Clicky

Desh 2 Bidesh দেশ 2 বিদেশ

Desh 2 Bidesh দেশ 2 বিদেশ JA

Operating as usual

মরক্কোর খেলোয়াড় হাকিমি বলেন,"আমার মা বাসা পরিস্কার করতেন।আমার বাবা ছিলেন রাস্তার পাশের একদোকানদার।ফুটবল খেলা আমার জন্য ছ...
12/10/2022

মরক্কোর খেলোয়াড় হাকিমি বলেন,
"আমার মা বাসা পরিস্কার করতেন।আমার বাবা ছিলেন রাস্তার পাশের একদোকানদার।ফুটবল খেলা আমার জন্য ছিল স্বপ্ন আর উনাদের কাছে ছিল ত্যাগ। আমার বড়ভাই আমার জন্য অনেক কিছু ত্যাগ করেছেন।আমরা অনেক গরিব ছিলাম।এখন আমি তাদের জন্য লড়ে যাবো।"
ওয়ার্ল্ড কাপে স্পেনকে হারিয়েই দৌড়ে যান মায়ের কাছে এবং চুম্বনের মাধ্যমে ভালোবাসা নেন মরক্কোর মুসলিম এই খেলোয়াড়। 🇲🇦
💙

11/19/2022

বাংলাদেশের অভিনেত্রীরা দেশের কোন অভিনয়ের সুযোগ না পেয়ে
এখন বিদেশেই চলে আসছেন

11/10/2022

ব্রিটিশরা ইন্ডিয়াকে এমন বাস দিল তারা সারাজীবন মনে রাখবে হাহাহা

11/10/2022

আজকে আউটসাইটে অনেক ঠান্ডা

10/10/2022

Crazy guy attacked

মাত্র ৫৫০০/- টাকায় হেলিকপ্টার ভ্রমণ। মুক্তনগর রিসোর্টের আরেকটি নতুন চমক। পাখির চোখে দেখে আসুন, আগামী ১অক্টোবর ২০২২ শনিবা...
09/16/2022

মাত্র ৫৫০০/- টাকায় হেলিকপ্টার ভ্রমণ।
মুক্তনগর রিসোর্টের আরেকটি নতুন চমক। পাখির চোখে দেখে আসুন, আগামী ১অক্টোবর ২০২২ শনিবার, প্রথম রাইড উদ্বোধন হবে মাত্র ৫৫০০/- টাকায় ভ্রমণ করুন হেলিকপ্টার এ...
হেলিকপ্টার রাইড ১০ মিনিট সপ্তাহে ১ দিন (শনিবার বা রবিবার )রাইড হবে।
ঢাকা টু শেরপুর, মৌলভীবাজার
জনপ্রতি ১৫০০০/=টাকা
শেরপুর, মৌলভীবাজার টু ঢাকা
জনপ্রতি ১৫০০০/= টাকা।
রিজার্ভ ঘন্টা হিসেবে ৯০০০০/= টাকা।
বুকিং চলিতেছে,এখনই বুকিং করুন,
আসন সীমিত,,,,,,,,,,
যোগাযোগ,,,,,,,,,,,,
মুক্তনগর রিসোর্ট শেরপুর, মৌলভীবাজার সদর
Call- 01776436421
Mail- [email protected]

কেউ খাবার যোগাতে  কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি ...
09/10/2022

কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.

গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.

কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.

কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.

সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।

©️অজানা।

09/09/2022
08/25/2022

সিলেট হযরত শাহজালাল রহমাতুল্লাহ এর মাজার

গ্রামের হাট বাজার,
08/21/2022

গ্রামের হাট বাজার,

আমি একজন বিধবা মহিলা আমার বয়স এখন ৬০ বছর। আমি স্কুল শিক্ষিকা ছিলাম। আমার একটা-ই ছেলে যার বয়স এখন ৩৬ বছর। ওর নাম আশিক আদন...
08/17/2022

আমি একজন বিধবা মহিলা আমার বয়স এখন ৬০ বছর। আমি স্কুল শিক্ষিকা ছিলাম।
আমার একটা-ই ছেলে যার বয়স এখন ৩৬ বছর। ওর নাম আশিক আদনান দিপ ও থাকে অষ্ট্রেলিয়া। আমার হাজবেন্ড যখন মারা যায় তখন আমার বয়স ৪০ বছর। আর আমার ছেলে আশিক আদনান দিপ যাকে আমি দিপ বলে ডাকি ওর বয়স তখন ১৬ বছর।

ছেলে কে আমি একা একা বড় করেছি। নিজে কষ্ট করেছি, কখনো ছেলেকে কোন কিছুর অভাব বুঝতে দেই নাই। সব সময় চেয়েছি ওর সব চাহিদা মেটাতে। কখনো যেন না ভাবে - আমার বাবা থাকলে এ-ই চাহিদাটা পূরণ হতো। বাবা নাই বলে এটা পাচ্ছি না। ছেলে কে দেশের সব চাইতে ভালো স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়িয়েছি। তারপর ছেলে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়ে চলে গেলো অষ্ট্রেলিয়া । সব খরচ একা হাতে সামলিয়েছি। নিজের দিকে একদম খেয়াল করিনি। সব সময় দেখতে চেয়েছি আমার সন্তানের সফলতা ! তার ভবিষ্যৎ উজ্জল করাই ছিলো আমার জীবনের লক্ষ।আমাকে সবাই সফল মা বলেন।এই নিয়ে আমারও একধরনের চাপা গর্ব আছে।

