বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা সৈরতন্ত্র নিপাত যাক গনতন্ত্র মুক্তি পাক

 #সেভ_করে_রাখুন। ✅ ই-নামজারি (Mutation)– সম্পূর্ণ গাইডলাইন। এখন ঘরে বসেই জমির মালিকানা পরিবর্তন করুন দ্রুত, সহজ ও স্বচ্ছ...
11/20/2025

#সেভ_করে_রাখুন।

✅ ই-নামজারি (Mutation)– সম্পূর্ণ গাইডলাইন। এখন ঘরে বসেই জমির মালিকানা পরিবর্তন করুন দ্রুত, সহজ ও স্বচ্ছভাবে!

ডিজিটাল বাংলাদেশে এখন মিউটেশন বা নামজারি করতে আর ভূমি অফিসে ঘুরাঘুরি নেই। সরকারের নতুন ই-নামজারি সিস্টেম আপনার জমির মালিকানা হালনাগাদ করবে সম্পূর্ণ অনলাইনে, স্বল্প খরচে এবং অল্প সময়ের মধ্যেই।

ডিজিটাল ল্যান্ড কনসালটেন্সি সেন্টার (DLCC) থেকে আমরা প্রতিদিন এই সেবা দিয়ে থাকি, তাই এখানে আপনার জন্য দিলাম সবচেয়ে সহজ ভাষায় সম্পূর্ণ গাইডলাইন।

📌 মিউটেশন (Mutation) কী?

মিউটেশন হলো জমির মালিকানা পরিবর্তন সরকারের রেকর্ডে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া।
যেমন—ক্রয়, ওয়ারিশ, হেবা, ডিক্রি ইত্যাদির মাধ্যমে জমির মালিকানা বদল হলে নতুন মালিকের নামে সরকার নতুন খতিয়ান (Record of Rights) তৈরি করে।

এটি ছাড়া জমির আসল মালিকানা প্রমাণ করা কঠিন।

---

🚀 ই-নামজারি করার ধাপসমূহ (Step-by-step Guide)

ওয়েবসাইট: https://mutation.land.gov.bd/

---

১️⃣ ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও আবেদন শুরু

https://mutation.land.gov.bd/ এ গিয়ে “আবেদন করুন” বাটনে ক্লিক করুন।

NID যাচাইকরণ করে আবেদন শুরু হবে।

---

2️⃣ মালিকানার উৎস নির্বাচন

আপনার জমিটি কীভাবে নিয়েছেন তা বেছে নিন:

ক্রয়কৃত (Sale Deed)

ওয়ারিশ

হেবা

রায়/ডিক্রি

বিনিময় বা দান

---

3️⃣ জমির অবস্থান নির্বাচন

নির্দিষ্ট করুন—

বিভাগ

জেলা

উপজেলা

মৌজা

(সবসময় সর্বশেষ BS/BRS জরিপ অনুযায়ী তথ্য দিন)

---

4️⃣ খতিয়ান ও দাগ নম্বর টাইপ করুন

সঠিক খতিয়ান নম্বর

দাগ নম্বর

জমির শ্রেণী

জমির পরিমাপ (শতাংশ/একর/বর্গফুট)

(ভুল হলে অভিযোগ আসবে, তাই সতর্কভাবে লিখুন)

---

5️⃣ আবেদনকারী ও প্রতিনিধির তথ্য পূরণ

নাম

মোবাইল নম্বর

NID/জন্মসনদ

বর্তমান ঠিকানা

প্রতিনিধির নাম (যদি থাকে)

---

6️⃣ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন

ফাইল লিমিট: প্রতি ফাইল 1.25MB, মোট 25MB

আপলোড করতে হবে—
✔ দলিল (Sale Deed)
✔ CS/SA/RS/BS খতিয়ান কপি
✔ দাগ-নম্বর অনুযায়ী ম্যাপ
✔ ওয়ারিশ সনদ (যদি প্রযোজ্য)
✔ রায়/ডিক্রি (যদি থাকে)
✔ সত্যায়িত কাগজপত্র
✔ আবেদনকারীর NID কপি
✔ ছবি (Passport Size)

---

7️⃣ সত্য ঘোষণাপত্র পূরণ

মৌজা ভিত্তিক সত্য ঘোষণাপত্র পড়ুন এবং টিক দিন।

---

8️⃣ আবেদন প্রিভিউ চেক করুন

এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে ভুল পেলে আবেদন বাতিল হতে পারে।

