জীবন্ত সময়

জীবন্ত সময় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from জীবন্ত সময়, Media/News Company, Block d 95 bangur Avenue, KOLKATA.
(7)

28/11/2022

আমাদের ভারতবর্ষের বর্তমান রাষ্ট্রপতির বক্তব্যগুলি শুনুন।

22/02/2022

প্রতিদিন কোনো না কোনো মেয়ের ভিডিও ভাইরাল হয় এবং তার কিছুদিন পরেই সেই মেয়েটি আত্মহত্যা করে। দুটি সংখ্যাই ডিজিটাল যুগে লাফিয়ে বাড়ছে। অথচ মেয়েদের সমর্থনে কথা বললে কিছু নারী ও পুরুষ দাঁত ও নখ বের করে নিজেদের কুৎসিত রূপ নিয়ে চলে আসে। তাদের যুক্তিগুলো শুনে হাসি ছাড়া আর কিছুই অয়ায় না। অবাক হই যখন একজন মেয়ে হয়ে অন্য আরেক মেয়ের ভাইরাল ভিডিও শেয়ার করে এবং তার কমেন্ট সেকশানে কেউ লিংক চাই সে বলে,

"ইনবক্সে আসো দিচ্ছি। "

যার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেও মেয়ে। যে সেটাকে মীমের নামে শেয়ার করছে সেও মেয়ে। আচ্ছা একটা কথা বলুন তো আমাদের সমাজে, আমাদের এই দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সমাজে ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ভিডিওতে মেয়েদের মুখটাই বেশি হাইলাইট করা হয় কেন? এর কারণ খুব পরিষ্কার। এর কারণ আমাদের সমাজের জটিলতা। এই সমাজ মনে করে কোনো মেয়ে কোনো অপরাধের শিকার হয়েছে মানেই সে নষ্ট, সে কুলোটা। সমাজ তাকে ত্র‍্যহ করবে। শুধু তাকেই নয় তার পরিবারকেও ত্র‍্যহ করবে। ভিডিও ভাইরাল হওয়া, অ্যাসিড অ্যাটাক, ধর্ষণ আরও অন্যান্য যা যা মেয়েদের সাথে হয় তার সবচেয়ে বড় কারণ সমাজের প্রচলিত ধ্যান ধারণা। সমাজ থেকে তাকে বহিষ্কার করানোর জন্যেই এই সব করা হয়ে থাকে। আমি কিছু ঘটনার উল্লেখ করব।

সাল ২০১৮,

বাঁকুড়া জেলার একটি ঘটনা। একটি ঊনিশ বছরের মেয়ের স্নানের ভিডিও ভাইরাল হয়। মেয়েটির বিবস্ত্র শরীর সবার সামনে আসে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তুমুল হৈচৈ শোরগোল পড়ে যায়। ভিডিওটি নিয়েও বিভিন্ন পেজে মীমের নামে নোংরামো শুরু হয়। মানুষ এতটাই অমানুষ হয়ে যায় সেই সময় যে তারা এইটুকুও ভাবে না মেয়েটার ভিডিও ভাইরাল হলে তার মনের অবস্থা কি হতে পারে। তারাও নির্লজ্জের মত লিংক শেয়ার করতে থাকে। ভিডিও ভাইরাল হওয়ার তিনদিনের মধ্যে মেয়েটি আত্মহত্যা করে। পরে পুলিশি তদন্তে উঠে আসে মেয়েটির প্রতিবেশী মহিলা এই কাজ করেছিল। কারণ মেয়েটিকে নিজের ছেলের সাথে বিয়ে দেওয়ার জন্যে তারা মেয়ের বাড়িতে প্রস্তাব দেয়। মেয়েটি তখন কোলকাতার একটি নামী কলেজের ইংলিশ অনার্সের ছাত্রী। তার চোখে স্বপ্ন ছিল। তার মা বাবাও তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখত। তাই তার মা বাবা প্রত্যাখান করে। প্রতিবেশী মহিলা অপমানিতা বোধ করে মেয়েটিকে বদনাম করার চেষ্টা করে। ফলশ্রুতিতে এসব। মহিলা বর্তমানে শ্রীঘরে আছে।

সেই বছরই, দিল্লীতে আরও একটি ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। একই রকম ভাবে একটি মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রীর ভিডিও ভাইরাল হয়। একইভাবে সেটিও ছড়িয়ে পড়ে। সেই মেয়েটিও আত্মহত্যা করে। জানা যায় শুধুমাত্র ব্রেক আপ করার জন্যে মেয়েটির এত বড় ক্ষতি করে।

সেই বছরই কৃষ্ণনগরের এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করে ভিডিও ভাইরাল হওয়ার জন্যে। নেপথ্যে ছিল তার স্বামী।

সাল ২০১৯,

এই বছর মোট ৫৪ খানা ভিডিও ভাইরাল ভিডিও-র ব্যপারে তথ্য সংগ্রহ করেছিলাম। তার মধ্যে মোট ১৬টি ঘটনায় মেয়েটির বর্তমান প্রেমিক অথবা স্বামী তাদের পাশে ছিল বলেই জানা যায়। ফলে তারা কেউ আত্মহত্যা করে নি।

২০২০,

করোনার মধ্যেও চারিদিক লকডাউন থাকা সত্ত্বেও এই বছর বেশ কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। সেগুলোর কোনোটারই তথ্য আমার কাছে নেই।

তবে প্রতিটা ধর্ষণ, প্রতিটা অ্যাসিড অ্যাটাক, প্র‍তিটা ভাইরাল ভিডিও আমাকে একটাই কথা বারবার মনে করিয়ে দেয়। এই জিনিসগুলো হয় কেন? প্রতিবার একটাই উত্তর মাথায় আসে সেটা হল, সমাজে মেয়েদের গ্রহণযোগ্যতা কমানোর জন্যে। আমাদের সমাজে মেয়েদের গ্রহণযোগ্যতা মাপা হয় মেয়েদের বিয়ে দিয়ে। মনে করা হয় যে মেয়ের বিয়ে হবে না বা হয় না সে মেয়ে সমাজে অচল মুদ্রা। ফলে শুধুমাত্র এই ধ্যানধারণাকে হাতিয়ার করে এই কাজগুলোকে ঘটানো হয়।

এবার প্রশ্ন হল এই গ্রহণযোগ্যতা কমানোর উপায় কী?

প্রথম উপায় হল, মুখে অ্যাসিড ছুড়ে মারা। এতে মেয়েটির চেহারা বিকৃত হবে। আমাদের সমাজে বিয়ের বাজারে মেয়েদের গুণের চাইতেও রূপের কদর বেশি। নতুবা কোনো সুপ্রতিষ্ঠিত পাত্র নিজের পাত্রী চায়ের বিজ্ঞাপণে সুশ্রী শব্দটি লিখত না। অর্থাৎ যে অপরাধী কোনো মেয়ের মুখে অ্যাসিড ছুঁড়ে মারে সে এই কারণেই মারে যে তার বিকৃত চেহারা দেখলে কেউ তাকে বিয়ে করতে চাইবে না। ফলে সমাজে তার গ্রহণযোগ্যতা কমবে। সে অ্যাসিড অ্যাটাকে না মরলেও মানসিক কষ্টে নিসন্দেহে আত্মহত্যা করবে।

