Mr News Master

Mr News Master Stay up-to-date with the top news headlines. This page provides the best coverage of current events

জার্মানিতে আসার ক্ষেত্রে বর্তমানে আপনার সবচেয়ে বড় সমস্যা হতে পারে বিশাল অংকের ব্লক এমাউন্ট। এছাড়াও রয়েছে দীর্ঘ ওয়েটিং পি...
02/27/2025

জার্মানিতে আসার ক্ষেত্রে বর্তমানে আপনার সবচেয়ে বড় সমস্যা হতে পারে বিশাল অংকের ব্লক এমাউন্ট। এছাড়াও রয়েছে দীর্ঘ ওয়েটিং পিরিয়ড। এসব দেখে অনেকে আশাহত হয়ে পড়েন, হাল ছেড়ে দেন, আবার অনেকে লেগে থাকেন দীর্ঘ সময় ধরে। কেমন হতো যদি আপনাকে ব্লক এমাউন্ট কিংবা দীর্ঘ ওয়েটিং পিরিয়ড নিয়ে ভাবতে না হতো?

আমি জার্মানিতে এসেছি গত বছরের ১লা আগস্ট। জার্মানির ওয়েটিং পিরিয়ডের জন্য আমার আবেদন থেকে ভিসা পাওয়া পর্যন্ত সময় লেগেছে মাত্র ১৯ দিন। আর ব্লক এমাউন্টের কোনো প্রয়োজন হয়নি। বরং বর্তমানে আমার এবং জার্মানিতে আমার পরিবার আসলে তার সম্পূর্ণ খরচ বহন করবে জার্মান সরকার।

আমার জার্নির কথা নিয়েই এই পোস্টে লিখবো। হয়তো আপনারও কাজে আসতে পারে।

আমার দেশের বাইরে পড়তে আসার ইচ্ছেটা অনেকদিনের। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ক্লাস করার সময় এক শিক্ষক ক্লাসে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কার কী হবার ইচ্ছে। আমি সবে ভর্তি হয়েছি প্রথম বর্ষে। প্রবল ইচ্ছাশক্তি নিয়ে আমি স্রোতের বিপরীতে গিয়ে উত্তর দিয়েছিলাম, আমি গবেষণা সেক্টরে কাজ করতে চাই। মুহূর্তেই আমাকে ভীষণ তাচ্ছিল্যের মুখে পড়তে হয়। এরপর অনেকটা জেদ করেই গবেষণা কাজে যুক্ত হয়ে যাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ল্যাবে আমি ইন্টার্ন হিসেবে কাজ শুরু করি। পরবর্তীতে নানা গবেষণা প্রজেক্টের সাথে যুক্ত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় পড়া শেষ করেও আমি ল্যাবটিতে রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট হিসেবে দায়িত্ব পালন করি।

এভাবেই চলছিল দিনকাল। এর মধ্যেই আমি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা দলের সাথে কাজ করার সুযোগ পাই। সবকিছুই যেন আমাকে বারবার অনুপ্রাণিত করছিলো, যাতে দেশের বাইরে পড়তে যাই। আমিও আমার সাবজেক্ট-সংক্রান্ত বিভিন্ন সুযোগ খুঁজতে থাকি। এভাবেই আমি জার্মানির DAAD স্কলারশিপ সম্পর্কে জানতে পারি।
কিন্তু সত্যি বলতে, অন্যান্য স্কলারশিপের তুলনায় DAAD স্কলারশিপ নেভিগেট করা আমার কাছে অনেক বেশি ঝামেলার মনে হয়েছে। আজকের পোস্টে আমি কিছু লিংক ও দিকনির্দেশনা দেব, যা অনেকের জন্য পুরো জার্নিটা সহজ করে দিতে পারে। আর আমার এতটুকু আলোচনা শুনে যদি মনে হয়, শুধু গবেষণার প্রোফাইল থাকলেই এই স্কলারশিপ পাওয়া যায়, তবে এটি নিতান্তই ভুল ধারণা। সাহস করে আবেদন করে দেখুন, ক্ষতি তো কিছুই নেই! আর তাছাড়া একদম শেষে আমি এমন কিছু কথা বলবো যা DAAD স্কলারশিপ নিয়ে অনেকের মিথ ভেঙ্গে দিবে।

আপনারা যারা জার্মানি নিয়ে আগ্রহী, তারা ইতোমধ্যে DAAD সম্পর্কে জানেন। তবু সংক্ষেপে বলি, ডয়চার অ্যাকাডেমিশার আউস্টাউশডিনেস্ট (DAAD) বা জার্মান একাডেমিক এক্সচেঞ্জ সার্ভিস জার্মানির সবচেয়ে বড় শিক্ষা বিনিময় সংস্থা, যা ১৯২৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত জাতীয় সংস্থা, যা জার্মানির ৩৬৫টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করে।

আপনি যদি জার্মানিতে আবেদন করতে চান, তবে নিশ্চয়ই তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার পছন্দের সাবজেক্টটি খুঁজে দেখেছেন। এই সংস্থাটি শিক্ষার্থী ও গবেষকদের জন্য প্রতিবছর প্রচুর স্কলারশিপ প্রদান করে, যাতে জার্মানিতে পড়াশোনা বা গবেষণা করা যায়।

তবে দুঃখজনক ব্যাপার হলো, বাংলাদেশ থেকে স্কলারশিপপ্রাপ্তদের সংখ্যা এখনো খুবই কম। আশা করি, সামনের দিনগুলোতে এ সংখ্যা আরও অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে।

DAAD স্কলারশিপে কিভাবে আবেদন করবেন সে প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে আপনাদের এর সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে কিছু বলি। আপনি যদি মাস্টার্সের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন, DAAD আপনাকে প্রতিমাসে ৯৯২ ইউরো দিয়ে থাকে। অনেকের কাছে এ সংখ্যাটি কম মনে হতে পারে, তবে DAAD কেবল এতটুকু দেয় এমন না,— DAAD আপনার ও আপনার পরিবারের ইনস্যুরেন্সের খরচও বহন করে।
আমার স্ত্রী এখনো ফ্রান্সে পড়াশোনার জন্য অবস্থান করছে, সে জার্মানিতে আসলেই তার জন্যও আলাদা করে DAAD স্টাইপেন্ড দিবে। যেহেতু সে শিগগিরই জার্মানিতে আসবে, আমি ইতোমধ্যে একটি ফ্যামিলি বাসা নিয়েছি। যেহেতু বাসাভাড়া আমার স্কলারশিপের ৩০ শতাংশের বেশি, DAAD ক্যালকুলেট করে আমাকে অতিরিক্ত প্রায় ৩০০ ইউরো বাসাভাড়ার জন্য দিচ্ছে।

মোদ্দাকথা হলো, DAAD স্কলারশিপ পেলে আপনাকে অর্থনৈতিক দিক থেকে খুব বেশি চাপ নিতে হবে না। অন্য অনেক স্কলারশিপে কাজের অনুমতি না থাকলেও, DAAD আপনাকে পার্টটাইম কাজের অনুমতি দেয়। এছাড়াও DAAD আপনাকে জার্মানিতে আসার জন্য ভাতা দেয় এবং গবেষণার জন্য প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করে।

জার্মানিতে আসার পরপরই তারা আপনাকে প্রায় ৩৫০০ ইউরো মূল্যের দুই মাসের জার্মান ভাষা প্রশিক্ষণ করাবে, যাতে অন্তত A1 পর্যন্ত শেষ করতে পারেন। কারও আগে ভাষা শেখা থাকলে সে পরবর্তী স্তর থেকে শুরু করতে পারে। এছাড়া, আপনি চাইলে তৃতীয় সেমিস্টার পর্যন্ত DAAD-এর সাবসিডি নিয়ে ভালো ভাষা স্কুলে ভর্তি হয়ে ভাষা দক্ষতা আরও বাড়াতে পারবেন।

আপনার স্পাউস যাতে ভাষা শিখতে পারে, সে ব্যবস্থাও DAAD করে দেয়। DAAD স্কলারশিপের কথা বলতে গেলেই আমার এক DAAD টিউটরের একটি কথা মনে পড়ে—তার মতে, আমরা জার্মানির জন্য "সোনার হাঁসের ডিমের মতো, তাই আমাদেরকেও তারা সেভাবে বিবেচনা করে"!

