Quick Headline

Quick Headline Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Quick Headline, News & Media Website, 71/3, New York, NY.

08/17/2025

ইতিহাসের বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধার বই পড়ে বুঝলাম, শেখ মুজিবের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি কোন আবেগ কাজ করত না যেহেতু তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন নি বা উপস্থিত ছিলেন না। তিনি যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেই পাকিস্তান কারাগারে বন্ধি হন। বের হন যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর। তিনি পাকিস্তান ভাঙ্গতে চাননি। তিনি যখন দেশ গঠনের দ্বায়িত্ব নেন তখন পাকিস্তান আমলের পরাজিত প্রশাসকদের নিয়ে দেশ গঠন করেন এবং অনেক ভূয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ দেন মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আলাপ না করেই। ইন্ডিয়াতে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা ছিল কিন্তু তিনি সেটা আনেননি। দুর্নীতি, লুটতরাজ ছিল কমন ব্যাপার। রক্ষীবাহিনীর মাধ্যমে অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করা হয় যারা বাম দল করত। ১৯৭৪ সালের ১৭ মার্চ শেখ মুজিব রক্ষীবাহিনীর মাধ্যমে একটি গনহত্যা চালায় সেখানে ৫০ জন জনতা নিহত হয়। তারা সরকারের অপশাসন এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছিল। দুর্নীতি এবং চোরাকারবারি এমন মাত্রায় পৌঁছায় যে তা কন্ট্রোলের বাহিরে চলে যায়। সাথে আছে আমেরিকার সাথে শেখ মুজিবের গাদ্ধারি ফলে আমেরিকার খাদ্য সহায়তা বন্ধ করে দেয়। আমেরিকা কিউবাতে পাট রপ্তানি করতে নিষেধ করেছিল। এত কিছুর ফলে ১৯৭৪ সালে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়৷ সরকারি হিসেবে ২৭ হাজার আর বেসরকারি হিসেবে ৩ লক্ষ এর কাছাকাছি। তাজউদ্দিন আহমেদ দুর্ভিক্ষের ব্যর্থতার কথা স্বীকার করাতে শেখ মুজিব জোড় পূর্বক পদত্যাগ করাতে বাধ্য করেন। এই দুর্ভিক্ষের মাঝেই নিজের জন্মদিনের ৫৫ পাইন্ড কেক কাটেন এবং স্বর্ণমুকুট পড়িয়ে ছেলেদের বিবাহ করান। প্রচুর মানুষকে দাওয়াত করে খাওয়ান। বলে রাখা ভাল বাম দলের ৩০ হাজার কর্মীকে হত্যা করেন তিনি৷
শেখ মুজিবের একনায়কতন্ত্র, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, প্রশাসনিক অদুরর্শীতার কারনে সবাই বিরক্ত ছিল। এই জন্য সবাই বিকল্প খুঁজতেছিল। সেনাবাহিনীর একদল মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের অনুগত সেনাদের নিয়ে সামরিক ক্যু ঘটায়। শেখ মুজিবের অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটায়। একজন স্বৈরশাসক এর পতন হয়। তাদের ভাষ্য অনুসারে যদি জনগণের দ্বারা অভ্যুত্থান ঘটাত তাহলে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যুবরণ করতে হত। শেখ হাসিনার জন্য ৫০০ এর উপর মানুষকে মরতে হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা যদি আগেই পদত্যাগ করত তাহলে মৃতের সংখ্যা কমে আসত। এইজন্য শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর দেশবাসী কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় নি। সব কিছু স্বাভাবিক ছিল।

08/17/2025

রক্ষীবাহিনী (১৯৭২–১৯৭৫) বাংলাদেশে এক আতঙ্কের নাম হয়ে ওঠে। তাদের মূল কাজ ছিল ডাকাত দমন ও আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, কিন্তু বাস্তবে তারা রাজনৈতিক বিরোধী, বামপন্থী, জাসদ ও সাধারণ মানুষকেও দমন করতে গিয়ে নানা ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ডে জড়ায়। নিচে আতঙ্ক সৃষ্টিকারী প্রধান ঘটনাগুলো সাজিয়ে দিলাম:

🔴 রক্ষীবাহিনীর আতঙ্ক সৃষ্টিকারী ঘটনাবলি

১৯৭২

রক্ষীবাহিনী গঠনের পরই গ্রামাঞ্চলে “ডাকাত দমন” অভিযানে অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ।
অনেক গ্রামে “ডাকাত সন্দেহে” নিরীহ কৃষক, যুবককে হত্যা।

১৯৭৩

রাজনৈতিক দমন অভিযান:

জাসদ, সর্বহারা পার্টি ও অন্যান্য বাম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের টার্গেট করে হত্যাকাণ্ড।
বিরোধীদলীয় কর্মীদের বাড়িঘরে হামলা, অগ্নিসংযোগ।
রাজধানী ও জেলা শহরে রাতের বেলা গুম, হঠাৎ তুলে নেওয়া ও লাশ ফেলে দেওয়া শুরু হয়।

১৯৭৪

দুর্ভিক্ষকালীন সময়ে ত্রাণ লুটপাটের অভিযোগ উঠলে জনগণ প্রতিবাদ করলে রক্ষীবাহিনী গুলি চালায়।
বিভিন্ন গ্রামে অভিযান চালিয়ে গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া ও গণহত্যার অভিযোগ।
জাসদের গণবাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযানে শত শত মানুষ নিহত হয়।
ছাত্রলীগ-বিরোধী ছাত্র সংগঠনের নেতাদের উপর নির্যাতন।

১৯৭৫ (আগস্ট পর্যন্ত)

জাসদের ১৯৭৪–৭৫ বিদ্রোহ দমনকালে ব্যাপক হত্যা।

সাংবাদিক, ভিন্নমতাবলম্বী, এমনকি সাধারণ মানুষের উপরও আতঙ্ক সৃষ্টি হয়।

অনেক জায়গায় অভিযোগ ছিল, রক্ষীবাহিনী “মুজিববাহিনী” নাম নিয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে সরাসরি হত্যা করেছে।

প্রধান অভিযোগসমূহ

1. অবৈধ হত্যা (Extrajudicial killing)
2. গুম ও নির্যাতন
3. গ্রাম পোড়ানো ও লুটপাট
4. বিরোধী রাজনৈতিক দল দমন
5. জনগণের মনে ভয় সঞ্চার করা

👉 এ কারণেই আজও গ্রামীণ এলাকায় “রক্ষীবাহিনী” শব্দটি আতঙ্ক, ভয় ও দমননীতির প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

হুমকি আর টাকা দিয়ে কেনা সেলিব্রিটিদের শোক আমি ইনকার করলাম। মুজিব বাহিনীর হাতে খুন হওয়া ৪০ হাজার রাজনৈতিক কর্মী, দুর্ভিক্...
08/15/2025

হুমকি আর টাকা দিয়ে কেনা সেলিব্রিটিদের শোক আমি ইনকার করলাম।

মুজিব বাহিনীর হাতে খুন হওয়া ৪০ হাজার রাজনৈতিক কর্মী,

দুর্ভিক্ষে মরে যাওয়া ৩ লাখ মানুষ

আর

মুজিবের লোকজনের হাতে ধর্ষিত হওয়া হাজারো মা বোনের রক্ত যার হাতে, সেই স্বৈরাচারের পতন আমাদের জন্য শোকের না, আনন্দের।

সেলিব্রিটিদের কাছে লাখ লাখ মানুষের চেয়ে মুজিব পরিবারের রক্তের দাম বেশি হতে পারে।

আমাদের কাছে না।

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্বৈরাচারের পক্ষ আজ যারা নিল, তাদের শোক প্রত্যাখ্যান করুন।

এরা আগস্টেও খুনি হাসিনার হয়ে শোক করেছে, আমরা তাদের লাল কার্ড দেখাইছিলাম।

এরা আজকেও টাকার কাছে বিক্রি হয়ে খুনি মুজিবের পক্ষ নিল।

আসেন, আজকেও আমরা এদের লাল কার্ড দেখাই।

খুনি হাসিনা cdi.