দ্বিতীয় উপায় হল, ধর্ষণ। কেন হয় এটা? শুধুমাত্র শারীরিক খিদে? শারীরিক খিদে তো আছেই। তার পাশাপাশি আছে মেয়েটিকে অপদস্ত করার চেষ্টা। ওই যে বললাম আমাদের সমাজে কোনো ডিগ্রী কোনো চাকরি কোনো ব্যবসাই বিয়ের সাফল্যের সীমা অতিক্রম করতে পারে না। তুমি মাসে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করলেও তুমি যদি ডির্ভোসী হও তোমাকে নিয়ে কানাঘুষো হবেই। শ্রাবন্তী কেন তিন বিয়ে করল সেটা চর্চায় বিষয়, ট্রোলের বিষয় কিন্তু প্রসেনজিৎ বাবু কেন এতগুলো বিয়ে করলেন সেটা নিয়ে আজ অব্দি ট্রোল দেখলাম না। আশা করি এর থেকেই ব্যপারটা স্পষ্ট। আমাদের সমাজে বিয়ের জন্যে একটি মেয়ের শিক্ষিতা হওয়ার পাশাপাশি গৃহকর্মে নিপুণা হওয়ার পাশাপাশি যেটা প্রয়োজন সেটা হল ভার্জিন কোকোনাট ওয়েলের মত ভার্জিন হওয়া। এবার যদি কোনো মেয়ে ধর্ষিতা হয়, তার অর্থ হল সে ভার্জিন নয়। সে একেবারে অপবিত্র। ব্যস সেই মেয়ের বিয়ে হবে না। বিয়ে হবে না মানেই সমাজে তার গ্রহণযোগ্যতা কমবে। অন্যদিকে যদি সে মেয়ে গণধর্ষিতা হওয়ার পরেও বেঁচে যায় তাহলে সেই মেয়ের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাকে মুহুর্তে পতিতা বলে দেওয়া হবে। এই একটা ক্ষেত্রে মেয়েদের গ্রহণযোগ্যতা কমার হার সবচেয়ে বেশি।

এবার আসি তৃতীয় পন্থায়, তৃতীয় উপায় কী?, তৃতীয় উপায় হল ভিডিও ভাইরাল করা। এর থেকে ভালো উপায় তো কিছুই নেই। এখানে মেয়েটার গ্রহণযোগ্যতা কমার হার কিন্তু দারুণ। কেন দারুণ? দারুণ হল এই কারণে এখানে মেয়েটা স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক করছে, এই ভিডিও দেখে ফ্যান্টাসাইজ করার সুযোওগ সুবিধা বেশি। তাছাড়া ধর্ষণের ভিডিও শেয়ার করার ক্ষমতা সোশাল মিডিয়ায় অনেকেরই হয় না। সেক্ষেত্রে কেউ না কেউ এর মারাত্মক বিরোধিতা করবে, সোশাল মিডিয়ার টার্মস এন্ড গাইডলাইন্সের আওতায় ভায়োলেন্স মেরে রেখে দেব। অন্যদিকে সেটা নিয়ে মীম করলে দারুণ রোষের মুখে পড়তে হবে। কিন্তু ভাইরাল ভিডিও নিয়ে মীম করলে সেসবের সুযোগ নেই। কারণ ভিডিওতে মেয়েটা নিজেই উপভোগ করছে বলে দেখা যাচ্ছে। তাতে ভায়োলেন্সেরও কোনো জায়গা নেই। ফলে সেটা দাপিয়ে শেয়ার হয়। এইক্ষেত্রে অধিকাংশ মেয়েরা নিজেদের সোকল্ড প্রোফাইল রিচ বাড়াতে এই ভিডিওগুলো ভাইরাল করে এটা ভুলে গিয়ে যে সেও একজন মেয়ে। তারও ভিডিও ভাইরাল হতে পারে এবং সেও এভাবে মুহুর্তে পণ্য হয়ে উঠতে পারে। ছিঃ ছিঃ কার পড়তে পারে তাকে নিয়েও। না সে এসব ভাবে না। সে শুধু নিজের প্রোফাইলের রিচ দেখে। অন্যদিকে যে নিজের প্রেমিকা বা স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ মুহুর্তের ভিডিও ভাইরাল করে সে খুব ভালো করেই জানে যে একটা ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করলে কিভাবে মানুষ তা লুফে নেবে। ফলে গ্রহণযোগ্যতা কমানোর এই সুযোগ সেই বা হাত ছাড়া করবে কেন?

আমাদের ভারতে মেয়ের রূপ এবং সতীত্ব খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার। আমরা এই ধ্যানধারণা থেকে যতদিন না বেরোতে পারব ততদিন এইসব অপরাধ ঘটেই চলবে। যতদিন এই অপরাধমনস্ক মানুষদের এটা বোঝাতে না পারব যে মেয়েদের গ্রহণযোগ্যতা কোনো কিছুতেই কমবে না। বিয়েটা কোনো সাফল্য নয়। বিয়ে না করেও দিব্যি ভালো থাকা যায়। সফলতার মাপকাঠি শুধুমাত্র মেয়েটির কেরিয়ার। যতদিন না এই ভাবে সমাজ ভাবতে শিখবে। ততদিন আমাদের সমাজে এসব ঘটেই চলবে। যতই আইন হোক আর যা হোক এগুলো হয়ত আটকানো সম্ভব হবে না। যতদিন আমাদের সমাজে মেয়েদের প্রত্যাখান করার অধিকার দেওয়া হবে না। ততদিন এই ঘটনা ঘটতেই থাকবে। তবে আশা রাখি একদিন সমাজ বদলাবে। নিশ্চয় বদলাবে। সেই সমাজ হবে কোনো প্রকার কোনো নারী অত্যাচারের উপাখ্যান লেখা হবে না।
© স্বাতী বোল

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বিক্রি হচ্ছে মাথার উকুন, প্রতি উকুনের মূল্য ২৮৬ টাকাদুবাইতে অধিক হারে বিক্রি হয় এই উকুন। তাও যেমন ত...
21/02/2022

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বিক্রি হচ্ছে মাথার উকুন, প্রতি উকুনের মূল্য ২৮৬ টাকা

দুবাইতে অধিক হারে বিক্রি হয় এই উকুন। তাও যেমন তেমন মূ’ল্যে নয়। এক উকুনের মূ’ল্য ১৪ দেরহাম। ভারতীয় টাকায় যার মূ’ল্য ২৮৬ টাকা।
গবে’ষণায় দেখা গেছে, মা’থার উকুন চুল ও শ’রীর স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি।
এতে চুল পড়ার সম্ভাবনা কম থাকে। চুল মজবুত থাকে এবং শ’রীর স্বাস্থ্যবান রাখে। মা’থায় যাতে কোনো ভাবেই উকুন না হয় এর জন্য সবার চেষ্টার কমতি থাকে না। উকুন তাড়াতে বিভিন্ন রকমের দামী দামী প্রসাধ’নী ব্যবহার করেন অনেকেই।কিন্তু অ’বা’ক করা বি’ষয়টি হলো,
এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে মা’থায় উকুন পোষা হয় এবং তা বিক্রি করা হয়। এ খবর ছড়াতেই দুবাইতে উকুনের কদর বেড়ে গেছে। না’রীরাও তাদের মা’থায় উকুনের যত্ন নিচ্ছেন উকুন বাড়াচ্ছেন। বলা যায় মা’থায় উকুন পালন শুরু করেছেন।
আরো জানা যায়, উকুনের চা’হিদা বাড়ায় দুবাইয়ের সেলুনগুলো উকুন বিক্রি শুরু করেছেন। যাদের মা’থায় বেশি উকুন সেগুলো কিনে বিক্রি করছেন অন্য না’রীদের কাছে।
তবে উকুন বিক্রির এই খবর জানাজানি হওয়ার পর দুবাইয়ের হেলথ কন্ট্রোল সেকশন বলেছেন, উকুন বিক্রির সি’দ্ধান্তটি অন্যায়। যাকে এ কাজে পাওয়া যাবে তাকে জ’রিমানা করা হবে।
সুত্রের খবর থেকে।

সুখ ও অসুখ....এমন একজনকে চিনি, যার বিবাহিত জীবনের ১৩টা বছর শুধু একটা বাচ্চা নেয়ার চেষ্টায় কাটিয়ে দিচ্ছে। তার জীবনে সফ...
15/02/2022

সুখ ও অসুখ....