যাহোক, DAAD স্কলারশিপ আপনাকে পড়াশোনা শেষে দেশে ফেরার জন্য উৎসাহিত করলেও বাধ্য করে না। আপনি চাইলে DAAD শেষ করে জার্মানিতে থেকে যেতে পারেন। এমনকি ব্যক্তিগত কোনো সমস্যার কারণে আপনার সেমিস্টার বাড়ানোর প্রয়োজন হলে সেটাও করা সম্ভব। নির্দিষ্ট সময় পর DAAD স্কলারশিপ না দিলেও, এতে আপনার ডিগ্রি অর্জনের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা করে না।
এখন সংক্ষেপে আমার DAAD জার্নি নিয়ে বলি। আমি প্রথমেই বলেছিলাম, DAAD স্কলারশিপ নেভিগেট করা খুবই বিভ্রান্তিকর। কারণ, এটি কেবল মাস্টার্স শিক্ষার্থীদের জন্য নয়—এটি ব্যাচেলর (আমাদের দেশে নয়), মাস্টার্স, পিএইচডি, গবেষক, জার্মান এবং আন্তর্জাতিক সব প্রার্থীদের জন্য ফান্ড দেয়।

এছাড়াও, ফান্ডের সময়সীমা বিভিন্ন হতে পারে—কেউ ছয় মাস, কেউ এক বছর, কেউ দুই বছর বা তার বেশি সময়ের জন্য স্কলারশিপ পায়। এটি এক স্কিমের আওতায় ফান্ড দেয় না; বরং বিভিন্ন স্কিম রয়েছে। তাই ঠিক কোন স্কিমে আপনি ফান্ড পাবেন, সেটি খুঁজে বের করাটা অনেকের জন্য কঠিন হতে পারে। অন্তত আমার জন্য তা ছিল চ্যালেঞ্জিং।

আমি প্রথমে বিষয়টি বুঝতেই অনেক সময় ব্যয় করি। এক্ষেত্রে DAAD বাংলাদেশ গ্রুপ ও মাহিন ভাই আমাকে দারুণভাবে সহযোগিতা করেছিলেন।

প্রথমত, আমি কোন সাবজেক্টে আবেদন করবো, তা নির্বাচন করি। এরপর নির্দিষ্ট আবেদন সময়ের মধ্যে ইউনিভার্সিটিতে আমার ডকুমেন্ট পাঠাই। কোনো কোনো সাবজেক্টের ক্ষেত্রে সরাসরি ডকে পাঠাতে হয়, আবার কোনো ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হয়। আমার সাবজেক্টের ক্ষেত্রে, আমি ইউনিভার্সিটির কো-অর্ডিনেটরকে ইমেইলে ডকুমেন্ট জমা দিই।

এরপর শুরু হয় অপেক্ষার পালা—আমার স্কলারশিপ জার্নির সবচেয়ে বিরক্তিকর সময়! এই সময় যেন কাটতেই চাইছিল না। এর মধ্যে একদিন দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমাচ্ছিলাম, হঠাৎ দেখি জার্মানি থেকে একটি কল এসেছে। ফোন ধরতেই পরিচয় দিলেন, তিনি আমার জার্মান ইউনিভার্সিটির কো-অর্ডিনেটর। যেহেতু আমি DAAD স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেছি, তিনি আমার একটি ইন্টারভিউ নিতে চান। আমি ফ্রি আছি কিনা জানতে চাইলেন। আমি সঙ্গে সঙ্গে বললাম, "হ্যাঁ, আমি ফ্রি, শুরু করতে পারেন।"

তারপর তিনি মোবাইলেই ইন্টারভিউ শুরু করলেন। কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারলাম, নেটওয়ার্ক দুর্বল হওয়ার কারণে তিনি আমার কথা স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছেন না। এ সময় আমি প্রবল দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম! পরে কো-অর্ডিনেটর নিজেই বললেন, "আপনার যদি অনলাইনে কথা বলার সুযোগ থাকে, তবে অনলাইনে যুক্ত হোন।"

আমি দ্রুত অনলাইনে যুক্ত হলাম, কিন্তু সমস্যা যেন পিছু ছাড়ছিল না। এবার বুঝতে পারলাম, আমার ল্যাপটপের মাইক্রোফোন কাজ করছে না! এরপর মোবাইল ও ল্যাপটপ—দুই ডিভাইস থেকেই যুক্ত হয়ে ইন্টারভিউ শেষ করলাম। ভাবতে পারেন, কী পরিমাণ সমস্যার মুখোমুখি হয়েছিলাম সে সময়!

তবে ভাগ্যে যা লেখা থাকে, সেটাই হয়। এক মাস পর আমাকে জানানো হলো, আমি স্কলারশিপের জন্য নমিনেটেড হয়েছি। যদিও সবার ক্ষেত্রে এভাবে সরাসরি ফোনে ইন্টারভিউ নেওয়া হয় না, অনেকের ক্ষেত্রে আগেই মেইল করে জানিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হয়েছিল সম্পূর্ণ আচমকা!

নমিনেশন লেটারে আমাকে জানানো হলো, আমি যদি স্কলারশিপ পেতে চাই, তবে DAAD-এর নতুন একটি ফর্ম (নীল ফর্ম) পূরণ করে ডকুমেন্ট পোর্টালে আপলোড করতে হবে। আমি দ্রুত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করলাম। এরপর আরও এক মাস কেটে গেল।

যদিও নমিনেশন লেটার পাওয়া মানেই প্রায় নিশ্চিতভাবে স্কলারশিপ হয়ে যাওয়া, তবুও ভেতরে এক ধরনের আতঙ্ক কাজ করছিল।

অবশেষে, আমি পেলাম DAAD অ্যাওয়ার্ড লেটার! এরপরের ধাপগুলো বেশ সহজ ছিল। এতদিন আমি শুধু নিজের এই জার্নি নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম, এখন মনে হলো—DAAD-এর অংশ হয়ে গেছি, আমার জীবনের টেনশন আপাতত ওরাই সামলাক!