গত সপ্তাহে আমার এক পুরাতন বান্ধবীর সাথে দেখা হলো ওর নাম লিপি। ওর ছেলে আমার ছেলে দিপের সাথে এক'ই স্কুলে পড়তো। ওর ছেলের সাথে অবশ্য দিপের খুব ভালো বন্ধুত্ব ছিলো না। এর কারণ হয়তো আমি বা আমার ছেলে দিপ।

আমি সব সময় চাইতাম দিপ শুধু মাত্র ভালো স্টুডেন্ট যারা আর সব সময় পড়ালেখা নিয়ে কমপিটিশন করে তাদের সাথে মিশবে। তাতে করে ওর ভেতরে পড়ালেখার প্রতি আরো বেশি প্রতিযোগিতার মনোভাব থাকবে।

সব সময় লিপি বলতো -দেখ আমরা দু'জন কত ভালো বন্ধু। আর আমাদের ছেলেরাও এক'ই স্কুলে পড়ে, তার পরেও ওদের মধ্যে বন্ধুত্ব হলো না।
লিপির ছেলে আরিফ সব ক্লাসে টেনেটুনে পাশ করে যেতো। তবে সব সময়ই স্কুলের খেলাধুলা অন্যান্য কার্যক্রম গুলোতে অংশগ্রহণ করতো। স্কুলের ওয়াল ম্যাগাজিনে ওর লেখা থাকতো, ছবি আঁকতো, এগুলো নিয়েই লিপি খুশি থাকতো।

লিপির কথা,- আমার ছেলে'তো আর ফেল করে না! পাশ করে গেলেই হলো। সবার ছেলেতো ফাস্ট হবে না। আমার ছেলেটা পড়ালেখায় তেমন ভালো না কিন্তু ওর অন্য কাজ গুলো কত সুন্দর!
আমার কাছে লিপির এই কথা গুলো অসহ্য লাগতো। মনে হতো,ছেলের মাথায় তো গোবর আছে। তার চাইতে বেশি গোবর মায়ের মাথায়। তা না হলে যে ছেলে পড়ালেখায় এত পেছনে পরে আছে। তাকে কোন মা স্কুলের এক্সটা কার্যক্রম নিয়ে সময় নষ্ট করতে দেয়!
দিপ কলেজে উঠে নটরডেম কলেজে ভর্তি হলো আর আরিফ খুবই সাধারণ একটা কলেজে ভর্তি হলো। তার পর ওদের সাথে আর যোগাযোগ ছিলো না।

গত সপ্তাহে শপিং মলে ওদের সাথে দেখা হলো। তাও আমি ওদের দেখি নাই। আমাকে লিপির ছেলে আরিফ দেখতে পেয়ে আমার কাছে এসে বলে
-আন্টি আমাকে চিনতে পেরেছেন? আমি আরিফ।
আমি আরিফকে আসলেই চিনতে পারছিলাম না। আরিফ কে যখন শেষ দেখি তখন মাত্র স্কুল ছেড়ে কলেজে যাবে। ছেলে মানুষি এখনো চোখে মুখে। আর এখন রীতি মতো ভদ্রলোক। তার পর আরিফ আমাকে লিপির কাছে নিয়ে যায়। লিপি একটা দোকানে বসা ছিলো। লিপিকে নিয়ে ওর ছেলে শপিং এ এসেছে। তাও আবার লিপির জন্য তার ছেলে পছন্দ করে কি সব রংচঙে থ্রী-পিছ কিনছে।

আমি আর লিপি সব সময় শাড়ি পরতাম, তাই আমি একটু অবাক হলাম। লিপি আমার কাছে বার বার জানতে চাইছিলো।
-তুই বল আমি কোনটা কিনবো আমাকে কোনটায় মানাবে?
-তখনই আরিফ হঠাৎ করে বলে বসে আন্টি আপনি যেটা পছন্দ করবেন আম্মা সেটাই কিনবে।তার পর আমি একটা থ্রী- পিস পছন্দ করি আরিফ সেই একই থ্রী- পিস দুইটা কিনে আমি তা খেয়াল করি।
আমি আর লিপি গল্প করছিলাম কেনাকাটার ফাঁকে ফাঁকে ।
তারপর আরো কিছু টুকিটাকি কেনাকাটা করে ওরা। ওদের কেনাকাটা দেখে মনে হচ্ছিল ওরা কোথাও বেড়াতে যাবে।
আমি আরিফ কে খেয়াল করছিলাম ও লিপির সাথে কেমন সহজ স্বাভাবিক ভাবে কথা বলে। মনে হয় আরিফ ওর মাকে নয় মেয়ে কে নিয়ে বের হয়েছে শপিং করতে। তার পর আমাদের নিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে যায়।আরিফ টুকটাক খাবার অর্ডার করে শেষে আরিফ বলে -
আম্মা কফি খাবে নাকি কোন আইসক্রিম।
লিপি বলল আগে কফি খাব তারপর কোন আইসক্রিম খেতে খেতে বাসায় যাব।
আমি বললাম- আমি শুধু কফি।
লিপি সঙ্গে সঙ্গে বলল -তা হলে আইসক্রিম খাওয়া বাদ।
খেতে খেতে শুনলাম ওরা বেড়াতে যাচ্ছে কক্সবাজারে সেখান থেকে সেন্ট মার্টিন। সাথে লিপি কে নিয়ে যাবে। যদিও সেটা আরিফের অফিসিয়াল টুর।আরিফ একটা বায়িং হাউস এ আছে। বুঝতে পারলাম ভালো দায়িত্বে আছে। আমাদের সাথে বসা অবস্থায় কতবার যে মেইল চেক করলো। আর টুকটাক অফিসিয়াল কল রিসিভ করলো। তার মানে শত ব্যস্ততার মধ্যেও মা'কে শপিং করতে নিয়ে এসেছে। ইতিমধ্যে আরো জানা হয়ে গেলো আরিফের বউ-এর কথা আরিফের বউ একটা মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানিতে আছে। তাদের এক সন্তান সে এখন তার নানি বাড়িতে আছে। শপিং শেষ হলে আরিফ তার মেয়ে কে তার শ্বশুর বাড়ি থেকে তুলে নিবে।