এমন একজনকে চিনি, যার বিবাহিত জীবনের ১৩টা বছর শুধু একটা বাচ্চা নেয়ার চেষ্টায় কাটিয়ে দিচ্ছে। তার জীবনে সফলতা আছে কিন্তু পূর্ণতা নাই।

*ব্যাংকের এ,জি,এম এমন একজনকে চিনি, যার বউ দুইটা বাচ্চা রেখে আরেকজনের সাথে পালিয়ে গেছে। তার জীবনে সফলতা-পূর্ণতা সবই ছিলো, কিন্তু ভালোবাসাটা কপালে জুটেনি।

*এম,বি,এ পাশ করা একজনকে চিনি, পড়ালেখা শেষ করে ভালো কিছু করার জন্যে চলে যান দেশের বাহিরে , তারপর বিবাহের প্রস্তাব দেন ১৪ বছরের ভালোবাসার মানুষটির পরিবারে। শুধুমাত্র ছেলে প্রবাসী বলে বিবাহ দেননি। ভালো চাকুরী মানেই কি সব কিছু??

*প্রেম করে পালিয়ে বিয়ে করা এক মেয়ের গল্পটা জানি, কি নিদারুণ অত্যাচার সহ্য করে একদিন গলায় বিষ ঢেলে দিলো। ভালোবাসার জন্যে ঘর ছেড়েছিলো, সফলতা আসেনি কখনও।

*দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া মেয়েটার গল্পটা জানি। শুধু গায়ের রঙটা কালো বলে প্রেমিকের বাবা মায়ের হাজারো অবহেলার কথা মাথায় তুলে নিয়ে রিলেশনটা ব্রেকাপ করতে হয়েছিলো। সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইডি কার্ড গলায় ঝুলিয়েও সে সুখী হতে পারছে না।

*ক্যারিয়ার গঠনের জন্য যে মেয়ে, তার বাবা মাকে বিয়ের কথা উচ্চারণ করতে দেয়নি, সে মেয়েটির শেষ পর্যন্ত বিয়েই হয়নি। টাকা পয়সা সব আছে কিন্তু স্বামী সংসার নেই।

*চাকুরী না পাওয়া তরুণের গল্পটাও করুণ। বেকার থাকার সময়ে প্রেমিকার বিয়ের আয়োজনটা থামাতে পারে নাই। চাকুরীটা হাতে পাওয়ার আগেই বাবা মারা গেলো। "সফলতা মানেই সুখ" বাক্যটা তার কাছে সম্পূর্ণ মিথ্যা।

*পুলিশের একজন এসপি-কে জানি, যিনি ভাগ্যের গেঁড়াকলে পড়ে; সন্তান হারিয়েছেন, স্ত্রীকে হারিয়েছেন, সংসার এবং সবশেষে চাকরীসহ সবকিছু হারিয়ে, এখন ক্ষমতাহীন নিঃস্ব জীবন-যাপন করছেন। সফলতা তার জীবনে সুখ আনতে পারেনি।

*একজন প্রফেসরের সাথে আমার কথা হয়েছিলো। তিনি বলেছিলেন, "বিবাহের চার বছর পর থেকে স্বামী অসুস্থ। আজ বারো বছর হলো দুই সন্তান ও অসুস্থ স্বামী নিয়ে সংসার করছি। জীবনে কি পেলাম?" সবই ছিলো, ভালো চাকুরী, দুই সন্তান। শুধু অর্থই জীবনের সব কিছু, একথা তার কাছে হাস্যকর।

*এক পরিচিত বড় ভাই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার হয়েও এখন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক এবং হোমিওপ্যাথিক কলেজের প্রভাষক।
একজন এম এ(ফার্স্ট ক্লাস ১৬তম)এলএলবি পাশ করে ওকালতি প্রাকটিস ছেড়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক!
আসলে জগতে কে সুখে আছে? টাকায় সুখ দিয়েছে কয়জনকে? জীবনে সফলতা মানেই কি সুখ? একটা জীবনে সুখী হয়ে মারা গেছে ক'জন!!

সুখী দেখেছিলাম আমার এলাকার নসু পাগলাকে, সে এক বেলা পেট ভরে খেয়ে কি আয়েশী হাসিটাই না হেসেছিলো!! শুধু ভরা পেটেই যে সুখে থাকতে পারে তার চেয়ে সুখী আর কেউ নেই!! আমরা যারা মানুষ, তাদের মন ভরে সুখ কখনো আসে না। আমরা কখনো পরিপূর্ণভাবে সুখী হতে পারি না। বাস্তবতা বড় ফ্যাকাশে, স্বপ্নের মতো রঙিন হয় না।
একটু সুখের জন্যে অনেক কিছুর দরকার নেই। চলুন, আমরা মনটাকে একটু ভালো করি; ক্ষমতা ও অর্থের দম্ভ থেকে সরে আসি; হিংসা, লোভ, স্বার্থপরতা ত্যাগ করি; সৃষ্টিকর্তার কাছে নিজেকে সপে দিই; আর কাউকে না ঠকাই। নিজের যা আছে তা নিয়ে যারা আত্মতৃপ্ত হয়ে শান্তির ঘুম ঘুমাতে পারে এবং সর্বাবস্থায় সৃষ্টিকর্তা ও ঈশ্বরের আর্শীবাদ আদায় করতে পারে তারাই প্রকৃত সুখী মানুষ।
সৃষ্টিকর্তার আনুগত্য এবং আত্মতুষ্টিতেই আমাদের জীবন সুখের হবে।

( সংগৃহীত )

আচমকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে  ১৭ লাখ টাকা, ফেরত চায় ব্যাংক ৬ মাস পর।আচমকা ব্যাংক খাতায় চলে আসে ১৭ লাখ টাকা। সেই টাকায় বাড়ি ...
13/02/2022

আচমকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৭ লাখ টাকা, ফেরত চায় ব্যাংক ৬ মাস পর।

আচমকা ব্যাংক খাতায় চলে আসে ১৭ লাখ টাকা। সেই টাকায় বাড়ি বানানোর ৬ মাস পর কৃষক জানতে পারেন ওই টাকা আসলে ভুল করে তার অ্যাকাউন্টে গেছে। এখন ব্যাংকে টাকা ফেরত দেয়ার ভাবনায় ঘুম উড়েছে ভারতের মহারাষ্ট্রের অওরঙ্গাবাদের ওই কৃষকের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কৃষকের নাম জ্ঞানেশ্বর ওটের। আচমকাই নিজের জনধন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৭ লাখ টাকা ঢুকতে দেখে তিনি ভেবেছিলেন প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টাকা পাঠিয়েছিলেন। অ্যাকাউন্টে আসা সেই টাকা দিয়ে একটি বাড়ি বানান তিনি। কিন্তু ৬ মাস পর ব্যাংক জানায়, ভুল করে তার অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে অন্য কাউকে পাঠানো টাকা। টাকা ফেরানোর ভাবনায় এখন ঘুম উড়েছে তার।
জানা যায়, গত বছরের আগস্টে নিজের জনধন অ্যাকাউন্টে আচমকাই ১৭ লাখ টাকা জমা পড়তে দেখে চোখ কপালে উঠেছিল জ্ঞানেশ্বরের। ভেবেছিলেন, ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে প্রত্যেককে ১৭ লাখ টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতি অবশেষে পূরণ করলেন নরেন্দ্র মোদি। খুশিতে মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছিলেন। তারপর তার অ্যাকাউন্টে জমা পড়া টাকা থেকে ৯ লাখ টাকা তুলে নিজের বাড়ি তৈরি করান জ্ঞানেশ্বর।

৬ মাস পর একদিন তার হাতে আসে ব্যাংকের চিঠি। তাতে লেখা, ‘৬ মাস আগে ভুল করে আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা পড়েছিল। ওই টাকা দ্রুত ফেরানোর ব্যবস্থা করুন।’ ওই ১৭ লক্ষ টাকা আসলে পিম্পলওয়াড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উন্নয়নের খাতে পাঠানো হয়েছিল। যা ব্যাংকের ভুলে গিয়ে ঢোকে জ্ঞানেশ্বরের অ্যাকাউন্টে। ভুল ধরা পড়তে পেরিয়ে গিয়েছে ৬ মাস। চিঠি পেয়ে জ্ঞান হারানোর দশা জ্ঞানেশ্বরের!

