O r o n n oッ

O r o n n oッ 💔

07/04/2025
একজন ধনী ব্যবসায়ী দামি গাড়িতে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে ফুটপাতের এক কোণে — ইটের ওপর মাথা রেখে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন...
07/03/2025

একজন ধনী ব্যবসায়ী দামি গাড়িতে চেপে কোথাও যাচ্ছিলেন। হঠাৎ চোখ পড়ে ফুটপাতের এক কোণে — ইটের ওপর মাথা রেখে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন এক ব্যক্তি। প্রচণ্ড রোদ, ধুলাবালি, গাড়ির আওয়াজ এতকিছুর মধ্যেও ঘুম কেমন করে আসে লোকটার?

জানালা নামিয়ে তিনি এগিয়ে গিয়ে ডাকলেন, "এই যে শুনছেন?"
ধড়মড় করে উঠে লোকটি বলে, "কি হয়েছে স্যার?"
এই গরমে, এই জায়গায় ঘুমোচ্ছেন কেন? ঘর নেই তোমার?

লোকটি হেসে জবাব দেয়, "ঘর আছে স্যার, গ্রামে। ভোরে উঠে শহরে পেন বিক্রি করতে আসি, বিকেলে ফিরে যাই। ক্লান্ত ছিলাম, তাই একটু চোখ লেগে গিয়েছিল।
ব্যবসায়ী জানতে চান, "আজ কেমন বিক্রি হলো?"

- দেড়শো টাকা। সন্ধ্যায় আবার এক গ্যারাজে কাজ করি, কিছু টাকা আসে। দুইয়ে মিলে সংসার চলে যায় কোনমতে। মেয়েটা আমার কয়েকদিন ধরে অসুস্থ, জ্বর যাচ্ছে না!

ভদ্রলোক পকেট থেকে পাঁচশো টাকা বের করে বলেন, "এই নাও, মেয়ের জন্য কিছু ফল কিনে নিও।

লোকটি টাকা নিতে অস্বীকার করে বলে, "এমনি এমনি টাকা নেব কেন? আপনি বরং আমার কাছ থেকে একটা পেন কিনুন। এই পেনে খুব সুন্দর গন্ধ আছে।"

লোকটির আত্মসম্মানবোধ দেখে ব্যবসায়ী মুগ্ধ হন। একটু ভেবে বলেন, "তুমি সৎ মানুষ। আমি তোমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দিতে চাই। এমনি নয়, আমার হোলসেল কাপড়ের দোকান থেকে কাপড় নিয়ে বিক্রি করো। যদি মন দিয়ে কাজ করো, তিন মাস পর তোমাকে পঞ্চাশ হাজার টাকা দেব। তখন দোকান দিতে পারবে।"

লোকটি বিস্মিত হয়ে বলে, "আপনি তো আমাকে চেনেন না, তবুও আমাকে এত টাকা দেবেন?"

ভদ্রলোক হাসেন, "এই সামান্য টাকায় আমার কিছু যায় আসে না। কিন্তু তোমার জীবনে যদি এই সামান্য দিয়েই পরিবর্তন আসে, তবেই তো এর মূল্য!"
এরপর কয়েক বছর কেটে গেছে।

সেই পেনওয়ালা এখন সফল ব্যবসায়ী। শহরে তিনটি দোকান, ফ্ল্যাট, গাড়ি সবই আছে। একদিন হঠাৎ ডাক্তারের চেম্বারে দেখা হলো সেই উপকারী ভদ্রলোকের সঙ্গে।

এই যে ভাই! তুমি এখানে ?
স্যার, কিছু চেকআপ করতে এসেছি। ব্লাড সুগার, প্রেশার ধরেছে। ঘুম হয় না মোটেও।

ভদ্রলোক মুচকি হেসে বললেন, "সেদিন তো রাস্তায় দেড়শো টাকা নিয়েও নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছিলে! আজ এত কিছু নিয়েও ঘুম আসছে না?"

পেনওয়ালার চোখে ক্লান্তি, "সত্যি স্যার, আগে হারানোর ভয় ছিল না। এখন কোটিপতি হয়ে স্ট্যাটাস হারানোর ভয়। আগে এক বউ আর এক মেয়ে ছিল। এখন অনেক আত্মীয়, বন্ধুবান্ধব। সবাইকে খুশি রাখতে হয়। আগে ডাল-ভাতে চলত, এখন বাসমতি চাল, মাছ, মাংস চাই। আগে ছোট জিনিসে খুশি হতো সবাই, এখন বড় বড় জিনিসেও খুশি হয় না। এত চাহিদা, এত চিন্তা, ঘুম আসে কীভাবে?

