
11/19/2022
সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ
আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে মুক্তিকামী মানুষের গণজোয়ার
হঠাও হাসিনা, বাঁচাও দেশ, গর্জে উঠো বাংলাদেশ...
#বাংলাদেশ_জিন্দাবাদ
#সিলেট_বিভাগীয়_সমাবেশ
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Amar Desh USA, Media/News Company, Washington D.C., DC.
Operating as usual
সিলেট বিভাগীয় গণসমাবেশ
আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে মুক্তিকামী মানুষের গণজোয়ার
হঠাও হাসিনা, বাঁচাও দেশ, গর্জে উঠো বাংলাদেশ...
#বাংলাদেশ_জিন্দাবাদ
#সিলেট_বিভাগীয়_সমাবেশ
L🇧🇩️✍️আমি সেই জিয়া
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমি সেই জিয়া , ১৯৬৫ সালে ভারতের প্রধান মন্ত্রী
লাল বিহারী শাস্তীর ,পাকিস্তান দখলের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করেছিলাম ।
আমার যুদ্ধ কৌশলেই ভারতের শত ট্যাংক ধ্বংস হয় এক রাতে ।
আমি সেই জিয়া , যার ক্ষেতাব ছিল , হেলালে আল জুরাত ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমি সেই জিয়া , ৮ম বেঙ্গল এর সিও জানজুয়াকে
প্রথম গ্রেফতার করে নিজ হাতে হত্যা ও স্বাধীনতার ঘোষনা করি ।
সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র না নামিয়ে বিদ্রোহ করি ,উই রিভলট !
আমি সেই জিয়া ,দর্পের সাথে দৃপ্ত কন্ঠে বলি আই রিভল্ট ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমি সেই জিয়া , মৃত্যুপন রেখে ৭১ সালে যোদ্ধ করেছিল যে ।
তুই চিনিস আমায় ?
আমি সেই জিয়া , আমিই ৭১ এ পাকিস্তানের সেই সময়ের সেনা। প্রধানে জন জোয়ার্দকে হত্যা করে বলে ছিলাম আমরা স্বাধীন ।
তুই চিনিস আমায় ?
আমিই বলে ছিলাম , আমি বর্তমান রাষ্ট্র পতি জিয়াউর রহমান ।
তুই চিনিস আমায় ?
আমিই পরিবার ছেড়ে যোদ্ধ ময়দানে ছিলাম ।
তুই চিনিস আমায় ?
আমি জিয়াউর রহমানই , ক্ষমতা না নিয়ে মুজিবকে দেশে ঢুকতে দিয়েছিলাম ।
যদি যোদ্ধে আমরা হেরে যেতাম, তোর জয় বাংলা আর গলা দিয়ে বের হতনা ।
মজিব এসে আমায় ফাসি দিত, অখন্ডিত পাকিস্তান প্রেমিক নেতা সেজে ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমিই প্রথম অবৈধ প্রধান মন্ত্রীর মেয়ে হাসিনাকে এই বাংলাদেশে আসার সুযোগ করে দিয়ে ছিলাম ।
তুই আসলে চিনিস , আমি কে ?
তুই চিনিস আমায় ?
আমিই এই দেশে বহু দলীয় গনতন্ত্রের অধিকার দিয়ে ছিলাম ।
তুই চিনিস আমায় ?
আমিই এই দেশে খাল খননন কর্ম সূচি গড়ে ছিলাম ।
তুই চিনিস আমায়, আমি জিয়াউর রহমান কে ?
আমিই এই দেশে নতুন কুড়ি শিশুদের জন্য করেছিলাম ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমিই সার্কের প্রতিষ্ঠাতা এ প্রথম উদ্যোগক্তা ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমিই এই দেশকে বিশ্বে পরিচিতি করতে মুসলীম বিশ্বে নীম চাড়া নিয়ে গিয়ে ছিলাম ।
আমি সেই জিয়া , আত্বীয়তার মায়ায় জড়াই নি ।
তুই চিনিস আমায় , আমি কে ?
আমিই ইরাক ইরান যোদ্ধ থামাতে গিয়েছিলাম ।
তুই চিনিস আমায় , আমিই তিস্তার পানির পাওয়ার ন্যায্য দাবী তুলে ছিলাম ।
তুই চিনিস আমায় , জীবনে কখনো মাথা নত করে দেশ বিক্রি করিনি !!
তুই চিনিস আমায় ? আমিই কখন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেইনি।
স্ত্রীঃ মুদ্রাস্ফীতি কি গো?