এখন আসি DAAD-এর বিভিন্ন স্কিম নিয়ে। DAAD-তে অনেক ধরনের স্কিম রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনি স্কলারশিপ পেতে পারেন। এসব স্কিম সম্পর্কে জানতে চাইলে ভিজিট করুন: www.funding-guide.de.
DAAD স্কলারশিপ ডাটাবেস নিয়মিত আপডেট হয়, তাই আপনি নিজের উপযুক্ত স্কিম বা কোর্স খুঁজতে ফিল্টার অপশন ব্যবহার করতে পারেন। যেমন—আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে আবেদন করতে চান, তবে দেশ হিসেবে Bangladesh নির্বাচন করুন। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করলে সেটিও আলাদা করে ফিল্টার করুন।
আমাদের পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা Development-Related Postgraduate Courses (EPOS) স্কিমের অধীনে সবচেয়ে বেশি স্কলারশিপ পেয়ে থাকেন। আমাদের সময়ে বাংলাদেশ থেকে আমরা ১২ জন DAAD স্কলারশিপ নিয়ে জার্মানি এসেছি, এবং সবাই এই স্কিমের আওতায় স্কলারশিপ পেয়েছি।

EPOS-এর অধীনে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অনেক সাবজেক্টের একটি লিস্ট থাকে। আপনি যদি DAAD-এর জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে প্রথম কাজ হবে এই সাবজেক্ট লিস্ট থেকে আপনার উপযুক্ত বিষয়টি খুঁজে বের করা। যদি এই লিস্টে না পান অন্যান্য স্কিমগুলো খুঁজে দেখতে পারেন।

EPOS সরাসরি খুঁজে পেতে চাইলে ভিজিট করুন: https://www2.daad.de/deutschland/stipendium/datenbank/en/21148-scholarship-database/?detail=50076777

এরপরের ধাপগুলো তো মোটামুটি আমার নিজের এক্সপেরিয়েন্স বলার সময় বলেই দিলাম।

এখন বলি আবেদন করতে চাইলে কি কি লাগবে। উপরের লিংকে গেলেই আপনি বুঝতে পারবেন, কী কী ডকুমেন্টস লাগবে। তারপরও সংক্ষেপে বলি— DAAD স্কলারশিপে আবেদন করতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো DAAD Green Form, যা আপনি উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পূরণ করতে পারবেন। এরপর Europass Format CV, যা নিজের স্বাক্ষরসহ জমা দিতে হয়।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Letter of Motivation। এটি এমন কিছু নয়, যা একদিনে বসে লিখে ফেলা যায়। সময় দিতে হবে, নিজের চিন্তাগুলোকে গোছাতে হবে, যৌক্তিকভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে। এরপর Letter of Recommendation দরকার, যেটি সাধারণত আপনি যার অধীনে কাজ করেছেন, তার কাছ থেকে নিতে হবে। আমার ক্ষেত্রে আমার ল্যাবের কো-অর্ডিনেটর এটি দিয়েছিলেন। Employment Certificate লাগবে, যেখানে কমপক্ষে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তবে অভিজ্ঞতা একটু কম হলেও আবেদন করতে বাধা নেই।

IELTS বা TOEFL-এর বিষয়ে যদি বলেন, তাহলে বলবো— IELTS না থাকলেও সমস্যা নেই। আমাদের সময়ে এমনও অনেকে ছিল, যারা MOI (Medium of Instruction) দিয়ে আবেদন করেছে এবং স্কলারশিপ পেয়েছে। আর একাডেমিক সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট যদি ইংরেজি বা জার্মান ভাষায় না হয়, তাহলে সেটির অনুবাদ আবশ্যক।

এখন আসি আপনাদের সাহস দেওয়ার কথায়। অনেকে মনে করেন, সায়েন্টিফিক পেপার না থাকলে বা গবেষণার অভিজ্ঞতা না থাকলে DAAD স্কলারশিপ পাওয়া সম্ভব নয়। এটি ভুল ধারণা। আমি নিজে এমন অনেককে জানি, যাদের কোনো প্রকার পেপার পাবলিকেশন ছিল না, তবুও তারা স্কলারশিপ পেয়েছেন।

আরেকটি ভুল ধারণা হলো, দুই বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা না থাকলে আবেদন করা যাবে না। যদিও দুই বছরের সময়সীমা দেওয়া থাকে, তবুও আবেদন করা যেতে পারে। কারণ, DAAD হতে হতে হয়তো দুই বছর অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়ে যাবে।

এছাড়াও অনেকে মনে করেন, অভিজ্ঞতা কাটায় কাটায় সাবজেক্টের সাথে মিলতে হবে। সত্যি বলতে, এটি বাধ্যতামূলক নয়। আমি ল্যান্ডস্কেপ ইকোলজি অ্যান্ড নেচার কনজারভেশন নিয়ে পড়তে এসেছি। আমার সাথে যারা এসেছে, তাদের কেউ ফরেস্ট্রি রিলেটেড কাজ করেছে, কেউ এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স, কেউ মাইক্রোবায়োলজি, কেউবা বায়োলজির শিক্ষক ছিল। মাহিন ভাই, যিনি আমাকে সহযোগিতা করেছেন, তিনি আর্কিটেকচার ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসেছেন। আরেকজন আছেন, যিনি এগ্রিকালচারাল ব্যাংকে চাকরি করতেন, তিনিও আমার সাবজেক্টে DAAD স্কলারশিপ নিয়ে এসেছেন। আবার অনেকে ভাবেন আগের একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডও একশোতে একশো মিলতে হবে। সত্যি বলতে সেটিও না। যেমন মাহিন ভাইয়া ছিলেন আর্কিটেক্ট আর আমার ব্যাকগ্রাউন্ড ছিলো জুওলজি। আমরা দুইজনই একই সাবজেক্টে পড়তে জার্মানি এসেছি। কারণ, অধিকাংশ সাবজেক্টই ইন্টারডিসিপ্লিনারি।

সুতরাং ভয় পাওয়ার কিছু নেই! আপনি জানেনই না, সামনে কোন দরজাটি আপনার জন্য খুলে যাবে। সাহস করে এপ্লাই করুন, কিছু একটা হয়েই যাবে!
©

From World Bank Ready to boost your skills and advance your career? Our FREE online courses are designed to help you gro...
02/26/2025

From World Bank
Ready to boost your skills and advance your career? Our FREE online courses are designed to help you grow professionally in:

- Digital Agriculture⁠
- Solid Waste Management⁠
- Transport Corridor Investments⁠
- Geospatial Information Management⁠
- Investment & Finance in Developing Economies⁠
- Public Expenditure and Financial Accountability⁠
- Smart Cities⁠
- Trade and Global Value Chains⁠
- Impact Evaluation in Low- and Middle-Income Countries⁠

📝 Enroll now: http://wrld.bg/PaIL50V38Rg

*𝘞𝘰𝘳𝘭𝘥 𝘉𝘢𝘯𝘬 𝘎𝘳𝘰𝘶𝘱 𝘤𝘰𝘶𝘳𝘴𝘦𝘴 𝘤𝘢𝘯 𝘣𝘦 𝘢𝘶𝘥𝘪𝘵𝘦𝘥 𝘧𝘰𝘳 𝘧𝘳𝘦𝘦, 𝘰𝘳 𝘴𝘵𝘶𝘥𝘦𝘯𝘵𝘴 𝘤𝘢𝘯 𝘤𝘩𝘰𝘰𝘴𝘦 𝘵𝘰 𝘳𝘦𝘤𝘦𝘪𝘷𝘦 𝘢 𝘷𝘦𝘳𝘪𝘧𝘪𝘦𝘥 𝘤𝘦𝘳𝘵𝘪𝘧𝘪𝘤𝘢𝘵𝘦 𝘧𝘰𝘳 𝘢 𝘴𝘮𝘢𝘭𝘭 𝘧𝘦𝘦.