দাখিল করার পর তথ্য সংশোধন করা যায় না।

---

9️⃣ আবেদন সাবমিট করুন এবং আবেদন নম্বর সংরক্ষণ করুন

এটাই আপনার ট্র্যাকিং নম্বর।

---

💳 আবেদন ফি ও পেমেন্ট

আবেদন + নোটিশ ফি: মাত্র ৭০ টাকা
পেমেন্ট করা যাবে—
✔ নগদ
✔ বিকাশ
✔ রকেট
✔ উপায়
✔ ভিসা / মাস্টারকার্ড

পেমেন্ট রিসিপ্ট ডাউনলোড করে রাখুন।

---

🎧 অনলাইনে শুনানির সুযোগ

শুনানির জন্য অনুরোধ করতে পারেন—
🌐 http://oh.lams.gov.bd
এখানে গিয়ে আপনার আবেদন নম্বর দিয়ে শুনানির তারিখ দেখতে পারবেন।

---

⏳ নিষ্পত্তি সময়সীমা ও ডিসিআর (DCR)

২৮ দিনের মধ্যেই আবেদন নিষ্পত্তি

AC Land অনুমোদন করলে খতিয়ান প্রস্তুত হবে

মোবাইলে SMS আসবে ডিসিআর ফি পরিশোধের জন্য

ডিসিআর ফি: ১,১০০ টাকা

অনলাইনে পেমেন্টের পর—
👉 ওয়েবসাইট থেকে খতিয়ান + ডিসিআর প্রিন্ট করতে পারবেন।

---

🛡️ কিউআর কোডযুক্ত ডিসিআরের বৈধতা

অনলাইন ডিসিআর সম্পূর্ণ আইনগত বৈধ

জমি অফিস/রেজিস্ট্রি অফিস/ব্যাংকে ১০০% গ্রহণযোগ্য

আর ম্যানুয়াল ডিসিআর নেওয়ার দরকার নেই

---

🎯 ডিজিটাল ল্যান্ড কনসালটেন্সি সেন্টারের পরামর্শ

তথ্য ভুল হলে আবেদন বাতিল হয়—সতর্ক থাকুন

সন্দেহ হলে আবেদন নিজে না করে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন

আমরা চাইছেন তো আপনার হয়ে সম্পূর্ণ আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারি

ভবিষ্যতের জমি সেবা আরও দ্রুত হবে—সবই যাচ্ছে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে সচেতন হবার সুযোগ দিন।








#জমির_নামজারি
#অনলাইনে_মিউটেশন

11/09/2025

এইযুগে নারী যতই শরীর দেখাক পুরুষ শুধুমাত্র শরীর ঢেকে রাখা নারীকেই মন থেকে সম্মান করে

11/09/2025

এই ৮টা যৌ-ন সমস্যায় ঘরোয়া উপায় অনেকেই জানে না!

১. দ্রুত বী-র্যপাত কমাতে = প্রতিদিন কাচা ছোলা ৫০ গ্রাম ভিজিয়ে খান,লিডোকেইন স্প্রে বা জেল।
২. মিলনের ইচ্ছা বাড়াতে = প্রতিদিন দুধ-মধু মিশিয়ে খান।
৩. বীর্য ঘন করতে = বাদাম, খেজুর, ডিমের কুসুম, তালমাখানা।
৪. শরীর দুর্বল দূর করতে = রাত্রে দুধে মেথি-গুঁড়া মিশিয়ে খান।
৫. মিলনের আগে শক্তি বাড়াতে = সবরি কলা + সুন্দর বনের মধু।
৬. চুল পড়া কমাতে = অলিভ অয়েলের তেল + কালোজিরা তেল মিশিয়ে মাথায় লাগান।
৭. ত্বক উজ্জ্বল রাখতে = লেবু + মধু + আদা সিরাপ পান করুন।

৮. মানসিক প্রশান্তির জন্য = ফজর ও এশার নামাজের পর গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস অনুশীলন,একপারা কোরআন,সদকা,কারও উপকার করুন,গভীররাতে নিজের পাপের জন‍্য চোখের পানি ফেলুন।

সতর্কতা: ঘরোয়া পদ্ধতি ভুল করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে —
প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

নতুন আইনে যেভাবে মাত্র তিন মাসেই ফেরত পাবেন বেদখল জমি!বছরের পর বছর আদালতের দ্বারে ঘুরে জমির দখল ফেরত পাওয়ার সেই দীর্ঘ অপ...
11/04/2025

নতুন আইনে যেভাবে মাত্র তিন মাসেই ফেরত পাবেন বেদখল জমি!

