Bengal Ripon

Bengal Ripon I'm a simple poet and lyricist who loves writing poems and songs in English. IRS Certified Acceptance Agent |

By profession, I work as a US Company Formation Service Provider and Business Consultant.

10/10/2025

ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলম।

10/10/2025

আগারগাঁও এর সকল কেক 🍰 বিক্রেতাগন
"রাজু"তে চলে আসেন
কঠিন আন্দোলন হবে।

গাজাবাসী মুক্ত! যুদ্ধের সমাপ্তি!!  আসল ঘটনা হচ্ছে 👇ইসরায়েল ও হামাসের আলোচনায় অবশেষে এসেছে বড় এক অগ্রগতি।সম্প্রতি দুই পক্...
09/10/2025

গাজাবাসী মুক্ত! যুদ্ধের সমাপ্তি!!
আসল ঘটনা হচ্ছে 👇

ইসরায়েল ও হামাসের আলোচনায় অবশেষে
এসেছে বড় এক অগ্রগতি।
সম্প্রতি দুই পক্ষের মধ্যে একটি প্রাথমিক বা ‘প্রথম ধাপের’ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, যাতে গাজায় যুদ্ধবিরতি, বন্দি বিনিময় এবং ইসরায়েলি সেনাদের নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত প্রত্যাহারের বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এই চুক্তির আওতায় হামাস অবশিষ্ট ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েলও নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছেড়ে দেবে। ইসরায়েলি সেনারা একটি নির্ধারিত লাইন পর্যন্ত সরে যাবে, এবং যুদ্ধবিরতির বাস্তবায়ন ধাপে ধাপে শুরু হবে।

তবে এখানেই আলোচনা শেষ নয়। গাজার ভবিষ্যত প্রশাসন, হামাসের অস্ত্র সমর্পণ, ইসরায়েলের পূর্ণ সেনা প্রত্যাহার এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার গ্যারান্টি—এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এখনও সমাধান হয়নি।

বিশ্লেষকদের মতে, এই চুক্তি যুদ্ধের সমাপ্তি নয়, বরং সম্ভাব্য শান্তির পথে একটি দরজা খোলার মতো। এখন দেখা বাকি, দুই পক্ষ কতটা আন্তরিকভাবে এই চুক্তি বাস্তবায়ন করতে পারে এবং পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যায়।

সারকথা, গাজার রক্তাক্ত অধ্যায়ের মাঝে অবশেষে ক্ষীণ হলেও একটুখানি আশার আলো জ্বলেছে।

আমার মনে হয়—এই আলোচনার ফল অনেকটাই নির্ভর করছে দুই পক্ষের “বাস্তব ইচ্ছা”র ওপর, যুদ্ধবিরতির চেয়ে শান্তিকে কতটা গুরুত্ব দেয় তার ওপর।

যদি হামাস সত্যিই একটা রাজনৈতিক সমাধান চায়, আর ইসরায়েল মানবিক চাপ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ভারসাম্য বুঝে চলে, তাহলে এটা দীর্ঘমেয়াদে এক নতুন অধ্যায় খুলে দিতে পারে। হয়তো একটা সীমিত স্বায়ত্তশাসন, আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধান, ধাপে ধাপে অস্ত্র সমর্পণ—এই ধরনের মডেল দেখা যেতে পারে।

কিন্তু বাস্তবতা হলো, পারস্পরিক অবিশ্বাস অনেক গভীর। কোনো একটি ছোট ঘটনাও এই অগ্রগতি ভেঙে দিতে পারে। তাই “স্থায়ী শান্তি”র আশা এখনো ভঙ্গুর—তবে অন্তত “আলোচনার টেবিলটা ফিরেছে”, সেটাই সবচেয়ে বড় বিজয়।

নিচে তিনটা সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ দৃশ্য দিলাম — বাস্তবতার মিশ্রণে একটু কাব্যিকভাবে লিখলাম, যেন পড়লে বোঝা যায় কতটা সূক্ষ্ম অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে এই পুরো বিষয়টা।