আমি একটা বিছানার চাদর আর আমার জন্য টুকটাক বাজার করতে এসেছিলাম। আমি কিছুই কিনি নাই সেদিন। আমার কিছু কিনতে ইচ্ছে হচ্ছে না আর।আমি শুধু আরিফ কে দেখছিলাম। আরিফ কি ভাবে ওর মা'কে এত যত্ন করছে।স্যান্ডেলের দোকানে নিজে তার মায়ের পায়ে স্যান্ডেল পরিয়ে দিলো।লিপি এত দাম দিয়ে স্যান্ডেল কিনবে না। আরিফ তখন বলল আম্মা তুমি মূল্য দেখো কেন? তুমি দেখবে আরাম পাও কিনা?
আরিফের কত খেয়াল তার মায়ের জন্য। সব শেষে সানগ্লাস কিনলো মায়ের জন্য। লিপি সানগ্লাস কিনবে না।তখন আরিফ বলল,
- মা সানগ্লাস কিনতে হবে কারন তুমি যখন সমুদ্রের ধারে হাটবে তখন তোমার চোখে রোদ লাগবে।
ওদের মা - ছেলেকে দেখে আমার এমন লাগছে কেন? আমি আরিফ কে দেখছি, লিপিকে দেখছি। আর আমার ভেতরে কেমন হীনমন্যতা ঢুকে যাচ্ছে। বার বার মনে হচ্ছে আমি হেরে গেছি জীবনের কাছে। আমি একজন ব্যর্থ মা। যে তার ছেলেকে সব চাইতে সফল আর বড় বানাতে গিয়ে এত বড় বানিয়ে ফেলেছি যে, সেই ছেলের নাগাল আমি আর কখনো পাবো না!

এর মধ্যে কয়েকবার আরিফ দিপের কথা জানতে চেয়েছে।দিপের সাথে যোগাযোগের নম্বর চেয়েছে, আমি দেই নাই। বলেছি বাসায় আছে, নোট বইয়ে লেখা। আর দিপ আমাকে কল দেয় সব সময়। আমি তো দেই না তাই মনে নাই। আসলে দিপের অনুমতি না নিয়ে ওর নম্বর কাউকে দিলে ও রাগ করবে। আমাকেই বলে
- মা আমি অনেক বিজি থাকি, যখন তখন কল দিবে না। এতে করে আমার ডিসটার্ব হয়। তুমি এখনো অষ্ট্রেলিয়া আর বাংলাদেশের সময়ে এডজাস্ট করতে পারো না কেন?
আরিফ আমাকে আমাদের বাসায় নামিয়ে দেওয়ার সময় আমার হাতে একটা শপিং ব্যাগ দিয়ে বলল এটা আপনার জন্য। আমি দেখি ঠিক মিনার মতো আমার জন্যও একটা থ্রী-পিস কিনেছে আরিফ। আন্টি এটা আপনার জন্য।আপনারা দুই বান্ধবী এক সময় এক রকম জামা পরে বেড়াতে বের হবেন।
আমার চোখে পানি চলে আসার অবস্থা হয়েছিলো তখন।
আরিফ আরো বলল আন্টি আমার মোবাইল নং তো সেভ করে দিয়েছি আপনার যখন খুশি কল দিবেন, আমি এসে আপনাকে বাসায় নিয়ে যাবো। আমি তখন বললাম -
তুমিও তো বিজি থাকো। তখন আরিফ বলল,
- আন্টি আপনার জন্য আমি সব সময়ই ফ্রি আছি।
তারপর আরো বলল,
-আন্টি আপনি তো একা থাকেন আপনিও চলেন না আমাদের সাথে কক্স বাজার। আম্মা'র একজন সঙ্গী হবে। আম্মার আরো বেশি ভালো লাগবে।
আমি মনে মনে কতক্ষন থেকে বলছি - লিপি আমাকে নিবি তোদের সাথে কক্স বাজার? আমি সমুদ্র দেখবো না। আমি শুধু দেখবো একজন ছেলে তার মা'কে কত আদর যত্ন করে তা।