বছরের পর বছর আদালতের দ্বারে ঘুরে জমির দখল ফেরত পাওয়ার সেই দীর্ঘ অপেক্ষার দিন শেষ হতে যাচ্ছে। ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩ এবং এর আওতায় প্রণীত ২০২৪ সালের বিধিমালা কার্যকর হওয়ায় এখন মাত্র তিন মাসেই বেদখল জমি ফেরত পাওয়া সম্ভব হবে।

সরকার বলছে, এই আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভূমি সংক্রান্ত মামলার জট, দালালচক্রের দৌরাত্ম্য এবং প্রশাসনিক দুর্নীতি কমে আসবে। একইসঙ্গে সাধারণ মানুষ দ্রুত ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবেন।

নতুন আইনে বলা হয়েছে, জমি জোরপূর্বক দখল হয়ে গেলে জজ কোর্টে মামলা করার প্রয়োজন হবে না। এখন থেকে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি সরাসরি এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করতে পারবেন। অভিযোগ পাওয়ার পর ম্যাজিস্ট্রেট প্রাথমিক তদন্ত করে প্রয়োজনে পুলিশ বা স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিতে পারবেন। পুরো প্রক্রিয়া তিন মাসের মধ্যেই নিষ্পত্তি করতে হবে, এমন বাধ্যবাধকতাও বিধিমালায় স্পষ্ট করা হয়েছে।

বিধিমালার ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী, অবৈধভাবে দখলচ্যুত ব্যক্তি নির্ধারিত ফর্মে আবেদন জমা দেবেন, যেখানে জমির তফসিল, খতিয়ান, দাগ নম্বর, দলিল, নামজারি খতিয়ান, করের তথ্য, জরিপ নথি এবং ছবি বা ভিডিও প্রমাণ সংযুক্ত করতে হবে।

আবেদন পাওয়ার পর ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিপক্ষকে ১৫ দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ দেবেন। এরপর মাঠপর্যায়ের তদন্ত ও শুনানির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। প্রয়োজনে একতরফা আদেশ দিয়েও জমির দখল ফেরত দেওয়া সম্ভব হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দখল ফিরিয়ে না দিলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় জোরপূর্বক দখল পুনরুদ্ধার করা হবে।

দখল হস্তান্তরে বাধা দিলে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা বা মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যাবে। আইন অনুযায়ী, প্রতিটি আবেদন সর্বোচ্চ তিন মাসের মধ্যেই নিষ্পত্তি করতে হবে। দায়িত্বে অবহেলা করলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তবে যদি একই বিষয়ে কোনো মামলা দেওয়ানি আদালতে চলমান থাকে, সেক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবেদন করা যাবে না। তবে আদালত চাইলে সেই মামলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পাঠাতে পারবেন দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য।

এই নতুন আইনি ব্যবস্থায় ভূমি মালিকদের জন্য খুলে যাচ্ছে ন্যায়বিচারের নতুন দিগন্ত—যেখানে আর বছরের পর বছর অপেক্ষা নয়, মাত্র তিন মাসেই মিলবে নিজের জমির ন্যায্য দখল।

শেয়ার করে অন্য কে দেখার সুযোগ করে দিন।

🏡 জমি দখল হয়, চাচা করবে না হয় চাচাতো ভাই করবে — এর পেছনের বাস্তবতা কি চলুন জেনে নেই। আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে এমন হাজারো...
10/27/2025

🏡 জমি দখল হয়, চাচা করবে না হয় চাচাতো ভাই করবে — এর পেছনের বাস্তবতা কি চলুন জেনে নেই।

আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে এমন হাজারো পরিবার আছে, যেখানে সবচেয়ে বড় শত্রু হয়ে দাঁড়ায় নিজের আত্মীয়।
বাইরের কেউ নয়, বরং চাচা, চাচাতো ভাই, মামা— তারাই সুযোগ পেলেই আত্মীয়তার মুখোশ পরে জমি দখলের চেষ্টা করে।
কারণ তারা জানে,
👉 “জমির কাগজ ঠিক নাই।”
👉 “ছেলে-মেয়ে বিষয়টা বোঝে না।”
👉 “বাপ-দাদা জমির কাগজ রেখে গেছে, কিন্তু কোথায় সেটা কেউ জানে না।”

এই অজ্ঞতা আর অসচেতনতার সুযোগেই জমি হাতছাড়া হয়ে যায়।

🔴কেন আত্মীয়রাই জমি দখল করতে পারে?

