https://www.facebook.com/100484041927189/

Jannatul Vlogg, West (2025)

07/25/2025

প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন বলেছেন, মাইলস্টোনের দুর্ঘটনায় দগ্ধদের রক্তের প্রয়োজন নেই। অনেকেই ব্লাড ডোনেশন করতে চাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ স্কিন ডোনেশন করতে আগ্রহী। তবে হাসপাতালের সংরক্ষণে পর্যাপ্ত পরিমাণ স্কিন রয়েছে, তাই স্কিন ডোনেশন আমরা নিচ্ছি না। আমাদের পর্যাপ্ত স্কিন মজুত আছে। যদি কারো প্রয়োজন হয়, আমরা সেখান থেকেই ব্যবহার করতে পারব। অনেকেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের জন্য টাকা পাঠাতে চাচ্ছেন। এসবেরও কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের আহত বাচ্চাদের চিকিৎসার জন্য যা যা লাগবে, সবকিছু সরকার বহন করবে। আহতদের চিকিৎসায় সম্পূর্ণ ব্যয় সরকার বহন করছে বলে তিনি জানান।

বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাতে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন।

এ সময় অধ্যাপক নাসির উদ্দিন বলেন, আজ ক্রিটিক্যাল অবস্থায় থাকা দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে এবং অন্যজন বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন।

বর্তমানে ছয়জন রোগী ক্রিটিক্যাল অবস্থায় রয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এছাড়া ১৩ জন রোগী সিরিয়াস অবস্থায় ছিল এবং তারা এখনো সেই অবস্থাতেই রয়েছে। আমরা আশা করছি, আগামী দিনগুলোতে তাদের মধ্যে কয়েকজন ইন্টারমিডিয়েট ক্যাটাগরিতে চলে আসতে পারে। বাকি ২৩ জন ইন্টারমিডিয়েট ক্যাটাগরির রোগীর মধ্যে ১৩ জনকে আমরা কেবিনে স্থানান্তর করতে পেরেছি।

তিনি আরও বলেন, একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বোর্ডের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সহযোগিতার আশ্বাস পাওয়া যাচ্ছে। তাছাড়া চীন ও সিঙ্গাপুর থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ আসছেন।বাচ্চাদের চিকিৎসায় আমরা কোনো দেশ বা সীমান্তভেদে পার্থক্য করছি না। যে সিদ্ধান্ত ও মতামত আমাদের বাচ্চাদের জন্য উপকার হবে, আমরা সেটাই গ্রহণ করছি।

Cp

07/24/2025

শেষ বিচারের দিন সুপারিশের জন্য সেইসব শিশুরাও থাকবে যারা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই মারা গেছে। এ প্রসঙ্গে একটি মর্মস্পর্শী হাদীসে রাসুল (ﷺ) বলেছেন, বিচার দিবসে আল্লাহ এসব শিশুদের বলবেন: তোমরা সবাই জান্নাতে প্রবেশ করো। তারা বলবে, হে আমাদের প্রভূ যতক্ষণ না আমাদের পিতা মাতা আমাদের সাথে আসবে। আল্লাহ বলবেন এই সমস্ত শিশুরা কেন দ্বিধাগ্রস্ত, কেন তারা জান্নাতে যেতে পিছপা? এসব শিশুরা তাদের পিতামাতাকেও তাদের সাথে জান্নাতে প্রবেশ করানোর জন্য আবদার করবে। তখন আল্লাহ বলবেন এদের পিতামাতাকেও জান্নাতে প্রবেশ করাও।

এই শাফায়াত সেই সমস্ত পিতামাতার জন্য যারা তাদের শিশু সন্তান মারা যাওয়ার পরও ধৈর্য ধারণ করেছে। গর্ভপাত হওয়া ভ্রুনের জন্যও তা প্রযোজ্য। রাসুল (ﷺ) বলেছেন, 'গর্ভপাত হওয়া সন্তানের মাতা গর্ভপাতের কারণে সওয়াব আশা করলে ঐ সন্তান তার নাভিরজ্জু দ্বারা তাকে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে।[ইবনে মাজাহ:১৬০৯]

ভাই ও বোনেরা, যারা এই কঠিন পরীক্ষা এবং কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের মধ্যে কিছু লোক এমন আমল করেন যা তাদের জান্নাতে যাবার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়। আপনি আপনার সন্তানকে ইতিমধ্যে পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং সে জান্নাতের দরজায় আপনার জন্য অপেক্ষা করছে বিইযনিল্লাহি তা'য়ালা। আপনি বিচার দিবসে আপনার জন্য একজন সুপারিশকারীর জন্ম দিয়েছেন ইন শা আল্লাহ। আপনারা যারা এই কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন আল্লাহ যেন আপনাদের সবার কষ্টকে সহজ করে দেন। আমীন ইয়া রব্বিল আলামিন!

