https://www.facebook.com/345316065628354/

Apala

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Apala, New York, NY.

Bangladeshi journalist & TV anchor 🎙️ | Ex-Senior Reporter at Somoy TV & DBC News | Now in the USA 🇺🇸, working in a govt role & hosting political talk shows on American media | Sharing my journey of culture, travel, career & motherhood 💕 তাহিয়া রুবাইয়াত অপলা
বাংলাদেশে রেডিও টুডে, সময় টিভি ও ডিবিসি নিউজে সিনিয়র রিপোর্টার ও টক শো উপস্থাপক হিসেবে বহু বছর কাজ করেছেন।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে

বসবাস করছেন। ডেটা সায়েন্সে মাস্টার্স শেষে নিউইয়র্কে সরকারি চাকরির পাশাপাশি আমেরিকান মিডিয়ার সঙ্গেও যুক্ত আছেন।

এই পেজে পাওয়া যাবে—
সংবাদ ও বিশ্লেষণ,
আমেরিকায় পড়াশোনা ও চাকরি,
নিউইয়র্কের জীবনযাপন,
এবং সন্তান লালন–পালনের অভিজ্ঞতাসহ খুটিঁনাটি

12/01/2025

সময় টিভির বর্ষপূর্তিতে সেই পুরনো স্মৃতিগুলো ফেসবুক মেমোরিতে!

11/27/2025

আযানের চুল কাটা!

11/25/2025

শুধুমাত্র সুদ ঘুষ আর শুকরের মাংস খাওয়াই হারাম না, কর্মস্থলে ফাঁকি দিয়ে বেতন নেয়াটাও হারাম রোজগার।

11/24/2025

ওজন কমানোর নামে প্রতারণা!

11/22/2025

৩/৪ দিন হইসে ভাত খাই না। রিলসে একটা ডিম ভূনা রেসিপি দেখসিলাম। ভাবলাম ঝাল করে ডিম ভূনা করে একটু ভাত খাই। ডিম সিদ্ধ করে আযানকে দিয়ে বললাম ঘরে গিয়ে ছিলে নিয়ে আসো। আমি রান্নাঘরে মশলা কসায়ে এসে দেখি আযান সব ডিম ছিলেছে ঠিকই কিন্তু সবগুলো থেকে একটু একটু করে খেয়ে ডিমের অবস্থা ছ্যাড়াব্যাড়া। এই ডিমই রান্না করসি। 🥴

11/19/2025

ডাক্তার যখন বললো আমার ছেলে সন্তান হবে তখন প্রথম মাথায় যা যা এসেছিলো তার মধ্যে অন্যতম ছিলো যে 'আমার সন্তান বড় হয়ে কোনো নারীর জন্য অনিরাপদ হবেনা তো!'

আমার ছেলেকে আমি রান্নার কাজ, ঘরের কাজ শিখানোর পাশাপাশি খুব করে চেষ্টা করি এটা শিখানোর যে পৃথিবীতে নিজের কথা বা কাজ দিয়ে কাওকে আঘাত করা যাবে না। ও বড় হওয়ার সময়টায় যখন ও বুঝতে শিখবে তখন আমি ওকে অনেক গল্প বলবো। বেশিরভাগই আমার জীবনের অভিজ্ঞতা। আমার জীবনের চলার পথে কোনো পুরুষ সহকর্মীর কোন কথাটা আমাকে নারী হিসেবে ট্রিগার্ড করেছিলো , কোনো সহপাঠীর কোন শব্দ আমাকে মেয়ে হিসেবে ছোটো ফিল করিয়েছিলো, পথে ঘাটে কোন শব্দটা ইভ টিজিং মনে হওয়ায় আমি আতঙ্ক অনুভব করেছিলাম, লোকাল বাসে কতদিন পুরুষের সাথে যুদ্ধ করতে হয়েছে... সব বলবো, সব। ও শিখবে কোন কথা মানুষকে বলা যায় না, কোন শব্দটা মেয়েদের জন্য অপমানজনক, কোন দৃষ্টিভঙ্গি মেয়েদের জন্য শোভনীয় নয়, পুরুষদের কোন আচরণ তার সাথে সংযুক্ত নারীদের অনিরাপদ ও অস্বস্তিবোধ করায়। এই শিক্ষাটা ঘর থেকে, নিজের মায়ের কাছ থেকে পাওয়াটা খুবই জরুরি।

11/16/2025

যে কারণে বাংলাদেশীদের জান্নাতে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি!