ভদ্রলোক শান্ত গলায় বললেন, "আমি তো এই সমস্যায় বহুদিন ভুগেছি। একদিন আমার এক শিক্ষক বললেন, "একজন সৎ, গরিব অথচ নিশ্চিন্ত মানুষকে সাহায্য করো, দেখবে শান্তি পাবে। ঘুম আসবে। সুস্থ থাকবে।"
পেনওয়ালার চোখে বিস্ময়, "তাহলে স্যার, সেই কারণেই আপনি আমাকে সাহায্য করেছিলেন?"

ভদ্রলোক শুধু একটু হেসে চুপ করে রইলেন। আর পেনওয়ালা দ্রুত গাড়ি নিয়ে বের হয়ে পড়ল, তার চোখ এখন শুধু ফুটপাতের দিকে।

হ্মমতা হলো সূর্যের আলোর মতো
07/03/2025

হ্মমতা হলো সূর্যের আলোর মতো

🙂🤔
07/02/2025

🙂🤔

আমাকে নিয়ে অযথা মন্তব্য বাদ দাও
07/02/2025

আমাকে নিয়ে অযথা মন্তব্য বাদ দাও

অন্যের উপরে ভরসা করলে আগামিতে সবচেয়ে বড় ধোকায় আপনিই পড়বেন ___
07/01/2025

অন্যের উপরে ভরসা করলে আগামিতে সবচেয়ে বড় ধোকায় আপনিই পড়বেন ___

প্রকৃতির কি নিদারুণ নিষ্ঠুরতা___🥲ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির যাত্রী ছাউনির কোণে থেমে ছিল একটি রিকশা। অনেকেই ভেবেছিলেন হ...
07/01/2025

প্রকৃতির কি নিদারুণ নিষ্ঠুরতা___🥲
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির যাত্রী ছাউনির কোণে থেমে ছিল একটি রিকশা। অনেকেই ভেবেছিলেন হয়তো চালক একটু বিশ্রাম নিচ্ছেন। সারাদিনের ক্লান্তি তো আর কম নয়!

একজন পথচারী বিকেলে দেখেছিলেন তাকে ঘুমন্ত অবস্থায়। কয়েক ঘণ্টা পর আবার যখন ঐ পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন, তখনো একইভাবে বসে আছেন তিনি। কিন্তু এবার মনটা কেমন যেন কেঁপে উঠল। গায়ের ওপর হাত রাখতেই বুঝলেন ঘুমিয়ে নেই তিনি। ফিরে গেছেন না-ফেরার দেশে।

রিকশার উপরেই মৃত্যু হয়েছিল তার। নীরবে, একা। হয়তো স্ট্রোক করেই শেষ নিঃশ্বাসটা ফেলেছিলেন। কোনো শব্দ নেই, কোনো আর্তনাদ নেই শুধু একটুকরো নিঃশব্দ বিদায়।

পুলিশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম এসে মরদেহের দায়িত্ব নিয়েছে। এখনো তার পরিচয় জানা যায়নি।

মানুষের জীবন কতটা অস্থায়ী, কতটা অনিশ্চিত! হয়তো শুধু একটু বিশ্রাম নিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভাগ্য তাকে চিরবিশ্রামের দেশে পাঠিয়ে দিল।
আল্লাহ তাকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। আমিন।

দয়া করে এই পোস্টটি শেয়ার করুন, হয়তো তার স্বজনের কাছে খবর পৌঁছে যাবে

★১৭২০- বর্তমান আহসান মঞ্জিল এলাকায় মোগল জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহর বাগানবাড়ি ছিল।★১৭৪০- ফরাসী বণিকগণ শেখ ইনায়েতউল্লাহর...
07/01/2025

★১৭২০- বর্তমান আহসান মঞ্জিল এলাকায় মোগল জমিদার শেখ ইনায়েতউল্লাহর বাগানবাড়ি ছিল।

★১৭৪০- ফরাসী বণিকগণ শেখ ইনায়েতউল্লাহর পুত্র শেখ মতিউল্লাহর নিকট থেকে এখানে বাণিজ্য কুঠি তৈরী করে।

★১৭৫৭- পলাশীর যুদ্ধের পর উক্ত ফরাসী কুঠিটি ইংরেজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায় এবং পরে তা ফেরত দেওয়া হয়।
★১৮৩০- খাজা আলীমুল্লাহ ফরাসীদের নিকট থেকে কুঠিবাড়িটি ক্রয়পূর্বক নিজের বাসভবনোপযোগী করে সংস্কার করেন।