স্বামীঃ বিয়ের সময় তোমার বয়স ছিল ২২ বছর,ওজন ছিল ৪৮ কেজি,কোমর ছিল ২৮ ইঞ্চি। কিন্তু বর্তমানে তোমার বয়স ৩৫ বছর,ওজন ৯১ কেজি,কোমর ৪৪ ইঞ্চি।
🫣🫣😂বর্তমানে তোমার ব্যালেন্স বেড়েছ,কিন্তু ভ্যালু আগের চেয়ে অনেক কম,😂🤣
প্রকৃত পক্ষে এটাই হলো মুদ্রাস্ফীতি।
🤣😂😂
দোষটা কিন্তু হবে হিরো আলমের তাইনা?
সজীব ওয়াজেদ জয়; এই ফটকা অটিস্টিক পোলাডা বিশ্বের একমাত্র বিজ্ঞানী, যার কোনো আবিষ্কার নাই! অথচ প্রতি মাসে যুক্তরাষ্ট্রে বসে দেশ থেকে ৩ কোটি টাকা বেতন নেন।
অবশ্য ওনার আবিষ্কার নাই বললে ভুল হবে কেননা ‘গুগল’র আগে তিনি “জয়গুল” নামে একটা সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কার করেছিলেন যা কিনা মার্ খেয়ে যায়। ওনার মা বাংলাদেশে সকলের হাতে ফ্রি মোবাইল ফোন দিয়েছিলেন। তার নানা ৭৫এর আগস্টে চিৎপটাং হওয়ার আগে ইন্টারনেটের ফোর জি কিংবা ফাইভ জির স্বপ্ন দেখেছিলেন যখন ইন্টারনেট কি জিনিস পৃথিবীর মানুষ জানতোনা!
এদেরকে যদি একমাত্র ফটকা পরিবার আখ্যা দিয়ে হিরো আলম কোন গান গায় দোষটা কিন্তু হবে হিরো আলমের ! তাইনা?
হাসান সারওয়ার্দী বলছেন,একজন শীর্ষ সন্ত্রাসী (যোসেফ) আজকে মার্কেট করতে যায় সেনাবাহিনীর অফিসারদের নিরাপত্তা প্রটেকশন নিয়ে। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে,এই কাজটি যেসকল আর্মি অফিসাররা করছেন,উনাদের বিবেকে এসব কাজ বাঁধা দেয় না?
শেখ হাসিনা সুনিপুণ ভাবে বাংলাদেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর ধংস করে দিয়েছে।
এই দেশের বিচার বিভাগ, সেনাবাহিনী আজ তার তল্পিবাহক হিসাবে কাজ করে।ভারতের তল্পিবাহক হিসাবে কাজ করে।
গত বারো বছর আমি যে কথা বলে এসেছি, তা এখন হাসান সারওয়ার্দী বলছেন। কিন্তু উনি যখন আর্মীতে চাকুরী করতেন তখন উনার চোখের সামনে দেশের স্বাধীনতা এবং গনতন্ত্র লুট হয়ে গেছে। উনারা তখন সেসকল কাজের বিরোধিতা না করে এই অনাচারে সমর্থন দিয়েছেন।
যার ফলাফল হচ্ছে আজকে বাংলাদেশের পতাকা ছাড়া স্বাধীনতার আর কিছুই অবশিষ্ট নাই।
___ বাংলাদেশের কন্ঠস্বর সাংবাদিক মাহমুদুর রহমান।
কি অদ্ভুত আমাদের দেশের বিচার!.....
জয় বাংলা,
আগে বাড়ো!
একটা সেতুকে জাতীয় উদযাপনের বিষয়ে পরিণত করে এখন সেতুর উপর মানুষদের কাণ্ড কারখানা দেখে অনেকেই দেখি বুঝতে শুরু করছেন কেন সেতু-ফ্লাইওভার বানানোর আগে সুশিক্ষায় বিনিয়োগ করা দরকার।
আপনারা যেইটা আজকে বুঝতেছেন, বেগম খালেদা জিয়া সেইটা বুঝছিলেন ১৯৯১ সালেই।
এই জন্য ছাত্রীদের জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা, দশম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা, শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী চালু করেন। ১৯৯১ সালে বেগম জিয়া যখন দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তখন দেশের স্কুলগুলোতে ছাত্র ও ছাত্রীদের অনুপাত ছিল ৫৫ঃ৪৫, তিনি যখন ১৯৯৬ সালে মেয়াদ শেষ করেন তখন এই অনুপাত দাঁড়ায় ৫২ঃ৪৮। এছাড়া ১৯৯০ সালে প্রাথমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীর তালিকাভুক্তির সংখ্যা ছিল ১২০ লক্ষের মত, যার মধ্যে প্রায় ৫৪ লক্ষ ছিল ছাত্রী। ১৯৯৬ সালে মোট তালিকাভুক্তি বেড়ে হয় ১৭৬ লক্ষের মত যার মধ্যে প্রায় ৮৪ লক্ষ ছিল ছাত্রী। অর্থাৎ পাঁচ বছরে প্রাথমিক পর্যায়ে ছাত্রীদের তালিকাভুক্তি বাড়ে প্রায় ৩০ লক্ষ।
১৯৯৩ সালের অক্টোবর মাসে দি নিউ ইয়র্ক টাইমস বেগম জিয়ার উদ্যোগ সম্পর্কে লিখেছিল, ‘Now as Prime Minister, Mrs. Zia -- in contrast with Benazir Bhutto when she first became Prime Minister of Pakistan -- is aggressively promoting education and vocational training, especially of girls.’
