শীঘ্রই হয়তো সে ‘গারদাক’ বৃক্ষের খামারে সেচ দেওয়ার জন্য তার পাপিষ্ঠ সৈন্যদের রক্ত ঢেলে দিবে। এটির সূচনা ইতোমধ্যে স্পষ্ট হয়েছে ‘সুওয়াইদা’ ফাইলের মাধ্যমে যেখানে সিরিয়ার সরকারি নেতাদের নাকে খত দিয়ে টেনে হিঁচড়ে নেওয়া হয়েছে ইহুদি-ফরাসি সভায়। সেখানে তারা মাথা নত করে আনুগত্যের শপথ এবং ইহুদিদের লাল দাগ অতিক্রম না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

তথাকথিত এসব বিপ্লবীরা পরিণত হয়েছে ক্রুসেডার জোটের ভাড়াটে বাহিনীতে। একজন বসেছে ‘রাষ্ট্রপতি’-র আসনে, যার হাতে নেই রাষ্ট্রের কোনো কর্তৃত্ব; আরেকজন হয়েছে ‘আইনমন্ত্রী’ যে আল্লাহর আইনকে গণতন্ত্র দিয়ে পরিবর্তন করেছে, এবং মুশ রিকদের খাতায় নিজের নাম লেখিয়েছে। যাদের কাজ হলো আমেরিকা ও ইসরায়েলের স্বার্থ রক্ষায় নিয়োজিত থাকা। যাদের অভিধানে শুধু একটাই উত্তর: 'ইয়েস স্যার!' এমনকি ইয়াহুদ কিংবা ক্রুসেডারদের শুয়োর চরাতে বললেও!

“আল্লাহ যাকে লাঞ্ছিত করতে চান, তাকে সম্মানিত করার কেউ নেই”
Ummah Central

সুদানের উত্তর দারফুরের আল-ফাশির শহর যেন নতুন গাজ্জায় পরিণত হয়েছে, যেখানে গণহত্যা স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। অথচ বিশ্ব ...
10/31/2025

সুদানের উত্তর দারফুরের আল-ফাশির শহর যেন নতুন গাজ্জায় পরিণত হয়েছে, যেখানে গণহত্যা স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। অথচ বিশ্ব নীরব! সেখানকার মানুষ গাজ্জায় আমাদের ভাইবোনদের মুখোমুখি হওয়া ভয়াবহতার চেয়েও ভয়াবহ অবস্থায় রয়েছে এবং যাদের অবস্থা বাশারের অত্যাচারের অধীনে সিরিয়ার লোকেরা যে নৃশংসতার শিকার হয়েছিল তার সাথে তুলনীয়।

এই জুলুম দেখে চোখ বুঝে থাকা যায় না! — এর বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে মুসলিম উম্মাহর জনরোষ এবং মুসলিমদের অবিচল একতা প্রয়োজন।

এই নিপীড়নের পিছনে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুষ্ট তাগুত, মোহাম্মদ বিন জায়েদ, যে কিনা আল-ফাশিরে মুসলিমদের হত্যাকারীকে অস্ত্র, অর্থায়ন এবং সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে, এক ভুমি থেকে অন্য ভূমিতে জুলুম ছড়িয়ে দিচ্ছে!

সংযুক্ত আরব আমিরাতের তাওয়াগীত্বরা — ‎
🎯ইয়াহুদিদের সামনে তারা মাথানত করে, আনুগত্যের অঙ্গীকার করে তথাকথিত আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে— যা আসলে ইয়াহুদ ও বৈশ্বিক কুফরি শক্তির প্রতি ওয়ালাʾ (বন্ধুত্ব ও আনুগত্য)-এর এক আধুনিক মুখোশ মাত্র।
🎯 নাসারাদের (খ্রিস্টানদের) সন্তুষ্ট করতে তারা গড়ে তোলে আব্রাহামিক হাউস— একই স্থানে মাসজিদ, গির্জা আর মন্দির বানিয়ে ইন্টারফেইথের কুফরি প্রচারণা চালায়।
🎯 মুশরিকদের জন্য তারা দরজা খুলে দেয়, তাদের দেশে প্রতিষ্ঠা করে মূর্তি আর মন্দির, উৎসর্গ করে উপাসনালয়।
🎯 কিন্তু মুসলিমদের বিরুদ্ধে— আল-ফাশিরে, সুদানে এবং উম্মাহর অন্যান্য ভূমির কুফফারদের তারা পাঠায় - অস্ত্র, অর্থ আর সহয়তা ; প্রজ্বলিত করে হত্যাযজ্ঞের আগুন, ছড়িয়ে দেয় আতঙ্ক, আর নিরপরাধ মুসলিমদের রক্তে ভিজিয়ে দেয় মাটি।