এ ব্যাপারে জ্ঞানেশ্বর বলেন, মোদিজি পাঠিয়েছেন ভেবেই আমি সন্দেহ করিনি। এতোদিনে ওই টাকায় বাড়ি তৈরি করিয়েছি। এখন শুনছি উন্নয়নের জন্য ওই টাকা পঞ্চায়েতকে পাঠানো হয়েছিল। ভুল করে তা চলে আসে আমার খাতায়। এখন আমি কী করবো! ৯ লাখ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। বাকি ৬ লাখ ছিল, তা ফিরিয়ে দিয়েছি। এখন ৯ লাখ টাকা আমি কোথা থেকে পাবো ?

আচমকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৭ লাখ, ফেরত চায় ব্যাংক ৬ মাস পর।আচমকা ব্যাংকের খাতায় ১৭ লাখ আসার পর সেই টাকায় বাড়ি বানানোর ৬ ...
13/02/2022

আচমকা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৭ লাখ, ফেরত চায় ব্যাংক ৬ মাস পর।

আচমকা ব্যাংকের খাতায় ১৭ লাখ আসার পর সেই টাকায় বাড়ি বানানোর ৬ মাস পর কৃষক জানতে পারেন ওই টাকা আসলে ভুল করে তার অ্যাকাউন্টে গেছে। এখন ব্যাংকে টাকা ফেরত দেয়ার ভাবনায় ঘুম উড়েছে ভারতের মহারাষ্ট্রের অওরঙ্গাবাদের ওই কৃষকের।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কৃষকের নাম জ্ঞানেশ্বর ওটের। আচমকাই নিজের জনধন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ১৭ লাখ টাকা ঢুকতে দেখে তিনি ভেবেছিলেন প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টাকা পাঠিয়েছিলেন। অ্যাকাউন্টে আসা সেই টাকা দিয়ে একটি বাড়ি বানান তিনি। কিন্তু ৬ মাস পর ব্যাংক জানায়, ভুল করে তার অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে অন্য কাউকে পাঠানো টাকা। টাকা ফেরানোর ভাবনায় এখন ঘুম উড়েছে তার।
জানা যায়, গত বছরের আগস্টে নিজের জনধন অ্যাকাউন্টে আচমকাই ১৭ লাখ টাকা জমা পড়তে দেখে চোখ কপালে উঠেছিল জ্ঞানেশ্বরের। ভেবেছিলেন, ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে প্রত্যেককে ১৭ লাখ টাকা দেয়ার প্রতিশ্রুতি অবশেষে পূরণ করলেন নরেন্দ্র মোদি। খুশিতে মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠিও পাঠিয়েছিলেন। তারপর তার অ্যাকাউন্টে জমা পড়া টাকা থেকে ৯ লাখ টাকা তুলে নিজের বাড়ি তৈরি করান জ্ঞানেশ্বর।

৬ মাস পর একদিন তার হাতে আসে ব্যাংকের চিঠি। তাতে লেখা, ‘৬ মাস আগে ভুল করে আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা পড়েছিল। ওই টাকা দ্রুত ফেরানোর ব্যবস্থা করুন।’ ওই ১৭ লক্ষ টাকা আসলে পিম্পলওয়াড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের উন্নয়নের খাতে পাঠানো হয়েছিল। যা ব্যাংকের ভুলে গিয়ে ঢোকে জ্ঞানেশ্বরের অ্যাকাউন্টে। ভুল ধরা পড়তে পেরিয়ে গিয়েছে ৬ মাস। চিঠি পেয়ে জ্ঞান হারানোর দশা জ্ঞানেশ্বরের!

এ ব্যাপারে জ্ঞানেশ্বর বলেন, মোদিজি পাঠিয়েছেন ভেবেই আমি সন্দেহ করিনি। এতোদিনে ওই টাকায় বাড়ি তৈরি করিয়েছি। এখন শুনছি উন্নয়নের জন্য ওই টাকা পঞ্চায়েতকে পাঠানো হয়েছিল। ভুল করে তা চলে আসে আমার খাতায়। এখন আমি কী করবো! ৯ লাখ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। বাকি ৬ লাখ ছিল, তা ফিরিয়ে দিয়েছি। এখন ৯ লাখ টাকা আমি কোথা থেকে পাবো ?

স্টিকি ভাত..জাপানিরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে যে ভাত সেটার নাম 'স্টিকি'। মানে ভাতের দানা একটার সাথে আরেকটা লেগে থাকে।আমার ...
11/02/2022

স্টিকি ভাত..

জাপানিরা সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে যে ভাত সেটার নাম 'স্টিকি'। মানে ভাতের দানা একটার সাথে আরেকটা লেগে থাকে।
আমার ধারণা ছিল, স্টিকি ভাত কাঠি দিয়ে সহজে খাওয়া যায় বলেই জাপানিরা এটা এত পছন্দ করে। আমি এই ভাত খেতে একদমই পছন্দ করতাম না।
ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো জাপানের বাজারে জাপানি কৃষকদের উৎপাদিত এই বিশেষ ভাতের চালের দামই সবচেয়ে বেশি।
বাজার থেকে কয়েকবার বিভিন্ন ধরণের চাল কেনার পর বুঝলাম এই চাল যদি জাপানিরা নিজেরা উৎপাদন না করে আশেপাশের কোনও দেশ থেকে আমদানি করতো তাহলে এর দাম বেশ কম পড়তো।
আমি কৌতুহলী হয়ে আমার সুপারভাইজার প্রফেসর কামিজিমাকে একবার জিজ্ঞেসই করে ফেললাম..
"আচ্ছা প্রফেসর, তোমরা এই চাল বিদেশ থেকে আমদানি করো না কেন? আমদানি করলে তো দাম অনেক কম পড়তো!"
কামিজিমা: "তা হয়তো পড়তো.."
আমি: "তাহলে?"
কামিজিমা: "সরকার ইচ্ছে করেই কৃষকদের কাছ থেকে উৎপাদন খরচের অনেক বেশি দামে এই চাল কেনে।"
"কেন?"
"কৃষকদেরকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।"
"মানে?"
"কৃষক যদি ভালো দাম না পায় তাহলে কি ওরা আর কৃষিকাজ করবে? পেশা বদলে ফেলবে না!"
"তাই বলে সরকার এত বেশি দামে চাল কিনবে কৃষকদের কাছ থেকে?"
"শোনো, আমরা আসলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা ভুলিনি। জাপান একটা দ্বীপরাষ্ট্র। ঐরকম একটা যুদ্ধ যদি আবার কখনো লাগে আর শত্রুরা যদি আমাদেরকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে! তখন কী হবে ভেবেছ?"
"বুঝলাম না!"
"বাইরে থেকে কোনও খাবার জাপানে আসতে পারবে? আমরা কি তখন এই টয়োটা গাড়ি খাব? কৃষক যদি না বেঁচে থাকে তাহলে ঐসময় আমরা বাঁচব?!"
আমি অনেকক্ষণ স্তব্ধ হয়ে রইলাম কামিজিমার কথা শুনে। ভাবলাম,আমরা কী অবলীলায়ই না আমাদের কৃষকদেরকে মেরে ফেলার যাবতীয় আয়োজন সম্পন্ন করছি।
"The Mind Game" বই থেকে উদ্ধৃত।

আমাদের সন্তানকে কোথায় পাঠাবো স্কুলে না ফ্যাক্টরি তে কাজ করতে... অনার্স মাস্টার্স পাশ করা ২৬/২৭ বছর বয়সী একজন যুবক-যুবতীক...
10/02/2022

আমাদের সন্তানকে কোথায় পাঠাবো স্কুলে না ফ্যাক্টরি তে কাজ করতে...