✈️✈️ফ্লাইট মিস হলে কী করবেন? মাথা ঠান্ডা রাখুন! ✈️✈️ফ্লাইট মিস করার অভিজ্ঞতা যেকোনো ভ্রমণকারীর জন্য খুবই হতাশাজনক। তবে চ...
01/06/2025

✈️✈️ফ্লাইট মিস হলে কী করবেন? মাথা ঠান্ডা রাখুন! ✈️✈️
ফ্লাইট মিস করার অভিজ্ঞতা যেকোনো ভ্রমণকারীর জন্য খুবই হতাশাজনক। তবে চিন্তা করবেন না! ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পনা করলে আপনি সহজেই পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবেন। এখানে কয়েকটি কার্যকর টিপস রইলো:

১. দ্রুত এয়ারলাইন্সের সাথে যোগাযোগ করুন
👉 যা করবেন:
ফ্লাইট মিস করার সঙ্গে সঙ্গেই এয়ারলাইন্সের কাস্টমার কেয়ার বা অ্যাজেন্টের সাথে যোগাযোগ করুন।
👉 কেন জরুরি?
- এয়ারলাইন্স অনেক সময় “No Show” ফি কেটে পরবর্তী ফ্লাইটে জায়গা দেয়।
- কিছু ক্ষেত্রে, Standby List-এ আপনাকে রাখা হতে পারে।

২. টিকিটের নিয়ম জানুন
👉 ফ্লেক্সিবল টিকিট কিনেছেন?
আপনার টিকিট যদি ফ্লেক্সিবল বা রিফান্ডেবল হয়, তাহলে ফ্লাইট মিসের পরও টিকিট পরিবর্তন বা রিফান্ড পাওয়ার সুযোগ থাকতে পারে।
👉 বাজেট এয়ারলাইন্সের টিকিট?
বাজেট এয়ারলাইন্সের টিকিট সাধারণত Non-Refundable। তবে তাদের সাথে কথা বলে কম খরচে বিকল্প ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

৩. এয়ারপোর্টে থাকুন এবং সাহায্য চেয়ে নিন
👉 এয়ারলাইন ডেস্কে যান:
বিমানবন্দরে এয়ারলাইন কাউন্টারে গিয়ে আপনার সমস্যা জানান।
👉 কেন দরকার?
- এয়ারলাইন কখনো কখনো বিশেষ পরিস্থিতিতে ওয়েভার দেয়।
- তারা আপনাকে নিকটবর্তী ফ্লাইটের জন্য সাহায্য করতে পারে।

৪. নতুন ফ্লাইট বুকিং নিয়ে ভাবুন
👉 বিকল্প ফ্লাইট দেখুন:
- এয়ারলাইন্সের অ্যাপ/ওয়েবসাইটে নতুন ফ্লাইটের খোঁজ নিন।
- ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে দ্রুত ব্যবস্থা করতে পারেন।
👉 কম খরচের উপায়:
- যদি হাতে সময় থাকে, তাহলে ভিন্ন কানেক্টিং রুট বা বাজেট এয়ারলাইন্সের দিকে নজর দিন।

৫. ভিসা এবং হোটেল চেক করুন
👉 কী করবেন:
ফ্লাইট মিস হলে ট্রানজিট ভিসা লাগতে পারে। এছাড়াও হোটেল বুকিং এর শর্তাবলী চেক করুন।
👉 পরামর্শ:
আপনার ভিসার মেয়াদ এবং হোটেলের ক্যান্সেলেশন পলিসি জানুন।

৬. মাথা ঠান্ডা রাখুন এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিন
👉 নিজেকে দোষারোপ করবেন না।
👉 পরিকল্পিতভাবে সিদ্ধান্ত নিন।

✈️ শেয়ার করে জানিয়ে দিন ✈️
এই টিপসগুলো যেকোনো ভ্রমণকারীর জন্য খুবই কাজে আসতে পারে। তাই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। 🌍

🔵সেরা ৬০টি মালায়ালাম মুভির হিন্দি ডাবড ইউটিউব লিংকঃ---🎬Lucky Baskhar:-https://youtu.be/4OqQVaR8now?si=5HlBDTaT2UkATrrQ-h...
12/31/2024

🔵সেরা ৬০টি মালায়ালাম মুভির হিন্দি ডাবড ইউটিউব লিংকঃ---

🎬Lucky Baskhar:
-https://youtu.be/4OqQVaR8now?si=5HlBDTaT2UkATrrQ
-https://youtu.be/Bpe9VOJLY5U?si=sZrTfugllnoM32Ro

🎬Marco Part-1 (Mikhael):
https://youtu.be/4phG6GA8788?si=L8TaPjGBTygd4jvN

🎬Home:
https://youtu.be/Qzdclfii2ew?si=H4rgQWmXzOQUxfo8

🎬Aavesham
https://youtu.be/SOUZlSkYXHo?si=8Ob7UgvAvb7IpXeg

🎬Malik:
https://youtu.be/45JlIvlVKiQ?si=wmiDvsW0alj4-txW

🎬Ustad Hotel:
https://youtu.be/ke0t1eCloeA

🎬Lucifer:
https://youtu.be/JVHskwxIbxA?si=eiY4PnzmZDGt0BoU

🎬King of Kotha:
https://youtu.be/-HbLUEGJ2K0?si=8RqG_ACfucXN0CUB

🎬Drishyam:
https://youtu.be/mW0G9W4ZE1c?si=u7KoqxPNDj6fQWje

🎬Charlie: (Bangla Dubbed)
https://youtu.be/pPeZCAVcfPY?si=8NpOeJjLFdla7ক্রচ

🎬Hridayam: (unofficial)
https://youtu.be/YtgOkTIOx7U?si=ie76zaXI5kEXlbj6

🎬Thallumaala:
https://youtu.be/Du0tq3pVvsY?si=eftdpR0DZ-BFd2b1

🎬Premam:
https://youtu.be/CALtqzhM44U?si=3k4Xs5vQF2chpFF9

🎬Godha:
https://youtu.be/UirK4tr1igM?si=mb_4jQ9Kdg_FDTn1

🎬Heaven:
https://youtu.be/sJW8E0dACFo?si=PQoKaOx1H6Zh2_X2

🎬Take Off:
https://youtu.be/sO6tgqytDC4?si=FvA4__8WyfYVnOTA

🎬Theevram:
https://youtu.be/JGO2vZtVMSo

🎬ABCD:
https://youtu.be/nw5k4mMcBPA

🎬7th Day:
https://youtu.be/lilWu7zehUk?si=65FC2qcbZPRShdNs

🎬Operation Java:
https://youtu.be/m8xZ6O9wI4I?si=6FWC68Z2dfH1Bo8Q

🎬Athiran:
https://youtu.be/ZkmXn85c11A?si=rcVaJHZEyADfORcQ

🎬Irul:
https://youtu.be/Pf4FN72M-wI?si=yvrd2FaDPJ91IrZs

🎬Pattam Pole:
https://youtu.be/tR1cnh_tMHA

🎬Neelakasham Pachakadal Chuvanna Bhoomi:
https://youtu.be/LNHixQ6z_Pg

🎬Veyil:
https://youtu.be/K4OYFY5vT7c?si=gtpA1xHvPXKZQEPq

🎬Bangalore Days: (Unofficial👎👎)
https://youtu.be/lgxcyWvgSz0?si=6hN9fq_A49GGbO6e

🎬Vikramadithyan:
https://youtu.be/1paOaSaMoC4

🎬Cold Case:
https://youtu.be/Z9uDOF5YmMs?si=WBH8VGlXMGJAotWo

🎬100 Days of Love:
https://youtu.be/vzdCqVEOfMw

🎬Kali: (Unofficial)
https://youtu.be/Ot0yYWuMHm4?si=chif6UZhhyPUoDpX

🎬Makal:
https://youtu.be/sR5qBst3BDI?si=C_FJLOXEgRFRSzul

🎬Comrade in America: (Unofficial)
https://youtu.be/4iyfttAG8fs?si=Zn9cp3DzrgBH2VmQ