১. শান্তির পথে (সফল ভবিষ্যৎ):
দীর্ঘ রক্তপাত আর ধ্বংসের পর উভয় পক্ষ অবশেষে বুঝতে পারে—বন্দুক কখনো শান্তির জন্ম দিতে পারে না।
ধাপে ধাপে বন্দি বিনিময়, সেনা প্রত্যাহার আর আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে গাজায় একটি স্বশাসিত প্রশাসন গঠিত হয়।
ইসরায়েল সীমান্তে নজরদারি বজায় রাখে, কিন্তু হামাসের সঙ্গে একধরনের “রাজনৈতিক সহাবস্থান” তৈরি হয়।
শিশুরা আবার স্কুলে যায়, রাস্তায় বাণিজ্য ফিরে আসে, গাজার আকাশে ড্রোনের বদলে কবুতর উড়ে বেড়ায়।

২. আগুনে ফেরার পথ (ব্যর্থ ভবিষ্যৎ):
আলোচনার মাঝেই একপক্ষ চুক্তি ভঙ্গ করে, হয়তো কোনো হামলা, হয়তো কোনো ভুল নির্দেশ।
বিশ্বাস ভেঙে যায়, আলোচনার টেবিল রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
ইসরায়েল আবার পূর্ণ শক্তিতে আঘাত হানে, হামাস পাল্টা প্রতিশোধ নেয়—
আর বিশ্ব আবার কেবল নিন্দা আর সহানুভূতির ভাষণ শুনতে থাকে।
যে আশার আলো জ্বলেছিল, সেটি নিভে যায় ধোঁয়ার নিচে।

৩. মাঝামাঝি ভারসাম্য (আধা সফল ভবিষ্যৎ):
যুদ্ধবিরতি টিকে থাকে, কিন্তু পূর্ণ শান্তি আসে না।
গাজায় মানবিক সাহায্য পৌঁছায়, বন্দি বিনিময় হয়, কিন্তু রাজনৈতিক স্থিতি অনিশ্চিত।
উভয় পক্ষ মুখে শান্তির কথা বললেও, অন্তরে থাকে ভয় আর সন্দেহ।
এই পরিস্থিতি বছরের পর বছর চলতে থাকে—না যুদ্ধ, না শান্তি।
তবু মাঝেমধ্যে শিশুরা হাসে, সূর্য ওঠে, আর মানুষ স্বপ্ন দেখে—একদিন হয়তো সত্যিকারের শান্তি আসবেই।

আপনার কি মনে হয় —এগুলোর মধ্যে কোনটা সবচেয়ে বাস্তব মনে হয় আপনার চোখে?

বাস্তবতা বলছে, হয়তো তৃতীয়টাই—একটা অস্থায়ী শান্তি, যেখানে যুদ্ধ থামে, কিন্তু আসল সমাধান এখনো দূরে।

এখন কোথায় কিভাবে আছেন "শহিদুল আলম"!? বুধবার গাজা উপকূলে পৌঁছানোর আগেই আন্তর্জাতিক জলসীমাতে আটকে দেওয়া হয় ফ্লোটিলার ৮টি জ...
09/10/2025

এখন কোথায় কিভাবে আছেন
"শহিদুল আলম"!?

বুধবার গাজা উপকূলে পৌঁছানোর আগেই আন্তর্জাতিক জলসীমাতে আটকে দেওয়া হয় ফ্লোটিলার ৮টি জাহাজ। সেইসঙ্গে দেড়শো স্বেচ্ছাসেবীকে আটক করে ইসরাইলি নৌবাহিনী। বর্তমানে তারা সবাই সুস্থ আছেন। দ্রুত তাদের নিজ দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
এই নৌবহরের ‘কনশানস’ নামের একটি জাহাজে ছিলেন বাংলাদেশি আলোকচিত্রি ও মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলম। বর্তমানে আটক অবস্থায় অন্যান্য অধিকারকর্মীদের সঙ্গে ইসরাইলে আছেন তিনি।

ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) আয়োজিত ৯ জাহাজের বহরটি দুই সপ্তাহ আগে ইতালি থেকে যাত্রা শুরু করেছিল। একটি বড় জাহাজে প্রায় ১০০ জন এবং বাকি আটটি ছোট নৌযানে আরও ৫০ জন কর্মী ছিলেন। আয়োজকদের দাবি, অন্তত দুইজন ইসরাইলি নাগরিকও ছিলেন এই নৌবহরে।