আওয়ামী লীগের কালচারাল ফ্যাসিজম cdi.

বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে না দাঁড়িয়ে মুজিবের জন্য শোক করা সেলিব্রিটিদেরকেও cdi.

মুজিববাদ মুর্দাবাদ।

08/10/2025

মেজর সাদিক, তার স্ত্রী সুমাইয়া এবং অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট গুলশান আরা'র কেসটাকে আমরা যতটা সহজ হিসেবে নিয়েছি, আদতে এটা অতটাও সহজ নয়। যথেষ্ট কমপ্লিকেটেড। তাদের পরিকল্পনার ব্যাপারে আমরা যতটুকু জেনেছি, আসল পরিকল্পনা তার চেয়েও ডেঞ্জারাস এন্ড ইফেক্টিভ।

আওয়ামিলীগের কর্মীদের ট্রেনিং দেওয়ার ব্যাপারে মেজর সাদেকের নাম, পরিচয়, কর্মস্থলে অনুপস্থিতির কথা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে তাকে তো ঠিকই এরেস্ট করা হয় কিন্তু তার ওয়াইফ সুমাইয়াকে এরেস্ট করার প্ল্যান কিন্তু ছিল না।

সুমাইয়াকে যেদিন এরেস্ট করা হয়, সেদিন কক্সবাজারে ১০ম পদাতিক ডিভিশন বা রামু ক্যান্টনমেন্টের একজন ব্রিগ্রডিয়ার জেনারেল সহ আর্মির তিন থেকে চারজন মেজর সাদেকের স্ত্রী সুমাইয়ার সাথে একটি রেস্টুরেন্টে সাক্ষাৎ করেন। তাদের মাঝে কথাবার্তা চলাকালীন সময়েই ডিসি-ডিবি (ডিভিশনাল ক্রাইম ডিটেক্টিভ ব্যুরো) তার টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। ডিসি-ডিবি উপস্থিত ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে বলেন: “স্যার, উনাকে (সুমাইয়া) আমাদের কাছে দিতে হবে, আমাদের হাতে এরেস্ট ওয়ারেন্ট আছে"; কিন্তু তিনি সুমাইয়াকে হ্যান্ডওভার করতে না চেয়ে বরং বলেন “তার সাথে আমাদের কিছু কথা আছে”। পরবর্তী ডিসি-ডিবি জোরাজুরি করলে তিনি আর্মি হেডকোয়ার্টার ডিপিএসকে (ডাইরেক্টর পারসোনাল সেক্রেটারি) কল করেন। ডিপিএস আমতা আমতা করলে ডিরেক্ট চীফকে কল করা হয়। অতঃপর চীফ কোনোপ্রকার বাছ বিছার না করে সুমাইয়াকে ডিবির হাতে হ্যান্ডওভার করার জন্য এক্সেস দেন।

সাদিক-সুমাইয়া-গুলশান আরা'র কেসটি বর্তমানে হ্যান্ডেল করছে জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল/টিম। অর্থাৎ ডিজিএফআই, এনএসআই, এসবি, ডিবি সমন্বয় করে কাজ করছে। এর আগে বহুদিন যাবত জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল শুধুমাত্র ডিজিএফআইয়ের কন্ট্রোলে ছিল (ক্ষেত্রবিশেষে র‍্যাবের'ও)। তবে একটি আনপপুলার ওপেনিয়ন দিতেই হচ্ছে: ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস এই জায়গায় বেশ জবরদস্ত ব্রেকথ্রু দিয়েছেন। তিনি ডিবিকে প্রোপারলি ফাংশন করার সুযোগ দিয়েছেন, যার ফলশ্রুতিতে ডিবিকে আমরা এত সুন্দর কাজ করতে দেখছি।

তো যা বলছিলাম....

