Entertainment 360

Entertainment 360 Entertainment 360 is a fun based video sharing page. Our main target is to make people happy. We are always trying to stay together whenever we need each other.

We are trying a little bit to makes you happy.

এ কেমন ক্রিকেট খেলা ? 🤔
05/27/2025

এ কেমন ক্রিকেট খেলা ? 🤔

ভবেশ রায়ের মৃত্যু স্বাভাবিক নাকি হত্যাকাণ্ড -সেটি নিয়ে যখন বিতর্ক চলছে, তখন কোন ধরণের তথ্য যাচাই বা নির্ভরযোগ্য সূত্র ছা...
04/22/2025

ভবেশ রায়ের মৃত্যু স্বাভাবিক নাকি হত্যাকাণ্ড -সেটি নিয়ে যখন বিতর্ক চলছে, তখন কোন ধরণের তথ্য যাচাই বা নির্ভরযোগ্য সূত্র ছাড়াই অন্তত ৭টি মূলধারার গণমাধ্যমে এটিকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে ঘোষণা করে খবর প্রকাশ করা হয়েছে। ডেইলি স্টার থেকে শুরু করে কালবেলা, আমাদের সময়, আজকের পত্রিকা, মোহনা টিভি সহ আরও বেশ কিছু গণমাধ্যম এটিকে হত্যাকাণ্ড বলছে। তারা কীভাবে ভারতের সুরে এটাকে হত্যাকাণ্ড হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছে, প্রশ্ন এটা নয়। প্রশ্ন হলো, এই সংবাদগুলো কে লিখছে?এখানেই বড় টুইস্টের দেখতে পাওয়া যায়।আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা এএফপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং বিষয়ক সাবেক কর্মকর্তা কদরুদ্দিন শিশির তুলে ধরেছেন, এই ৭টি মিডিয়ার প্রতিবেদন করেছে মাত্র ৩ জন মানুষ। এবং প্রতিটি জায়গায় প্রতিবেদনগুলো প্রায় একই রকম স্টাইলে একইভাবে লেখা। এর মধ্যে ডেইলি স্টার এর দিনাজপুর প্রতিনিধি কংকন কর্মকার একটি রিপোর্ট করেছেন তার পত্রিকায়, যেটি ইতোমধ্যে ডেইলি স্টার সরিয়ে নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছে এবং জানিয়েছে, তারা নতুন করে রিপোর্টটি মূল্যায়ন করে বুঝতে পেরেছে যথাযথভাবে তথ্যপ্রমাণ ও সূত্রগুলো যাচাই না করেই– সেটি প্রকাশ করা হয়েছিল।তবে ৭টি মিডিয়ার মধ্যে ৪টি মিডিয়ার প্রতিবেদন করেছে একজন ব্যক্তি। তিনি হলেন, এই সবকটি সংবাদমাধ্যমের বিরল উপজেলা প্রতিনিধি এবং একইসাথে আওয়ামী লীগ নেতা এম এ কুদ্দুস বা মোহাম্মদ আব্দুল কুদ্দুস।এএফপির এই প্রাক্তন কর্মকর্তা বলছেন, এম এ কুদ্দুস ২০১৯ সালে বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে সদস্য ছিলেন, এবং একই বছর তিনি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলেন। সংবাদমাধ্যমে এসবের খবর ও ছবি প্রকাশিত হয়েছে। ৫ আগস্টের পর তিনি অনেকটা আত্মগোপনে আছেন বলে তার এলাকার একটি সূত্র দাবি করেছে।এর বাইরের আরেকজন প্রতিবেদক যিনি দু'টি মিডিয়ায় এই নিউজটি করেছেন, তার নাম সুবল চন্দ্র রায়। যিনি এই দুই প্রতিষ্ঠানের বিরল উপজেলা প্রতিনিধি এবং তিনিও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত। তিনিও ২০২২ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হওয়ার জন্য প্রচারণা চালিয়েছিলেন। এই সুবল চন্দ্র আবার একই সাথে উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক। বিবিসি বাংলা তাদের একটি প্রতিবেদনে সুবল চন্দ্র রায়ের ইন্টার্ভিউ নেয়ার সময় এই পরিচয় দিয়েছে।

