Wits end wonders

Wits end wonders Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Wits end wonders, Digital creator, Nabinagar.

Welcome to my small page I am giving funny videos on my page.If you like it, please follow the page and support me.I wish you all the best,Thank you And love You All❤️

ভাবছি ভাগ্যটাই এমন যে যতই চেষ্টা করি ঘুরেফিরে ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেড় হতে পারিনা😭😭
27/09/2025

ভাবছি ভাগ্যটাই এমন যে যতই চেষ্টা করি ঘুরেফিরে ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেড় হতে পারিনা😭😭

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি
26/09/2025

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি

"ইরফান পাঠান আর অশ্বিনের মতে এশিয়ার দ্বিতীয় সেরা দল আফগান পাঠাদের বিদায়! ইরফান, তুমি কি জানো—আফগান পাঠারা বিদায় নিচ্ছে?"
18/09/2025

"ইরফান পাঠান আর অশ্বিনের মতে এশিয়ার দ্বিতীয় সেরা দল আফগান পাঠাদের বিদায়! ইরফান, তুমি কি জানো—আফগান পাঠারা বিদায় নিচ্ছে?"

যে দেশে জ্ঞানী জন্মায় হাজারো,কিন্তু দেশপ্রেমিক জন্মায় হাতে গোনা—সেই দেশে উন্নতির আলো ম্লান থাকে।বিদ্যা থাকে কাগজে,মন থাক...
14/09/2025

যে দেশে জ্ঞানী জন্মায় হাজারো,
কিন্তু দেশপ্রেমিক জন্মায় হাতে গোনা—
সেই দেশে উন্নতির আলো ম্লান থাকে।

বিদ্যা থাকে কাগজে,
মন থাকে স্বার্থে,
দেশ থাকে উপেক্ষায়।

উন্নতির পথ খুলে দেয়
শুধু সেই হাত,
যেখানে জ্ঞানের সাথে
জুড়ে থাকে ত্যাগ আর দেশপ্রেম।
লেখক- চ্যাট জিপিটি

নিশাচর পাখির মতো রাত জেগে থাকি,ভাঙা স্বপ্নগুলো মনে আঁকড়ে রাখি।সবার ঘুম আসে শান্তির ভেলায়,আমার চোখ ভেজে অশ্রুর ঢেলায়।চাঁদ...
13/09/2025

নিশাচর পাখির মতো রাত জেগে থাকি,
ভাঙা স্বপ্নগুলো মনে আঁকড়ে রাখি।
সবার ঘুম আসে শান্তির ভেলায়,
আমার চোখ ভেজে অশ্রুর ঢেলায়।

চাঁদের আলোয় দুঃখেরা হাসে,
কান্নার স্রোতে মন ভেসে আসে।
ভোরের আলোয় সবাই জাগে,
আমার হৃদয় তখনও আঁধারে ভাগে।

জীবন মানেই কষ্টের গাথা,
অন্ধকার রাতে বুকে তারই ব্যথা।
তবুও আমি আশা হারাই না একদিন,
অন্ধকার পেরিয়ে আসবে নতুন দিন।

রাতের আধার সবসময় শুধু অন্ধকার নয়,এটা অনেক কষ্টের নিঃশব্দ সাক্ষী।দিনের ভিড়ে যে অশ্রু আটকে রাখা যায়,রাতের নির্জনতায় সেটাই ...
12/09/2025

রাতের আধার সবসময় শুধু অন্ধকার নয়,
এটা অনেক কষ্টের নিঃশব্দ সাক্ষী।
দিনের ভিড়ে যে অশ্রু আটকে রাখা যায়,
রাতের নির্জনতায় সেটাই ঝরে পড়ে নিঃশব্দে।
চাঁদ-তারা যতই জ্বলুক আকাশে,
ভেতরের আঁধার কেউ আলোকিত করে না।
জীবনও অনেকটা রাতের মতো—
হাসির আলো ক্ষণস্থায়ী,
কিন্তু কষ্টের অন্ধকার দীর্ঘ আর গভীর।
তবুও মানুষ বেঁচে থাকে ভোরের আশায়,
যেন অন্ধকার পেরিয়ে নতুন আলো এসে জীবনকে ছুঁয়ে দেবে একদিন।

প্রবাসীর গল্প যেমন রক্ত-ঘামের, তেমনি প্রবাসীর স্ত্রীর গল্পও হলো ত্যাগ আর অশ্রুর। তবে এই গল্পগুলোকে কেউ বইতে লেখে না, সিন...
12/09/2025

প্রবাসীর গল্প যেমন রক্ত-ঘামের, তেমনি প্রবাসীর স্ত্রীর গল্পও হলো ত্যাগ আর অশ্রুর। তবে এই গল্পগুলোকে কেউ বইতে লেখে না, সিনেমায় দেখায় না, কেবল সংসারের চার দেয়ালে নিঃশব্দে থেকে যায়। এক জন পুরুষ যেমন দূর দেশে গিয়ে নিজের ঘামকে রোজগারে রূপ দেয়, তেমনি দেশে থাকা তার স্ত্রী নিজের জীবনকে ভেঙে ভেঙে গড়ে তোলে পরিবারের জন্য।