তারা শত্রুদের জন্য প্রাসাদ নির্মাণ করে, অথচ নিজেদের ভাইদের জন্য খোঁড়ে কবর!
যেমন কবি বলেছেন—

“কতই না লোক আছে শাসকের মোহে—

তাদের চেহারা সেজে ‘সাহেব’, সত্যি তবে দাসের পোশাকে।

বিদেশীর দরজায় তারা কুকুরের ন্যায় নম্র,

কিন্তু নিজের ভাইদের সামনেই সিংহসুলভ নির্মম।”

এ ঘটনাগুলো নতুন কিছু নয়— শাসকদের দাসত্ব, তাদের কুফরি শক্তির প্রতি আনুগত্য বহু আগেই স্পষ্ট ছিল। কিন্তু আজ উন্মোচিত হচ্ছে আরেক শ্রেণির মুখোশ—যারা এই তাগুত্বদের পক্ষ নেয়, তাদের শাসনকে বৈধ বলে প্রচার করে এবং সেই সরলমনা অনুসারীরা, যারা এমন জালিমদের “শরঈ শাসক” (উলুল আমর) বলে অভিহিত করে, আর যারা তাদের কুফর ও জুলুমের বিরুদ্ধে দাঁড়ায়, তাদের “খাওয়ারেজ” বলে অপবাদ দেয়।
এর মধ্যেই প্রকাশ পায় পশ্চিমাদের প্রকৃত চেহারা ও ভয়াবহ ভণ্ডামি:
যখন হত্যাকারী হয় — আমেরিকা আর ইয়াহুদদের মিত্র,
যখন শারিয়াহকে পদদলিত করা হয়,
যখন নিহতরা হয় মুসলিম — তখন নীরব থাকে পুরো বিশ্ব!

তখন কোনো ৮৯ জাতির জোট গঠিত হয় না, কোনো প্রতিবাদের সুর ওঠে না, কোনো “সন্ত্রাস” তকমা দেওয়া হয় না। নীরবতাই হয়ে যায় তাদের নীতি, উদাসীনতাই হয়ে যায় তাদের আইন!

হে আল্লাহ! আল-ফাশির ও অন্যান্য ভূমির আমাদের ভাই-বোনদের রক্ষা করুন, তাদের ধৈর্য, নিরাপত্তা এবং ঈমানের উপর অবিচল রাখুন;
আর যারা তাদের উপর জুলুম চালায়, অথবা সেই জুলুমকারীদের সহায়তা করে—হে আল্লাহ! তাদেরকে পাকড়াও করুন, তাদের কর্মফলের প্রতিফল দিন, এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের পাকরাও করুন। তার উপর সকল প্রকার কঠোর শাস্তি বর্ষণ করুন।

— শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল حفظه الله
০৭ জুমাদাল ঊলা, ১৪৪৭ হিজরি।
Ummah Central

উমার ইবনু খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ—❝ এরা তো মুষ ঋক, এদের ড়ক্ত হলো কুকু রের ড়ক্ত ! ❞Ummah Central
10/23/2025

উমার ইবনু খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ—
❝ এরা তো মুষ ঋক, এদের ড়ক্ত হলো কুকু রের ড়ক্ত ! ❞
Ummah Central

“যারা Paকিস্তানকে ‘ইসলামী রিয়াসাত’ (দারুল ইসলাম) বলে, তাদের ‘জিHaদে’ অংশগ্রহণ করা ও তাদের সন্তানদেরকে নাপাক বাহিনীর ‘জি...
10/02/2025

“যারা Paকিস্তানকে ‘ইসলামী রিয়াসাত’ (দারুল ইসলাম) বলে, তাদের ‘জিHaদে’ অংশগ্রহণ করা ও তাদের সন্তানদেরকে নাপাক বাহিনীর ‘জিHaদে’ পাঠানো উচিত। (তথাকথিত) এই ‘জিHaদে’ Paকিস্তানের মুRতাদ বাহিনী একা লড়াই করবে কেন? তাদের সন্তানরাও লড়াই করুক!”

— শাইখ আব্দুল আযীয আল-গাযী হাফিযাহুল্লাহ
[ঐতিহাসিক লাল মসজিদের ইমাম]
Ummah Central Media

❛ইমাম আবু হানিফার আসহাবদের কিতাবগুলো তে উল্লেখ আছে— যে ব্যক্তি তাদের (কাফির মুশরিকদের) উৎসবের দিনে তাদের উত্সবকে শুভেচ্ছ...
09/26/2025

❛ইমাম আবু হানিফার আসহাবদের কিতাবগুলো তে উল্লেখ আছে— যে ব্যক্তি তাদের (কাফির মুশরিকদের) উৎসবের দিনে তাদের উত্সবকে শুভেচ্ছা/অভ্যর্থনা/সম্মান জানানোর উদ্দেশ্যে একটি তরমুজ (অথবা একটি ডিম) দেবে তবে সে Kaফির হয়ে যাবে!❜