অনার্স মাস্টার্স পাশ করা ২৬/২৭ বছর বয়সী একজন যুবক-যুবতীকে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করতে হয়...।
আর পড়ালেখা না জানা ১২/১৪ বছর বয়সী একজন বাস হেল্পার এর দৈনিক হাজিরা প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, যা মাস শেষে ১৪/১৫ হাজার টাকা হয়..।

কেউ কোন ফ্যাক্টরীতে ২০ বছর কাজ করলে তার বেতন হয় লক্ষ টাকা..।
আর ২০ বছর পড়ালেখা করে যখন চাকরির জন্য যায়, তখন তার বেতন হয় ১০ হাজার টাকা যদিও সর্বত্র হয়না...।
তাহলে আগামী প্রজন্ম কোথায় যাবে...?
স্কুলে না ফ্যাক্টরীতে...?

তাই বলে আমি লেখাপড়াকে ছোট করে দেখছিনা বা দেখার সাহসও আমার নেই। আমি বলতে চাচ্ছি দুটো বিষয় সঠিক মূল্যায়িত হচ্ছে কি?

হাজার হাজার - লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে পড়ালেখা করে আজ শিক্ষিত মানুষগুলো পরিবারের, সমাজের এবং সবার কাছে অবহেলিত তখন...!
রাষ্ট্র পড়ালেখা করার জন্য পরিবেশ তৈরী করে
কিন্তু পড়ালেখা শেষ করার পর কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিতে পারেনা...?

অনেকেই বলবে ভাল করে পড়ালেখা করলে, ভাল রেজাল্ট করলে ভাল চাকুরী পাওয়া যায়..।
আসলেই কি পাওয়া যায়...?
নাকি মোটা অংকের Donation দিতে হয় অথবা স্বজনপ্রীতির কোটা পাইতে হয়...।

ভাল রেজাল্ট না করলে পাশ দেওয়া হয় কেন...?
রাষ্ট্র যদি শিক্ষিত মানুষের চাকুরী দিতে না পারে, তাহলে রাষ্ট্রের উচিত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেন। তখনই কিছু করবে জনগন তাহলে।
তাহলে সন্তানদের পড়ালেখার জন্য বাবা মায়ের এতো কষ্ট করতে হতো না..। টাকা গুলো অন্তত সঞ্চয় হতো..।

আমার মনে হয় দেশে সকলেরই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবার দরকার নেই। যারা গবেষণা বা শিক্ষকতা করবেন তারাই বেশি শিক্ষিত হোক। এরচেয়ে বরং কর্মমুখী শিক্ষার প্রয়োজন। সহজ ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে সরকারী পর্যায়ে থেকে। এটা অন্তত উদ্যোক্তা তৈরী করবে ঘরে ঘরে। এরাই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে।

বড় বড় রাঘব বোয়ালরা হাজার কোটি টাকা পায় অথচ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা লোন পায়না তেমন। ধনীদের কাছ থেকে শেষে সরকারের সেইটাকা পাবারও নিশ্চয়তা নেই, চলে যায় বেগম পাড়ায়। কথায় শুধু ফুলঝুরি দিয়েন না। নাকের সামনে মূলো না ঝুলিয়ে বাস্তবে এদেরই এগিয়ে নিয়ে পরিবর্তন করতে হবে দেশের।

এই সত্যটা মনে হয় চীন অনেক আগেই উপলব্ধি করতে পেরেছিল। তাই তখন চীনারা সাধারণ শিক্ষার চেয়ে কারিগরি শিক্ষায় বেশী গুরুত্ব দিয়েছিলেন যার ফলস্বরূপ এখন চীনের প্রতিটি ঘর এখন এক একটা ফ্যাক্টরী। ঘরে ঘরে উদ্যোক্তা। তারা জনসংখ্যা কে জনশক্তি তে রুপান্তর করে বিশ্ববাজার দখল করে এখন বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকাকে ল্যাং মেরে নামিয়ে হয়ত আগামী ৩০/৪০বছর পর নেতৃত্বের আসনে বসবে।

যাহোক, চাকরির অভাবে পরিপক্ক হওয়া ছেলেটা ২৮ বছরেও বিয়ে করতে পারে না...।
অন্যদিকে বয়স বাড়তে থাকা অবিবাহিত মেয়েটাও মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না..।
না পারছে তারা উপযুক্ত ছেলেকে বিয়ে করতে, না পারছে পাড়া-পড়শির খোটা সহ্য করতে...

আফসোস অনেকেরই...

হাল ফেলে দিয়েছেহেডমাস্টারমশাই বললেন, ‘কোন প্রশ্ন নেই ওদের। কত বলি, তোরা যদি বুঝতে না পারিস, জিজ্ঞাসা কর। ক্লাসে না পারিস...
08/02/2022

হাল ফেলে দিয়েছে
হেডমাস্টারমশাই বললেন, ‘কোন প্রশ্ন নেই ওদের। কত বলি, তোরা যদি বুঝতে না পারিস, জিজ্ঞাসা কর। ক্লাসে না পারিস, স্টাফরুমে আয়। কেউ আসে না। খুব অনুন্নত এলাকা।পরীক্ষার সময় দেখি, হয়ত আধঘন্টা উত্তরপত্র নিয়ে নাড়াচাড় ক’রে পেন রেখে চুপচাপ বসে আছে। জিজ্ঞেস করি, ‘কি হোল রে? লিখছিস না কেন?’ বলে, ‘আর জানি না’। তখন বলি, ‘কি অসুবিধে হচ্ছে বল?’ কিছু বলে না, নির্বিকার বসে থাকে। তাপ-উত্তাপ নেই। টাইম না হলে তো উঠতে পারবে না, তাই শুধু বসে থাকে।’

এ যেন এক অবচেতন অন্তর-বিদ্রোহ। আগ্রহ থাকলে তবে তো জিজ্ঞাসা করবে? সেই আগ্রহ বা রুচি তৈরি হবে কি দিয়ে? চাকরির টোপ দিয়ে?
বাবার হাত ধরে যদি নিজেদেরই জমিতে গিয়ে চাষ শেখে, সে তবে আইনের চোখে ‘শিশু শ্রমিক’, বেআইনি কাজ করছে। কিন্তু সেই শিশুকে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা বদ্ধ ক্লাসরুমে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আটকে রাখা হয়, এক টিউশন থেকে অপর টিউশনে দৌড় করানো হয়, মুখস্থবিদ্যা ও নম্বর তোলার নিরস জাঁতাকলে পিষে ফেলা হয়, তখন সেটা ‘শিশু শ্রম’ নয়? শ্রম বললে কম হবে, সে এক ধরনের শৈশব হত্যা।
মনে পড়ে গেল লাদাখের সোনাম ওয়াংচুকের কথা যিনি শিক্ষা সংস্কারে এক নতুন ধরনের আন্দোলন এনেছেন। তিনি বলেন, ‘ছাত্রছাত্রীরা ফেল করে না, ফেল করে সিস্টেম।’
গাছে চড়লে, প্যাণ্ডেলে ঠাকুরের অঞ্জলি দিলে বা কারুর কাছে বসে গল্প শুনলে সময়ের অপচয় হয়, একমাত্র বইখাতার মধ্যে ডুবে থাকলে বা কালো বোর্ডের দিকে তাকিয়ে থাকলেই কিছু শিক্ষা হয় - যতদিন না এই ধারনা পাল্টাচ্ছে ততদিন পরীক্ষার হলে বয়ঃসন্ধিকালের কিছু টগবগে তরুণ দেখতে পাবেন না, দেখবেন হয় দানব নয় দেওয়াল।

খেলতে খেলতে শেখায় জীবন, হাসতে হাসতে পড়ায় প্রকৃতি। ফিরতে হবে সরল সহজ সুরে, তবেই হবে সরস্বতীর সাধনা।
🖌 - জয়দীপ মহারাজ

এক কাপ চায়ের দাম ১০০০/- টাকা।  কোথাও পাঁচ টাকায় চা পাওয়া যায় কোথাও আবার যেমন বিভিন্ন হোটেল-রেস্টুরেন্টে 25/ 30 টাকা থ...
03/02/2022