সাদেক সুমাইয়রা যাদের ট্রেনিং করিয়েছেন, এরা মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী। তাদেরকে যে ট্রেনিংটা দেওয়া হয়েছে, এর নাম “সাব টেক্টিক্যাল আর্বান ওয়ারফেয়ার”। এটাকে আমরা অনেকে সহজভাবে গেরিলা ট্রেনিং বলেও জানি।

তাদের প্ল্যান ছিল ঢাকা শহরের কেপিআই বা “কী পয়েন্ট ইন্সটলেশন" গুলিকে টার্গেট করা; সিগনিফিকেন্টলি- ‘এম্বাসি’। এছাড়া কুর্মিটোলা জেনারেল হসপিটাল, সিএমএইচ, পপুলার হসপিটাল, ব্র‍্যাক ইউনিভার্সিটি ইত্যাদি। এধরণের হাই ভ্যালু টার্গেটের আফটার ইফেক্ট হয় অত্যন্ত মারাত্মক, আর সেসব দিক বিবেচনা করেই তারা এসব ইনফ্রাস্ট্রাকচার গুলিকে লক্ষ্যবস্তু বানানোর পরিকল্পনা করেছিল।

তাদের মূল লক্ষ্য ছিল চলতি বছরের অক্টোবর-নভেম্বরের মাঝে দেশে এনার্কি বা ক্যাওস তৈরী করা। কয়েকটি এম্বাসিকে লক্ষ্যবস্তু বানানো গেলে আন্তর্জাতিকভাবেই বাংলাদেশ কোনঠাসা হয়ে পড়ত। পতিত ফ্যাসিস্ট রেজিমের মন্ত্রী এম্পি সহ রেজিম কর্তৃক বিভিন্নভাবে বেনিফিসিয়ারি সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে ইন্টারন্যাশনাল অরগানাইজেশানগুলোর যে তদন্ত চলমান— সে কাজগুলি বাধাগ্রস্থ হতো এবং এটাকে লেন্থি বা কমপ্লিটলি স্টপ করানোর উদ্দেশ্যেই উক্ত পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

একইসাথে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর মন্দিরে হামলার পরিকল্পনাও ছিল তাদের।

পরিকল্পনা সফল হলে বাংলাদেশ এমনিতেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সমর্থন হারাতো, আর ঠিক সেটারই এডভান্টেজ নিয়ে ফায়দা লুটত ভারত। সংখ্যালঘু নির্যাতনের কার্ডকে পুনরায় জাগ্রত করে বিভিন্ন কন্সাল্টেন্সি এবং লবিং ফার্মকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করিয়ে ইন্টারিম সরকারকে রিজাইন করানো'ও ছিল তাদের পরিকল্পনার অংশবিশেষ।

শুধু তাই নয়, পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভারত তাদের এয়ার এসেটস দ্বারা বাংলাদেশ সীমান্তে ২ থেকে ৩ দিনের লিমিটেড স্ট্রাইক করবে— এই তথ্যও নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে এই প্ল্যান একদম ম্যাক্সিমাম লেভেলের জন্য, প্রাইমারি লেভেলে দেশের অভ্যন্তরে ক্যাওস তৈরী করাটাই ছিল তাদের লক্ষ্য।

জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল নিশ্চিত হয়েছে, তাদের সাথে ইন্ডিয়ান ইন্টিলিজেন্স সরাসরি কাজ করেছে।