— ইমাম ইবনুল ক্বইয়্যিম رحمه الله
[আহকামু আহলিয যিম্মাহ ৩/১২৫০]
Ummah Central

09/24/2025

‘উলামা আস-সু’ সম্পর্কে বলতে গেলে, যখন তাদের শাসকেরা শক্তি অর্জন করে ও মানুষের উপর জুলুম করে, তারা তাদের আনুগত্য করার জন্য এবং তাদের অবাধ্য না হতে এবং তাদের বিরুদ্ধে জি/হা/দ না করতে ফাতওয়া প্রকাশ করে! অথচ তাদের এসকল শাসকেরা যতই কুফর, অত্যাচার, ভ্রান্তি ও দুর্নীতি ছড়াক না কেন এসব কিছুই না!
অতঃপর উম্মাহর এই ক্রান্তিলগ্নে যখন উম্মাহর সন্তানেরা এই জুলুমের মোকাবেলায় এগিয়ে আসেন, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন সে বিধানের দিকে আহ্বান করেন, তখন এসকল ‘উলামা আস-সু’ -দের রক্ত গরম হয়, তারা রাগে ফুঁসে ওঠে, তখন তারা তাদের পাকস্থলী থেকে বমি উদগিরণ করে ও ফাতওয়া প্রকাশ করে উম্মাহর সন্তানদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ট্যাগিং, বিরোধিতা ও তাদেরকে ফিতনাহ হিসেবে আখ্যায়িত করে! অন্যদের আহ্বান করে, তাদের বর্জন করার জন্য ও তাদের মূল উৎপাটন করার জন্য!
অত্থচ মুসলিমদের রক্তের মূল্য, তাদের প্রতি ধ্বংসযজ্ঞ এক্ষেত্রে যেন কোন ব্যপারই না! এক্ষেত্রে তারা অনুমতি দেয় – এমনকি জোড়ালোভাবে সুপারিশ করে – এই ব্যাপারে কা/ফি/র/দের থেকে সাহায্য নেয়ার জন্য।
তদুপরি জালিমরা যখন মুসলিমদের হত্যা, অত্যাচার, ধ্বংস ও অত্যাচার যাই করুন না কেন, এই নামধারী আলিম নামক দরবারের দালালরা এই সম্পর্কে অন্ধ, বোবা ও বধির। এক্ষেত্রে কোন ফাতওয়া, নিন্দা ও সমালোচনা নেই!
অপরদিকে উম্মাহর সন্তানগণ যখনই জালিমদের আগ্রাসন প্রতিরোধ করে, তখন এসকল জ্ঞানের গর্দভরা চেঁচামেচি শুরু করে, কোন প্রকার লজ্জা ছাড়াই তারা এর বিরুদ্ধে সবাইকে জড়ো করে, তারা এর নিন্দা জানায়, সমালোচনা করে, কা/ফি/র-মু/র/তা/দ/দের প্রতি সমবেদনা জানায়, দুঃখ প্রকাশ করে ও বিলাপ করতে থাকে!
অথচ তাদের মনিব তা/ও/য়া/গ্বি/ত শাসকেরা ইসলাম ভঙ্গকারী কোন একটি কারণও তারা বাদ রাখেনি, বরং সবগুলো সম্পাদন করেছে আর ইল্মের সাথে খিয়ানতকারী এসকল আলিমরা তাদের রক্ষা করতে কোন একটি “প্রমাণও”বাদ রাখেনি, বস্তুত তারা সেগুলোর অর্থ পরিবর্তন করেছে, সেগুলোর রূপ বদলে দিয়েছে এবং বিকৃত করেছে!
আল্লাহর মুখলিস মু/জা/হি/দ বান্দাগণ যখনই শরীয়াহ প্রতিষ্ঠার কথা বলেন, হারানো গৌরব খিলাফাহ পুনরুজ্জীবিত করার কথা বলেন, আল্লাহর বিধান অনুযায়ী শাসন প্রতিষ্ঠার কথা বলেন অথবা অন্যদেরকে এর আহ্বান করেন তখনই এই দরবারী আলিমরা তাদের ভুল খুঁজে পায়, তাদেরকে কখনো ‘মানহাজী’ কখনো ‘খারেজী’ কিংবা ‘দায়েশী’ -ইত্যাদি ট্যাগিং দিয়ে গালাগালি করে, তাদের নিন্দা করে ও আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে সরিয়ে রাখার জন্য তারা নানা ধরণের সন্দেহ ছড়িয়ে দেয়।
এসকল ইল্মের গর্দভরা শব্দের অর্থ বদলে দিয়েছে এবং সত্যকে মিথ্যা দ্বারা পরিবর্তন করেছে। ইসলামের রহমতকে তারা কু/ফ/ফা/র, তা/ও/য়া/গ্বি/ত ও মু/শ/রি/কি/ন/দের সাথে মিত্রতা করা বানিয়েছে! মুসলিম ভূমির অভ্যন্তরে ঘাঁটি-পাতা আক্রমণকারী শত্রুদেরকে তারা আহলুদ-দিম্মাহ (যাদের চুক্তিভিত্তিক সুরক্ষা দেওয়া হয়) ও শরণার্থী বানিয়েছে! তারা শি/র/ক ও কু/ফ/রি/র গণতন্ত্রকে শু’রার একটি বৈধ পন্থা বানিয়েছে! তারা সত্যের ক্ষেত্রে নীরব থাকা এবং মিথ্যাকে অস্বীকার করতে যখন ভয় হয় তখন প্রশংসনীয় ধৈর্যের নাম করে মিথ্যাকে গ্রহণ করতে শিখিয়েছে! তারা মু/র/তা/দ শাসককে মিত্র হিসেবে গ্রহণ করেছে এবং এই জালিমদের উপর ভরসা করাকে হিকমাহ, আত্ম-সংযম এবং সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি বানিয়ছে! কা/ফি/র, জালিম শাসকের বিরুদ্ধে হক্ব কথা বলাকে বানিয়েছে কর্তৃত্বশীলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ! আল্লাহ যা নাজিল করেছেন তারা তা গোপন করেছো এবং জি/হা/দ/কে হারাম বানিয়েছে, জি/হা/দে/র প্রতি উৎসাহ প্রদানকে বানিয়েছে বৈধ সরকারের বিরুদ্ধে উস্কানি! তারা দুশমন কুফফারদের হত্যা করাকে বানিয়েছে পবিত্র রক্তকে বৈধ করে নেয়া! তারা মু/জা/হি/দি/ন/দের, যারা সত্যপরায়ণ, তাদের বানিয়েছো গোমরাহ খাওয়ারিজ! তারা তাগ্বুতের উপর অবিশ্বাস করাকে বানিয়েছে বিশাল ফিতনাহ, আল-ওয়ালা ওয়াল বারা’আ একটি অপরাধ, তারা জালিম, কা/ফি/র, মুরতাদ শাসকদের বানিয়েছো হিদায়াতের ইমাম, ন্যায়-নিষ্ঠতার কর্তৃত্বশীল এবং মুসলিম শাসক!
তোমরা আল্লাহর কিতাবকে নিজেদের পিঠের পিছনে ছুঁড়ে মেরেছো, তাঁর আয়াত সমূহকে স্বল্প মূল্যে বিক্রি করেছো এবং আল্লাহর আয়াত ও তাঁর দ্বীনকে অবাঞ্ছিত করেছো। হে দরবারের দালালেরা, তোমাদের উদাহরণ হলো কুকুরের মত এবং কিতাব বহনকারী গাধার মত। তোমরা হিদায়াতকে বিক্রি করেছ গোমরাহির বদলে এবং ক্ষমাশীলতাকে শাস্তির বদলে।
তোমাদের উপর আল্লাহ ﷻ, ফেরেশতা এবং সমস্ত মানবজাতির লা'নত।
Ummah Central