মিডিয়া যেটা প্রচার করে সেটাই অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করবেন না। কারণ বিগত দিনেও আমরা দেখেছি মিডিয়া কিভাবে ছোট ছোট বিষয় গুলো মানিপুলেট করে।


#জার্নালিজম

04/17/2025

৬ বছর পর আবার বার্সা ইউসিএলের সেমিফাইনালে। অনেক অপেক্ষা, অনেক ধৈর্য আর কতটা হতাশার পর এই দিনটা এসেছে—তা কেবল একজন সত্যিকারের বার্সা সমর্থকই বুঝতে পারে। এই ছয় বছরে রিয়াল মাদ্রিদও কেবল একবারই সেমিতে যেতে পারেনি। অথচ এই সময়ের মধ্যেই বার্সা দুইবার গ্রুপ স্টেজ থেকেই বিদায় নিয়েছিল। সেসব রাতগুলো... এখনো স্মৃতিতে খচখচ করে।

এখন মাদ্রিদ নিয়ে ট্রল পোস্ট দেখি ঠিকই, কিন্তু আর কিছু বলি না। আগে গায়ে লাগত, রাগ হতো, তর্কে যেতাম। এখন শুধু একটুখানি হাসি আসে ঠোঁটের কোণে, তারপর স্ক্রল করে এড়িয়ে যাই। ভেতর থেকে একটা কথাই মাথায় আসে—প্রতিবছর কি চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতা বাধ্যতামূলক? না জিতলেই কি সম্মান চলে যায়?

কাল হেরে গেলেও, এমনকি আগামী ২–৩ বছর কিছু না জিতলেও মনটা খুব একটা ভারী হবে না। কারণ এত কিছু দেখে ফেলেছি এই অল্প জীবনে—জয়ের আনন্দ, হারের কষ্ট, অপমান, ট্রল, ব্যর্থতা—সবই চেনা হয়ে গেছে। হয়তো অল্প সময়ের জন্য খারাপ লাগবে, কিন্তু ভেঙে পড়বো না।


বাংলাদেশ ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক হয়তো অবশেষে খারাপের দিকেই যাচ্ছে । ভারতীয় ভূখণ্ডকে ব্যবহার করে এতদিন নেপাল, ভুটান, মায়া...
04/10/2025

বাংলাদেশ ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক হয়তো অবশেষে খারাপের দিকেই যাচ্ছে ।

ভারতীয় ভূখণ্ডকে ব্যবহার করে এতদিন নেপাল, ভুটান, মায়ানমারে পণ্য রফতানি করতো বাংলাদেশ।

ভারতের ভূখন্ড ব্যবহার করে পণ্য রফতানির চুক্তি হয়েছিলো ২০২০ সালের ২৯ জুন ।

এটা মূলত ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি । বলতে গেলে —

নেপাল ও ভূটানের সাথে ভারতের চুক্তির কারণেই বাংলাদেশ এই সুযোগ পেতো ।

কিন্তু— এবার ঘোষণা দিয়ে সেই রাস্তা বন্ধ করে দিল কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার ।

অর্থাৎ এখন আর শুল্কবিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে ভারতের বন্দর, বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারবে না বাংলাদেশ । সীমান্ত পেরিয়ে কন্টেনার, বন্ধ ট্রাক আর প্রবেশ করতে পারবে না। ( তথ্যসূত্র- ১)

এরকমটা হুট করে কেনো করলো নরেন্দ্র মোদি?

ইউনুস সরকারের চীন সফর নিয়ে ভারত যথেষ্ট অসন্তুষ্ট ছিলো ।

কেনো?