1. একই বংশ বা খতিয়ানভুক্ত জমি:
আত্মীয়দের নাম একসাথে থাকায় কেউ নিজের অংশের চেয়ে বেশি জমি ভোগ করতে শুরু করে।

2. বণ্টননামা না থাকা:
পরিবারে জমির স্পষ্ট ভাগ না হলে, কে কোন অংশে অধিকার রাখবে — এটা নিয়ে ঝামেলা হয়।

3. মিউটেশন (নামজারি) না করা:
বাপ মারা যাওয়ার পর অনেকেই নামজারি করে না, ফলে রেকর্ডে এখনও মৃত ব্যক্তির নাম থাকে।
এতে ভবিষ্যতে চাচাতো ভাই দাবি করে, “আমি ওয়ারিশ!”

4. কাগজপত্র হারিয়ে ফেলা বা সংরক্ষণ না করা:
দলিল, খতিয়ান, দাখিলা — এসব না থাকলে প্রমাণ দেওয়া কঠিন হয়ে যায়।

5. আইনি জ্ঞান না থাকা:
কে কোথায় গেলে, কীভাবে রেকর্ড যাচাই করবে — এটা অনেকেই জানে না।

🔴 সন্তানকে জমি বিষয়ক জ্ঞান দেওয়া কেন জরুরি

বেশিরভাগ পিতা-মাতা সন্তানকে শুধু “পড়ালেখা কর” বলে, কিন্তু বলে না —
👉 জমি কোথায়,
👉 কোন দাগে,
👉 কোন খতিয়ান নম্বর,
👉 কোন দলিলের কপি কোথায় আছে।
ফলাফল — বাবা মারা যাওয়ার পর সন্তান অসহায় হয়ে যায়।
তখন আত্মীয়রা বলে, “তোমার বাপের অংশ আমার দাগে পড়েছে” — আর এখানেই শুরু হয় মামলা, আদালত, পুলিশ, কষ্ট আর তিক্ততা।

🔴কীভাবে সচেতন থাকবেন

1. ✅ সব দলিল ও খতিয়ান সংরক্ষণ করুন।
প্লাস্টিক লেমিনেট করে আলাদা ফাইলে রাখুন।

2. ✅ নামজারি সম্পন্ন করুন।
রেজিস্ট্রি শেষ হলেই নামজারি না করলে মালিকানা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

3. ✅ পরিবারে ভাগ হলে রেজিস্ট্রি করে বণ্টননামা দিন।
মৌখিক ভাগ অনেক সময় বিপদ ডেকে আনে।

4. ✅ সন্তানকে শেখান জমি পরিমাপ, খতিয়ান, দলিল চিনতে।
অন্তত জানুক — কোথায় কী আছে।

5. ✅ অনলাইনে জমির রেকর্ড চেক করুন।
land.gov.bd বা mouza.land.gov.bd থেকে সহজেই খতিয়ান দেখা যায়।

🔴 বিষয়টি ভাবুন

“জমি দখল হয়, চাচা করবে না হয় চাচাতো ভাই করবে”—
এই কথাটা কোনো কৌতুক নয়, বরং হাজারো মানুষের বাস্তব কষ্টের প্রতিচ্ছবি।
তাই এখন থেকেই সচেতন হোন।
কাগজপত্র ঠিক রাখুন, সন্তানকে শেখান,
কারণ একদিন এই সচেতনতাই আপনাকে ও আপনার পরিবারকে রক্ষা করবে অন্যায়ের হাত থেকে।

#জমি_সচেতনতা #ভূমি_অধিকার #পরিবার #বাংলাদেশ #জমির_কাগজপত্র #ওয়ারিশ_জমি

পুরাতন জমির দলিল হারিয়ে গেছে? চিন্তা নয়, জানুন সহজে বের করার আইনগত উপায় ও খরচ”✅আপনার জমি সংক্রান্ত প্রতিটি কাগজপত্র অত্য...
10/27/2025

পুরাতন জমির দলিল হারিয়ে গেছে? চিন্তা নয়, জানুন সহজে বের করার আইনগত উপায় ও খরচ”