🎬Pulimurugan:
https://youtu.be/DtOijlBZJMI?si=IQmSnafsJmKI7RSz

🎬Solo:
https://youtu.be/ta3lHzcp4BM

🎬Oru Yamandan Premakadha:
https://youtu.be/3X7Z1DH9pwo?si=0a9UJOHWpQVthnQu

🎬Kannum Kannum Kollaiyadithaal:
https://youtu.be/ywUwSa4MplY?si=gQil5NNnVevPGQlV

🎬Hey Sinamika:
https://youtu.be/1m6Xz5ZQQ5M

🎬Salute:
https://youtu.be/WHWV6YK7EW4
https://youtu.be/uR2HDFaJ53k?si=UuKs50dN1s7l6NXK

🎬Sita Ramam:
https://youtu.be/JTBBHVlGUug?si=V2fmoxnpNgPClbq8

🎬Chup:
https://youtu.be/y9_T-thkm8U?si=aSFVGuwc2R_3psrW

🎬Night Drive:
https://youtu.be/8CRBEQ2MCr8?si=BIrBSvnJIEmeIgKO

🎬Diamond Necklace:
https://youtu.be/vrGej6m3HKk?si=jdAqFlvPRe5pmXo3

🎬Action Blaster:
https://youtu.be/BUR7R9buDN0?si=jsV8RNStrSUYb8hf

🎬7th Day:
https://youtu.be/lilWu7zehUk?si=URO9O3i-Umj8duE5

🎬Om Shanti Oshana:
https://youtu.be/KkVmZfM6Peg?si=2bN3a85rF2JW_OjL

🎬Kala:
https://youtu.be/_M5a11wIUH0?si=-jBgckS5veXJ7Kbu

🎬Kalki:
https://youtu.be/4FzD-kTJ4lc?si=4O30Wtp73xLEJH26

🎬Theevandi:
https://youtu.be/tGPJDa41XKE?si=5buXf3BDf5o-l4wi

🎬Vaashi:
https://youtu.be/Kv-a64bJxB8?si=fU_heFyXBd_JeV8p

🎬Forensic:
https://youtu.be/MrtExmicVko?si=0OQOomsHL0vkzK-J

🎬Maayanadhi:
https://youtu.be/l1bd4Bhfc4M?si=payw9MSLhgxtHndn

🎬Luca:
https://youtu.be/uvusRMYPWvE?si=NM_d6guTkJ-TpM84

🎬John Luther:
https://youtu.be/9V4XwNDv3tc?si=GGNDGqfHpjlo0xw3

🎬Aarattu:
https://youtu.be/cLVg8yj6o_U?si=wURhb6eTzi0vvJyt

🎬Super Saranya: (Bangla Dubbing)
https://youtu.be/1i61adD1KdE?si=_XXuAbc_TiMm3o3S

🎬Odiyan:
https://youtu.be/7UkabLo3-4Y?si=bt1ulWHmD0wc50jX

🎬Ranam:
https://youtu.be/rUATxo11jA4?si=u_iDyMGrCZxPuzNz

🎬Satham Podathey:
https://youtu.be/G7fqEE7x6Lo?si=Lk3r0cJTCxs6oE2E

🎬Adam Joan:
https://youtu.be/i99L2VuUko8?si=Ep_xRM5P_LVbjwAJ

🎬Amen:
https://youtu.be/kxChU1DXgOg?si=4Y0CT5eS0o_FhNzE

🎬Richie:
https://youtu.be/n7WBOMApKl0?si=D2HyfaqJfMkl43T3

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার নতুন সুযোগ.. স্কিল  ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইডঅস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের...
12/31/2024

অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার নতুন সুযোগ..
স্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা: একটি সহজ গাইড

অস্ট্রেলিয়া বিশ্বের অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে কাজের সুযোগ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রার সমন্বয় রয়েছে। যারা দক্ষ কর্মী হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে চান, তাদের জন্য ৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা এক বিশেষ সুযোগ। এই ভিসা আপনাকে নির্দিষ্ট শিল্প বা পেশায় কাজের অনুমতি দেয় যেখানে দক্ষ কর্মীর অভাব রয়েছে।

আজ আমরা এই ভিসার বিস্তারিত এবং কীভাবে আবেদন করবেন তা জানবো।

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা কী?

৪৫৭ সাবস্কিল ইন ডিমান্ড ভিসা (Temporary Work Skilled Visa Subclass 457) মূলত অস্থায়ী কাজের জন্য দেওয়া হতো। যদিও এটি এখন সরাসরি উপলব্ধ নয় এবং পরিবর্তিত হয়েছে Subclass 482 (TSS) ভিসায়, অনেকের জন্য এটি ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিসা ছিল। বর্তমানে, ডিমান্ডভিত্তিক স্কিলড ভিসাগুলি Subclass 482 বা অন্যান্য স্কিলড ভিসার মাধ্যমে দেওয়া হয়।

এই ভিসার আওতায়:

1. আপনার পেশাটি "Skilled Occupation List"-এ থাকতে হবে।
2. একজন অনুমোদিত স্পনসর আপনাকে নিয়োগ দিতে হবে।
3. আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজ করতে পারবেন।

এই ভিসার সুবিধা
1. কাজের সুযোগ: অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন চাহিদাসম্পন্ন পেশায় কাজের সুযোগ।
2. পরিবার নিয়ে যাওয়ার সুবিধা: ভিসার অধীনে আপনার পরিবারকেও নিয়ে যেতে পারবেন।
3. স্থায়ী বাসিন্দার পথ: এই ভিসা থেকে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ (PR) পাওয়ার সম্ভাবনা।

ডিমান্ড পেশাগুলোর তালিকা
৪৫৭ ভিসা বা বর্তমান TSS ভিসার জন্য বেশ কিছু পেশা নির্ধারিত:
নির্মাণ (Construction Workers)
নার্সিং (Nurses)
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ (IT Professionals)
ইঞ্জিনিয়ারিং (Engineers)
হসপিটালিটি (Chefs & Cooks)
আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে "Skilled Occupation List" চেক করুন।

আবেদন প্রক্রিয়া
১. যোগ্যতা যাচাই:
আপনার পেশা তালিকায় আছে কিনা তা যাচাই করুন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২. স্পনসর খুঁজুন:
একজন অনুমোদিত অস্ট্রেলিয়ান নিয়োগকর্তা আপনাকে স্পনসর করতে হবে।
স্পনসরশিপ নিশ্চিত হলে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে।
৩. নথি প্রস্তুত করুন:

পাসপোর্ট

প্রাসঙ্গিক সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতার প্রমাণ
ইংরেজি ভাষার দক্ষতার প্রমাণ (IELTS/PTE) Ielts 5 all
স্বাস্থ্য এবং চরিত্র সনদ
৪. অনলাইন আবেদন:
ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে ফর্ম পূরণ করে আবেদন জমা দিন।

আবেদন ফি প্রদান করুন।

৫. প্রসেসিং এবং অনুমোদন:
আবেদন জমা দেওয়ার পর বায়োমেট্রিক এবং ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে।

সফল হলে আপনি আপনার ভিসা অনুমোদনের চিঠি পাবেন।

ভিসা রিজেকশনের কারণ
1. ভুল নথি বা অসম্পূর্ণ তথ্য।
2. স্পনসরের অযোগ্যতা।
3. পেশার তালিকার সাথে মিল না থাকা।
4. ফান্ডের পর্যাপ্ত প্রমাণ না থাকা।


প্রতি একর টমেটো চাষে, বছরের সকল খরচ বাদ দিয়ে , ১ কোটি ১০ লাখ টাকা লাভ (92,261.00, USD)...!!জী, এভাবেই আমেরিকার এক কৃষক ...
12/30/2024

প্রতি একর টমেটো চাষে, বছরের সকল খরচ বাদ দিয়ে , ১ কোটি ১০ লাখ টাকা লাভ (92,261.00, USD)...!!

জী, এভাবেই আমেরিকার এক কৃষক কেভিন আমার/ সামনে তার ডাটা গুলো প্রেজেন্ট করছিলেন (নিচের ছবিতে); যখনই কৃষকদের কনফারেন্সে যাই তখনই দেখি তাদের চাষাবাদের ও জীবনযাপনের ধরন।

এইখানের কৃষকদের জীবন দেখলে মনে হবে, এরা এক একজন রাজা/সম্রাট। যেকোনো কিছু আবাদ করতে তাদের ৫-৬ স্তরের ডিফেন্স সিস্টেম রেডি থাকে।
একটু ক্লিয়ার করে বলি,

১। একটা কৃষক যখন আবাদ শুরু করবে তার আগেই ওই ফসলের চাহিদা, বাজারের অবস্থা, ও অন্যান্য ফিজিবিলিটি স্টাডি করে সেই রিপোর্ট কৃষকে দিয়ে দেয়, ওই রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচার এক্সটেনশন ডিপার্টমেন্ট; ওই ফসলের জন্য যদি আলাদা কোন টেকনোলজি বা কোন স্পেশাল কিছুর দরকার হয় তাহলে সেটা জানানোর জন্য আছে প্রত্যেক স্টেটের এগ্রিকালচার এক্সপেরিমেন্ট স্টেশন!!

২। সম্রাটদের দ্বিতীয় লেয়ারের ডিফেন্স হলো মাস্টার গ্রোয়ার এন্ড গ্রোয়ার কনসালটেন্সি ফার্মস; আপনি যে কোন একটা ফার্মের রেজিস্টার মেম্বার হলে তারাই আপনাকে সকল প্রকার পরামর্শ দিবে, কখন কোন ওষুধ প্রয়োগ করবেন কখন কোন ধরনের রোগ-বালাই আসতে পারে সবকিছু; আপনার কাজ হলো এদেরকে ফলো করা এবং এদের টাকা দেওয়া! তাদের ভুল পলিসিতে যদি আপনার ফসল মারা যায় তাহলে সেই কম্পেনসেশন আপনি পাবেন!

৩। সম্রাটদের তৃতীয় লেয়ারের ডিফেন্স হলো ক্রপ ইন্সুরেন্স ও ফ্যাসিলিটি ইন্সুরেন্স পলিসি; তারা নিয়মিত আপনার চাষাবাদ ও চাষাবাদ সম্পর্কিত স্থাপনা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং আপনাকে পরামর্শ দিবেন; তারপরে যদি কোন রোগ অথবা ব্যাধিতে ফসল টার্গেটেড ইল্ড পরিমাণ না হয়, তাহলে তারা পুরা ক্ষতিপূরণ দিবেন!

৪। উপরে সবগুলো যদি ফেল করে তাহলে সম্রাটের চতুর্থ লেয়ার ডিফেন্স হলো তার নিজের স্টেটের ডিপার্টমেন্ট এগ্রিকালচার; আপনি স্টেটের রেজিস্টার্ড কৃষক হলে, বড় ধরনের দুর্যোগে তো ভর্তুকি পাবেনই সাথে উপরের কোন সিস্টেম কাজ না করলে সেই ভর্তুকিও পাবেন।

৫। কৃষকদের সর্বশেষ অথবা পঞ্চম লেয়ার অফ ডিফেন্স হলো তাদের ফেডারেল গভমেন্ট; যেহেতু কৃষকরা প্রাথমিক স্তরের উৎপাদক, তাই গ্রেট আব্রাহাম লিংকনের সময় থেকে কৃষকদের জন্য আলাদা ভর্তুকি ও আলাদা সুবিধা সাংবিধানিকভাবে তাদের বাজেটের মধ্যে সবসময় রাখা হয়। এদের সব কৃষক জানে; যে কোন বড় দুর্যোগে যদি কোন নির্দিষ্ট ফসলের কোন বড় ধরনের ক্ষতি হয় অথবা কোন ধরনের সমস্যা হয় যেখানে উপরের চারজনের কেউই দায়ী নয় তাহলে তাদের রাষ্ট্রপ্রধান তাদের পাশে থাকবে, এবং ভর্তুকি ঘোষণা দিবেন !!!

তাদের জিডিপির মাত্র ৫.৫-৬ ভাগ আসে কৃষি থেকে; তারপরও তারা তাদের কৃষকদের প্রতি কি পরিমান যত্নশীল!!!!

আর আমাদের কৃষি নির্ভর দেশে………??
©️ স্যার মিশেল আবেদ

– follow Mr News Master

থাইল্যান্ড ই-ভিসা: বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভ্রমণ সুবিধা শুরু হতে যাচ্ছে! 🌏থাইল্যান্ড ভ্রমণ এখন আরও সহজ হতে চলেছে! নতুন ই-...
12/29/2024

থাইল্যান্ড ই-ভিসা: বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভ্রমণ সুবিধা শুরু হতে যাচ্ছে! 🌏
থাইল্যান্ড ভ্রমণ এখন আরও সহজ হতে চলেছে! নতুন ই-ভিসা ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া হবে সহজ এবং দ্রুত।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪: বাংলাদেশি অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা প্রয়োজন থাকবে না।
২ জানুয়ারি ২০২৫: সাধারণ পাসপোর্টধারীদের জন্য ই-ভিসা ব্যবস্থা চালু হতে যাচ্ছে।
ই-ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া
১. অনলাইন আবেদন
থাইল্যান্ড ই-ভিসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করুন:
👉 https://www.thaievisa.gov.th
আবেদন ফর্ম পূরণ করে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করুন।
📌 পাসপোর্ট জমা দিতে হবে না।
২. ফি পরিশোধ
আবেদন জমা দেওয়ার "Payment Info Summary" শীট পাবেন যার মাধ্যমে ভিসা ফি প্রদান করতে হবে।
অনলাইনে ফি পরিশোধ করুন:
👉 Commercial Bank of Ceylon এর মাধ্যমে।
📌 ক্যাশ পেমেন্ট গ্রহণযোগ্য নয়।
৩. ভিসা অনুমোদন
আবেদন জমা দেওয়ার ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ই-ভিসা অনুমোদন পাওয়া যাবে।
অনুমোদিত ই-ভিসা আপনার ইমেইলে পাঠানো হবে।
ই-ভিসা ব্যবহার
✅ অনুমোদিত ই-ভিসার একটি প্রিন্ট কপি নিন।
✅থাইল্যান্ডে প্রবেশের সময় ইমিগ্রেশনে এটি প্রদর্শন করুন।
বর্তমান ভিসা সেন্টারের আপডেট
ই-ভিসা সিস্টেম চালুর প্রস্তুতির জন্য ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ থেকে ঢাকার চারটি ভিসা সেন্টারে আবেদন গ্রহণ বন্ধ থাকবে। (যদিও ইতিমধ্যে প্রচুর ফাইল এর চাপের কারনে তারা সকল ধরনের ফাইল নেয়া বন্ধ করে দিয়েছে।)
যোগাযোগের ঠিকানা
📍 থাই রয়্যাল এম্বাসি, ঢাকা
📞ফোন: (880 2) 5881 3260-1, 5881 2795
📧ইমেইল: [email protected]
🌐ওয়েবসাইট: thaiembassy.org/dhaka