11/14/2025

আপনি আপনার বাচ্চাকে ঘরে বসে পালবেন, নাকি চাকরি করে পালবেন এটা সম্পূর্ণ আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। প্যারেন্টিং স্টাইলও ব্যক্তিগত। আপনি আপনার প্যারেন্টিং জার্নি ফেসবুকে শেয়ার করলে সেটার ভালো দিক–খারাপ দিক দুটোই বলার অধিকার আপনার আছে।

কিন্তু সমস্যা শুরু হয় তখন, যখন কিছু গৃহিণী মা কর্মজীবী মায়েদের ট্রিগারড করেন। ডে-কেয়ারে বা বেবিসিটারের কাছে রাখা, এসব নিয়ে সমালোচনা করে বসেন। প্রশ্ন হলো, এদের সাইকোলজির ভেতরে আসলে কী কাজ করে?
কারণ কর্মজীবী মায়েরা তো কখনো গৃহিণী মায়েদের পছন্দের উপর আঙুল তোলে না।

তার উপর আরেকটা কথার কোনো ভিত্তিই আমি খুঁজে পাই না। “কর্মজীবী মায়েরা নাকি বাচ্চার প্রথম হাঁটা, প্রথম কথা বলা এগুলো মিস করে।” এটার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। কোনো রিসার্চে নেই। এটা নিছক অপরাধবোধ তৈরি করার টুল। আমি একমাস বয়সে ছেলেকে রেখে কাজে যোগ দিয়েছি।
তবু কিছুই মিস করিনি—
• ওর প্রথম হাঁটা,
• প্রথম কথা বলা,
• প্রথম খাওয়া—সবই আমার চোখের সামনে।
আমাদের কাজের সময় তো চার–পাঁচ দিন নয়। মাঝে মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাইরে থাকি। বাচ্চার খাওয়া ঘুম খেলা এগুলোর জন্য বাচ্চার বাবাও কিন্তু দায়বদ্ধ।

আর ডে-কেয়ার?
যেখানে বাচ্চারা একসাথে বড় হয়, অন্যদের সাথে মেশে, শেয়ারিং শেখে। ডে-কেয়ার কোনো শাস্তির জায়গা না, বরং একটা সোশ্যাল এনভায়রনমেন্ট। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতে ডে-কেয়ার হলো শিশুর সোশ্যাল ডেভেলপমেন্টের প্রথম স্কুল।

উল্টো আমরা কর্মজীবী মায়েরা সন্তানের শখ পূরণে,
ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা তৈরিতে, যে কোনো জরুরি প্রয়োজন মেটাতে একটা শক্ত ব্যাকআপ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকি।
আমরা কাউকে প্রেসার দেই না। আমরা বাচ্চার বাবা বা অন্য কারো উপর নির্ভর করে বসে থাকি না। নিজের দায়িত্ব নিজে নিই।

তাই কর্মজীবী মায়েদের অপরাধবোধ দেওয়ার আগে একটু চিন্তা করে দেখবেন আমরা কি কখনো আপনাদের বিচার করি? ঘর আর বাইরের কাজ সমানভাবে সামলাতে না পারার যোগ্যতা নিয়ে কি প্রশ্ন তুলি?

না।

কারণ প্যারেন্টিং যুদ্ধ না, সহযোগিতার জায়গা।

হ্যাপি প্যারেন্টিং

11/11/2025

আমেরিকায় কিছু বাঙালি মায়েরা খুবই গর্ব করে বলেন 'আমার ছেলে বাংলা বলতে পারে না।' আর সব দেশের বাঙালি মায়েরা (সবাই না) যুগে যুগে গর্ব করে বলেন 'আমার ছেলে মেয়েকে আমি তোলা তোলা করে রাখি, কোনো কাজ করতে দেই না। ও আমাকে ছাড়া কিছুই বোঝে না। দিন দুনিয়া এত চেনে না। আমার সরল সোজা বাচ্চা!!! ব্লা ব্লা'

কোনো কিছু না পারা নিয়ে এত গর্ব কেন এটা আমার মাথায় ঢোকে না। আমার ছেলেকে আমি ইংরেজি শিখাইনি। আমেরিকায় ও এমনিতেই ইংরেজি শিখবে। সো, এখন নিজের ভাষা শেখার বয়স। বাইরে গেলে কেও ইংরেজিতে ওকে ডাকলে বা কোনো প্রশ্ন করলে ও রেসপন্স করে না। 'হা' করে তাকায় থাকে। আমি সহজভাবে বলি 'ও ইংরেজি বোঝে না' - এটা আবার অনেকে হজম করতে পারে না। আর আমার ছেলে বয়স অনুযায়ী সব কাজই করার চেষ্টা করে। ওকে তুলু তুলু আমি কখনওই করি না। ও রান্নাঘরে আলু পেয়াজ চেনে। আমি চাইলে এগিয়ে দেয়। নিজের খেলনা কাপড় জায়গামতো গুছিয়ে রাখে। খাওয়া শেষে খাবার বা পরে থাকা পানি নিজেই ওয়াইপস এনে মুছে দেয়। আমি বাইরে যাওয়ার সময় আমার জুতা এগিয়ে দেয়। ওর বাবা মজা করে বলে ওকে দিয়ে কাজ করাচ্ছ এখনই! বড় হলে কি যে করবা! আমি হেসে সিরিয়াসলি বলি, 'বড় হলে একজন স্বনির্ভর আর দায়িত্বশীল মানুষ বানাবো' - বাকীটা সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা।

11/10/2025

এইরকম পরিচিতজন কার কার আছে?

11/10/2025

ডায়াবেটিস থাকলে পাবেন না আমেরিকার ভিসা!

Address

New York, NY
1205

Website

facebook.com

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Apala posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Apala:

Shortcuts

Want your business to be the top-listed Media Company in New York?

12/01/2025

11/27/2025

11/25/2025

11/24/2025

11/22/2025

11/19/2025

11/16/2025

11/14/2025

11/11/2025

11/10/2025

11/10/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share