Girl and The Rooster

Girl and The Rooster Content Creator
(2)

08/20/2025
08/17/2025

Nature 🫰

08/17/2025
08/17/2025

🦆🦆🦆

🏞
08/12/2025

🏞

১৯৯৬ সালের এক শীতকালীন সকাল, যখন একজন সন্ন্যাসিনী সান্তা মেরি নামের এক আশ্রম থেকে অদৃশ্য হয়ে যান।প্রথমদিকে, সবাই ভেবেছিল...
04/14/2025

১৯৯৬ সালের এক শীতকালীন সকাল, যখন একজন সন্ন্যাসিনী সান্তা মেরি নামের এক আশ্রম থেকে অদৃশ্য হয়ে যান।

প্রথমদিকে, সবাই ভেবেছিল হয়তো তিনি একা কোথাও পালিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু যত দিন গড়ালো, ততই আশ্রমের সদস্যরা চিন্তা করতে শুরু করলেন—এটা কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। সন্ন্যাসিনী সান্তা মেরি ছিলেন অত্যন্ত শান্ত ও নির্লিপ্ত; এমন কোন কাজ তিনি কখনোই করতেন না।

পুলিশ যখন তদন্ত শুরু করলো, তারা জানলো যে সান্তা মেরির ব্যক্তিগত জীবন খুবই পরিচ্ছন্ন ছিল—কোনো অপরাধী সম্পর্ক কিংবা বিপদে পড়ে থাকার কোনো লক্ষণ ছিল না। কিন্তু কেন, কীভাবে, কোথায় গেলেন তিনি?

পুলিশ আরো গভীরে গিয়ে খুঁজতে শুরু করলো, এবং শীঘ্রই তারা আবিষ্কার করলো যে সন্ন্যাসিনী সান্তা মেরি আসলে এক ভয়ংকর চক্রের শিকার হয়ে থাকতে পারেন।

তদন্তকারীরা জানতে পারলেন যে সন্ন্যাসিনী সান্তা মেরি আশ্রমে বহু বছর ধরে নিজেকে সেবায় নিয়োজিত রেখেছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি আশ্রমের কিছু লোকের মধ্যে অস্বাভাবিক আচরণ দেখা যাচ্ছিল। সন্ন্যাসিনী সম্ভবত চুপচাপ কিছু একেবারে গোপন বিষয়ে জেনে ফেলেছিলেন, যার কারণে তিনি বিপদে পড়েছিলেন।

একদিন, একটি অন্ধকার রাতে, সান্তা মেরির মৃতদেহ উদ্ধার করা হলো—অন্য একটি শহরের কাছ থেকে, যে স্থানটি আগে কখনও জানা যায়নি।

তবে সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো, তার মৃত্যুর পেছনে একটি বড় রহস্য ছিল—এটা নিছক হত্যাকাণ্ড ছিল না, বরং একটি সংগঠিত অপরাধের অংশ ছিল, যা পুরো অঞ্চলের মানুষকে বিস্মিত করে দিয়েছিল।

এই ঘটনার পর পুলিশ আরো গভীরভাবে তদন্ত করে এবং অবশেষে সেই চক্রের সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।

কিন্তু সান্তা মেরির হত্যা কেন ঘটেছিল? সত্যিই কি সে জানতো এমন কিছু যা অন্যরা জানতো না? আর কেন তার মতো একজন নিরহঙ্কার সন্ন্যাসিনী এমন পরিণতির শিকার হল?

এখনো উত্তর খুঁজে পাওয়া যায়নি, তবে সান্তা মেরির জীবন এবং তার নিখোঁজ হওয়ার রহস্য আজও এক অবিশ্বাস্য গল্প হয়ে রয়ে গেছে।

📌 কমেন্টে জানাবেন—এটি আপনার কী মনে হয়েছে?
আরও রহস্যময় ঘটনার উপর ভিত্তি করে গল্প শুনতে চান?
তাহলে অবশ্যই শেয়ার করুন, এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না! ✨

২০০৬ সালের এক দুপুর। লাস ভেগাসের এক নির্জন পার্কিং লটে পড়ে ছিল একটি লাল রঙের স্যুটকেস।পথচারীরা ভেবেছিল—হয়তো কেউ ফেলে গেছ...
04/14/2025