এক কাপ চায়ের দাম ১০০০/- টাকা।

কোথাও পাঁচ টাকায় চা পাওয়া যায় কোথাও আবার যেমন বিভিন্ন হোটেল-রেস্টুরেন্টে 25/ 30 টাকা থেকে শুরু করে 200/300 টাকায় চা পাওয়া যায়। কিন্তু এমন একটা জায়গা আছে যেখানে এক কাপ চায়ের মুল্য ১০০০/- টাকা।
এই চা এত দামি হওয়া সত্ত্বেও এর চাহিদা বিপুল। এই চা বিক্রেতার নাম হচ্ছে পার্থপ্রতিম গাঙ্গুলী যিনি কলকাতার বাসিন্দা এবং নিজেও একজন চা প্রেমিক। গাঙ্গুলী প্রথমে একটা বেসরকারি সংস্থায় কাজ করতেন পরবর্তীকালে সেই কাজ ছেড়ে তিনি চায়ের একটা স্টল শুরু করেন। তার চাএর সম্পর্কে অনেক ভালো জ্ঞান আছে এবং তিনি অনেক রকমের চা এর কথা জানেন তাই তিনি তাঁর এই অভিজ্ঞতা দিয়ে মানুষকে সব রকম চায়ের স্বাদ অনুভব করাতে চান।

যদিও তার চায়ের দাম এক হাজার টাকা। তিনি 2014 সালে নিজে নির্যাস টি স্টল নামে তার চায়ের স্টল টি প্রথমবারের জন্য শুরু করেছিলেন বর্তমানে তার চায়ের খ্যাতি সারাদেশে। তার চায়ের দাম যে কোনো ভালোমানের পাঁচ তারকা হোটেল এর চেয়েও অনেক বেশি তিনি চায়ে এক বিশেষ ধরনের চা পাতা ব্যবহার করেন যার নাম হচ্ছে বো-লে। যার এক কেজির দাম প্রায় 30 লাখ টাকা। লক্ষণীয় ব্যাপার এটাই যে হাজার টাকার চা। এখানে 10 টাকা দামের চাও বিক্রি হয় সারাদিনে সবচেয়ে বেশি।

চেকিংয়ের সময় গাড়ি থেকে চাবি তুলে নিতে পারে পুলিশ? কী বলছে আইন? কলকাতা: আপনার কি দুই বা চারচাকা রয়েছে? তা হলে আপনাকে অবশ...
04/12/2021

চেকিংয়ের সময় গাড়ি থেকে চাবি তুলে নিতে পারে পুলিশ? কী বলছে আইন?

কলকাতা: আপনার কি দুই বা চারচাকা রয়েছে? তা হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। অনেক সময় ট্রাফিক পুলিশ চেকিংয়ের সময় গাড়ির চাবি বের করে নেয় কিন্তু আপনি কি জানেন, তাঁদের এই কাজ করার অধিকার নেই!

যে কোনও ধরণের চেকিংয়ের সময় আপনার গাড়ি থেকে চাবি তুলে নেওয়ার অধিকার ট্রাফিক পুলিশ কর্মীর নেই। কোনও পুলিশকর্মী আপনার গাড়ির টায়ারের হাওয়া বের করতে পারে না এবং আপনার সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করতে পারে না। যদি কোনও ট্রাফিক পুলিশ আপনার সঙ্গে এমনটা করে, তা হলে তার প্রমাণ হিসেবে সেই ঘটনার ভিডিও তৈরি করে রাখতে পারেন। তার পর আপনি নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে বা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তার কাছে অভিযোগ জানাতে পারেন। কারণ মোটর যানবাহন আইন ২০১৯-এ ট্র্যাফিক পুলিশ সদস্যদের চাবি তুলে নেওয়া, টায়ারের হাওয়া খুলে দেওয়া বা দুর্ব্যবহারের কোনও অধিকার দেওয়া হয়নি।

কর্তৃপক্ষ ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ নিলে কী করবেন?

যদি থানা বা ঊর্ধ্বতন কর্তারা দুর্ব্যবহার করা ট্রাফিক পুলিশকর্মী পক্ষ নেন, তা হলে বিষয়টি হাইকোর্টে তুলতে পারেন। আপনি যদি দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকেন এবং আপনার BPL কার্ড থাকে, তা হলে আইনজীবী আপনাকে বিনামূল্যে পরামর্শ দেবেন। এর পর ওই ট্রাফিক পুলিশ সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্তাদের হাইকোর্ট তলব করা হতে পারে।

চেকিংয়ের নামে গুন্ডামি করা যাবে না-

জেনে রাখুন, মোটর ভেহিকেল অ্যাক্ট ২০১৯ (Motor Vehicle Act 2019)-এর নিয়ম অনুযায়ী, কোনও ট্রাফিক পুলিশ কর্মী চেকিংয়ের সময় দুর্ব্যবহার করতে পারবেন না। অফিসার যত সিনিয়রই হোন না কেন, তিনি আপনার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতে পারবেন না এবং আপনার গাড়ির চাবিও তুলে নিতে পারবেন না।

উল্লেখ্য একটি RTI-এর জবাবে, হরিয়ানা পুলিশ জানিয়েছিল, ট্রাফিক পুলিশকর্মীরা হাতের ইশারায় আপনার গাড়ি থামাতে বলতে পারে। কিন্তু তাঁরা আপনাকে স্পর্শ করতে পারে না। তবে হাতের ইশারা দেখেও যদি কেউ গাড়ি না থামায়, তা হলে পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারে।

30/11/2021
অসমের গুয়াহাটির আদিবাসী সম্প্রদায়ের মেয়ে প্রিয়াংকা। তার পদবি হলো চুতিয়া। যা অশ্লীল শব্দের মধ্যে পড়ে।প্রিয়াঙ্কার সমস্যা হ...
01/10/2021

অসমের গুয়াহাটির আদিবাসী সম্প্রদায়ের মেয়ে প্রিয়াংকা। তার পদবি হলো চুতিয়া। যা অশ্লীল শব্দের মধ্যে পড়ে।
প্রিয়াঙ্কার সমস্যা হলো যখনই সে অনলাইনে চাকরির জন্য ফর্ম ফিলাপ করতে গেছে, পদবি দিতেই সফটওয়্যার অশ্লীল শব্দ বলে ডিলিট করে দিয়েছে। অনেক বেসরকারি সংস্থাও তার এই " চুতিয়া" পদবির জন্য তাকে বাতিল করেছে।
তার পদবি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই তিনি সকলের সামনে তার সমস্যার কথা তুলে ধরেন।তার এই পদবির জন্য সব জায়গাতেই তাকে নিয়ে হাসাহাসি করা হয়ে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় জানানোয় বর্তমানে এক বেসরকারি সংস্থা থেকে সে ডাক পায়। যদি সে একটা চাকরি পেয়ে যায় তাহলে তার মানসিক কষ্ট কিছুটা হলে লাঘব হবে আশা করা যায়।

এমন সাদা রং, ঘর হবে এসির মত ঠান্ডা। যুক্তরাষ্ট্রের পারডু বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক  এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন। যা বিশ...
26/09/2021

এমন সাদা রং, ঘর হবে এসির মত ঠান্ডা।

যুক্তরাষ্ট্রের পারডু বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এমন একটি রং আবিষ্কার করেছেন। যা বিশ্বের সবচেয়ে সাদা রং। ঘরের বাইরের দেওয়ালে এই রং ব্যবহার করলে ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা কমে আসবে, ঠাণ্ডা থাকবে ঘরের ভেতর। ফলে এসি ব্যবহারের প্রয়োজন হবে না। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক জিউলিয়ান রুয়ান।

প্রধান গবেষক জিউলিয়ান রুয়ান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ৭ বছর আগে তারা এই গবেষণায় হাত দিয়েছিলেন। তাদের লক্ষ্য ছিল এমন একটি রং আবিষ্কার করা— যা একদিকে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে। একই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কার্যকর ভূমিকার রাখতে সক্ষম হবে।
নতুন রং আবিষ্কার, এসির বাজারে ধসের শঙ্কা
সূর্যের বিকিরণ প্রতিফলিত করে সাদা রং। তবে বাজারে যেসব সাদা রং বা পেইন্ট বর্তমানে পাওয়া যায়, সেগুলোর সূর্যের কিরণ প্রতিফলিত করার সক্ষমতা সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ। তবে গবেষক রুয়ান দাবি করছেন, তাদের আবিষ্কৃত সাদা রংয়ের প্রতিফলন ক্ষমতা ৯৮ দশমিক ১ শতাংশ।