✅আপনার জমি সংক্রান্ত প্রতিটি কাগজপত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়—৫০-৬০ বছর আগে করা দলিল হারিয়ে গেছে, দুর্ঘটনায় নষ্ট হয়ে গেছে, পোকায় কেটে ফেলেছে, কিংবা পরিবারের কেউ সংরক্ষণ করেনি। অথচ পরবর্তীতে জমি বিক্রি, নামজারি, উত্তরাধিকার বণ্টন বা মামলা-মোকদ্দমার সময় সেই দলিল প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

🔺এই পরিস্থিতিতে মানুষ অনেক সময় ভয় পেয়ে যায়—“দলিল হারালে কি আর পাওয়া যাবে না?” আসলে তা নয়। আইনগত নিয়ম মেনে পুরাতন দলিল খুব সহজেই সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে উদ্ধার করা সম্ভব।

✅ আইনি ভিত্তি (রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮)

👉1. ৫৭(১) ধারা → যে কেউ নির্ধারিত ফি দিয়ে রেজিস্টার বহি দেখতে পারবেন।
👉2. ৬২ ধারা → সেখানে থেকে সার্টিফায়েড কপি (নকল দলিল) পাওয়া যাবে।
👉3. ৫৭(৪) ধারা → যদি দলিল উইল/অছিয়ত হয় তবে বিশেষ বহি থেকে খুঁজতে হবে।

🔴 দলিল খুঁজে বের করার দুটি উপায়

✅1. যদি আপনার কাছে মূল দলিল থাকে → শেষ পাতায় দলিল নম্বর, সাল, রেজিস্টার বই নম্বর লেখা থাকে। এগুলো দিয়ে সরাসরি কপি পাওয়া যায়, তল্লাশি লাগে না।

✅2. যদি আপনার কাছে কোনো তথ্য না থাকে → রেজিস্ট্রি অফিসের সূচিবহি থেকে খুঁজতে হবে।

🔰🔰সূচিবহি দুই রকম:🔰🔰

✅ক্রেতা-বিক্রেতার নাম অনুসারে
✅মৌজার নাম ও জমির বিবরণ অনুসারে
নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আপনি বা আপনার আইনজীবী তল্লাশি চালাতে পারবেন।

🔴তল্লাশির ফি

✅নির্দিষ্ট বছরের জন্য → ২০ টাকা
✅অতিরিক্ত প্রতিটি বছরের জন্য → ১৫ টাকা
✅রেজিস্টার বহির প্রতি পৃষ্ঠা দেখার ফি → ১০ টাকা
✅সর্বোচ্চ সীমা → ১৫০ টাকা

🔴বিনা ফিতে পাওয়ার সুযোগ রয়েছে

✅যদি আপনি মূল দলিল বা তার সত্যায়িত অনুলিপি আবেদনপত্রের সঙ্গে দেন।
✅অথবা কোনো মামলা সংক্রান্ত কাগজপত্র দেখার জন্য আবেদন করেন (একবার ফি দিলেই যথেষ্ট)।

🔰🔰সবশেষে
পুরাতন দলিল হারিয়ে গেলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
👉 সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে গিয়ে আবেদন করুন, নির্দিষ্ট তথ্য দিন বা সূচিবহি তল্লাশি করুন, এবং প্রয়োজনীয় ফি জমা দিন। তাহলেই আপনি সহজেই সার্টিফায়েড কপি (নকল দলিল) সংগ্রহ করতে পারবেন।

✅আইন পরিষ্কার বলছে—যে কেউ বৈধ প্রক্রিয়ায় দলিলের নকল তুলতে পারবেন।

#দলিল #জমি #তল্লাশি

দলিল না থাকলেও প্রমাণ হবে জমির মালিকানা! 🏡এখন মাত্র ৫টি কাগজ থাকলেই আপনি প্রমাণ করতে পারবেন আপনার জমির বৈধ মালিকানা! 💪বি...
10/27/2025

দলিল না থাকলেও প্রমাণ হবে জমির মালিকানা! 🏡

এখন মাত্র ৫টি কাগজ থাকলেই আপনি প্রমাণ করতে পারবেন আপনার জমির বৈধ মালিকানা! 💪

বিশেষজ্ঞদের মতে, দলিলের অভাব কোনো বাধা নয় — নিচের ৫টি নথি থাকলেই আপনি জমির আসল মালিক প্রমাণ করতে পারবেন 👇

📜 ১️⃣ হলফনামা ও সরকারি নথি

নাম, বয়স, ধর্ম, বিবাহ বা ভুল সংশোধনের হলফনামা — সাথে NID, পাসপোর্ট, জন্ম নিবন্ধন থাকলে এগুলো জমির মালিকানা প্রমাণে অত্যন্ত কার্যকর।

📖 ২️⃣ খতিয়ান (Record of Rights)

এটি সরকার অনুমোদিত নথি, যেখানে মালিকের নাম, দাগ নম্বর, সীমানা, পরিমাণ ও খাজনা স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে। মালিকানার সবচেয়ে শক্ত প্রমাণ এটি।

🏠 ৩️⃣ দখল (Possession)

আপনি বাস্তবে জমি ব্যবহার করছেন কিনা – এটাই দখল!