স্বামী যখন দূরে থাকে, তখন সংসারের প্রতিটি বোঝা এসে পড়ে স্ত্রীর কাঁধে। ভোরে ঘুম থেকে উঠে সন্তানদের স্কুলের জন্য প্রস্তুত করা, বাজার করা, বিদ্যুৎ-গ্যাস-পানির বিল মেটানো, আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ নেওয়া—সব দায়িত্ব যেন তার একার। অনেক সময় সমাজের টিটকারিও শুনতে হয়—“স্বামী তো বিদেশে আছে, কত টাকার মালিক নিশ্চয়ই”—কিন্তু কেউ বোঝে না, এই টাকার পেছনে কতটা অশ্রু, কতটা নিঃসঙ্গতা আর কতটা ধৈর্য লুকিয়ে আছে।

অসুস্থ হলে সন্তানকে কোলে নিয়ে ডাক্তারখানায় দৌড়াতে হয়, নিজের শরীর ভেঙে গেলেও কারও কাছে বলার সুযোগ থাকে না। কারণ স্বামীকে চিন্তায় ফেলার ভয় থাকে। স্বামী দূরে বসে যন্ত্রের মতো কাজ করছে, শরীরের যন্ত্রণা লুকিয়ে রেখে মাস শেষে টাকা পাঠাচ্ছে—এই চিন্তা করে স্ত্রী নিজেও নিজের কষ্ট গোপন করে ফেলে দেয় বুকের ভেতরে। পরিবারের সামনে হাসি ধরে রাখে, যেন সন্তানরা কোনো দিন বুঝতে না পারে তাদের মা ভেতরে কতটা ভেঙে যাচ্ছে।

সবচেয়ে বড় কষ্টটা আসে নিঃসঙ্গতা থেকে। ঈদের দিন অন্যরা যখন স্বামী-সন্তান নিয়ে আনন্দে থাকে, তখন সে শুধু ফোনের পর্দায় স্বামীর মুখ দেখে সন্তুষ্ট হয়। মনের ভেতর জ্বলতে থাকে না পাওয়া, না বলার আগুন। অনেক সময় সন্তান জিজ্ঞেস করে—“আব্বু কবে আসবে?”—তখন বুকের ভেতর কেঁদে ওঠে, কিন্তু ঠোঁটে হাসি রেখে বলে—“খুব শিগগিরই আসবে।”

প্রবাসীর স্ত্রী বছরের পর বছর এইভাবে কাটিয়ে দেয় কোনো অভিযোগ ছাড়াই। সংসারের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে, স্বামীর কষ্টকে সার্থক করতে সে নিজের জীবনকে উজার করে দেয়। হয়তো নিজের ইচ্ছা-স্বপ্ন চাপা পড়ে যায়, কিন্তু পরিবারের সুখের জন্য সে হাসিমুখে তা মেনে নেয়। তার চোখের জল অনেক সময় বালিশ ভিজিয়ে ফেলে, কিন্তু সকালে আবার নতুন দিনের লড়াই শুরু করে দেয়।

এভাবেই প্রবাসীর স্ত্রীর কষ্টের গল্প এগিয়ে চলে—অদেখা, অগোচরে, কিন্তু ভীষণ শক্তির সঙ্গে। একজন পুরুষের প্রবাসযাত্রা যদি হয় সংগ্রামের, তবে সেই সংগ্রামকে টিকিয়ে রাখার মূল ভরসা হলো তার স্ত্রী। সে পাশে না থাকলে হয়তো স্বামীর লড়াই এতদিনে ভেঙে যেত। তাই প্রবাসীর মতোই প্রবাসীর স্ত্রীও এক নীরব যোদ্ধা, যে নিজের ত্যাগের বিনিময়ে পরিবারকে দাঁড় করায়, আর স্বামীর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়।

প্রবাস জীবন অনেকটা সমুদ্রের মতো—বাহ্যিকভাবে শান্ত, কিন্তু ভেতরে অসংখ্য ঢেউ, অসংখ্য ঝড়। বাইরে থেকে যাঁরা দেখে, তাঁরা শুধু...
12/09/2025

প্রবাস জীবন অনেকটা সমুদ্রের মতো—বাহ্যিকভাবে শান্ত, কিন্তু ভেতরে অসংখ্য ঢেউ, অসংখ্য ঝড়। বাইরে থেকে যাঁরা দেখে, তাঁরা শুধু বোঝেন আমরা অর্থ উপার্জন করি, দেশে টাকা পাঠাই, পরিবারের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলি। কিন্তু ভেতরে জমে থাকা কষ্টের পাহাড় তারা কেউ অনুভব করে না। আমি আলহামদুলিল্লাহ বলি, কারণ জীবিকার জন্য কাজ পেয়েছি, হাত-পা সচল আছে, নিজের পরিশ্রম দিয়ে রোজগার করতে পারছি। কিন্তু অভিযোগ না থাকলেও বুকের ভেতরে জমে থাকা কষ্টগুলো এত বড়, এত ভারী, যে মনে হয় পুরো একটি গ্রন্থালয় ভরে দেওয়া যায়। অথচ সুখের অধ্যায়গুলো এত ছোট, এত অল্প সময়ের জন্য আসে, যে হয়তো কয়েক পৃষ্ঠা লিখলেই শেষ হয়ে যায়।