নিহত দুইজন হলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের ৯৭ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী শহিদুল হ...
12/28/2024

নিহত দুইজন হলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও গ্রামীণ পরিকল্পনা (ইউআরপি) ডিসিপ্লিনের ৯৭ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী শহিদুল হাসান স্বপন ও একই ডিসিপ্লিনের ০৩ ব্যাচের শিক্ষার্থী সাবরিনা আহমেদ পাপড়ি। তারা দুইজন স্বামী-স্ত্রী ছিলেন। স্বপন অস্ট্রেলিয়ার কার্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন।

সবচেয়ে কম খরচে যেভাবে ইউরোপ ভ্রমণ করতে পারেন। সেইভ করে রাখতে পারেন। কাজে আসবে। ১. শেনজেন ভিসায় আপনি ২৯টি দেশ ভ্রমণ করতে ...
12/28/2024

সবচেয়ে কম খরচে যেভাবে ইউরোপ ভ্রমণ করতে পারেন। সেইভ করে রাখতে পারেন। কাজে আসবে।

১. শেনজেন ভিসায় আপনি ২৯টি দেশ ভ্রমণ করতে পারবেন।

মানুষ সবচেয়ে বেশি ঘুরতে যায় ফ্রান্স, স্পেন,ইতালি, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, গ্রীস। কিন্তু এই দেশগুলো এক্সপেন্সিভ।

তুলনামূলক কম খরচের দেশগুলো হলো পোল্যান্ড , হাঙ্গেরি , বুলগেরিয়া, পর্তুগাল।পশ্চিম ইউরোপের তুলনায় এগুলোতে থাকা, খাওয়া ও পরিবহন খরচ কম।

২. ভ্রমণের জন্য কখন যাচ্ছেন তা গুরুত্বপূর্ণ। অফ-সিজন ভ্রমণ করলে খরচ অনেক কম (মার্চ-এপ্রিল, সেপ্টেম্বর-নভেম্বর)

এই সময় টিকেট, থাকা, এবং আকর্ষণীয় স্থানগুলোতে প্রবেশ ফি কম হয়।পর্যটকের ভিড় কম থাকায় ঘোরাঘুরি আরামদায়ক হবে।

ফ্লাইট, হোটেল এবং ট্রেন টিকিট অন্তত ৩ মাস আগে বুক করলে অনেক খরচ কম হয়। শেষ মুহূর্তের বুকিং সাধারণত ব্যয়বহুল।

৩. পরিবহনে খরচ কমানোর জন্য যতোটা সম্ভব ট্রেন ও বাস ব্যাবহার করুন। বাস সবচেয়ে সস্তা এবং ভালো সার্ভিস।

FlixBus বা BlaBlaBus ব্যবহার করে শহর বা দেশের মধ্যে সস্তায় যাতায়াত করতে পারবেন।

৪. ⁠এক দেশ থেকে আরেক দেশে যাবার জন্য রাতের ট্রেন বা বাসে ভ্রমণ করলে হোটেলের খরচ বাঁচবে।

৫. Eurail Pass কিনলে একাধিক দেশে সস্তায় ট্রেন ভ্রমণ করতে পারবেন।

বড় শহরগুলোর ডে পাস বা উইকলি পাস কিনতে পারেন, যা আপনাকে ট্রেন, বাস, এবং ট্রামে আনলিমিটেড ভ্রমণের সুযোগ দেয়।

সাইকেল ভাড়া করতে পারেন, সস্তায় শহর ঘুরতে।

৬. যদি ফ্লাইট বুকিং দিতেই হয়, সস্তায় ফ্লাইট বুকিং করতে Ryanair, EasyJet বা WizzAir ব্যবহার করুন।

Kayak, স্কাইস্ক্যানার বা গুগল ফ্লাইটস ব্যবহার করতে পারেন।

৭. ছোট ব্যাগে প্যাকিং করলে বেস্ট (Max 10kg/person), কারণ বাজেট এয়ারলাইনে অতিরিক্ত লাগেজের জন্য বেশি চার্জ করা হয়।

BlaBlaCar ব্যবহার করে অন্য পর্যটকদের সাথে ভ্রমণের খরচ ভাগ করে নিন।

৮. হোটেলের বদলে এয়ারবিএনবিতে থাকলে খরচ অনেক কম হবে। নিজের বাসার মতো থাকতে পারবেন।

একা হলে পুরো অ্যাপার্টমেন্টের বদলে একটি রুম বা শেয়ার্ড স্পেস বুক করুন।

পাশাপাশি Hostelworld বা Booking.com-এ সস্তা হোস্টেল বুক করুন। ডরমিটরি রুম আরও সাশ্রয়ী।

অনেকে কাউচসার্ফিং করে মানে ফ্রি থাকার জন্য স্থানীয়দের বাসায় থাকে।

৯. এয়ারবিএনবি থাকলে নিজে রান্না করে খেতে পারবেন। স্থানীয় সুপারমার্কেট থেকে খাবার কিনে নিজেই রান্না করুন।
পানি কিনে খাবার কোনো দরকার নেই। কলের পানি একদম সেইফ।

স্ট্রিট ফুড বা স্থানীয় রেস্তোরাঁতে খেতে পারেন, সস্তায় পাবেন।

১০. ইউরোপের অনেক জায়গায় ফ্রি ঘোরা যায়।

বেশিরভাগ শহরে ফ্রি ওয়াকিং ট্যুর পাওয়া যায়।

যেমন প্যারিসে প্রতি মাসের প্রথম রবিবার।

১১. ইউরোপের জন্য একটি ইউরোপ-ওয়াইড সিম কার্ড (যেমন: Lyca,Vodafone, Orange কিনতে পারেন। ৩০ দিনের জিন্য বেশি করে ডাটা কিনলে ভালো।

ফ্রি Wi-Fi ব্যবহার করতে পারবেন হোস্টেল, ক্যাফে, এবং পাবলিক প্লেসে।

১১. প্রতিদিনের খরচের জন্য একটি নির্দিষ্ট বাজেট ঠিক করতে পারেন। থাকা-খাওয়া সহ ৫০-৬০ ইউরো। তাহলে খরচ কন্ট্রোলে থাকবে।