09/24/2025

আল্লাহ ﷻ যেন আমাদের যুগের দৃঢ়তা আর ধৈর্যের ইমাম শায়খ ওয়ালিদ আল-সিনানীকে হাক্বের উপর অটল থাকার তাওফিক দান করেন এবং তার মুক্তিকে ত্বরান্বিত করুন। কারাগার থেকেও তিনি সাহসিকতার সাথে তার সাবেক সঙ্গী, আলে-সৌদের গৃহপালিত “গ্র্যান্ড মুফতি”কে “মিথ্যার গ্র্যান্ড উদ্ভাবক” ও “সত্যের বিকৃতিকারী” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

09/11/2025

নিশ্চয়ই আমি সাক্ষ্য দেই || إنـــي لأشــــهد
Ummah Central

❛মিলাদুন্নবী❜ সম্পর্কিত শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল (হাফিযাহুল্লাহ)'র নির্বাচিত কিছু টুইট —
09/06/2025

❛মিলাদুন্নবী❜ সম্পর্কিত শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল (হাফিযাহুল্লাহ)'র নির্বাচিত কিছু টুইট —

 শীঘ্রই আসছে ইনশাআল্লাহUmmah Central
09/05/2025


শীঘ্রই আসছে ইনশাআল্লাহ
Ummah Central

Address

13th Street. 47 W 13th St, New York
New City, NY
10011

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ummah Central posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ummah Central:

Share