সবচেয়ে বড় কষ্টটা টের পাই যখন অসুস্থ হই। শরীর ভেঙে যাচ্ছে, জ্বর কাঁপাচ্ছে, মাথা যেন ভারে নুয়ে পড়ছে—তবুও পাশে কাউকে পাওয়া যায় না। দেশে থাকলে মা হয়তো গরম ভাত আর আদা-চা বানিয়ে দিতেন, বাবা পাশে বসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেন, ভাই-বোনরা ঘিরে সান্ত্বনা দিত। কিন্তু এখানে অসুস্থতা মানেই নিঃসঙ্গতা। চারপাশে কেউ নেই যে এক গ্লাস পানি বাড়িয়ে দেবে। অচেনা দেশে বিছানায় শুয়ে শুয়ে বুক ভরে ওঠে অশ্রুতে, কিন্তু সে অশ্রুর সাক্ষী থাকে শুধু চার দেয়াল। তবুও পরদিন সকাল হলে দুর্বল শরীর নিয়ে কাজে যেতেই হয়। কারণ প্রবাস জীবনে অসুস্থ হওয়ার বিলাসিতা নেই। আজ যদি কাজে না যাই, তবে হয়তো একদিনের বেতন কেটে যাবে, আবার মাস শেষে পরিবারের কাছে টাকা পাঠাতে সমস্যা হবে।

শরীর যখন সবচেয়ে বেশি ভেঙে পড়ে, তখনও বাধ্য হয়ে কষ্ট সহ্য করতে হয়। কখনো জ্বরের মধ্যে গরম রোদে দাঁড়িয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাজ করতে হয়েছে, কখনো হাড় কাঁপানো শীতে ঘামে ভিজে যাওয়া শরীর নিয়ে কাজ চালাতে হয়েছে। কষ্টের সীমা তখন দ্বিগুণ হয়ে যায়। আর কফিলের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়ার কথা ভুলেও আশা করা যায় না। বরং অনেক সময় সামান্য ছুটির আবেদনও নাকচ হয়ে যায়, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের জন্য বারবার ঘুরতে হয়, আর মনে হয় যেন আমরা কেবল শ্রম মেশিন, মানুষ নই।

দেশের মানুষ থেকেও টেনশান কম নয়। পরিবারের জন্যই এই দৌড়ঝাঁপ, এই আত্মত্যাগ। তবুও ছোট ছোট বিষয় নিয়েও তারা বিরক্তি প্রকাশ করে। কখনো সময়মতো টাকা পাঠাতে না পারলে অভিযোগের পাহাড়, কখনো পরিবারিক সমস্যায় দূরে থেকেও দায়-দায়িত্বের বোঝা এসে পড়ে কাঁধে। ফোনের ওপাশে তাদের অশান্তি শোনার পর নিজের নিঃসঙ্গতা আরও ভারী হয়ে ওঠে। তখন মনে হয়, আমি হাজার মাইল দূরে থেকেও যেন বোঝা বইছি দু’দিকের—একদিকে প্রবাস জীবনের নির্দয় বাস্তবতা, আরেকদিকে দেশের টেনশান।

প্রবাসের প্রতিটি দিন তাই একেকটা অধ্যায়। অসুস্থ শরীরে কাজে যাওয়া, নিঃসঙ্গতার সঙ্গে লড়াই করা, কফিলের অবহেলা সহ্য করা, দেশের অযাচিত চাপ বইতে থাকা—এসবই মিলেমিশে এক দীর্ঘ কষ্টের উপন্যাস। সুখের মুহূর্ত আছে ঠিকই, তবে তারা ক্ষণস্থায়ী—কখনো হয়তো সময়মতো টাকা পাঠাতে পারার আনন্দ, কখনো ঈদের দিনে পরিবারের হাসিমাখা মুখ ভিডিও কলে দেখতে পাওয়া। সেই ছোট্ট ছোট্ট আনন্দগুলোই কিছুক্ষণের জন্য বাঁচার শক্তি দেয়, কিন্তু খুব দ্রুতই তারা মিলিয়ে যায়।

সত্যি বলতে, সুখ এখানে আলোর ঝলকানির মতো ক্ষণিকের, আর কষ্ট হলো অন্তহীন রাতের মতো দীর্ঘ। তবুও আলহামদুলিল্লাহ—কারণ এই দীর্ঘ অন্ধকারের ভেতর দিয়েই আমি এখনো টিকে আছি, লড়াই করছি, এবং আশা নিয়ে বেঁচে আছি।

#প্রবাসেরজীবন #কষ্ট

এখন আর কাউকে দিয়ে ছবি উঠাতে হয়না।
11/09/2025

এখন আর কাউকে দিয়ে ছবি উঠাতে হয়না।

Trending photo
11/09/2025

Trending photo

Address

Nabinagar

Telephone

+966510955815

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Wits end wonders posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Wits end wonders:

Share