আমি আরিফ কে বললাম,
- আরিফ আসলেই ঠিক বলেছো।লিপির সাথে কতদিন পর দেখা আমার। আমারও ভালো লাগবে তোমাদের সাথে বেড়াতে গেলে। কিন্তু দিপকে তো বলতে হবে।আমি আজ দিপের সাথে কথা বলে তোমাকে জানাবো।
লিপি মনে হয় আমার কথায় অবাক হলো। আমি এত সহজে ওদের সাথে যেতে রাজি হবো এটা লিপি ভাবতেও পারে নাই। লিপি। আমার হাত জড়িয়ে ধরে বলল,
- শাহী প্লীজ চল, আমার অনেক ভালো লাগবে।
তার পর ওরা চলে গেলো। আমি আমার আলো-হীন ঘরে ঢুকে, আজ আরো বেশি অন্ধকার দেখতে পেলাম। গতকাল রাতের বেলা দিপের সাথে হওয়া কথা গুলো ভাবতে লাগলাম।
দিপের বিয়ে দিপ একা-একা করলো অষ্ট্রেলিয়া, নিজে মেয়ে পছন্দ করলো আর যেহেতু মেয়েরা অষ্ট্রেলিয়া বহু বছর থেকে আছে। তাই বাংলাদেশে এসে বিয়ের করার প্রশ্নই আসে না। আমি টেলিফোনে ওদের আশির্বাদ করলাম। তার পর দেশে আসবে বলে আসলো না। তখন দিপের বউ-এর পড়ালেখা শেষ হয় নাই এর মধ্যে আসা যাবে না দিপের ছেলে হলো এখন ছেলে ছোট তাই বাংলাদেশের আবহাওয়া বাচ্চা'র সহ্য হবে না তা-ই আসা যাবে না। এবছর আমাকে অষ্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য সব কাগজ ঠিক করার কথা। গতকাল কল দিয়ে বলল, এবার ছুটিতে ওদের সবাই কে নিয়ে দিপের শ্বশুর শাশুড়ী সহ আমেরিকা যাবে। দিপ আমাকে কল দিয়ে বলল মা আমরা সবাই চেষ্টা করবো আগামী বছর দেশে আসার তুমি মন খারাপ করো না।

না আমি মন খারাপ করি নাই। আমি আজ আরিফ কে দেখে বুঝতে পেরেছি, শুধু ভালো ছাত্র আর সব সময় ফাস্ট হওয়া ছেলেরাই সেরা সন্তান হয় না। একজন সন্তান কে মানুষ করার ক্ষেত্রে আমি শুধু আমার ছেলেকে সেরাটা দিয়েছি। আর তাকে শিখিয়েছি ফাস্ট হতে হবে পরীক্ষার খাতায় আর চাকরির বাজারে।
সেরা মানুষ হতে হবে এটা আমি কখনো শেখাই নাই।আমি ওকে কখনো শেখাই নাই তোমার বন্ধুদের সহযোগিতা করবে। আমি শিখিয়েছি শুধু প্রতিযোগিতা।.

ওর কিসে ভালো হবে ওকে শিখিয়েছি। কিন্তু সবাইকে নিয়ে ভাবাটা শিখাতে পারি নাই।
আমি সব সময় দিপ কে ভালো জিনিস কিনে দিয়েছি। ওর চাহিদা পূরণ করেছি। কিন্তু আমি কখনো আমার কোন চাহিদা আছে বা থাকতে পারে তা ওকে দেখাই নাই।
আমি দিপকে কল দিবো না কক্স বাজার যাওয়া নিয়ে। এটা আরিফ কে বলার জন্য বলা। আজ লিপিদের সাথে দেখা হওয়ায় ভালো হলো। এখন থেকে আমি আমার ভালো লাগা মন্দ লাগা নিয়ে ভাববো। ছেলেকে নিয়ে আমার ভাবনা শেষ।
ছেলে কে তার ভালো থাকার জন্য সব করে দিয়েছি। ছেলের আর আমার কাছ থেকে পাওয়ার কিছু নাই।
ছেলে আমাকে তার কাছে অষ্ট্রেলিয়া বেড়াতে নিয়ে যাবে বলে, গত দুই বছর থেকে আমার চলার টাকা থেকে একটু একটু করে যথেষ্ট টাকা জমিয়েছি। ওদের জন্য কত কিছু কিনবো তাই।
এবার থেকে আমি আমার জীবনের ছোট ছোট চাওয়া গুলো পূরণ করবো।বাঁচব আর কটা দিন। খুব শখ ছিলো হিমালয় দেখবো আর মিশরের পিরামিড দেখবো! একা একা কি এগুলো দেখা যাবে? তার চাইতে এবার লিপির সাথে কক্সবাজার আর সেন্ট মার্টিন ঘুরে আসি তারপর একটু নিজেকে নিয়ে ভাববো। ©

এটি একটি সত্য ঘটনা
অবলম্বনে লেখা গল্প
লেখিকা - সুরাইয়া শারমিন।
কোনরকম এডিটিং ছাড়াই
হুবহু তুলে দিয়েছি
একজন আইনজীবী
আপার দেয়াল থেকে।

[ গল্পটার সাথে ছবিটার অদ্ভুত এক সামঞ্জস্য পেয়ে তুলে দিলাম। আমাদের অনেকেরই ধারণা হয়ে থাকে সে বোধহয় শূণ্যে ভাসছে। বাস্তব তার বিপরীত। আমরা সবাই আসলে মাটির কাছাকাছিই থাকি। ]

একজন হতভাগা প্রবাসীর লাশ,বাঘার ডাকঃ কামরুল ইসলাম: প্রায় ২৭ বছর প্রবাস জীবনে অনেক টাকা পয়সা ইনকাম করেছেন, মোহাম্মদ জিল্...
08/16/2022