এরপর শেখ হাসিনা আসার পর পরীক্ষায় নকল যখন সব মাত্রা ছাড়ায়ে গেছিল, তখন বেগম খালেদা জিয়াই নকল বন্ধ করাকে এক নম্বর প্রায়োরিটি হিসেবে নিয়ে প্রথম বছরেই নকল বন্ধ করছিলেন।
তার সময়ে এসএসসি-এইচএসসির প্রশ্নপত্র পাড়ার ফটোকপির দোকানে পাওয়া যাইত না। শিক্ষামন্ত্রীদের এপিএসরা মন্ত্রীদের মদদে সেই যুগে কোটি টাকা কামায়ে আমেরিকায় বাড়ি কিনতে পারতো না।
এমন সংবাদ এর অপেক্ষা করতে ছিলাম 😂🤣
আজ ১৬ই আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ, ৩০শে জুন, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন কালে সাধারণ মানুষের বিষয় উল্লাস ভেবে এবং সাধারণ মানুষের প্রতি সম্মান জানিয়ে বিএনপি হরতাল ডাকে নি, এই জন্য বিএনপি কে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি!...
গর্বিত এই দলের একজন সদস্য হয়ে!...
উল্লেখ্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া যেদিন যমুনা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করতে গিয়েছিলেন, সেদিন আওয়ামীলীগ হরতাল ডেকেছিল, যেদিন চট্টগ্রামে কর্নফুলী সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করতে গিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া, সেদিন ও আওয়ামীলীগ হরতাল ডেকেছিল।
এটাই আওয়ামিলীগের চরিত্র ।
২৭শে ডিসেম্বর ১৯৭৭ সাল রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঁচপুরে ১০ কোটি টাকা ব্যায়ে শীতলক্ষ্যা নদীর উপরে নির্মিত শীতলক্ষ্যা সেতু ( বর্তমান কাঁচপুর সেতু) উদ্বোধন করেন।
সেতুর বয়স বর্তমানে ৪৫ বছর।
আগামীকাল নাট-বল্টু খুলে দেখার চেষ্টা করবেন আওয়ামিলীগ সমর্থকেরা।দেইখেন তো খালি হাতে শীতলক্ষ্যা ব্রীজের নাট-বল্টু খোলা যায় কিনা?
আজকে পদ্মা সেতুর নাট-বল্টু খুলে যাচ্ছে ভিডিও করা ছেলেটি এরেস্ট হবে সকালেই ধারণা করেছিলাম।
আওয়ামীলীগ নিজেদের লুটপাট এবং দূর্নীতি কেউ আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিচ্ছে এটা সহ্য করতে পারে না।
আগে পত্রিকা গুলোর,সাংবাদিকদের দায়িত্ব ছিলো লুটপাট এবং দূর্নীতি গুলো মানুষের সামনে তুলে ধরা।
বর্তমানে এসব সাংবাদিকদের কাজ হচ্ছে লুটপাট এবং দূর্নীতি আড়াল করে,যারা লুটপাট চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে তাদের ভিলেন হিসাবে উপস্থাপন করা।
এই সাংবাদিকদের এখন একটাই পরিচয়। এরা অবৈধ ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতার পাহারাদার হিসাবে নিযুক্ত 'কুত্তা'।
কেবল পদ্মাসেতু নয়, মাওয়া দিয়ে ঢাকা থেকে খুলনা অবধি সড়ক পথের কাজের শুভ সূচণা করেছিলেন বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান, বীর উত্তম।
দিনটি ছিল ১৪ মার্চ ১৯৭৮ সন। যুদ্ধাহত একটি স্বাধীন দেশকে সমৃদ্ধ ও স্বাবলম্বী করার স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম স্বপ্ন দেখেছিলেন ঢাকা থেকে খুলনার সড়ক নির্মানের। তাই সেদিন তিনি উদ্বোধন করেছিলেন ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের মাওয়া অংশের কাজ। পরে বিএনপি সরকারের আমলে ২০০৪ সালে ঐপথেই মাওয়া-জাজিরা দিয়ে পদ্মাসেতুর চুড়ান্ত অনুমোদন করেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় নেত্রী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, তারিখ ১০ই মার্চ ২০০৪। সেই সেতু আজ নির্মিত হয়েছে তিন গুণ খরচে এদেশের টাকায়।
ইতিহাস বিকৃত করা গেলেও একেবারে মুছে ফেলা যায় না।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বাংলাদেশে গনতন্ত্র পুরুদ্ধারের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের State Department ( পররাষ্ট্র মন্তরনালয়) এর সামনে Concern Citizens of Bangladeshi American এর বিক্ষোভ !
