বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা সৈরতন্ত্র নিপাত যাক গনতন্ত্র মুক্তি পাক

06/02/2025

যারা স্বামীদের নিয়ে ইনসিকিউর ফিল করেন তাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা।আশাকরি অনেক বোনদের মাথা পাতলা হবে।

অবিবাহিত ছেলেরা প্রেমের ক্ষেত্রে খুব ফ্যাসানেবল রূপসী টান চামরার মেয়ে পছন্দ করলেও বিবাহের পর একজন স্বামীর পছন্দের তালিকায় থাকে সাদামাটা ঘরোয়া নারীসুলভ আচরনের মেয়ে।

ধরুন আপনি অনেক সুন্দরী, কিন্তু রুক্ষভাষী, অকামলা,বেয়াদব, চরিত্রহীনা,তর্কবাজ।বিশ্বাস করেন আপনার রুপ ধুয়ে ধুয়ে পানি খাওয়ার জন্য আপনার স্বামী আপনাকে কখনোই ভাত কাপর দিয়ে পুশে অর্থের অপচয় করবেনা।
অন্যদিকে আপনি দেখতে ভিষণরকম চমৎকার নন,আকর্ষণীয় নন,তবে আপনি অত্যন্ত মমতাময়ী, যত্নবতী,মার্জিত, সৎচরিত্রের অধীকারিনি। বিশ্বাস করেন আপনার স্বামী রাস্তায় অনেক রুপসী মেয়ের দিকে তাকানোর উদ্দেশ্যে তাকাবে ঠিকি,তবে ভালো কিন্তু আপনাকেই বাসবে।মায়া কিন্তু আপনাকেই করবে।কেন তাকালো,কেন দেখলো সেই বিচার করতে আসলে আপনার মনে শান্তি আসবেনা।অন্যের নজরের হেফাজত আপনি করতে পারবেন না। যার নজর তাকেই হেফাজত করতে হবে।

আমি আমার সংসার জীবনে যে জিনিসটি লক্ষ করেছি তা হলো,পুরুষ মানুষ ভিষণ রকম শান্তিপ্রিয় একটা জাত।তারা অনুগত্য পছন্দ করে।
শুধু এই দুটো ট্রিকস ফলো করলেই সুখী জীবন আপনার নাগালে। আরও ট্রিকস থাকতে পারে তা আমার জানা নেই।আপনাদের জানা থাকলে কমেন্টে জানাবেন।আমারও কাজে লাগতে পারে।।

আচ্ছা,আপনি যদি আপনার স্বামীর অনুগত হন তাহলে কি আপনার দাম কমে যায়?আপনি যদি তার রাগের মাথার কথাগুলি জবাব না দেন তাহলে কি ঠকে গেলেন?চুরান্ত মনমালিন্য হবার পর পরই আপনি নিজে থেকে তাকে এক কাপ চায়ের অফার করলে কি আপনার মানইজ্জত মাটিতে মিশে গেলো?

না!!A big NO!!

আমি অনেক সুন্দরী মেয়েদেরকে দেখেছি তাদের চোখ ধাধানো রুপ থাকা সত্বেও আক্কেলদোষে তালাক হতে।আবার অনেক কালো কুৎসিত, বেটে,মুখ ভর্তি ব্রুনওয়ালা (অনেকের বিচারে এ ধরনের নারীরা সুন্দরী নন,আমার চোখে সবাই মুটামুটি সমান)মেয়েকে স্বামীর আদুরে বউ হয়ে থাকতে দেখেছি।

আবার এমনও অনেক সুন্দরী মেয়েদের দেখেছি,সন্তানের মুখের দিক তাকিয়ে স্বামী সেই সুন্দরী বউ দের ছাড়তে পারেননি। তবে তাকিয়েও দেখেননা সেই সুন্দরীর স্ত্রীর রুপ যৌবন।

দুই একজন লুচ্চা বেডার হিসাব আলাদা।তারা সুন্দর পাইলে রাস্তার নেরি কু*ত্তাদের ভাল লাগে,কুৎসিত পাইলেও সুন্দরী না পাওয়ার আক্ষেপ থাকে। তাদের হিসাব আলাদা।
পুরুষদের ক্ষেত্রেও উপর উল্লেখিত কথা একই।