🇧🇩 গাজায় শান্তির জন্য চলমান সংলাপকে স্বাগত জানালো বাংলাদেশ।। বাংলাদেশ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানায়...
09/10/2025

🇧🇩 গাজায় শান্তির জন্য চলমান সংলাপকে
স্বাগত জানালো বাংলাদেশ।।

বাংলাদেশ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানায়, যা গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি—সংলাপ ও কূটনীতিই যেকোনো সংঘাত নিরসনের একমাত্র পথ। গাজায় চলমান এই মর্মান্তিক পরিস্থিতির অবসানে যাঁরা এ উদ্যোগে অংশ নিচ্ছেন, বাংলাদেশ তাঁদের গঠনমূলক প্রচেষ্টাকে আন্তরিকভাবে প্রশংসা করে।

বাংলাদেশ আশা করে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠিত হবে, মানবিক সহায়তা পুনরায় শুরু হবে, এবং গাজার মানুষের দীর্ঘদিনের দুঃখ ও কষ্ট লাঘব হবে। একইসাথে, এই উদ্যোগের সফল পরিসমাপ্তি একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

বাংলাদেশ গাজায় শান্তি রক্ষা ও পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে প্রস্তুত এবং ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী সীমানার ভিত্তিতে, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি তার অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করছে।

Bangladesh welcomes the ongoing dialogue between Hamas and Israel aimed at ending the war in Gaza.Bangladesh believes th...
09/10/2025

Bangladesh welcomes the ongoing dialogue between Hamas and Israel aimed at ending the war in Gaza.

Bangladesh believes that diplomacy and dialogue are the only means to resolve any conflict, and commends all stakeholders for their efforts in facilitating this important diplomatic initiative to end the tragic crisis.
Bangladesh hopes that this process will lead to an immediate ceasefire, the restoration of humanitarian assistance, and an end to the enormous suffering of the people of Gaza. It also hopes that, by ending the ongoing war in Gaza, this diplomatic process would pave the way for the realisation of an independent and sovereign State of Palestine.

Bangladesh stands ready to contribute to keeping peace and the reconstruction process in Gaza, and reiterates its unwavering support for a two-state solution based on the pre-1967 borders, with East Jerusalem as the capital of the State of Palestine.

09/10/2025

🌿 প্রকৃতির মিউজিক অনুভব করুন, প্রকৃতির সাথে।
পাখিদের কণ্ঠে লুকানো প্রেমের সুর,
বাতাসে মিশে থাকা শান্তির ছোঁয়া—
মন যেন হারিয়ে যায় সবুজ নীরবতায়। 💫🎶


🌸🍃
Feel the music of nature, with nature itself.
In the birds’ songs hides a melody of love,
In the breeze flows the whisper of peace—
Let your soul drift away into the green silence. 💫🎶

প্রাচীন ইংলন্ডের বাজারে,  যে মুচি ছিল তার মুচির দোকান ছিল, যে কামার ছিল তার কামারের দোকান ছিল, যে কসাই ছিল তারও শুধু কসা...
08/10/2025

প্রাচীন ইংলন্ডের বাজারে, যে মুচি ছিল তার মুচির দোকান ছিল, যে কামার ছিল তার কামারের দোকান ছিল, যে কসাই ছিল তারও শুধু কসাইয়ের দোকান ছিল, আবার যে তেল বিক্রি করত তার তেলেরই মিল ছিল। অর্থাৎ যে যে পেশায় ছিল সে সেই পেশার উৎপাদিত সামগ্রীই শুধু বিক্রি করত কিন্তু অন্য সামগ্রী বিক্রি করতে পারত না। এতে সব পেশার মানুষই সমান সুযোগ পেত তাদের সামগ্রী বিক্রি করার।