একজন হতভাগা প্রবাসীর লাশ,

বাঘার ডাকঃ কামরুল ইসলাম: প্রায় ২৭ বছর প্রবাস জীবনে অনেক টাকা পয়সা ইনকাম করেছেন, মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, বাড়ী ঘর সবই তৈরি করেছেন।
দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিমানের টিকেট নিয়েছিলেন,স্ত্রী-সন্তানের আবদার অনুযায়ী মাল-সামানা কিনে দেশে যাওয়ার সকল প্রস্তুতি ও সম্পন্ন কিন্তুু নছিব খারাপ হলে যা হয়!
যেদিন ফ্লাইট সেদিন সকালে হঠাৎ খবর আসলো সে যে দোকানটা চালাতো সে দোকানটা আরবী বিক্রি করে দিয়েছে!
খবর শুনে ফ্লাইট ক্যানসেল করল, এদিকে সেদিক ছুটাছুটি এবং আরবি কে ফোন দিয়ে নিশ্চিত হলো দোকান বিক্রির কথা,

তড়িঘড়ি করে অন্যত্র একটি দোকান ভাড়া নিলেন, এবং পুরান দোকানের সকল মালা মাল সেই দোকানে নিয়ে নতুন করে দোকান সাজালো।
মাসখানেক যেতে না যেতেই হঠাৎ করে হার্ট স্টোক করলেন।
তড়িঘড়ি করে রুম মেটরা হাসপাতালে নিয়ে গেলেন, তিনদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকার পরে মৃত্যুর কাছে হার মেনে নিলেন।
মৃত্যুর খবর ও লাশ দেশে পাঠানোর জন্য উনার স্ত্রী ও সন্তানদের সাথে যোগাযোগ করা হলো।
প্রায় ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার মতো খরচ করে লাশ দেশে নিবেন না বলে জানালেন,
সম্ভব হলে চাঁদা তুলে লাশ দেশে পাঠানোর জন্য পরিবারের পক্ষ বললেন।

অথচ এই স্ত্রী সন্তানের সুখের জন্য ২৭ টা বছর প্রবাসে কাটিয়েছেন তিনি ।
সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন স্ত্রী-সন্তানের সকল শখ আহ্লাদ পূরণ করার জন্য ।
জায়গা-সম্পত্তি, ঘরবাড়ি, ব্যাংক-ব্যালেন্স সবই রেখে গেছেন স্ত্রী সন্তানদের জন্য।
আজ সেই প্রাণ প্রিয় স্ত্রী-সন্তান সামান্য কিছু টাকা খরচ করে দেশে লাশ নিতে রাজি নয়।

প্রবাসীদের টাকা ভোগ করতে সবার কাছে মজা লাগে কিন্তু প্রবাসীদের লাশটা গ্রহণ করার মত একজন মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না। আল্লাহ পাক সকল প্রবাসীকে এমন বিপদ থেকে রক্ষা করুন, আর এই প্রবাসী ভাই কে জান্নাতুল ফেরদাউস নছিব করুন আমীন

অভাবের  তাড়নায় খু নে র মত  পেশায় নেমেছে সাধারণ মানুষ। এই ভদ্রলোকের ছু রি কা ঘা তে  এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।  প্রফেশনাল ছি...
08/13/2022

অভাবের তাড়নায় খু নে র মত পেশায় নেমেছে সাধারণ মানুষ।
এই ভদ্রলোকের ছু রি কা ঘা তে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। প্রফেশনাল ছিনতাইকারীও না এই লোক, প্রতিবন্ধী ছেলের ওষুধের টাকা জোগাড় করতে না পেরে বউ বারবার তাকে প্রেশার দিচ্ছিলো।
পরে একটি বুথে এক ব্যবসায়ী টাকা উঠানোর সময় ছুরি দিয়ে কু পি য়ে জ খ ম করে টাকা নিয়ে পালানোর সময় স্থানীয় জনতা ধরে ফেলে।

ধিক্কার জানাই নিজের দেশের বড় বড় কর্মদকর্তাদের। কেননা তাদের দিক দিয়ে দেশটা উন্নত হতে যাচ্ছিল কিন্তু তা না হয় তাদের উন্নত হয়ে অন্যদিকে কিছু কিছু মানুষ না খেয়ে মরে আছে যে সেটা খবর কেউ নিবে না। আমরা বাহির দেশ থেকে বিটিএস এনে বাংলাদেশ ৩৮ কোটি টাকা খরচ করতে পারি। কিন্তু আমাদের দেশের যে অনেক মানুষ না খেয়ে আছে পথে-ঘাটে পড়ে রয়েছে তাদের খবর কেউ নেবে না। যার গায়ে তেল আছে তাদের তেল দিতে মানুষ ভালোবাসে। আর নিচু পর্যায়ের মানুষ যে আছে তাদের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকাবে না। কেননা তাদের দিকে তাকালেও কেউ দেখবে না এটা ভাইরাল হবে না তাহলে তার সাহায্য করে কি লাভ। কিছু কিছু জিনিসে আপনারা যদি,,, মানুষ না দেখিয়ে সেলিব্রেটি না হওয়ার চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিয়ে কিছু পর্যায়ের মানুষকে যদি সাহায্য করতেন। তাদের খোঁজখবর নিতেন তাহলে দেশটা এগিয়ে যেত আর সবাই মিলেমিশে সুখে শান্তিতে থাকতো। আমরা বাইরের দেশে নিয়ে নিজের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স জমাতে পারি। নিজের দেশের জনগণ যদি না খেয়ে ও মরে যায় তাহলে আমাদের কি আমাদের তো টাকা নিজের ব্যাংক ব্যালেন্স বরে রাখলাম আর নিজের উল্লাস করে জীবনটা চালিয়ে যাই।