সচিবালয়ে আমলারা আন্দোলন করছে।কারণ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস সরকার "সরকারি চাকরিবিধি আইন" নামে একটা আইন পাশ করেছে। এ আইন ...
05/28/2025

সচিবালয়ে আমলারা আন্দোলন করছে।
কারণ প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস সরকার "সরকারি চাকরিবিধি আইন" নামে একটা আইন পাশ করেছে।

এ আইন অনুযায়ী কোন সরকারি কর্মকর্তা ইচ্ছে করে কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত না থাকলে, ঠিকমতো কাজ না করলে বা ঘুষ নিলে তাদের বেতন কমিয়ে দেয়া হবে।
এমনকি চাকরি থেকে বরখাস্তও করা হতে পারে।

অথচ এতদিন শুধুমাত্র বদলি করা হতো। এখন ডিরেক্ট বরখাস্ত হতে পারে এজন্যে আমলারা আন্দোলন করছে।

কারণ তারা জানে একবার এ আইন পাশ হলে তারা আর ইচ্ছেমতো ঘুষ খেতে পারবে না, দুর্নীতি করতে পারবে না।

সচিবালয়ের চারদিকের রাস্তা ওরা ব্লক করে রেখেছে, অফিস বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এমনকি ড. মোহাম্মদ ইউনূসকেও ঠিকমতো কাজ করতে দিচ্ছে না।
অথচ জুলাই আন্দোলনের সময় এ আমলারা একটাও জনগণের পক্ষে ছিল না।
রিকশাওয়ালা, ভ্যানচালক, মেসের খালারা পর্যন্ত ছাত্রদের সাথে রাস্তায় নেমেছিল। কিন্তু এ আমলারা নামেনি।

কারণ হাসিনার পতন হলে ওদের ঘুষের দরজাও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ওরা হাসিনার পক্ষে থেকে বুঝিয়েছে- আপা আমরা আপনার সাথে আছি।

ড. ইউনূস আসার পরপরই ওদেরকে স্যার বলে ডাকা বন্ধের নির্দেশনা দিয়েছে, কারণ তারা জনগণের কর্মচারী। একারণেও ওরা ইউনূস সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছে।

আমলাদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিতে ইউনূস সরকার ওদের সম্পত্তির হিসেব চাওয়ায় ওরা নিজেরাই সচিবালয়ে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।
আর এখন ওরা চাচ্ছে ইউনূস সরকার যাতে কোনভাবেই এ আইন পাশ করতে না পারে।

কারণ এ আইন পাশ হলে ওরা আর টেবিলের নিচ দিয়ে টাকার বান্ডিল নিতে পারবে না, লাঞ্চের পর আসেন বলে ঝাড়ি দিতে পারবে না।
ওরা আসলে চায় জনগণ ওদের কাছে জিম্মি থাকুক। একটা কাজের জন্যে তোষামোদি করুক।

আপনি জন্ম নিবন্ধন, এনআইডি কার্ড সংশোধন করতে যান ওরা আপনাকে ঘন্টার পর ঘন্টা বসিয়ে রাখবে। বুঝাবে এটা সংশোধন হবে না,
অথচ পরে টাকা দিলে ঠিকই করে দিবে। তাও আবার কয়েকবার ওদের হাতেপায়ে ধরা লাগবে।

এজন্যেই ইউনূস সরকার এ আইনটা করতে চাচ্ছেন যাতে আমলাদের হাতেপায়ে ধরতে না হয়, ঘুষ দিতে না হয়।

মুক্তিযুদ্ধের পর শেখ মুজিবের একটা ভুল ছিল মোনায়েম খানের আমলাদের নিয়ে দেশ পরিচালনা করা।
আর ৫ ই আগস্টের পর ড. ইউনূসেরও ভুল হচ্ছে হাসিনার কর্মচারীদের নিয়েই দেশ চালনা করা।
হাসিনার এ কর্মচারীদের কারণেই সংস্কার হচ্ছে না, ওরা করতে দিচ্ছে না। সবকিছুতে দেরি করাচ্ছে।
আজকে জনগণকে এক হতে হবে। ড. ইউনূসের এ আইনের পাশে দাঁড়াতে হবে। ★★★