©️

12/23/2024

ভুলবো না, ভুলতে দেব না, ক্ষমাও করবো না।

12/23/2024

অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়ে স্থায়ী বসবাসের (Permanent Residency বা PR) জন্য নির্দিষ্ট একটি পরিকল্পনা এবং ধাপে ধাপে প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়। নিচে অস্ট্রেলিয়ায় PR পাওয়ার জন্য বিস্তারিত প্রক্রিয়া বাংলায় তুলে ধরা হলো:

১. সঠিক কোর্স এবং পেশা নির্বাচন করুন
• কোর্স নির্বাচন: অস্ট্রেলিয়ার PR পেতে আপনার পড়াশোনা এমন একটি কোর্সে হওয়া উচিত যা দেশের Skilled Occupation List (SOL) বা Medium and Long-term Strategic Skills List (MLTSSL)-এ অন্তর্ভুক্ত।
• উদাহরণ: ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, নার্সিং, টিচিং, একাউন্টিং, বা ট্রেড স্কিল।
• পেশা নির্বাচন: আপনার পড়াশোনা শেষে যেই পেশা গ্রহণ করবেন, সেটি অস্ট্রেলিয়ার চাহিদাসম্পন্ন পেশার তালিকায় থাকতে হবে।

২. পিএসডব্লিউ (PSW) ভিসা সংগ্রহ করুন
• কোর্স সম্পন্ন করার পর, আপনি Post Study Work (PSW) ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
• PSW ভিসার মেয়াদ:
• ব্যাচেলর বা মাস্টার্স (Coursework): ২-৩ বছর।
• মাস্টার্স (Research): ৩ বছর।
• পিএইচডি: ৪ বছর।

এই সময়ে আপনি ফুল-টাইম কাজ করতে পারবেন এবং পেশাগত অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।

৩. স্কিল অ্যাসেসমেন্ট করুন
• স্কিল অ্যাসেসমেন্ট: আপনার পেশার সাথে সম্পর্কিত কর্তৃপক্ষ (যেমন: Engineers Australia, ACS, CPA) থেকে আপনার স্কিলের মূল্যায়ন (Skill Assessment) করাতে হবে।
• এটি আপনার পেশাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা যাচাই করে।

৪. পয়েন্ট টেস্টে যোগ্যতা অর্জন করুন

অস্ট্রেলিয়ার PR পাওয়ার জন্য নির্ধারিত পয়েন্ট টেস্টে ৬৫ বা তার বেশি পয়েন্ট অর্জন করতে হবে।
পয়েন্ট নির্ভর করে:
• বয়স (১৮-৪৪ বছর হলে সর্বাধিক পয়েন্ট পাওয়া যায়)।
• শিক্ষা (অস্ট্রেলিয়ার ডিগ্রি হলে বাড়তি পয়েন্ট)।
• কাজের অভিজ্ঞতা।
• ইংরেজি দক্ষতা (আইইএলটিএস/PTE স্কোর)।
• অস্ট্রেলিয়ার আঞ্চলিক এলাকায় পড়াশোনা (Regional Study)।
• পেশাগত দক্ষতা এবং স্পন্সরশিপ।

৫. PR ভিসার ক্যাটেগরি নির্বাচন করুন

PR-এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিসার ধরনগুলো হলো:
1. Subclass 189 (Skilled Independent Visa): স্পন্সর ছাড়াই সরাসরি আবেদন করতে পারবেন।
2. Subclass 190 (Skilled Nominated Visa): রাজ্য সরকারের মনোনয়নের (State Nomination) প্রয়োজন।
3. Subclass 491 (Skilled Work Regional Visa): আঞ্চলিক এলাকায় কাজের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে ৫ বছরের ভিসা, পরে PR-এ রূপান্তরিত করা যায়।

৬. রাজ্য স্পন্সরশিপের জন্য আবেদন করুন

যদি আপনি Subclass 190 বা Subclass 491 ভিসার জন্য যোগ্য হন, তবে রাজ্য সরকার থেকে স্পন্সরশিপ পেতে আবেদন করুন।

৭. অভিজ্ঞতা এবং ইংরেজি দক্ষতা বাড়ান
• অভিজ্ঞতা অর্জন: PSW ভিসার সময়কালে পূর্ণকালীন কাজ করে আপনার পেশাগত অভিজ্ঞতা বাড়ান।
• ইংরেজি স্কোর উন্নত করুন: উচ্চ পয়েন্ট পাওয়ার জন্য আইইএলটিএস-এ ৭ বা ৮ স্কোর অর্জন করুন।

৮. ভিসার আবেদন জমা দিন
• যখন আপনি প্রয়োজনীয় পয়েন্ট অর্জন করবেন এবং স্কিল অ্যাসেসমেন্ট সম্পন্ন করবেন, তখন আপনি PR ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
• আবেদন করতে হবে অনলাইনে ImmiAccount ব্যবহার করে।

৯. PR পাওয়ার পরে সুবিধা
• PR পাওয়ার পর আপনি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস, কাজ এবং পড়াশোনা করার অনুমতি পাবেন।
• পরিবারের সদস্যদেরও স্পন্সর করতে পারবেন।
• স্বাস্থ্যসেবা (Medicare) এবং অন্যান্য সরকারি সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
• ৪ বছর পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সতর্কতা এবং টিপস
1. স্কিল লিস্ট আপডেট হয়, তাই সর্বদা সর্বশেষ তথ্য জেনে সিদ্ধান্ত নিন।
2. অভিজ্ঞ এজেন্টের সাহায্য নিন যাতে ভুলত্রুটি এড়ানো যায়।
3. আঞ্চলিক এলাকায় পড়াশোনা বা কাজ করলে বাড়তি পয়েন্ট পেতে পারেন।

এই পরিকল্পনাগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করলে অস্ট্রেলিয়ায় PR পাওয়া সহজতর হবে।

Follow: Mr News Master

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থে...
12/22/2024

ভাবতে পারেন এই বাড়িতে একসময় হইচই এ মেতে থাকতো পুরো পরিবার। তারপর ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে চলে যায় যে যার মতো প্রতিষ্ঠিত হতে। থেকে যায় বাবা মা অথবা পরিবারের ব্যয়োজৈষ্ঠরা। ছেলেমেয়েরা প্রথমে প্রতি সপ্তাহে আসতো তাদের সঙ্গে দেখা করতে। তারপর সেটা বেড়ে গিয়ে হলো মাসে একবার। তারপর সংসার আর কর্ম জীবনে প্রবেশ করে সেটা গড়ায় বছরে একবার সেটা শুধু ঈদের দিন দেখতে আসা । এক ঈদ বাবার বাড়ি এক ঈদ শশুর বাড়ি। এভাবেই বাড়তে থাকে দুরত্ব। এই আসা যাওয়ার অপেক্ষায় একসময় বাবা মায়ের সময় শেষ হয়ে যায়। বাবা মা জীবিত থাকতে এই হলো আসা যাওয়ার গল্প। আর যখন তারা মারা গেলো তখন সেখানে ঝড়া পাতা আর পোকামাকড়ের বসতি এখন আর কয়েকবছরে ও হয়তো আসেনা। জীবন বড় অদ্ভুত। এমন জীবন দিয়ে কি হয়?

Address

645 W. Fifth Avenue , South Richmond Hill
New York, NY
11419

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mr News Master posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mr News Master:

Share