এরপর এলো ইহুদীরা। তারাই প্রথম যারা ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর চালু করে। তারা ভিন্ন ভিন্ন পেশার লোকজনের কাছ থেকে সব সামগ্রী কিনে এক প্লাটফর্মে বিক্রি শুরু করল কম দামে। অনেক পন্যের বিক্রিতে তাদের লাভ কম হলেও বিক্রি চালু থাকত। তাদের থিওরী ছিল মার্কেটে পন্য্য যে কোন উপায়েই হোক চালু রাখতেই হবে যাতে কাষ্টমার হাত ছাড়া না হয়। এতে তাদের ষ্টোরে সব সময়ই ভীড় লেগে থাকত। কিন্তু ইন্ডিভিজুয়াল উদ্যোক্তারা ব্যবসা হারাতে হারাতে ইহুদীদের কাছেই তাদের উৎপাদিত সামগ্রী বিক্রি করতে বাধ্য হল। এবং তখন ইহুদীরা তাদের পন্যের দাম বাড়াতে থাকল। আর এভাবেই পুজিবাদের শুরু হয়েছিল। পরে তারা ব্যাংক অফ ইংলন্ড দখল করে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঘাড়ে চেপে সারা দুনিয়ায় তাদের ব্যবসা এবং শোষন ছড়িয়ে দেয় অক্টোপাসের মত। ইংলন্ড এবং ফ্রান্সের ভিতর যুদ্ধ তারাই বাধায়। তারাই লোন দেয় দুপক্ষকেই। এরপর মিডিয়ায় গুজব ছড়ায় যে, সকালের ভিতর ফ্রান্স সেনারা বৃটেন দখল করবে। এরপর বৃটিশ লর্ড রা এবং এলিটদের সেই ভয় দেখিয়ে তাদের সম্পদ পানির দামে কিনে গোটা বৃটেনেরই প্রভাবশালী বনে যায় এই ছোট্ট গ্রুপটি। পরে তারা জার্মানী যায় জার্মানের দখল নিতে এবং সফল হয়। সেখান থেকে আমেরিকা যায় এবং ফেডারেল এক্সপ্রেস ব্যংক দখলে নেয় আমেরিকান প্রেসিডেন্টকে হানিট্রাপের মাধ্যমে ব্লাকমেইল করে ১৯১৩ সালে। সেই থেকে তারা ডলারের মালিক। অনেকে ভাবেন যে ডলারের মালিক মার্কিন সরকার। কিন্তু ভুল।

আবার এদেরই আরেকটি গ্রুপ বলশেভিক বিপ্লবের নামে রাশিয়া দখল করে সমাজতন্ত্র কায়েম করে ১৯১৭ সালে। লোন দেয় ইহুদী মালিকানাধীন ব্যংক। এই গ্রুপটি জেন্টাইল তথা অইহুদীদের ফাদে ফেলতে নিত্য নতুন তন্ত্র আবিস্কার করে এবং তাদেরকে ভাগ করে শাসন করে। জেন্টাইলদের বিপথে নিতে তারা বিলিয়ন ডলার খরচ করে শুধু গবেষনাতেই। আজ এই তন্ত্র তো কাল সেই তন্ত্র নিয়ে আসে। প্রথম নারীবাদী একজন ইহুদী। যাতে নারীবাদের মাধ্যমে জেন্টাইলদের ফ্যামিলি ট্রাডিশন ধবংস করা যায়। আবার পর্ণ ইন্ডাষ্ট্রিগুলোও তারা নিয়ন্ত্রন করে। ড্রাগ গবেষনা এবং উৎপাদন এবং প্রচলনের জন্য তারাই অগ্রগামী। অস্ত্র ব্যবসা এবং সেই অস্ত্র ব্যবহারের জন্য নিত্য নতুন যুদ্ধক্ষেত্র তৈরীতে তারাই দুনিয়াব্যাপি কাজ করে এবং ব্যাংকাররা দুই পক্ষকেই লোন দেয়। এবং দুই পক্ষই তাদের কাছে আটকে যায়। টেক ইন্ডাষ্ট্রিও তাদের দখলে। স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিও তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ফলো করে যেটা কোনভাবেই সেল্ফ সার্চিং হয় না। হয় কেরানী প্রস্তুতকারী।