জানার কোনো শেষ নাই দোলনা থেকে কবর পযন্ত শিখতে হয়।।তাই কিসমিস এবং কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে তা ন...
05/21/2025

জানার কোনো শেষ নাই
দোলনা থেকে কবর পযন্ত শিখতে হয়।।

তাই কিসমিস এবং কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করলাম।।এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা রয়েছে জেনে নিন:

1. পাচনতন্ত্রের উন্নতি: কিসমিস এবং কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে খেলে তা সহজে হজম হয়, যা পাচনতন্ত্রকে সহায়তা করে। বিশেষ করে কিসমিসের মধ্যে থাকা ফাইবার গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে।

2. এনার্জি বৃদ্ধি: কিসমিস এবং কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান থাকে, যেমন প্রোটিন, ফ্যাট এবং ভিটামিন, যা শরীরে শক্তির স্তর বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সারা দিনের জন্য ভালো এনার্জি প্রদান করতে পারে।

3. হৃদরোগের প্রতিকার: কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

4. রক্তাল্পতা (অ্যানিমিয়া) দূরীকরণ: কিসমিসের মধ্যে আয়রন থাকে, যা রক্তের শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদন এবং রক্তাল্পতা দূর করতে সহায়ক।

5. ত্বকের উন্নতি: কাঠবাদাম ও কিসমিসে থাকা ভিটামিন E এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য ভালো। নিয়মিত খেলে ত্বক উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যবান হয়ে উঠতে পারে।

6. ডিটক্সিফিকেশন: এই খাবারগুলো শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে কিসমিসে থাকা প্রাকৃতিক খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলি শরীরের ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়ায় সহায়ক।

7. স্মৃতিশক্তি বাড়ানো: কাঠবাদামে থাকা আঙ্গুরবীজের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন E স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

এই উপকারিতা পাওয়ার জন্য কিসমিস ও কাঠবাদাম নিয়মিত সকালে বা রাতের খাবারের পর পানিতে ভিজিয়ে খাওয়া ভালো।

আমি কখনো কল্পনাও করিনি, জীবনে এমন একটা জ"ঘ"ন্য পরিস্থিতির সম্মুখীন হবো। ৬ বছরের প্রেমের সম্পর্ককে পূর্ণতা দিয়ে ভালোবেসে ...
05/09/2025

আমি কখনো কল্পনাও করিনি, জীবনে এমন একটা জ"ঘ"ন্য পরিস্থিতির সম্মুখীন হবো। ৬ বছরের প্রেমের সম্পর্ককে পূর্ণতা দিয়ে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম। আমাদের ভালোবাসার কোনো ঘাটতি ছিল না। বর্তমানে আমাদের দুটি সন্তানও রয়েছে। কিন্তু মর্মা/ন্তিক-ভাবে জানতে পারলাম, দ্বিতীয় স"ন্তা"ন-টি আমার নয়।

ঘটনার শুরু: আমি খেয়াল করি, আমাদের দ্বিতীয় সন্তানটির গলায় একটি তিল আছে.. ঠিক সেইম তিল একই জায়গায়, যেটা তার এক কাজিনেরও আছে। প্রথমে বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবে নিয়েছিলাম, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের আচরণ স"ন্দে"হ-জনক হয়ে ওঠে। চুপি চুপি হাসাহাসি, অস্বাভাবিক চোখাচোখি। গেল ঈদের রাতে সেই কাজিন আমাদের বাড়িতে আসলে, তাদের কিছু আচরণ আমার স"ন্দে"হ আরও গাঢ় করে তোলে।

আমি আর চুপ থাকিনি। এর পরের দিনই গো"প"নে এমনি বাইরে যাওয়ার নাম করে বাচ্চাটাকে নিয়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে গিয়ে ডিএনএ টেস্ট করাই, টাকা দিয়ে।

রি"পোর্ট পেতে ৭-৮ দিন লাগে। ৭,৮ দিন পর রি"পোর্ট হাতে পাওয়ার পর আমার মা"থা"র ওপর যেন আকাশ ভে"ঙে পড়ে! ওটা আসলেই আমার স"ন্তা"ন নয়।

আমি বাড়ি ফিরেই আমার বউয়ের মুখোমুখি হই। প্রথমে অস্বীকার করে, আমি মা"ন"সি"ক ভাবে পা"গ"ল হয়ে গেছি বলে দাবি করে।

