এ বছর ঈদের সেরা ভিডিও✌। না দেখলে মিস😢। ভাল লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না কিন্তু।
আপনাদেরকে ঈদ মোবারকের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ভিডিওটি দেখুন। ভাল লাগলে শেয়ার করবেন।
হাসপাতালে সাংবাদিকদের দেখে ভিতর থেকে দৌড়ে আসল দুজন করোনা রোগী। তাদের অভিযোগ ডাক্তারের অবহেলা নিয়ে। এসময় তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে রোগীর স্বজনরা।
কর্ণফুলীর দৌলতপুর ও শাহমীরপুরে খেলার মাঠে চলছে ক্রিকেট
নিজস্ব প্রতিনিধি ::
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়ে সরকার ঘরে থাকার নির্দেশ দিলেও অনেকেই তা কর্ণপাত করছে না। সামাজিক দূরত্ব মানছে না। বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হয়ে চলে যাচ্ছে খেলার মাঠে।এদিকে প্রশাসন জেল-জরিমানা করেও নির্দেশনা মানতে বাধ্য করা যাচ্ছে না। যুবকরা মাঠে গিয়ে ক্রিকেট খেলায় ব্যস্থ সময় পার করছে। অথচ ঘরের বাহির না হতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বারবার আহ্বান জানাচ্ছে। চট্টগ্রাম কর্ণফুলী উপজেলার দৌলতপুর ১নং ওয়ার্ডে ও শাহমীরপুর বাদামতলের পূর্ব পাশে এমদাদ মেম্বারের বাড়ির সামনে এমন চিত্রই দেখা গেছে।এই এলাকাগুলোতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কঠোরভাবে টহল দিচ্ছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা আসলে সবাই চলে যায় কিন্তু তারা চলে গেলেই শুরু হয় পাড়া মহল্লায় প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে রাস্তায় আড্ডা। আর খেলার মাঠে ২০-৩০জন মিলে জমজমাট খেলা।
পুলিশ জানান, আসলে যুবকদের কোনোভাবে মানানো যাচ্ছে না।আমরা প্রতিটি এলাকায় খুব কঠোরভাবে দায়িত্ব পালন করছি। কেউ যদি প্রয়োজন ছাড়া বের হয় তাহলে তাৎক্ষণিক তাকে বাসায় পাঠিয়ে দিচ্ছি।
শাহমীরপুরের এক বাসিন্দা জানান, শাহমীরপুর বাদামতলের পূর্ব পাশে এমদাদ মেম্বারের বাড়ির সামনে এলাকার ২০-৩০জন ছেলেরা জড়ো হয়ে ক্রিকেট খেলা করে।তাদের কিছু বলতে গেলে তারা দমকি দেয় তাই কেউ তাদের কিছু বলেনা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নোমান হোসেন বলেন, আমরা করোনা মোকাবেলায় যা যা প্রয়োজন তা কঠোর ভাবে করতেছি।খেলার বিষয়টি আমি দেখতেছি।এটারও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।
দুবাই'এ সেলুন বন্ধ থাকায় মাথা ন্যাড়া করার হিড়িক
রিপোর্ট: কর্ণফুলী ডেস্ক :
ছবি সংগ্রহ:দুবাই প্রবাসী শাখের উল্লাহ
প্রানঘাতি করোনা ভাইরাসের প্রভাবে দুবাই'এ অঘোষিত লকডাউন চলছে। প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান ছাড়া সব দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে সেলুন। চুল কাটাতে না পেরে ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়েছে দুবাই-এ বসবাসরত বাংলাদেশী যুবক ও শিশুরারা । সেচ্ছায় মাথা ন্যাড়া হয়েছেন অনেকেই।
রোববার দুবাই থেকে বেশ কিছু শিশু, কিশোর ও যুবকদের মাথা ন্যাড়া করা ছবি যোগাড় করেন বাংলাদেশ কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠানের দুবাই-এ বসবাসকারী প্রবাসী শাখের উল্লাহ।
তিনি জানায়, করোনা ভাইরাসের কারনে বাজার লকডাউন থাকায় আমরা চুল কাটাতে পারছিলাম না। চৈত্রের প্রচন্ড তাপদাহ থেকে একটু স্বস্তি পাওয়ার আশায় মাথা ন্যাড়া করেছি।