★১৮৫৯- নওয়াব আবদুল গনি ফরাসী কুঠির পূর্ব পার্শ্বে নতুন প্রাসাদ নির্মাণ শুরু করেন, যা ১৮৬২ সালে শেষ হয় এবং তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহর নামে নামকরণ করেন ‘আহসান মঞ্জিল’।

★৭ এপ্রিল, ১৮৮৮- প্রবল টর্নেডোর আঘাতে আহসান মঞ্জিলের ব্যাপক ক্ষতিজুন, ১৮৯৭- ভয়াবহ ভূমিকম্পে আহসান মঞ্জিলের কিছু ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং নওয়াব আহসানুল্লাহ মেরামত করেন।

★১৮-১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৯০৪- ভাইসরয় লর্ড কার্জন বঙ্গ বিভাগের পক্ষে জনমত গঠনের লক্ষ্যে পূর্ববঙ্গ সফরে এসে আহসান মঞ্জিলে নবাব সলিমুল্লাহর অতিথি হিসেবে অবস্থান করেন।
★৩ মার্চ, ১৯২০- কেন্দ্রীয় খেলাফত কমিটির নেতা মওলানা শওকত আলী ও মাওলানা আব্দুল কালাম আজাদের উপস্থিতিতে নবাব হাবিবুল্লাহ আহসান মঞ্জিল প্রাঙ্গণে এক বিরাট সভা করেন।

★১৪ মার্চ, ১৯৫২- জমিদারী উচ্ছেদ আইনের আওতায় সরকার ঢাকা নওয়াব এস্টেট অধিগ্রহণ করে। তবে আহসান মঞ্জিলসহ নওয়াব বাগানবাড়িগুলো অধিগ্রহণের বাইরে থাকে।
★১৯৬০- সংস্কারাভাবে আহসান মঞ্জিল জরাজীর্ণ হয় এবং এখানে থাকা মূল্যবান জিনিসপত্র নওয়াব পরিবারের সদস্যরা নিলামে কিনতে থাকে।
১৯৭৪- নওয়াব পরিবারের উত্তরাধিকারীগণ সংরক্ষণে অপারগ হয়ে আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

★২ নভেম্বর, ১৯৭৪- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আহসান মঞ্জিল নিলামে বিক্রির প্রস্তাব বাতিল করে দেন এবং সংস্কার পূর্বক এখানে জাদুঘর ও পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের নির্দেশ প্রদান করেন।

★৩ নভেম্বর, ১৯৮৫- সরকার সামরিক বিধি জারির মাধ্যমে আহসান মঞ্জিল প্রাসাদ ও তৎসংলগ্ন ৫.৬৫ একর সম্পত্তি অধিগ্রহণ করে যার মধ্যে ৪.৯৬ একর জাদুঘরকে দেওয়া হয়।
★৩ মার্চ, ১৯৮৬- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আহসান মঞ্জিল বাস্তবায়নের সার্বিক দায়িত্ব বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরকে দেয়। তবে ভবনাদি সংস্কারের কাজ গণপূর্ত অধিদপ্তর করবে বলে জানানো হয়।

★২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৯২- প্রথম পর্যায়ের উন্নয়ন ও সংস্কারকাজ শেষে আহসান মঞ্জিল জাদুঘর দর্শকদের জন্য খুলে দেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
★১৯৯৪- প্রথম পর্যায়ের সংস্কারের পর বিদ্যমান অবকাঠামোগত ত্রুটি বিচ্যুতিমুক্ত করার লক্ষ্যে সরকার উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে।

★১৯৯৮- কমিটির সুপারিশমতো ত্রুটিমুক্ত করার জন্য দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার উন্নয়ন কাজে গণপূর্ত অধিদপ্তরকে সম্পৃক্ত করা হয়।

★২০০৫-২০০৬- দ্বিতীয় পর্যায়ের সংস্কার কাজ শুরু হয় এবং আংশিক কাজ বাকি রেখে ২০০৬ সালে তা শেষ হয়।
★২০০৮- অসমাপ্ত কাজ কর্মসূচির মাধ্যমে রাজস্ব খাত থেকে সমাপ্ত করার এবং সংস্কারকৃত কক্ষগুলোতে গ্যালারী চালুর সিদ্ধান্ত।

★১৩ নভেম্বর, ২০১০- সংস্কারকৃত গ্যালারী উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী জনাব আবুল কালাম আজাদ।

অসংখ্য মোমবাতির আলোয় উদ্ভাসিত শহীদ মিনার — স্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর অধিকারের বাংলাদেশ গড়ার শপথে এক হয়ে দাঁড়ায় হাজার-হাজার ...
06/30/2025

