11/03/2024
নে দালাল পড় তোদের আম্মা সেক্স হাছিনা কি করে গেছে দেখ।
✅
২০১৭ সালে ভারতের আদানি পাওয়ারের সাথে বাংলাদেশের ২৫ বছর মেয়াদী বিদ্যুৎ ক্রয়জনিত গোপন চুক্তি ও বিদ্যুৎ সংকট: জ্বালানির আমদানি ও পরিবহন বাবদ সম্পূর্ণ খরচ বাংলাদেশ বহন করবে।
আমদানিকৃত প্রতি টন কয়লার দাম নির্ধারণ করা হয় ৪০০ মার্কিন ডলার যা আন্তর্জাতিক বাজারে কয়লার দাম টন প্রতি ২৫০ মার্কিন ডলারের মতো। বভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে বাংলাদেশের প্রতি ইউনিট প্রতি খরচ হয় প্রায় সাত টাকার মতো।
আর আদানি গ্রুপ থেকে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনতে খরচ হবে প্রায় ১৮ টাকার মতো। সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য হচ্ছে, আদানির বিদ্যুতের জন্য প্রতি বছর প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার ক্যাপাসিটি চার্জ গুনতে হবে। অর্থাৎ, বিদ্যুৎ আমদানি না করলেও আদানি গ্রুপকে প্রতি বছর বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৪ হজার ৭৮১ কোটি টাকা যা ২০৪৫ সাল পর্যন্ত প্রতিবছরই দিতে হবে।
বর্তমানে ভারতের বিভিন্ন বিদ্যুৎ সংস্থার কাছে বাংলাদেশের দেনা প্রায় ১০০ কোটি ডলার বা ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। শুধু আদানি গ্রুপের কাছেই প্রায় ৮০০ মিলিয়ন ডলার বা ৯ হজায়ার ৫০০ কোটি টাকার বেশি। আদানি গ্রুপ ইতোমধ্যে বকেয়া পরিশোধের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কাছে চিঠি দেয়। আর এই বকেয়া এখনই পরিশোধ না হলে দেশে বিদ্যুৎ সংকট আরও তীব্র হওয়ার আশংকা থেকেই যাচ্ছে।
বিদুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা নিয়ে এতদিন চিল্লাপাল্লা করা পাবলিকরা মূলত ভারতের কাছেই বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের বারোটা বাজিয়ে দিছে। যেখানে দেশের অধিকাংশ বিদ্যুৎ কেন্দ্র অলস সময় কাটাচ্ছে কোনো উৎপাদন করা সম্ভব হচ্ছেনা। প্রকল্পের নামে লুটপাট করাই উদ্দেশ্য ছিল এসব বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ। এখন তারাই হায় হুতাশ করতেছে কেন দেশে এত লোডশেডিং হচ্ছে!