প্রকৃত, গঠনমূলক বা যৌথ দখল — তিনভাবেই দখল প্রমাণ করলে জমির মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা যায়।

💰 ৪️⃣ খাজনা রশিদ (Land Tax Receipt)

অনলাইনে জমির খাজনা পরিশোধ করে রশিদ সংরক্ষণ করুন।

এটি প্রমাণ করে যে আপনি নিয়মিত সরকারি কর দিচ্ছেন, অর্থাৎ আপনি বৈধ মালিক।

📑 ৫️⃣ ডিসিআর (Duplicate Carbon Receipt)

নামজারি বা Mutation শেষে পাওয়া এই রশিদে থাকে দাগ, খতিয়ান, দলিল নম্বর ও সরকারি ফি প্রদানের তথ্য — যা আইনি মালিকানা প্রমাণের চূড়ান্ত নথি।

✅ তাই দলিল না থাকলেও চিন্তা নেই!

এই ৫টি কাগজ ঠিক থাকলেই আপনি জমির বৈধ মালিক হিসেবে স্বীকৃতি পাবেন।

নিজের জমির অধিকার সুরক্ষিত করুন এখনই! 💪

🌿 #জমির_মালিকানা #ভূমি_জ্ঞান #খতিয়ান #খাজনা_রশিদ #দলিল_না_থাকলেও #ভূমি_অধিকার #বাংলাদেশ #জমি_সংক্রান্ত_তথ্য

🌾🇧🇩 ভূমি মালিকদের জন্য বড় সুখবর!অবশেষে ভূমি মালিকদের দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটতে যাচ্ছে। বাতিল হচ্ছে পুরনো নামজারি প...
10/27/2025

🌾🇧🇩 ভূমি মালিকদের জন্য বড় সুখবর!

অবশেষে ভূমি মালিকদের দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসান ঘটতে যাচ্ছে। বাতিল হচ্ছে পুরনো নামজারি পদ্ধতি — আর আলাদা করে আবেদন করার ঝামেলা নেই! এমনটাই বলছে ভূমি মন্ত্রণালয়। কিন্তু জন মানুষের সন্দেহ আসলেই কি হবে??

🔹 নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখন থেকে দলিল রেজিস্ট্রির সঙ্গেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নামজারি (অটোমেটিক মিউটেশন) সম্পন্ন হবে। অর্থাৎ, একবার দলিল রেজিস্ট্রি করলেই নতুন মালিকের নামে খতিয়ান, হোল্ডিং নম্বর ও খাজনা রশিদ—সবকিছু একসাথে পাওয়া যাবে।

📍 ভূমি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৩০টিরও বেশি উপজেলায় এই পদ্ধতিটি সফলভাবে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে। এখন সারাদেশে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

🧾 নতুন ব্যবস্থায় রেজিস্ট্রির সময়ই জমির দাতা ও ক্রেতার তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই করা হবে—
✔️ দাতা আসল মালিক কিনা
✔️ জমিতে কোনো বিরোধ আছে কিনা
✔️ খতিয়ান ও জমাখারিজ হালনাগাদ কিনা

এই যাচাই সম্পন্ন হলে, দলিল রেজিস্ট্রির সঙ্গে সঙ্গে ভূমি অফিস থেকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ যাবে, এবং সেই মুহূর্তেই নতুন মালিকের নামে নামজারি সম্পন্ন হবে।

🚫 ফলে আর আবেদন, ঘুষ, দৌড়ঝাঁপ বা বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হবে না।
💡 ভূমি মন্ত্রণালয় বলছে—এই অটোমেশন দুর্নীতি, দেরি ও হয়রানির পথ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করবে।

🗣️ ভূমি উপদেষ্টা জানিয়েছেন—

> “এই বছরের মধ্যেই ভূমি মালিকরা স্বয়ংক্রিয় নামজারি ব্যবস্থার সুফল পাবেন। এটি কার্যকর হলে নামজারি সংক্রান্ত দুর্নীতি, দেরি ও হয়রানি চিরতরে বন্ধ হবে।”

🌍 এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে ভূমি অফিসে বছরের পর বছর ধরে ঝুলে থাকা আবেদন ও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের অবসান ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে।

✨ এটি হবে ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনার এক ঐতিহাসিক পরিবর্তন!