কিন্তু যখন ডিএনএ রি"পো"র্ট তার হাতে তুলে দিই, তখন সে কা"ন্না"য় ভে"ঙে পড়ে, আমার পা"য়ে ধরে কান্না"কা"টি করতে থাকে এবং অবশেষে স্বীকার করে-

তার চাচাতো বোনের বিয়েতে গিয়ে, অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে নাকি ছাদে তার সেই তার কাজিনের সঙ্গে 'শা"রী"রি"ক সম্পর্ক হয়ে যায়।

আমি তখন চাকরিসূত্রে এলাকায় ছিলাম না, ছুটি পাইনি, তাই তাদের বিয়েতে যেতেও পারিনি। আর সেই ভু"লে"র ফলেই আজ আমার কাঁধে এমন সন্তানের দায়িত্ব, যে আমার র"ক্তে"র না।

এই ঘটনায় পর- আমি তাকে মা"র"ধ-র বা গা°লা°গা°লি কোনো কিছুই করিনি, শুধু আমার চোখের সামনে থেকে চলে যেতে বলি। বলেছিলাম তোমাকে আমি আর এক মূহুর্তের জন্যও দেখতে চাই না, বলেই ওর বাসায় পাঠিয়ে দিই। বলে দিয়েছি সময় মতো ডি"র্ভো"স লেটার পাঠিয়ে দিবো। আমি ডি"ভো"র্সে"র আবেদন করেছিও। তাকেও জানিয়ে দিয়েছি যে তিন মাসের মধ্যে ডি"র্ভো"স লেটার পাঠিয়ে দেব।

কিন্তু স"ম"স্যা হচ্ছে- এখন সে এখন প্রতিনিয়ত আ°ত্ম°হ°ত্যা°র হুমকি দিচ্ছে। কিছুদিন আগেও এক পাতা ঘুমের ওষুধ খেয়ে আ°ত্ম°হ°ত্যা°র চেষ্টা করেছে এবং বর্তমানে হা"স"পা"তালে ভর্তি।

কী এক জ"ঘ"ন্য ঝামেলায় পড়লাম আমি এখন প্রচণ্ড মান"সি"ক যন্ত্র"ণা"র মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।

এইরকম জ"ঘ"ন্য অভিজ্ঞতা যেন আমার শ"ত্রু"র সাথেও না ঘটে। এগুলো আমি কীভাবে মেনে নিবো?

আমার প্রশ্ন হচ্ছে- এই অবস্থায় আমি কীভাবে আইনি ও মানবিকভাবে নিরাপদ থেকে সামনে এগোতে পারি?

আ°ত্ম°হ°ত্যা°র হুমকির কারণে আমি দুশ্চিন্তায় আছি। কারও বাস্তব অভিজ্ঞতা, আইনি পরামর্শ বা মান-সি"ক সমাধানের পথ জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন প্লিজ...

>নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক 😭😭😭

04/27/2025

ভারতীয়রা পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধে না পারলেও ঠিকই মুভি বানিয়ে তার প্রতিশোধ নেবে এটাই বাস্তব।

আর্থিং রডের সংযোগ সরাসরি মেইন সুইচে দেওয়া থাকলে বিদ্যুৎ বিল অবশ্যই বেশি আসবে। সেক্ষেত্রে মিটারে  ER বা E লাফাবে এবং অবি...
04/23/2025

আর্থিং রডের সংযোগ সরাসরি মেইন সুইচে দেওয়া থাকলে বিদ্যুৎ বিল অবশ্যই বেশি আসবে। সেক্ষেত্রে মিটারে ER বা E লাফাবে এবং অবিরত মিটারে বিদ্যুৎ কাউন্ট হবে। বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে। সে ক্ষেত্রে করণীয় হলো মেইন সুইচ থেকে আর্থিং রডের সংযোগ খুলে মিটারের সোরসাইডে নিউট্রালে পেঁচিয়ে দিতে হবে। তাহলে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে না এবং সমস্যাটির সমাধান হয়ে যাবে।

04/07/2025

😡😡😡😡

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!
04/04/2025

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!