ফাহমিনা হাসানাত

07/22/2025

আজকে ক্যাজুয়ালটি আরও বেশি হতো । কিন্তু কিছুটা হলেও কম হয়েছে। মাইলস্টোন কলেজের ১০০ মিটার দূরে টেম্পোরারি আর্মি ক্যাম্প। ২০০ মিটারের ভেতরে ফায়ার স্টেশন ছিল । তাই ৫/১০ মিনিটের মধ্যেই সবাই রেসকিউ করতে শুরু করেছে । কিন্তু জেট ফুয়েল মারাত্মক দাজ্য হওয়ায় বাচ্চারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সব শেষ । যদিও ২ কিমি দূরে মিরপুর ক্যান্টনমেন্ট হওয়াতে সিএমএইচ এর সাপোর্ট পাওয়া গেছে। পুরো আর্মি কে মুভ করানো গেছে ।

কিন্তু আফসোস কি জানেন?
আমি জাতি হিসেবে সভ্য হতে পারি নি । পৃথিবীর সব চেয়ে অসভ্য মানুষ আমাদের দেশে ।

আজকে দুপুর থেকে আপডেট রাখছিলাম । কয়েকটা হাসপাতালে বলেও রেখেছিলাম, কোনও দরকার এ যেনো আমাকে জানায় । কলেজের ৮-১০ জন স্টুডেন্ট সরাসরি টিম তৈরি করে আমাকে জানিয়েছে। তাদের কে স্ট্যান্ড বাই রেখেছিলাম।

কিন্তু প্রথমে দিয়াবাড়ি তে যেতে নিষেধ করেছিলাম কারণ অহেতুক ভিড় এড়ানো।
এরপর বন্ধু Md Jowel Uddin কল দিয়ে আপডেট জানালো। এরপর কল দিলাম Sakib Moddasser Neel কে । সে জানালো আপাতত তাদের হাসপাতালে চিকিৎসক আছে । লাগলে জানাবে । তবে ঘটনাস্থলে লাগতে পারে । শুনেই বেড়িয়ে পড়ি। লক্ষ্য একটাই ২ জন কিছু পারি আর না পারি প্রাইমারি রিসাসিটেশন করে ক্যাজুয়ালটি কমানো। কিন্তু যাওয়ার পর আমি বাক রুদ্ধ।
দিয়াবাড়ি গোল চত্বর যেন একটা পিকনিক স্পট । বেলুন পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। কি নেই সেখানে । ঝালমুড়ি, ফুসকা, আইসক্রিম। ট্রাকে দেখলাম পানি এনেছে । তবে সেটা বিক্রির জন্য।

কিছু শিক্ষার্থী ভলান্টিয়ার হিসেবে রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে অ্যাম্বুলেন্স পার করে দিতে। কিন্তু তারা ব্যার্থ । সবাই গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে বা দাড়িয়ে আছে রাস্তার মাঝে । ভিড় ঠেলে ও সামনে যেতে পারলাম না ।

মেট্রো রেল এর ১ টা বগি রোগীদের জন্য সংরক্ষণ করা কিন্তু মেট্রো তে আগের চেয়ে বেশি ভিড় । কারণ একটাই ঢাকার মানুষ দেখতে এসেছে। অথচ উচিত ছিল যেহেতু মেট্রো তে এসি আছে তাই পুরো মেট্রো বার্ন রোগীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া । সবাই ঢাবি স্টেশন এ নেমে সেখানে অ্যাম্বুলেন্স থাকবে তারা বাংলাদেশ বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট বা ঢাকা মেডিকেল নিয়ে যাবে । কিন্তু না আমাদের ব্লগার দের উৎসাহে পুরো রাস্তা জ্যাম হয়ে আছে ।

অথচ তার ২০% মানুষ রাস্তার ২ পাশে হাতে হাত রেখে দাঁড়িয়ে গেলেও উত্তরা আধুনিক পর্যন্ত রাস্তায় একটা পাখি পর্যন্ত সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না।

বার্ন রোগী হাসপাতালে নিতে ৪০ টাকার ভাড়া ১০০-২০০ টাকা আর সিএনজি তো ৮০০-১০০০ এর নিচে যাবেই না ।

মনে মনে ভাবলাম, কিয়ামত এর দিন আল্লাহ এসব কিছুর বিচার করবেন তখন কি জবাব দিবো? আমরা মনে হয় লাশ নিয়ে বিজনেস করতে খুব পছন্দ করি। আল্লাহ যে এখনও আমাদের উপর অভিশাপ দেন না এটাই তো অনেক !
(সংগৃহীত)