#ভূমি_সংস্কার #স্বয়ংক্রিয়_নামজারি #ডিজিটাল_বাংলাদেশ #ভূমি_অটোমেশন #ভূমি_মালিকদের_সুখবর

মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে কীভাবে ধাপে ধাপে জমির মালিকানা যাচাই করবেন (সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে না গিয়ে ✅)।সব ধাপই সরকারি ওয়েব...
10/26/2025

মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে কীভাবে ধাপে ধাপে জমির মালিকানা যাচাই করবেন (সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে না গিয়ে ✅)।
সব ধাপই সরকারি ওয়েবসাইট অনুযায়ী সাজানো — ১০০% ভেরিফাইড তথ্য 📱🇧🇩

🌾 জমির মালিকানা যাচাইয়ের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া (Step by Step)

🧭 ধাপ–১: সরকারি পোর্টালে প্রবেশ করুন

👉 যান: https://land.gov.bd
এটি ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
এখান থেকে সব অনলাইন ভূমি সেবার লিংক পাবেন — যেমন খতিয়ান, নামজারি, ভূমি কর ইত্যাদি।

🗂️ ধাপ–২: “DLRMS / eKhatian” সেবা নির্বাচন করুন

🔗 ক্লিক করুন “DLRMS (Digital Land Record Management System)” বা “eKhatian” অপশনে।
এটি খতিয়ান দেখার সরকারি প্ল্যাটফর্ম।

🏡 ধাপ–৩: মৌজা ও দাগ নম্বর দিয়ে অনুসন্ধান করুন

সেখানে গিয়ে ধাপে ধাপে নিচের তথ্য দিন 👇
✅ জেলা
✅ উপজেলা
✅ মৌজা নাম
✅ দাগ নম্বর (Dag No.)
তারপর “Search” বাটনে ক্লিক করুন 🔍

👉 কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন, এরপর আপনি দেখতে পাবেন:

✅জমির মালিকের নাম
✅খতিয়ান নম্বর
✅দাগ নম্বর
✅জমির শ্রেণি
✅রেকর্ডের অবস্থা

📜 ধাপ–৪: সার্টিফাইড কপি (Certified Copy) চাইলে

যদি আপনি অফিসিয়াল কপি চান —
➡️ সাইটেই “Certified Copy Apply” বাটনে ক্লিক করুন
➡️ প্রয়োজনীয় ফি অনলাইনে পরিশোধ করে আবেদন দিন
➡️ কয়েকদিন পর ইলেকট্রনিক কপি বা অফিস কপি পেয়ে যাবেন

🧾 ধাপ–৫: নামজারি (Mutation) অবস্থা দেখুন

যদি জমির নামজারি আবেদন করে থাকেন —
👉 যান: https://mutation.land.gov.bd
সেখানে আবেদন নম্বর বা জাতীয় আইডি দিয়ে সার্চ করুন
➡️ আপনার আবেদন কোথায় আছে (AC Land অফিস, Hearing, Approved ইত্যাদি) তা দেখতে পারবেন

📱 মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য

Google Play Store-এ যান 🔍
সার্চ করুন “DLRMS” বা “eKhatian”
অফিসিয়াল অ্যাপটি ইনস্টল করুন 📲
➡️ একইভাবে জেলা, মৌজা ও দাগ নম্বর দিয়ে জমির খতিয়ান দেখে ফেলুন!

⚠️ সতর্কবার্তা:
❌ কোনো দালাল বা তৃতীয় পক্ষীয় সাইটে ব্যক্তিগত তথ্য দেবেন না।
✅ সবসময় শুধুমাত্র “land.gov.bd” বা “mutation.land.gov.bd” ব্যবহার করুন।
✅ নেটওয়ার্ক স্লো হলে পুনরায় চেষ্টা করুন; সরকারি সার্ভারে ব্যস্ততা থাকতে পারে।

💬 উপসংহার

🌐 এখন জমির মালিকানা জানতে আর দৌড়ঝাঁপ নয় —
মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই জানতে পারবেন জমির প্রকৃত মালিক কে, রেকর্ড কেমন, এবং খতিয়ান কোথায় আছে।