ম্যানসিটির সাবেক স্ট্রাইকার ওলানরেয়াজু কায়োদে গত সপ্তাহে তার লাইফের সবচেয়ে বড় শকটা পেলেন। ৩০ বছর বয়সী এই নাইজেরিয়ান ফুটব...
03/28/2025

ম্যানসিটির সাবেক স্ট্রাইকার ওলানরেয়াজু কায়োদে গত সপ্তাহে তার লাইফের সবচেয়ে বড় শকটা পেলেন। ৩০ বছর বয়সী এই নাইজেরিয়ান ফুটবলার জানতে পারেন, এতদিন যে তিন সন্তানকে নিজের মনে করে বড় করেছেন, তাদের একজনের বাবাও তিনি নন!

কয়েক বছর আগে ক্লাবের সাথে কন্ট্রাক্ট শেষ হলে তার স্ত্রীর আচরণ বদলে যায়। তার স্ত্রীর পরকীয়া শুরু করে ব্রিটিশ যাজক টবির সাথে। কায়োদের টাকায় কেনা দুটো মার্সিডিজ এসইউভি গিফট করে টবিকে। এ ধরণের নানান ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে আসে অনুসন্ধানে।

ডরি এত বছরের সংসার জীবনে স্বামী কায়োদের কোনো সন্তানকে দুনিয়ায় আসতে দেয়নি। বরং জন্ম দিয়েছে প্রেমিক টবির সন্তানকে। কিন্তু কায়োদেকে বলেছে এগুলো তারই সন্তান।

আপনি ভাবতে পারেন, প্রথমবার বাবা হওয়ার অনুভূতি! তারপর একটু একটু করে তাকে বড় করা। কিন্তু এত বছর পর জানলেন সে আপনার সন্তান নয়! তারচেয়েও বড় ব্যাপার, জীবনের অংশ হয়ে যাওয়া স্ত্রী এতবছর ধরে গোপনে ধোঁকা দিয়েছে। অবৈধ সন্তানকে পেটে ধরে আপনাকে বাবা হবার মিথ্যা ফিলিংস দিয়েছে। তাও একবার নয়, পরপর তিনবার!

কায়োদের ইন্সটাগ্রামে সেই সন্তানদের সাথে কত হ্যাপি ফটো ছিলো! আধমরা লোকটা একে একে সব ছবি ডিলেট করে দিয়েছেন।

এবার আসে সবচেয়ে দুঃখজনক পার্ট। নির্লজ্ব ডোরা এক ডিভোর্স উকিল হায়ার করেছে। কায়োদের সম্পত্বির অর্ধেক সে পাবে। সাথে কায়োদে যে তুর্কি ক্লাবে খেলছে, সেখানকার চলমান চুক্তির টাকা পাবে।

এই না হলে পশ্চিমা আইন! যেই নারী একজন নির্দোষ পুরুষের সংসার-সন্তান-সম্পত্ত্বি সব কেড়ে নিলো তাকেই গিফট করা হলো সন্তান আর টাকা, যাতে সে প্রেমিকের সাথে এক সুখী জীবন কাটাতে পারে।

******
তবু পশ্চিমাদের জন্য সহানুভূতি আসতে চায় না। ইসলামী আইনে ডোরা নামের ওই নোংরা জীবটাকে পাথর দিয়ে খালাস করতে হবে। কিন্তু পশ্চিমা পুরুষেরাই যে এর বিরোধী!

পৃথিবীতে বর্তমানে চার জায়গায় এই ব্যাভিচারিকে পাথরে হত্যার আইন চালু আছে। সেখান থেকে আসা নিউজের নিচে পশ্চিমা পুরুষদের কমেন্ট দেখবেন - "কী বর্বর", "প্রস্তর যুগের বর্বরেরা" , "ইসলাম আসলে ডেথ কাল্ট" ইত্যাদি।

মানে নিজেরা কাকোল্ডারি, চিটিং আর এরকম ফ্রডের শিকার হয়ে ধ্বংস হয়ে যাক, তবু সমাধান ওরা মানবে না, ইসলামের বলে।

সিম্প্যাথি আসা তাই কষ্টকর। - science express

03/27/2025

শখের পুরুষের যত্ন নিয়ো, কেননা পুরুষ
কষ্ট পাইলেই নষ্ট হয়!
💗💗

Address

Washington D.C., DC

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share