07/22/2025

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ রইলো।

বিঃদ্রঃ- বিস্তারিত জানতে ও সহযোগিতার জন্য বার্ণ ইনস্টিটিউটে যোগাযোগ করুন।

07/21/2025

আজকের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।

07/21/2025

মানুষ কতটা অমানুষ হলে এমন দৃশ্য দেখে হাসতে পারে,ছি ছি ছি,😪😪 উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দু/র্ঘ/ট আ/হ/ত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু..!😔😔বাচ্চাটা কতোই না কষ্ট পাচ্ছে ইস! কোথায় কি রিয়েক্ট দিতে হয় অমানুষগুলো যানেই না।।😞😞

07/21/2025

ক্লাসে যে যেভাবে ছিল সেভাবেই বসে আছে এখনো। তবে এখন আর কাউকে চে'না যাচ্ছে না 😥

07/21/2025

আহত একটা ছেলে বলছিল ও একটা বাচ্চাকে তুলতে গিয়ে দেখে বাচ্চাটা গলে যাচ্ছে।

শুনে মাথার ভেতরটা ফাঁকা লাগছিল।

পুড়ে অঙ্গার হওয়ার কথা শুনেছি অনেক, গলে যাওয়ার কথা এই প্রথম কেউ বলল।

গ্রীলের পেছনে আটকে পড়া বাচ্চাগুলো আর একটা একদম চিনতে না পারার মত দেহের ছবি দেখে মনে হলো আসলে কীসের ভেতর দিয়ে গেছে ওরা জানার কি কোনো উপায় আছে... গলে যায় কীভাবে মানুষ...

ঘেঁটে বুঝলাম যায়, যেতে পারে, গেছে...

জেট ফুয়েল বিস্ফোরণ এর সময় নাকি ৯৮০-১২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা তৈরি করে।

অথচ এর চেয়ে অনেক কম তাপমাত্রায়, ৩০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেই মানুষের শরীরের চর্বি-পেশি গলে যেতে শুরু করে...

শকওয়েভে ইন্টার্নাল অরগান ড্যামেজড হয়ে যায়, থার্মাল ফ্ল্যাশের ফলে আগুনের স্পর্শ ছাড়াই নিজ থেকে জ্বলে ওঠে শরীর...

ওরা যে ঠিক কীসের ভেতর দিয়ে গেছে...

Copy

07/21/2025

একদিন ছুটি হবে..অনেক দূরে যাব 💔😥

07/21/2025

জীবন তো মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের মতোই অনিশ্চিত।
সকালটা ছিলো ক্লাস, বন্ধু, লেখাপড়া আর স্বপ্নে ভরা।
দুপুরেই আকাশ থেকে আগুন নেমে এল।
এক মুহূর্তেই বদলে গেলো সব।
এই হচ্ছে জীবন—একদম অনিরাপদ, অপ্রস্তুত, অনিশ্চিত।

তাই তো বারবার মনে পড়ে আল্লাহর এই আয়াত:

"কোন প্রাণই জানে না, সে আগামীকাল কী উপার্জন করবে।
আর কোনো প্রাণই জানে না, সে কোন ভূমিতে মারা যাবে।"
— সূরা লুকমান: ৩৪

আমরা কেউ জানি না, সামনে কী অপেক্ষা করছে।
কাজেই আজকেই ফিরে আসি আল্লাহর দিকে।
আজকেই সিজদায় লুটিয়ে পড়ি।
কারণ কাল বলে কিছু হয়তো আসবেই না।

07/21/2025

১। বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?

২। ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পো/ ড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন তাদেরকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে না দিয়ে উৎসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। কারণ, ভিডিওতে যত বেশি ভিউ হবে, তত বেশি টাকা ইনকাম হবে।

৩। আ*গু*নের ফু"লকিতে ঝ"লসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।

৪। মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।

৫। উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।

৬। বাচ্চাদের অনেকগুলো আইডি কার্ডের ছবি ফেসবুকে ঘুরছে। বাচ্চারা হয়তো আহত হয় নি, কিন্তু এতটাই আতঙ্কিত হয়েছে যে বাসার ঠিকানা বা অভিভাবকদের ফোন নাম্বার বলতে পারছে না। কোন আইডি কার্ডেই অভিভাবকদের ফোন নাম্বার দেখতে পেলাম না।

৭। যে যু"দ্ধ বিমানটি দু'র্ঘ'টনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের।

জ্বি, এটাই বাংলাদেশের প্রকৃত চিত্র। এটাই আমাদের বিবেক আর মনস্তত্ত্ব । এই জন্যই আমরা বাঙালি ।
যে বাচ্চাগুলো মা** গেছে, আল্লাহ তাদের এই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিয়েছেন।

লিখা- মারুফ আহমেদ

Jannatul Vlogg

07/25/2025

07/24/2025

07/22/2025

07/22/2025

07/21/2025

07/21/2025

07/21/2025

07/21/2025

07/21/2025

07/21/2025

07/21/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category