অথচ তারা থাকে সব কিছুর উর্ধে। তারা মিডিয়াতে আসেনা অথচ সমস্ত মিডিয়া তাদের ইশারায় নাচে। লেসবিয়ান, গে, ট্রান্সজেন্ডার প্রজেক্ট তারা জেন্টাইলদের ভিতর প্রবেশ করিয়েছে মুভি এবং মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রি ব্যবহার করে। এসব প্রচলনের জন্য তারা বামপন্থীদের কাজে লাগায়। এনজিওগুলোকে কাজে লাগায়। অথচ তারা নিজেরা এসবের ভিতর নেই। তাদের জাতি এগুলো করে না। তাদের মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হলে তারা শুধু খাবার না বরং চলাফেরা এবং মিউজিক মুভি পর্যন্ত বাছাই করে শোনে, দেখে যাতে তাদের পরবর্তী বংশধররা এসবের প্রভাব থেকে বেচে থাকে। দুনিয়ার সব মানবাধিকার সংগঠন এরা চালায়। এবং সব মানবাধিকার কর্মী এদের গোলাম। এক পক্ষকে আরেক পক্ষের বিরুদ্ধে লড়িয়ে রাখে সব সময়। রেস ওয়ার বা জাতিগত যুদ্ধ, ধর্মযুদ্ধ বা সাম্প্রদায়িক যুদ্ধ সবই এদের প্লটে তৈরী। এই উপমহাদেশের দেশভাগও পুজিবাদীদের তৈরী। এই সাম্প্রদায়িক দাংগা এবং সাম্প্রদায়িক বিষের যোগানদাতাও তারাই। যারা সেটার প্র‍্যাক্টিস করে তারা জেনে বা না জেনে তাদেরই পারপার্স সার্ভ করে।

প্রতিটা অর্গানাইজ রিলিজিয়ন এদের হাতে তৈরী। যাতে তারা প্রকৃতি বিরুদ্ধ হয় এবং এদের তৈরী রিলিজিয়ন ফলো করে। এই অর্গানাইজ রিলিজিয়নের রাজনৈতিক দলগুলোও এদের পৃষ্ঠপোষকতায় চলে। এবং এক কাগজের নোটের কাছে এভাবেই তারা সারা দুনিয়াকে আটকে ফেলেছে। এই নোটই হল নতুন গড। নোট পেলে মোল্লারাও সুদীর পক্ষে সাফাই গায়, ব্যাংক বানায় আবার ইসলামী নামও দেয়। আর এসবই করা হয়েছে মানুষকে বিভ্রান্ত করে চক্রের ভিতর আটকে ফেলার জন্য। জেন্টাইলরা বিভিন্ন তন্ত্রে মন্ত্রে ভাগ হয়ে একজন আরেকজনের উপর ঝাপিয়ে পড়বে আর এরা দেবে অস্ত্র। আবার এক পক্ষকে নিশ্চিহ্ন হতেও দেবে না। দিলে তো আরেক পক্ষ দুদিন পর এদের বিপক্ষে মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। তাই এরা সুশীল নামের এক ভন্ড গোষ্ঠীকে পোষে যারা নিরপেক্ষ হবার ভান করে আরেক পক্ষকে নিশ্চিহ্ন হওয়া থেকে বাচিয়ে দেয় যাতে লড়াই জারী থাকে। এদের বিপক্ষে তখনই কেউ মাথা উচু করতে পারে যার বুকে মানুষের প্রতি ভালবাসা আছে আর মানুষেরও তার প্রতি ভালবাসা আছে। যারা সেই মানুষের পিছনে এক জোট হতে পারে এই অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। যদিও সেটি একটি বিরল ঘটনা।

ছবি: রথচাইল্ড ফ্যামিল্যি (আংশিক)

He captured truth through his lens, and now truth itself stands captured.A man who illuminated the world with light and ...
08/10/2025

He captured truth through his lens, and now truth itself stands captured.
A man who illuminated the world with light and humanity is now surrounded by darkness and cruelty.
Shahidul Alam — a voice for the voiceless, a fighter for justice.
Seeing him like this breaks the heart of every soul that still believes in freedom.” 💔🇧🇩

We stand in strong solidarity with Shahidul Alam and all human rights defenders who have been unjustly detained. Their immediate release must be demanded. We also urgently call for an end to the relentless and brutal attacks on Gaza, and for the protection of innocent lives. The world cannot remain silent in the face of such injustice.
