রুয়ান জানান, তারা ইতোমধ্যে একটি এলাকার, যেখানকার তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট, একটি ঘরের বাইরের দেয়ালে এই রং ব্যবহার করেছেন। ঘরের বাইরে এই রং ব্যবহারের ফলে ওই ঘরের ভেতরের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি কমে গেছে। তার মতে, তাদের এই রং ঘরের ভেতরে শীতল রাখার ক্ষেত্রে এসির চেয়ে বেশি কার্যকর।
জিউলিয়ান রুয়ানদের আবিষ্কৃত এই রং ইতোমধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে সাদা রং হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিয়েছে। গবেষকরা আবেদন করেছেন রংটির পেটেন্ট পাওয়ার জন্য। তারা মনে করছেন, এটি বাজারজাত করতে পারলে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাবে।
সুত্র,আন্তর্জাতিক ডেস্ক।

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী গ্রাম।  গুজরাটের কুচ্ছ জেলায় অবস্থিত ধনীদের গ্রাম, "মাধাপার গ্রাম"। এখানকার মানুষের প্রধান জীবিকা হল ...
07/09/2021

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী গ্রাম।

গুজরাটের কুচ্ছ জেলায় অবস্থিত ধনীদের গ্রাম, "মাধাপার গ্রাম"। এখানকার মানুষের প্রধান জীবিকা হল চাষবাস। এখানকার যাবতীয় ফসল মুম্বাই বাজারে পাঠানো হয়।
ধনী গ্রাম হওয়ার প্রধান কারন, এই গ্রামের প্রত্যেক ঘরের কেউ না কেউ বিদেশে কর্মরত। তারা প্রত্যেকেই প্রতি মাসে নিয়ম করে বাড়ির পরিবার পরিজনদের জন্য মোটা টাকা পাঠিয়ে থাকেন। তা দিয়ে তারা ব্যাবসা করে গ্রামের চিত্রই বদলে দিয়েছে।গ্রামের প্রত্যেক বাড়ি বছরে আয় করে আনুমানিক ১৫ লাখ টাকার উপরে। এই গ্রামের সকলেই যারা বিদেশে আছেন তাদের প্রত্যেকেরই গ্রামের প্রতি আলাদা একটা টান অনুভব করেন।
তারা ১৯৬৮ সালে লন্ডনে মাধাপার ভিলেজ এসোসিয়েশন প্রতিষ্টা করেন। নিজেদের মধ্যে সুবিধা অসুবিধা শেয়ার করার জন্য মাধাপার গ্রামেও তাদের সংগঠনের একটা অফিস করে রেখেছে। তাদের গ্রামে নিজেদের ১৭ টির বেশি ব্যাংক আছে। কর্মসুত্রে তারা বিদেশে থাকলেও অর্জিত অর্থ তারা রাখেন নিজেদের গ্রামের ব্যাংকেই। তারা সংঘবদ্ধ হয়ে এখানে ইস্কুল, কলেজ,মন্দির, হাসপাতাল গড়ে তুলেছেন নিজেদের পরিবারের মানুষের সুবিধার্থে। এছাড়াও গ্রামের বিশেষ আকর্ষণ হলো অত্যাধুনিক গোয়াল ঘর, অত্যাধুনিক কমিউনিটি হল, গ্রামের মধ্যে নিজস্ব শপিংমল, বিশ্বের নামীদামী ব্র‍্যান্ডের শোরুম এই মলে পশার সাজিয়ে বসেছে। অত্যাধুনিক সুইমিংপুলও বানিয়েছে তারা।
বিশেষ করে ব্যাংক আমানতের উপর ভিত্তি করেই তারা নিজেদের গ্রামকে দেশ বিদেশের সকলের কাছে আকর্ষনীয় করে তুলেছেন। গ্রামের পোষ্ট অফিসেই রয়েছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। গ্রামে ১৭টির বেশি ব্যাংকে প্রায় ৫০০০ কোটি টাকা জমা রয়েছে এই গ্রামের বাসিন্দাদের।

পুনে স্টেশনে রাতে এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার। দিন তিনেক আগে রাতে এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে পুনে স্টেশনে যায় এক কিশোরী। সেখ...
06/09/2021

পুনে স্টেশনে রাতে এক কিশোরী গণধর্ষণের শিকার।

দিন তিনেক আগে রাতে এক বন্ধুর সাথে দেখা করতে পুনে স্টেশনে যায় এক কিশোরী। সেখান থেকেই তাকে ফলো করে অভিযুক্ত এক ব্যাক্তি। মেয়েটির সাথে কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করে জানায় এত রাতে আর কোনো ট্রেন নেই। সে চাইলে তাকে বাড়ি ছেড়ে দিতে পারে এমন প্রস্তাব দেয়। মেয়েটি অভিযুক্ত ব্যাক্তির কথায় রাজি হলে মেয়েটি গণধর্ষণের শিকার হয়। মেয়েটির পরিবার লোকাল থানায় মিসিং ডাইরি করলে সুত্র মারফত পুলিশ জানতে পারে গণধর্ষনের কথা।এই গণধর্ষণের সাথে রেলের দুই কর্মী জড়িত থাকার কথা জানা যায়। মেয়েটি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অভিযুক্তদের ধরতে জোরকদমে তদন্ত চালাচ্ছে তদন্তকারীরা।

বিশ্বের সবচেয়ে কম’বয়সী প্রফেসর হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে              বাংলাদেশি বংশো’দ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সুবর্ণ আই...
05/08/2021

বিশ্বের সবচেয়ে কম’বয়সী প্রফেসর হিসেবে খ্যাতি লাভ করেছে বাংলাদেশি বংশো’দ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক সুবর্ণ আইজ্যাক বারী। তার বয়স ৮ বছর ৭ মাস। গণিত, রসায়ন, পদার্থ*বিজ্ঞানে নিজ দক্ষতার পাশা’পাশি নিজের লেখা ‘দ্য লাভ’ গ্রন্থ ও স’ন্ত্রাসবিরোধী ক্যাম্পেইনের কারণে বিস্ময় বালক হিসেবে পরি’চিতি লাভ করেছে সুবর্ণ।

তার জন্ম ২০১২ সালের ৯ এপ্রিল, নিউইয়র্কে। সুবর্ণের বয়স দুই বছর থাকা-কালেই তার বাবা-মা তাদের সন্তানের মেধার উজ্জলতা আবিষ্কার করেছিলেন। তারা দেখলেন, তাদের শিশু-সন্তানটি দ্রুত এবং নির্ভুল-ভাবে পদার্থবিদ্যা, গণিত ও রসায়নের মত বিষয়ের জটিল সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারছে। উদ্দিপনা এবং আনন্দ থেকেই পরবর্তীতে তারা কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করেন, যা দ্রুতই ভাইরাল হয়ে যায়।
সুবর্ণ ভয়েস অব আমেরিকা-সহ নিউইয়র্কের প্রচুর স্থানীয় টিভি চ্যানেল গুলোতে সাক্ষাৎকার দিয়ে তার বুদ্ধি ও প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা ও তার সহ-ধর্মিনী সাবেক ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামাও সুবর্ণের প্রতিভার বেশ প্রশংসা করেছেন। উজ্জ্বল প্রতিভা ও জনসচেতনতা কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০২০ সালের মর্যাদাপূর্ণ ‘গ্লোবাল চাইল্ড প্রোডিজি’ পুরষ্কারে ভূষিত হয়ে’ছিলেন।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যা’লয় সুবর্ণকে ২০১৮ সালে একজন বিজ্ঞানী এবং ২০২০ সালে একজন অধ্যাপক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো বিশ্বের সবচেয়ে কমবয়সী এই অধ্যাপককে বিশেষ সম্মাননা জানিয়ে বলেন, “সুবর্ণ এমন একজন ব্যক্তি, যিনি খুব অল্প বয়সেই বিশ্বে একটি ইতিবাচক পার্থক্য তৈরি করেছেন। তাকে দেওয়া সম্মা-ননার স্বীকৃতিপত্রে গভর্নর লিখেছেন, “সব নিউইয়র্ক*বাসীর পক্ষ থেকে আমি আপনার প্রশংসা করছি। কারন,‘ দ্য লাভ’ গ্রন্থের মাধ্যমে আপনি সব ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতি ও সহনশীলতা জাগানোর ক্ষেত্রে অগ্রগতি এনে দিয়েছেন। আপনার সফলতা অব্যাহত থাকুক,
অভিনন্দন ও শুভকামনা।” গত বছরের ১৭ অক্টোবর সুবর্ণ আইজ্যাক বারীকে স্বীকৃতিপত্রটি তুলে দেন গভর্নর অ্যান্ড্রু কুমো। সুবর্নের জন্য আমাদের পক্ষ থেকে রইলো শুভকামনা!