পার্থক্য এখানেই!
দুইজন ই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী 👈
একজন জনগণের মাথার উপরে
আরেকজন জনগণের পাশে!
সিলেট বিভাগ যখন বন্যায় ভাসছিলো, ৫০ লক্ষ মানুষ যখন খাবার এবং সুপেয় পানির অভাবে হাহাকার করছিলো, তখন বরিশালে 'জয়বাংলা কনসার্ট' এর নাচ-গান হচ্ছিলো। দরবেশ বাবা চার্টার্ড বিমানে সেখানে গিয়ে পদ্মা সেতু নিয়ে জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা দিয়েছে, কনসার্টে নাচ-গানের জন্য কেবলমাত্র ভারতীয় শিল্পী মিমি চক্রবর্তীকেই দেয়া হয়েছে ৩ কোটি টাকা! অন্যদিকে সিলেটের ৫০ লক্ষ বানভাসী মানুষের জন্য বরাদ্দ মাত্র ৩০ লাখ টাকা। প্রশ্ন হচ্ছে- সিলেটের বানভাসী মানুষ মিমি চক্রবর্তীর পায়ের কয়টা আঙ্গুলের সমান?
আসুন উন্নয়ন এর গল্প শুনাই!😞😳
আর কতোদিন চলবে এ ফাজলামো ঠাট্টা তামাশা মশকরা?====
সুন্দরবনে বাঘ গননা করার জন্য প্রকল্প ব্যয় ধরা হয় ৬৬ কোটি টাকা।
৫ লাখ শিশুকে সাতার শিখানোর জন্য প্রকল্প ব্যয় ২৭১+ কোটি টাকা।
আর সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য ৩০ লাখ!!! 😰
বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪ তলায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৪ ইউনিট!
আসুন একটু রাজনীতি দেখিঃ এবং শিখি!......
১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিল বাংলাদেশে দক্ষিণপূর্ব চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপকূলীয় অঞ্চল ও কক্সবাজার জেলায় প্রায় ২৫০কিমি/ঘণ্টা বেগে আঘাত করে ঘূর্ণিঝড়। এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ৬মিটার (২০ ফুট) উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত করে এবং এর ফলে প্রায় ১,৩৮,০০০ মানুষ নিহত হয় এবং প্রায় ১ কোটি মানুষ তাদের সর্বস্ব হারায়।
ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বেগম জিয়া তখন বৃদ্ধা, যুবক,আবাল-বনিতাসহ বেশিরভাগ মানুষের সাথে কথা বলেছিলেন। ছোট বাচ্ছাদের বুকে জড়িযে নিয়েছিলেন,মানুষের বুকফাটা কান্না শুনছিলেন ততৎকালীন প্রধানমন্ত্রী।
আজকের প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে শেষ কবে বের হয়েছিল?
কে বলে হিন্দুস্তান আমাদের প্রতিদান দেয় নাহ!..
এই যে ফারাক্কা বাধ খুলে দিয়ে বাংলাদেশ কে ডুবিয়ে দিয়েছে, খুশি তো 😳
সিলেটে বন্যা vs পদ্মা সেতু ! যা বলছে ভিপি নুর !
ভাত দে হারামজাদা,
না হলে পদ্মাসেতু খাবো!
গণমানুষের সংগঠন বিএনপি-
সিলেটে দিনভর বন্যার্ত মানুষের মাঝে রান্না করা খাবার, খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে সিলেট বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
#বিএনপি
হে তরুন প্রজন্ম, আমাদের একজন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন.. যিনি জনগণের বিপদে জনগণের কাছে ছুটে যেতেন বলেই, জনগণ উনার নাম রেখেছেন "দেশনেত্রী"!!