পদ্মা সেতুতে বসানো হলো অত্যাধুনিক ক্যামেরাপদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে নজরদারি ও অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিতে বসানো হয়েছে পিটিজ...
08/12/2022

পদ্মা সেতুতে বসানো হলো অত্যাধুনিক ক্যামেরা

পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তে নজরদারি ও অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিতে বসানো হয়েছে পিটিজেড কন্ট্রোল ক্যামেরা। এছাড়া সেতুর জাজিরা ও মাওয়া প্রান্তে আরও ৩৪টি ডোম ক্যামেরা বসানো হয়েছে। গত মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) এসব ক্যামেরা দিয়ে নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম শুরু হয়।

সেতু বিভাগ থেকে জানা যায়, অনেক সময় পদ্মা সেতু এলাকায় যানজট সৃষ্টি হয়। ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত যানজটের চিত্র দেখাতে পারবে এই অত্যাধুনিক সিসি ক্যামেরা পিটিজেট কন্ট্রোল। এছাড়াও পদ্মা সেতু এলাকায় কোনও ধরনের বিশৃঙ্খলা ঘটলে সহজেই ক্যামেরায় তা ধরা পড়বে। পদ্মা সেতু এলাকায় বিভিন্ন সময় দুর্ঘটনা ঘটে থাকে, সেই দুর্ঘটনা কীভাবে ঘটেছে সেটিও সহজেই শনাক্ত করতে পারবে এই ক্যামেরা। ক্যামেরাটি ১৮০ ডিগ্রি পর্যন্ত চারদিকে সমানভাবে ঘুরতে পারে। এছাড়াও দুই পাড়ের টোল প্লাজার ভিতরে নিরাপত্তার জন্য ক্যাশ বুথ ও বিভিন্ন জায়গায় আরও ৩৪টি ক্যামেরা বসানো হয়েছে।

এবার স্পীড ক্যামেরা বসাইতে পারলে আশা করি দ্রুতই বাইক চলাচল করতে পারবে সেতুতে।

১০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলো পদ্মা সেতুর টোলপদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার ৪১ দিনে ১০০ কোটির বেশি টাকা টোল আদায় হয়েছে। এই সময়ে দুই প্রান...
08/12/2022

১০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলো পদ্মা সেতুর টোল

পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার ৪১ দিনে ১০০ কোটির বেশি টাকা টোল আদায় হয়েছে। এই সময়ে দুই প্রান্তের টোল প্লাজা (মাওয়া ও জাজিরা) দিয়ে প্রায় আট লাখ যানবাহন পারাপার হয়েছে। রবিবার (৭ আগস্ট ২০২২) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করে পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের জানান, গত ৪১ দিনে পদ্মা সেতু দিয়ে গড়ে প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার করে যানবাহন পার হয়েছে।বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, গত শুক্রবার (৫ আগস্ট ২০২২) পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে মোট টোল আদায় হয়েছিলো ৯৯ কোটি ৭ লাখ ৮৩ হাজার ৪০০ টাকা এবং যানবাহন পার হয়েছিলো ৭ লাখ ৪৫ হাজার ৩৪৯টি। পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে দায়িত্বে থাকা নির্বাহী প্রকোশলী জানান, শনিবার পর্যন্ত দুই টোল প্লাজা থেকে মোট ১০১ কোটি ৯ লাখ ১৪ হাজার ৪০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এই সময়ে যানবাহন পারাপার হয়েছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৮১৫টি।

Address

New York, NY

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Desh 2 Bidesh দেশ 2 বিদেশ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Desh 2 Bidesh দেশ 2 বিদেশ:

Videos

Category

Nearby media companies


Other Media in New York

Show All

Comments

🏵️ পূজা মন্ডপে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন-কে মূর্তির পায়ে রেখে অবমাননার তীব্রভাবে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। 🏵️
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
🔹 কুমিল্লার নানুয়া দিঘির পাড়ে পূজা মন্ডপে মূর্তির পায়ে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন রেখে দেয়া হয়। এ ঘটনায় স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে ফেটে উঠে।
অবশেষে কুমিল্লার কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ও.সী) মহোদয় নিজে পূজামণ্ডপে গিয়ে মহাগ্রন্থ আল-কুরআন উদ্ধার করেন।
এ ঘটনার প্রতিবাদ মিছিলের উপর পলিশ গুলিবর্ষণ করে। এই পর্যন্ত ৭০জন আহত হন এবং ৮ জন আমার মুসলমান ভাই শহীদ হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি এবং শহীদ ভাইদের জান্নাতুল ফিরদাউসের উচ্চ মাকাম দানের জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট প্রার্থণা করছি।
এই অবমাননাকর কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত ব্যক্তিদেরকে খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।
🤲 হে আল্লাহ তায়ালা! আপনি আপনার মহাগ্রন্থ আল-কুরআন এবং আপনার প্রিয় বান্দাদেরকে হিফাজত
করুন।
এই একজনের হাসি শতবার বার বার লক্ষ বার কোটি বার দেখলেও অন্তরকে আমি শান্তি দিতে পারিনা। সালমান শাহ নাতো আমি আপনার দেশের না তো আপনি যখন মারা গেছেন তখন আমি দুনিয়ায় ছিলাম। কিন্তু হঠাৎই 2018 সালের 30 শে নভেম্বর আপনি যে আমায় কি বাঁধনে বাধলেন তা তো আপনি নিজেও হয়তো জানেন না।। জীবনে আমি ছোট থেকেই সিনেমা দেখি সিনেমা লাভার আমি সত্যি বলতে কি আমাদের ভারতে হিন্দি ,বাংলা সাউথ মুভি চলে। কিন্তু আমি মূলত ছোট থেকেই একটু বাংলা ছবির ভক্ত। ওটা যে আমার মাতৃভাষা ওইজন্য আমার একটু টান লাগে বেশি ।হিন্দি ছবিও দেখি পাশাপাশি ইংলিশ ছবি দেখি কিন্তু কখনোই কোনো তারকা বা কোন নায়ক আমাকে আপনার মত মায়ায় বাঁধতে পারেনি কিরকম মায়ায় বেঁধেছেন আপনি।। চলুন আপনার এই ব্যাপারে একটু আলোচনা করি-
এই যখন আমার খুবই মন খারাপ কেউই মন ভালো করতে পারছে না তখন আমি কি করবো আপনার অভিনীত কোন একটা ছবি চালাবো আপনার দৃশ্যগুলো দেখব আমার মন ভালো হয়ে যাবে। আমি কোনো দিন নেই যেদিন আপনার সিনেমার কোন গান আমি দেখিনি কোনো-না-কোনো গান তো দেখতে হবে। সময়তো প্রতিদিন সিনেমা দেখার হয়না তাই গানের প্রতি আলাদা একটা সময় আমি রেখে দিয়েছি। আর যদি আমি কোন সিনেমার দেখতে বসি তাহলে আপনার সিনেমাই দেখি আমার একটি কথা আপনারা বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা আমি আজ অব্দি কোন নায়কের সিনেমা একবারের বেশি দুইবার দেখিনি। আমাকে এমন মায়ায় বেঁধেছে সালমান শাহ্ একটা মুভি হয়তো 50 বা 100 বার দেখা হয়ে গেছে আর সালমান শাবনূর জুটির মুভি গুলো মুখস্ত করে ফেলেছি পরীক্ষায় লিখেও দিতে পারবো।একটা মেয়ে হয়েও সালমানশাহ্ কোন হাতে ঘড়ি পড়ছে কি রকম চশমা পরছে কিরকম করে হাসছে কিরকম করে কথা বলছে কিরকম করে দেখছে সব আমায় খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে হবে। ফোন সোজা উল্টো বাদীকে ডানদিক সবদিক থেকেই সালমানশাকে আমায় দেখতে হয়।

18 সালে যখন প্রথম সালমানের ভক্ত হই তখন আমি কলেজে ছিলাম। আমার কলেজ আবার মর্নিং অর্থাৎ ঘুম ভাঙতে কষ্ট হত। আমার মা সকালবেলা আমাকে ডাকতো কিভাবে জানেন ঘুম থেকে উঠে সালমানশাহ্ এর একটা গান দেখ ঘুমটা কেটে যাবে। আমি তাই করতাম একটুখানি দেখতাম ঘুমের ঘোর কাটতো তারপর উঠতে পারতাম। প্রতি মুহুর্তেই তার গান তার ছবি তার সিনেমা এগুলো নিয়ে আমার দিন কাটছে কাজের বাইরে জীবনটা হয়তো সালমান ময়।

অনেক তারকা কি জীবনে হয়তো ভালো লেগেছে কিন্তু এরকম ভাবে কোন তারকা কেই ভালো লাগেনি। অনেকে আমাকে বলেন যে সালমান শাহ্কে নিয়ে আমার লেখাগুলো খুব সুন্দর ।আসলে আমি কিন্তু সালমানশাহ্ ছাড়া কাউকে নিয়ে এমন করে লিখতে পারিনা ।আমি কিন্তু এই নায়ক ব্যতীত অন্য কোন নায়ক কে নিয়েই কোনদিনও লেখার কথা কল্পনাও করিনি ।এই সালমানশাহ্কে ভালোবেসে বাংলাদেশের মানুষের সাথে মেশা তারাও আমাকে যথেষ্ট সম্মান দিয়েছে, তাদের সবার গ্রুপে জয়েন করিয়েছে আমার লেখার প্রশংসা করেছে তাদের অনুপ্রেরণা ও আমাকে লিখতে সাহায্য করে। সালমান শাহ কে অনেক ধন্যবাদ তিনি না থাকলেও তার ভক্তের জন্য তিনি তার অন্য ভক্তদের ভালোবাসা রেখে গেছে।