বিশ্লেষকরা বলতেছে — এতে ভারত নির্ভরতা কমতেছে, তাই ।

বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ মানুষ ভারতে চিকিৎসা নিতে যায় । কিন্তু হাসিনা সরকার পতনের পর - মোদি চাইছিলো সে চিকিৎসা বন্ধ করে বাংলাদেশকে কিছুটা চাপে রাখতে ।

ভারতের ভিসা ইতোমধ্যে পাওয়া যাচ্ছে না ।

ইউনুস সাহেব বিকল্প খুঁজে নিলেন চীনকে ।

চীনের কুনমিং এ বাংলাদেশের জন্য চারটি হাসপাতাল বরাদ্দ করা হয়েছে ।

চীনের উদ্যোগে ঢাকায় কিছু হাসপাতাল গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে। হাসপাতালগুলোতে রোবটিক ফিজিও থেরাপির, কার্ডিভাস্কুলার , ভেহিকল সাপ্লাই দেওয়ার কথা বলা হয়েছে ।

( তথ্যসূত্র- ২)

মোদিজি এসব সহ্য করলেন । কিন্তু সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেলো ইউনুস সরকার যখন বিবৃতি দিয়ে বসলেন —

"সেভেন সিস্টার ল্যান্ডলক - আর আমরা সেভেন সিস্টারের অভিভাবক। "

এই বিবৃতি ভারতে তুমুল আলোচনার ঝড় তুলে রীতিমত ।

এরই প্রেক্ষ্মিতে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা চাপ দিয়ে ভারতীয় ভূখন্ড বন্ধ করে দেয় আজ ।

এর বিপরীত পরিস্থিতি কি হতে পারে?

বাংলাদেশ মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দিবে ভারতের জন্য ?

এরকমটা হতে পারে ভেবেই , ভারত কিন্তু চট্টগ্রাম বন্দর ও মংলা আগের থেকেই দাবি করতেছে ।

কিছুদিন আগেই ভারতীয়রা হাঁক দিচ্ছিলো , আমরা চট্টগ্রাম আমাদের মানচিত্রে যোগ করবো । আর চট্টগ্রাম বাসী আওয়াজ দিচ্ছিলো —

" আমরা ভারতের সব গরু দিয়ে মেজবান খাবো। "

এই সপ্তাহে ত্রিপুরার মহারাজা প্রদ্যোৎ মানিক্য আবার হুঁশিয়ারি দিলেন -

"উই উইল ডু ইট, এট এনি কস্ট। ১৯৪৭ এ আমাদের চট্টগ্রাম হাতছাড়া করা উচিত হয় নি ।

এই ভুল আমাদের ভোগাচ্ছে । "

কথা হলো , তারা মংলা কেনো চায়? চট্টগ্রাম বন্দর কেনো চায়?

ভারতের মূল ভূখন্ড থেকে উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিচ্ছিন্ন।

বাংলাদেশের ট্রানজিট সুবিধায় মংলা ও চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পণ্য সহজে আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরামে যায় ।

ভারতের সেভ হয় ৩০% অর্থ , সাথে সময় ।

কিন্তু বাংলাদেশ যদি এই পথ বন্ধ করে দেয়?

এর বিকল্প হিসেবে ভারত ২০০৮ সালে মায়ানমারের সাথে " Kaladan Multi-Model Transit Transport project ( KMTTP) চালু করে ।

কিন্তু এই প্রজেক্ট কার্যকরী না একদমি ।

প্রথমত , যে রাজ্য দিয়ে এই ট্রানজিট চালু হয়েছে মায়ানমারের সে রাখাইন রাজ্য এখন রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভুগছে । এ পথ নিরাপদ না ।

দ্বিতীয়ত , একই রাজ্যকে চীন " Belt And Road Initiative (BRI) - তে ব্যবহার করছে । যা ভারতের KMTTP প্রজেক্ট এর অঞ্চলকে ছেদ করে ।