তিনি তাঁর ক্যামেরার লেন্সে ধরে রাখতেন সত্যকে, আর আজ সত্য নিজেই বন্দি হয়ে গেছে।
যে মানুষ আলো ও মানবতার মাধ্যমে পৃথিবীকে আলোকিত করেছিলেন,
আজ তিনি অন্ধকার আর নিষ্ঠুরতার মধ্যে ঘেরা।
শহিদুল আলম — যিনি ছিলেন নিঃশব্দদের কণ্ঠস্বর, ন্যায়ের এক যোদ্ধা।
তাঁকে এমন অবস্থায় দেখা— প্রতিটি স্বাধীনতাপ্রেমী হৃদয়ের জন্য এক বেদনাদায়ক দৃশ্য।” 💔🇧🇩

|| 𝗪𝗵𝗲𝗻 𝘁𝗵𝗲 𝗛𝗼𝗹𝘆 𝗤𝘂𝗿’𝗮𝗻 𝗪𝗮𝘀 𝗞𝗶𝗰𝗸𝗲𝗱, 𝗜𝘁 𝗪𝗮𝘀𝗻’𝘁 𝗝𝘂𝘀𝘁 𝘁𝗵𝗲 𝗕𝗼𝗼𝗸 𝗧𝗵𝗮𝘁 𝗪𝗮𝘀 𝗛𝘂𝗿𝘁 — 𝗜𝘁 𝗪𝗮𝘀 𝗘𝘃𝗲𝗿𝘆 𝗕𝗲𝗹𝗶𝗲𝘃𝗲𝗿’𝘀 𝗛𝗲𝗮𝗿𝘁. || 🕋 Someone ...
05/10/2025

|| 𝗪𝗵𝗲𝗻 𝘁𝗵𝗲 𝗛𝗼𝗹𝘆 𝗤𝘂𝗿’𝗮𝗻 𝗪𝗮𝘀 𝗞𝗶𝗰𝗸𝗲𝗱, 𝗜𝘁 𝗪𝗮𝘀𝗻’𝘁 𝗝𝘂𝘀𝘁 𝘁𝗵𝗲 𝗕𝗼𝗼𝗸 𝗧𝗵𝗮𝘁 𝗪𝗮𝘀 𝗛𝘂𝗿𝘁 — 𝗜𝘁 𝗪𝗮𝘀 𝗘𝘃𝗲𝗿𝘆 𝗕𝗲𝗹𝗶𝗲𝘃𝗲𝗿’𝘀 𝗛𝗲𝗮𝗿𝘁. || 🕋

Someone named Apurbo, at North South University, grabbed the Qur’an he had and began kicking it again while shouting obscenities and taunting, ‘What are you going to do?’ This went on for a long time.

The Qur’an does not belong to any one person — it is the heritage of all humanity. It deserves everyone’s respect and honor. If he had kicked a picture of my father like that, would I have stood by silently? I would have taken it away. Why didn’t any of the students watching step forward and sn**ch the Qur’an away from that madman? Since when did the students of North South University become so cowardly?

They watched because, for the last fifty-five years, Bangladesh’s middle-class Muslims have been taught to feel ashamed of their faith. We have been misled into believing that defending our religion — intellectually or physically — is wrong.

Disrespecting any holy book is an insult to the collective spiritual dignity of people everywhere. Someone may choose not to follow a religion, but insulting a religion is a red line that must not be crossed. People may dislike me personally, but they have no right to demean me as a human being.

All private and public universities, including North South University, must have a written policy against disrespecting sacred texts. That policy must be public, included in the university code of conduct, and every student should be required to sign it when enrolling.

They will continue to take revenge for the pain of losing landowners in 1947 in this way — once through militant atheism, once through tribalism, another time under the guise of secularism — and keep trying to strip away your Muslim identity.

Boycott Islamophobes from social media and all spheres of society. If we do not, we will not be able to build a healthy, normal Bangladesh.

|| Bengal Ripon ||

05/10/2025

📿 দোয়া

হে সমুদ্রকে দ্বিখণ্ডিতকারী প্রভু,
হে আগুনকে ফুলের বাগানে পরিণতকারী প্রভু,
হে করুণাময় যিনি ইউনূস (আঃ)-কে মাছের পেট
থেকে রক্ষা করেছেন,
হে সর্বশক্তিমান যিনি ইব্রাহিম (আঃ)-কে
জ্বলন্ত আগুন থেকে রক্ষা করেছেন,
হে প্রভু যিনি বদর ও উহুদের যুদ্ধে মুহাম্মদ (সাঃ)-
কে বিজয় দান করেছেন,
হে দয়াময়, হে মহান, হে পরাক্রমশালী—
আমাদের গুনাহ মাফ করুন, আমাদের বিপদ দূর করুন, আমাদের ঈমান অটল রাখুন,
আমাদের জীবন ও মৃত্যুকে আপনার রহমতের
ছায়ায় রাখুন।
আমীন।