দূর্ভাগা এই প্রজম্মের...
এরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী কতখানি জনগণের নেত্রী হয়ে উঠতে পারে এই দূর্লভ ঘটনা দেখতে পারলো না...
বিঃদ্রঃ দিদির একটা ত্রান দেওয়ার পিক দেখতে মন চায়..
মুজিববর্ষ উপলক্ষে আতশবাজি ফাটানো হয়েছে শত কোটি টাকার।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে অর্ধশত কোটি টাকা খরচ করে ভারতীয় শিল্পিদের উড়িয়ে এনে কনসার্ট করানো হয়েছে।
এক 'মুজিব' সিনেমার বাজেট শত কোটি টাকা।
এই দেশেই সাতার প্রশিক্ষণের জন্য সরকারি বরাদ্দ ২৭১ কোটি ৬১ লাখ ৫৭ হাজার টাকা।
এবং ১৬ জন সরকারি কর্মকর্তার সাতার প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশ সফরের খরচ ৫০ কোটি টাকা।
পুরাতন খবর তো ভুলে যান, তাই তরতাজা উদাহরণ দেয়া উচিৎ ;
-আজকের পত্রিকার নিউজ, "বিচারালয়" নামের এক সিনেমার জন্য সরকারি অনুদান ৬৫ লাখ টাকা।
আপনার এবার জানতে ইচ্ছে করছে না, সিলেট এবং সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত অসহায় মানুষের জন্য সরকার কি বরাদ্দ দিয়েছে?
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেনের বরাত দিয়ে পত্রিকা নিউজ করেছে;
৫০ লক্ষ পানি বন্দি মানুষের সাহায্যের জন্য সরকারি বরাদ্দ ২০০ টন চাউল আর ৩০ লক্ষ টাকা।
গত ১৫ বছর আতশবাজি, কনসার্ট, সিনেমা,বিদেশে প্রশিক্ষণ সহ সকল কিছুর বাজেট এবং দাম বেড়েছে।
দাম কমেছে স্রেফ মানুষের।।
সিলেটে বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলীর স্ট্যাটাস,
‘শেষ রক্ষা হলো না’
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহতে রূপ নিচ্ছে। ইতিমধ্যেই তলিয়ে গেছে সিলেটের বরইকান্দি ৩৩ কেভি সাবস্টেশন ও কন্ট্রোল রুম। বিষয়টি গ্রাহকদের জানিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে এক ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছেন বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগ সিলেটের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল কাদের। সেখানে তিনি কয়েকটা ছবি সংযুক্ত করে লিখেছেন, শেষ রক্ষা হলোনা। আবারও তলিয়ে গেল BOROIKANDI 33KV SUBSTATION & Control room. সম্মানিত গ্রাহকগনের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।
মাস খানেক আগের বন্যায়ও বিদ্যুতের এই সাবস্টেশনটি পানিতে তলিয়ে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে সপ্তাহ দু’য়েক। এছাড়া নগরের উপশহরেও বিদ্যুতের সাব স্টেশন পানিতে তলিতে যাওয়ায় বন্ধ করা হয়েছিল ডিভিশন-২ এর বিদ্যুৎ সরবরাহ।
- সংগৃহিত।
"ভারতের অপর নাম ইংরেজিতে কেন..?
---------------------------------------------------------------
১. আমেরিকাকে ইংরেজিতে America বলে।
২. জাপানকেও ইংরেজিতে Japan ই বলে।
৩. ভুটানকেও ইংরেজিতে Bhutan ই বলে।
৪. শ্রীলংকাকেও ইংরেজিতে Sri Lanka ই বলে।
৫. বাংলাদেশকেও ইংরেজিতে Bangladesh ই বলে।
৬. নেপালকেও ইংরেজিতে Nepal ই বলে।
শুধু তা'ই নয়, প্রতিবেশী দেশ
৭. পাকিস্তানকেও
ইংরেজিতে Pakistan বলে।
তবে একমাত্র ভারতকেই ইংরেজিতে India বলা হয়
কেন??
India শব্দটা কোথা থেকে এসেছে ৯৯% মানুষেরই তা অজানা রয়েছে।
Oxford Dictionary এর ভাষ্যানুযায়ী.....