কিন্তু মায়ানমারের উপর চীনের প্রভাব এতো বেশি —
ভারত সেখানে পাত্তা পাবে না ।

তৃতীয়ত, সময় বেশি যাবে । ব্যয় বেশি হবে। লস প্রজেক্ট ।

অর্থাৎ মংলা বন্দর এবং চট্টগ্রাম বন্দর যদি বন্ধ করা হয় , ভারত মারা খাবে ।

এতদিন শেখ হাসিনা শুধু দিয়েই গিয়েছিলেন —
" তাই ভারত আমাদের বন্ধু ছিলো । "

যখন ভাল্লুক আসলো —
ইউনুস সরকারকে ফেলে সেই বন্ধু গাছে উঠে গেলো ।

হাসিনা একবার গর্ব করে ভারতের সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন - ভারত কখনোই বলতে পারবে না আমরা ভারতকে ঠকিয়েছি । বরং ভারতকে বেশিই দিয়েছি।

এই ২০২৪ সালের অর্থবছরেও ভারত আমাদের দেশে রফতানি করে ১২.৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর আমরা?
১.৮ বিলিয়ন ।

কিন্তু সেই ভারতই এখন বোল পাল্টাচ্ছে ।

আমের আঁটির রস শেষ? না তেতো লাগছে?

যারা আওয়ামীলীগ করেন — আপনি আমারে বিএনপির দালাল বইলা গালি দিতে পারেন । ইউনুসের দালাল বইলা গালি দিতে পারেন ।

কিন্তু বিএনপির যখন জন্ম হয় নি - ইউনুসের ও যখন জন্ম হয় নি , তখন দেশের কোনো একজন দালাল বলে গিয়েছিলেন —

"ভারত বাংলাদেশের কখনো বন্ধু হইতে পারে না । এই সত্য তুমি যতো তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবা, ততোই ভালো। "

বছর বছর যে বন্যার পানি বাংলাদেশে আসে , তারা কখনো আওয়ামীলীগ বিএনপির ঘর বাড়ি চেক করে মানুষদের ভাসিয়ে নিয়ে যায় নি ।

নিয়েছে বাংলাদেশীদের, যে সীমান্ত কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে ছিলো - ঠিক তার ওপারে বসে হেসেছে —

ভারত!

লেখাঃ " আলোকশূন্য নক্ষত্র " কপি

আজকাল আমরা অনেকেই ইসরায়েলের পণ্য বয়কট করতে চাই। কারণ এটা শুধু প্রতিবাদ নয়, এটা নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের ন্যায়ের আওয়াজ।কি...
04/08/2025

আজকাল আমরা অনেকেই ইসরায়েলের পণ্য বয়কট করতে চাই। কারণ এটা শুধু প্রতিবাদ নয়, এটা নিপীড়নের বিরুদ্ধে আমাদের ন্যায়ের আওয়াজ।
কিন্তু... যদি আপনি ভুল পণ্য বয়কট করেন? যদি কোন বাংলাদেশি কোম্পানিকে ইসরায়েলি ভেবে হেয় করেন?
তাহলে সেটা প্রতিবাদ নয়, বরং অন্যায় হয়ে যায়।

তাই প্লিজ—বয়কট করুন বুদ্ধি দিয়ে। আবেগ থাকুক, কিন্তু তথ্য থাকুক আগে।

আপনার করণীয়:

1. Google অথবা AI দিয়ে একটু সার্চ করুন—পণ্যটা কোন দেশের, কে তৈরি করেছে।

2. বন্ধুদের থেকে শোনা তথ্য দিয়ে সিদ্ধান্ত না নিন।

3. যাচাই না করে পোস্ট শেয়ার করবেন না।

মনে রাখুন:

Apex বাংলাদেশি।
Unilever ব্রিটিশ-ডাচ।

অনেক ইসরায়েলি পণ্য আসে তৃতীয় দেশের মাধ্যমে।

সঠিক তথ্য + সঠিক প্রতিবাদ = শক্তিশালী বার্তা। 💪

বেশি বেশি Share করে এইটা ছড়িয়ে দিন সবার মাঝে।

কামডা করলো কী........😂😂😂😂
06/25/2024

কামডা করলো কী........😂😂😂😂

Address

New York, NY

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Entertainment 360 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share