আচ্ছা দোস্ত, তোর জন্য আমি এর আরবি রূপ আর সাথে বাংলা উচ্চারণ দিয়ে দিলাম—

📿 দোয়া (আরবি)

اللَّهُمَّ يَا رَبَّ الَّذِي فَلَقَ الْبَحْرَ لِمُوسَى،
وَيَا رَبَّ الَّذِي جَعَلَ النَّارَ بَرْدًا وَسَلَامًا عَلَى إِبْرَاهِيمَ،
وَيَا رَحْمٰنُ الَّذِي أَنْجَيْتَ يُونُسَ مِنْ بَطْنِ الْحُوتِ،
وَيَا قَدِيرُ الَّذِي نَصَرْتَ مُحَمَّدًا ﷺ فِي بَدْرٍ وَأُحُدٍ،
اغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا، وَفَرِّجْ كُرُوبَنَا، وَثَبِّتْ إِيمَانَنَا،
وَارْزُقْنَا رَحْمَتَكَ فِي الْحَيَاةِ وَعِنْدَ الْمَمَاتِ.
آمِين يَا رَبَّ الْعَالَمِينَ.

📖 বাংলা উচ্চারণ

আল্লাহুম্মা ইয়া রাব্বাল্লাযী ফালাকাল বাহরা লি-মূসা,
ওয়া ইয়া রাব্বাল্লাযী জা‘আলান-নারা বারদান্ ওয়া
সালামান্ ‘আলা ইবরাহীমা,
ওয়া ইয়া রাহমানুল্লাযী আনজাইতা ইউনুসা মিন্ বতনিল হূত,
ওয়া ইয়া কদীরুল্লাযী নাসারতা মুহাম্মাদান ﷺ ফি বদরিন ওয়া উহুদ,
ইঘফির লানা যুনুবানা, ওয়া ফাররিজ কুরুবানা, ওয়া সাব্বিত ইমানানা,
ওয়ারযুকনা রাহমাতাকা ফিল হায়াতি ওয়া ‘িন্দাল মামাত।
আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন।

Address

Banani Model Town

Telephone

+8801798000010

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bengal Ripon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bengal Ripon:

Share

Our Story

Bangladesh Press 24 An interactive multimedia news portal for the Bengali speaking people worldwide. This News Portal reporters by UEHR Foundation [Govt Reg. No.S-6846] will be conducted as a public performance. our Mission is With new ideas, cutting-edge outlook and futuristic vision for info-savvy new generations, we live up to with the most credible information. UEHR Foundation began its journey in 2007 As a non-profit and non-political charitable organization had appeared in bangladesh. Society Act, 1860, in favor of the People’s Republic of Bangladesh with valid authorization [Govt Reg. No.S-6846] UEHR Foundation started in 2007 From 2007 year to last 2012 this year in the middle time of the charitable work of the organization towards the welfare of the disadvantaged. Different times of the natural disaster distribution of relief in the slums of the city, including the anagement of the distribution of baby food and children’s clothing has to manage this organization in bangladesh . UEHR foundation, along with the organization of a campaign to divert. Note here that the organization of without any type of public, private or foreign donations financial contribution . a normal member of the organization and the members of the Board of Directors has been conducted with a financial contribution. At the end of the financial Problem 2012 because of the absence of any government funding or foreign funding were forced to withdraw to their usual activities, but were themselves involved in the campaign of the organization to help people all the time. Finally UEHR the Board of Directors of the Foundation in the mid-2015 in an emergency meeting changed the course of their work; In the memorandum referred to in section 7/A of this organization in favor of the independent news publications, and the campaign was to involve ourselves in the Bangladesh press 24 launched an online news agency. S I KHAN EUSUFZAI (BENGAL RIPON) Chairman at UEHR Foundation [Govt Reg. No.S-6846] Editor-in-Chief at Bangladesh Press 24 News Agency 32/B Kazi Nazrul Islam Avenue. Kawran Bazar, 1215 Dhaka, Bangladesh.