INDIA এর মিনিং নিম্নরূপ দেওয়া হল:
I, ইসলাম।
N, নে।
D, দি।
I, ইস মূলক কো।
A, আজাদী।
অর্থাৎ "ইসলাম নে দি ইস মুলক কো আজাদী"
(ইসলামই এই দেশকে স্বাধীনতা দিয়েছে।)
এই হলো India এর মিনিং।
ইতিহাস সাক্ষী মুসলমানরাই ইন্ডিয়া স্বাধীন করেছে। হিন্দুরা তো ইংরেজদের গোয়েন্দাগিরী এবং চামচামি ইংরেজদের গোলামী করেই সময় পার করেছে।
ভারত দুতাবাস ঘেরাওয়ে হটাৎ ছুটলেন বিশ্বনবীর প্রেমিকেরা পুলিশের মুখে পাওয়ারফুল শোডাউন!..
"একজন মাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল- সন্তান নাকি দেশ?
তিনি উত্তরে বলেছিলেন- দেশ।
এরপর অমানুষিক নির্যাতন নেমে এলো তার দুই সন্তানের ওপর। এক সন্তানের পায়ের হাড়গুলো ভেঙে দেওয়া হলো, আরেক সন্তানকে ইলেকট্রিকের সাহায্যে ব্রেন ড্যামেজ করে দেওয়া হলো।
এরপর আবার সেই মাকে জিজ্ঞেস করা হলো- আপনার কাছে সন্তান বড় নাকি দেশ? উনি কেঁদেছেন। চোখের পানি ফেলতে ফেলতেই বলেছেন- দেশ এই দেশ আমার মা এই দেশ আমার স্বামী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন আমি আমার মায়ের কাছেই থাকব আমার স্বামীর স্বপ্নের দেশেই থাকব।
আমি আমার দুই সন্তানকে আল্লাহর কাছে সঁপে দিয়েছি। আমি বেঁচে থাকব আমার ১৬ কোটি সন্তানদের মাঝে।’
কথাগুলো বলার ক্ষমতা একজন মানবীর ই আছে, এই উচ্চারিত শব্দ গুলো একটি মুখ থেকেই বের হতে পারে, এ রকম দেশপ্রেম একজন মহীয়সী র ই থাকতে পারে -
তিনি তিনিই- তিনিই মা,তিনিই নেত্রী,তিনিই আপোষহীন, তিনিই তৃতীয় বিশ্বের কণ্ঠস্বর, তিনিই বাংলাদেশ ।
তিনি আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া"
পৃথিবীর মাঝে একমাত্র গোল্ডেন সেতু পদ্মা!
বিশ্বের আরো কয়েকটি সেতুর সঙ্গে গোল্ডেন সেতু পদ্মা'র নির্মাণে প্রতি কিলোমিটার খরচের পার্থক্য?
#তথ্যসূত্র : বিবিসি বাংলা
এই ফোনটা কে দিল যার কারনে দুই মিনিটেই ভোটের বাক্স পালটে গেল? 😄
অবশ্য নির্বাচন কমিশন দাবী করেছে- তারা সিসি ফুটেজে সব দেখেছে, এমন অপ্রীতিকর ঘটনা কোথাও ঘটেনি😄
"বিদেশে আমাদের বন্ধু আছে, কোন প্রভূ নেই"
- দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া
(১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে একটি জনসভায়)
বেগম খালেদা জিয়ার মাইল্ড হার্ট অ্যাটাক, রক্তনালীতে ৯৯ ভাগ ব্লক,জীবন হুমকির মুখে,
মির্জা আলমগীর।
উন্নত চিকিৎসার জন্য আবারো বিদেশ পাঠানোর দাবি বিএনপির
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মাইল্ড হার্ট অ্যাটাক হয়ে গেছে। হাসপাতালে থাকা অবস্থায় তার শ্বাস কষ্ট শুরু হয়। পরিক্ষা নিরিক্ষা করে ডাক্তাররা জানায় রক্তনালীতে ৯৯ভাগ ব্লক হয়েছে। এজন্য তাকে রিং পড়ানো হয়। হার্টের সমস্যা সাময়িক ভাবে রিলিফ হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। একই সঙ্গে তিনি বলেন, অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানো না হলে তার জীবন হুমকির মুখে পড়বে, পড়ছেও।
শনিবার বিকাল ৪টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। আনুষ্ঠানিকভাবে খালেদা জিয়ার শারীরিক আপডেট তুলে ধরেন তিনি।
মির্জা আলমগীর বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষার জন্য বাইরে(বিদেশে) চিকিৎসার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। অন্যথায় এর দায় সরকারকে বহন করতে হবে।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে বিদেশে নেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়েছিল কিন্ত সরকার কোনো কর্নপাত করেনি বলেও জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা আলমগীর বলেন, আগে লিভারের চিকিৎসা হয়েছে। উনার মূল সমস্যা হচ্ছে হার্টে। তার পারমানেন্টলি চিকিৎসা দিতে, উন্নত চিকিৎসা বিদেশ ছাড়া সম্ভব নয়। তার মেডিকেল বোর্ড বিদেশে পাঠানোর প্রস্তাব করেছেন। বাংলাদেশে তার চিকিৎসা সম্ভব নয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ চৌধুরী।
চারিদিকে শুধু আগুন আর আগুন হে আল্লাহ আপনি সবাইকে হেফাজতে রাখুন, 🤲 আমীন।
ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া সিলেটগামী পারাবত এক্সপ্রেস ট্রেনে এই দুর্ঘটনা।
পদ্মা ব্রিজ নাকি গোল্ডেন ব্রিজ ! সংসদে রুমিন ফারহানার বক্তব্যে ফখরুলের প্রশংসা
"রাষ্ট্র তুমি নিরব থাকো,,
ইসলাম ধর্মের বেলায়!