তথ্যসূত্রঃ শিক্ষাবার্তা ডট কম।

স্বামীর গ্রেফতারির পর প্রথম  মুখ খুললেন  শিল্পা শেঠি। সোশ্যালমিডিয়ায় বরাবরই খুবই জনপ্রিয় স্ত্রী শিল্পা শেঠি। ১৯ শে জুলাই...
23/07/2021

স্বামীর গ্রেফতারির পর প্রথম মুখ খুললেন শিল্পা শেঠি।

সোশ্যালমিডিয়ায় বরাবরই খুবই জনপ্রিয় স্ত্রী শিল্পা শেঠি। ১৯ শে জুলাই রাজকুন্দ্রা গ্রেফতার হবার পর থেকেই নিজে সবার অলক্ষ্যে চলে যান। চার দিন পর তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতেই মুখ খোলেন। বইয়ের পাতা থেকে একটি ছবি পোষ্ট করেন যার অর্থ " রাগ নিয়ে পিছিয়ে যাওয়া নয়, ভয় নিয়ে এগিয়ে যাওয়া নয়, সচেতন হওয়া প্রয়োজন। বিশদে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন " যারা আমাদের দুখঃ দেয়, আমরা হতাশা, দুর্ভাগ্যের প্রতি রাগ পোষন করি। আমরা ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কাগ্রস্থ হয়ে পরি। কিন্তু আমাদের বর্তমানের উপর বাঁচতে হবে। কি হবে বা কি হয়েছিল না ভেবে সম্পুর্ন সচেতন থাকতে হবে কি হচ্ছে তা নিয়ে।আমি গভীর নিঃ শ্বাস নিই। আগেও অনেক কঠিন চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠেছি। ভবিষ্যতেও কাটিয়ে উঠতে পারবো। আমার জীবন উপভোগ করতে কোনো কিছুই বাধা হতে পারে না। বৃহস্পতিবার রাতে শিল্পার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে এই বার্তাগুলোই ফুটে ওঠে।

কোভিডে মৃতপ্রায় স্বামীর বীর্য সংরক্ষন হল আদালতের নির্দেশে।বৃহস্পতিবার বদোদরার হাসপাতালের ঘটনা। ৩২ বছরের যুবক কোভিডে আক্র...
23/07/2021

কোভিডে মৃতপ্রায় স্বামীর বীর্য সংরক্ষন হল আদালতের নির্দেশে।

বৃহস্পতিবার বদোদরার হাসপাতালের ঘটনা। ৩২ বছরের যুবক কোভিডে আক্রান্ত হয়ে নিউমোনিয়া হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছিলেন। ইকোমা সাপোর্ট ছিল। বাঁচার কোন আশা দেখতে পারছিলেন না ডাক্তারেরা। বাঁচার আর বিন্দুমাত্র আশা না দেখায় তাঁর স্ত্রী স্বামীর সন্তানই গর্ভে ধারন করতে চান এমন অনুরোধ করেন ডাক্তারদের কাছে। এরপর আদালতের অনুমতি পেলে মৃতপ্রায় ব্যাক্তির বীর্য সংগ্রহ করে রাখা হয়। এই কার্য্য সম্পন্ন হওয়ার কিছুক্ষন পরই ব্যাক্তিটি মারা যান।

২৯ বছর বয়সী স্ত্রীর ইচ্ছে পুরন করতে যে আইনজীবী তাকে সহায়তা করেন তিনি হলেন নিলয় পাটেল। তিনি বলেন আই ভি এফ বা এ আর টি প্রযুক্তির মাধ্যমে সন্তান পেতে চাইলেও হাসপাতাল স্পষ্ট জানিয়ে দেয় আদালত নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তারা বীর্য সংগ্রহ করতে পারবেন না। অচেতন কোনো মানুষের বীর্য সংগ্রহ করা আইনত অপরাধ। এজন্য দ্রুত শুনানি চেয়ে ওই বধু আবেদন জানান হাইকোর্টে, হাইকোর্টে পিটিশন পেশ করে বলেন, তার স্বামী কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মাল্টি অরগ্যান ফেলিওয় হয়ে গেছে, তিনি লাইফ সাপোর্ট সিস্টেমে বেঁচে আছেন। তার বেঁচএ থাকার আশা নেই বলে জানায় ডাক্তারেরা। কিন্তু তিনি স্বামীর ভালোবাসার স্মৃতি হিসাবে তার সন্তানই গর্ভে ধারন করতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন। সন্তান লাভের বাসনাকে মর্যাদা দিয়ে জরুরি ভিত্তিতে গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি আশুতোষ জে শাস্ত্রী আই ডি এফ বা এ আর টি পদ্ধতিতে ওই ব্যাক্তির বীর্য সংগ্রহ করে সংরক্ষন করতে নির্দেশ দেন ভদোদরার হাসপাতালকে। মৃত্যুপথ যাত্রী স্বামীর বীর্য সংগ্রহের পরই ব্যাক্তিটি মারা যান।

ছোটোদের ইস্কুল খোলার বিষয়ে পরামর্শ দেন AIIMS এর ডিরেক্টর রনদীপ গুলেরিয়া। AIIMS এর ডিরেক্টর রনদীপ গুলেরিয়া বলেন,  শিশুদের...
20/07/2021

ছোটোদের ইস্কুল খোলার বিষয়ে পরামর্শ দেন AIIMS এর ডিরেক্টর রনদীপ গুলেরিয়া।

AIIMS এর ডিরেক্টর রনদীপ গুলেরিয়া বলেন, শিশুদের মধ্যে করোনার স্বাভাবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরী আছে, তাই যে সমস্ত এলাকায় করোনা সংক্রমণের হার কম সেখানে ছোটোদের ইস্কুল খোলা যেতেই পারে। তিনি বলেন একদিন গ্যাপ দিয়ে একদিন ইস্কুল আসার ব্যাবস্থা করে হলেও স্কুল খোলাটা খুবই প্রয়োজনীয় । কারন শিশুর বিকাশের জন্য স্কুলে যাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ছোটো শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি বলে তিনি মনে করেন। তিনি বলেন যদি দেখা যায় ইস্কুল খোলার পর করোনায় শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে, তখন ইস্কুল বন্ধ করে দিতেই হবে।
AIIMS এর ডিরেক্টর গুলেরিয়ার এই মন্তব্য নিয়ে অভিভাবকদের বক্তব্য জানতে গেলে তারা বলেন, করোনার তৃতীয় ঢেউ আসন্ন, এর মধ্যে ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের ইস্কুলে পাঠানোর দুঃসাহস কোনো বাবা মাই আশা করি দেখাবেন না।

Address

Block D 95 Bangur Avenue
Kolkata
700054

Telephone

9804447223

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জীবন্ত সময় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জীবন্ত সময়:

Videos

Share