𝓢𝓪𝓝𝓪𝓾𝓵 𝓜𝓪𝓱𝓫𝓾𝓫

19/09/2025

Follow me vai love

17/09/2025

09/09/2025

কস্ট রে তু্ই জায় রে

08/09/2025

__বছর বদলানোর আগেই কত মানুষ বদলে গেল ...!! 😥💔
__তুমি অন্য কারো হয়ে গেলে আর আমি একলা হয়ে গেলাম...!! 😥💔
__আর আমার 𝐋𝐨𝐯𝐞 𝐒𝐭𝐨𝐫𝐲 এটাই..!! ❤️‍🩹💛

07/09/2025

Tumi kumi

07/09/2025

Hai

07/09/2025

Kyc jik

07/09/2025

Good night

07/09/2025

বিয়ের আসরে কনের মৃ*ত্যু, স্তব্ধ পুরো এলাকা! 💔

প্রত্যন্ত একটি গ্রামে, আজ ঘটে গেলো এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। মেয়েটির সাথে এক ছেলের চার বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মেয়েটি পরিবারকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল- “আমি বিয়ে করলে এই ছেলেকেই করবো, অন্য কাউকে নয়।”

কিন্তু ছেলেটি বেকার হওয়ায় পরিবার রাজি হয়নি। এমন সময় বিদেশফেরত এক পাত্রের প্রস্তাব আসে। টাকার অভাব নেই, সমাজে অবস্থান ভালো, শুধু বয়স একটু বেশি। পরিবার আর দেরি না করে বিয়ে ঠিক করে দেয়।

মেয়েটি বারবার অনুরোধ করলো, কাঁদলো, কিন্তু কেউ শোনেনি। সে হুঁ-শি-য়ারি দিয়েছিল- “আমাকে জোর করে বিয়ে দিলে আমি নিজের জীবন শেষ করে দেবো।”

শেষ পর্যন্ত বিয়ের দিন চলে এলো। বিয়ে সম্পন্ন হলো, সবাই আনন্দে ব্যস্ত। কিন্তু যখন শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশ্যে মেয়েটিকে বিদায় দেওয়া হবে, তখনই সে সবার সামনে বি-ষ খেয়ে আ-ত্ম-হ-ত্যা করে।

মুহূর্তের মধ্যে আনন্দমুখর বিয়ের আসর কান্না ও শোকে ভরে যায়। পরিবার, আত্মীয়স্বজন, গ্রামবাসী সবাই হতবাক।

জোর করে বিয়ে দেওয়া মেয়েদের জীবনে কত বড় বিপর্যয় ডেকে আনে, তা এই ঘটনায় আবারও প্রমাণ হলো। পরিবারকে বোঝা দরকার, মেয়ের ইচ্ছা ও মানসিক স্বাস্থ্যের মূল্য টাকা বা সামাজিক সম্মানের চেয়ে অনেক বড়। প্রেমিক ছেলেটির বেকারত্ব সমাধান না করে মেয়ের জীবনকে অন্য পথে ঠেলে দেওয়া আসলে কারো জন্যই সুখকর নয়।

সমাজের কাছে আমার প্রশ্ন, মেয়েদের জীবনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার কি শুধুই সমাজ ও পরিবারের হাতে থাকবে? এই ধরনের চাপিয়ে দেওয়া বিয়ের সংস্কৃতি আর কত জীবন কেড়ে নেবে?

আপনার মতামত কী?
এই পোস্টটি শেয়ার করুন যাতে সবাই সচেতন হয় এবং ভবিষ্যতে এমন ট্র্যাজেডি আর না ঘটে।🙏

✍️Ajminur Oarish✨

07/09/2025

07/09/2025

সকালে ফেনীর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের হাফেজিয়া এলাকায় এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় দু'জনের প্রাণহানি ঘটেছে। একটি থেমে থাকা ট্রাকের পেছনে শ্যামলী পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। এটি সত্যিই হৃদয়বিদারক ঘটনা। এই ধরনের অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনাগুলো আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় যে সড়কে নিরাপত্তা কতটা জরুরি।

​সড়ক দুর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে, আমাদের সবার আরও বেশি সচেতন হতে হবে।

ভোর বেলায় ড্রাইভারের ঘুমঘুম ভাব প্রতিরোধে প্রতি ২–৩ ঘণ্টা পর ১৫ মিনিট বিরতি নেওয়া ও সঙ্গী থাকলে কথোপকথনে যুক্ত থাকা।

অতিরিক্ত গতি প্রায়ই দুর্ঘটনার প্রধান কারণ। চালকদের উচিত নির্ধারিত গতিসীমা মেনে গাড়ি চালানো।

​সামনে থাকা গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা জরুরি, বিশেষ করে রাতে বা কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায়।

মহাসড়কে ইমার্জেন্সি পার্কিং বে তৈরি করা, যাতে গাড়ি রাস্তার উপর না দাঁড়িয়ে নিরাপদ স্থানে থামতে পারে।

​ফেনীর এই দুর্ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সড়কের অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি আর ড্রাইভারের ভোরের ক্লান্তি বা তন্দ্রাচ্ছন্নতা এড়াতে ব্যক্তিগত সচেতনতা ও যাত্রীদের সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন।

​আমাদের সকলেরই সচেতনতা বৃদ্ধি করা দরকার। চালক, যাত্রী এবং পথচারী সবারই নিজ নিজ ভূমিকা আছে। চলুন, আমরা সবাই মিলে নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করার জন্য কাজ করি।

‌ সূত্র: দৈনিক ইত্তেফাক, ফেনী প্রতিনিধি, প্রকাশ : ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩:১১ + ছবিটি AI দিয়ে তৈরি