'ঠিকই তুমি মেতে উঠো অন্য ধর্মের খেলায়!!!😞
এ কেমন মদিনা সনদের দেশ????
যেখানে মদিনাওয়ালার
অপমানে মদিনা সনদের
সরকারের কোনো বিন্দুমাত্র
প্রতিক্রিয়া নেই!!!❗️
আহা রাষ্ট্র তুমি কার!!❗️
-ইন্টারনেটে এই হ্যাশট্যাগ এক নম্বরে ট্রেন্ড হলেই তাহলে বড় বড় মিডিয়ারা এই নিউজ পাবলিশ করবে।খুব বেশি একটা সময় লাগবে না (কপি করে পেস্ট করতে ১০-১৫ সেকেন্ড লাগবে)
#اللَّهُمَّ_صَلِّی_عَلَی_مُحَمَّدٍ_وَّعَلَی_آلِ_مُحَمَّدِِ❤️
🚫
🚫
❎
❤️
❤
❌
❌
#ইন্ডিয়ানপন্যবর্জনকরুন✖️
💝
💗
❤
❤️
❤️
#সল্লাল্লাহুআলাইহিওয়াসাল্লাম❤️
❌
❤
❤
❤
❤
❌
❌
✖
❌
✖
❌
❌
(SAW) 📷
اِنَّ الَّذِیۡنَ یُؤۡذُوۡنَ اللّٰہَ وَ رَسُوۡلَہٗ لَعَنَہُمُ اللّٰہُ فِی الدُّنۡیَا وَ الۡاٰخِرَۃِ وَ اَعَدَّ لَہُمۡ عَذَابًا مُّہِیۡنًا ﴿۵۷﴾
-অনুবাদঃ
- "নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে লানত করেন এবং তিনি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন অপমানজনক আযাব।"
সূরা আল আহযাব:আয়াত ৫৭
বেগম খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদের (১৯৯১-১৯৯৬) সরকারের সাফল্য:
।
১৯৯১ সালের ২০ মার্চ খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথবারের মতো শপথ নেওয়ার ৩৯ দিনের মাথায় শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস দক্ষিণ বাংলাদেশের একটি বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আঘাত হানে। ত্রাণ ও পুনর্বাসন সামগ্রীর অপ্রতুলতা সত্ত্বেও সরকার দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিকে দক্ষতার সাথে মোকাবেলা করে। খালেদা সরকারের প্রথম মেয়াদে মূল্যস্ফীতির হারকে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং শিল্প ও কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা হয়। খালেদা সরকার দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিনের মধ্যেই ১৯৯১ সালে একটি নতুন শিল্পনীতি ঘোষণা করা হয়, যার মাধ্যমে বেসরকারি বৈদেশিক বিনিয়োগ ও ব্যক্তিখাতের দ্রুত সম্প্রসারণ ঘটে, বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্ষেত্রে। এতে কোনোপ্রকার বাধানিষেধ ছাড়াই শতভাগ বিদেশি মালিকানা ও যৌথ বিনিয়োগের সুযোগ করে দেওয়া হয়। খালেদা সরকার পশুসম্পদ খাতকে সক্রিয় পৃষ্ঠপোষকতা দান করে, যার ফলে দেশব্যাপী অসংখ্য গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগীর খামার গড়ে ওঠে। এসময় দেশে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রাকে আংশিক বিনিময়যোগ্য করা হয় এবং বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের পরিমাণও সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়। দেশের উন্নয়ন বাজেটে বিদেশি সহায়তার উপর নির্ভরশীলতা হ্রাসে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেয়া হয়। এর ফলে পাঁচ বছরে উন্নয়ন বাজেটে দেশিয় সম্পদের হিস্যা ২১ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪০ শতাংশে দাঁড়ায়। ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে দেশে প্রথমবারের মতো উৎপাদন ও আমদানি পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর প্রবর্তন করা হয়, যার মাধ্যমে রাজস্ব আহরণের নতুন দুয়ার উন্মুক্ত হয়। পাশাপাশি, সরকারের মুক্ত-বাজার ও বাণিজ্যিক উদারিকরণ নীতিমালার অংশ হিসেবে আমদানি পর্যায়ে ব্যাপক হারে শুল্ক হ্রাস করা হয়।