আমি সালমান শাহ্ কে আর শুধু ভালোবাসার পর্যায়ে নেই। এখন এটা কেমন অনুভবের পর্যায়ে চলে গেছে। কারণ সবাই আমরা জানি তিনি আজ আর দুনিয়াতে নেই। 25 বছর হয়ে গেছে তিনি দুনিয়াতে নেই। কিন্তু আমি অভাগিনী ভক্ত এখনো মেনে নিতে পারি না তিনি দুনিয়ায় নেই। আমি কি বিশ্বাস করি জানেন তিনি দুনিয়ায় আছেন আমার কল্পনার জগতে তিনি যেন জীবিত। এখনো মধ্যরাতে মাঝে মাঝে দম বন্ধ হয়ে আসে হঠাৎ করে চোখের অশ্রু সিক্ত হয় কার জন্য হয় তা না হয় আপনারাই বুঝুন।।

আমাকে আপনারা সালমান ভক্ত হিসেবে জানেন চেনেন কিন্তু একজনের কথা না বললেই নয় আমার থেকেও আমার মা কিন্তু সালমানশাহ্ এর আরো অনেক বড় ভক্ত। আমি আমার মাকে এই নায়ক কে চিনিয়েছিলাম ।আজ আমার মা উনাকে যে কতটুকু ভালবাসে তা যদি আপনারা জানতে চান তাহলে একদিন বিস্তারিত পোস্ট করে বলতে হবে ।আজ আমার মা-ও এই একটি নায়ক ছাড়া কারোর গান কারো মুভি দেখতে চায় না ।সালমানের মৃত্যু যতটা আমি মেনে নিতে পারি না তার থেকে হয়তো কোটি গুণ বেশি আমার মা মেনে নিতে পারেনি। ওর ছবি দেখে মাঝেমধ্যে কেঁদে দেয় মাও। আপনাকে একটা কথা বলি আমার ফোনের ওয়ালপেপার সালমান শাহ ছিলেন কিন্তু মায়ের জন্য সরিয়ে দিয়েছি। কারণ যখনই ফোনটা খুলতে মা ওর ছবি দেখতো সাথে সাথে বলতো এতো সুন্দর ছেলেটা অকালে চলে গেল দেখতাম মা অতিরিক্ত কষ্ট পায় সবসময় ছবিটা দেখতে দেখতে ।মা অনলাইন জগতে নেই তাই আমার মনে হয় আমারই দায়িত্ব মায়ের ভালবাসাটা আপনাদের জানানো ।আমি ও আমার পরিবার এইভাবেই সালমান প্রেমে মোহিত থাকতে চাই।

আমার মা আমি দুজনেই সালমান শাবনুর জুটির সেই পর্যায়ের ভক্ত এখনো সবার লেখালেখি মাকে পড়াই। ফেসবুক থেকে মা এখনও ওর কোন নিউজ দেখলে মাকে দেখাতে হয়। নীলা আন্টিয ইন্টারভিউ গুলো আমার মা দেখেন। এমন কি আমারও মহানায়ক কে নিয়ে লেখাগুলো আমার মা দেখেন। সালমান ভাইয়ের সিনেমা গান সেতো সবসময়ই আমাদের দেখতে হয়।

ওপারে ভালো থেকো সালমান। আমি বেশি কিছু চাইনা ইহলোকে তোমার সঙ্গে দেখা করা আমার পক্ষে সম্ভব হবে না যতদিন বাঁচবো তোমাকে এইভাবে ভালোবাসবো যখন আমার মরন হবে আমি যখন ওপারে যাব একটি বার আমার সাথে দেখা করো মরনের পর।।। তোমার সাথে দেখা হবে এই আশা নিয়ে তোমার এই ভক্ত বেঁচে আছে।। এ জনমে তো তোমাকে অশ্রু আর দুটো শ্রদ্ধাভরে লেখা ছাড়া কিছুই আমার দেওয়ার নেই।।আর সাথে তোমার আত্মার চিরশান্তি কামনা করা সবসময়। আল্লাহ তোমাকে বেহেশত নসিব করুক তুমি যেখানেই আছো ভালো থাকো আর আমি আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখছি প্রতিনিয়ত সেই চিঠি তুমি পড়বে তো সালমান??
লেখা পারিজাত পরী রায় (
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরও ৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১০ হাজার ৮৬৯ জনে।

শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬২৯ জন। এখন পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৭০৩ জন। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৪ শতাংশ। আর এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। আর শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬ হাজার ৪১৩ জনের নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। আর নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৫ হাজার ৮৯৬ জনের। দেশে এখন পর্যন্ত করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৩ লাখ তিন হাজার আটটি।

গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৮৮ জনের মধ্যে পুরুষ ৬২ ও নারী রয়েছেন ২৬ জন। এদের মধ্যে বয়স বিবেচনায় ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে ৬০ জন, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে ১৫ জন, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে ছয় জন, ৩১-৪০ বছরের মধ্যে ছয় জন এবং ০-১০ বছরের একজন রয়েছেন।

এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৫৩, চট্টগ্রামে ১৮, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট ও রংপুরে তিন জন করে এবং ময়মনসিংহে পাঁচ জন মারা গেছেন। সরকারি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে ৫৩ জনের, বেসরকারিতে ৩৪ আর হাসপাতালে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে একজনকে।

এসি
x

Other Media in New York (show all)

Fusion Film Festival Sports Video Group DigitalRetouch.net Ray Bloch Productions Book of the Month MCM Creative PR Newswire for Journalists Live Design Magazine Jignesh kalavadia Prophet Moses Agbabiaka - Convener TVGM G Style Magazine Build A Better Planet Nasdaq The NewsGuild of New York KPU Halmahera Barat