📣 সচেতন হোন, দালালমুক্ত থাকুন, নিজের জমির খবর নিজেই রাখুন।
#ডিজিটালভূমি #খতিয়ানঅনলাইন #ভূমিসেবা #জমিরতথ্য #সচেতননাগরিক 🇧🇩

অনেকেই ভাবছেন BDS জরিপ যখন আসবে তখন কাগজপত্র ঠিক করবো। আরে ভাই আপনি তখন সময় পাবেন না, কারণ তারা আপনার জন্য বসে থাকবে না।...
10/26/2025

অনেকেই ভাবছেন BDS জরিপ যখন আসবে তখন কাগজপত্র ঠিক করবো। আরে ভাই আপনি তখন সময় পাবেন না, কারণ তারা আপনার জন্য বসে থাকবে না। তাই সময় থাকতে সম্মানীত ভূমি মালিকগণের ৮টি করণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ সতর্কবার্তা রয়েছে তা পালন করুণ। না হলে জমি হারাবেন।

🔴 ১️⃣ সীমানা চিহ্নিতকরণ :
✅ নকশা প্রস্তুত কালে মাঠে উপস্থিত থাকবেন।
✅ নিজের জমির সীমানা বাঁশ বা পিলার দিয়ে স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করবেন।

🔴 ২️⃣ নকশা যাচাই :
✅ নকশা প্রস্তুত হওয়ার পর জরিপ দল মাঠে যাবে, আপনি অবশ্যই উপস্থিত থাকবেন।
✅ আপনার জমির নকশা সঠিকভাবে মিলিয়ে দেখবেন।

🔴⃣ রেকর্ড যাচাই ও তথ্য প্রদান:
✅ ভোটার আইডি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মাঠে উপস্থিত থাকবেন।
✅ নিজের নাম, ঠিকানা, অংশ, যোগফল ইত্যাদি তথ্য সঠিকভাবে রেকর্ড করাবেন।

Razibul©️ Islam
🔴 ৪️⃣ পর্চা গ্রহণ ও সংশোধন :
✅ প্রতিটি খতিয়ানের একটি পর্চা পাবেন — ভালোভাবে যাচাই করবেন।
✅ বানান, অংশ বা ঠিকানায় ভুল থাকলে সাথে সাথেই তসদিক কর্মকর্তার মাধ্যমে সংশোধন করাবেন।

🔵 ৫️⃣ খসড়া প্রকাশনা ও আপত্তি দায়ের (Red):
✅ তসদিকের পর ৩০ দিন পর্যন্ত খসড়া প্রকাশনা চলবে।
✅ কোনো ভুল বা আপত্তি থাকলে নির্ধারিত ফরমে কোর্ট ফি সহকারে ৩০ দিনের মধ্যেই আপত্তি (৩০ বিধি) দায়ের করবেন।
❌ ৩০ দিন পার হলে (তামাদী হলে) আর আপত্তি দায়েরের সুযোগ থাকবে না।

🔵 ৬️⃣ আপীলের সুযোগ (Green & Red):
✅ আপত্তি (৩০ বিধি) কেসের রায়ে অসন্তুষ্ট হলে ৩০ দিনের মধ্যে আপীল (৩১ বিধি) কেস দায়ের করতে পারবেন।
❌ সময় পার হয়ে গেলে বিশেষ আপীল করার সুযোগ থাকবে না।

🔵 ৭️⃣ ট্রাইব্যুনাল বা দেওয়ানী আদালত (Red):
❌ আপত্তি (৩০ বিধি) কেস না থাকলে আপীল (৩১ বিধি) কেস দায়ের করা যাবে না।
✅ একমাত্র ট্রাইব্যুনাল বা দেওয়ানী আদালতে কেস দায়ের করতে হবে।

🔵 ৮️⃣ জরিপ দলের সাথে যোগাযোগ রাখুন (Green):
✅ সব সময় জরিপ দলের সাথে যোগাযোগ রাখবেন।
✅ এতে আপনার জমির তথ্য সঠিক ও নিরাপদ থাকবে।

✨ ✅ সচেতন ভূমি মালিকই নিরাপদ ভূমির নিশ্চয়তা।
🇧🇩 🟢 নিজের জমি নিজেই দেখুন — জরিপে অংশগ্রহণ করুন! 🌱

#বিডিএস

Address

Washington D.C., DC

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির : কুমিল্লা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share