২০০৬ সালের এক দুপুর। লাস ভেগাসের এক নির্জন পার্কিং লটে পড়ে ছিল একটি লাল রঙের স্যুটকেস।
পথচারীরা ভেবেছিল—হয়তো কেউ ফেলে গেছে।
কিন্তু যখন সেটি খোলা হলো, আমেরিকার পুলিশও থমকে গেল।
স্যুটকেসের ভিতরে ছিল ২১ বছর বয়সী এক তরুণীর নিথর দেহ।
তার নাম এমিলি গ্রিন।
এমিলি ছিল ক্যালিফোর্নিয়ার এক সাধারণ মেয়ে, যার চোখে ছিল অসাধারণ স্বপ্ন—অভিনেত্রী হবে, নিজের জায়গা করে নেবে পর্দায়।
তাই তো সে এসেছিল লাস ভেগাসে, একাই।
কিন্তু এই শহর তাকে আলো নয়, অন্ধকার দিয়েছিল।
লাস ভেগাসে এক এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে এমিলি।
'ট্যালেন্ট এজেন্সি' নামক ছদ্মবেশে এটি ছিল এক ভয়ংকর ফাঁদ।
এজেন্সির প্রতিনিধি, জ্যাক বার্নস, প্রথম দেখা তেই বলেছিল,
“তুমি পারবে, শুধু একটু সাহস দেখাও।”
এরপর এক রাতে এমিলিকে একটি 'প্রাইভেট অডিশন'-এ ডাকা হয়।
সে আর ফিরে আসেনি।
চারদিন পরে, সেই স্যুটকেসের ভিতরে পাওয়া গেল তার নিথর শরীর।
পুলিশ যখন তদন্ত শুরু করে, ধীরে ধীরে বের হতে থাকে এক জঘন্য সত্য—
এই ট্যালেন্ট এজেন্সি আসলে একটি পাচার চক্রের ঢাল।
তারা প্রতিদিন অসংখ্য তরুণীকে টার্গেট করত, শোষণ করত, আর কেউ যদি তাদের রাস্তায় বাঁধা হয়ে দাঁড়াত—তাকে “dispose” করে দেওয়া হতো।
এমিলি ছিল সেই প্রতিবাদী কণ্ঠ।
তার ডায়েরির শেষ পাতায় লেখা ছিল—
“If I vanish, please tell my story.”
(যদি আমি হারিয়ে যাই, দয়া করে আমার গল্পটা বলো।)

বারবার চেয়েছি 'বোন আসিয়ার' বিষয়টা এড়িয়ে যেতে। চেয়েছি, এই কালো সত্যিটাকে নিজের হৃদয়ের বাইরে না আনতে। চেয়েছি, কলম না চালিয়...
03/15/2025

বারবার চেয়েছি 'বোন আসিয়ার' বিষয়টা এড়িয়ে যেতে। চেয়েছি, এই কালো সত্যিটাকে নিজের হৃদয়ের বাইরে না আনতে। চেয়েছি, কলম না চালিয়ে চোখ বন্ধ করে থাকি। কিন্তু পারলাম না!

পেশাদারিত্বের নামে 'স্ক্রিপ্ট রাইটার হিসেবে' আজ আমাকে সেই গল্প লিখতেই হলো— এক নিস্পাপ, নিরীহ, অসহায় বোনের সর্বনাশের গল্প। এক মৃত্যু-প্রতীক্ষায় শুয়ে থাকা আত্মার ওপর নেমে আসা নৃশংসতার কাহিনি।

কিবোর্ডে হাত চালিয়েছি ঠিকই, কিন্তু প্রতিটি শব্দের সঙ্গে বুকের ভেতর যেন কেউ পাথর বসিয়ে দিচ্ছিল। প্রতিটি লাইন লিখতে গিয়ে মনে হচ্ছিল, আমি নিজে যেন সেই নরকের সাক্ষী। আমি যেন নিজেই অনুভব করছি সেই অমানবিক যন্ত্রণা!

শেষ শব্দটা টেনে দিতেই বাম হাতটা কিবোর্ড থেকে সড়ে গেল। মনে হলো, কিবোর্ড থেকে শুধু হাত নয়, আমার সমস্ত শক্তি, আমার সমস্ত বিশ্বাসও পড়ে গেল। নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। বাথরুমে গিয়ে দরজা বন্ধ করে—আমি কাঁদলাম।

হয়তো কেউ বলবে, "তুমি তো কেবল একজন লেখক! তোমার কাজ লিখে যাওয়া!"

কিন্তু আমি জানি, এই লেখা লিখতে গিয়ে আমার হৃদয়ের প্রতিটি কোণা কতটা ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। আমি জানি, একেকটা শব্দের সঙ্গে আমার চোখের পানি মিশেছে, মনের ভেতর সঞ্চিত রক্ত ক্ষরণ হয়েছে।

আরও কষ্টের কথা হলো— উপস্থাপকের মুখে যে পাশবিকতা আমার কলমে ফুটে উঠল, সেই তিন অপরাধীর বিচার এখনো হয়নি! সেই নরপশুদের এখনো শাস্তি মৃত্যুদণ্ড হয়নি!

আমার বোন, আমি একজন ব্যর্থ ভাই!

আমি জানি না, এই রাষ্ট্র, এই সমাজ, এই বিচারব্যবস্থা কবে তোমার প্রতি সুবিচার করবে। জানি না, তোমার আর্তনাদ কেউ শুনবে কি না। শুধু জানি, আজ এই রাতের গভীরে আমি একা বসে কাঁদছি। সবকিছু দূরে ঠেলে দিয়ে ভাবছি—

তুমি কি আমাকে ক্ষমা করবে, বোন?

~মুহাম্মদ এনাম

03/03/2025

Address

Queens, NY

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Girl and The Rooster posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Girl and The Rooster:

Share