অসংখ্য মোমবাতির আলোয় উদ্ভাসিত শহীদ মিনার — স্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর অধিকারের বাংলাদেশ গড়ার শপথে এক হয়ে দাঁড়ায় হাজার-হাজার ছাত্র-জনতা।

06/30/2025

অসংখ্য মোমবাতির আলোয় উদ্ভাসিত শহীদ মিনার —

স্বাধীনতা, গণতন্ত্র আর অধিকারের বাংলাদেশ গড়ার শপথে এক হয়ে দাঁড়ায় হাজার-হাজার ছাত্র-জনতা।

গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের উদ্যোগে জাতীয় শহীদ মিনারে “আলোয় আলোয় স্মৃতি সমুজ্জ্বল” নামের এক ব্যতিক্রমী আয়োজনে,
জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে জুলাইয়ের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয় চব্বিশের শহীদদের।

জয়েস ক্যারল ভিনসেন্ট ছিলেন এক ব্রিটিশ নারী, যিনি ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে মারা যান। কিন্তু তাঁর মৃত্যু কেউ টেরই পায়নি — ঠি...
06/29/2025

জয়েস ক্যারল ভিনসেন্ট ছিলেন
এক ব্রিটিশ নারী,
যিনি ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে মারা যান।
কিন্তু তাঁর মৃত্যু কেউ টেরই পায়নি — ঠিক ২ বছর পরে, ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে তার মরদেহ আবিষ্কৃত হয় উত্তর লন্ডনের একটি ফ্ল্যাটে, যেখানে টিভি তখনও চলছিল।

আর তাঁর ফ্ল্যাট ছিল এমন একটি হাউজিং এসোসিয়েশনের আওতায়, যেখানে কেউ মাঝেমধ্যে খোঁজ নিতে আসত না, এবং জানালাগুলো বন্ধ ছিল — ফলে গন্ধ বা শব্দ বাইরে যায়নি। তিনি একা থাকতেন, জীবনের শেষ দিকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিলেন। ভাড়া আর বিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাটা যাচ্ছিল বলে কাউকে কিছু বোঝা যায়নি। যখন পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢোকে, তখন তার দেহ কঙ্কাল হয়ে গিয়েছিল — পড়ে ছিল টিভির সামনে।

অনেকে ভাবতে পারেন, “দুই বছর ধরে ভাড়া, বিদ্যুৎ চলল কীভাবে? কেউ খেয়াল করল না?” আসলে, জয়েস সরকারি হাউজিং বেনিফিটে থাকা একা একজন নারী ছিলেন। ভাড়া ও কিছু বিল অটোমেটিক ডেবিটে ব্যাংক থেকে কাটা যাচ্ছিল।
বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়নি, কারণ কোম্পানিগুলো সাধারণত কয়েক মাস বিল না পেলে তদারকি করে — কিন্তু যেহেতু বিলের অর্থ কাটছিল বা কারো সন্দেহ হয়নি, তাই বিদ্যুৎ চলতে থাকে।

এই ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়, নিঃসঙ্গতা কতটা ভয়ংকর হতে পারে। আমরা কি খেয়াল রাখছি, আমাদের চারপাশের মানুষগুলো ঠিক আছে কি না?
সব মিলিয়ে, এক আধুনিক শহরের ভিড়ে একজন মানুষ এইভাবে হারিয়ে যেতে পারে — সেটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি।

Source- Wikipedia

Address

New York, NY
11208

Telephone

+19295697575

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when O r o n n oッ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to O r o n n oッ:

Share

-𝐘𝐨𝐮 𝐀𝐫𝐞 𝐌𝐨𝐬𝐭 𝐖𝐞𝐥𝐜𝐨𝐦𝐞 𝐅𝐫𝐨𝐦 𝐏𝐚𝐠𝐞-𝐎𝐫𝐨𝐧𝐧𝐨𝟐𝟑[𝐒𝐭𝐚𝐲 𝐖𝐢𝐭𝐡 𝐔𝐬]

বন্ধুত্ব,আড্ডা, প্রেম, ভালোবাসা, পরিবার অথবা জীবন সম্পর্কিত সব ধরনের লেখা এই পেইজে পোস্ট করা হয়। ভালো কোনো বানী/উপদেশ অথবা কোটস সম্পর্কে অভিজ্ঞতরা চাইলেই ইনবক্সে করতে পারেন। পছন্দ হলে আপনার নাম সহ পোস্ট করা হবে।

(পেইজ-অরন্য)