তবে যেহেতু উক্ত র‍্যাকেটের অন্যতম দুই মাস্টারমাইন্ড এখন বন্দী, একইসাথে ট্রেইংপ্রাপ্ত ৪০ জনের অধিক এরেস্টেড, তাই উক্ত পরিকল্পনা আপাতত ভেস্তে গেছে বলেই ধারনা করা হচ্ছে।

আমি বিশেষভাবে ডিবিকে ধন্যবাদ দিব, তারা অসাধারণ কাজ করে দেখিয়েছে।

জীবনডাই বেদেনাময়।
08/06/2025

জীবনডাই বেদেনাময়।

08/01/2025

মুসলমানরা বিশ্বাস করে- ইসা (আ:) ফিরে আসবে।
খৃষ্টানরা বিশ্বাস করে- যিশু ফিরে আসবে।
হিন্দুরা বিশ্বাস করে- কল্কি অবতার আসবে।
বৌদ্ধরা বিশ্বাস করে- মৈত্রেয়-বুদ্ধ ফিরে আসবে।

আর চোরেরা বিশ্বাস করে- ৫ আগষ্টের আগে তাদের আপা ঠিকই ফিরে আসবে।

©ফাইয়াজ ইফতি

07/17/2025
ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বাচ্চারা অ/স্ত্র হাতে থুক্কু কলম হাতে গোপালগঞ্জে! 🤣
07/16/2025

ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বাচ্চারা অ/স্ত্র হাতে থুক্কু কলম হাতে গোপালগঞ্জে! 🤣

New Wage Scam in Saudi Arabia: Sponsors Delay Salaries, Forcing Workers into Informal Money DealsA new kind of labour sc...
05/26/2025

New Wage Scam in Saudi Arabia: Sponsors Delay Salaries, Forcing Workers into Informal Money Deals

A new kind of labour scam is reportedly spreading in Saudi Arabia where migrant workers are being systematically deprived of their rightful wages by their sponsors (kafeels), who delay salary payments to exploit their financial vulnerability.

According to testimonies from affected workers, some kafeel sponsors receive salary payments from companies on time but intentionally delay transferring that money to the workers—sometimes for up to two months. Workers are falsely told, “The company hasn't paid yet,” when in reality, the kafeel is holding the funds.

Facing urgent needs—like sending money back home or covering medical emergencies—many workers are forced to “sell” their unpaid salaries at discounted rates. A worker revealed that a day’s wage worth 12 riyals is often sold for just 9 riyals due to desperation.

This has given rise to an informal, exploitative money market run by middlemen and kafeels, who profit from the suffering of poor migrant workers. Rights groups describe this as a new form of economic and psychological abuse within the existing kafala system.

Human rights activists are urging both the Saudi authorities and labour-sending countries to investigate and take strong legal action against this exploitative system.

Finally Arrested: Controversial ISKCON Leader Chinmoy Krishna Das Brahmachari in Bangladesh
11/25/2024

Finally Arrested: Controversial ISKCON Leader Chinmoy Krishna Das Brahmachari in Bangladesh

Chinmoy Krishna Das Brahmachari, a widely discussed and controversial ISKCON leader and spokesperson for the Bangladesh Combined Sanatan Awakening Alliance,

Why Do BJP Leaders Frequently Target Bangladeshis?
09/28/2024

Why Do BJP Leaders Frequently Target Bangladeshis?

India’s Bharatiya Janata Party (BJP) leaders have often made inflammatory and derogatory remarks about Bangladeshis, a pattern that seems to have escalated in

Bangladeshi Superfan ‘Tiger Rabi’ Assaulted by Indian Supporters During Kanpur Test
09/27/2024

Bangladeshi Superfan ‘Tiger Rabi’ Assaulted by Indian Supporters During Kanpur Test

Bangladeshi cricket fan 'Tiger Rabi' was assaulted by Indian supporters during the Bangladesh-India Test match in Kanpur. The incident took place in the

Address

71/3
New York, NY
1219

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quick Headline posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share