এসময়ে কৃষিজ উৎপাদন বৃদ্ধি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে খাল-খনন কর্মসূচি পুনরায় চালু করা হয়। চতুর্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদে (১৯৯০-৯৫) শিক্ষা খাতের অনুকূলে সর্বোচ্চ বরাদ্দ রাখা হয় যার ৭০ শতাংশই ছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপ-খাতের জন্য। খালেদা সরকার একটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে এবং উচ্চ শিক্ষা উৎসাহিত করার জন্য ব্যক্তিখাতে বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা অনুমোদন করে। দেশের মানুষকে দ্রুততম সময়ে স্বাক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে একটি পৃথক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৯৩ সালের ১ জুলাই থেকে দেশব্যাপী প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা হয়। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে শিক্ষালাভে আগ্রহী করে তুলতে খালেদা সরকার ১৯৯৩ সালে ‘শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য’ কর্মসূচি চালু করে। পল্লী অঞ্চলে মেয়েদের মাধ্যমিক শিক্ষা অবৈতনিক করা হয় এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের ছাত্রীদের জন্য দেশব্যাপী একটি উপবৃত্তি কর্মসূচি চালু করা হয়।
দেশের আইন ও বিধিবিধান অব্যাহতভাবে হাল-নাগাদ করার লক্ষ্যে খালেদা সরকার একটি স্থায়ী আইন কমিশন গঠন করে। দেশের যোগাযোগ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণেও নেওয়া হয় তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল: ১৯৯৪ সালের ১৬ অক্টোবর যমুনা বহুমুখী সেতুর ভৌত-নির্মাণ শুরু করা, মেঘনা-গোমতী সেতু নির্মাণের মাধ্যমে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যাতায়াত নির্বিঘ্ন করা, চট্ট্রগ্রামে একটি অত্যাধুনিক রেলস্টেশন নির্মাণ এবং চট্টগ্রাম বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার জন্য প্রকল্প গ্রহণ। এসময় বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পের প্রস্ত্ততিমূলক কাজ সম্পন্ন করা হয় এবং এগুলোর পরিপূর্ণ বাস্তবায়নে চীনা ও কোরীয় সংস্থার সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ১৯৯৩ সালের এপ্রিলে সপ্তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন এবং প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া সার্কের চেয়ারপারসন নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বলতর হয়। গণমাধ্যমে অবাধ স্বাধীনতা থাকায় এসময় দেশে প্রকাশিত সংবাদপত্রের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়ে পড়ে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবার সিএনএন ও বিবিসি’র মতো স্যাটেলাইট চ্যানেলকে সম্প্রচার করার সুযোগ দেওয়া হয় এবং এর ধারাবাহিকতায় অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলও দেশের আকাশসীমায় প্রবেশ করে। বাংলাদেশে মোবাইল টেলিফোনের যাত্রাও এসময়ে শুরু হয়।
খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদে গৃহীত কিছু উল্লেখযোগ্য প্রশাসনিক পদক্ষেপের মধ্যে ছিল: সরকারি চাকুরেদের বেতন ও ভাতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত জাতীয় বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স-সীমা ২৭ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছর করা; পেনশন অনুমোদন প্রক্রিয়া সহজতর করা এবং সরকারি চাকুরেদের মৃত্যুর ক্ষেত্রে বিধবা ও সন্তানদের জন্য আজীবন পেনশনের বিধান করা; শ্রমিকদের জন্য ১৭টি খাতে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ; বঙ্গোপসাগরে জলদস্যুতা ও চোরাচালান হ্রাসে কোস্ট-গার্ড বাহিনী প্রতিষ্ঠা; দেশের শেয়ারবাজার তদারকির জন্য সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন গঠন। এসময়ে দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু পরিবেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
Washington D.C., DC
20004
Be the first to know and let us send you an email when Amar Desh USA posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
The Center for Public Integrity
17th Street Nw SteOratorio Media and Presentation Training
Wisconsin Avenue NWThe Center for Public Integrity
17th Street Nw SteStrauss Media Strategies, Inc.
14th Street Nw Ste